জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা, তোমরা যারা উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করে অনার্সে পদার্পণ করেছ, তোমাদের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আজ আমরা কোর্সটিকায় তোমাদের জন্য অনার্স ৪র্থ বর্ষের বাংলা বিভাগের বইয়ের তালিকা তুলে ধরবো। এখানে তোমরা তোমাদের বইগুলো সম্পর্কে জানতে পারবে।
তোমরা হয়তো অনেকেই জানো, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে কোর্সটিকা তোমাদের অ্যাকাডেমিক বিষয়গুলোতে সফলতার সাথে সাহায্য করে আসছে। এখন তোমরা অনার্সের শিক্ষার্থী। পূর্বের ধারাবাহিকতায় একইভাবে তোমরা অনার্সেও কোর্সটিকা থেকে যথেষ্ট সাহায্য পাবে। কোর্সটিকায় আমরা অনার্সের সকল বর্ষের সকল বিষয়ের পূর্ণাঙ্গ নোট ও সাজেশন প্রকাশ করেছি। যা তোমরা উত্তরসহ সংগ্রহ করতে পারবে।
আজকের আলোচনার বিষয় হচ্ছে অনার্স ৪র্থ বর্ষের বাংলা বিভাগের বইয়ের তালিকা নিয়ে। আজকের এ আলোচনায় তোমরা সর্বশেষ সিলেবাস অনুযায়ী তোমাদের বইগুলোর তালিকা দেখতে পারবে। পাশাপাশি প্রতিটি বিষয়ের ওপর পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য সাজেশন সংগ্রহ করতে পারবে। তাহলে চলো, শুরু করি।
অনার্স ৪র্থ বর্ষের বাংলা বিভাগের বইয়ের তালিকা
১. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস-৩ (বাংলাদেশের সাহিত্যের ধারা ১৯৪৭-২০০০ খ্রি. পর্যন্ত) – ২৪১০০১
২. বাংলা উপন্যাস-৩ – ২৪১০০৩
৩. পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্ব ও সাহিত্য সমালোচনা পদ্ধতি – ২৪১০০৫
৪. বাংলা নাটক-২ – ২৪১০০৭
৫. অনুবাদে চিরায়ত সাহিত্য – ২৪১০০৯
৬. বাংলা ছোটগল্প-২ – ২৪১০১১
৭. বাংলা কবিতা-৩ – ২৪১০১৩
৮. ধ্বনিবিজ্ঞান ও ভাষাবিজ্ঞান – ২৪১০১৫
৯. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য – ২৪১০১৭
১০. মৌখিক পরীক্ষা – ২৪১০১৮
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস-৩
১. শামসুদ্দীন আবুল কালামের ‘কাশবনের কন্যা’ উপন্যাসটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : শামসুদ্দীন আবুল কালামের ‘কাশবনের কন্যা’ উপন্যাসটি ১৯৫৪ সালে প্রকাশিত হয়।
২. ‘ক্রীতদাসের হাসি’ কত সালে প্রাকাশিত হয়?
উত্তর : ‘ক্রীতদাসের হাসি’ ১৯৬২ সালে প্রকাশিত হয়।
৩. শওকত ওসমান রচিত ‘ক্রীতদাসের হাসি’ উপন্যাসের আরবি নাম কী?
উত্তর : শওকত ওসমান রচিত ‘ক্রীতদাসের হাসি’ উপন্যাসের আরবি নাম জাহাকুল আব্দ।
৪. শওকত ওসমানের প্রতীকধর্মী উপন্যাস কোনটি?
উত্তর : শওকত ওসমানের প্রতীকধর্মী উপন্যাস ‘ক্রীতদাসের হাসি’।
৫. ‘সারেং বৌ’ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র কোনটি?
উত্তর : ‘সারেং বৌ’ উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র নবিতুন।
৬. ‘সংশপ্তক’ উপন্যাসের রাবু চরিত্র শেষ পর্যন্ত কোন আদর্শ গ্রহণ করেছে?
উত্তর : ‘সংশপ্তক’ উপন্যাসের রাবু চরিত্র শেষ পর্যন্ত বামপন্থি রাজনৈতিক আদর্শ গ্রহণ করেছে।
৭. ‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসের বিষয়বস্তু কী?
উত্তর : ‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসের বিষয়বস্তু গ্রামীণ জীবনের শ্রেণি-সংগ্রাম ও তার পরিণতি।
৮. ‘গায়ত্রী সন্ধ্যা’ উপন্যাসের রচয়িতা কে?
উত্তর : ‘গায়ত্রী সন্ধ্যা’ উপন্যাসের রচয়িতা কথাশিল্পী সেলিনা হোসেন।
৯. আবু ইসহাকের প্রথম উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর : আবু ইসহাকের প্রথম উপন্যাসের নাম ‘সূর্য দীঘল বাড়ি’।
১০. সৈয়দ শামসুল হকের জন্ম কত সালে?
উত্তর : সৈয়দ শামসুল হকের জন্ম ১৯৩৫ সালের ডিসেম্বর।
বাংলা উপন্যাস-৩
১. ‘খালি তামুক খাইলে পেট ভরব?’ -কার উক্তি?
উত্তর: “খালি তামুক খাইলে পেট ভরব?” উক্তিটি গৌরাঙ্গ সুন্দরের।
২. মাঘ মাসের কোন তারিখে মালোপাড়াতে উৎসবের ধুম পড়ে?
উত্তর : মাঘ মাসের শেষ তারিখে মালোপাড়াতে উৎসবের ধুম পড়ে।
৩. বাসন্তীর বাবার নাম কী?
উত্তর : বাসন্তীর বাবার নাম দীননাথ মালো।
৪. বাসন্তীর চৌয়ারি নিয়ে কে দৌড় দেয়?
উত্তর : বাসন্তীর চৌয়ারি নিয়ে সুবল দৌড় দেয়।
৫. কিশোর এবং সুবল কোথায় মাছ ধরতে যায়?
উত্তর : কিশোর এবং সুবল শুকদেবপুর গ্রামে বাঁশিরাম মোড়লের উজানিনগর খলায় মাছ ধরতে যায়।
৬. ‘পিরিতের নাও শুকনায় চলে।’ -কার উক্তি?
উত্তর : ‘পিরিতের নাও শুকনায় চলে।’ –রাধার মনের উক্তি।
৭. অদ্বৈত মল্লবর্মণের ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর : অদ্বৈত মল্লবর্মণের ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ প্রথম ‘মোহাম্মদী’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
৮. ‘তোর হাতে দিয়া দিলাম।’ -কাকে, কে হাতে তুলে দিল?
উত্তর : ‘তোর হাতে দিয়া দিলাম।’ -উক্তিটিতে বাসন্তীকে কিশোর সুবলের হাতে তুলে দিল।
৯. মাঘ মাসের কোন তারিখে মালো পাড়াতে উৎসবের ধূম পড়ে যায়?
অথবা, মাঘ মাসের শেষ তারিখে মালোপাড়ায় কোন উৎসবের ধুম পড়ে?
উত্তর : মাঘ মাসের শেষ তারিখে মালোপাড়ায় মাঘ-মণ্ডল উৎসবের ধুম পড়ে।
১০. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর জন্মসাল কত ?
উত্তর : সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ ১৫ আগস্ট ১৯২২ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
পাশ্চাত্য সাহিত্যতত্ত্ব ও সাহিত্য সমালোচনা পদ্ধতি
১. প্লেটোর মতানুসারে ট্র্যাজেডি সৌন্দর্যের প্রথম স্রষ্টা কে?
উত্তর : প্লেটোর মতে ট্র্যাজেডির সৌন্দর্যের প্রথম স্রষ্টা বা গুরু হোমার।
২. কোন গ্রন্থে এরিস্টটল মহাকাব্য ও ট্রাজেডির বৈশিষ্ট্যগুলো বিশ্লেষণ করেছেন?
উত্তর : ‘পোয়েটিক্স’ গ্রন্থে এরিস্টটল মহাকাব্য ও ট্র্যাজেডির বৈশিষ্ট্যগুলো বিশ্লেষণ করেছেন।
৩. ‘বিমোক্ষণ’ বা ‘Katharsis’ অর্থ কী?
উত্তর : ‘বিমোক্ষণ’ বা ‘Katharsis’ অর্থ পরিশুদ্ধকরণ।
৪. ‘পোয়েটিকস’ এর আলোকে ট্র্যাজেডি কত প্রকার?
উত্তর : ‘পোয়েটিকস’ এর আলোকে ট্র্যাজেডি চার প্রকার।
৬. ‘বিনির্মাণবাদ’ তত্ত্বের প্রবক্তা হিসেবে কে পরিচিত?
উত্তর : ‘বিনির্মাণবাদ’ তত্ত্বের প্রবক্তা জাক দেরিদা।
৫. ‘শিল্প মাত্রই অনুকরণ।’ —কে বলেছেন?
উত্তর : ‘শিল্প মাত্রই অনুকরণ।’ -এরিস্টটলের গুরু প্লেটো বলেছেন।
৭. নিওক্লাসিকগণ কাদের রচনাকে আদর্শ মনে করতেন?
উত্তর : নিওক্লাসিকগণ হোরেসের ‘আর্স পোয়েটিকা’কে আদর্শ মনে করতেন।
৮. ‘ভাব সমুন্নতি হচ্ছে এক সমহৎ মনের প্রতিধ্বনি।’ -উক্তিটি কোন লেখকের?
উত্তর : ‘ভাব সমুন্নতি হচ্ছে এক সমহৎ মনের প্রতিধ্বনি।’ উক্তিটি লঙ্গিনুসের।
৯. ‘কাব্য নীতি-উপদেশ দেয় অথবা দুটোই দেয়।’ -অভিমতটি কার?
উত্তর : ‘কাব্য নীতি-উপদেশ দেয় অথবা দুটোই দেয়।’ -অভিমতটি লঙ্গিনুসের।
১০. ‘Sublime’ অর্থ কী?
উত্তর : ‘Sublime’ অর্থ মহিমান্বিত, মহামহিমান্বিত, ভীষণ সুন্দর বা ভয়াল সুন্দর, বিস্ময় উদ্রেক কর ইত্যাদি।
বাংলা নাটক-২
১. কোন পটভূমিতে ‘নবান্ন’ নাটক রচিত হয়েছে?
উত্তর : ১৯৪৩ সালের মহামন্বন্তর ও কলকাতা শহরে তার অভিঘাতের পটভূমিতে ‘নবান্ন’ নাটক রচিত হয়েছে।
২. ‘নবান্ন’ কোন শ্রেণির নাটক?
উত্তর : ‘নবান্ন’ একটি গণনাটক।
৩. কুঞ্জর স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর : কুঞ্জর স্ত্রীর নাম বিনোদিনী।
৪. চন্দর হারদত্তের কাছে কী বিক্রি করে?
উত্তর : চন্দর হারুদত্তের কাছে তার মেয়ে মাতঙ্গিনীকে বিক্রি করে।
৫. ‘নবান্ন’ নাটকটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘নবান্ন’ নাটকটি ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত হয়।
৬. ‘নবান্ন’ নাটকের দৃশ্য সংখ্যা কত?
উত্তর : ‘নবান্ন’ নাটকের দৃশ্য সংখ্যা পনেরো।
৭. কে, কাকে ‘দি গ্রেট প্যাটারিওয়ার্ক’ নামে অভিহিত করে?
উত্তর : প্রথম ফটোগ্রাফার কঙ্কালসার প্রধানের ছবিকে ‘দি গ্রেট প্যাটারিওয়ার্ক’ নামে অভিহিত করে।
৮. ‘এইবার একদিন নতুন চালের পিঠে খাইয়ে দিও যেন বউমা।’ – উক্তিটি কার?
উত্তর : ‘এইবার একদিন নতুন চালের পিঠে খাইয়ে দিও যেন বউমা।’ —উক্তিটি দয়াল-এর।
৯. ‘যত হাসি তত কান্না বলে গেছে রাম সন্না’- উক্তিটি কার?
উত্তর : ‘যত হাসি তত কান্না বলে গেছে রাম সন্না’- উক্তিটি কুঞ্জর স্ত্রী রাধিকার।
১০. ‘এ পোড়া মাটির দেশে আর থাকব না। চল ফিরে যাই।’ – কার উক্তি?
উত্তর : ‘এ পোড়া মাটির দেশে আর থাকব না। চল ফিরে যাই।’ – উক্তিটি কুঞ্জর।
অনুবাদে চিরায়ত সাহিত্য
১. সফোক্লিসের জন্ম কত সালে?
উত্তর : সফোক্লিসের জন্ম ৪৯৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে।
২. ইডিপাস কোন বংশোদ্ভূত?
উত্তর : ইডিপাস ক্যাডমসের বংশোদ্ভূত।
৩. ইডিপাস শব্দের অর্থ কী?
উত্তর : ইডিপাস শব্দের অর্থ পা-ফোলা।
৪. ধাঁধার সঠিক জবাব না পেলে স্ফিংস কী করতো?
উত্তর : ধাঁধার সঠিক জবাব না পেলে স্ফিংস পথচারীকে হত্যা করতো।
৫. ‘সে এসেছিলো দৃষ্টি নিয়ে, অন্ধ হয়ে প্রত্যাগমন করবে’–কার উক্তি?
উত্তর : ‘সে এসেছিলো দৃষ্টি নিয়ে, অন্ধ হয়ে প্রত্যাগমন করবে’— এটি টিরেসিয়াসের উক্তি।
৬. ইডিপাসের শেষ পরিণতি কী হয়েছিল?
উত্তর : ইডিপাসের শেষ পরিণতি নিজের চোখ উপড়ে ফেলে এবং অন্ধ হয়ে যায়।
৭. ইডিপাস অন্ধ হয়ে কাকে অভিশাপ দেয়?
উত্তর : ইডিপাস অন্ধ হয়ে অভিশাপ দেয় যে তাকে মৃত্যুর পরিবর্তে জীবন দিয়েছিল।
৮. ‘ইডিপাস’ নাটকের কালব্যাপ্তি কতটা?
অথবা, ‘ইডিপাস’ নাটকের কালব্যাপ্তি কত?
উত্তর : ‘ইডিপাস’ নাটকের কালব্যাপ্তি চব্বিশ ঘণ্টার মতো।
৯. ‘মেঘদূত’ কাব্যের ইংরেজি অনুবাদক কে?
উত্তর : ‘মেঘদূত’ কাব্যের ইংরেজি অনুবাদক G. H. Rooke.
১০. মহাকবি কালিদাস কোন রাজসভার কবি?
উত্তর : মহাকবি কালিদাস রাজা বিক্রমাদিত্যের সভাকবি ছিলেন।
বাংলা ছোটগল্প-২
১. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ৩ ডিসেম্বর ১৯৫৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
২. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম কী?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
৩. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা প্রথম গল্প কোনটি?
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা প্রথম গল্প অতসী মাসী (১৯৩৫)।
৪. ভিখুর দল কোথায় ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়ে?
উত্তর : ভিখুর দল বসন্তপুরের বৈকুণ্ঠ সাহার গদিতে ডাকাতি করতে গিয়ে ধরা পড়ে।
৫. ‘প্রাগৈতিহাসিক’ গল্পে বসিরের সঞ্চয় কত ছিল?
উত্তর : ‘প্রাগৈতিহাসিক’ গল্পে বসিরের সঞ্চয় ছিল টাকায় আধুলিতে একশত টাকার ওপর।
৬. ‘সিঁড়ি’ গল্পের সিঁড়ির ধাপ কয়টি?
উত্তর : ‘সিঁড়ি’ গল্পের সিঁড়িটা চৌষট্টি ধাপের।
৭. চারুর ছোট বোনের নাম কী?
উত্তর : চারুর ছোট বোনের নাম পরী।
৮. পরী কার ছোট বোন?
উত্তর : পরী চারুর ছোট বোন।
৯. ‘সরীসৃপ’ পল্পে কার একাদশী পালনের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ‘সরীসৃপ’ গল্পে পরীর একাদশী পালনের কথা বলা হয়েছে।
১০. ‘সরীসৃপ’ গল্পগ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘সরীসৃপ’ গল্পগ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৯৩৯ সালে।
বাংলা কবিতা-৩
১. সাত সাগরের মাঝি কাব্যের প্রথম প্রকাশকাল কত?
উত্তর : সাত সাগরের মাঝি কাব্যের প্রথম প্রকাশকাল ১৯৪৪ সালে।
২. কবি ফররুখ আহমদ তার সাত সাগরের মাঝি কাব্যটি কার নামে উৎসর্গ করেছেন?
উত্তর : কবি ফররুখ আহমদ তার সাত সাগরের মাঝি কাব্যটি পাকিস্তানি কবি ও দার্শনিক মহাকবি আল্লামা ইকবালের অমর স্মৃতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত।
৩. ‘সাত সাগরের মাঝি’ কাব্যগ্রন্থে প্রধানত কোন চেতনার প্রকাশ ঘটেছে?
উত্তর : ‘সাত সাগরের মাঝি’ কাব্যগ্রন্থে প্রধানত ইসলামি ঐতিহ্য চেতনার প্রকাশ ঘটেছে।
৪. ফররুখ আহমদের কবিতায় প্রধানত কোন চেতনার প্রকাশ ঘটেছে?
উত্তর : ফররুখ আহমদের কবিতায় প্রধানত, ইসলামি ঐতিহ্যচেতনা, বিশেষত মুসলিম জাগরণ এবং আরব ইরানের ঐতিহ্যের প্রকাশ ঘটেছে।
৫. সাত সাগরের মাঝি কাব্যে কোন কবিতাটি উদ্বোধনমূলক কবিতা?
উত্তর : সাত সাগরের মাঝি কাব্যে সিন্দাবাদ কবিতাটি উদ্বোধনমূলক কবিতা।
৬. ‘সিন্দাবাদ’ কবিতায় কতগুলো দ্বীপের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ‘সিন্দাবাদ’ কবিতায় হাজার দ্বীপের কথা বলা হয়েছে।
৭. ডাহুক কী ধরনের কবিতা?
উত্তর : ডাহুক প্রতীকাশ্রয়ী কবিতা।
৮. ফররুখ আহমদ স্বর্ণ-ঈগল কবিতাটি আঙ্গিক বিচারে কোন ধরনের?
উত্তর : স্বর্ণ-ঈগল কবিতাটি আঙ্গিক বিচারে সনেট জাতীয় কবিতা।
৯. সাত সাগরের মাঝি কাব্যগ্রন্থের স্বর্ণ-ঈগল কবিতায় কবি কাকে স্বর্ণ ঈগল বলেছেন?
উত্তর : সাত সাগরের মাঝি কাব্যগ্রন্থের স্বর্ণ-ঈগল কবিতায় কবি মুসলিম জাতিকে স্বর্ণ ঈগল বলেছেন।
১০. নারঙ্গীবনে কী কাঁপছে?
উত্তর : নারঙ্গীবনে সবুজ পাতা কাঁপছে।
ধ্বনিবিজ্ঞান ও ভাষাবিজ্ঞান
১. ধ্বনিতত্ত্বের কয়টি শাখা?
উত্তর : ধ্বনিতত্ত্বের তিনটি শাখা।
২. দুই স্বরতন্ত্রীর মধ্যবর্তী স্থানের নাম কী?
উত্তর : দুই স্বরতন্ত্রীর মধ্যবর্তী স্থানের নাম স্বরতন্ত্রীর মধ্যবর্তীপথ (glottis)।
৩. মৌলিক স্বরধ্বনি কয়টি ও কী কী?
উত্তর : মৌলিক স্বরধ্বনি ৭টি। যথা : ই, এ, অ্যা, আ, অ, ও, উ।
৪. কোন মৌলিক স্বরধ্বনিটি উচ্চারণে আছে অথচ বর্ণমালায় নেই?
উত্তর : এ্যা মৌলিক স্বরধ্বনিটি উচ্চারণে আছে অথচ বর্ণমালায় নেই।
৫. ভাষাবিজ্ঞানী মুহম্মদ আব্দুল হাই এর মতে বাংলা মূল স্বরধ্বনি কয়টি?
উত্তর : ভাষাবিজ্ঞানী মুহম্মদ আব্দুল হাই এর মতে বাংলা মূল স্বরধ্বনি আটটি।
৬. বাংলায় কোন মৌলিক স্বরধ্বনির চিহ্ন নাই?
উত্তর : বাংলায় অ্যা মৌলিক স্বরধ্বনির চিহ্ন নাই।
৭. স্বরধ্বনি বিচারের মাপকাঠি কয়টি?
উত্তর : স্বরধ্বনি বিচারের মাপকাঠি তিনটি। যথা :
১. জিহ্বার যে অংশ উঁচু করা হয় তা দেখা।
২. জিহ্বার যে অংশ উঁচু করা হয় তার পরিমাপ।
৩. ঠোঁট ও চোয়ালের অবস্থা বিচার।
৮. উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী ব্যঞ্জনধ্বনি কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর : উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী ব্যঞ্জনধ্বনি প্রধানত সাত প্রকার।
যথা : ওষ্ঠ্য, দন্ত্য, দন্তমূলীয়, মূর্ধন্য, তালব্য, কণ্ঠ্য ও কণ্ঠনালীয় ।
৯. মুনীর চৌধুরীর মতে অর্ধ স্বরধ্বনি কয়টি?
উত্তর : মুনীর চৌধুরীর মতে বাংলায় অর্ধ স্বরধ্বনির চারটি। যথা : ই, এ, ও, উ।
১০. বাংলায় নিয়মিত দ্বি-স্বরধ্বনি কয়টি?
উত্তর : বাংলায় নিয়মিত দ্বি-স্বরধ্বনি উনিশটি।
শিক্ষার্থীরা, উপরে আমরা অনার্স ৪র্থ বর্ষের বাংলা বিভাগের বইয়ের তালিকা এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের নমুনা তুলে ধরেছি। তোমরা প্রতিটি বিষয়ের সাজেশন সংগ্রহ করতে পারবে। প্রতিটি বিষয়ের নামের ওপর ক্লিক করে তোমরা উক্ত বিষয়ের সাজেশন পিডিএফ ফাইলে ডাউনলোড করে নিতে পারো।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post