বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন অনুধাবন প্রশ্ন ও উত্তর : সাময়িক সাহিত্য লেখকের লেখার মানোন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতাস্বরূপ বলে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেছেন। সাময়িক সাহিত্য স্বল্পকালীন চাহিদার জন্য সৃষ্টি। এ লেখাগুলো অল্প সময়ের মধ্যে লিখে খুব দ্রুতই প্রকাশ করতে হয়। এ কারণে লেখক লেখাগুলোকে যথাযথভাবে মূল্যায়নের সুযোগ পান না। উৎকৃষ্ট মানের রচনা সৃষ্টির জন্য রচনা লেখার পর পর্যাপ্ত সময় নিয়ে তা সংশোধন করা প্রয়োজন। সাময়িক সাহিত্যে ব্রতী লেখকগণ এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। এ কারণেই সাময়িক সাহিত্য লেখকদের পক্ষে অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন অনুধাবন প্রশ্ন ও উত্তর
১. ‘সত্য ও ধর্মই সাহিত্যের উদ্দেশ্য’—উক্তিটি বুঝিয়ে লেখো।
উত্তর: সাহিত্য রচনার প্রকৃত উদ্দেশ্যে মানবকল্যাণ ও সৌন্দর্য্য সৃষ্টি সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রবন্ধকার প্রশ্নোক্ত বলেছেন।
সাহিত্য রচনার উদ্দেশ্য অত্যন্ত মহৎ। সাহিত্য রচনার ক্ষেত্রে লেখকের কেবল সৌন্দর্য্য সৃষ্টি অথবা মানবমঙ্গলের কথাই বিবেচনায় রাখা উচিত। মূলত এ দুটিই জীবনের প্রকৃত সত্য। ধর্মের মর্মমূলেও রয়েছে এ দুয়ের উপস্থিতি। সাহিত্যের উদ্দেশ্য এ কারণেই সত্য ও ধর্ম ব্যতীত অন্য কিছু নয়।
২. বঙ্কিমচন্দ্র যশের জন্য লিখতে বারণ করেছেন কেন?
উত্তর: বঙ্কিমচন্দ্রের মতে, যশ বা খ্যাতি অর্জন একজন লেখকের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নয়। কেননা, কোনো কিছু পাওয়ার আশা করে সুসাহিত্য হয় না। সাহিত্যের সাধনা করতে হয় নিষ্কাম মন নিয়ে। এর ব্যত্যয় ঘটলে লেখার মানে প্রভাব পড়ে। আর লেখা ভালো না হলে যশ অর্জনের পথও বন্ধ হয়ে যায়। অন্যদিকে লেখার মান উৎকৃষ্ট হলে যশ আপনা থেকেই আসে। এ কারণেই বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যশের জন্য লিখতে বারণ করেছেন।
৩. বঙ্কিমচন্দ্র নবীন লেখকদের টাকার জন্য লিখতে বারণ করেছেন কেন?
উত্তর: টাকার জন্য লিখতে গেলে লেখার মানের সাথে আপোষ করতে হয় বলে বঙ্কিমচন্দ্র নবীন লেখকদের টাকার জন্য লিখতে বারণ করেছেন।
লেখার সময় লেখকের মন হতে হয় স্বচ্ছ ও নির্মল। কিন্তু কিছু পাওয়ার আশা নিয়ে লিখতে গেলে লেখার মানে বিচ্যুতি আসাটাই স্বাভাবিক। টাকার জন্য লিখতে গেলে লেখকের মাঝে লোকরঞ্জন-প্রবৃত্তি প্রবল হয়ে রচনা বিকৃত ও অনিষ্টকর হয়ে পড়ে। এদেশের সাধারণ পাঠক শিক্ষাদীক্ষা ও রুচিশীলতার প্রশ্নে অনেকটাই পশ্চাৎপদ। তাই রচনায় তাদের মনোরঞ্জন করতে গেলে রচনা বিকৃত ও অনিষ্টকর হয়ে পড়ে। একারণেই বঙ্কিমচন্দ্র নবীন লেখকদের টাকার জন্য লিখতে বারণ করেছেন।
৪. ‘সাময়িক সাহিত্য, লেখকের পক্ষে অবনতিকর।’—ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: সাময়িক সাহিত্য লেখকের লেখার মানোন্নয়নের পথে প্রতিবন্ধকতাস্বরূপ বলে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেছেন।
সাময়িক সাহিত্য স্বল্পকালীন চাহিদার জন্য সৃষ্টি। এ লেখাগুলো অল্প সময়ের মধ্যে লিখে খুব দ্রুতই প্রকাশ করতে হয়। এ কারণে লেখক লেখাগুলোকে যথাযথভাবে মূল্যায়নের সুযোগ পান না। উৎকৃষ্ট মানের রচনা সৃষ্টির জন্য রচনা লেখার পর পর্যাপ্ত সময় নিয়ে তা সংশোধন করা প্রয়োজন। সাময়িক সাহিত্যে ব্রতী লেখকগণ এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। এ কারণেই সাময়িক সাহিত্য লেখকদের পক্ষে অবনতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
৫. কাব্য, নাটক, উপন্যাস ইত্যাদি দু এক বছর ফেলে রেখে সংশোধন করা উচিত কেন?
উত্তর: কাব্য, নাটক, উপন্যাস ইত্যাদি দু এক বছর ফেলে রেখে সংশোধন করলে এগুলোর উৎকর্ষ বৃদ্ধি পায়।
কাব্য, নাটক ও উপন্যাসে লেখকের মনের অনুভূতি, জীবনের অভিজ্ঞতা, চারপাশের জীবন, প্রকৃতি ইত্যাদি নানা বিষয় স্থান পায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে লেখকের দৃষ্টিভঙ্গির বদল ঘটে, অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ হয়। তাই এ সকল সাহিত্য রচনার পর দীর্ঘসময় ফেলে রেখে সংশোধন করলে তা উন্নততর সৃষ্টিকর্মে পরিণত হয়। তাছাড়া লেখকের অনেক ভুলত্রুটিও এ সময়ের মধ্যে ধরা পড়ে। এ কারণেই কাব্য, নাটক, উপন্যাস ইত্যাদি দু এক বছর ফেলে রেখে সংশোধন করা উচিত।
৬. ‘ভাণ্ডারে না থাকিলে মাথা ফুটিলেও আসিবে না’—লেখক কোন প্রসঙ্গে কথাটি বলেছেন?
উত্তর: প্রশ্নোক্ত উক্তিতে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় অলংকার ও ব্যঙ্গ প্রয়োগে লেখকের স্বাভাবিক দক্ষতার বিষয়ে ইঙ্গিত করেছেন।
রচনার সৌন্দর্য্য বৃদ্ধিতে লেখকগণ অলংকার, ব্যঙ্গ ইত্যাদি প্রয়োগ করে থাকেন। এ দুটির ব্যবহারে লেখকের মুনশিয়ানার প্রকাশ ঘটে। যার মাঝে এ সম্পর্কিত সূক্ষ্ম জ্ঞান আছে তার লেখায় স্বাভাবিকভাবেই এ দুটি বিষয় সুন্দরভাবে এসে যায়। অন্যদিকে অলংকার বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান না থাকলে অনেক ভেবেও এগুলোর সঠিক প্রয়োগ করা সম্ভব হয় না। আবার এগুলো ইচ্ছেম কা জোরপূর্বক যেখানে সেখানে বসালে রচনার শিল্পগুণ নষ্ট হয়। এ কারণেই বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।
৭. ‘অনুকরণে দোষগুলি অনুকৃত হয়, গুণগুলি হয় না।’—ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: অনুকরণপ্রিয়তার নেতিবাচক প্রভাব তুলে ধরতে গিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।
অনেক নবীন লেখকই প্রতিষ্ঠিত লেখকদের অনুকরণে সাহিত্য রচনা করতে চায়। এর ফলে তারা প্রতিষ্ঠিত লেখকের রচনার দোষ-ত্রুটিগুলো সহজে আয়ত্ত করে। গুণগুলো উপেক্ষিতই রয়ে যায়। অনুকরণবৃত্তির এটিই বৈশিষ্ট্য। অনুকরণ করতে গেলে অন্যের ত্রুটিগুলোই বেশি আকর্ষণ করে। বঙ্কিমচন্দ্রে অনুকরণবৃত্তির এ সমস্যাটি নির্দেশ করেছেন প্রশ্নোক্ত কথাটির মাধ্যমে।
৮. বঙ্কিমচন্দ্র অনুকরণবৃত্তিকে নিরুৎসাহিত করেছেন কেন?
উত্তর: অন্যের লেখা অনুকরণ লেখকের উৎকর্ষ অর্জনের পথে বাধাস্বরূপ বলে বঙ্কিমচন্দ্র অনুকরণবৃত্তিকে নিরুৎসাহিত করেছেন
অনেকেই নামকরা লেখকদের অনুকরণে সাহিত্য রচনায় আগ্রহ অনুভব করেন। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতে, এ ধরনের ঝোঁক ভালো লেখক হওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতাস্বরূপ। প্রথমত, এর ফলে লেখকের নিজস্ব সত্তার সজীব বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। দ্বিতীয়ত, অনুকরণে সচরাচর। গুণ নয় বরং দোষগুলোই আয়ত্ত হয়। এ কারণেই বঙ্কিমচন্দ্র অনুকরণবৃত্তি বর্জন করার পরামর্শ দিয়েছেন।
৯. ‘বাঙ্গালা সাহিত্য, বাঙ্গালার ভরসা।’—ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: প্রশ্নোক্ত কথাটির মধ্য দিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাঙালিরা জীবনে বাংলা ভাষার মাহাত্ম্য তুলে ধরেছেন।
ভাষার সাহায্যে মানুষ তার মনের ভাব প্রকাশ করে। মনের ভাব প্রকাশের সর্বশ্রেষ্ঠ মাধ্যম হচ্ছে মাতৃভাষা। মায়ের মুখে শেখা বুলিতেই মানুষ নিজের অনুভূতি জানাতে সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। মাতৃভাষাতেই মানুষ কথা বলে সবচেয়ে তৃপ্তি লাভ করে। মাতৃভাষার সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক আছে বলে মানুষের সব আশা-আকাক্সক্ষা, স্বপ্ন-কল্পনার সাথে জড়িয়ে থাকে মাতৃভাষা। বাঙালির শিক্ষা ও সংস্কৃতিসহ সকল সৃজনশীল ও মননশীল কর্মকা-ের মূলে রয়েছে মাতৃভাষা বাংলা। এ বিবেচনা থেকে বঙ্কিমচন্দ্র আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।
১০. ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনাটির সর্বকালীন ও বৈশ্বিক আবেদন রয়েছে কেন?
উত্তর: ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনাটি যেকোনো কালের, যেকোনো স্থানের লেখকের জন্য আদর্শস্বরূপ।
আলোচ্য প্রবন্ধটি বঙ্কিমচন্দ্রে বাংলা ভাষার উন্নতিকল্পে নবীন লেখকদের উদ্দেশে নিবেদন করেছেন। ঊনিশ শতকের শেষভাগে রচিত হলেও রচনাটির প্রাসঙ্গিকতা আজও বিদ্যমান। রচনায় বঙ্কিমচন্দ্র সাহিত্য রচনার প্রকৃত উদ্দেশ্য এবং আদর্শ লেখকের করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে বিভিন্ন উপদেশ দিয়েছেন। তাঁর পরামর্শগুলো যেকোনো দেশের, যেকোনো ভাষার লেখকের জন্যই প্রযোজ্য, কালজয়ী ও সর্বত্রগামী।
১১. অন্য উদ্দেশ্যে লেখনী-ধারণ মহাপাপ বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: আলোচ্য উক্তির মাধ্যমে লেখক বুঝিয়েছেন, ব্যক্তিস্বার্থ রক্ষা বা অন্যের অনিষ্ট সাধনের উদ্দেশ্যে লেখনী ধারণ চরম গর্হিত কাজ।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতে, সাহিত্য রচনার উদ্দেশ্য মানবতার মঙ্গল সাধন অথবা সৌন্দর্য সৃষ্টি। লেখার মাধ্যমে যদি সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা হয়, তবে তা সার্থক হয়। অন্যদিকে যে লেখায় কেবল নিজের স্বার্থ প্রাধান্য পায়, যাতে মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়, যে লেখা মানুষের পীড়নের কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তা অত্যন্ত নিন্দনীয়। তাই সৎ মনোভাব ছাড়া লেখনী ধারণকে লেখক মহাপাপ বলে উল্লেখ করেছেন।
১২. ‘টাকার জন্য লিখিবেন না’—বঙ্কিমচন্দ্র এ পরামর্শ কেন দিয়েছেন?
উত্তর: টাকার জন্য লিখলে লোকরঞ্জন-প্রবৃত্তি প্রবল হয়ে পড়ে বলে বঙ্কিমচন্দ্র টাকার জন্য লিখতে বারণ করেছেন। সাধারণত অর্থ উপার্জনের আশায় লিখতে গেলে সেখানে মানুষের মন রক্ষার বিষয়টি এসে পড়ে। এদেশের সাধারণ পাঠক শিক্ষা ও রুচির বিবেচনায় উন্নতির শিখর থেকে অনেকটাই দূরে। তাদের অধিকাংশই উন্নত মননের অধিকারী নয়। তাই সাধারণ পাঠকের মনোরঞ্জন করতে গেলে লেখককে তাদের স্তরে নামতে হবে। এর ফলে লেখককে রচনার মানের সাথেও আপস করতে হবে। এ কারণেই বঙ্কিমচন্দ্র টাকার কথা ভেবে লিখতে নিষেধ করেছেন।
১৩. সুতরাং তাহা একেবারে পরিহার্য ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: অসৎ উদ্দেশ্যে লিখিত সাহিত্যকে বর্জনের আহ্বান জানিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেছেন। সত্য ও ধর্ম সাহিত্যের উদ্দেশ্য। এ কারণে সাহিত্য রচনার সময় লেখকের লক্ষ্য হওয়া উচিত সৌন্দর্য সৃষ্টি অথবা মানবকল্যাণ। যে সাহিত্য মিথ্যার ভিত্তিতে গড়া, যে রচনা মানবপীড়নের কারণ হয়ে দাঁড়ায় তা কোনো বিবেচনাতেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের লেখার বিপক্ষে বঙ্কিমচন্দ্র নিজের অবস্থানের বিষয়টি আলোচ্য উদ্ভিতে স্পষ্ট করেছেন।
১৪. সাহিত্য রচনার প্রকৃত উদ্দেশ্য কী? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: সাহিত্য রচনার প্রকৃত উদ্দেশ্য সৌন্দর্য সৃষ্টি ও মানবকল্যাণ।
বিভিন্ন লেখক বিভিন্ন উদ্দেশ্য নিয়ে সাহিত্য রচনায় ব্রতী হন। কেউ অর্থ ও যশলাভ করতে চান। কেউ নিছক সৌন্দর্যের ভাবনা প্রকাশ করেন। কেউ আবার মানবকল্যাণে জীবন সঁপে দেন। তবে সাহিত্যের প্রকৃত লক্ষ্য হলো সত্য ও ধর্ম। সৌন্দর্য সৃষ্টি ও মানবকল্যাণ যার সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এ কারণে সৌন্দর্য সৃষ্টি ও মানবমঙ্গলই সাহিত্য রচনার প্রকৃত উদ্দেশ্য বলে বিবেচিত।
১৫. ‘যে কথার প্রমাণ দিতে পারিবে না, তাহা লিখিও না’—ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: লেখার ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহের ওপর জোর দিতে গিয়ে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টেপাধ্যায় প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেছেন।
বস্তুনিষ্ঠতা একটি রচনার প্রাণ। আর তা নিশ্চিত করার জন্য লেখকের প্রয়োজন সত্যাশ্রয়ী হওয়া। লেখক নিজের রচনায় যে সমস্ত তথ্য পরিবেশন করছেন তার পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ তাঁর হাতে থাকা আবশ্যক। অনেক সময় প্রমাণ সংগ্রহ করতে না পারলেও আবেগ বা চাপের বশে কেউ কেউ মনগড়া তথ্য সন্নিবেশ করতে চান। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান রয়েছে প্রশ্নের উক্তিটিতে।
◉ আরও দেখ: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির সকল গল্প-কবিতার CQ-MCQ সমাধান
শিক্ষার্থীরা, উপরে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা বই থেকে বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন অনুধাবন প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হয়েছে। আমি আশা করছি, এই প্রশ্নগুলো প্রাকটিস করলে তোমরা পরীক্ষার জন্য শতভাগ কমন পেয়ে যাবে। সবগুলো অনুধাবন প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ আকারে সংগ্রহের জন্য উপরে ‘ANSWER SHEET’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post