কোর্সটিকায় ইতোমধ্যে নতুন কারিকুলামের ৮ম শ্রেণির প্রতিটি বইয়ের সমাধান দেওয়া শুরু হয়েছে। আজকে আমরা অষ্টম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ২য় অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো। ৮ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষার এই অধ্যায়ের নাম হচ্ছে– ইবাদাত। আজকের আলোচনা শেষে তোমরা পেয়ে যাবে এই অধ্যায়ের ওপর একটি ক্লাস।
উক্ত ক্লাসে ইবাদাত অধ্যায়টি ভালোভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই সাথে এই অধ্যায়ে যেসকল কাজ করতে বলা হয়েছে সেসকল কাজ কীভাবে সম্পন্ন করবে সেটাও বলে দেওয়া হয়েছে। ৮ম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা বইয়ের প্রতিটি অধ্যায়ের সমাধান এভাবে তোমরা ইসলাম শিক্ষা বইটি সহজে বুঝতে পারবে।
অষ্টম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ২য় অধ্যায় সমাধান
পৃথিবীর সকল মাখলুককে মানুষের কল্যাণের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। আর মানুষ ও জিন জাতিকে শুধু আল্লাহ তা’আলার ইবাদাতের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। কুরআনে এসেছে, “আমি সৃষ্টি করেছি জিন এবং মানুষকে এই জন্য যে, তারা আমারই ইবাদাত করবে”। (সূরা আয- যারিয়াত, আয়াত: ৫৬) ইবাদাতের মূল উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা। সুতরাং আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে শরিয়ত সমর্থিত যে কোনো উত্তম কাজই ইবাদাত।
ইবাদাত অর্থ আনুগত্য করা, বিনয় প্রকাশ করা, নমনীয় হওয়া, দাসত্ব করা। ইসলামি পরিভাষায় জীবনের সকল কাজ-কর্মে আল্লাহর বিধি-বিধান মেনে চলাকে ইবাদাত বলে। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে তোমরা ইবাদাতের পরিচয়, তাৎপর্য ও প্রকারভেদ সম্পর্কে জেনেছ।
ইসলামের প্রধান কয়েকটি ইবাদাত সালাত (নামায), সাওম (রোযা) ও যাকাত সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছো। এখানে আমরা ইসলামের মৌলিক ইবাদাতসমূহের মধ্যে সালাত (নামায), সাওম (রোযা), যাকাত ও হজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
সালাত
প্রিয় শিক্ষার্থীরা, তোমরা ৬ষ্ঠ ও ৭ম শ্রেণির ইবাদাত অধ্যায়ে ইসলামের মৌলিক ইবাদাত সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছো। এখন নিশ্চয়ই বাস্তব জীবনে সেগুলো অনুশীলন ও চর্চা করো। ৮ম শ্রেণির এই অধ্যায় থেকে তুমি চারটি ইবাদাত সম্পর্কে আরো বিস্তারিত ধারণা অর্জন করবে। এভাবে এই অধ্যায়ের বিভিন্ন অংশে শিক্ষকের নির্দেশনা অনুযায়ী ইবাদাতগুলো নিজে অনুশীলন ও চর্চা করার মাধ্যমে ইবাদাতের মূল শিক্ষা আত্মস্থ করতে পারবে।
এই অধ্যায়ের পাঠের আলোচনা শুরুর পূর্বেই একটু মনে করার চেষ্টা করো, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে ইবাদাত অধ্যায়ে তুমি কী কী পড়েছিলে বা শিখেছিলে? এই ব্যাপারে তোমার সহপাঠী বন্ধুদের সহায়তা নাও, প্রয়োজনে শ্রেণি শিক্ষকের সহায়তা নাও। শিক্ষকের নির্দেশনা অনুসারে এই অধ্যায়ের বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করবে। তাহলে চলো, আমরা এই ইবাদাত সংক্রান্ত আলোচনা শুরু করি।
ইমান গ্রহণের পর মুমিনের প্রথম পালনীয় ইবাদাত হচ্ছে সালাত। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মাঝে সালাত একমাত্র ফরয ইবাদাত যা আমরা প্রতিদিন আদায় করি। সালাত সর্বোত্তম ইবাদাত। বিচার দিবসে আল্লাহ তা’আলা সর্বপ্রথম বান্দার সালাতের হিসাব নিবেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) নিয়মিত সালাত আদায়কারীর জন্য জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। ইচ্ছাকৃত সালাত পরিত্যাগকারী ফাসিক বা পাপাচারী হিসেবে পরিগণিত হবে। তাই আমরা নিয়মিত সালাত আদায় করবো। পাঁচ ওয়াক্ত ফরয সালাত ছাড়াও রাসুলুল্লাহ (সা.) দিনের বিভিন্ন সময়ে নফল সালাত আদায় করতেন।
আমরা ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে ফরয সালাতসহ অন্যান্য সালাত আদায় করা শিখেছি। সেগুলো অনুশীলন করেছি। তারই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন নফল সালাত যেমন, সালাতুল আওয়াবিন, সালাতুত তাহাজ্জুদ ইত্যাদি আদায় করা শিখবো ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন করবো।
নফল সালাত
নফল অর্থ অতিরিক্ত। ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নাতে মুয়াক্কাদা সালাত ব্যতীত যত প্রকারের অতিরিক্ত সালাত আছে, সবই নফল সালাত। রাসুলুল্লাহ (সা.) কিছু সালাত মাঝে মাঝে আদায় করতেন আবার মাঝে মাঝে আদায় করা থেকে বিরত থাকতেন, যাতে উম্মতের ওপর তা ওয়াজিব না হয়ে যায়। এমন সালাত সুন্নাতে যায়েদা বা সুন্নাতে গায়রে মুয়াক্কাদা নামে পরিচিত। এগুলো আদায়ের সময় নির্দিষ্ট।
যেমন সালাতুল ইশরাক্ব, সালাতুল আওয়াবিন, সালাতুত তাহাজ্জুদ ইত্যাদি। পক্ষান্তরে রাসুলুল্লাহ (সা.) যে সালাত সর্বদা আদায় করেছেন ও সাহাবিদেরকে আদায় করতে তাগিদ দিয়েছেন তা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। যেমন, ফজরের ফরযের পূর্বে দুই রাকাআত, যোহরের ফরযের পূর্বের চার রাকাআত ও পরের দুই রাকাআত সালাত ইত্যাদি।
এছাড়া নিষিদ্ধ ও মাকরুহ ওয়াক্ত ব্যতীত অতিরিক্ত যে কোনো সালাতকে আমরা মুস্তাহাব সালাত বলি। সুন্নাতে যায়েদা ও মুস্তাহাব সালাত নফল সালাতের অন্তর্ভুক্ত। নিষিদ্ধ সময় ব্যতীত যে কোনো সময় নফল সালাত আদায় করা যায়। নফল সালাত দুই বা চার রাকাআত করে আদায় করতে হয়। তবে দুই রাকাআত করে আদায় করা উত্তম। সুন্নাত সালাতের নিয়মে নফল সালাত আদায় করতে হয়।
প্রতিফলন ডায়েরি লিখন
সালাত সংক্রান্ত শিক্ষকের বর্ণিত ঘটনা বা গল্পের শিক্ষা আমার নিজের জীবনে যেভাবে প্রয়োগ করতে চাই।
পরিবারের সদস্য/ধর্মীয় জ্ঞানসম্পন্ন কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামাযের পাশাপাশি নফল সালাত আদায় করার নিয়ম জেনে নিব।
নফল সালাতের গুরুত্ব
যে ব্যক্তি আল্লাহ তা’আলার প্রিয় বান্দা হতে চায়, তার উচিত বেশি বেশি নফল সালাত আদায় করা। সালাত রাসুলুল্লাহ (সা.) এর সবচেয়ে প্রিয় ইবাদাত। তিনি বেশি বেশি নফল সালাত আদায় করতেন। ফরয ও ওয়াজিব সালাত আদায় করলে অন্তরে যে নূর তৈরি হয়, নফলের মাধ্যমে তা বৃদ্ধি পায়। অন্তরের প্রশান্তি আসে। রাসুলুল্লাহ সা.) ইরশাদ করেন: ‘নামাযেই আমার চোখের শীতলতা দান করা হয়েছে।’ (নাসাঈ)
দলীয় আলোচনা
সালাতেই আমার চোখের শীতলতা দান করা হয়েছে
(উল্লিখিত হাদিসের মর্মবাণী শিক্ষকের নির্দেশনা মোতাবেক দলে/প্যানেলে বিভক্ত হয়ে আলোচনা করে উপস্থাপন করো।)
নফল সালাত আদায়কারী আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে। আল্লাহ তা’আলার প্রতি চূড়ান্ত আনুগত্য ও বিনয় প্রকাশের সর্বোত্তম উপায় হচ্ছে সিজদা করা। আর সালাত আদায়কারী সিজদারত অবস্থায় আল্লাহ তা’আলার সবচেয়ে নিকটবর্তী হয়। আল্লাহ তা’আলা এ সম্পর্কে বলেন, ‘আপনি সিজদা করুন ও নিকটবর্তী হন”। (সূরা আল আলাক, আয়াত: ১৯)
হাদিসে বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে আল্লাহর নিকট অধিক পছন্দনীয় কাজ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, “তোমার উচিত বেশি বেশি সিজদা করা (অর্থাৎ সালাত আদায় করা)। তুমি যখনই আল্লাহর জন্য একটি সিজদা করবে, তার বিনিময়ে আল্লাহ তা’আলা তোমার একটি মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন ও একটি গুনাহ মাফ করবেন।’” (মুসলিম)
একদিন রাবিআহ ইবনু কাব আল আসলামি (রা.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নিকট জান্নাতে তাঁর সাহচর্যের জন্য আবেদন করেন। তখন তিনি তাকে বেশি বেশি সিজদা করার পরামর্শ দেন, যাতে তিনি জান্নাতে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাহচর্য লাভে ধন্য হতে পারেন। (মুসলিম)
তাই আমরা ফরয, ওয়াজিব ও সুন্নাতে মুয়াক্কাদা সালাত আদায় করার পাশাপাশি আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন করার জন্য নিয়মিতভাবে বেশি বেশি নফল সালাত আদায় করবো।
যোহর সালাতের পর দুই রাকাআত নফল, আসর সালাতের পূর্বে চার রাকাআত, মাগরিবের সালাতের পর দুই রাকাআত, এশার অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুল করে ফেলি। নফল সালাত ফরযের ঘাটতি পূরণ করে। ইবাদাতে ইখলাস বৃদ্ধি করে। আমরা নির্জনে নফল সালাত আদায়ের চেষ্টা করবো, যাতে আমাদের সালাত লৌকিকতামুক্ত থাকে।
বাড়ির কাজ
“এখন থেকে আমি ফরয সালাতের পাশাপাশি আর যেসব সালাত আদায় করতে পারবো”
(উল্লিখিত শিরোনামের আলোকে নির্ধারিত ছকটি তুমি তোমার পরিবারের সদস্য/সহপাঠীর সহায়তায় পূরণ করো।)
সালাতুল আওয়াবিন
আওয়াবিন অর্থ নেককার ও অধিক তাওবাকারী বান্দাগণ। সালাতুল আওয়াবিনের আভিধানিক অর্থ নেককার ও অধিক তাওবাকারী বান্দাগণের নামায। মাগরিবের সালাত আদায়ের পর এশার সালাতের পূর্বে যে সালাত আদায় করা হয়, তাই সালাতুল আওয়াবিন। এ সালাত আদায় করা সুন্নাতে গাইরে মুয়াক্কাদা। অর্থাৎ যে সুন্নাতের ব্যাপারে বাধ্যবাধকতা না থাকলেও আদায় করলে সাওয়াব পাওয়া যায়।
সালাতুল আওয়াবিন আদায়ের নিয়ম ও ফযিলত
মাগরিবের ফরয ও সুন্নাত সালাত আদায়ের পর দুই রাকাআত করে সুন্নাত সালাত আদায়ের নিয়মে ছয় রাকাআত সালাত আদায় করতে হয়। রাসুল (সা.) এ সালাত আদায় করেছেন ও সাহাবিদেরকে আদায়ের উৎসাহ দিয়েছেন।
সালাতুল আওয়াবিনের ফযিলত সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে ব্যক্তি মাগরিবের পর ছয় রাকাআত সালাত আদায় করে, মাঝখানে কোনো মন্দ কথা না বলে, তাহলে সে বারো বছরের নফল ইবাদাতের সমান সাওয়াব পাবে’। (তিরমিযি)
যেহেতু এ সালাত সুন্নাতে গাইরে মুয়াক্কাদা, তাই ছয় রাকাআতের কম বা বেশি আদায় করা যায়। রাসুল (সা.) অনেক সময় মাগরিবের পর থেকে এশা পর্যন্ত সালাত আদায় করেছেন।
হাদিসে বর্ণিত আছে, “হযরত হুজায়ফা (রা.) নবি করিম (সা.)-এর সাথে মাগরিবের সালাত আদায় করলেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মাগরিবের সালাত আদায় করে এশার সালাতের পূর্ব পর্যন্ত সালাত আদায় করলেন”। (সহিহ ইবনে খুজায়মা)
আমরা আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য অর্জনের জন্য সালাতুল আওয়াবিন আদায়ের অভ্যাস করবো। প্রতিদিন আদায় করতে না পারলেও বিশেষ দিনগুলিতে যেমন জুমার রাত, রমযান মাস বা ছুটির দিনে আমরা সালাতুল আওয়াবিন আদায় করবো।
সালাতুত তাহাজ্জুদ
তাহাজ্জুদ আরবি শব্দ। এর অর্থ ঘুম থেকে জাগা, রাত জাগা, রাত জেগে ইবাদাত করা। আল্লাহ তা’আলার নৈকট্য অর্জনের জন্য সালাতুল এশা আদায় করার পর শেষ রাতে যে সালাত আদায় করা হয়, তাই সালাতুত তাহাজ্জুদ।
রাতের শেষভাগে বা দুই-তৃতীয়াংশে সালাতুত তাহাজ্জুদ আদায় করা উত্তম। রাসুল (সা.)-এর জন্য তাহাজ্জুদ সালাত আদায় আবশ্যক ছিল। কোনো কারণে রাতে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে না পারলে, পরের দিন যোহর সালাতের আগেই তা কাজা আদায় করে নিতেন। এমনকি দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করার কারণে তাঁর পা ফুলে যেত।
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের প্রিয় নবিকে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করার জন্য তাগিদ দিয়ে কুরআন মাজিদে বলেন: ‘আর আপনি রাতের কিছু অংশে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করুন। এটি আপনার জন্য অতিরিক্ত কর্তব্য।” (সূরা বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৭৯)
উম্মতের জন্য সালাতুত তাহাজ্জুদ ফরয বা আবশ্যিক করা হয়নি। তবে তিনি সাহাবিদেরকে এ সালাত আদায় করার জন্য বিশেষ তাগিদ দিয়েছেন। তাই সাহাবিগণ এ সালাত নিয়মিত আদায় করতেন। তাহাজ্জুদ সালাত সর্বোত্তম নফল সালাত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, “পাঁচ ওয়াক্ত ফরয সালাতের পর সর্বোত্তম সালাত হলো তাহাজ্জুদ সালাত’। (মুসলিম)
সালাতুত তাহাজ্জুদ আদায়ের নিয়ম
সুন্নাত সালাতের নিয়মে দুই রাকাআত করে সালাতুত তাহাজ্জুদ আদায় করতে হয়। তাহাজ্জুদ সালাত সর্বনিম্ন দুই রাকাআত আদায় করা যায়। চার, আট বা বারো রাকাআত আদায় করা যায়। কেউ বেশি আদায় করতে চাইলে, তাও আদায় করতে পারবে। এশার সালাত আদায়ের পর থেকে সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করা যায়।
তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করার পরে বিতর সালাত আদায় করতে হয়। যদি ঘুম থেকে জেগে তাহাজ্জুদ সালাত আদায়ের অভ্যাস না থাকে, তাহলে এশার সালাতের পর বিতর সালাত আদায় করে নিতে হবে। বিতর সালাত আদায় করলেও ঘুম থেকে উঠে তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করতে কোনো অসুবিধা নেই।
পরে অষ্টম শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা ২য় অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হলো। আলোচনা শেষে ইবাদাত অধ্যায়ের উপর একটি ক্লাস দেওয়া হয়েছে। উপরের আলোচনার মাধ্যমে তোমরা এই অধ্যায়টি সম্পর্কে ধারণা পেয়ে যাবে। ক্লাসটি করার মাধ্যমে এই অধ্যায়ের কঠিন বিষয়গুলো সহজে বুঝতে পারবে ও ইবাদাত অধ্যায়ে দেওয়া বাড়ির কাজগুলো করতে পারবে।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post