কোর্সটিকায় ইতোমধ্যে ৮ম শ্রেণির নতুন কারিকুলামের প্রতিটি বইয়ের সমাধান দেওয়া শুরু হয়েছে। আজকে তোমাদের কাছে অষ্টম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান শেয়ার করা হবে। বাংলা বইয়ের এই পরিচ্ছেদের নাম হচ্ছে– প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি। কোর্সটিকায় আজকে বাংলা বইয়ের প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পরিচ্ছেদ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পরিচ্ছেদটি এখানে আলোচনা করার পরেও এই টপিকগুলো নিয়ে তোমাদের সমস্যা থাকতে পারে। সেই সকল সমস্যা সমাধান ও বইয়ে দেওয়া কাজগুলোর সমাধানও তোমরা উক্ত ক্লাসে পেয়ে যাবে। ৮ম শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদের সমাধান এভাবে পড়লে বাংলা বইটির কঠিন বিষয়গুলো তোমাদের কাছে সহজ হয়ে উঠবে।
অষ্টম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান
নিচে কিছু পরিস্থিতি দেওয়া হলো। এসব পরিস্থিতিতে যোগাযোগের উদ্দেশ্য কী হতে পারে, উদ্দেশ্য পূরণের জন্য কার সঙ্গে এবং কীভাবে যোগাযোগ করা যেতে পারে, তা উল্লেখ করো। ছোটো ছোটো দলে কয়েকজন মিলে কাজগুলো উপস্থাপন করো। সব দলের উপস্থাপনা শেষ হলে প্রয়োজনে নিজেদের কাজ সংশোধন করে নাও। নিচে একটি নমুনা উত্তর দেওয়া হলো।
যোগাযোগে চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ
যোগাযোগে পরিস্থিতি বিবেচনায় নিতে হয়। নিচে কয়েকটি ঘটনা দেওয়া হলো। ঘটনাগুলোর সঙ্গে দেওয়া প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। উত্তরগুলো নিয়ে সহপাঠীর সাথে আলোচনা করো এবং প্রয়োজনে সংশোধন করো। প্রথমটি করে দেখানো হলো।
ঘটনা ১
টিফিনের সময়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে সামিয়া ও নয়ন কথা বলছে।
সামিয়া: আগামী শুক্রবার আমার ছোটো বোনের জন্মদিন। তুমি ঐদিন বিকেলে আমাদের বাসায় এসো। রীতা, মিতু ও শাহেদকে আসতে বলেছি।
নয়ন: ধন্যবাদ সামিয়া। আমি বাসায় মার সাথে কথা বলে তোমাকে জানাব।
সামিয়া: ঠিক আছে। তুমি এলে আমার অনেক ভালো লাগবে। আমরা সবাই মিলে অনেক মজা করতে পারব। আমার মাকেও আমি তোমার কথা বলেছি।
প্রশ্ন ও উত্তর
১. সামিয়ার যোগাযোগের উদ্দেশ্য কী?
উত্তর: জন্মদিনের দাওয়াত দেওয়া।
২. এই যোগাযোগে কোন চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে?
উত্তর: বন্ধুরা মিলে আনন্দ করা।
৩. আর কীভাবে সামিয়া উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে পারত?
উত্তর: ঐদিন কী কী মজার কাজ করবে তা জানাতে পারত ও জন্মদিনের পরিকল্পনায় নয়নের সাহায্য চাইতে পারত।
ঘটনা ২
৫ই জুন। বিশ্ব পরিবেশ দিবস। স্কুলের সামনে বড়ো একটি ব্যানার নিয়ে দাড়িয়ে আছে শিক্ষার্থীরা। তাদের সঙ্গে শিক্ষকরাও আছেন। ব্যানারে লেখা “গাছ লাগাও পরিবেশ বাঁচও”। কয়েকজন শিক্ষার্থীর হাতে কয়েকটি প্ল্যাকার্ড দেখা যাচ্ছে। সেখানে এই বিশেষ দিনটি উপলক্ষ করে কিছু কথা লেখা আছে।
প্রশ্ন
১. শিক্ষার্থীরা কোন উদ্দেশ্যে স্কুলের সামনে দাঁড়িয়েছে?
২. এই যোগাযোগে কোন চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে?
৩. আর কীভাবে তারা এই উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে পারত?
ঘটনা ৩
শিমুর ছোটো ভাইয়ের বয়স বারো বছর। সকাল থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সন্ধ্যার সময়ে থানায় শিমুর বাবা ও চাচা কথা বলছেন পুলিশ অফিসারের সাথে।
পুলিশ : সকাল কয়টা থেকে তাকে পাওয়া যাচ্ছে না বললেন?
বাবা : সকাল নয়টা থেকে।
পুলিশ : সে কেন ঘর থেকে বের হয়েছিল বলতে পারেন?
বাবা : সম্ভবত মোড়ের দোকানে চকলেট কিনতে গিয়েছিল।
পুলিশ : তার কোনো ছবি আছে আপনাদের কাছে?
বাবা ছবি এগিয়ে দিলেন পুলিশ অফিসারের দিকে।]
পুলিশ : আপনারা কি ওর বন্ধুদের বাড়িতে খোঁজ নিয়েছেন?
চাচা : আমরা ওর কয়েকজন বন্ধুর বাড়ি ফোন করেছিলাম। কারো বাড়িতেই সে যায়নি।
পুলিশ : আপনারা একটি লিখিত অভিযোগ করে যান। আমরা দেখছি।
প্রশ্ন
১. শিমু বাবা কোন উদ্দেশ্যে থানায় যোগাযোগ করেছেন?
২. এখানে শিমুর বাবার কোন চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে?
৩. অন্য কীভাবে শিমুর বাবা এ উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে পারতেন?
যোগাযোগের উদ্দেশ্য
আমরা বিভিন্ন উপায়ে মানুষের সাথে যোগাযোগ করি। এসব যোগাযোগের পিছনে এক বা একাধিক উদ্দেশ্য থাকে। কারো খবর নেওয়া, কাউকে দাওয়াত দেওয়া, কোনো কিছু চাওয়া, কোনো উত্তর খোঁজা কিংবা আরো নানা প্রয়োজনে যোগাযোগের দরকার হয়। পরিবেশ-পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে এবং ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কের ধরন অনুযায়ী যোগাযোগের উদ্দেশ্য নানা রকম হয়।
কার্যকর উপায়ে যোগাযোগ
যোগাযোগের ক্ষেত্রে ভাষিক ও অভাষিক দুটি ধরন রয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা লিখে, বলে, ইশারা ও অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করি। যোগাযোগের ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বিবেচনায় রাখতে হয়। কাউকে জন্মদিনের দাওয়াত যেভাবে দেওয়া যায়, শোকসন্তপ্ত পরিবারের কারো সাথে সেভাবে কথা বলা যায় না।
কথা বলার সময়ে প্রসঙ্গকে বিবেচনায় নিতে হয়। মর্যাদা অনুযায়ী সর্বনাম ও ক্রিয়াশব্দের ব্যবহারের দিকে খেয়াল রাখতে হয়। যোগাযোগের সময়ে উদ্দেশ্য অনুযায়ী চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ যথাযথ হলো কি না, সেটি খেয়াল করতে হয়। ব্যক্তিগত যোগাযোগ ও আনুষ্ঠানিক যোগাযোগের উদ্দেশ্য এক রকম হয় না। উদ্দেশ্য অনুযায়ী যোগাযোগের যথাযথ উপায় বেছে নিতে হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে একই প্রয়োজনে একাধিক উপায়ে যোগাযোগ করার দরকার হয়।
লিখিত যোগাযোগ নানা ধরনের হয়ে থাকে; যেমন- ব্যক্তিগত যোগাযোগ, প্রাতিষ্ঠানিক যোগাযোগ, ব্যবসায়িক যোগাযোগ ইত্যাদি। এসব যোগাযোগের কাঠামোও আলাদা। এখানে প্রাতিষ্ঠানিক যোগাযোগের নমুনা হিসেবে একটি আবেদনপত্রের কাঠামো দেখানো হলো। এই আবেদনপত্রে ক্লাসরুমে পাঠাগার তৈরির জন্য স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছে শিক্ষার্থীরা আবেদন করছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
প্রধান শিক্ষক
ফুলঝুরি উচ্চ বিদ্যালয়
বরগুনা সদর উপজেলা
বরগুনা।
বিষয়: ক্লাসরুম পাঠাগার তৈরির জন্য অনুমতি ও অনুদানের আবেদন।
মহোদয়
আমরা ফুলঝুরি বুরি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। আমাদের ক্লাসরুমের ভিতরে আমরা একটি পাঠাগার তৈরি করতে চাই। ক্লাসরুমের ভিতরে একটি পাঠাগার থাকলে বিরতির সময় আমরা বিভিন্ন ধরনের বই পড়তে পারব যা আমাদের অনেকেরই পছন্দের কাজ। পাঠাগার স্থাপনের জন্য আমাদের একটি বইয়ের সেলফের প্রয়োজন, যা শ্রেণিকক্ষের এক কোনায় রাখা হবে। এছাড়া এই সেলফে রাখার জন্য কিছু বই কেনারও প্রয়োজন। শ্রেণিশিক্ষকের তত্ত্বাবধানে আমরা এই পাঠাগার পরিচালনা করতে চাই।
এজন্য আপনার সদয় অনুমতি এবং আর্থিক অনুদান কামনা করি।
বিনীত
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীবৃন্দ,
ফুলঝুরি উচ্চ বিদ্যালয়।
গল্প থেকে যোগাযোগের উপাদান খুঁজি
নিচের গল্পটি রাবেয়া খাতুনের (১৯৩৫-২০২১) লেখা। তিনি মূলত কথাসাহিত্যিক। তাঁর “মেঘের পরে মেঘ”, “মধুমতী”, “কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি’ এসব উপন্যাস থেকে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। ছোটোদের জন্য তিনি অনেক গল্প-উপন্যাস লিখেছেন।
অপারেশন কদমতলী
রাবেয়া খাতুন
আজকাল দাদি সহস্রদল চম্পকদলের গল্প বলতে গিয়ে প্রায়ই বলে বসেন, ‘জাগে চম্পকদল, জাগে সহস্রদল, আর জাগে জয় বাংলা রেডিও।”
চন্দন চাপা গলায় বলে ওঠে, “ও দাদি, তোমার হলো কী?”
আন্না বড়ো একটা হাই তুলে বলল, “কী আবার হবে, আমার মতো ঘুম ধরেছে।”
মান্না সঙ্গে সঙ্গে চেঁচায়, ‘বলিস কিরে, মোটে রাত আটটা।”
আসলেও তাই। বাইরে জরুরি অবস্থা-অন্ধকার। গোটা বাড়িতে আলো বলতে একটিমাত্র সলতে-কমানো নিভু- নিভু হারিকেন। রেডিয়াম দেওয়া টেবিলঘড়িতে জ্বলজ্বল করছে শুধু আট সংখ্যাটা।
এমন সন্ধ্যে রাতে ক মাস আগেও গমগম করত রাস্তাঘাট। ভাইয়া প্রাইভেট টিউটরের কাছ থেকে পড়ে বাসায় ফিরত। ছোটো চাচা ফিরত র্যাকেট ঘোরাতে ঘোরাতে ব্যাডমিন্টন কোর্ট থেকে। রাস্তার ওপারে দোকানগুলোর কোনোটায় জ্বলত রঙিন বাল্ব। কোনোটা থেকে বাজত চড়া স্বরে রেডিওর গান। চায়ের স্টলে পেয়ালার গরম ধোয়ার সঙ্গে আরো গরম কথাবার্তা। শেখ মুজিব, মুক্তিযোদ্ধা, ইয়াহিয়া খান, … নানা রকমের নাম, আলোচনা। চন্দন ঠিক বুঝতে পারত না।
কিন্তু দিনভর ওইসব কথাই শুনত ট্রানজিস্টারে, খেলার মাঠে, যেখানে-সেখানে। একটা যুদ্ধ আসার কথা সবার মুখে মুখে। যুদ্ধ শব্দটা অচেনা কিছু নয়। রূপকথার বই থেকে ইতিহাসের বই- সব জায়গাতেই রাজায় রাজায় যুদ্ধ বাধে। কখনো সীমানা নিয়ে, কখনো রাজপুত্র-রাজকন্যা নিয়ে। শেষটায় যে পক্ষ সৎ সেই জিতে যায়। কিন্তু বাংলাদেশের যুদ্ধটা যেন কেমন। রাজায়-প্রজায় যুদ্ধটাও আবার মুখোমুখি নয়। মাঠে-ময়দানে নয়। রাজার সৈন্যরা যা খুশি তাই করে বেড়াচ্ছে।
লড়াই শুরু হতে না হতেই গোবেচারা ছোটো চাচাকে হাত বেঁধে, জিপে করে কোথায় যেন নিয়ে গেল। মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর আজও ফেরার নাম নেই। কেউ বলে, তাকে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছে। কেউ বলে বন্দি করে রাখা হয়েছে কুর্মিটোলার শিবিরে। শুধু ছোটো চাচা নয়, এই কয় মাসে নান্টুর চাচা, দিলুর বড়ো ভাই, ননির বাবা- আরো কতজনকে যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, কেউ ফেরেনি। কারো কোনো খবরও নেই।
এখন মাগরিবের পর সারা পাড়া নিঝুম হয়ে যায়। অন্ধকার হয়ে যায়। কোথাও কোনো আলো নেই। শব্দ নেই। অথচ এখানে থাকে কয়েক হাজার মানুষ। এখন যেন পুরো মহল্লা রূপকথার সেই রাক্ষসপুরীর মতো হয়ে গেছে। রাজার রাজ্যে একটিও জ্যান্ত লোক নেই। সব গেছে রাক্ষসের পেটে।
দাদি অবশ্য বলেন, “রাক্ষসের গিলে-খাওয়া এই মানুষগুলো একদিন দেখিস ঠিক ফিরে আসবে।”
আন্না খুব অবাক হয়ে প্রশ্ন করে, “সত্যি? কেমন করে?”
“দেখবি আমাদের পাড়ার এই রাস্তাঘাট খান সেনাদের বদলে ভরে যাবে মুক্তিসেনায়।ওরা এখন সংখ্যায় কম বলে বনে-জঙ্গলে থেকে যুদ্ধ করছে। এ যুদ্ধকে বলে গেরিলা যুদ্ধ”
মান্না মাথার ওপর হাত তুলে বলে, ‘আমরাও তাহলে যুদ্ধ করছি।”
চন্দন চাপা গলায় চেঁচিয়ে ওঠে, “এই জন্যই তো তোকে দলে নিতে চাইনি।”
মান্না দু কানের লতি ছুঁয়ে বলল, ‘আর ভুল হবে না ভাইয়া।”
চন্দন খুশি হয়ে ওঠে। দু বছরের বড়ো হলেও মান্না ওকে নাম ধরেই ডাকে। শুধু এইসব বেগতিক সময়ে ডাকে ভাইয়া। সেও তখন গম্ভীর মুখে আস্তে আস্তে বলে, ‘কাল আমাদের অপারেশন। মনে আছে তো?”
মান্না জবাব দেয়, “আছে আছে। খুব আছে। কাল তো জুম্মাবার। সবাই বাবার সঙ্গে পাজামা, পাঞ্জাবি, টুপি পরে মসজিদে যাব। তারপর …।”
দাদি আবার কথা বলছেন। ওরা ভেবেছিল দাদির চোখে ঘুম নেমেছে। এখন বুঝল আসলে জমেছিল পানি। আঁচলে চোখ ঘষে আবার শুরু করলেন, ‘রাজার রাজ্যের শেষ সীমানায় শেওলাধরা পোড়োবাড়ি। দুই ভাই সহস্রদল, চম্পকদলকে পাঠানো হয়েছে বক-রাক্ষসের খাবার হিসেবে। রাক্ষস বাইরে থেকে দরজায় ধাক্কা দিয়ে বলল, ভেতরে কে ঘুমায়? দুই ভাই পরামর্শ করে রাত জাগছিল। ঘুমিয়ে গেলেই বক-রাক্ষস দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ওদের খেয়ে ফেলবে। তখন ছিল চম্পকদলের পালা। সে আবার একটু ঘুমিয়েও পড়েছিল। রাক্ষসের বিকট গলা শুনে জেগে উঠে জবাব দিল, কেউ ঘুমায় না। জাগে সহস্রদল। জাগে চম্পকদল।
যোগাযোগে প্রাসঙ্গিকতা
এখানে ‘অপারেশন কদমতলী” গল্প থেকে পাঁচটি কথা দেওয়া হলো। এসব কথা গল্পের কোন চরিত্র, কোন প্রসঙ্গে বলেছে লেখো। একইসঙ্গে কথাগুলো কতটুকু প্রাসঙ্গিক হয়েছে, তা উল্লেখ করো। কাজ শেষ হলে সহপাঠীর সঙ্গে আলোচনা করো এবং প্রয়োজনে সংশোধন করে নাও।
১. কী আবার হবে, আমার মতো ঘুম ধরেছে।
২. রাক্ষসের গিলে-খাওয়া এই মানুষগুলো একদিন দেখিস ঠিক ফিরে আসবে।
৩. এ যুদ্ধকে বলে গেরিলা যুদ্ধ।
৪. বেশি দিন আর নেই।
৫. পাবে কী করে? ভাইয়েরা জব্বর চালাক।
শিক্ষার্থীরা, তোমাদের জন্য অষ্টম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান শেয়ার করা হলো। প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পরিচ্ছেদটি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে, প্রতিটি টপিক ভালোভাবে বুঝতে ও বইয়ে দেওয়া বাড়ির কাজগুলো সমাধানের জন্য উপরে ক্লাসের লিংক দেওয়া হয়েছে। ক্লাসটি করলে প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি পরিচ্ছেদে থাকা বিষয়গুলো সহজে বুঝতে পারবে।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post