Courstika

ইংরেজি সংস্করণ

পশ্চিমবঙ্গ সংস্করণ

সাবস্ক্রাইব করুন

কোর্সটিকায় লিখুন

দাতব্য সহযোগিতা

  • একাডেমিক
    • ষষ্ঠ শ্রেণি
    • সপ্তম শ্রেণি
    • অষ্টম শ্রেণি
    • নবম ও দশম শ্রেণি
    • একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি
    • ডিগ্রি
    • অনার্স
    • মাস্টার্স
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • মেডিকেল
    • ভর্তি ও পরীক্ষা
    • উচ্চ শিক্ষা
  • স্কলারশিপ
  • ক্যারিয়ার
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • স্বাস্থ্যপাতা
  • অনলাইন ইনকাম
  • ইংরেজী শিখুন
  • চাকরী-বাকরী
  • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
  • নাগরিক সেবা
  • ডাউনলোড
  • অন্যান্য
    • গুগল এ্যাডসেন্স
    • সাধারণ জ্ঞান
    • ব‌্যাংকিং
    • নাগরিক সেবা
    • টিপস এন্ড ট্রিক্স
    • গেস্ট ব্লগিং
    • জমিজমা
    • ধর্মকথা
    • প্রবাস জীবন
    • ইচ্ছেঘুড়ি
    • প্রোডাক্ট রিভিউ
    • বায়োগ্রাফি
কোন ফলাফল নেই
View All Result
  • একাডেমিক
    • ষষ্ঠ শ্রেণি
    • সপ্তম শ্রেণি
    • অষ্টম শ্রেণি
    • নবম ও দশম শ্রেণি
    • একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি
    • ডিগ্রি
    • অনার্স
    • মাস্টার্স
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • মেডিকেল
    • ভর্তি ও পরীক্ষা
    • উচ্চ শিক্ষা
  • স্কলারশিপ
  • ক্যারিয়ার
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • স্বাস্থ্যপাতা
  • অনলাইন ইনকাম
  • ইংরেজী শিখুন
  • চাকরী-বাকরী
  • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
  • নাগরিক সেবা
  • ডাউনলোড
  • অন্যান্য
    • গুগল এ্যাডসেন্স
    • সাধারণ জ্ঞান
    • ব‌্যাংকিং
    • নাগরিক সেবা
    • টিপস এন্ড ট্রিক্স
    • গেস্ট ব্লগিং
    • জমিজমা
    • ধর্মকথা
    • প্রবাস জীবন
    • ইচ্ছেঘুড়ি
    • প্রোডাক্ট রিভিউ
    • বায়োগ্রাফি
কোন ফলাফল নেই
View All Result
Courstika
কোন ফলাফল নেই
View All Result
  • SSC সাজেশন ২০২৩
  • HSC 2023 সাজেশন
  • ষষ্ঠ শ্রেণি
  • সপ্তম শ্রেণি
  • অষ্টম শ্রেণি
  • নবম ও দশম শ্রেণি
  • একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি
  • ভর্তি ও পরীক্ষা
  • ডিগ্রি
  • অনার্স
  • মাস্টার্স
  • ইঞ্জিনিয়ারিং
  • মেডিকেল
  • উচ্চ শিক্ষা
  • স্কলারশিপ

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন?

বর্তমানে বাংলাদেশে এমন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার আছেন, যারা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে বেশ দক্ষতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন।

কোর্সটিকা প্রকাশক কোর্সটিকা
in কনটেন্ট রাইটিং, টিপস এন্ড ট্রিকস, ডিজিটাল মার্কেটিং
A A
0
ফেসবুকে শেয়ার করুনপিন্টারেস্টে পিন করুনলিংডইনে শেয়ার করুন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি | অনলাইনে ব্যবসা বাণিজ্যের বিপুল প্রসার ঘটায় সারাবিশ্বে অনেক আগে থেকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেশ জনপ্রিয় একটি নাম। তবে বাংলাদেশেও এটি ক্রমাগত জনপ্রিয় হচ্ছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি বেশ ভালো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

কিন্তু সঠিক গাইডলাইন অনুসরণ ও যথাযথ জ্ঞানের অভাবে অনেকেই সম্ভাবনাময় এই সেক্টরটিতে সফলতা অর্জন করতে পারছে না। অপরদিকে নিজের মেধা ও প্রবল আগ্রহকে কাজে লাগিয়ে সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের সংখ্যাও কিন্তু নেহাতই কম নয়। বর্তমানে বাংলাদেশে এমন অনেক অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার আছেন, যারা বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে বেশ দক্ষতার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন।

আজ কোর্সটিকায় আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর এই সিরিজে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করবো। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কিভাবে করে এবং এটি করে আপনি কি পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারেন, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো আমি সারজান ফারাবী।

আপনি যদি কোর্সটিকায় নতুন হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এই লেখাটি শেয়ার করে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দেবেন। তাহলে চলুন, শুরু করি…

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

অনলাইনে বিভিন্ন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের সার্ভিস বা প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য বিভিন্ন প্রোমোটর নিয়োগ দিয়ে থাকেন। এসকল প্রোমোটরদের কাজ হচ্ছে ওই কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানগুলোর সার্ভিসকে প্রোমোট বা প্রচার করা। তার এই প্রচারণার ফলে যদি উক্ত কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের সার্ভিস বা প্রোডাক্ট সেল করতে পারে, তাহলে ওই প্রোমোটর নির্দিষ্ট পরিমাণে একটি কমিশন পেয়ে থাকেন। এটাই মূলত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। আরো সহজ ভাষায় বলতে গেলে…

কমিশনের ভিত্তিতে কোন কোম্পানি কিংবা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা বিক্রয় করে দেয়াকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, বিশ্বব্যাপী Amazon, E-bay এবং Alibaba Express এমনকি বাংলাদেশের Daraz, Pickaboo এবং AjkerDeal ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাক্ট সেল করার জন্য অনলাইন ভিত্তিক প্রোমোটর নিয়োগ দিয়ে থাকে। এসব ই-কমার্স সাইটের হয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনি বেশ ভালো পরিমাণে কমিশন অর্জন করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা কি?

আপনি যেহেতু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে কাজ করতে যাচ্ছেন, তাই আপনার এটির সুবিধাগুলো জানা দরকার। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি পেশা যা আপনাকে শিখতে সহায়তা করবে, আয় করাবে এবং আপনাকে একাগ্রভাবে নিয়োজিত রাখবে। এছাড়াও এই প্রফেশনে রয়েছে বেশ কিছু সুবিধা। যেমন:

  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই স্বল্প ব্যয়ে শুরু করা যায়।
  • আয়ের নির্দিষ্ট কোন সীমাবদ্ধতা নেই। যত বেশি সেলস জেনারেট করতে পারবেন, তত বেশি আয়।
  • এটি স্বাধীন একটি পেশা। প্রতিদিন সময় দিতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই।
  • নিজের কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের প্রয়োজন পড়ে না, অন্যের প্রোডাক্ট সেল করে কমিশন পাওয়া যায়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ প্রধানত তিনটি পক্ষ কাজ করে। মার্চেন্ট বা বিক্রেতা, কাস্টমার বা ক্রেতা এবং অ্যাফিলিয়েট বা প্রোমোটর। এখানে একজন মার্চেন্ট বা বিক্রেতা কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা বিক্রয় করে থাকেন। একজন কাস্টমার বা ক্রেতা মার্চেন্টের সেই সকল পণ্য বা সেবা ক্রয় করে থাকেন। অপরদিকে একজন অ্যাফিলিয়েট বা প্রোমোটর মার্চেন্টের তৈরিকৃত পণ্য বা সেবা কাস্টমারের কাছে মার্কেটিং করে এবং কাস্টমার সেই পণ্য বা সেবা কিনলে ওই প্রোমোটর মার্চেন্টদের নিকট হতে নির্দিষ্ট হারে কমিশন পায়।

কিভাবে করবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং?

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত একটি সৃজনশীল প্রফেশন। অনলাইনে আপনার উপস্থিতীকে কাজে লাগিয়ে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন। তবে এটি শুরু করতে হলে আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ে ধারণা রাখতে হবে। একটি সুন্দর প্রমোশনের জন্য পলিসিও সুন্দর হওয়া আবশ্যক। এর জন্য আপনি নিচের গাইডলাইনগুলো অনুসরণ করতে পারেন।

১. অ্যাফিলিয়েট রেজিস্ট্রেশন

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে যে মার্চেন্টের পন্য বা সেবা আপনি প্রোমোট করবেন, সে মার্চেন্ট আপনাকে একটি লিংক প্রদান করবে। প্রত্যেক অ্যাফিলিয়েট আলাদা আলাদা লিংক পেয়ে থাকেন। সেই লিংকে গিয়ে কেউ যদি কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ক্রয় করে তবে তার কমিশন আপনার অ্যাফিলিয়েট একাউন্টে জমা হবে।

২. বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে যুক্ত হওয়া

এই সেক্টরে মার্কেটিং করতে হলে অবশ্যই আপনার হাতে কিছু হাতিয়ার লাগবে। আপনার হাতিয়ারগুলো যত শক্তিশালী হবে, আপনার বিক্রয়ও ঠিক ততটা সহজ হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে: একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট, একটি ইউটিউব চ্যানেল অথবা সোশ্যাল মিডিয়া পেজ (যেমন ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি)।

ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, সোশ্যাল মিডিয়া পেজ সবগুলোই যে বাধ্যতামূলক থাকতে হবে, ব্যপারটি এমন নয়। তবে যত বেশি চ্যানেল বা মিডিয়া আপনার হাতে থাকবে, তত বেশি মার্কেটিং এর সুযোগ আপনি পাবেন।

৩. অনালাইন প্রমোশন বা ডিজিটাল মার্কেটিং

আপনার তো একটি ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল বা সোশ্যাল মিডিয়া পেজ আছে। কিন্তু এগুলোতে তেমন কোন ভিজিটর নেই। এতে আপনি তেমন সুফল পাবেন না। তাই আপনার এই মাধ্যমগুলোতে প্রচুর ভিজিটর সম্পৃক্ত করতে হবে।
ভিজিটর না আসলে কখনই সেলস বাড়বে না। আর ভিজিটর আনতে গেলে আপনাকে জানতে হবে বেসিক ডিজিটাল মার্কেটিং। যেমন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং ইউটিউব মার্কেটিং। অর্থাৎ আপনাকে করতে হবে:

  • ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য ভাল মানের কনটেন্ট।
  • ইউটিউব চ্যানেলের জন্য ভাল মানের ভিডিও।
  • সোশ্যাল মিডিয়ার নিয়মিত পোস্ট।

৪. নিশ সাইট তৈরি করা

নিশ বলতে নির্দিষ্ট কোন একটি ক্যাটাগরি বা বিষয়বস্তুকে বোঝায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে বিভিন্ন কোম্পানির বহু ক্যাটাগরির অসংখ্য প্রোডাক্ট রয়েছে। আপনাকে ঠিক করতে হবে আপনি কোন ক্যাটাগরির কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন।

এখানে মনে রাখতে হবে, একসাথে অনেকগুলো ক্যাটাগরি নিয়ে কাজ করলে কোনটার মার্কেটিংই সঠিকভাবে করতে পারবেন না। যেমন ধরুন আপনি ইলেক্ট্রনিক ক্যাটাগরি সিলেক্ট করেছেন। সেখানে টেলিভিশন হচ্ছে একটা নিশ। তাই আপনার এখন কাজ হবে যেকোন একটি নিশ সিলেক্ট করে উক্ত নিশ রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট বানানো।

৫. মার্কেটপ্লেস ও প্রোডাক্ট সিলেকশন

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে গেলে আপনি অনেকগুলো মার্কেটপ্লেস পাবেন। আপনি সেখান থেকে যেকোনো একটি মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন। মনে রাখবেন, একাধিক মার্কেটপ্লেসে কাজ করার চেয়ে একটি মার্কেটপ্লেসে কাজ করাই উত্তম হবে।

বিগেনারদের জন্য কাজ শুরু করার জন্য বেস্ট মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ClickBank। তা ছাড়াও আছে ClickBetter, PayDot, এবং ClickSure ইত্যাদি।

যে মার্কেটপ্লেসে কাজ করবেন সেই মার্কেটপ্লেস এর অফিসিয়াল YouTube চ্যানেল বেশ ভালো কিছু টিউটোরিয়াল পাবেন। এসব টিউটোরিয়াল আপনার কাজকে সহজ করে দিবে।

এবার আসি প্রোডাক্ট সিলেকশন। প্রোডাক্ট সিলেকশনের ক্ষেত্রে আপানকে দেখতে হবে ঐ প্রোডাক্টে কমিশনের হার কত এবং প্রোডাক্টটি মার্কেটে বেশ ভালো চলছে কিনা। সুতরাং রিসার্চ করে বের করে ফেলুন কোন প্রোডাক্টগুলোর অনলাইনে বিক্রি বেশি ও মানুষ নিয়মিত অনলাইন থেকে ক্রয় করে।

৬. বেসিক ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা রাখা

আপনি কষ্ট করে টাকা-পয়সা খরচ করে ওয়েবসাইট বানালেন, ওয়েবসাইটের জন্য ইউনিক সব কন্টেন লিখলেন, ওয়েসসাইট ডিজাইন করলেন তাছাড়াও ইউটিউব ভিডিও বানালেন এবং সোশ্যাল মিডিয়াতেও পেজ তৈরি করলেন। কিন্তু কোন কিছুই কাজে আসবে না যদি আপনি এসব ওয়েবসাইট/ব্লগ, ইউটিউব চ্যানেল বা সোশ্যাল মিডিয়ার মার্কেটিং করতে না পারেন। কারণ মানুষ আপনার চ্যানেলে না আসলে আপনি কার কাছে মার্কেটিং করবেন?

তাই এক্ষেত্রে ওয়েবসাইট বা ব্লগ, ইউটিউব চ্যানেল বা সোশ্যাল মিডিয়ার জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে দিতে আপনার জানা উচিত:

  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ইউটিউব মার্কেটিং
  • ইমেইল মার্কেটিং (অপশনাল)
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে আমরা কোর্সটিকায় বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি খুব সহজেই লিংক থেকে সেই লেখাগুলো পড়ে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ধারণা নিতে পারবেন।

এই বিষয়গুলো আয়ত্বে আনতে পারলে আপনার অনলাইন প্লাটফরমগুলোতে আপনি আরো বেশি ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। এতে করে আপনার পাবলিক এনগেজমেন্ট বৃদ্ধি পাবে। ফলে আপনার সেল বাড়ার সম্ভাবনাও বাড়বে।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কত টাকা আয় করা সম্ভব?

আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ উপার্জনের কোন সীমা নেই। এখানে আপনার সেল অনুযায়ী আপনি কম বেশি উপার্জন করতে পারবেন। তবে উপার্জনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় কাজ করে। এখানে কয়েকটি ব্যাপারের উপর ভিত্তি করে বলা যাবে যে আপনার আয়ের পরিমাণ কি রকম হবে। যেমন:

  • প্রোডাক্টের কমিশন হার কত
  • প্রতি ইউনিট প্রোডাক্টের মূল্য কত
  • আপনি কত ইউনিট প্রোডাক্ট সেল করতে পেরেছেন
  • মোট বিক্রয়কৃত প্রোডক্টের মূল্য কেমন

তাই, এ সকল বিষয়ের ওপর আপনার উপার্জন নির্ভর করবে। আপনার প্রোডাক্টের কমিশন রেট যদি বেশি হয় এবং আপনি যদি ওই প্রোডাক্ট বেশি সেল কিয়ে দিতে পারেন, তাহলে অবশ্যই আপনি বিরাট অংকের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

মনে করুন, একটি পণ্যের মূল্য ২০,০০০ টাকা। বিক্রয়ের উপর কমিশনের হার ৫%। এক্ষেত্র আপনার বিক্রয়ের পরিমাণ যদি ১০০ ইউনিট হয়ে থাকে, তাহলে আপনার আয় হবে: ২০,০০০ × ১০০= ২০,০০,০০ × ৫% = ১,০০,০০০ টাকা।

আপনি যত বেশি সেলস জেনারেট করতে পারবেন তত বেশি কমিশন পাবেন। অনেক মার্কেটার আছে হয়তো মাসে ৩-৪ লক্ষ টাকা আয় করে আবার কেউ এক টাকাও আয় করতে পারে না। সুতরাং পুরোটাই একটা আপেক্ষিক বিষয়।


কেন বেশিরভাগ মার্কেটার অ্যামাজন পছন্দ করে?

অনলাইনে হাজারো অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে, তাহলে অ্যামাজন কেন এত বেশি জনপ্রিয়? এখানে বলে রাখি, অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের চেয়ে অ্যামাজনের কমিশনের হার কম। তারপরও মার্কেটাররা অ্যামাজনের উপর আস্থা রাখে।
এর অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে অ্যামাজন বিশ্বের সর্ববৃহৎ ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস ও গ্রাহকদের কাছে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য। এছাড়াও শুধুমাত্র নামেই এটি গ্রাহকদের কাছে একটি সফট কর্ণার হিসেবে কাজ করে। ফলে অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের প্রোডাক্টের চেয়ে অ্যামাজনের প্রোডাক্ট বিক্রি হয় বেশি।

অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের মার্কেটিং করলে দেখা যায় ট্রাফিক (ভিজিটর) যে পরিমানে আসে সে পরিমানে সেলস জেনারেট হয় না। কিন্ত অ্যামাজনের কনভার্সন রেট অনেক বেশি ফলে কম ট্রাফিকেও ভালো সেলস জেনারেট হয়।

প্রিয় পাঠক, কোর্সটিকায় আপনি কোন বিষয়ে লেখা চান, তা জানিয়ে নিচে কমেন্ট করুন। ওয়েব ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট এবং ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে যোগ দিন। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে পারেন এই লিংক থেকে।

সবশেষে একটা কথা, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শিখতে হলে প্রথম ৩ মাস ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে ও বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে আইডিয়া নিন। সেক্ষেত্রে কোর্সটিকার সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং নিয়ে লেখাগুলো আপনার অনেক উপকারে আসবে। তাই এখনই শুরু করে দিন আপনার মার্কেটিং ক্যারিয়ার। সফলতা আসবেই।

আরো দেখুন

প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম
গেস্ট ব্লগিং

প্রত্যয়ন পত্র লেখার নিয়ম (নমুনাসহ) Word Doc File

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম
গেস্ট ব্লগিং

ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম 2023 (নতুন সিস্টেম)

কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হয়?
এসইও

কিভাবে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে হয়?

ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড
টিপস এন্ড ট্রিকস

ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড পদ্ধতি | কোন সফটওয়্যার লাগবে না

পেইড কনটেন্ট রাইটার
কনটেন্ট রাইটিং

পেইড কনটেন্ট রাইটার – অল্প খরচে সর্বোচ্চ মানের কনটেন্ট

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
গেস্ট ব্লগিং

ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing): কি, কেন কিভাবে?

10 Minute School Affiliate Program
10 Minute School Special

10 Minute School Affiliate Program: প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করুন

পেওনিয়ার একাউন্ট কিভাবে খুলবেন
গেস্ট ব্লগিং

পেওনিয়ার (Payoneer) একাউন্ট কিভাবে খুলবেন?

কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা
গেস্ট ব্লগিং

কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা : কি, কেন এবং কিভাবে?

Discussion about this post

Paragraph

বাংলা অর্থসহ প্যারাগ্রাফ

Composition or Essay

বাংলা অর্থসহ রচনা

Email or Letter Writing

বাংলা অর্থসহ ইমেইল অথবা চিঠি

Dialogue Writing

বাংলা অর্থসহ ডায়লগ

Completing Story

বাংলা অর্থসহ স্টোরি রাইটিং

Application

বাংলা অর্থসহ আবেদন পত্র

Flow Chart (HSC)

https://courstika.com/flow-chart/

Graph and Chart Writing

গ্রাফ এবং চার্টসমূহ

অনুেচ্ছদ রচনা

পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করে নাও

আবেদন পত্র

পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করে নাও

ভাষণ লিখন

পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করে নাও

প্রবন্ধ রচনাসমূহ

পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করে নাও

প্রতিবেদন রচনা

পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করে নাও

কুইক লিংক

ষষ্ঠ শ্রেণির সাজেশন
সপ্তম শ্রেণির সাজেশন
অষ্টম শ্রেণির সাজেশন
এসএসসি – ২০২৩ পরীক্ষা প্রস্তুতি
এইচএসসি – ২০২৩ পরীক্ষা প্রস্তুতি

WB মাধ্যমিক – ২০২৩ পরীক্ষা প্রস্তুতি

ডিগ্রি সকল বর্ষের সাজেশন
অনার্স সকল বর্ষের সাজেশন
মাস্টার্স ফাইনাল সাজেশন
  • Charity Help
  • Guest Blogging
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Terms and Conditions

© 2022 Courstika - All Rights Reserved.

কোন ফলাফল নেই
View All Result
  • একাডেমিক
    • ষষ্ঠ শ্রেণি
    • সপ্তম শ্রেণি
    • অষ্টম শ্রেণি
    • নবম ও দশম শ্রেণি
    • একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি
    • ডিগ্রি
    • অনার্স
    • মাস্টার্স
    • ইঞ্জিনিয়ারিং
    • মেডিকেল
    • ভর্তি ও পরীক্ষা
    • উচ্চ শিক্ষা
  • স্কলারশিপ
  • ক্যারিয়ার
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • স্বাস্থ্যপাতা
  • অনলাইন ইনকাম
  • ইংরেজী শিখুন
  • চাকরী-বাকরী
  • স্কিল ডেভেলপমেন্ট
  • নাগরিক সেবা
  • ডাউনলোড
  • অন্যান্য
    • গুগল এ্যাডসেন্স
    • সাধারণ জ্ঞান
    • ব‌্যাংকিং
    • নাগরিক সেবা
    • টিপস এন্ড ট্রিক্স
    • গেস্ট ব্লগিং
    • জমিজমা
    • ধর্মকথা
    • প্রবাস জীবন
    • ইচ্ছেঘুড়ি
    • প্রোডাক্ট রিভিউ
    • বায়োগ্রাফি

© 2022 Courstika - All Rights Reserved.