আইসিটি ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : এটি মোটেও অতিশয়োক্তি নয় যে বর্তমান পৃথিবীর মানুষ পারিবারিক বন্ধনের মতো একটি বিস্ময়কর মানবিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আছে। একসময় সকলের অগোচরে পৃথিবীর কোনো এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে মনুষ্যত্বের উপর চরম অবমাননা ঘটে যাওয়া সম্ভব হতো! এখন সেটি আর সম্ভব হয় না।
পৃথিবী থেকে যুদ্ধ- বিগ্রহ এখনো পুরোপুরি থামিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়নি কিন্তু সেটি কমানো সম্ভব হয়েছে, তার প্রধান কারণ তথ্য প্রযুক্তি। এখন কোনো দেশই বিশ্ব-বিবেকের কাছে জবাবদিহি না করে একটি অন্যায় যুদ্ধ শুরু করতে পারে না, যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারে না।
নেটওয়ার্কিংয়ের কারণে পুরো পৃথিবী এখন একটি বড় পরিবারের মতো, এখানে সবাই সবার সাথে যুক্ত হয়ে বসবাস করে। এই নেটওয়ার্কিংকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য একসাথে অনেকগুলো ভিন্ন ভিন্ন প্রযুক্তি গড়ে তুলতে হয়েছে। এই অধ্যায়ে শিক্ষার্থীদের সামনে সেই প্রযুক্তিগুলোর উপর আলোকপাত করা হয়েছে।
আইসিটি ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
‘Y’ কলেজে মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা ও বিজ্ঞান বিভাগের ৩টি আলাদা ভবন রয়েছে। প্রতিটি বিভাগে তাদের কম্পিউটারের মধ্যে নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা রয়েছে। কলেজের অধ্যক্ষ প্রতিটি বিভাগকে একই নেটওয়ার্কের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিলেন। কিন্তু বিভাগগুলোর দূরত্ব বেশি হওয়ায় মাধ্যম হিসেবে ক্যাবল ব্যবহার সম্ভব হচ্ছে না।
ক. ব্যান্ডউইথ কী?
খ. স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট ও রক্ষণাবেক্ষণ করার প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা কর।
গ. ‘Y’ কলেজটির বর্তমান নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা কোন ধরনের? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের পরিস্থিতিতে কোন মাধ্যমটি নির্বাচন করা উচিত-যুক্তিসহ মতামত দাও।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ব্যান্ডউইথ হলো নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষমতা, যা সাধারণত বিট প্রতি সেকেন্ডে (bps) পরিমাপ করা হয়।
খ. স্বয়ংক্রিয়ভাবে সফটওয়্যার আপডেট ও রক্ষণাবেক্ষণ করার প্রক্রিয়াটি ক্লাউড কম্পিউটিং প্রযুক্তির মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়। এই প্রযুক্তির সাহায্যে নেটওয়ার্ক, সার্ভার, স্টোরেজ, সফটওয়্যার ও সার্ভিসসমূহ ইন্টারনেটভিত্তিক সেবার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের প্রদান করা হয়। ক্লাউড কম্পিউটিং-এর সুবিধা অনুযায়ী ব্যবহারকারীরা সহজেই তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন এবং প্রয়োজন হলে তাৎক্ষণিক আপডেটও পেয়ে থাকেন। এই পদ্ধতিতে সফটওয়্যারের আপডেট ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হয় বলে ব্যবহারকারীকে আলাদাভাবে কিছু করতে হয় না। ফলে গ্রাহকদের এসব বিষয় নিয়ে আলাদা করে কোনো চিন্তা করতে হয় না, যা সময়, শ্রম এবং খরচ সাশ্রয় করে।
গ. উদ্দীপকে বলা হয়েছে যে, ‘Y’ কলেজে মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা ও বিজ্ঞান-এই তিনটি বিভাগে আলাদা আলাদা ভবন রয়েছে। এবং প্রতিটি বিভাগে নিজস্ব কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত হচ্ছে। এই ধরনের নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা হলো LAN (Local Area Network)। LAN হলো এমন একটি নেটওয়ার্ক, যা সীমিত এলাকায় ব্যবহৃত হয়-যেমন একটি ভবন, অফিস কক্ষ বা শ্রেণিকক্ষের মধ্যে। এতে কম্পিউটার, প্রিন্টার, সার্ভার ইত্যাদি সংযুক্ত হয়ে একে অপরের সাথে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
‘Y’ কলেজের প্রতিটি বিভাগে তাদের নিজস্ব LAN নেটওয়ার্ক রয়েছে, যা কেবল ওই ভবনের অভ্যন্তরে সীমাবদ্ধ। অর্থাৎ, মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা ও বিজ্ঞান বিভাগে আলাদা আলাদা LAN ব্যবহৃত হচ্ছে। তাই বর্তমান অবস্থায় প্রতিটি বিভাগ নিজস্বভাবে LAN প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত।
যেহেতু অধ্যক্ষ সবগুলো বিভাগকে একত্রে একটি নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করতে চাইছেন এবং বিভাগগুলোর মধ্যে দূরত্ব বেশি হওয়ায় ক্যাবল ব্যবহার সম্ভব হচ্ছে না, তাই ভবিষ্যতে তাদের একটি বড় নেটওয়ার্ক বা WAN (Wide Area Network) বা ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি ব্যবহারের প্রয়োজন হতে পারে। তবে বর্তমান ব্যবস্থাটি স্পষ্টভাবে LAN ভিত্তিক।
ঘ. উদ্দীপকের পরিস্থিতিতে WiMax (Worldwide Interoperability for Microwave Access) মাধ্যমটি নির্বাচন করাই সবচেয়ে যুক্তিসঙ্গত ও কার্যকর হবে। কারণ, ‘Y’ কলেজের বিভিন্ন বিভাগের ভবনগুলো আলাদা আলাদা জায়গায় অবস্থিত এবং তাদের মধ্যে দূরত্বও তুলনামূলকভাবে বেশি। এই পরিস্থিতিতে ক্যাবল বা তার ব্যবহার করে সংযোগ স্থাপন করা কষ্টসাধ্য, ব্যয়বহুল এবং সময়সাপেক্ষ। তাছাড়া ভবনগুলোর গঠন ও অবস্থানগত বৈচিত্র্যের কারণে ক্যাবলিংয়ের ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতাও দেখা দিতে পারে। এসব কারণে WiMax-এর মতো তারবিহীন প্রযুক্তিই সর্বোত্তম বিকল্প।
WiMax একটি উন্নতমানের ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন প্রযুক্তি, যার মাধ্যমে কয়েক কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্ক সংযোগ বিস্তার করা যায়। যেখানে সাধারণ Wi-Fi সীমিত পরিসরে কার্যকর, WiMax সেখানে দীর্ঘ দূরত্বে উচ্চগতির নির্ভরযোগ্য সংযোগ প্রদান করতে পারে। WiMax-এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো-এটি একটি কেন্দ্রীয় সরবরাহ কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন ভবনে সংযোগ সরবরাহ করতে পারে, আলাদা করে প্রতিটি ভবনে নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে হয় না। ফলে একদিকে যেমন ব্যয় কমে, অন্যদিকে তেমনি সংযোগ ব্যবস্থাও আরও সহজ, কার্যকর ও সাশ্রয়ী হয়।
WiMax প্রযুক্তি স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণেও অনেক সহজ, কারণ এতে জটিল ক্যাবলিংয়ের প্রয়োজন হয় না। শুধু একটি কেন্দ্রীয় ইউনিট থেকেই বহু ইউনিটে সংযোগ স্থাপন সম্ভব। এই প্রযুক্তি বড় বড় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, অফিস, শিল্পাঞ্চল বা হাসপাতাল
ব্যবস্থাপনার জন্য অত্যন্ত উপযোগী। কারণ এতে তথ্য আদান-প্রদানের গতি বাড়ে, কাজের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায় এবং একই সঙ্গে ব্যবহারকারীরা একটি সমন্বিত নেটওয়ার্কের আওতায় আসতে পারে।
সুতরাং বলা যায়, ‘Y’ কলেজের মতো বহু ভবনবিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানে, যেখানে ভবনগুলোর মধ্যে দূরত্ব বেশি এবং ক্যাবলিং বাস্তবসম্মত নয়, সেখানে WiMax প্রযুক্তি ব্যবহার করাই সবচেয়ে যৌক্তিক, ব্যয়বহুল এবং টেকসই সিদ্ধান্ত। এটি আধুনিক ও কার্যকর নেটওয়ার্ক গঠনের একটি চমৎকার মাধ্যম।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: নিচের চিত্রগুলো লক্ষ্য করো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ক. মডুলেশন কী?
খ. ডেটা ট্রান্সফার মোড ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে চিত্র-১ এর প্রতিটি কম্পিউটার পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হলে যে টপোলজি তৈরি হবে তা চিত্রসহ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত চিত্র ২ ও চিত্র ৩ নম্বর টপোলজিগুলোর মধ্যে কোনটি বেশি সুবিধাজনক হবে-উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ডিজিটাল সংকেতকে অ্যানালগ সংকেতে রূপান্তরের প্রক্রিয়াকে মডুলেশন বলা হয়।
খ. ডেটা ট্রান্সফার মোড হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে দুটি ডিভাইসের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান কোন দিক থেকে কোন দিকে হচ্ছে এবং কতটুকু পরিমাণ ডেটা স্থানান্তরিত হচ্ছে, তা নির্ধারিত হয়। এটি মূলত ডেটা প্রেরণের দিকনির্দেশনা বোঝায়। ডেটা ট্রান্সফার মোডকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়:
১. সিমপ্লেক্স (Simplex): ডেটা একদিকে যায়, যেমন-মাইক্রোফোন।
২. হাফ-ডুপ্লেক্স (Half-Duplex): ডেটা দুইদিকে যায়, তবে একবারে একদিকে, যেমন- ওয়াকিটকি।
৩. ফুল-ডুপ্লেক্স (Full-Duplex): ডেটা দুইদিকে একসাথে যায়, যেমন-মোবাইল ফোন।
গ. উদ্দীপকের চিত্র-১ এর টপোলজিটি হলো রিং টপোলজি। রিং টপোলজির প্রতিটি কম্পিউটার পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হলে মেশ টপোলজি তৈরি হবে। মেশ টপোলজিতে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কভুক্ত অন্য প্রতিটি কম্পিউটারের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে।
মেশ টপোলজিতে নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলোর সাথে সরাসরি সার্ভার বা ডিভাইসের দরকার পড়ে না। এতে কেন্দ্রীয় সার্ভার বা ডিভাইসের দরকার পড়ে না। এ নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংযোগকে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট (পিয়ার-টু-পিয়ার) লিংক বলা হয়। এটি সম্পূর্ণরূপে আন্তঃসংযুক্ত টপোলজি নামেও পরিচিত। কোনো কম্পিউটার বা সংযোগ লাইন নষ্ট হয়ে গেলে তেমন কোনো অসুবিধা হয় না। অর্থাৎ সহজে নেটওয়ার্কে খুব বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হয় না। বাকি কম্পিউটারগুলো দ্বারা কাজ চালানো যায়। এতে ডেটা কমিউনিকেশনে অনেক বেশি নিরাপত্তা ও নিশ্চয়তা থাকে।
ঘ. উদ্দীপকের চিত্র-২ হলো মেশ টপোলজি এবং চিত্র-৩ হলো ট্রি টপোলজি। এই দুইটির মধ্যে ট্রি টপোলজি বেশি সুবিধাজনক হবে।
উত্তরের সপক্ষে যুক্তি: টপোলজিগুলোর মধ্যে ট্রি টপোলজির ব্যবহার তুলনামূলকভাবে সুবিধাজনক, কারণ এটি যেকোনো সময় নতুন শাখা তৈরি করে নেটওয়ার্ক সহজেই সম্প্রসারিত করা যায়। বড় ধরনের নেটওয়ার্ক গঠনে এটি অত্যন্ত উপযোগী, এবং অন্যান্য টপোলজির তুলনায় কম খরচে কার্যকর নেটওয়ার্ক তৈরি করা সম্ভব।
যদি নেটওয়ার্কের কোনো একটি শাখায় সমস্যা হয়, তাহলে পুরো নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়ে না। এটি রক্ষণাবেক্ষণের দিক থেকেও সহজ।
অন্যদিকে, মেশ টপোলজিতে প্রতিটি কম্পিউটার অন্য সব কম্পিউটারের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে বলে ডেটা আদান-প্রদান দ্রুত হয়, তবে এতে প্রচুর তার ও সংযোগের প্রয়োজন হয়, এবং জটিল কাঠামোর কারণে এটি সাধারণ নেটওয়ার্কের জন্য উপযুক্ত নয়। তাই, বড় নেটওয়ার্কে কম খরচে সহজ সম্প্রসারণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ট্রি টপোলজি (চিত্র-৩)-ই বেশি সুবিধাজনক।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
স্বপ্না তার অফিসের দ্বিতীয় তলায় বন্ধু আরিফের সাথে বিনা খরচে তথ্য শেয়ারিং করছিলেন। এমন সময় পঞ্চম তলার তার সহকর্মী একটি ফাইলের তথ্য দেখতে চাইলে তিনি সিটে বসেই নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় সহকর্মীর কম্পিউটারে তা পাঠিয়ে দেন। পরবর্তীতে স্বপ্না ফাইলের তথ্য বিদেশে অবস্থানরত ক্রেতার কাছে তাৎক্ষণিকভাবে প্রেরণ করেন।
ক. ফুল ডুপ্লেক্স কী?
খ. ডেটা ব্লক যা প্যাকেট আকারে ট্রান্সমিশন হয়, ব্যাখ্যা কর।
গ. স্বপ্নার বন্ধু আরিফের সাথে তথ্য শেয়ারিংয়ে ব্যবহৃত নেটওয়ার্কটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তথ্য পাঠাতে আরিফের ব্যবহৃত নেটওয়ার্কের মধ্যে দ্বিতীয়টিই উত্তম—মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন তলার অনেকগুলো কাম্পউটার একটি নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হলো। কিছুদিন পর বিশেষ একটি কম্পিউটার নষ্ট হওয়ায় অন্য কম্পিউটারগুলো থেকে তথ্য আদান-প্রদানে জটিলতা দেখা দিল।
ক. NIC কী?
খ. ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের ধারণাটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের প্রতিষ্ঠানটি কোন টপোলজি ব্যবহার করেছিল? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের পরিস্থিতিতে জটিলতা এড়াতে কোন টপোলজি ব্যবহার করা প্রয়োজন? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
আরও দেখো: আইসিটি অনুধাবনমূলক এবং বহুনির্বাচনি প্রশ্ন উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির আইসিটি ২য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হয়েছে। এখানে মূল বইয়ের প্রশ্নের পাশাপাশি পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য আরও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর রয়েছে। আমি আশা করছি, এই প্রশ্নগুলো প্রাকটিস করলে তোমরা পরীক্ষার জন্য শতভাগ কমন পেয়ে যাবে। সবগুলো সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর পিডিএফ আকারে সংগ্রহের জন্য উপরে ‘ANSWER SHEET’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post