আকাশ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আবদুল্লাহ আল-মুতী : একসময় আকাশকে মানুষের মাথার উপরে বিশাল একটি ঢাকনা বলে মনে করা হতো। আসলে আকাশ হচ্ছে বাতাসের বিপুল স্তর। বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন গ্যাসের অণু ছড়িয়ে আছে। এজন্য দিনের বেলা সাধারণত আকাশ নীল দেখায়। কিন্তু সকাল বা সন্ধ্যায় মেঘ ও বাতাসের ধুলোকণার মধ্যে দিয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে পারে শুধু সূর্যের লাল আলো।
তাই এ সময় আকাশ লাল দেখায়। ঘন মেঘে ছেয়ে ফেললে আকাশ কালো বলে মনে হয়। আকাশ সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে বিজ্ঞানীরা শূন্যে মহাকাশযান পাঠিয়ে নানারকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। পৃথিবীর অন্তত কয়েক শ’ মাইল ওপর দিয়ে পাঠানো মহাকাশযান থেকে প্রেরিত অসংখ্য ফটো বা ভিডিও থেকে মানুষ গ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ, গ্রহাণুপুঞ্জসহ আবহাওয়ার খবর জানতে পারছে। একই উপায়ে টেলিভিশন, ফোন, মোবাইল ফোন ইত্যাদিতে সংকেত পাঠিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থাকে বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত করা সম্ভব হয়েছে।
আকাশ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: রফিক সাহেব একজন চিকিৎসক। চিকিৎসা করার পাশাপাশি তিনি রোগীর স্বজনদের রোগ-শোকের খবরও নিতেন। হাত দিয়ে রোগীর মাথা, কপাল ও পেট টিপে রোগ নির্ণয় করে তিনি ওষুধ দিতেন। আধুনিক পদ্ধতিতে রোগনির্ণয় করতে বললেও তিনি তাঁর পদ্ধতিকেই উপযুক্ত মনে করতেন। রফিক সাহেবের ছেলে সুমন এখন বিখ্যাত চিকিৎসক। সুমন সাহেবের রোগ নির্ণয়ের প্রক্রিয়াই ভিন্ন। আলট্রাসনোগ্রাফি, ইসিজি, এক্স-রে ইত্যাদির মাধ্যমে রোগ নির্ণয় করে তিনি চিকিৎসা করেন। আধুনিক ধ্যান-ধারণা এবং গবেষণাই বিজ্ঞানের জগতে ব্যাপক গতি এনে দিয়েছে।
ক. ‘চাঁদোয়া’ অর্থ কী?
খ. প্রবন্ধটির নাম ‘আকাশ’ রাখার কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের রফিক সাহেবের মধ্যে ‘আকাশ’ শীর্ষক প্রবন্ধের কোন দিকটি উঠে এসেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘আধুনিক ধ্যান-ধারণা এবং গবেষণাই বিজ্ঞানের জগতে ব্যাপক গতি এনে দিয়েছে’—উদ্দীপক এবং ‘আকাশ’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ‘চাঁদোয়া’ শব্দের অর্থ—শামিয়ানা বা কাপড়ের ছাউনি।
খ. প্রবন্ধটির নাম ‘আকাশ’ রাখার কারণ হলো, এতে আকাশের বৈচির্ত্য, বৈশিষ্ট্য ও প্রাসঙ্গিকতা বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে। আকাশের সর্বত্র উপস্থিতি, এর রঙের পরিবর্তন, বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এবং অতীতের ধারণার বিবর্তন এখানে আলোচিত হয়েছে। এছাড়া মহাকাশযানের মাধ্যমে আকাশ নিয়ে গবেষণা, আবহাওয়া পূর্বাভাস এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতিতে এর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। প্রবন্ধটি আকাশকে কেন্দ্র করেই এর প্রাকৃতিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত দিকসমূহ বিশ্লেষণ করেছে, তাই এর নাম ‘আকাশ’ অত্যন্ত উপযুক্ত।
গ. উদ্দীপকের রফিক সাহেবের মধ্যে ‘আকাশ’ শীর্ষক প্রবন্ধে আকাশের রং বদলানোর দিকটি উঠে এসেছে।
দিনের বেলা সোনার থালার মতো সূর্য তার কিরণ ছড়ায় চারপাশে। এমনি সময়ে সচরাচর আকাশ নীল। সকাল-দুপুর-সন্ধ্যায় আকাশের রং হুবহু এক রকম থাকে না। এর কারণ হলো, পৃথিবীর ওপরে বায়ুম-ল। সূর্য থেকে যে আলো আমাদের চোখে পড়ে, তাকে পৃথিবীর ওপরকার বিশাল হাওয়ার স্তর পেরিয়ে আসতে হয়। দুপুর বেলা এই আলোর স্তর আসে প্রায় লম্বভাবে হাওয়ার স্তর পেরিয়ে। কিন্তু সকালে বা সন্ধ্যায় এই আলো আসে তেরছাভাবে হাওয়ার স্তর পেরিয়ে। সকালে বা সন্ধ্যায় মেঘ আর হাওয়ার ধুলোর কণার ভেতর দিয়ে সূর্যের লাল আলোর ঢেউগুলো আসে, তাই মেঘ লাল দেখায়। আর মেঘ বৃষ্টির কণা আকাশ ঢেকে ফেললে সে মেঘকে দেখায় কালো।
উদ্দীপকের রফিক সাহেব চিকিৎসায় একেক রোগের ক্ষেত্রে একেক কায়দা ব্যবহার করতেন। এদিকে, আকাশও একেক সময় একেক রং নেয়। তাই ‘আকাশ’ প্রবন্ধের সঙ্গে উদ্দীপকের এই অংশটির মিল আছে।
ঘ. ‘আধুনিক ধ্যান-ধারণা এবং গবেষণাই বিজ্ঞানের জগতে ব্যাপক গতি এনে দিয়েছে’—মন্তব্যটি যথার্থ।
কারণ একসময় আকাশকে মনে করা হতো মানুষের মাথার ওপরে একটি বিশাল ঢাকনা। আসলে আকাশ হচ্ছে বায়ুর স্তর। এখানে প্রায় বিশটি বর্ণহীন গ্যাস মিশে আছে। আগেকার দিনে আকাশ নিয়ে বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতেন শূন্যে বেলুন বা যন্ত্রপাতিসহ রকেট পাঠিয়ে। আজ মানুষ নিজেই মহাকাশযানে চেপে সফর করছে পৃথিবীর ওপরে বহু দূর পর্যন্ত। যেতে পারছে চাঁদে। পৃথিবীর ওপর দেড় শ-দু শ মাইল বা তারও অনেক বেশি ওপর দিয়ে ঘুরছে অসংখ্য উপগ্রহ। উপগ্রহ থেকে দিনরাত তোলা হচ্ছে পৃথিবীর ছবি। জানা যাচ্ছে, কোথায় কখন আবহাওয়া কেমন হবে। এসব কিছু সম্ভব হচ্ছে আধুনিক সব গবেষণার মাধ্যমে।
উদ্দীপকের সুমন সাহেবের চিকিৎসা প্রক্রিয়া আধুনিক বিজ্ঞানের অবদানকে ধারণ করেছে। যার ফলে এখন খুব সহজেই অনেক রোগ নির্ণয় করা যাচ্ছে এবং উপযুক্ত চিকিৎসা পদ্ধতি আবিস্কার হচ্ছে। সুতরাং ‘আধুনিক ধ্যান-ধারণা এবং গবেষণাই বিজ্ঞানের জগতে ব্যাপক গতি এনে দিয়েছে’—এই মন্তব্যটি যুক্তিসংগত।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: একদিন শারমিন সন্ধ্যাবেলায় রেডিওতে খবর শুনছিল। আবহাওয়ার আগাম বার্তা শুনে শারমিন অবাক হয়ে গেল। আগামীকাল কী হবে মানুষ আজ তা নির্দ্বিধায় বলতে পারে। এটা দেখে সে আরো বিস্মিত হলো। মামা বললেন, প্রাচীনকালে মানুষ সব কাজ অনুমানের ভিত্তিতে করত। একস্থান থেকে অন্যস্থানে খবর পাঠাত পায়রার মাধ্যমে। আগুন জ্বালিয়ে, ঘণ্টা বাজিয়ে, বিকট শব্দ করে কিংবা আলোর প্রতিফলন ঘটিয়ে মানুষ যোগাযোগ করার চেষ্টা করত। আগুন জ্বালিয়ে ধোঁয়ার সৃষ্টি করে দূরের মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করা হতো। এটাই ছিল যোগাযোগের উত্তম পদ্ধতি।
ক. প্রাচীনকালে আকাশকে কী মনে করা হতো?
খ. মেঘের রং কালো হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের শারমিনের অবাক হওয়ার মধ্য দিয়ে ‘আকাশ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের শারমিনের মামা যোগাযোগ ব্যবস্থার যে বর্ণনা দিয়েছেন তার সঙ্গে বিজ্ঞানসম্মত যোগাযোগ ব্যবস্থার যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে”—‘আকাশ’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. প্রাচীনকালে আকাশকে মানুষের মাথার ওপর একটা কিছুর কঠিন ঢাকনা মনে করা হতো।
খ. সূর্যরশ্মি বড় পানি কণার ভেতর দিয়ে যেতে না পারলে মেঘের রং কালো হয়।
আসলে সাদা মেঘে রয়েছে জলীয়বাষ্প জমে তৈরি ছোট ছোট অসংখ্য পানির কণা। কখনো এসব কণার গায়ে বাষ্প জমার ফলে ভারী হয়ে বড় পানির কণা তৈরি হয়। তখন সূর্যের আলো তার ভেতর দিয়ে আসতে পারে না, আর তাই মেঘের রং হয় কালো।
গ. উদ্দীপকের শারমিনের অবাক হওয়ার মধ্য দিয়ে ‘আকাশ’ প্রবন্ধে বর্ণিত বিজ্ঞানের ছোঁয়ায় মানুষের ধারণার যে পরিবর্তন হয়েছে সে দিকটি ফুটে উঠেছে।
‘আকাশ’ প্রবন্ধে আবদুল্লাহ আল-মুতী আকাশ নিয়ে মানুষের প্রাচীন কল্পনার বেড়াজাল বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে ভেঙে দিয়েছেন। একসময় বিজ্ঞানীরা মহাকাশে বেলুন পাঠাত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য। আর বর্তমানে মহাকাশযানে চেপে মানুষ মহাশূন্যে ছুটে বেড়াচ্ছে। মহাকাশযান থেকে পৃথিবীর ছবি তুলে আবহাওয়ার আগাম খবর পাঠানো হচ্ছে, যা একসময় মানুষ কল্পনাও করতে পারেনি। ‘আকাশ’ প্রবন্ধে যেসব আবিষ্কারের কথা বলা হয়েছে তা সত্যিই আজকের জন্য বিস্ময়কর।
উদ্দীপকের শারমিন বিজ্ঞানের নতুন আবিষ্কার রেডিওতে আবহাওয়ার পূর্বাভাস শুনে অবাক হয়েছে। শারমিন বুঝতে পারছে না কী করে মানুষ আবহাওয়ার আগাম বার্তা জানতে পারে। একসময় যেখানে মানুষকে কাল্পনিক ধ্যান-ধারণার ওপর নির্ভর করতে হতো। বিজ্ঞানের অগ্রগতি মানুষকে আধুনিক ও গতিশীল করেছে। তাই বলা যায়, শারমিনের অবাক হওয়ার মধ্যদিয়ে ‘আকাশ’ প্রবন্ধের নতুন আবিষ্কারের বিষয়টিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
ঘ. ‘উদ্দীপকের শারমিনের মামা যে যোগাযোগ ব্যবস্থার বর্ণনা দিয়েছেন তাঁর সঙ্গে বিজ্ঞানসম্মত যোগাযোগ ব্যবস্থার যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে’—মন্তব্যটি যথার্থ।
‘আকাশ’ প্রবন্ধে মহাকাশ সম্পর্কে মানুষের প্রাচীন ধারণার ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আজ বিজ্ঞানের অবদানে যোগাযোগ ব্যবস্থার এতই উন্নতি হয়েছে যে মানুষ নিজেই মহাকাশযানে চেপে সফর করছে পৃথিবীর উপর থেকে বহুস্তর পর্যন্ত। মহাকাশযান থেকে প্রতিদিন পৃথিবীর ছবি তুলে আবহাওয়ার খবর দেয়া হচ্ছে। বিজ্ঞানের অবদানে যোগাযোগের এতই উন্নতি হয়েছে, মানুষ ঘরে বসেই কথা বলছে বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে। বিজ্ঞানের অবদানে ঘরে বসেই জানা যাচ্ছে কোথায়, কখন আবহাওয়া কেমন হবে।
উদ্দীপকের শারমিনের মামা শারমিনের কাছে যোগাযোগ ব্যবস্থার যে বর্ণনা দিয়েছেন তা হলো প্রাচীনকালে মানুষ অনুমানের ওপর নির্ভর করে করত। মানুষ একস্থান থেকে অন্যস্থানে খবর পাঠাত পায়রার মাধ্যমে। প্রাচীনকালের মানুষ আগুন জ্বালিয়ে, ঘণ্টা বাজিয়ে, বিকট শব্দ করে কিংবা আলোর প্রতিফলন ঘটিয়ে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যোগাযোগ করার চেষ্টা করত। শারমিনের মামা এ পদ্ধতিকেই উত্তম পদ্ধতি মনে করতেন। কিন্তু এ পদ্ধতি ছিল অনিশ্চয়তায় ভরা।
তাই বলা যায়, শারমিনের মামা যে যোগাযোগ ব্যবস্থার বর্ণনা দিয়েছেন তার সঙ্গে বিজ্ঞানসম্মত যোগাযোগ ব্যবস্থায় যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩: আকাশ পথে মানুষ চলাচল করবে, এটা একসময় হাস্যকর কথা ছিল। তখনকার দিনে মানুষ ভাবত, আকাশ দিয়ে পাখি ছাড়া শুধু জিন-পরিরাই চলাচল করতে পারে। ধীরে ধীরে মানুষের চিন্তার পরিবর্তন এলো। পাখির মতো ভঙ্গি করে, পাখির মতো পিঠে মোমের বিশাল ডানা লাগিয়ে, গ্যাস বেলুনে চেপে মানুষ আকাশে ওড়ার প্রচেষ্টা চালাল। অবশেষে মানুষ সফল হলো। আবিষ্কার করল উড়োজাহাজ। সময়ের আবর্তনে উড়োজাহাজেরও পরিবর্তন এসেছে। এখন বহু রকমের উড়োজাহাজ রয়েছে। আবিষ্কার হয়েছে মহাকাশযান। আকাশকে জয় করে মানুষ এখন স্বাধীনভাবে উড়াল দিচ্ছে।
ক. আবদুল্লাহ আল-মুতী কী ধরনের সাহিত্য রচনা করে জনপ্রিয় হয়েছেন?
খ. মহাকাশযান থেকে মানুষ কীভাবে আবহাওয়ার খবর পেয়ে থাকে—ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ‘আকাশ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? বুঝিয়ে লেখ।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘আকাশ’ প্রবন্ধের আংশিক ভাবের স্ফুরণ ঘটেছে, সম্পূর্ণ ভাবের নয়।”—মন্তব্যটির মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪: আফসান রাতের বেলায় ঘরের দাওয়ায় বসে তার দাদুর মুখ থেকে গল্প শুনছিল। হঠাৎ আকাশের দিকে তাকিয়ে দাদুকে প্রশ্ন করল, আচ্ছা দাদু, এই বিশাল আকাশটা কীসের তৈরি? আর রাতে ও দিনে আকাশের রং বিভিন্ন রকম হয় কেন? আফসানের প্রশ্নের জবাবে দাদু বললেন, আকাশটা হলো আমাদের মাথার ওপর একটা কঠিন ঢাকনা। আর আকাশ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপ ধারণ করে। এগুলো আকাশের খেয়াল খুশিমতো হয়ে থাকে। আফসান অবাক হয়ে শোনে এসব কথা। দাদু আরো বললেন আকাশের মহাশূন্যে অনেক দৈত্যদানব বসবাস করে। তারা যখন একস্থান থেকে অন্যস্থানে ছোটাছুটি করে তখন ঝড়-তুফানের সৃষ্টি হয়। এসব কথা শুনে আফসান ভয়ে দাদুর কোলে মুখ লুকায়।
ক. নাইট্রোজেন কী?
খ. মহাকাশযান থেকে কেন দিনরাত পৃথিবীর ছবি তোলা হয়?
গ. আকাশ সম্পর্কে আফসানের দাদুর প্রাচীন ধারণার সঙ্গে তোমার পঠিত ‘আকাশ’ প্রবন্ধে কী ধরনের দ্বন্দ্ব দেখা যায়? বর্ণনা কর।
ঘ. ‘আকাশ সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ’ আফসানের দাদুর প্রাচীন ধারণাকে পাল্টে দিতে পারে।’—‘আকাশ’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটির সত্যতা বিচার কর।
আরও দেখো—ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা গল্প-কবিতার সমাধান
ষষ্ঠ শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের চারুপাঠ বাংলা বই থেকে আকাশ প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হয়েছে। একইসাথে এই অধ্যায় থেকে পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য মোট ৪টি প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তরগুলো সংগ্রহ করে নাও। এছাড়াও অধ্যায়ভিত্তিক জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক এবং বহুনির্বাচনী প্রশ্নের সমাধান পেতে উপরে দেওয়া লিংকে ভিজিট করো।
Discussion about this post