আধুনিক চিরায়ত দর্শন হিউম ও কান্ট সাজেশন ২০২৪ (উত্তরসহ)

কিছুদিন পরেই শুরু হচ্ছে অনার্স ৩য় বর্ষের বার্ষিক পরীক্ষা। তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতিকে সহজ করতে ও অধিক কমনের উদ্দেশ্য অনার্স ৩য় বর্ষ দর্শন বিভাগের সাজেশন গুলো তৈরি করা হয়েছে। কোর্সটিকায় আজকে প্রকাশিত আধুনিক চিরায়ত দর্শন হিউম ও কান্ট সাজেশন ২০২৪ বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে তৈরি করা হয়েছে। বিধায়, এগুলো অনুশীলন করলে থাকছে পরীক্ষায় শতভাগ কমনের সম্ভাবনা।

কোর্সটিকায় আজকে প্রকাশিত বিষয়ের নাম হচ্ছে আধুনিক চিরায়ত দর্শন হিউম ও কান্ট। মুসলিম দার্শনিকবৃন্দ বিষয়ের বিষয় কোড হচ্ছে ২৩১৭০৩। এখানে, ক-বিভাগ এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলোর পাশাপাশি উত্তরগুলোও দেওয়া হয়েছে। এবং, খ-বিভাগ ও গ-বিভাগ হতে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো দেওয়া হয়েছে। বইয়ে যেগুলোর উত্তর তোমরা পেয়ে যাবে।

আধুনিক চিরায়ত দর্শন হিউম ও কান্ট সাজেশন

ক-বিভাগ: অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর

১. ডেভিড হিউম কোন দেশের দার্শনিক?
উত্তর: ডেভিড হিউম স্কটল্যান্ডের দার্শনিক ছিলেন।

২. ‘A Treatise of Human Nature’- কার লেখা।
অথবা, ‘A Treatise of Human Nature’ গ্রন্থটি কে লিখেছেন?
উত্তর: ‘A Treatise of Human Nature’- ডেভিড হিউমের লেখা।

৩. হিউম কোন ধরনের দার্শনিক?
উত্তর: হিউম সংশয়বাদী দার্শনিক।

৪. হিউমের মতে ইন্দ্রিয়জ কী?
অথবা, ইন্দ্রিয়জ কী?
উত্তর: যেসব প্রত্যক্ষণ অপেক্ষাকৃত সজীব ও প্রাণবন্ত তাকে ইন্দ্রিয়জ বলে।

৫. প্রত্যক্ষণ কী?
অথবা, হিউমের মতে প্রত্যক্ষণ কী?
উত্তর: যে প্রক্রিয়ায় মন তার পারিপার্শ্বিক অবস্থা সম্পর্কে সজাগ হয় এবং জানতে পারে তাই প্রত্যক্ষণ।

৬. হিউমের মতে প্রত্যক্ষণ কত প্রকার ও কী কী?
অথবা, হিউমের মতে প্রত্যক্ষণ কী?
অথবা, প্রত্যক্ষণ কয় প্রকার?
উত্তর: হিউমের মতে প্রত্যক্ষণ দুই প্রকার। যথা: ১. ইন্দ্রিয়ছাপ ও ২. ধারণা।

৭. ধারণা ও ইন্দ্রিয়জের মধ্যে পার্থক্য কী?
অথবা, ইন্দ্রিয়ছাপ ও ধারণার মধ্যে পার্থক্য কী?
উত্তর: বস্তুর সাথে ইন্দ্রিয়ের প্রত্যক্ষ যোগাযোগের মাধ্যমে ইন্দ্রিয়জের উদ্ভব হয় কিন্তু ধারণার জন্য বস্তুর সাথে ইন্দ্রিয়ের সংস্পর্শের প্রয়োজন হয় না।

৮. “সব ধারণাই ইন্দ্রিয়ছাপ থেকে উদ্ভূত।”- এ উক্তিটি কে করেছেন?
অথবা, “সব ধারণাই ইন্দ্রিয়জ থেকে উদ্ভূত” উক্তিটি কার?
উত্তর: “সব ধারণাই ইন্দ্রিয়ছাপ থেকে উদ্ভূত”। – উক্তিটি করেছেন ডেভিড হিউম।

৯. ধারণা কী?
উত্তর: হিউমের মতে ইন্দ্রিয়জের প্রতিলিপি হলো ধারণা। যেমন- সাগর দেখার পর তা মনের মধ্যে কল্পনা করা হলো ধারণা।

১০. হিউমের ইন্দ্রিয়জগুলো কী কী?
উত্তর: হিউমের ইন্দ্রিয়জগুলো হলো- ১. সরল ইন্দ্রিয়জ ২. যৌগিক ইন্দ্রিয়জ ৩. সংবেদনজাত ইন্দ্রিয়জ ও ৪. চিন্তাজাত ইন্দ্রিয়জ।

১১. হিউমের মতে ধারণার অনুষঙ্গ নিয়ম কি কি?
উত্তর: হিউমের মতে, ধারণার অনুষঙ্গনিয়মগুলো হলো- ১. সাদৃশ্য, ২. স্থান বা কালের সান্নিধ্য ৩. কার্যকারণ।

১২. হিউমের মতে জ্ঞানের একমাত্র উৎস কী?
উত্তর: হিউমের মতে জ্ঞানের একমাত্র উৎস হলো প্রত্যক্ষণ।

১৩. অমূর্ত ধারণা কী?
উত্তর: অমূর্ত ধারণা হলো সার্বিক ধারণা, যা কোনো একটি শ্রেণির সকল বিশেষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

১৪. দেশ ও কাল জনের কোন ধরনের আকার?
উত্তর: দেশ ও কাল জ্ঞানের অভিজ্ঞাপূর্ব বা পূর্বতঃসিদ্ধ আকার।

১৫. হিউম আত্মাকে কি বলেছেন?
উত্তর: হিউম আত্মাকে Bundle of Perception বলেছেন।

১৬. “মন হলো এক ধরনের রঙ্গমঞ্চ।”- উক্তিটি কার?
অথবা, “মন একটি রঙ্গমঞ্চ” উক্তিটি কার?
উত্তর: “মন হলো এক ধরনের রঙ্গমঞ্চ।”- উক্তিটি হিউমের।

১৭. হিউমের মতে প্রত্যক্ষণ কয় প্রকার ও কী কী?
উত্তর: হিউমের মতে প্রত্যক্ষণ দুই প্রকার। যথা: ১. ইন্দ্রিয়জ ও ২. ধারণা।

১৮. “স্থিতিশীল আত্মা বলে কিছু নেই।”- এটি কার উক্তি?
উত্তর: “স্থিতিশীল আয়া বলে কিছু নেই।”- এটি ডেভিড হিউমের উক্তি।

১৯. হিউমের মতে মন কী?
উত্তর: হিউমের মতে মন হলো কতকগুলো সংবেদনের সমষ্টি মাত্র।

২০. হিউম কোন ধরনের সংশয়বাদী?
উত্তর: চূড়ান্ত বিশ্লেষণে হিউম একজন চরম সংশয়বাদী দার্শনিক।

২১. কান্ট কোন দেশের দার্শনিক?
উত্তর: কান্ট জার্মান দার্শনিক।

২২. কান্টের পুরো নাম লেখ।
উত্তর: কান্টের পুরো নাম ইমানুয়েল কান্ট।

২৩ . ‘Critique of Practical Reason’ গ্রন্থটি কে লিখেছেন?
উত্তর: কাল্ট তার ‘Critique of Practical Reason’ গ্রন্থটি কান্ট লিখেছেন।

২৪. কান্টের দুটি গ্রন্থের নাম লেখ।
উত্তর: কান্টের দুটি গ্রন্থের নাম হলো ১. Critique of Pure Reason, ২. Critique of Practical Reason.

২৫. কান্টের মতে অবধারণ কী?
উত্তর: কান্টের মতে দুইটি ধারণার মানসিক সংযোগকে অবধারণ বলে।

২৬. অবধারণ প্রধানত কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর: অবধারণ প্রধানত দুই প্রকার। যথা: ১. সংশ্লেষক অবধারণ এবং ২. বিশ্লেষক অবধারণ।

২৭. বিশ্লেষক অবধারণ কী?
উত্তর: যে অবধারণে বিধেয় উদ্দেশ্যের মধ্যে নিহিত থাকে তাকে বিশ্লেষক অবধারণ বলে।

২৮. বিশ্লেষক অবধারণের একটি উদাহরণ দাও।
উত্তর: বিশ্লেষক অবধারণের একটি উদাহরণ হলো সব কুমার হয় অবিবাহিত।

২৯. পূর্বতঃসিদ্ধ কথাটির অর্থ কী?
উত্তর: পূর্বতঃসিদ্ধ কথাটির অর্থ অভিজ্ঞতাপূর্ব।

৩০. ‘A Priori, ‘ A Posteriori’ কথার অর্থ কী?
উত্তর: ‘A Priori, কথার অর্থ হলো পূর্বতঃসিদ্ধ ও A Posteriori’ কথার অর্থ হলো পরতঃসিদ্ধ।

৩১. ‘A Posteriori’ এর অর্থ কী?
উত্তর: ‘A Posteriori’ এর অর্থ পরতঃসিদ্ধ।

৩২. বিশ্লেষক অবধারণ কাকে বলে?
উত্তর: যে অবধারণে বিধেয় উদ্দেশ্যের মধ্যে নিহিত থাকে তাকে বিশ্লেষক অবধারণ বলে।

৩৩. কান্টের জ্ঞান বিষয়ক মতবাদের নাম কী?
উত্তর: কান্টের জ্ঞান বিষয়ক মতবাদের নাম বিচারবাদ।

৩৪. জ্ঞান সম্পর্কিত কান্টের মতবাদের নাম কী?
উত্তর: জ্ঞান সম্পর্কিত কান্টের মতবাদের নাম বিচারবাদ।

৩৫. কান্টের মতে জ্ঞানের কয়টি দিক আছে? কী কী?
উত্তর: কান্টের মতে জানের দুটি দিক আছে। যথা: ১. জ্ঞানের উপাদানগত দিক ও ২. জানের আকারগত দিক।

৩৬. কান্টের মতে জ্ঞানের দুটি দিক কী কী?
উত্তর: কান্টের মতে জানের দুটি দিক রয়েছে। যথা: ক. উপাদান ও খ. আকার।

৩৭. কান্টের মতে, বৌদ্ধিক প্রকার কয়টি?
উত্তর: কান্টের মতে বৌদ্ধিক প্রকার ১২টি।

খ-বিভাগ: সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১. হিউমের মতে সকল ধারণাই কি ইন্দ্রিয়জ থেকে প্রান্ত?
অথবা, হিউমের সকল ধারণাই কি ইন্দ্রিয়জ থেকে প্রান্ত? ব্যাখ্যা কর।

২. সরল ও যৌগিক ধারণা ব্যাখ্যা দাও।
অথবা, হিউমের মতে সরল ধারণা ও যৌগিক ধারণার সংজ্ঞা দাও।

৩. হিউমের ধারণার অনুষঙ্গ নীতিগুলো ব্যাখ্যা কর।
অথবা, হিউমের ধারণার অনুষঙ্গ নীতিসমূহ বর্ণনা কর।

৪. বহির্জগৎ সম্পর্কে হিউমের মত কী?
অথবা, বহির্জগৎ সম্পর্কে হিউমের মতামত আলোচনা কর।

৫. হিউমের দ্রব্যের ধারণা ব্যাখ্যা কর।
অথবা, দ্রব্য সম্পর্কে হিউমের ধারণা কী?

৬. কার্য ও কারণ সম্পর্কে হিউমের ধারণা কী?
অথবা, কার্য ও কারণ সম্পর্কে হিউমের ধারণা ব্যাখ্যা কর।

৭. হিউমের মতে কল্পনা ও বিশ্বাসের পার্থক্য লেখ।
অথবা, হিউমের মতানুসারে কল্পনা ও বিশ্বাসের পার্থক্য লেখ।

৮. হিউমের সংশয়বাদ কী?
অথবা, হিউমের সংশয়বাদ ব্যাখ্যা কর।

৯. হিউমকে কি একজন সংশয়বাদী বলা যায়? অথবা, হিউমকে কি সংশয়বাদী একজন?

১০. হিউমের অভিজ্ঞতাবাদ কীভাবে যৌক্তিকভাবে সংশয়বাদে পর্যবসিত হয়?
অথব, হিউমের অভিজ্ঞতাবাদ কীভাবে যৌক্তিকভাবে সংশয়বাদে পর্যবসিত হয়? সংক্ষেপে আলোচনা কর।

১১. কান্টের বিচারবাদ কী?
অথবা, বৃদ্ধিবাদ ও অভিজ্ঞতাবাদের সমন্বয় সম্পর্কে কাস্টের মত ব্যাখ্যা কর।

১২. পূর্বতঃসিদ্ধ সংশ্লেষক অবধারণ কি সম্ভব?
অথবা, পূর্বতঃসিদ্ধ সংশ্লেষক বচন আলোচনা কর।
অথবা, পূর্বতঃসিদ্ধ সংশ্লেষণাত্মক অবধারণ কী?
অথবা, অভিজ্ঞতাপূর্ব সংশ্লেষণাত্মক অবধারণ বলতে কান্ট কী বুঝিয়েছেন?

১৩. কান্ট কেন বলেন যে, অধিবিদ্যা অসম্ভব?
অথবা, কান্ট কীভাবে অধিবিদ্যার অসম্ভাব্যতা প্রমাণ করেন?

১৪. গণিতের ক্ষেত্রে কীভাবে কান্ট দেখান যে, অভিজ্ঞতাপূর্ব সংশ্লেষণাত্মক অবধারণ সম্ভব?
অথবা, অভিজ্ঞতাপূর্ব সংশ্লেষণাত্মক অবধারণ সম্ভব কি না?

১৫. কান্টের দর্শনে কোপার্নিকীয় বিপ্লব কী?
অথবা, কান্টের দর্শনে কোপার্নিকীয় বিপ্লব বলতে কী বুঝায়?

১৬. কান্টের মতে দেশ ও কালের বৈশিষ্ট্যসমূহ ব্যাখ্যা কর।
অথবা, কান্ট অনুসরণে দেশ ও কালের বৈশিষ্ট্যসমূহ ব্যাখ্যা কর।

১৭. কান্ট কীভাবে অধিবিদ্যার অসম্ভাব্যতা প্রমাণ করেন?
অথবা, অধিবিদ্যার অসম্ভাব্যতা প্রমাণে কান্টের যুক্তি ব্যাখ্যা কর।

১৮. কান্টকে কেন অজ্ঞেয়বাদী বলা হয়?
অথবা, কান্টকে অজ্ঞেয়বাদী বলা হয় কেন?

গ-বিভাগ: রচনামূলক প্রশ্ন

১. হিউমের প্রত্যক্ষণ মতবাদ কী? তিনি কীভাবে ইন্দ্রিয়জ ও ধারণার মধ্যে পার্থক্য করেন?
অথবা, হিউমের প্রত্যক্ষণ মতবাদ সংক্ষেপে ব্যাখ্যা কর। ইন্দ্রিয়জ ও ধারণার মধ্যকার পার্থক্যসমূহ কী কী?

২. হিউমের ধারণার অনুষঙ্গ নীতি ব্যাখ্যা কর।
অথবা, হিউমের ধারণার অনুষঙ্গ নীতিগুলো ব্যাখ্যা কর।

৩. বিমূর্ত ধারণা সম্পর্কে হিউমের মত ব্যাখ্যা কর।
অথবা, ‘বিমূর্ত বা সার্বিক ধারণা বলে কিছু নেই, সব ধারণাই বিশেষ বা মূর্ত’ – উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।

৪. হিউম কীভাবে প্রাকৃতিক সম্পর্ক ও দার্শনিক সম্পর্কের পার্থক্য করেন?
অথবা, প্রাকৃতিক সম্পর্ক ও দার্শনিক সম্পর্ক কী? হিউম কীভাবে প্রাকৃতিক সম্পর্ক ও দার্শনিক সম্পর্কের পার্থক্য করেন?

৫. হিউমের দ্রব্যের ধারণা ব্যাখ্যা কর।
অথবা, ‘দ্রব্য’ সম্পর্কে হিউমের ধারণা ব্যাখ্যা কর।

৬. হিউম কীভাবে কার্যকারণের অনিবার্য সম্পর্কের ধারণা খণ্ডন করেন?
অথবা, হিউমের কার্যকারণের আবশ্যিকতার ধারণা খণ্ডনের নিয়মগুলো ব্যাখ্যা কর।

৭. হিউমের আত্মা সম্পর্কিত মতবাদ আলোচনা কর। তার এ মতবাদ কি সন্তোষজনক? ব্যাখ্যা কর।
অথবা, ‘আত্মা’ সম্পর্কে হিউমের মতবাদ কী সন্তোষজনক?ভব্যাখ্যা কর।
অথবা, আত্মা সম্পর্কিত হিউমের মতবাদের একটি বিচারমূলক ব্যাখ্যা দাও।

৮. স্বাধীনতা ও অনিবার্যতা সম্পর্কে হিউমের অভিমত আলোচনা কর।
অথবা, স্বাধীনতার অর্থ কী? স্বাধীনতা ও অনিবার্যতা সম্পর্কে হিউমের মত আলোচনা কর।

৯. জ্ঞানের উৎপত্তিবিষয়ক মতবাদ হিসেবে বিচারবাদের ব্যাখ্যা ও মূল্যায়ন কর।
অথবা, কান্টের বিচারবাদ ব্যাখ্যা কর।

১০. “Perception without Conception is blind conceptionbwithout perception is empty”- কান্টের আলোচনা উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
অথবা, “আকার ছাড়া উপাদান অন্ধ, উপাদান ছাড়া আকার শূন্য।”- উক্তিটির ব্যাখ্যা দাও।

১১. অবধারণ বলতে কী বুঝ? গণিত ও পদার্থবিদ্যায় পূর্বতঃসিদ্ধ সংশ্লেষক অবধারণ কী সম্ভব?
অথবা, কান্ট কীভাবে দেখালেন যে, গণিত ও পদার্থবিদ্যায় পূর্বতঃসিদ্ধ সংশ্লেষণাত্মক অবধারণ সম্ভব?

১২. কান্ট কীভাবে দেখান যে, গণিত ও পদার্থবিদ্যায় পূর্বতঃসিদ্ধ সংশ্লেষণাত্মক অবধারণ সম্ভব এবং অধিবিদ্যায় অসম্ভব?
অথবা, ‘Critique of Pure Reason’ (শুদ্ধ প্রজ্ঞার বিচার) গ্রন্থে কান্ট কীভাবে দেখান যে, গণিত ও পদার্থবিদ্যায় পূর্বতঃসিদ্ধ সংশ্লেষণাত্মক অবধারণ সম্ভব? কিন্তু অধিবিদ্যায় বা তত্ত্ববিদ্যায় অসম্ভব?

১৩. দেশ ও কাল কী? কান্টের ‘Critique of Pure Reason’ গ্রন্থের আলোকে দেশের স্বরূপ নির্ণয় কর।
অথবা, দেশ ও কাল কী? দেশের স্বরূপ সম্পর্কে কান্টের মত আলোচনা কর।

১৪. কান্ট কীভাবে প্রমাণ করেন যে, দেশ ও কাল জ্ঞানের পূর্বতঃসিদ্ধ আকার?
অথবা, “দেশ ও কাল জ্ঞানের পূর্বতঃসিদ্ধ আকার।”- কান্ট কীভাবে প্রমাণ করেন?

১৫. বৌদ্ধিক প্রকার কী? বৌদ্ধিক প্রকারের স্বরূপ ও কার্যাবলি আলোচনা কর।
অথবা, বৌদ্ধিক প্রকার কাকে বলে? এর স্বরূপ ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা কর।

১৬. “বোধই প্রকৃতিকে গঠন করে।”- কান্ট অনুসরণে ব্যাখ্যা কর।
অথবা, ‘বোধই প্রকৃতিকে গঠন করে’—কান্টের মতানুসারে ব্যাখ্যা কর।

১৭. অধিবিদ্যা সম্পর্কে কান্টের মত ব্যাখ্যা কর।
অথবা, অধিবিদ্যা বা তত্ত্ববিদ্যা সম্পর্কে কান্টের দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা কর।

অনার্স ৩য় বর্ষের দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের জন্য আধুনিক চিরায়ত দর্শন হিউম ও কান্ট সাজেশন ২০২৪ আলোচনা করা হয়েছে। এখান হতে তোমরা ক-বিভাগ এর প্রশ্ন ও উত্তরগুলো পেয়ে যাবে। তবে, খ-বিভাগ ও গ-বিভাগ এর উত্তরগুলোর জন্য তোমাদের বইয়ের সহায়তা নিতে হবে। তোমাদের জন্য শুভ কামনা রইল।

কোর্সটিকার সাজেশন সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করতে পারো। এছাড়াও আমাদের ইউটিউব চ্যনেলটি Subscribe করতে পারো এই লিংক থেকে।