আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : আবার আসিব ফিরে কবিতাটি কবির “রূপসী বাংলা” কাব্য থেকে নেয়া হয়েছে। কবি এ কবিতায় দেখিয়েছেন যে, তিনি নিজের দেশকে খুবই ভালোবাসেন। প্রিয় জন্মভূমির অত্যন্ত তুচ্ছ জিনিসগুলো তার দৃষ্টিতে সুন্দর হয়ে ধরা পড়েছে। কবি মনে করেন, যখন তার মৃত্যু হবে তখন দেশের সঙ্গে তার মমতার বাধন শেষ হবে না।
তিনি বাংলার নদী, মাঠ, ফসলের খেতকে ভালোবেসে শঙ্খচিল বা শালিকের বেশে এদেশে ফিরে আসবেন। আবার কখনও বা ভোরের কাক হয়ে কুয়াশায় মিশে যাবেন। এমনও হতে পারে, তিনি হাস হয়ে সারাদিন কলমির গন্ধে ভরা বিলের পানিতে ভেসে বেড়াবেন। এমনকি দিনের শেষে যে সাদা বকের দল মেঘের কোল ঘেঁষে নীড়ে ফিরে আসে তাদের মাঝেও কবিকে খুঁজে পাওয়া যাবে । এভাবে তিনি বাংলাদেশের রূপময় প্রকৃতির সঙ্গে মিশে যাবেন।
আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
পল্লির সন্তান অমিত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে উচ্চশিক্ষার্থে ফ্রান্স যায়। সেখানকার সুপ্রশস্ত রাজপথ, উদ্যান, নির্মল প্রকৃতি তার খুব ভালো লাগে। রাস্তাঘাট, রেলস্টেশন, বাস-স্টপেজ সব জায়গায় দেশি-বিদেশি স্মরণীয় ব্যক্তিবর্গের মূর্তি স্থাপনের মাধ্যমে ফরাসিদের দেশপ্রেম দেখে সে বিস্মিত হয়। ওদের ক্যাফে, মিউজিয়াম সবকিছুই তাকে আকৃষ্ট করে। উচ্চশিক্ষা শেষ করে অমিত স্থায়িভাবে সেখানে থেকে যায়। তার অতীত স্মৃতি ফরাসি সৌন্দর্যের মোহে ক্রমশ ধূসর হয়ে যায়।
ক. উঠানে খইয়ের ধান ছড়ায় কে?
খ. মানুষ না হয়ে ‘শঙ্খচিল শালিকের বেশে, জীবনানন্দ দাশ এদেশে ফিরতে চান কেন?
গ. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় উদ্দীপকের ফরাসি জাতির কোন দিকটির প্রতি ইঙ্গিত করে? বর্ণনা করো।
ঘ. অমিতের অনুভূতি আর জীবনানন্দ দাশের অনুভূতি সম্পূর্ণ ভিন্ন—উক্তিটি মূল্যায়ন করো।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. উঠানে খইয়ের ধান ছড়ায় এক শিশু।
খ. কবি শঙ্খচিল শালিকের বেশে এদেশে ফিরতে চান। কারণ, তার হৃদয়ে বাংলার প্রকৃতি, নদী, মাঠ, কুয়াশা, নবান্নের সৌন্দর্য গভীরভাবে প্রোথিত। তিনি প্রকৃতির অংশ হয়ে বাংলার সবুজ শ্যামল ভূমিতে ফিরে আসতে চান, যেন তিনি চিরকাল বাংলার প্রকৃতির সঙ্গেই মিশে থাকতে পারেন। মানুষের জীবন ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু প্রকৃতির মধ্যে পুনর্জন্মের একটি চিরন্তন ধারা আছে, তাই কবি প্রকৃতির এক অনন্য সত্তা হয়ে বারবার এ দেশে ফিরে আসার আকাক্সক্ষা প্রকাশ করেছেন।
গ. জীবনানন্দ দাশের ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় কবি তার জন্মভূমির প্রতি গভীর টান ও মমত্ববোধ প্রকাশ করেছেন। তিনি মনে করেন, মাতৃভূমির প্রকৃতি, নদী, মাঠ, কুয়াশা, নবান্নের দেশ তাকে বারবার টানে, এবং তিনি হয়তো মানুষ নয়, কিন্তু শঙ্খচিল, শালিক বা অন্য কোনো রূপে ফিরে আসবেন।
উদ্দীপকের প্রসঙ্গে বলতে গেলে, ফরাসি জাতির দেশপ্রেমের যে দিকটি এতে উঠে এসেছে, তা কবিতার ভাবনার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ফ্রান্সের জনগণ তাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, এবং মহান ব্যক্তিদের স্মরণে মূর্তি স্থাপন করে দেশপ্রেমের পরিচয় দেয়। কিন্তু উদ্দীপকের চরিত্র অমিত এই দেশপ্রেমের বিপরীতে অবস্থান করে। সে নিজের জন্মভূমির প্রতি টান ভুলে গিয়ে ফরাসি জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। এটি কবিতার মূল ভাবনার বিপরীত দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন। কবি যেখানে জন্মভূমিতে ফিরে আসার আকাক্সক্ষা প্রকাশ করেছেন, সেখানে অমিত তার দেশকে ভুলে গিয়ে নতুন পরিবেশে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। তাই উদ্দীপকটিতে ফরাসি জাতির দেশপ্রেম পরোক্ষভাবে কবিতার ভাবনার সঙ্গে একটি বৈপরীত্য তৈরি করেছে।
ঘ. অমিতের অনুভূতি আর জীবনানন্দ দাশের অনুভূতি সম্পূর্ণ ভিন্ন—এই উক্তিটি যথার্থ। জীবনানন্দ দাশের ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় কবি নিজের জন্মভূমির প্রতি অগাধ ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন, মাতৃভূমির প্রকৃতি, নদী, মাঠ, কুয়াশা—এসবের সঙ্গে তার আত্মার গভীর সম্পর্ক রয়েছে। তাই তিনি মানুষ না হয়ে শঙ্খচিল, শালিক, হাঁস, কিংবা অন্য কোনো রূপে হলেও বাংলার প্রকৃতিতে ফিরে আসতে চান। তার এই অনুভূতি দেশপ্রেম ও শেকড়ের প্রতি টানকে প্রকাশ করে।
অন্যদিকে, উদ্দীপকের অমিত উচ্চশিক্ষার্থে ফ্রান্স গিয়ে সেখানে মুগ্ধ হয় এবং ধীরে ধীরে তার মাতৃভূমির স্মৃতি ভুলে যায়। সে ফরাসি সংস্কৃতি ও সৌন্দর্যে এতটাই আবিষ্ট হয়ে পড়ে যে, স্থায়ীভাবে সেখানে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। এতে তার নিজের দেশ ও শেকড়ের প্রতি টান কিংবা ফেরার আকাক্সক্ষা প্রকাশ পায় না।
অতএব, জীবনানন্দ দাশের অনুভূতি জন্মভূমির প্রতি গভীর প্রেম ও মায়ার প্রতিচিত্র, যেখানে অমিতের অনুভূতি তার শেকড় থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার প্রতিফলন। একদিকে কবি শেকড়ের সন্ধান করেন, অন্যদিকে অমিত নতুন পরিবেশে শেকড় গেঁথে ফেলে। তাই তাদের অনুভূতি সম্পূর্ণ ভিন্ন।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
বাংলার হাওয়া বাংলার জল
হৃদয় আমার করে সুশীতল
এত সুখ শান্তি এত পরিমল
কোথা পাব আর বাংলা ছাড়া।
ক. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে?
খ. ‘বাংলার সবুজ করুণ ডাঙা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপক অবলম্বনে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা দাও।
ঘ. ‘কোথা পাব আর বাংলা ছাড়া’—কথাটির সঙ্গে কবি জীবনানন্দ দাশের বাংলায় ফিরে আসার আকাক্সক্ষা কীভাবে সম্পর্কিত আলোচনা করো।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতাটি ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেয়া হয়েছে।
খ. বাংলার সবুজ করুণ ডাঙা বলতে বাংলাদেশের নদীতীরবর্তী সজীব ও সুনসান মাঠঘাট, সিক্ত প্রান্তর ও ফসলের মাঠকে বোঝানো হয়েছে।
জীবনানন্দ দাশ তার ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় গ্রামবাংলার মনোমুগ্ধকর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে গভীর আবেগের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে, তিনি ধানসিঁড়ি ও রূপসা নদীর নাম উল্লেখ করে নদীতীরবর্তী বিস্তীর্ণ ভূমির চিত্র অঙ্কন করেছেন। এসব অঞ্চলের মাঠঘাট ও প্রান্তর বছরের বেশিরভাগ সময় সবুজ ফসলের চাদরে ঢাকা থাকে, যা এক অনন্য রূপ ধারণ করে। কবির স্মৃতিতে বাংলার এই অপরূপ প্রকৃতি অমলিন হয়ে আছে, এবং মৃত্যুর পরও তিনি শঙ্খচিল, শালিক বা অন্য কোনো রূপে ফিরে এসে এই প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে চান।
গ. উদ্দীপকের পঙ্ক্তিগুলোর মতো ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতাতেও কবি জীবনানন্দ দাশ বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতি গভীর ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। কবিতায় তিনি বাংলার নদী, মাঠ, পাখি, গাছপালা এবং আবহাওয়ার সৌন্দর্য অত্যন্ত মমতার সাথে তুলে ধরেছেন। তিনি ধানসিঁড়ি ও রূপসা নদীর তীরবর্তী সবুজ শ্যামল ভূমির কথা বলেছেন, যেখানে সারাবছর ফসলের সমারোহ লেগে থাকে। তিনি কুয়াশায় মোড়া প্রভাতের বর্ণনা দিয়েছেন, যেখানে শীতের সকালে বাংলার প্রকৃতি রহস্যময় অথচ মনোরম রূপ ধারণ করে। কার্তিক মাসের নবান্ন উৎসবের সময় বাংলার বাতাস ধানের গন্ধে ভরে ওঠে, যা কবিকে আকৃষ্ট করে।
এছাড়া, কবিতায় কলমি ফুলের ঘ্রাণভরা জল, সন্ধ্যার বাতাসে উড়ে বেড়ানো সুদর্শন পাখি, শিমুল গাছের ডালে লক্ষ্মীপেঁচার ডাক, ঢেউয়ে দুলতে থাকা পালতোলা ডিঙি নৌকার দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে। এসব চিত্রের মাধ্যমে কবি তার স্বদেশের প্রকৃতির প্রতি গভীর মমতা প্রকাশ করেছেন। বাংলার প্রকৃতি শুধু নয়, এর প্রতিটি উপাদান—নদী, মাঠ, পাখি, গাছপালা—কবির হৃদয়ে অমলিন হয়ে আছে। তাই তিনি মানুষ না হয়ে শঙ্খচিল, শালিক কিংবা হাঁস হয়ে হলেও বাংলার এই অপরূপ সৌন্দর্যে ফিরে আসতে চান।
উদ্দীপকের মতোই কবিতায় বাংলার প্রকৃতিকে প্রশান্তি, মমতা ও সুখের প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়েছে। উদ্দীপকের বক্তব্যে বাংলার হাওয়া ও জল হৃদয়কে সুশীতল করার কথা বলা হয়েছে, যা কবিতার প্রকৃতির প্রতি কবির ভালোবাসার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। বাংলার প্রকৃতির এই অপরূপ রূপ এবং এর প্রতি কবির টানই কবিতার মূল ভাব, যা উদ্দীপকের বক্তব্যের সাথে মিলে যায়।
ঘ. ‘কোথা পাব আর বাংলা ছাড়া’—উক্তিটি বাংলার প্রতি গভীর ভালোবাসা ও আবেগকে প্রকাশ করে। এটি কবি জীবনানন্দ দাশের ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার মূল ভাবনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। কবিতায় তিনি বাংলার প্রকৃতি, নদী, মাঠ, পাখি, কুয়াশাভেজা ভোর, সন্ধ্যার বাতাস, এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার প্রতি এক গভীর আকাক্সক্ষা প্রকাশ করেছেন।
জীবনানন্দ দাশ মনে করেন, তার অস্তিত্ব বাংলার প্রকৃতির সাথে অবিচ্ছেদ্যভাবে জড়িয়ে আছে। তাই মৃত্যুর পরও তিনি বাংলায় ফিরে আসতে চানÑহয়তো শঙ্খচিল, শালিক, হাঁস, কাক কিংবা কোনো শিশুর রূপে। কবির কাছে বাংলা শুধু একটি ভৌগোলিক অঞ্চল নয়, এটি তার আত্মার আশ্রয়স্থল, যেখানে তিনি প্রকৃত শান্তি খুঁজে পান।
উদ্দীপকের উক্তির মতোই কবিতায় কবি বারবার বাংলার প্রতি টান অনুভব করেছেন।
বিদেশ বা অন্য কোনো স্থানে তিনি এ সুখ, শান্তি ও নির্মল সৌন্দর্য খুঁজে পাবেন না। বাংলার হাওয়া, জল, মাটির সান্নিধ্যই তাকে প্রশান্তি দেয়, তাই তিনি পুনরায় বাংলায় ফিরে আসার আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন। এই চেতনা থেকেই উক্ত উক্তির সাথে কবিতার ভাবনার একটি সুস্পষ্ট মিল পাওয়া যায়।
আবার আসিব ফিরে কবিতা জীবনানন্দ দাশ
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
জন্মগতভাবে কৌশিক ফ্রান্সের নাগরিক হলেও ওর বাবা-মা দুজনই বাংলাদেশি। কৌশিকের বয়স এখন একুশ বছর। কখনো সে বাংলাদেশে আসেনি। ফলে বাংলার প্রকৃতি সম্পর্কে তার বিশেষ ধারণা নেই। ফ্রান্সের পরিবেশগত অবস্থা বেশ পরিপাটি। কৌশিকের কাছে ফ্রান্সের পরিবেশ খারাপ লাগে না। কিন্তু সর্বদাই সে কেমন শূন্যতা বোধ করত, বাংলাদেশে আসার পর বাংলার প্রকৃতি সেটা পূরণ করে দিয়েছে তার অপার সবুজ দিয়ে। কৌশিক সদ্ধান্ত নিল—সে আর ফ্রান্সে ফিরে যাবে না।
ক. বাংলা কীসের ঢেউয়ে ভেজা?
খ. ‘আবার আসিব আমি বাংলার নদী-মাঠ-খেত ভালোবেসে’—চরণটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের কৌশিকের চরিত্রের সঙ্গে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার কবির সাদৃশ্য দেখাও।
ঘ. উদ্দীপকের কৌশিক ও ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার কবি বাংলার প্রকৃতি দ্বারা সমানভাবে প্রভাবিত হয়েছে—মন্তব্যটি বিচার কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
আজকে সকালে এই গ্রাম দেখে পলক পড়ে না চোখে
নদীর কিনারে, ঘন বনের ধারে অমাবস্যার দিঘির পাড়ে
আম, জাম, কাঁঠালের মিনারে মিনারে
ধান খেত ঘেরা সীমানাহীন মাঠে মাঠে
এই সব ছোট ছোট গ্রাম
আমার দেশের নাম খোদা তার সোনার ফলকে।
আমার সোনার দেশ,
সোনা হল এইসব গ্রামে গ্রামে।
ক. রাঙা মেঘ সাঁতরায়ে কী নীড়ে ফিরছে?
খ. এ দেশকে কার্তিকের নবান্নের দেশ বলা হয়েছে কেন?
গ. উদ্দীপকে ফুটে ওঠা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতাটির মিল দেখাও।
ঘ. “উদ্দীপকটি আবার ‘আসিব ফিরে’ কবিতার মূল ভাবের সম্পূর্ণ প্রতিনিধিত্ব করে না।”—বিশ্নেষণ কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post