আমি কোনো আগন্তুক নই কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : বাংলার প্রকৃতি, মাঠ-ঘাট, প্রান্তরের সৌন্দর্যে কবি মুগ্ধ। তিনি অবোধ বালকের মতো বাংলার প্রকৃতির এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে চেয়েছেন। কবি আহসান হাবীব কৈশোরে বাংলাদেশের গ্রামীণ আবহে বেড়ে উঠেছেন। গ্রামীণ প্রকৃতির মাঠ-ঘাট, পথ-প্রান্তরের মতো খেতের সরু পথ, তার পাশে ধানের সমারোহ এবং একটু এগিয়ে গেলে বিশাল নদীর কিনার কবির মনের ভেতর, অস্থি-মজ্জায় মিশে আছে। বাংলার প্রকৃতি কবিকে এতটাই মুগ্ধ করেছে যে, তিনি এখানকার মানুষ ও প্রকৃতিকে যেমন ভালোভাবে চেনেন, তেমনি তিনিও তাদের চিরচেনা স্বজন। তাই কবি বলেছেন, আমি এই উধাও নদীর মুগ্ধ এক অবোধ বালক।
আমি কোনো আগন্তুক নই কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ খেত ভালোবেসে
জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলার এ সবুজ করুণ ডাঙায়;
হয়তো দেখিবে চেয়ে সুদর্শন উড়িতেছে সন্ধ্যার বাতাসে;
হয়তো শুনিবে এক লক্ষ্মীপেঁচা ডাকিতেছে শিমুলের ডালে;
হয়তো খইয়ের ধান ছড়াইতেছে শিশু এক উঠানের ঘাসে;
রূপসার ঘোলা জলে হয়তো কিশোর এক সাদা ছেঁড়া পালে
ডিঙা বায়; রাঙা মেঘ সাঁতরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে
দেখিবে ধবল বক; আমারেই পাবে তুমি ইহাদের ভিড়ে।
ক. বিস্তর জোনাকি কোথায় দেখা যায়?
খ. ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’—কবি একথা বলেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকে ফুটে ওঠা চিত্রের সাথে ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকের সঙ্গে ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার চেতনাগত বৈসাদৃশ্যই বেশি’—যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. রাতের বেলা বাঁশবাগানে বিস্তর জোনাকি দেখা যায়।
খ. কবি বলেছেন ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’, কারণ তিনি এই মাটি, প্রকৃতি ও মানুষের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। আকাশ, ফুল, বাঁশবাগান, নদী, মাছরাঙা—সবাই তাকে চেনে, যা প্রমাণ করে যে তিনি এই ভূমিরই সন্তান। গ্রামের মানুষের দুঃখ-কষ্ট, যেমন ‘জমিলার মা’র শূন্য খাঁ খাঁ রান্নাঘর’, তিনি সবকিছু জানেন ও অনুভব করেন। তার শরীরে মাটির সুবাস লেগে আছে, তার অস্তিত্ব ধানের খেত, নদী ও বাতাসের সঙ্গে একীভূত। তাই তিনি নিজেকে কোনো বহিরাগত নয়, বরং এই জনপদের একান্ত আপনজন বলে মনে করেন।
গ. উদ্দীপক ও ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার মধ্যে প্রধান সাদৃশ্য হলো প্রকৃতি ও জনজীবনের প্রতি গভীর সংযোগ ও আত্মীয়তাবোধ। উদ্দীপকে কবি বলেন, ‘আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ খেত ভালোবেসে’, যা তার দেশ ও প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ। ঠিক একইভাবে ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি জানান, প্রকৃতির প্রতিটি উপাদান—নদী, ধানের খেত, মাছরাঙা, শিমুলগাছ—সবাই তাকে চেনে, কারণ তিনি এই মাটিরই সন্তান।
উদ্দীপকে কবি বাংলার নদী, মাঠ, শিশু, লক্ষ্মীপেঁচা, ধবল বক, কিশোরের ডিঙা বাইবার দৃশ্য তুলে ধরেছেন, যা তার শিকড়ের সঙ্গে গভীর বন্ধনকে প্রকাশ করে। একইভাবে, ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি বলেন, ‘আমার অস্তিত্বে গাঁথা… এই উধাও নদীর মুগ্ধ এক অবোধ বালক’, যা তার অস্তিত্বের সাথে প্রকৃতির অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক বোঝায়। দুটি কবিতাতেই কবি প্রকৃতির মাঝে নিজের পরিচয় খুঁজে পেয়েছেন এবং প্রমাণ করেছেন যে তারা প্রকৃতি ও জনপদের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
ঘ. উদ্দীপক ও ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার মধ্যে কিছু সাদৃশ্য থাকলেও, চেতনাগত বৈসাদৃশ্যই বেশি। উদ্দীপকে কবি ভবিষ্যতে বাংলার প্রকৃতি ও জনজীবনে ফিরে আসার আকাক্সক্ষা প্রকাশ করেছেন, যা তাঁর শিকড়ের প্রতি টান ও পুনরাগমনের প্রতিশ্রুতি বোঝায়। যেমন, ‘আবার আসিব আমি বাংলার নদী মাঠ খেত ভালোবেসে’—এখানে কবি বর্তমান থেকে বিচ্ছিন্ন এবং ভবিষ্যতে ফিরে আসার প্রত্যাশা করছেন।
অন্যদিকে, ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি প্রমাণ করতে চেয়েছেন যে তিনি কখনোই এই মাটি থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলেন না। তিনি এখনো এখানেই আছেন, প্রকৃতি ও মানুষের সাথে তার সম্পর্ক চিরন্তন। যেমন, ‘আমার শরীরে লেগে আছে এই স্নিগ্ধ মাটির সুবাস’—এর মাধ্যমে তিনি জানান যে তার অস্তিত্ব মাটির সাথে মিশে আছে, তাকে নতুন করে ফিরে আসতে হবে না।
সুতরাং, উদ্দীপকে কবি হারিয়ে যাওয়া অতীতের স্মৃতি নিয়ে ভবিষ্যতে ফিরে আসার আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন, কিন্তু ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি তার বর্তমান উপস্থিতি ও আত্মপরিচয়ের দৃঢ়তা প্রকাশ করেছেন। এই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, তাদের চেতনার মধ্যে মূল পার্থক্য হলো—একজন ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, আর অন্যজন তার অস্তিত্বের উপস্থিতি প্রমাণ করছেন।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
আমি বাংলায় গান গাই
আমি আমার আমিকে চিরদিন
এই বাংলায় খুঁজে পাই।
আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন
আমি বাংলায় বাঁধি সুর
আমি এই বাংলার মায়া ভরা পথে
হেঁটেছি এতটা দূর
বাংলা আমার জীবনানন্দ
বাংলা প্রাণের সুর
আমি একবার দেখি,
বারবার দেখি
দেখি বাংলার মুখ।
ক. কবি আহসান হাবীব কোন পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন?
খ. ‘আমি এই উধাও নদীর মুগ্ধ এক অবোধ বালক।’ কবি কেন একথা বলেছেন?
গ. উদ্দীপকে ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার কোন দিকটি প্রকাশ পেয়েছে? —আলোচনা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপক ও ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার কবি জন্মভূমিকে আপন সত্তায় অনুভব করতে চেয়েছেন।’ মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. কবি আহসান হাবীব অধুনালুপ্ত ‘দৈনিক বাংলা’ পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন।
খ. বাংলার প্রকৃতি, মাঠ-ঘাট, প্রান্তরের সৌন্দর্যে কবি মুগ্ধ। তিনি অবোধ বালকের মতো বাংলার প্রকৃতির এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে চেয়েছেন। কবি আহসান হাবীব কৈশোরে বাংলাদেশের গ্রামীণ আবহে বেড়ে উঠেছেন। গ্রামীণ প্রকৃতির মাঠ-ঘাট, পথ-প্রান্তরের মতো খেতের সরু পথ, তার পাশে ধানের সমারোহ এবং একটু এগিয়ে গেলে বিশাল নদীর কিনার কবির মনের ভেতর, অস্থি-মজ্জায় মিশে আছে।
বাংলার প্রকৃতি কবিকে এতটাই মুগ্ধ করেছে যে, তিনি এখানকার মানুষ ও প্রকৃতিকে যেমন ভালোভাবে চেনেন, তেমনি তিনিও তাদের চিরচেনা স্বজন। তাই কবি বলেছেন, আমি এই উধাও নদীর মুগ্ধ এক অবোধ বালক।
গ. উদ্দীপকটিতে ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় প্রকাশিত কবির স্বদেশপ্রেমের বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে।
জন্মভূমির সঙ্গে মানুষের নাড়ীর সম্পর্ক। জন্মভূমিতে শিকড় গেড়ে মানুষ সমগ্র দেশকে আপন করে পায়। এর সবকিছুই তার কত চেনা, কত জানা। জন্মভূমির প্রতি মানুষের এই অনুভুতি তুলনাহীন।
উদ্দীপকে একজন কবির আপন সত্তা প্রকাশিত হয়েছে। এই কবি বাংলায় গান করেন এবং বাংলাতেই নিজেকে খুঁজে পান। এই বাংলাতেই বাস করে তিনি নিজের জীবনের আনন্দ খুঁজে পেয়ে থাকেন। ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় কবি আহসান হাবীবও তাঁর অস্তিত্ব নিজের জন্মভূমি বাংলায় খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি বলেছেন, তিনি এখানে কোনো আগন্তুক নন। তিনি যেমন ওই আসমান, জমিনের ফুল, জোনাকি, পুকুর, মাছরাঙাকে চেনেন ঠিক তেমনি তারাও তাকে চেনে। কবি বলেছেন, গ্রামীণ জনপদের সঙ্গে তাঁর জীবন বাঁধা। এটিই হচ্ছে তার অস্তিত্ব। এভাবে বলা যায়, ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’-এর কবির নিজ দেশের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসাই উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়েছে।
ঘ. দেশপ্রেম মানে হচ্ছে তাকে আপন সত্তায় নিজের অনুভূতিতে অনুভব করা।
জন্মভূমির সঙ্গে মানুষের আজীবনের সম্পর্ক। এর প্রতি ভালোবাসা চিরন্তন। এই মাটিতে শিকড় গেড়েই মানুষ সমগ্র দেশকে আপন করে পায়। জন্মভূমির সবকিছুই তার নিকট মনে হয় কত চেনা, কত জানা। জন্মভূমির প্রকৃতি ও রূপে সে মুগ্ধ হয়। এর মাটি, তার গন্ধ, তার নিকট অতি আপন। তার শরীরে লেগে থাকে এই স্নিগ্ধ মাটির সুবাস। জন্মভূমির প্রতি মানুষের এই ভালোবাসার প্রকাশ ভিন্ন ভিন্ন হলেও অনুভূতির জগতে তা অভিন্ন রূপ ধারণ করে।
উদ্দীপকের কবি নিজেকে বাংলার মাটিতে খুঁজে পান। এর মায়াভরা পথ দিয়ে তিনি অনেক হেঁটেছেন। কবি বলেছেন, তিনি বাংলাকে চিরদিন চেনেন। বাংলায় স্বপ্ন দেখা তার চিরকালীন কামনা। বাংলা তার নিকট জীবনানন্দ। তিনি বাংলার মুখ একবার নয়, বার বার দেখতে চেয়েছেন। ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায়ও কবি তার চিরচেনা পরিবেশ অর্থাৎ এই বাংলার জনপদে নিজের শিকড় সন্ধান করেছেন। কবি বলেছেন—পাখি, কার্তিকের ধান কিংবা শুধু শিশির নয়, তিনি এই জনপদের মানুষকেও ভালোভাবে চেনেন। তিনি যেমন ওই আসমান, জমিনের ফুল, জোনাকি, পুকুর, মাছরাঙাকে চেনেন, তেমনি তারাও তাকে চেনে। এই গ্রামীণ জনপদের সঙ্গেই কবির জীবন বাঁধা।
জন্মভূমির সঙ্গে মানুষ গভীরভাবে সম্পৃক্ত। এর সবকিছুই তার অতি আপনজন। জন্মভূমির অস্তিত্ব তার অস্থি-মজ্জায়। এভাবেই সে সমগ্র দেশকে আপন করে পায়। নিজের সত্তা দিয়ে অনুভব করে। ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতায় এই অনুভবই কবি আহসান হাবীব গভীর মমতায় তুলে ধরেছেন। উদ্দীপকের কবিও বাংলার সবকিছুকে নিজের সত্তায় অনুভব করেন। আর অনুভব করেন বলেই বাংলার প্রতি তার গভীর মমত্ববোধ প্রকাশ পেয়েছে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকের কবি এবং ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’—এর কবি জন্মভূমিকে একান্তভাবে আপন সত্তায় অনুভব করেছেন।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
জর্জের জন্ম ইউরোপের দেশ স্পেনে। ১৯৮৫ সালে মাদকাসক্তদের নিরাময়ের ব্যাপারে কাজ করার জন্য তিনি বাংলাদেশে আসেন। বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও মানুষের অন্তরঙ্গ ব্যবহার তাঁকে মুগ্ধ করে। তাই তিনি এই দেশেই স্থায়ী বসতি গড়েছেন। বাংলাদেশের সাথে তাঁর প্রাণ বাঁধা পড়েছে গভীরভাবে। এ দেশের সাথে যেন তাঁর চিরকালের পরিচয়।
ক. ‘আমি কোনো আগুন্তক নই’ কবিতায় জ্যোৎস্নার চাদরে ঢাকা কী?
খ. ক্লান্ত বিকেলের পাখিরা কবিকে চেনে কেন?
গ. উদ্দীপকের জর্জের এদেশে অবস্থানের সাথে ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার কবির অবস্থানের অমিল ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উক্ত পার্থক্য থাকলেও বাংলাদেশের প্রতি জর্জ ও কবির অনুভূতি একই’—উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
শাকিল সাহেবের জন্ম হয়েছিল বাংলার এক প্রত্যন্ত গ্রামে। গ্রামের এক স্কুলেই তাঁর পড়ালেখা শুরু। তারপর শহরের কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে। অবশেষে বর্তমানে আমেরিকায় আছেন। মাঝে মাঝে দেশে এলেও গ্রামে কখনো যান না। তাঁর নাকি গ্রাম ভালো লাগে না। তাছাড়া এদেশের কোনো সাধারণ মানুষের সাথে তিনি মিশতে চান না। ব্যবসার কাজে দেশে এলে কয়েক দিন শহরের দামি হোটেলে থেকে আবার আমেরিকা চলে যান।
ক. কবি আহসান হাবীবের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
খ. ‘আমি কোনো অভ্যাগত নই’—উক্তিটি দ্বারা কী বোঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের শাকিলের দেশের প্রতি যে বিরূপ ধারণা তার সাথে তোমার পঠিত ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার কবির তুলনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের শাকিল সাহেব এবং তোমার পঠিত আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতার কবির জন্ম একইসূত্রে গাঁথা, কিন্তু মানসিকতায় ভিন্ন।”—উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
আরও দেখো— নবম দশম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে আমি কোনো আগন্তুক নই কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post