আর্থিক ভাবনা জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় : মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে বসবাস করতে গেলে প্রাত্যহিক জীবনে অর্থ বা টাকা-পয়সার লেনদেন করতে হয়। কারণ আমাদের প্রয়োজন বা চাহিদা পূরণের উদ্দেশ্যে দ্রব্য বা সেবা ক্রয় করতে হয়। এতে অর্থের ব্যবহার ছাড়া প্রয়োজনীয় দ্রব্য বা সেবার সুবিধা পাওয়া অনেকটাই অসম্ভব।
দৈনন্দিন লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে সমাজে দুই ধরনের পক্ষ সৃষ্টি হয়ে থাকে। একপক্ষ অর্থ দিয়ে সুবিধা গ্রহণ করে এবং অন্য পক্ষ অর্থ নিয়ে সুবিধা প্রদান করে। অর্থের আদান-প্রদান বা বিনিময়ের কারণে যেখানে সেখানেই সংঘটিত হয় আর্থিক লেনদেন। সীমিত আয়ের মধ্যে আর্থিক লেনদেন করে সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি অর্জনে আর্থিক লেনদেনে যৌক্তিক আচরণ করতে হয়।
আর্থিক ভাবনা জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায়
যেমন- বাজারদর যাচাই করে ন্যায্য দামে জিনিস কেনা, অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আর্থিক লেনদেন না করা, প্রয়োজনের অতিরিক্ত জিনিস কিনে অপচয় না করা ইত্যাদি। আবার নৈতিকতা মেনে সবাইকে আর্থিক লেনদেন করতে হয় । তবেই ক্রেতা ও বিক্রেতা কিংবা সুবিধা গ্রহণকারী ও প্রদানকারী উভয়ই উপকৃত হয়।
যেমন – লাভ করতে গিয়ে অন্যের ক্ষতি না করা, আর্থিক লেনদেনে কারো সাথে প্রতারণা না করা, লেনদেনে কোনো ধরনের ভুল হলে অতিদ্রুত তা সংশোধন করে নেওয়া, আর্থিক লেনদেনে কারো অক্ষমতা বা অসহায়ত্বের সুযোগ না নেওয়া ইত্যাদি। সুতরাং আর্থিক কার্যক্রমে নৈতিকতা বজায় রেখে যৌক্তিকভাবে আর্থিক লেনদেন করে পারস্পরিক কল্যাণ নিশ্চিত করাই সবার প্রত্যাশা।
রানুর গল্পটি পড়। গল্পে কত ধরনের লেনদেন রয়েছে ছকে তার তালিকা তৈরি কর। কোন কোন লেনদেনে অর্থের ব্যবহার হয়েছে তা বের কর। (জীবন ও জীবিকা বই: পৃষ্ঠা ৫৯)
নমুনা: আমার নাম ‘ক’। আমি সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। আমরা দলগতভাবে রানুর গল্পটি মনোযোগ সহকারে পড়েছি। আমরা দলের সদস্যরা মিলে গল্পটিতে কত ধরনের লেনদেন রয়েছে ছকে তার তালিকা তৈরি করেছি এবং কোন কোন লেনদেনে অর্থের ব্যবহার হয়েছে তা বের করেছি। নিচে তালিকাটি উপস্থাপন করা হলো-
লেনদেনের বিবরণ:
১. রানু প্রতিদিন তার মায়ের কাছ থেকে টিফিন বাবদ ১০ টাকা পায়।
২. রানু টিফিনে ছুটিতে প্রতিদিন ঝাল-মুড়ি, জলপাই, আম-মাখা, সিঙ্গারা ইত্যাদি কিনে খায়।
৩. রানু তার টিফিন খরচ বাঁচিয়ে সঞ্চয় করে।
৪. রানু তার ছোট ভাই রাতুলের জন্মদিনের উপহার হিসেবে একসেট ৭০ টাকা দিয়ে রং পেন্সিল কিনল।
৫. রাতুলের জন্মদিন উপলক্ষে তার মা একটি কেক কিনল।
৬. রানুর পছন্দমতো তার মা এক সেট মোমবাতি ও ফল কিনল।
৭. রাতুলকে তার জন্মদিনে বন্ধুরা উপহার দিল।
৮. রানু, রাতুল ও ছোট মামা শিশুপার্কে ট্রেন, নাগরদোলাসহ বিভিন্ন রাইডে চড়ল।
৯. ছোট মামা রানু ও রাতুলের জন্য বেলুন কিনলেন।
১০. ছোট মামা রাতুলের জন্য একটি খেলনার গাড়ি কিনলেন।
১১. ছোট মামা পরিবারের সবার জন্য বেশ কয়েকটি জামা কিনলেন।
১২. ছোট মামা রানু ও রাতুলকে জামা উপহার দিলেন।
তোমরা নিশ্চয়ই, প্রথম অধ্যায়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, আর্থিক ডায়েরিতে প্রতি মাসের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়মিত লিপিবদ্ধ করছ। শিক্ষকের নির্দেশনা মেনে, গত এক সপ্তাহের আর্থিক ডায়েরি রেকর্ড অনুযায়ী নিচের ছকটি পূরণ কর। (জীবন ও জীবিকা বই: পৃষ্ঠা ৬০)
নমুনা: আমার নাম ‘ক’। আমি সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। আমি আর্থিক ডায়েরিতে প্রতি মাসের আয়-ব্যয়ের হিসাব নিয়মিত লিপিবদ্ধ করছি। আমার শ্রেণিশিক্ষকের নির্দেশনা মেনে গত এক সপ্তাহের আর্থিক ডায়েরির রেকর্ড অনুযায়ী নিচের ছকটি পূরণ করা হলো- (বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই উত্তরটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হল।)
অভিভাবকের মতামত: আমার সন্তান সাপ্তাহিক লেনদেনের যে তালিকা তৈরি করেছে তা সঠিক। বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনে এ ধরনের কাজকে আমি সাধুবাদ জানাই।
শিক্ষকের মন্তব্য: শিক্ষার্থী সাপ্তাহিক লেনদেনের যে তালিকা তৈরি করেছে তা যথাযথ হয়েছে। তার কাজ সন্তোষজনক।
‘যৌক্তিকভাবে আর্থিক লেনদেন’ গল্পে বর্ণিত লেনদেনগুলোর তালিকা তৈরি কর। প্রতিটি লেনদেনের যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা কর । নিজের জীবনে অনুসরণ করার মতো কোনো শিক্ষা কি গল্পতে আছে? থাকলে তা কী? (জীবন ও জীবিকা বই: পৃষ্ঠা ৬৩)
উত্তর : আমার নাম ‘ক’। আমরা পাঁচজন সহপাঠী মিলে একটি দল গঠন করেছি। আমাদের দলের নাম মেঘনা। আমরা দলগতভাবে লেনদেন নিয়ে গল্পটি পড়েছি। গল্পটি পড়ে আমরা প্রতিটি লেনদেনের যৌন্ত্রিকতাসহ তালিকা তৈরি করেছি। এছাড়া গল্পের শিক্ষণীয় দিকসমূহ চিহ্নিত করেছি। নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো-
জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় সমাধান
নিজের জীবনে অনুসরণ করার মতো শিক্ষা গল্পতে আছে। অনুসরণীয় বিষয়গুলো হলো :
১. দৈনন্দিন জীবনযাপনে মিতব্যয়ী হওয়ার চেষ্টা করব।
২. যাচাই করে আর্থিক লেনদেনের সিদ্ধান্ত নেব।
৩. মূল্য বেশি হলেই জিনিস ভালো হবে এমনটা ভাবব না।
৪. দাম নির্ধারণ (দরাদরি) করার ক্ষেত্রে জিনিসের গুণগতমান যাচাই করব
৫. একটি জিনিসের প্রকৃত দাম জানার জন্য বাজার দর যাচাই করব।
৬. আর্থিক লেনদেন করার সময় তাড়াহুড়ো করব না।
৭. প্রয়োজনের অতিরিক্ত জিনিস কিনে অপচয় করব না।
ঘটনাগুলো পড়ে দলগত আলোচনার মাধ্যমে পাশের বক্সের প্রশ্নগুলোর উত্তর তৈরি কর। (জীবন ও জীবিকা বই: পৃষ্ঠা ৬৪-৬৬)
দৃশ্যপট-১:
সীমা তার মায়ের সঙ্গে কেনাকাটা করতে দোকানে গিয়েছে। তারা দোকানদারকে এক প্যাকেট নুডলস দিতে বলল। দোকানদার তাদের বললেন আপনারা যদি এক ডজন নুডলস নেন, তাহলে দুটো নুডলস ফ্রি পাবেন। দোকানদারের এই কথায় তারা প্রভাবিত হয়ে এক ডজন নুডলস কিনে ফেললেন সঙ্গে ফ্রি দুটো নুডলসও পেলেন। একসঙ্গে অনেক নুডলস কেনায় তা সময়মতো খাওয়া সম্ভব হলো না। ফলে বেশ কয়েক প্যাকেট নুডলস নষ্ট হয়ে গেল।
প্রশ্ন: কেনাকাটার সময় দোকানির কথায় প্রভাবিত হওয়া উচিত কিনা? উত্তর যদি ‘না’ হয়, তাহলে কেন প্রভাবিত হওয়া যাবে না?
উত্তর : কেনাকাটার সময় দোকানির কথায় প্রভাবিত হওয়া উচিত নয়। কারণ দোকানির কথায় প্রভাবিত হলে প্রয়োজনের অতিরিক্ত জিনিস কিনতে হবে। আর প্রয়োজনের অতিরিক্ত জিনিস কেনা মানেই অপচয়। অপচয় করা কখনোই উচিত নয়।
দৃশ্যপট-২:
দেবাশিস তার ক্লাসের ক্যাপ্টেন। স্কুলের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা উপলক্ষে শ্রেণিশিক্ষক তাকে প্রতিযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় পেন্সিল, রং পেন্সিল, আর্ট পেপার এবং শ্রেণিকক্ষ সাজানোর জন্য কিছু রঙিন কাগজ কিনে আনতে বললেন। দেবাশিস দোকানে গিয়ে দেখল বিভিন্ন দামের রং পেন্সিল ও রঙিন কাগজ রয়েছে। সে অনেক চিন্তা করে ঠিক করল খুব দামি না কিনে মোটামুটি মানের রং পেন্সিল ও সাধারণ মানের রঙিন কাগজ কিনবে। শিক্ষক তার যৌক্তিক ক্রয় আচরণে খুব খুশি হলেন ।
প্রশ্ন: দেবাশিষ কেনাকাটার ক্ষেত্রে কোন যুক্তিকে বিবেচনায় নিয়েছে?
উত্তর : দেবাশিস কেনাকাটার ক্ষেত্রে মিতব্যয়িতা ও প্রয়োজনের স্থায়িত্বের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে। যে দাম ও মানের জিনিস কিনলে নিজের চাহিদা ও প্রয়োজন মিটানো যাবে সে দাম ও মানের জিনিসটি কিনতে হবে। এতে নিজের প্রয়োজনটুকু পূরণ হবে এবং দেবাশিস কেনাকাটার ক্ষেত্রে অপচয় কমানোর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে। যেকোনো পণ্য কেনার ব্যাপারে চাহিদা/প্রয়োজনের বিষয়টি মাথায় রেখে কিনতে হবে। অথবা দামি পণ্য কিনে টাকা বেশি খরচ করার কোনো যুক্তি নেই। তবে যেক্ষেত্রে প্রয়োজন সেক্ষেত্রে দামি পণ্যও কিনতে হবে।
দৃশ্যপট-৩:
শফিক ও রায়হান দুই বন্ধু দোকানে ক্রিকেট ব্যাট কিনতে গেল। রায়হান একটু ভালোমানের ব্যাট পছন্দ করল। সে ব্যাটটি ২৭০ টাকায় ক্রয় করল। অপরদিকে, শফিক একটি সস্তা ব্যাট পছন্দ করল। সে ১৩০ টাকা দিয়ে একটি ব্যাট কিনল। কমদামে ব্যাট কিনতে পেরে শফিক বেশ খুশি। সে রায়হানকে বলল, ‘তুমি আসলে বোকা, তাই বেশি দাম দিয়ে ব্যাট কিনেছ।’ এর কিছুদিন পর স্কুলে ক্রিকেট ম্যাচ শুরু হলো, সেদিন রায়হান তার ব্যাটটা নিয়ে স্কুলে গেল, কিন্তু শফিক কোনো ব্যাট আনল না। স্যার জিজ্ঞেস করায় সে খুব মন খারাপ করে বলল, ‘এক সপ্তাহ আগেই কিনেছিলাম, কিন্তু ভেঙে গিয়েছে।’
প্রশ্ন: কী করলে শফিককে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হতো না?
উত্তর : শফিক যদি কম বা বেশি খরচের কথা চিন্তা না করে জিনিসের গুণগত মানের কথা ভাবত। তাহলে সে ভালোমালের ব্যাট কিনতে পারত। তখন আর আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতো না। গুণগত মান ভালো থাকলে যেকোনো পণ্যই টেকসই হয়।
দৃশ্যপট-৪:
আসলাম সাহেব অফিস থেকে বাড়ি ফেরার সময় পাড়ার মুদি দোকানে খুব ভিড় দেখে এগিয়ে গেলেন। দোকানের লোকেরা বলাবলি করছে যে, ‘দেশে লবণের ঘাটতি হয়েছে, দুদিন পর লবণই পাওয়া যাবে না। এখনই লবণের দাম প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে।’ এসব শুনে তাড়াতাড়ি তিনি বাড়তি দামেই ১০ কেজি লবণ কিনে বাসায় ফিরলেন। তার হাতে এত লবণ দেখে তার স্ত্রী অবাক হয়ে বললেন, ‘এত লবণ দিয়ে কী করব? হুজুগে এত লবণ কেনার কোনো দরকার ছিল না’। কয়েক দিন পরে দেখা গেল লবণ আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।
জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় সমাধান
প্রশ্ন: আসলাম সাহেবের আচরণ কেনাকাটার ক্ষেত্রে সঠিক নয় কেন?
উত্তর : কারণ এতে পণ্যের কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়। অনেকেই যখন ভবিষ্যতে দাম বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় প্রয়োজনের অতিরিক্ত পণ্য এর করে তখন পণ্যের যোগান কমে যায় এবং চাহিদার তুলনায় তখন বাজারে পণ্য কম থাকে। ফলে পণ্যের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পায়। তাই কেনাকাটায় ক্ষেত্রে গুজবে কান দিয়ে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত পণ্য কিনে মজুদ করা অনৈতিক কাজ বলে আমি মনে করি।
দৃশ্যপট-৫:
জামালের বাবা আরও কয়েকজনের সাথে বৈশাখী মেলায় খেলনার দোকান দিয়েছেন। মেলার শুরুতে তারা কিছু খেলনা অল্প লাভে বিক্রয় করেন। তাদের খেলনাগুলো অন্যদের তুলনায় ভিন্ন রকম হওয়ায় অনেকেই তাদের দোকানের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু মেলায় ভিড় যখন বাড়ছিল, তখন তারা বেশি মুনাফার উদ্দেশ্যে খেলনার দাম বেশ বাড়িয়ে দিলেন। বাড়তি দামেও কিছু খেলনা বিক্রি হলো বটে, কিন্তু বেশিরভাগ ক্রেতাই তাদের দোকান থেকে খেলনা না কিনে চলে গেলেন। শেষ পর্যন্ত তাদের দোকানের অনেক খেলনা অবিক্রীত থেকে গেল। মেলা থেকে তাদের লাভতো হলোই না, বড় ধরনের লোকসান হলো। অথচ তাদের কাছাকাছি অন্যান্য খেলনার দোকানগুলোর প্রায় সব পণ্যই বিক্রি হয়ে গেল। নিজেদের বোকামির জন্য জামালের বাবার মন খুব খারাপ হলো।
প্রশ্ন: আগামী বৈশাখী মেলায় তুমি যদি একটি খেলনার দোকান দাও তাহলে খেলনাগুলোর বিক্রয়মূল্য নির্ধারণে কী ধরনের কৌশল গ্রহণ করবে তা লেখ।
উত্তর : আমার নাম মোহাম্মদ জলিল। আগামী বৈশাখী মেলায় আমার খেলনার দোকান দেওয়ায় ইচ্ছা আছে। যদি আমি দোকান দেই তবে খেলনার বিক্রয়মূল্য নির্ধারণে নিচের কৌশলগুলো অবলম্বন করব।
১. মোট ব্যয়ের সাথে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ যোগ করে পণ্যের ন্যায্য দাম নির্ধারণ করব।
২. পণ্যের গুণগত মানের ওপর ভিত্তি করে বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করব।
৩. বাজারে অন্য প্রতিযোগীদের তথ্য বিবেচনা করে পণ্যের বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করব।
মূলকথা হলো, পণ্যের বিক্রয়মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রকৃত দাম যত রাখা উচিত তত টাকাই নির্ধারণ করব যাতে ন্যায্য দামে পণ্য কিনে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ই লাভবান হয়। কারণ অধিক লাভের আশায় পণ্যের বিক্রয়মূল্য বেশি নির্ধারণ করা হলে সেক্ষেত্রে অনেক পণ্যই অবিক্রীত থেকে যাওয়ায় ভবিষ্যৎ আর্থিক লাভের সম্ভাবনা ধ্বংস হয়ে যাবে।
আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির জীবন ও জীবিকা সব অধ্যায়ের সমাধান
উপরে দেওয়া ‘উত্তরমালা’ অপশনে ক্লিক করে আর্থিক ভাবনা জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৪র্থ অধ্যায় সমাধান সংগ্রহ করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post