কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ সৃজনশীল সাজেশন : কপিলদাস বয়সের ভারে ঝিমিয়ে পড়া একজন বৃদ্ধ। তিনি জীবনের অনেকটা সময় পার করে এসেছেন। তাই চারপাশের প্রকৃতির কোনো ঘটনাতেই তিনি বিচলিত হন না। রাগ, ক্ষোভ, ঝগড়া-ঝাঁটি, জীবন-মৃত্যু সবকিছুই যেন তাঁর কাছে একই সূত্রে গাঁথা বলে মনে হয়। এটাই যেন প্রকৃতির নিয়ম। এমনটাই যেন হওয়ার কথা। তাঁর মতে, সংসারে একটি শান্ত ধীর এবং নিরবচ্ছিন্ন স্রোত আছে। সেই স্রোতে সবকিছুই যেন একটি অপরটির সঙ্গী।
কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ সৃজনশীল সাজেশন
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
দুষ্কৃতকারী ও ভূমিদস্যু এমএনএইচ বুলুর দায়েরকৃত হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা এবং প্রাণনাশের হুমকির মাধ্যমে নিজ বসতভিটা থেকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন গুলশানের মরহুম আবু ফতেহ ভূঁইয়ার স্ত্রী নূরজাহান বেগম। তিনি বলেন ১৯৬২ সাল থেকে আমরা এ বাড়িতে বসবাস করে আসছি। বর্তমানে ভূমিদস্যু বুলুর অত্যাচারে আমাদের বেঁচে থাকা দুরূহ হয়ে উঠেছে।
ক. নগেন হোরোর বোনের নাম কী?
খ. কপিলদাস কাউকে একটা কথাও জিজ্ঞেস করবে না কেন?
গ. উদ্দীপকের কোন দিকটির সাথে ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের সাদৃশ্য বিদ্যমান? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘ভূমিদস্যু বুলুর অত্যাচারে আমাদের বেঁচে থাকা দুরূহ হয়ে উঠেছে’ কথাটি যেন গল্পেরই প্রতিফলন।—মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. নগেন হোরোর বোনের নাম সিলভী।
খ. কপিলদাস শান্ত, ধীর এবং জীবনের প্রতি আকর্ষণহীনতার কারণে কাউকে একটি কথাও জিজ্ঞেস করবে না।
কপিলদাস বয়সের কারণে ঝিমিয়ে পড়েছেন। তাই তিনি নদীর ধারে রোদের দিকে পিঠ দিয়ে আনমনে বসে থাকেন। চারপাশের কোনো ঘটনাই তাকে ভাবায় না। ছাগল সবজিখেত খেল, নাকি কেউ ঝগড়া করল আবার খরগোশকে কুকুর তাড়া করল কিনা এসবকিছুই কপিলদাসের কাছে অর্থহীন মনে হয়। তাই বাচ্চারা যদি চিৎকারও করে তাতেও সে নড়বে না, কান পাতবে না এবং কাউকে কিছু জিজ্ঞেস করবে না।
খ. দুষ্কৃতকারীর অত্যাচারে নূরজাহান বেগম দমে না গিয়ে সাহসের সাথে লড়াইয়ের দিকটির সাথে ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের সাদৃশ্য বিদ্যমান।
‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পে কপিলদাস একজন সাঁওতাল। সাঁওতাল গোত্রের উপর মহাজন জোতদাররা যুগের পর যুগ শোষণ ও অত্যাচার করে আসছে। সাঁওতালদের বসতবাড়ি থেকে জোরপূর্বক উচ্ছেদ করে মহাজন সেখানে ধান আবাদ করতে চাইলে কপিলদাস এর তীব্র প্রতিবাদ করেন। নিজের মাতৃভূমি রক্ষার জন্য বয়সের ভারে ন্যুজ কপিলদাস দমে যাননি বরং অত্যাচারীর বিরুদ্ধে হয়ে ওঠেন সোচ্চার।
উদ্দীপকের নূরজাহান বেগম একজন সাহসী নারী। দুষ্কৃতকারী ও ভূমিদস্যু বুলু তার বাড়ি দখল করে এবং নানাভাবে তাকে হয়রানি করে। নূরজাহান বেগম বুলুর ভয়ে দমে যাননি বরং সাংবাদিক সম্মেলন করে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন। ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পেও কপিলদাস তাঁর বসতবাড়ি উচ্ছেদের বিরুদ্ধে সাহসী ভূমিকা পালন করে। উদ্দীপকের নূরজাহান বেগম ও গল্পের কপিলদাস উভয়ই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার দিকটি থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ।
ঘ. উদ্দীপক এবং আলোচ্য গল্পে অত্যাচারিত হওয়ার বিষয়টি প্রস্ফুটিত হওয়ায় প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথাযথ।
‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পে সাঁওতালদের উপর মহাজনদের অত্যাচারের চিত্র ফুটে উঠেছে। মহাজন তাদের জমি চাষ করতে দেয় এবং ফসলের সঠিক বণ্টন না করে তাদের ঠকায়। তাদের বসতবাড়ি উচ্ছেদ করে সেখানেও আবাদ করতে চায় মহাজন। মহাজন জোতদাররা। দিনের পর দিন তাদের উপর শোষণ-বঞ্চনা চালাতে থাকে।
উদ্দীপকের বুলু একজন ভূমিদস্যু। সে নূরজাহান বেগমের বহু পুরোনো বসতবাড়ি অন্যায়ভাবে দখল ও নানাভাবে তাকে হয়রানি করে। এতে নূরজাহান বেগমের জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে।
‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পে সাঁওতালপল্লির বসতভিটা তুলে দিয়ে মহাজন সেখানে ধানের আবাদ করতে চাইলে সাঁওতালদের বেঁচে থাকাটা দুরুহ হয়ে ওঠে। উদ্দীপকেও নূরজাহান বেগমের বাড়ি দখল ও তাঁকে নানাভাবে হয়রানি করে জীবন অতিষ্ঠ করে তোলার চিত্র প্রস্ফুটিত হয়েছে। তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথাযথ।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
পাশে সব আত্মীয় পরিজন
তবু বয়ঃক্রমে পাই অবহেলা,
স্মৃতির আঁধারে তাই কাটে বেলা।
জোয়ানে লড়ে দিয়েছি সমৃদ্ধ
আজ পাই অবহেলা আজ বলো-বৃদ্ধ।
ক. ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের লেখক কে?
খ. ‘কপিলদাস বুড়োর কাছে সবই একটার সঙ্গে আরেকটা মেলানো বলে মনে হয়’—ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের বৃদ্ধের সাথে কপিলদাসের কী সাদৃশ্য রয়েছে? বর্ণনা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি কি ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের সমগ্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে? তোমার যৌক্তিক মতামত দাও।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. অপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের লেখক শওকত আলী।
খ. বয়োবৃদ্ধ অভিজ্ঞ কপিলদাসের কাছে জীবনের চলার পথ স্পষ্ট বলেই সবকিছু একটার সাথে আরেকটা মেলানো মনে হয়।
কপিলদাস বয়সের ভারে ঝিমিয়ে পড়া একজন বৃদ্ধ। তিনি জীবনের অনেকটা সময় পার করে এসেছেন। তাই চারপাশের প্রকৃতির কোনো ঘটনাতেই তিনি বিচলিত হন না। রাগ, ক্ষোভ, ঝগড়া-ঝাঁটি, জীবন-মৃত্যু সবকিছুই যেন তাঁর কাছে একই সূত্রে গাঁথা বলে মনে হয়। এটাই যেন প্রকৃতির নিয়ম। এমনটাই যেন হওয়ার কথা। তাঁর মতে, সংসারে একটি শান্ত ধীর এবং নিরবচ্ছিন্ন স্রোত আছে। সেই স্রোতে সবকিছুই যেন একটি অপরটির সঙ্গী।
গ. উদ্দীপকের বৃদ্ধ এবং আলোচ্য গল্পের কপিলদাস মুর্মু উভয়ই বয়সের কারণে সকলের অবহেলার শিকার হওয়ার দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ।
আপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পে কপিলদাস একজন বয়োবৃদ্ধ সাঁওতাল মোড়ল। যৌবনে তিনি প্রতাপশালী থাকলেও বার্ধক্যের কারণে এখন প্রায় অবহেলার শিকার। বৃদ্ধ হওয়ার কারণে কেউ তাঁর কথা শোনে না, তাঁর উপস্থিতিতে সবাই বিরক্ত হয়। বুড়ো মানুষ কিছু বুঝবে না সে সবাই তাকে অবজ্ঞা করে। তিনি শুধু তার সমৃদ্ধ অতীতের কথা মনে করে নিজেই নিজের সাথে গল্প ফাঁদেন।
উদ্দীপকের বৃদ্ধ তার আত্মীয়স্বজন ও সমাজ থেকে অবহেলা পেয়েছেন। যৌবনকালে তার সমৃদ্ধ জীবনের কথা স্মরণ করে তিনি আবেগপ্রবণ হয় গড়েন। কিন্তু কেউ সেদিকে না তাকিয়ে বয়সের কারণে তাকে গুরুত্বহীন মনে করে অবহেলার পাত্রে পরিণত করেছে। এক্ষেত্রে মিশকের বৃদ্ধও তার পরিবার ও সমাজের কাছ থেকে অবহেলার শিকার হয়েছেন। তাই বলা যায়, অবহেলা প্রাপ্তির দিক থেকে উদ্দীপকের এখন ও কপিলদাস মুর্মুর জীবন সাদৃশ্যপূর্ণ।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের সমগ্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে না।
‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পে কপিলদাসের ছিল এক সোনালি অতীত। অত্যাচারী মহাজনের ধান কেড়ে কিষানদের বিলিয়ে দেওয়া, ব্রিটিশ শাসকের প্রতিনিধি পাদ্রিকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়ার মতো ইতিহাস রয়েছে তাঁর। কিন্তু বয়সের কারণে তিনি এখন সবার অবহেলার পত্র। তাঁর উপস্থিতিতে সবাই বিরক্ত হলেও অত্যাচারী মহাজনের বস্তি উচ্ছেদের পরিকল্পনা তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারেননি। নিজের মতৃভূমিকে বাঁচাতে অসীম সাহস নিয়ে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
উদ্দীপকে একজন বৃদ্ধের নিঃসঙ্গ অসহায় জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। বয়সের কারণে পরিবার-পরিজনসহ সকলের অবহেলার শিকার দ তিনি। অথচ তার ছিল সমৃদ্ধ অতীত। যৌবনে তিনি অনেক সংগ্রাম করেছিলেন এবং অনেক সমৃদ্ধি এনেছিলেন। এখন শুধু সেই হাঁতের স্মৃতিচারণ করেই তার দিন কাটে।
আলাচ্য গল্পে বৃদ্ধের সমৃদ্ধ ইতিহাস, বৃদ্ধকালে অবহেলার শিকার, মহাজনের ও শোষণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের চিত্র পাওয়া যায়। কিন্তু উদ্দীপকটিতে বৃদ্ধের সোনালি অতীত ও বৃদ্ধ বয়সে অবহেলার শিকার হওয়ার দিকটিই শুধু ফুটে উঠেছে। গল্পের কপিলদাসের সংগ্রামী চেতনা, লড়াইয়ে অংশগ্রহণ ও মহাজনের শোষণের মতো চিত্রগুলো উদ্দীপকে খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই উদ্দীপকটি আলোচ্য গল্পের সমগ্রভাবের প্রতিনিধিত্ব করে না বলে আমি মনে করি।
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ঈদের ছুটিতে গ্রামে বেড়াতে আসা রফিক মিয়ার নাতি-নাতনিরা তাঁর কাছে গল্প শূনতে চাইলে ষাটোর্ধ্ব বয়সি রফিক মিয়া তার শৈশবের নানা স্মৃতিবিজড়িত গল্প শোনায় তাদের। পাঠশালা ফাঁকি দিয়ে খেলতে যাওয়া, দল বেঁধে নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে যাওয়া, প্রতিবেশীদের গাছ থেকে ফল চুরি করে খাওয়া এমন নানাবিধ গল্প শুনিয়ে নাতি-নাতনিদের আনন্দে মাতিয়ে তোলেন। কিছু গল্প ভুলে গেলেও তাতে সংযোজন- বিয়োজন করে নাতি-নাতনিদের বায়নায় গল্প শুনিয়ে থাকেন।
ক. ‘হাপন’ অর্থ কী?
খ. ‘কিন্তু পানির স্রোত তেমনি ধীর, তেমনি শান্ত।’—বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের রফিক মিয়ার সঙ্গে কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের কোন দিকটির সাদৃশ্য রয়েছে।
ঘ. ‘উদ্দীপকে বলিল দায়া মুমুর শেষ কাজ’ গল্পের সমগ্র দিক উন্মোচিত হয়নি।’—মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
তিতুমীর বর্তমান চব্বিশ পরগনা, নদীয়া এবং ফরিদপুরের বিভিন্ন অঞ্চলের অধিকার নিয়ে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা ঘোষণা, করেন। তৎকালীন ব্রিটিশ বাহিনী তিতুমীরের হাতে বেশ কয়েকবার পরাজিত হন। হালকা কিছু দেশীয় অস্ত্রসহ তিতুমীরের পক্ষে ৮৩ হাজার কৃষকসেনা যুদ্ধ করে। একসময় ব্রিটিশ বাহিনীর আধুনিক অস্ত্রের নিকট তিতুমীর পরাজিত ও শহিদ হন। কিন্তু স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা এ দেশের মানুষের মন থেকে মুছে ফেলা তো দূরে থাক বরং আরও দাউদাউ করে জ্বলতে থাকে। দীর্ঘ সংগ্রামের পর ব্রিটিশরা লেজ গুটিয়ে পালাতে বাধ্য হয়।
ক. ‘ভাঁট’ কী?
খ. কপিলদাস অনেকক্ষণ ধরে লোকটার নড়াচড়ার ভঙ্গিটা লক্ষ করে কেন?
গ. উদ্দীপকের বিষয়টি ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের সাথে কীভাবে সম্পর্কিত তা আলোচনা করো।
ঘ. উদ্দীপকের তিতুমীর এবং আলোচ্য গল্পের কপিলদাসের প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও তাদের চেতনা ও আদর্শ এক ও অভিন্ন—বিশ্লেষণ করে।
সৃজনশীল—৫: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সিধুরাম একজন অশীতিপর বৃদ্ধ। আজকাল অনেকটাই নির্জীব ভাব নিয়ে বাড়ির সামনে ছোট্ট মাচায় বসে থাকেন তিনি। ভিতরবাড়িতে তাঁর নাতি-নাতনিরা হইহুল্লোড় করে, ছেলের বউরা কখনো কথা কাটাকাটি করে, কৃষক খেতে কাজ করে। এসব কিছুতেই। তাঁর মন নেই। অথচ এককালে তিনি ছিলেন দুর্বার ও দুরন্ত। শিকার ছিল তাদের ঐতিহ্য। তির-বন্দুক, বর্শা এসব নিয়েই যেন দিন কাটত। শিকার উৎসবের আগে তির, ধনুক, বর্শা, বল্লম, কুড়াল সব ঘষেমেজে শান দিত। মেয়েরা বিভিন্ন রকম শুকনো খাবার তৈরি করত।
ক. ‘পুশনা পরব’ অর্থ কী?
খ. কপিলদাস অনেকক্ষণ ধরে লোকটার নড়াচড়ার ভঙ্গিটা লক্ষ করেন কেন?
গ. ‘উদ্দীপকের ফজলুর নির্জীব ভাব যেন কপিলদাসের বুড়ো বয়সেরই প্রতিনিধিত্ব করে।’—ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘শিকার ছিল তাদের ঐতিহ্য’—উদ্দীপক ও ‘কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ’ গল্পের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
আরও দেখো: ১০০% কমন বাংলা সৃজনশীল এবং MCQ প্রশ্ন উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সাজেশন হিসেবে কপিলদাস মুর্মুর শেষ কাজ সৃজনশীল সাজেশন আলোচনা করা হয়েছে। এখানে পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য মোট ৫টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর রয়েছে। আমি আশা করছি, এই প্রশ্নগুলো প্রাকটিস করলে তোমরা পরীক্ষার জন্য শতভাগ কমন পেয়ে যাবে। সবগুলো প্রশ্নের উত্তর সংগ্রহের জন্য উপরে ‘ANSWER SHEET’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post