কপোতাক্ষ নদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : “কপোতাক্ষ নদ” কবিতাটি কবির চতুদর্শপদী কবিতাবলি থেকে গৃহীত হয়েছে। এই কবিতায় কবির স্মৃতিকাতরতার আবরণে তীর অত্যুজ্জল দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে। কবি যশোর জেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদীড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে মধুসূদন এই নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে বড় হয়েছেন।
যখন তিনি ফ্রান্সে বসবাস করেন, তখন জন্মভূমির শৈশব-কৈশোরের বেদনা-বিধুর স্মৃতি তার মনে জাগিয়েছে কাতরতা । দূরে বসেও তিনি যেন কপোতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পান। কত দেশে কত নদ-নদী তিনি দেখেছেন, কিন্তু জন্মভূমির এই নদ যেন মায়ের স্নেহডোরে তাকে বেঁধেছে, কিছুতেই তিনি তাকে ভুলতে পারেন না। কবির মনে সন্দেহ জাগে,আর কি তিনি এই নদের দেখা পাবেন ! কপোতাক্ষ নদের কাছে তার সবিনয় মিনতি-বন্ধুভাবে তাকে তিনি গ্রেহাদরে যেমন স্মরণ করেন, কপোতাক্ষও যেন একই প্রেমভাবে তাকে স্পেহে স্মরণ করে। কপোতাক্ষ নদ যেন তার স্বদেশের জন্য হৃদয়ের কাতরতা বঙ্গবাসীদের নিকট ব্যক্ত করে।
কপোতাক্ষ নদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ছোটোকালে ছিলাম বাঙালিদের বালুচরে,
সাঁতরায়ে নদী পাড়ি দিতাম বারবার এপার হতে ওপারে,
ডিভি লটারি সুযোগ করে দিলে ছুটে চলে যাই আমেরিকায়
কিন্তু আজ মন শুধু ছটফটায় আর শয়নে স্বপনে বাড়ি দিয়ে যায়,
মধুময় স্মৃতিগুলো আমাকে কাঁদায়, তবু দেশে আর নাহি ফেরা হয়।
ক. সনেটের ষটকে কী থাকে?
খ. ‘স্নেহের তৃষ্ণা’—বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার আলোকে তুলে ধর।
ঘ. ‘উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতির অন্তরালে যে ভাবটি প্রকাশ পেয়েছে তা-ই ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলভাব’—কথাটির সত্যতা বিচার কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. সনেটের ষষ্টকে ভাবের পরিণতি থাকে।
খ. ‘স্নেহের তৃষ্ণা’—বলতে মমতার বন্ধনকে বোঝানো হয়েছে।
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত যশোরে কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে তিনি এই নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে বড় হয়েছেন। যখন তিনি ফ্রান্সে বসবাস করেন, তখন জন্মভূমির শৈশব-কৈশোরের স্মৃতি মনে পড়ে। দূরে বসেও তিনি কপোতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পান। অন্যান্য নদ-নদীর জল তাঁর কণ্ঠের তৃষ্ণা দূর করতে পারলেও হৃদয়ের তৃষ্ণা একমাত্র কপোতাক্ষের জলই দূর করতে পারে। কারণ এর সঙ্গে কবির নাড়ির সংযোগ বা মমতার বন্ধন রয়েছে।
গ. উদ্দীপকে প্রতিফলিত স্মৃতিকাতরতার অনুভূতি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় কবির স্মৃতিকাতরতার আবরণে অত্যুজ্জ্বল দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে। কপোতাক্ষ নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে ওঠা কবি সুদূর ফ্রান্সে বসবাস করেও স্মৃতিকাতর হয়েছেন, দূরে বসেও তিনি কপোতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পান। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বিভিন্ন নদ-নদীর পানি পান করে কণ্ঠের পিপাসা মিটালেও হৃদয়ের তৃষ্ণা একমাত্র কপোতাক্ষের জলই দূর করতে পেরেছে। কেননা, ওই নদের সঙ্গে রয়েছে তাঁর আত্মিক সংযোগ বা নাড়ির বন্ধন। কবির মনে সন্দেহ জাগে তিনি আবার তাঁর শৈশব-কৈশোরের স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদের দেখা পাবেন কি না। এই একই ভাব প্রতিফলিত হয়েছে উদ্দীপকে।
ছোটবেলায় বালুচরে খেলা করা, সাঁতরানো, নদী পারাপারের সুখকর দিনগুলো পেছনে ফেলে ডিভি লটারিতে সুদূর আমেরিকায় গিয়ে আর দেশে ফেরা হয় না উদ্দীপকের কবির। কিন্তু তার পরও সেই মধুময় স্মৃতিগুলো তাঁকে তাড়িত করে। তাই বলা যায়, ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবির মতো উদ্দীপকে দেশপ্রেম প্রকাশ পেয়েছে।
ঘ. উদ্দীপকে প্রতিফলিত অনুভূতির অন্তরালে যে ভাবটি প্রকাশ পেয়েছে তা হলো দেশপ্রেম।
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায়ও এমনটি প্রকাশ পেয়েছে। কপোতাক্ষ নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে ওঠা কবি ফ্রান্সে বসবাস করেও একাকীত্বের মুহূর্তে এই নদকে স্মরণ করেন। দূরে বসেও তিনি কপোতাক্ষের কলকল ধ্বনি যেন শুনতে পান, পৃথিবীর বহু দেশে বহু নদ-নদী কবি দেখেছেন এবং তার পানি পান করেছেন। কিন্তু একমাত্র কপোতাক্ষের জলই তাঁর হৃদয়ের তৃষ্ণা দূর করতে পেরেছে। কারণ এর জলধারা যেন মায়ের দুধের মতোই সুপেয়। কবির মনে সন্দেহ, এই নদের সঙ্গে তাঁর আর দেখা নাও হতে পারে। তাই সবিনয়ে তিনি নদের কাছে মিনতি করে বলেছেন- যেন কপোতাক্ষ নদ তাঁকে প্রেমভরে সস্নেহে স্মরণ করে, স্বদেশের জন্য তাঁর হৃদয়ের কাতরতা যেন বঙ্গবাসীদের কাছে ব্যক্ত করে।
উদ্দীপকের কবির স্মৃতিকাতরতার আবরণে মাইকেলের মতো একই দেশপ্রেম প্রকাশিত হলেও কোথাও এ কথা বলা হয়নি যে দেশবাসী যেন তাঁকে ভুলে না যায়, উদ্দীপকের কবি বালুচরে খেলা করা, নদী পারাপারের স্মৃতির কথা মনে করে শুধু ছটফটিয়েছেন। কিন্তু মধু কবির মতো দেশমাতৃকার স্মৃতিতে বেঁচে থাকার কোনো অনুভূতি ব্যক্ত করেননি।
তারপরও বলা যায়, উদ্দীপক ও মাইকেলের প্রতিফলিত অনুভূতি একই, যাকে দেশপ্রেম বলা হয়।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
গ্রামের দুরন্ত বালক ফটিক শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে মামার সাথে শহরে আসে। মামির অনাদর অবহেলায় এই স্বাধীনচেতা বালকের জীবনটা যেন প্রভুহীন কুকুরের মতো হয়ে গেল। দেয়ালের মধ্যে আটকা পড়ে কেবলই তার গ্রামের কথা মনে পড়ত। প্রকাণ্ড একটা ধাউস ঘুড়ি নিয়ে বোঁ বোঁ শব্দে উড়িয়ে বেড়াবার সে মাঠ, ঝাঁপ দিয়ে সাঁতার কাটার সেই নদী তার চিত্তকে আকর্ষণ করত।
ক. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় কিসের আবরণে কবির গভীর দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে?
খ. ‘কিন্তু এ স্নেহের তৃষ্ণা মিটে কার জলে?’—কথাটি বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকের সাথে কপোতাক্ষ নদ কবিতার কোন দিকটি সাদৃশ্যপূর্ণ ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “দাও ফিরে সে অরণ্য লও এ নগর” উদ্দীপক ও ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার আলোকে এ কথার যৌক্তিকতা তুলে ধরো।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. কপোতাক্ষ নদ কবিতায় স্মৃতিকাতরতার আবরণে কবির গভীর দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে।
খ. কপোতাক্ষ নদের সান্নিধ্যে থেকে কবি যে স্নেহ-মমতার স্বাদ পেয়েছেন তা অনন্য—এ কথাটিই উঠে এসেছে আলোচ্য উক্তিটিতে।
কপোতাক্ষ নদের পাড়ে মধুসূদন দত্তের আনন্দমুখর শৈশব-কৈশোর কেটেছে। নদের প্রাকৃতিক পরিবেশ কবিকে যেন মায়ের মমতায় বেঁধেছে। প্রবাসে গিয়ে কবি অনেক নদ-নদীর সান্নিধ্যে আসার সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু তার কোনোটিকেই কপোতাক্ষ নদের মতো প্রশান্তিময় বলে মনে হয়নি তাঁর। তাই তিনি কবিতায় আলোচ্য প্রশ্নটি করেছেন।
গ. উদ্দীপকে গ্রামের প্রতি ফটিকের আকর্ষণ আর কবিতায় কপোতাক্ষ নদের প্রতি কবির আকর্ষণের মাঝে সাদৃশ্য বিদ্যমান।
কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত পাশ্চাত্য জীবনের প্রতি আকৃষ্ট হওয়ার পর প্রবাস জীবন যাপন করেন। প্রবাসে থাকাকালে দেশের কথা, কপোতাক্ষ নদের কথা তাঁর খুব মনে পড়ে। তিনি যেন কোনোভাবেই তাঁর প্রিয় কপোতাক্ষ নদের কথা ভুলতে পারছিলেন না। কারণ এই নদের পাশেই তাঁর শৈশব-কৈশোর কেটেছে। এই নদীর জল তাঁর কাছে যেন মাতৃদুগ্ধের মতোই প্রিয়। তাঁর বেদনা-বিধুর স্মৃতিকাতরতা আমরা লক্ষ করি ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায়। কবি তাঁর এই নদের দেখা পাবেন কি না তা নিয়েও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।
উদ্দীপকে আমরা দেখতে পাই, গ্রামের বালক ফটিক লেখাপড়ার উদ্দেশ্যে শহরে আসে মামার বাড়িতে। ঘুড়ি ওড়ানো, সাঁতার কাটাসহ নানা দস্যিপনার মধ্য দিয়ে তার দিন কাটত। শহরে আসার পর বৈরী পরিবেশে, চার দেয়ালে বন্দি এই কিশোরের জীবন বায়ুহীন বেলুনের মতো চুপসে গেল। অনাদর অবহেলায় তার সেই মুক্ত জীবনের কথা মনে হলো। তার দুরন্তপনার সাক্ষী সেই গ্রাম, ঘুড়ি, নাটাই, নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়া, সবকিছুই যেন চুম্বকের মতো আকর্ষণ করতে লাগল। শহরের আবদ্ধ পরিবেশে সে হাঁপিয়ে উঠেছিল বলে সেই চিরচেনা গ্রামটি তাকে গভীরভাবে টানত। একইভাবে প্রবাস-জীবনে কবি মধুসূদন দত্ত তাঁর প্রিয় কপোতাক্ষ নদের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করতেন। কবির এই স্মৃতি-কাতরতার সাথে উদ্দীপকের ফটিকের স্মৃতিকাতরতায় যথেষ্ট সাদৃশ্য বিদ্যমান।
ঘ. ‘দাও ফিরিয়ে সে অরণ্য লও এ নগর’ এ উক্তির মধ্য দিয়ে নগর জীবনের বাঁধাধরা গণ্ডি পেরিয়ে গাছপালা ঘেরা সবুজ প্রকৃতি অর্থাৎ গ্রামে প্রত্যাবর্তনের অভিব্যক্তি প্রকাশ করা হয়েছে। উদ্দীপকের ফটিক ও ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবির আকাক্সক্ষা এটিই।
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রবাসে বসে তাঁর সাগরদাঁড়ি গ্রাম, কপোতাক্ষ নদ ইত্যাদির কথা ভেবে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছেন। বিদেশ বিভূঁইয়ে বসেও তিনি যেন কপোতাক্ষ নদের বয়ে চলা কল কল ধ্বনি শুনতে পান। যে স্মৃতিময় পরিবেশে তাঁর শৈশব-কৈশোর কেটেছে সেই স্মৃতি আজ তাঁকে আবেগতাড়িত করছে। তাঁর প্রিয় জন্মভূমির নদ তাঁকে মাতৃস্নেহ ডোরে বেঁধেছে। তিনি আবার সেই মায়াময় পরিবেশে ফিরে যেতে চান। আবার সেই কপোতাক্ষ নদের জলে অবগাহন করতে চান।
উদ্দীপকের দুরন্ত বালক ফটিক নিতান্তই কৌতূহলবশত মামার সাথে শহরে চলে এসেছে। সে ভাবতে পারেনি গ্রামের মুক্ত স্বাধীন জীবন থেকে সে এভাবে শহরের চার দেয়ালে আটকা পড়ে যাবে। তাই সে ডাঙায় তোলা মাছের মতো ছটফট করেছে। গভীর হতাশার মধ্য দিয়ে সে আবার মায়ের কোলে, গ্রামের চিরচেনা পরিবেশে ফিরে যাওয়ার আকুতি প্রকাশ করেছে।
আসলে গ্রামের প্রকৃতিকে ভালো না বেসে উপায় নেই। শহরের যান্ত্রিক জীবনে মানুষের হাঁসফাস সৃষ্টি হয়। এখানে বুকভরে স্নিগ্ধ বাতাস নেওয়া যায় না। চাঁদের আলো, পাল তোলা নৌকা, পাখিদের গুঞ্জন কোনোটিই চোখে পড়ে না। উদ্দীপকের ফটিক যেমন বন্দিদশা থেকে মুক্তিলাভের আশায় গ্রামের ফিরে যাওয়ার কথা ভেবেছে, ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায়ও কবি কপোতাক্ষ নদের পাশে ফিরে যাওয়ার আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন। সেদিক থেকে ‘দাও ফিরে সে অরণ্য লও এ নগর’ উক্তিটি যুক্তিযুক্ত। কারণ উভয়েরই চাওয়া পাওয়ার গন্তব্য নদীবিধৌত সবুজ গ্রাম, গাছপালা, বনবনানীর কোমল ছায়া।
কপোতাক্ষ নদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩—নিচের কবিতাংশটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
তুমি যাবে ভাই, যাবে মোর সাথে
আমাদের ছোট গাঁয়,
গাছের ছায়ায় লতায় পাতায়
উদাসী বনের বায়,
মায়া মমতায় জড়াজড়ি করি
মোর দেহখানি রহিয়াছে ভরি।
ক. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
খ. কবি সর্বদা কপোতাক্ষ নদের কথা মনে করেন কেন?
গ. উদ্দীপকটিতে ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কোন ভাবের প্রকাশ ঘটেছে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের মূলভাব ও ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলভাব পুরোপুরি এক নয়”—বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪—নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
বাংলার নদী কি শোভাশালিনী
কি মধুর তার কুল কুল ধ্বনি
দু’ধারে তাহার বিটপীর শ্রেণি
হেরিলে জুড়ায় হিয়া।
ক. মাইকেল মধুসূদন দত্তের অমর কীর্তি কোন কাব্যটি?
খ. ‘দুগ্ধ স্রোতোরূপী তুমি জন্মভূমি-স্তনে’—ব্যাখ্যা করো।
গ. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার মূলভাবের সাথে উদ্দীপকের মূলভাবের সাদৃশ্য বর্ণনা করো।
ঘ. ‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার পরিণতির দিকটি উদ্দীপকে অনুপস্থিত —বিশ্লেষণ করো।
আরও দেখো— নবম দশম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে কপোতাক্ষ নদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post