কর্তার ভূত গল্পের প্রশ্ন উত্তর : রবীন্দ্রনাথ বিরচিত ‘কর্তার ভূত ‘রূপকধর্মী গল্প। অবশ্য এটি রাজনৈতিক রূপক কাহিনি নয়। আবার গল্পের নামের মধ্যে ‘ভূত ‘শব্দটি থাকলেও এটি কোনো রহস্যময় ভৌতিক গল্প নয় । গল্পলেখক এখানে রূপকের মধ্য দিয়ে সনাতন অন্ধসংস্কারকে আঁকড়ে থাকা মানুষদের প্রতি সমালোচনা করেছেন। ‘কর্তার ভূত ’ নামকরণে ‘ভূতের ‘প্রসঙ্গ ব্যবহার হয়েছে অতীতকে বোঝার জন্য ।
আদিম মানুষ সুদূর অতীত থেকেই দলবদ্ধ জীবনযাপন করত। তার নিজেদের ভাবনাচিন্তা সমর্পণ করেছিল প্রাচীন ও নেতাস্থানীয় মানুষদের ওপর । সময়ের বহমানতায় কর্তার মরণ হলেও তার অতীত সংস্কার বা ভূত এদেশের মানুষকে ছেড়ে যায়নি। এদেশের মানুষের অগ্রগতির পথে অন্তরায়।
দেশবন্ধু লোক ভূতগ্রস্ত হয়ে অদৃষ্টের চালে চলতে তার তেজ এবং অগ্রগতির পথ হারিয়ে ফেলে। রবীন্দ্রনাথ এখানে ভূত বলতে কোনো বস্তু বা শক্তিকে নির্দেশ করতে চাননি। ভূত হলো এদেশের মানুষের অন্দরে চেপে বসা একরকম আদিম ভয়। এই ভয়ের কারণেই এদেশের লোক সভ্যতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হোঁচট খায়।
কর্তার ভূত গল্পের প্রশ্ন উত্তর
১. “ একেই বলে অদৃষ্টের চালে চলা । ” কোনটি অদৃষ্টের উত্তর চোখ বুজে চলা , আদিম চলা চালে চলা ?
ক. চোখ বুজে চলা , আদিম চলা
খ. নিয়ম মতো চলা
গ. দেখে চলা
ঘ. প্রাচীন চলা
২. “ বেহুঁশ যারা তারাই পবিত্র , হুঁশিয়ার যারা তারাই অশুচি । ” একথা বলে—
ক. বর্গির দল
খ. শিরোমণি – চূড়ামণির দল
গ. সনাতন পন্থীরা
ঘ. নব্যবাদীরা
৩. “ বুলবুলির ঝাককে কৃথ্বনাম শোনাব , আর বর্গির দলকেও । ” কে একথা বলেছে ?
ক. কর্তা
খ. মামাতো – পিসতুতো ভূতের নায়েব
গ. মাসি – পিসি
ঘ. ভূতের নায়েব
৪. “ চুপ , এখনো ঘানি অচল হয়নি । ” বক্তা—
ক. মাসি – পিসি
খ. বুড়ো কর্তা
গ. বর্গি
ঘ. ভূতের নায়েব
৫. “ যেমন করে পারি ভূত ছাড়াব । ” কথাগুলি বলেছে-
ক. অর্বাচীনরা
খ. শিরোমণি – চূড়ামণি
গ. ভূতের নায়েব
ঘ. কেউই নয়
৬. “ দেশটাকে সে নাড়েও না , অথচ ছাড়েও না । ” কে এমনটা করছে—
ক. বুড়ো কর্তা
খ. মাসি – পিসি
গ. ভূতের নায়েব
ঘ. কেউই নয়
৭. আদিম চালে বা অদৃষ্টের চালে প্রথম চলত–
ক. তত্ত্বজ্ঞানীরা
খ. কীটাণুরা
গ. শিরোমণি – চূড়ামণিরা
ঘ. বর্গিরা
৮. অন্য সব দেশে ভূতের বাড়াবাড়ি হলেই মানুষ অস্থির হয়ে খোঁজ করে—
ক. দারোগার
খ. ওঝার
গ. নায়েবের
ঘ. ভগবানের
৯. “খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো ” গানটি গাওয়া হয়
ক. ভুতুরে জেলখানায়
খ. সমগ্র দেশ জুড়ে
গ. ভূতের রাজ্যজুড়ে
ঘ. পাড়ায় পাড়ায়
১০. আগে ভাগে ভূতে পেয়ে বসেছে –
ক. ওঝাকে
খ. দারোগাকে
গ. মাসি – পিসিদের
ঘ. নায়েবকে
১১. “ কেবল অতি সামান্য কারণে একটা মুশকিল বাধল । ” কারণটি হলো—
ক. পৃথিবীর সকল দেশেই অত্যন্ত ভূতের উপদ্রব
খ. পৃথিবীর কোনো দেশেই ভূতের অস্তিত্ব নেই ।
গ. পৃথিবীর অন্য দেশগুলিকে ভূতে পায়নি ।
ঘ. পৃথিবীর কোনো দেশেই উপযুক্ত ওঝা পাওয়া গেল না
১২. “ভূতের জন্যে কারও মাথাব্যথাও নেই । ” এর কারণ
ক. ভূতের জ্ঞানবুদ্ধি নেই
খ. ভূতের মাথা নেই
গ. ভূতের বল নেই
ঘ. ভূতের মা – বাবা নেই
১৩. “এই চোখ বুজে চলাটাই হচ্ছে জগতের সবচেয়ে আদিম চলা । ” একথা বলেছে—
ক. শিরোমণি – চূড়ামণি দল
খ. মাসি – পিসিরা
গ. দারোগা
ঘ. দেশের তত্ত্বজ্ঞানীরা
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর
১. কী সর্বনাশ ! ” সর্বনাশ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: ভূতগ্রস্ত দেশে অনন্তকাল ধরে ভূতের শাসন ব্যবস্থাটাই বহাল থাকবে কি না— এই প্রশ্নটিকেই সর্বনাশ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে ।
২. ‘কর্তার ভূত ‘ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রণীত ‘ কর্তার ভূত ‘ গল্পে যিনি ক্ষমতার শীর্ষে বা সর্বেসর্বা তার প্রতি অন্ধ আনুগত্যকে ‘ কর্তার ভূত ‘ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে । তাই দেশের মানুষের বিশ্বাস কর্তার মৃত্যুর পরেও তিনি ভূত হয়ে থাকবেন ।
৩. দেশের মানুষ নিশ্চিত হয়েছিল কেন?
উত্তর: ভূতকে মানলে কোনো ভাবনা থাকবে না বলে দেশের মানুষ নিশ্চিত হয়েছিল ।
৪. “ নইলে ছন্দ মেলে না ” ছন্দ মেলাতে কোন দু’টি পত্তির উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তর: ছন্দ মেলানোর জন্য “ খোকা ঘুমোলো পাড়া জুড়ালো ” পদের সঙ্গে “ বর্গি এল দেশে ” পত্তিটির উল্লেখ করা হয়েছে ।
৫. মরণকালে বুড়ো কর্তার দুঃখ হলো কেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত ‘ কর্তার ভূত ‘ গল্পে বুড়ো কর্তার মরার সময় হয়েছে । দেশের সবাই বুড়োকে জানাল যে , বুড়ো মারা গেলে তাদের কী দশা হবে । এ কথা শুনেই বুড়ো কর্তার বড়ো দুঃখ হলো ।
৬. “ হুঁশিয়ার যারা তারাই অশুচি ” – এ কথা কেন বলেছেন?
উত্তর: ভূতগ্রস্ত অলস মানুষ যাতে সচেতন প্রাজ্ঞ মানুষের কাছে না আসে তাই একথা বলা হয়েছে ।
৭. রবীন্দ্রনাথ ‘ সনাতন ঘুম ‘ বলতে কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সংস্কার মানতেন না । ‘ নৈবেদ্য ‘ কাব্যে অন্ধ সংস্কারকে তিনি মরুর ঝড়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন । কেননা , সংস্কার প্রতিনিয়ত জায়গা বদল করে । ‘কর্তার ভূত’ গল্পে ‘ সনাতন ঘুম ’ বলতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পরিবর্তনহীন , অন্ধ সংস্কারের ঘুমকে চিহ্নিত করেছেন ।
৮. “ সেই তেজ বেরিয়ে গেলে মানুষ ঠান্ডা হয়ে যায় । ” এখানে কোন তেজের কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ‘ কর্তার ভূত ‘ গল্পে আলোচ্য উদ্ধৃতাংশটিতে মানুষের অন্তর্নিহিত শক্তি বা সীমাহীন শক্তির কথা বলেছেন ।
৯. কারা ভূতের কানমলা খায়?
উত্তর: যারা স্বভাবদোষে ভূতকে নিয়ে ভাবতে যায় , তারা ভূতের কানমলা খায় ।
১০. “ অম্ল হোক , বস্ত্ৰ হোক , স্বাস্থ্য হোক শান্তি থাকে । ” কোথায় , কেন এমনটি হয়?
উত্তর: প্রতিনিয়ত ঘানি ঘোরানোর ফলে মানুষের তেজ নিঃশেষ হয়ে আসে , ফলে মানুষ হয়ে যায় ঠান্ডা । যার কারণে ভূতের রাজত্বে আর যা – ই হোক না কেন অন্ন , বস্ত্র , স্বাস্থ্য এবং শান্তি থাকে ।
১১. “ প্রবুদ্দমিব সুপ্তঃ ” কথাটির অন্তর্নিহিত অর্থ কী?
উত্তর: আলোচ্য কথাটির অন্তর্নিহিত অর্থ সকল জ্ঞানী ব্যক্তিই সুপ্ত অর্থাৎ ঘুমিয়ে থাকে ।
১২. ” একেই বলে অদৃষ্টের চালে চলা । ” অদৃষ্টের চালে চলা কী?
উত্তর: চোখ বুজে বা অন্ধভাবে চলাকে লেখক ‘ কর্তার ভূত ‘ কাহিনিতে অদৃষ্টের চালে চলা বলেছেন ।
১৩. মাথা না থাকার ফলে ভূতেরা কী সুবিধা পায়?
উত্তর: মাথা না থাকার ফলে ভূতেদের কারো জন্যে কোনো রকম মাথাব্যথা অর্থাৎ কর্তব্য করার দায়দায়িত্ব , কতর্ব্য – ভাবনাচিন্তা থাকে না— গল্পকার এই মন্তব্য করেছেন ।
১৪. “এ প্রশ্নকে ঠেকানো যায় না ” প্রশ্নটি কী?
উত্তর: যে প্রশ্নকে ঠেকানো যায় না বলে গল্পকার মন্তব্য করেছেন সেই প্রশ্নটি হলো যুক্তি – বুদ্ধি দিয়ে জানতে চাওয়া— কীসে খাজনা দেব?
১৫. “ কেবল অতি সামান্য কারণে একটু মুশকিল বাঁধল । ” মুশকিলটি কী?
উত্তর: উদ্ধৃতিটিতে যেমুশ কিলের কথা বলা হয়েছে তা হলো — পৃথিবীর অন্য দেশগুলোকে ভূতে পায়নি । “ শ্মশান থেকে মশান থেকে ঝোড়ো হাওয়ায় হা হা করে তার উত্তর আসে । ”
১৬. প্রশ্নের উত্তর কী আসে?
উত্তর: ‘ কর্তার ভূত ‘ নামাঙ্কিত গদ্যাংশ থেকে উক্তিটি উদ্ধৃত হয়েছে । এখানে প্রশ্নের উত্তর যে উত্তর আসে তা হলো আরু দিয়ে , ইজ্জত দিয়ে , ইমান দিয়ে , বুকের রক্ত দিয়ে খাজনা মিটিয়ে দিতে হবে ।
১৭. “ মোদ্দা কথাটা হচ্ছে ” মোদ্দা কথাটা কী?
উত্তর: “মোদ্দা কথাটা হচ্ছে ” – বুড়ো কর্তা বেঁচেও নেই , মরেও নেই , ভূত হয়ে আছে ।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
১. “ওরে অবোধ আমার ধারাও নেই ছাড়াও নেই তোরা ছারলে আমার ছাড়া”-এখানে কে কাদের অবোধ বলেছেন? উক্তিটির তাৎপর্য আলোচনা করো।
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘কর্তারভূত ‘ গল্পে বুড়ো কর্তা ‘ভূতগ্রস্থ ‘ দেশবাসীকে ‘অবোধ ‘ বলে সম্বোধন করেছেন।
গল্পের শেষ অংশে কর্তা এই কথাটি বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। কর্তা মারা যাওয়ার পর দেশবাসী মনে করল যে কর্তা ভূত হয়ে তাদের ধরে রেখেছে। কর্তা অভিভাবকত্বে অনেকে শান্তি অনুভব করলেও দেশের নবীন প্রজন্ম বিদ্রোহী হয়ে ওঠে।
এমত অবস্থায় দেশের দু- একজন মানুষ যারা দিনের বেলায় ভুতুড়ে নায়েবের ভয়ে মুখ খুলতে পারে না, গভীর রাতে কর্তার শরণাপন্ন হয়। কর্তাকে তারা জিজ্ঞাসা করে যে কখন তিনি ছাড়বেন। কর্তা দেশবাসীকে বলেন ” তোড়া ছাড়লেই আমার ছাড়া”।
কর্তা সম্পূর্ন বাস্তব কথাই বলেছেন। আসলে কর্তা তো তাদের ধরে রাখেনি বরং তারাই কর্তাকে ধরে রেখেছে। কর্তা অনেক আগেই গত হয়েছেন, কিছু পুরাতনপন্থী মানুষেরা নবীনের কাছে আত্মসমর্পন করবেন না বলেই কর্তার ভূতকে আকড়ে ধরে পড়েছিল। কর্তার ভূতের বাস্তবে কোনো অস্তিত্ব নেই। জ্ঞানবিমুখ, ধর্মভীরু মানুষের মনেই তার আধিপত্য। মনোবিজ্ঞান অনুসারে, মানুষের ভয় থেকেই ভুতের জন্ম হয় এবং মানুষ তাকে পোষণ করে। কর্তার ভূত প্রসঙ্গে একই কথা প্রযোজ্য।
২. ‘তারা ভয়ঙ্কর সজাগ আছে।’- কাদের ‘ভয়ঙ্কর সজাগ’ থাকার কথা বলা হয়েছে ? তারা এমন ‘ভয়ঙ্কর সজাগ’ কেন ?
উত্তর:পৃথিবীর অন্য দেশগুলির ‘ভয়ঙ্কর সজাগ’ থাকার কথা বলা হয়েছে। পৃথিবীর অন্য দেশগুলি ভূতগ্রস্থ নয়। কাজেই সেখানে জেলের কর্তা ভূতের নায়েব নয়।সেখানে ঘানি ঘোরে। তা থেকে তেল বেরোয়। সে তেল বুকের রক্ত পিষে বেরোয় না। ভূতের খর্পরে ঢেলে দেওয়ার জন্য নিংড়ানো হয় না। ঘানি চালিয়ে তৈলবীজ থেকে তৈরি তেল দেশের ভবিষ্যতের রথের চাকা ঘোরানোর জন্য,সচল রাখবার জন্য ব্যবহার করা হয়।
সেখানকার মানুষ এদেশের ভূতগ্রস্থ মানুষের মতো নিষ্কর্মা, চেতনাহীন ও সজাগহীন নিশ্চেষ্ট নয়। তারা খুবই সচেতন, খুবই সজাগ। তারা সচেতন ও সজাগ বলেই পরাধীন ভূতগ্রস্থতা তাদের গ্রাস করতে পারেনি।তাদের অন্ন হোক, বস্ত্র হোক, ঘাটতি নেই। শাসকের দয়া ও করুণার ওপর তা নির্ভর করে না।সেখানে ভূতের বাড়াবাড়ি তথা শাসকের অধিপত্য বাড়লেও মানুষ অস্থির হয়ে ওঠে। ভূত ছাঁড়ানোর ওঝার খোঁজাখুঁজি শুরু করে – এমনই সজাগ ও সচেতন। কিন্তু অমন ঘটনা সেখানে ঘটে না। যেহেতু তারা ভয়ংকর সজাগ।
রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তর
১. ‘কর্তার ভূত ‘কি নিছক ভূতের গল্প , নাকি রাজনৈতিক রূপক কাহিনি? ব্যাখ্যা সহ লেখো ।
২. “ এই চোখ বুজে চলাই হচ্ছে জগতের সবচেয়ে আদিম চলা । ” কারা একথা মনে করেন? ‘জগতের সবচেয়ে আদিম চলা ‘বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
অথবা , “ সৃষ্টির প্রথম চক্ষুহীন কীটাণুরা এই চলা চলত ” —মন্তব্যটির তাৎপর্য আলোচনা করো ।
অথবা , “ একেই বলে অদৃষ্টের চালে চলা । ” “ অদৃষ্টের চালে চলা ‘– র তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো ।
৩. ভূতের রাজত্বে কীভাবে শান্তি বজায় থাকে , ব্যাখ্যা করো ।
৪. “ তারা ভয়ংকর সজাগ আছে । ” কাদের কথা বলা হয়েছে? তারা কেন সজাগ থাকে?
৫. “ তার মাথা নেই , সুতরাং কারও জন্য কোনো মাথাব্যথা নেই । ” কার সম্বন্ধে বলা হয়েছে? একথা বলার কারণ কী?
৬. ” প্রশ্ন মাত্রেরই দোষ এই ” – দোষটি কী? এর ফলে কী অবস্থা হয়?
৭. “ মানুষের মৃত্যু আছে , ভূতের তো মৃত্যু নেই । ” কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি? ভূতের স্বরূপ উল্লেখ করে কেন তার মৃত্যু নেই , লেখো ।
৮. “দেশের লোক ভারি নিশ্চিন্ত হল” – কিভাবে দেশের লোক নিশ্চিন্ত হল তা আলোচনা করো।
৯. “কর্তা বলেন, সেখানেই তো ভূত” – কোন প্রসঙ্গে এবং কেন কর্তা এ কথা বলেছেন তা আলোচনা করো।
১০. “কেননা ভবিষ্যতকে মানলেই তার জন্য যত ভাবনা, ভূতকে মানলে কোন ভাবনাই নেই”- কোন প্রসঙ্গে এই কথাটি বলা হয়েছে? ভূতকে মানলে ভাবনা নেই কেন? উদ্ধৃত অংশটির অন্তর্নিহিত তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
১১. কর্তার ভূত গল্পে ‘ভুতুড়ে জেলখানার’ পরিচয় দাও।
১২. মানুষের মৃত্যু আছে, ভূতের তো মৃত্যু নেই।”—কে, কোন্ প্রসঙ্গে কথাটি বলেছে? উক্তিটির তাৎপর্য লেখো।
►► উচ্চ মাধ্যমিক: বাংলা সাজেশন সকল প্রশ্নের উত্তর
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে কর্তার ভূত গল্পের প্রশ্ন উত্তর pdf ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post