কাকতাড়ুয়া গল্পের বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর : ‘কাকতাড়ুয়া’ গল্পে সত্যজিৎ রায় কুসংস্কারের ক্ষতিকর দিক তুলে ধরেছেন। বিশেষ পরিস্থিতিতে মানবমনে বিচিত্রসব অনুভূতির প্রকাশ ঘটতে পারে। গল্পে একটি অনুষ্ঠান শেষে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে কলকাতা ফিরছিলেন লেখক মৃগাঙ্কবাবু। পথে গাড়ির পেট্রোল ফুরিয়ে যাওয়ায় গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভার তেল আনতে যান। এই অবকাশে মৃগাঙ্কবাবুর চোখে পড়ল ধু-ধু মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে একটি কাকতাড়ুয়া। তিনি লক্ষ করলেন কাকতাড়ুয়ার গায়ে পরানো আছে তিন বছর আগে তাড়িয়ে দেওয়া তাঁর গৃহকর্মী অভিরামের লাল-কালো ছিটের শার্ট।
কাকতাড়ুয়া গল্পের বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর
বর্ণনামূলক প্রশ্ন—১: নিচের ক ও খ প্রশ্ন দুটির উত্তর দাও:
ক. মৃগাঙ্কবাবুর দেখা স্বপ্নের বাস্তব ভিত্তি কী ছিল? আলোচনা করো।
খ. ‘কাকতাড়ুয়া’ গল্পের মাধ্যমে লেখক কীভাবে কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের কুফল তুলে ধরেছেন?
১ নম্বর বর্ণনামূলক প্রশ্নের উত্তর
ক. সত্যজিৎ রায়ের লেখা ‘কাকতাড়ুয়া’ গল্পে মৃগাঙ্কবাবুর দেখা স্বপ্নের একটি বাস্তব ভিত্তি ছিল, যা তার অতীতের অভিজ্ঞতার সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। গল্পের শুরুতে দেখা যায়, মৃগাঙ্কবাবু একটি নির্জন মাঠে গাড়ি নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে একা অবস্থান করছিলেন। রাতের নিস্তব্ধতা, একাকীত্ব এবং কাকতাড়ুয়ার উপস্থিতি তার মানসিক অবস্থাকে প্রভাবিত করছিল।
এই পরিস্থিতিতে তিনি ঘুমিয়ে পড়েন এবং স্বপ্নে তার পুরোনো গৃহকর্মী অভিরাম আত্মারূপে তার সামনে আসে। স্বপ্নে অভিরাম জানায় যে, সে চোর ছিল না এবং তাকে অন্যায়ভাবে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। সে মৃগাঙ্কবাবুকে বলে, তার বাবার ঘড়িটি আসলে আলমারির পেছনে ছিল এবং সে চুরি করেনি।
এখানে স্বপ্নের বাস্তব ভিত্তি ছিল অপরাধবোধ ও সত্যের অন্বেষণ। গল্পে উল্লেখ আছে যে, মৃগাঙ্কবাবুর বাবা তিন বছর আগে একটি ঘড়ি হারিয়ে ফেলেন। সেই সময় তিনি একজন ওঝার শরণাপন্ন হন। ওঝা চাল ছিটিয়ে দেখে জানান যে ঘরের ভেতরেই চোর আছে, এবং সন্দেহের তীর গিয়ে পড়ে গৃহকর্মী অভিরামের ওপর। যদিও অভিরাম বারবার নিজের নির্দোষিতার কথা বলেছিল, তবুও তাকে বিশ্বাস করা হয়নি এবং চাকরি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়।
তিন বছর পর একদিন হঠাৎ করেই মৃগাঙ্কবাবু পুরোনো আলমারির পেছনে সেই নিখোঁজ ঘড়িটি খুঁজে পান। ততদিনে অভিরাম অনেক কষ্টের মধ্যে দিয়ে জীবন কাটিয়ে মারা গিয়েছে। এতে প্রমাণিত হয় যে ওঝার কথার কোনো ভিত্তি ছিল না এবং অভিরাম সম্পূর্ণ নির্দোষ ছিল।
এই সত্যটি মৃগাঙ্কবাবুর অবচেতন মনে গেঁথে ছিল এবং যখন তিনি নির্জন মাঠে একা ঘুমিয়ে পড়েন, তখন তার স্বপ্নের মাধ্যমে অপরাধবোধ ও অনুশোচনা প্রকাশ পায়। বাস্তবে তিনি যে ভুল করেছিলেন, তা তার অবচেতন মনের ভিতরেই বাসা বেঁধেছিল। ফলে স্বপ্নের মাধ্যমে অভিরামের আত্মা যেন তাকে প্রকৃত সত্যের দিকে ইঙ্গিত দেয়।
এই গল্পের মাধ্যমে লেখক দেখিয়েছেন যে, কোনো ঘটনা যদি মানুষের মনে অপরাধবোধ সৃষ্টি করে, তবে সেটি তার চেতনার গভীরে দীর্ঘদিন ধরে থেকে যায় এবং স্বপ্নের মাধ্যমে কখনো কখনো প্রকাশ পেতে পারে।
খ. সত্যজিৎ রায় ‘কাকতাড়ুয়া’ গল্পের মাধ্যমে কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের ভয়ংকর পরিণতি অত্যন্ত বাস্তবধর্মীভাবে তুলে ধরেছেন। গল্পের মূল বার্তা হলো—অন্ধবিশ্বাসের কারণে নির্দোষ ব্যক্তি অন্যায়ের শিকার হতে পারে এবং সমাজে বড় ক্ষতির সৃষ্টি করতে পারে।
গল্পে দেখা যায়, মৃগাঙ্কবাবুর বাবা যখন ঘড়ি হারান, তখন তিনি কোনো যুক্তিসঙ্গত অনুসন্ধানের পরিবর্তে ওঝার শরণাপন্ন হন। ওঝা এক বিশেষ ধরনের চাল ছিটিয়ে দেখে এবং ঘোষণা করে যে চোর গৃহের ভেতরেই আছে। অথচ এই পদ্ধতি একেবারেই অবৈজ্ঞানিক এবং কোনো বাস্তব ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে ছিল না। ওঝার এই কথায় মৃগাঙ্কবাবুর বাবার মনে সন্দেহ সৃষ্টি হয় এবং গৃহকর্মী অভিরামের ওপর মিথ্যা দোষ চাপানো হয়।
মৃগাঙ্কবাবুর পরিবার যুক্তি-বুদ্ধির পরিবর্তে কুসংস্কার ও ওঝার কথাকে প্রাধান্য দেয়। এই কুসংস্কার তাদের ভুল সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করে, যার ফলে নির্দোষ অভিরাম চাকরি হারায় এবং চোরের অপবাদ মাথায় নিয়ে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
অভিরাম কাজ হারানোর পর কষ্টকর জীবন যাপন করতে বাধ্য হয়। তার পরিবারের সদস্যরাও চরম দারিদ্র্যরে মধ্যে পড়ে। কোনো অপরাধ না করেও সে সমাজের অবিচারের শিকার হয় এবং শেষ পর্যন্ত অসুস্থতা ও দারিদ্র্যরে কারণে মৃত্যু বরণ করে। এটি দেখায় যে, কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের কারণে একজন মানুষের জীবন ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।
কিছু বছর পর যখন মৃগাঙ্কবাবু হঠাৎ করেই আলমারির পেছনে হারিয়ে যাওয়া ঘড়িটি খুঁজে পান, তখন তিনি বুঝতে পারেন যে অভিরাম সম্পূর্ণ নির্দোষ ছিল। কিন্তু তখন আর কিছু করার ছিল না। অভিরাম মারা গেছে এবং তার জীবন ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।
গল্পের শেষে দেখা যায়, মৃগাঙ্কবাবু সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি আর কখনো ওঝা বা কোনো কুসংস্কারাচ্ছন্ন ব্যক্তির কথা বিশ্বাস করবেন না। এটি সমাজের জন্য একটি শিক্ষণীয় বার্তা বহন করে। গল্পটি আমাদের বলে যে, কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের পরিবর্তে যুক্তি, বিজ্ঞান ও বাস্তবতাকে গ্রহণ করাই উত্তম।
সত্যজিৎ রায়ের ‘কাকতাড়ুয়া’ গল্পটি কুসংস্কারের ভয়ংকর পরিণতি এবং অন্ধবিশ্বাসের বিপরীতে বাস্তববাদের গুরুত্ব তুলে ধরে। গল্পের মাধ্যমে লেখক দেখিয়েছেন যে, কুসংস্কারের কারণে কখনো কখনো নিরীহ মানুষ অন্যায়ের শিকার হতে পারে, এবং এটি শুধু ব্যক্তির জন্য নয়, সমাজের জন্যও ক্ষতিকর। সুতরাং, কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি ও বাস্তবতাকে গ্রহণ করাই আমাদের জন্য মঙ্গলজনক।
বর্ণনামূলক প্রশ্ন—২: নিচের ক ও খ প্রশ্ন দুটির উত্তর দাও:
ক. মৃগাঙ্কবাবু কাকতাড়ুয়ার গায়ে থাকা লাল-কালো ছিটের শার্ট দেখে কী অনুভব করলেন? এটি তার অতীত স্মৃতির সঙ্গে কীভাবে জড়িয়ে আছে?
খ. ‘আলমারির নিচে হারানো ঘড়িটি খুঁজে পাওয়ার মধ্য দিয়ে গল্পের মূল বার্তাটি শক্তিশালী হয়েছে’—মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ করো।
২ নম্বর বর্ণনামূলক প্রশ্নের উত্তর
ক. সত্যজিৎ রায়ের ‘কাকতাড়ুয়া’ গল্পে মৃগাঙ্কবাবু একটি নির্জন মাঠে গাড়ি নষ্ট হয়ে যাওয়ার পর একটি কাকতাড়ুয়া দেখতে পান, যার গায়ে লাল-কালো ছিটের শার্ট ছিল। এই দৃশ্য তাকে ভীষণ অস্বস্তিতে ফেলে দেয় এবং তার মনে একটি বিশেষ স্মৃতি জাগিয়ে তোলে।
লাল-কালো ছিটের শার্টটি আসলে তার প্রাক্তন গৃহকর্মী অভিরামের পোশাকের সঙ্গে মিল ছিল। গল্পে উল্লেখ আছে যে, অভিরাম যখন মৃগাঙ্কবাবুর বাবার হারানো ঘড়ির চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছিল, তখন সে একটি লাল-কালো ছিটের শার্ট পরা ছিল। যদিও অভিরাম বারবার নিজের নির্দোষিতার কথা বলেছিল, তবুও কেউ তাকে বিশ্বাস করেনি এবং তাকে অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়।
এই পোশাকের সঙ্গে অভিরামের দুঃখজনক অতীত ও মৃগাঙ্কবাবুর নিজের অপরাধবোধ গভীরভাবে জড়িয়ে আছে। যখন তিনি কাকতাড়–য়ার গায়ে একই রকম শার্ট দেখতে পান, তখন তার মনে অভিরামের সেই কষ্টের স্মৃতি আবার ভেসে ওঠে। কাকতাড়ুয়ার নির্জনতা, নিঃসঙ্গতা ও পোশাকের সাদৃশ্য তাকে মনে করিয়ে দেয়, কিভাবে সমাজ অন্যায়ভাবে অভিরামের মতো নিরপরাধ মানুষকে দোষী সাব্যস্ত করে এবং কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের কারণে তাদের জীবন ধ্বংস হয়ে যায়।
এটি মৃগাঙ্কবাবুর অবচেতন মনে থাকা অপরাধবোধের প্রকাশ। কাকতাড়ুয়ার পোশাক দেখে তিনি বুঝতে পারেন, তিনি ও তার পরিবার একটি চরম ভুল করেছিলেন, যার ফলে অভিরাম অন্যায়ভাবে শাস্তি পেয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত কষ্টকর জীবনযাপন করে মৃত্যুবরণ করেছিল। এই উপলব্ধি তাকে গভীরভাবে বিচলিত করে এবং তার মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পায়।
খ. ‘আলমারির নিচে হারানো ঘড়িটি খুঁজে পাওয়ার মধ্য দিয়ে গল্পের মূল বার্তাটি শক্তিশালী হয়েছে’—মন্তব্যটির যথার্থতা।
গল্পের এক গুরুত্বপূর্ণ মোড় আসে তখন, যখন মৃগাঙ্কবাবু হঠাৎ করেই আলমারির নিচে তার বাবার হারানো ঘড়িটি খুঁজে পান। এটি প্রমাণ করে যে, অভিরাম চোর ছিল না, বরং সে ছিল অন্যায়ভাবে দোষারোপের শিকার। এই ঘটনাটি গল্পের মূল বার্তাকে আরও শক্তিশালী করেছে, কারণ এটি দেখায়—কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের কারণে কতোটা ভয়ংকর ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব, যার ফলে নিরপরাধ মানুষের জীবন ধ্বংস হয়ে যেতে পারে।
এই মুহূর্তটি গল্পের শিক্ষামূলক দিকটিকে আরও গভীরভাবে প্রতিষ্ঠিত করে। নিচে এই মন্তব্যের যথার্থতা ব্যাখ্যা করা হলো—
১. কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের বিপর্যয়: ঘড়ি হারানোর পর মৃগাঙ্কবাবুর পরিবার কোনো যুক্তিযুক্ত অনুসন্ধান না করে ওঝার কাছে গিয়েছিল। ওঝা চাল ছিটিয়ে মিথ্যা দাবি করেছিল যে চোর ঘরের ভেতরেই আছে, এবং অভিরামকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। অথচ বাস্তবে দেখা গেল, ওঝার কথা একেবারেই ভুল ছিল। এই ঘটনার মাধ্যমে গল্পটি আমাদের সতর্ক করে যে, কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া বিপজ্জনক। এটি সমাজে অন্যায় ও নিপীড়নের জন্ম দেয়, যা নিরীহ মানুষের জীবন ধ্বংস করতে পারে।
২. বিচারহীনতার ভয়াবহতা: অভিরামের ওপর ভুল অভিযোগ আনার পর তার কোনো প্রতিকার পাওয়া সম্ভব হয়নি। একবার যখন তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হলো, তখন সমাজ তাকে আর স্বাভাবিক চোখে দেখেনি। ফলে সে তার জীবনের বাকি সময় দারিদ্র্যের মধ্যে কাটিয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত মারা গেছে। এই বাস্তবতা গল্পের পাঠকদের মনে গভীর প্রভাব ফেলে এবং বোঝায় যে, একবার ভুল করলে সেটি অনেক বড় বিপর্যয়ের কারণ হতে পারে।
৩. দেরিতে পাওয়া সত্যের মূল্যহীনতা: মৃগাঙ্কবাবু যখন আলমারির নিচে হারানো ঘড়িটি খুঁজে পান, তখন সত্য প্রকাশিত হয়, কিন্তু ততদিনে অভিরাম আর বেঁচে নেই। তার জীবন ধ্বংস হয়ে গেছে, যা আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। এটি আমাদের শিক্ষা দেয় যে, ভুল সিদ্ধান্ত বা অন্যায়কে দ্রুত সংশোধন না করলে, পরে সত্য প্রকাশ পেলেও সেটি আর কোনো কাজে আসে না।
৪. গল্পের উপসংহার ও নৈতিক শিক্ষা: গল্পটি শেষ হওয়ার সময় মৃগাঙ্কবাবু নিজের ভুল বুঝতে পারেন এবং সিদ্ধান্ত নেন যে তিনি আর কখনো কুসংস্কারে বিশ্বাস করবেন না। তবে অভিরামের ক্ষেত্রে এই উপলব্ধি বিলম্বিত ন্যায়বিচারের প্রতীক, যা গল্পের মূল বার্তাকে আরও শক্তিশালী করেছে। এই গল্প আমাদের সচেতন করে যে, সত্যকে লুকিয়ে রাখা, যুক্তিহীন বিশ্বাস ও কুসংস্কারের ওপর নির্ভর করা সমাজের জন্য বিপজ্জনক। গল্পের শিক্ষা হলো—যুক্তিবাদী হও, বিচার-বিশ্লেষণ কর, এবং কুসংস্কার থেকে দূরে থাকো।
সুতরাং, এই মন্তব্যটি যথার্থ যে, হারানো ঘড়িটি খুঁজে পাওয়ার মধ্য দিয়ে গল্পের নৈতিক শিক্ষা আরও শক্তিশালী হয়েছে এবং এটি পাঠকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে—অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কার কখনোই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলা গল্প-কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের আনন্দপাঠ বই থেকে কাকতাড়ুয়া গল্পের বর্ণনামূলক প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য ৩টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন এখানে দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো। এছাড়াও বাংলা বইয়ের গল্প-কবিতার সৃজনশীল, জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক এবং বহুনির্বাচনি সমাধানের জন্য উপরের লিংকটি অনুসরণ করো।
Discussion about this post