কাবুলিওয়ালা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরর বীন্দ্রনাথ ঠাকুর : ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে জন্ম নিলেও সারা পৃথিবীর মানুষের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, স্নেহ-ভালোবাসার স্বরূপ অভিন্ন। “কাবুলিওয়ালা” গল্পে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন বাঙালি লেখক ও তাঁর সাথে ভিনদেশের রুক্ষ পরিবেশে গড়ে ওঠা একজন কাবুলিওয়ালার স্নেহশীল মনের ঐক্যের পরিচয় দিয়েছেন।
সন্তানের প্রতি স্নেহ-মায়া-মমতার ক্ষেত্রে পাহাড়-মরু অঞ্চলের কাবুলিওয়ালার সাথে আমাদের এ সমতলভূমির একজন বাবার কোনো পার্থক্য নাই। আলোচ্য গল্পে আফগানিস্তান থেকে ফেরি করতে এসে কাবুলিওয়ালা রহমত ছোট্ট মেয়ে মিনির ক্ষুদ্র হৃদয় জয় করে নেয়। নিজের দেশে মিনির সমবয়সী তারও একটা মেয়ে আছে। মিনির মধ্য দিয়ে সে তার নিজের মেয়েকে ভালবাসার সুখ অনুভব করে। লেখক কাবুলিওয়ালার মাধ্যমে বিশ্বের সকল পিতৃহৃদয়ের চিরন্তন রূপকে ফুটিয়ে তুলেছেন।
কাবুলিওয়ালা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
উদ্দীপক-১: নতুন দারোয়ান সামাদ মিয়ার সাথে ছেলের বেশি ভাব-বন্ধুত্ব কিছুতেই মেনে নিতে পারেন না আবীরের মা। তিনি স্বামীকে বোঝান- বিভিন্ন ফন্দি করে মানুষ এখন অন্যের বাচ্চা চুরি করে। সামাদ মিয়াও তো একদিন তেমন কিছু করে বসতে পারে।
উদ্দীপক-২: বারো বছর আগের ছোট্ট আবীর আজ কলেজ থেকে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় হাসপাতালে। রক্তের জন্য বাবা-মা বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করছেন। খবর পেয়ে সামাদ মিয়া ছুটে এসে হাউমাউ করে কাঁদতে কাঁদতে বলে- ‘সাহেব, আবীর বাবার জন্য আমার সব রক্ত নেন, আমার নিজের ছেলেরে হারাইছি, ওরে হারাইলে আমি বাঁচুম না।’
ক. কাবুলিওয়ালার মলিন কাগজটিতে কী ছিল?
খ. রহমতকে কারাবরণ করতে হয়েছিল কেন?
গ. উদ্দীপক-১ অংশে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের কোন দিকটি প্রকাশ পেয়েছে—ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকের সামাদ মিয়া যেন কাবুলিওয়ালা গল্পের মূল ভাবকেই ধারণ করে আছে’—বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. কাবুলিওয়ালার মলিন কাগজটিতে ছিল একটি ছোট হাতের ছাপ।
খ. ধারের টাকা নিয়ে বচসা হওয়াকালীন সময়ে জেদের বশে কাবুলিওয়ালা লেখকের প্রতিবেশী রামপুরিকে ছুরি বসিয়ে দেয়। আর এ কারণেই তার কারাদণ্ড হয়েছিল।
কাবুলিওয়ালা কলিকাতার রাস্তায় বিভিন্ন জিনিসের সওদা করত। লেখকের এক প্রতিবেশী রামপুরী চাদরের জন্য কাবুলিওয়ালার কাছ থেকে কিছু টাকা ধার নিয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময় সে মিথ্যা কথা বলে ধারের কথা অস্বীকার করে। এ বিষয়ে প্রতিবেশীর সাথে ঝগড়ারত অবস্থায় কাবুলিওয়ালা তাকে ক্রোধের বশবর্তী হয়ে ছুরি বসিয়ে দেয়। এ কারণে হাকিমের আদালতে কাবুলিওয়ালার কারাদ- হয়েছিল।
গ. সন্তানের যেকোনো প্রকারের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা উদ্দীপক-১ ও ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে সমানভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে কাবুলিওয়ালার ভেতরে পিতৃস্নেহ জেগে ওঠায় শিশু মিনির প্রতি এক ধরনের সখ্যতা গড়ে ওঠে। মিনি ও কাবুলিওয়ালার প্রতি কৌতূহলী হয়ে ওঠে। তাদের কথাবার্তা যোগাযোগ ও বন্ধুত্বকে লেখক প্রশ্রয় দিলেও মিনির মা বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে দেখেননি। তিনি ছিলেন অত্যন্ত শঙ্কিত স্বভাবের লোক। কাবুলিওয়ালা সম্পর্কে তিনি নিঃসংশয় ছিলেন না। তার প্রতি দৃষ্টি রাখতে লেখককে বার বার অনুরোধ করেছেন।
উদ্দীপক-১ এ দারোয়ান সামাদ মিয়ার সাথে ছেলের বেশি ভাব-বন্ধুত্ব মেনে নিতে পারেন না আবীরের মা। তিনি মনে করেন এভাবেই বিভিন্ন ফন্দি করে মানুষ অপরের বাচ্চা চুরি করে। সামাদ মিয়াও এমন কিছু করে বসতে পারে। সন্তান চিন্তায় ব্যাকুল নারী স্বামীকে একথা বোঝানোর চেষ্টা করেন। উদ্দীপকের সন্তানের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কার দিকটি ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের মিনির মায়ের মধ্যে সমানভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। মিনিকে নিয়ে মিনির মায়ের মনে একই দুর্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছিল। উদ্দীপক ও ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্প উভয় স্থানে সন্তান চিন্তায় উদ্বিগ্ন মা শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
ঘ. উদ্দীপকের সামাদ মিয়ার কাছে সন্তানবাৎসল্য মুখ্য হয়ে ওঠায় তা ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের মূল ভাবকেই ধারণ করে আছে।
‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে কাবুলিওয়ালা ও মিনির সম্পর্ককে কেন্দ্র করেই গল্পের কাহিনি আবর্তিত হয়েছে। কাবুলিওয়ালার মিনির বয়সি এক মেয়ে আছে। জীবন জীবিকার সন্ধানে কাবুলিওয়ালাকে তার নিজ দেশ থেকে বিদেশ বিভূঁইয়ে ঘুরে বেড়াতে হচ্ছে। কিন্তু মেয়ের স্মৃতি সে ভুলতে পারে না। চঞ্চল মিনিকে দেখে তার মধ্যে পিতৃত্ব আরো বেশি জেগে ওঠে। নিজের সন্তান ভেবে মিনির সাথে দেখা করে। গল্প করে, বাদাম, কিসমিস মেওয়া ইত্যাদি তাকে দেয়। তাদের এই সম্পর্ক অকৃত্রিম। তাই মিনির বিয়ের দিন মিনির সাথে দেখা হবে না জেনে কাবুলিওয়ালা খুব ব্যথিত হয়।
অন্যদিকে উদ্দীপকে আমরা লক্ষ করি সামাদ মিয়ার ছিল আবীরের বয়সি ছেলে। সন্তান হারানোর দুঃখ ভুলতে সে আবীরের প্রতি আগ্রহ দেখায়। সড়ক দুর্ঘটনায় আবীর আহত হলে হাসপাতালে রক্তের প্রয়োজন হয়। আবীরের এই দুর্ঘটনার খবর শুনে সামাদ মিয়া হাউমাউ করে কাঁদতে থাকে। আর বলে সাহেব, আবীর বাবার জন্য আমার সব রক্ত নেন। আমার ছেলেরে হারাইছি, ওরে হারাইলে আমি বাঁচুম না।
‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে মিনির প্রতি কাবুলিওলার ছিল অপরিসীম স্নেহ ও ভালোবাসা। মিনিকে দেখে সে নিজের মেয়েকে না দেখার কষ্ট ভুলে থাকত। মিনির বিয়ের দিন সে প্রথম বারের মতো অনুভব করেছে মিনির মতো তার মেয়েটিও বিবাহযোগ্য হয়ে উঠেছে। তাছাড়া নিজের মেয়ের হাতের ছাপ সে একটি কাগজে তুলে নিয়ে তা বুকে আগলে রেখেছে। সন্তানের প্রতি এই ভালোবাসার কোনো তুলনা হয় না। উদ্দীপকেও সামাদ মিয়া আবীরের জন্য রক্ত দিতে এগিয়ে এসেছে। মৃত সন্তানের স্মৃতি ভুলে থাকার জন্য সে আবীরের মাঝেই সন্তানকে খুঁজেছে। আবীরের যত্ন নিয়েই সে নিজের পিতৃত্বকে শান্ত করতে পেরেছে। তাই বলা যায় উদ্দীপকের সামাদ মিয়া যেন ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের মূল ভাবকেই ধারণ করে আছে।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
একমাত্র ছেলে রায়হানকে উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশ পাঠিয়েছেন জালাল মাস্টার। ছেলের দেয়া চিঠিটি যতœ করে পকেটে রাখেন তিনি। ছেলের অবর্তমানে তার বুকটা যেন ফাঁকা হয়ে গেছে। বন্ধু-বান্ধবদের সাথে তিনি সন্তানের বিষয়ে কথা বলেন। মাঝে মাঝে চিঠিটি বের করে দেখেন। কখনো কখনো কেমন যেন আনমনা হয়ে যান তিনি।
ক. মিনির বয়স কত?
খ. কাবুলিওয়ালাকে দেখে মিনি অন্তঃপুরে দৌড় দিল কেন?
গ. ‘উদ্দীপকের সাথে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের কোন অংশটুকুর মিল রয়েছে’— ব্যাখ্যা কর।
ঘ. প্রিয় সন্তানকে কাছে না পাওয়ার গভীর আকুতি উদ্দীপক ও ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. মিনির বয়স পাঁচ বছর।
খ. একটা ভয়মিশ্রিত আশঙ্কা থেকে মিনি কাবুলিওয়ালাকে দেখে অন্তঃপুরে দৌড় দিল।
মিনি মনে করত কাবুলিওয়ালার ঝুলিটার মধ্যে তার মতো দুটো-চারটে জীবিত মানব সন্তান পাওয়া যেতে পারে। কাবুলিওয়ালাছিল মিনির কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত একজন ব্যক্তি। তাই অন্ধ বিশ্বাসজনিত ভয় থেকেই মিনি অন্তঃপুরে দৌড় দিয়েছিল।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের কাবুলিওয়ালার সন্তান বাৎসল্যের অংশটুকুর মিল রয়েছে। জীবন জীবিকার সন্ধানে কাবুলিওয়ালা বিভিন্ন পণ্য ফেরি করে ফিরলেও বাড়িতে রেখে আসা ছোট মেয়েটির কথা ভুলতে পারেনি। মিনির মধ্যে সে তার সন্তানটিকে খুঁজে পেয়েছিল। মিনির জন্য আনা আঙুর ও কিসমিসের দাম পরিশোধ করতে চাইলে কাবুলিওয়ালা লেখকের হাত চেপে ধরে বলেছিল যে, তারো একটি মেয়ে আছে এবং তার কথা মনে করেই মিনির জন্য এসব আনে। সে সওদা করতে আসে না। সে তার জামার ভিতর থেকে এক টুকরা ময়লা কাগজ বের করে মেলে ধরল যে কাগজের ওপর ছিল একটা ছোট হাতের ছাপ। মেয়ের এই স্মৃতিচিহ্নটুকু বুকে নিয়েই সে ঘুরে বেড়ায়।
উদ্দীপকের জালাল মাস্টার তার সন্তানকে উচ্চ শিক্ষার্থে বিদেশ পাঠিয়ে এখন সন্তানের সান্নিধ্য কামনায় ব্যাকুল। সন্তানকে স্মরণ করতে তার লেখা চিঠি পকেটে করে রাখে এবং মাঝে মাঝে তা বন্ধুদের দেখায়। সন্তানের চিন্তায় তিনি মাঝে মাঝে আনমনা হয়ে পড়ে। উদ্দীপকের এই সন্তানের সান্নিধ্য লাভের আকাঙ্খার সাথে কাবুলিওয়ালার সন্তানবাৎসল্যের যথেষ্ট মিল রয়েছে।
ঘ. প্রিয় সন্তানকে কাছে না পাওয়ার গভীর আকুতি আলোচ্য উদ্দীপক ও ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে প্রকাশিত হয়েছে।
হৃদয়ের ধন সন্তানকে কে না ভালোবাসে। রক্তের এ টান মানুষ অস্বীকার করতে পারে না। ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের কাবুলিওয়ালা বিদেশ বিঁভূইয়ে থেকে তার কন্যা সন্তানকে স্মরণ করে। সে তার কন্যাকে খুঁজে পেয়েছিল মিনির ভেতর। তাই সে বার বার মিনির সাথে দেখা করেছে গল্প করেছে। এটা ওটা উপঢৌকন হিসেবে দিয়েছে। মিনির সাথে তার গড়ে উঠেছিল দারুণ সখ্যতা।
উদ্দীপকে জালাল মাস্টার প্রিয় সন্তানকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেওয়ায় তার ভেতরটা শূন্য হয়ে গেছে। ছেলে সন্তানটির কথা কেবলই মনে হয়। তাই তিনি সন্তানের বিষয় নিয়ে বন্ধুদের সাথে কথা বলেন, তার লেখা চিঠি দেখান। সন্তানের অনুপস্থিতির কষ্টটা ভুলে থাকার চেষ্টা করেন।
উদ্দীপক এবং ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে সন্তান কাছে থাকার বেদনাই প্রকাশিত হয়েছে। জালাল মাস্টার যেমন তার ছেলে রায়হানকে স্মরণ করেন। কাবুলিওয়ালাও তেমনই তার শিশু কন্যাটিকে স্মরণ করেন। সন্তান কাছে না থাকায় উভয়ের মনে একইরূপ হাহাকার। মাঝে মাঝেই তাদের মন গুমড়ে কেঁদে ওঠে। তাই বলা হয়েছে উদ্দীপক ও ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পে সন্তান কাছে না থাকার গভীর আকুতি প্রকাশিত হয়েছে।
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
“চলে মুসাফির গাহি-
এ জীবনে তার ব্যথা আছে শুধু
ব্যথার দোসর নাহি।”
ক. কাবুলিওয়ালার আসল নাম কী?
খ. কাবুলিওয়ালা দেখতে কেমন ছিল?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের ভাবের সাদৃশ্য কতটুকু? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘মানবহৃদয় বড়ই বৈচিত্র্যময়’- উদ্দীপক ও “কাবুলিওয়ালা” গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
চার বছর বয়সের মেয়ে নিতু। বড় ভাই শিমুলের কাছ থেকে সেদিন ভূতের গল্প শুনেছিল। এখন সে রাতের বেলা ঘর থেকে বের হতে ভয় পায়। একাকী ঘরে থাকতে চায় না। তার আশপাশেই যেন ভূত অবস্থান করছে। তাকে অনেক বোঝানো হলো পৃথিবীতে ভূত বলে কিছু নেই। তবুও তার মন থেকে ভূতের চিন্তা যায় না।
ক. মিনির মা কেমন স্বভাবের লোক?
খ. ‘বাবা ছাড়া এমন ধৈর্যবান শ্রোতা সে কখনো পায় নাই’—কেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের কোন ঘটনা সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘কুসংস্কার শিশুর মানসিক সংকট তৈরি করে’ উক্তিটি উদ্দীপক ও ‘কাবুলিওয়ালা’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—সপ্তম শ্রেণির বাংলা গল্প-কবিতার সমাধান
সপ্তম শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের সপ্তবর্ণা বাংলা বই থেকে কাবুলিওয়ালা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর আলোচনা করা হয়েছে। এই অধ্যায় থেকে পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য ৪টি প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তরগুলো সংগ্রহ করে নাও। এছাড়াও অধ্যায়ভিত্তিক অনুধাবনমূলক, জ্ঞানমূলক এবং বহুনির্বাচনি প্রশ্নের সমাধান পেতে উপরে দেওয়া লিংকে ভিজিট করো।
Discussion about this post