প্রিয় শিক্ষার্থীরা, কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে বেশি আলোচিত বিষয়। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য এ বিষয়ের ওপর বিভিন্ন রাইটিং পার্ট জেনে রাখা জরুরী। এসময় বিভিন্ন পরীক্ষায় করোনাভাইরাস নিয়ে প্যারাগ্রাফ, ই-মেইল, ডায়লগ, অনুচ্ছেদ রচনা, আবেদনপত্র এবং প্রবন্ধ রচনা আসতে পারে। তাই শিক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে কোর্সটিকায় আমরা এ টপিকের ওপর রাইটিং পার্টের নিচে উল্লেখিত প্রশ্নগুলো তৈরি করেছি।
Paragraph
COVID-19 is an infectious disease caused by a new element of coronavirus. CO stands for Corona, VI stands for Virus and D stands for disease. This disease was referred to as 2019 novel coronavirus. An outbreak of the novel coronavirus was first reported in December 2019 in Wuhan, China. The virus is primarily transmitted from person to person. When and infected person cough, sneezes, or exhales, droplets are expelled and can land in another person’s nose ans mouth and are inhaled into the lungs.
The virus can be transmitted by an infected person without showing symptoms of illness. When a person touches an infected surface and then touches mouth, nose or eyes he is infected with coronavirus. Common sign of infection include respiratory symptoms, fever, cough, shortness of breath and breathing difficulties, repeated shaking, muscle pain, headache, sore throat and lose of sense of taste or smell. Most people infected with the COVID-19 virus experience mild to moderate respiratory illness and recover without requiring special treatment.
Elderly people with high blood pressure, heart or lung disease, cancer or diabetes, appear to be more prone to severe illness. COVID-19 has spread around the world like pandemic. The pandemic is moving like a wave. Million of people around the globe die of COVID-19. Countries are racing to slow the spread of the disease by testing and tarting patients., quarantining citizens, cancelling large gathering, closing educational institutions and making people aware of health rules.
COVID-19 has already created social, economic and political crises across the world. Since there is no vaccine as yet, preventive measures should be taken like wearing masks in public places, maintaining physical distance at least two meters, staying at home, avoiding close contact,washing hand up-to 20 seconds, avoiding public gathering and staying away from infected person.
বাংলা অর্থ
COVID-19 একটি সংক্রামক রোগ যা করোনাভাইরাসের নতুন উপাদান দ্বারা সৃষ্ট। Corona থেকে CO, Virus থেকে VI এবং disease থেকে D নিয়ে এই রোগের নামকরণ করা হয়েছে। নোভেল করোনাভাইরাস রোগটি ২০১৯ সালের রোগ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে। ভাইরাসটি প্রাথমিকভাবে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে সংক্রামিত হয়।
যখন কোন সংক্রামিত ব্যক্তি কাশি, হাঁচি বা শ্বাস ছাড়েন তখন ফোঁটা বের হয় এবং অন্য ব্যক্তির নাকের উত্তর মুখের মধ্যে নেমে যেতে পারে এবং বাস নেয়ার মাধ্যমে ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারে। কোনও সংক্রামিত ব্যক্তি অসুস্থতার লক্ষণ ছাড়াও ভাইরাসটি দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে। যখন কোনও ব্যক্তি কোনও সংক্রামিত পৃষ্ঠকে স্পর্শ করে এবং তারপরে মুখ, নাক বা চোখের ছোঁয়ায় সে করোনা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়।
সংক্রমণের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে শ্বাস প্রশ্বাসের লক্ষণ, জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং শ্বাসকষ্ট, বারবার কাঁপুনি, পেশী ব্যথা, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা এবং স্বাদ বা গন্ধ অনুভূতি হ্রাস। করোনাভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত বেশিরভাগ লোক শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় ভোগেন এবং বিশেষ চিকিত্সার প্রয়োজন ছাড়াই সুস্থ হয়ে ওঠেন। উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট বা ফুসফুসের রোগ, ক্যান্সার বা ডায়াবেটিস সহ প্রবীণরা গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকিতে বেশি দেখা যায়। COVID-19 মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে। মহামারীটি ঢেউয়ের মতো চলছে। COVID-19-এ সারা বিশ্বের কয়েক মিলিয়ন মানুষ মারা যায়।
রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা, নাগরিকদের পৃথক রাখা, বিশাল সমাবেশ বাতিল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে এবং জনগণকে স্বাস্থ্য বিধি সম্পর্কে সচেতনের মাধ্যমে দেশগুলি এই রোগের বিস্তারকে কমিয়ে আনার জন্য দৌড়ঝাঁপ করছে। COVID-19 ইতিমধ্যে বিশ্বজুড়ে সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সঙ্কট তৈরি করেছে। যেহেতু এখনও কোনও ভ্যাকসিন নেই, তাই সর্বজনীন স্থানে মুখোশ পরা, কমপক্ষে দুই মিটার শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা, বাড়িতে থাকা, ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়ানো, ২০ সেকেন্ড পর্যন্ত হাত ধোয়া, জনসমাগম এড়ানো এবং দূরে থাকার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
Suppose one of your friends is infected with COVID-19 and hospitalized. Now write an email to your friend showing sympathy.
To
Subject
Dear Meena
I am deeply shocked at the news of your getting hospitalized being infected with COVID-19. You have already taken a wise decision being hospitalized. COVID-19 is an infectious disease and the virus can be transmit from person to person. So it is urgent to follow health rules like wearing mask, maintaining social distance, washing hand and staying away from the infected person.
Since there is no vaccines for COVID-19 as yet, preventive measure should be taken. No visitor except the doctor and the nurses are allowed to visit you. Don’t worry. you should follow the advice of doctor properly and have to take medicine as prescribed.
Finally don’t loss your heart and be confident that you will recover soon. I always stand beside you in time of your need. hope you’ll come round soon and return home.
Your ever
Raju
বাংলা অর্থ
প্রিয় মীনা
কোভিড-১৯ এ সংক্রমিত হয়ে তোমার হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার বিষয়টি শুনে আমি গভীর শোকাহত। ইতোমধ্যেই হাসপাতালে ভর্তি হয়ে তুমি খুবই বিজ্ঞ একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছ। কোভিড-১৯ একটি সংক্রামক রোগ এবং ভাইরাসটি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে সংক্রমিত হতে পারে। সুতরাং মুখোশ (মাস্ক) পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, হাত ধোওয়া এবং আক্রান্ত ব্যক্তির থেকে দূরে থাকার মতো স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা জরুরি।
যেহেতু এখনও কোভিড-১৯ এর কোনও ভ্যাকসিন নেই, তাই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। চিকিত্সক এবং নার্স ব্যতীত অন্য কোনও দর্শনার্থী তোমার সাথে দেখা করতে পারবে না। দুশ্চিন্তা করবেন না। তোমার উচিত সঠিকভাবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করা এবং পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করা।
সবশেষে, হতাশ হয়ো না। তুমি পনি শীঘ্রই সুস্থ হয়ে উঠবে বলে আত্মবিশ্বাস রাখো। তোমার প্রয়োজনের সময় আমি সর্বদা তোমার পাশে আছি। আশা করি তুমি শীঘ্রই বাড়িতে ফিরে আসবে।
তোমার বন্ধু
রাজু
Dialogue
Raju: Hello Meena, you look very anxious. But why? (হ্যালো মীনা, তোমাকে খুবই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত দেখাচ্ছে। কিন্তু কেন?)
Meena: I am very worried because one of my relatives has recently contracted Coronavirus and he has not recovered yet. (আমি খুবই চিন্তিত, কারণ আমার এক আত্মীয় সম্প্রতি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে এবং সে এখনো সুস্থ হয়ে ওঠেনি।)
Raju: It’s really a bad news. But the way the Coronavirus has affected the world today is undeniable. (এটা সত্যিকার অর্থেই খারাপ লাগার মত একটি সংবাদ। কিন্তু বর্তমান বিশ্বে করোনাভাইরাস যেভাবে খারাপ প্রভাব ফেলেছে, তা অস্বীকার করার মত নয়।)
Meena: Yes, you are right. Every day countless people around us are dying of this Corona and this death procession does not seem to stop. (হ্যাঁ, তুমি ঠিক বলেছো। আমাদের চারিপাশে প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ এই করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। আর এই মৃত্যু মিছিল যেন থামছেই না।)
Raju: Yes, our daily life is being disrupted due to Coronavirus. We can’t get out. We can’t even go to school. We stay at home almost all day. (হ্যাঁ, করোনাভাইরাসের কারণে আমাদের প্রত্যাহিক জীবন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা বাইরে বের হতে পারছি না। এমনকি বিদ্যালয়েও যেতে পারছি না। আমাদের প্রায় সারাদিনই বাসায় বদ্ধ থাকতে হয়।)
Meena: Not only that, people have become almost jobless as a result of the spread of this disease all around. Many have lost their jobs and are struggling to make ends meet. (শুধু তাই নয়, চারিদিকে এই রোগের প্রচুর বিস্তারের ফলে মানুষ প্রায় কর্মহীন হয়ে পরেছে। অনেকেই চাকরী হারিয়েছে এবং না খেতে পেয়ে কষ্ট করছে।)
Raju: Really. Do you know any way to protect yourself from this epidemic virus? (সত্যিই তাই। এই মহামারী ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার কোন উপায় কি তোমার জানা আছে?)
Meena: Apparently no cure for Coronavirus permanently has yet been discovered. However, it is possible to reduce the spread of this disease by following some safety rules. (আপাতদৃষ্টিতে করোনাভাইরাস স্থায়ীভাবে দূর করার কোন চিকিৎসা এখনো আবিস্কৃত হয়নি। তবে কিছু সুরক্ষা নিয়ম মেনে এই রোগের বিস্তার কিছুটা কমানো সম্ভব।)
Raju: What are those rules. Would you please tell me? (কি সেই নিয়মগুলো। দয়া করে বলবে কি?)
Meena: Of course. We must always be clean and tidy. You have to wash your hands well with soap again and again. If it isn’t urgent. don’t go out. Of course you have to wear a mask when you go out. (অবশ্যই। আমাদের সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। বারবার সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধুতে হবে। খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া যাবে না। অবশ্যই বাইরে বের হলে মাস্ক পড়তে হবে।)
Raju: You are right. We must follow these hygiene rules for safety. Are there any other rules we should follow? (তুমি ঠিক বলেছো। সুরক্ষার জন্য আমাদের এই স্বাস্থ্যবিধি অবশ্যই মানা উচিত। এর বাইরে কি আর কোন নিয়ম আছে যা আমাদের অনুসরণ করা উচিত?)
Meena: Yes, we must not go near the infected person. We must avoid crowded places and maintain a social distance of at least 3 feet from one to the other. (হ্যাঁ, আমাদের অবশ্যই আক্রান্ত ব্যক্তির কাছাকাছি যাওয়া উচিত নয়। আমাদের জনবহুল জায়গা এড়িয়ে চলতে হবে এবং একজনের থেকে আরেকজনের অন্তত ৩ ফুট সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে। )
Raju: I will definitely try to follow your instructions and make everyone I know aware of this. Good luck to your relatives. Hopefully he will recover soon. (আমি অবশ্যই তোমার দেয়া নির্দেশনাগুলো মেনে চলার চেষ্টা করবো এবং আমার পরিচিত সকলকে এ সম্পর্কে সচেতন করবো। তোমার আত্মীয়র জন্য শুভকামনা। আশা করা তিনি খুব শীঘ্রই সুস্থ্য হয়ে উঠবেন। আজ তাহলে বিদায় নিচ্ছি।)
Meena: Goodbye. Be good and take care of yourself. (বিদায়। ভালো থেকো এবং নিজের খেয়াল রেখো।
অনুচ্ছেদ
COVID-19 একটি সংক্রামক রোগ যা করোনাভাইরাসের নতুন উপাদান দ্বারা সৃষ্ট। Corona থেকে CO, Virus থেকে VI এবং disease থেকে D নিয়ে এই রোগের নামকরণ করা হয়েছে। নোভেল করোনাভাইরাস রোগটি ২০১৯ সালের রোগ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে। ভাইরাসটি প্রাথমিকভাবে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে সংক্রামিত হয়।
যখন কোন সংক্রামিত ব্যক্তি কাশি, হাঁচি বা শ্বাস ছাড়েন তখন ফোঁটা বের হয় এবং অন্য ব্যক্তির নাকের উত্তর মুখের মধ্যে নেমে যেতে পারে এবং বাস নেয়ার মাধ্যমে ফুসফুসে প্রবেশ করতে পারে। কোনও সংক্রামিত ব্যক্তি অসুস্থতার লক্ষণ ছাড়াও ভাইরাসটি দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে। যখন কোনও ব্যক্তি কোনও সংক্রামিত পৃষ্ঠকে স্পর্শ করে এবং তারপরে মুখ, নাক বা চোখের ছোঁয়ায় সে করোনা ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়।
সংক্রমণের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে শ্বাস প্রশ্বাসের লক্ষণ, জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট এবং শ্বাসকষ্ট, বারবার কাঁপুনি, পেশী ব্যথা, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা এবং স্বাদ বা গন্ধ অনুভূতি হ্রাস। করোনাভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত বেশিরভাগ লোক শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় ভোগেন এবং বিশেষ চিকিত্সার প্রয়োজন ছাড়াই সুস্থ হয়ে ওঠেন। উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট বা ফুসফুসের রোগ, ক্যান্সার বা ডায়াবেটিস সহ প্রবীণরা গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকিতে বেশি দেখা যায়। COVID-19 মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে। মহামারীটি ঢেউয়ের মতো চলছে। COVID-19-এ সারা বিশ্বের কয়েক মিলিয়ন মানুষ মারা যায়।
রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা, নাগরিকদের পৃথক রাখা, বিশাল সমাবেশ বাতিল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে এবং জনগণকে স্বাস্থ্য বিধি সম্পর্কে সচেতনের মাধ্যমে দেশগুলি এই রোগের বিস্তারকে কমিয়ে আনার জন্য দৌড়ঝাঁপ করছে। COVID-19 ইতিমধ্যে বিশ্বজুড়ে সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক সঙ্কট তৈরি করেছে। যেহেতু এখনও কোনও ভ্যাকসিন নেই, তাই সর্বজনীন স্থানে মুখোশ পরা, কমপক্ষে দুই মিটার শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা, বাড়িতে থাকা, ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়ানো, ২০ সেকেন্ড পর্যন্ত হাত ধোয়া, জনসমাগম এড়ানো এবং দূরে থাকার মতো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।
আবেদন
প্রশ্ন: মনে করো চলমান করোনা মহামারিতে তোমার বাবা কর্মহীন হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় তোমার বাবার পক্ষে তোমার পড়ালেখার খরচ বহন করা কঠিন হয়ে পড়েছে। সুতরাং তোমার বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কাছে করোনাকালীন সময়ে বেতন মওকুফের জন্য একটি আবেদন পত্র লিখ।
বরাবর,
প্রধান শিক্ষক / অধ্যক্ষ
আবদুর রব সেরনিয়াবাত কলেজ,
কাউনিয়া, বরিশাল
বিষয়: করোনাকালীন সময়ে বেতন মওকুফের জন্য আবেদন
জনাব,
যথাযথ সম্মানপূর্বক নিবেদন করছি যে, আমি আপনার বিদ্যালয়ের / কলেজের নবম শ্রেণির একজন নিয়মিত শিক্ষার্থী। অত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সকল পাওনা আমি ইতোপূর্বে নিয়মিত পরিশোধ করেছি। বর্তমানে প্রায় দুই বছর ব্যাপী মহামারী করোনা ভাইরাসের করাল থাবায় সারাদেশের মানুষ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ্য। তারই ধারাবাহিকতায় আমার বাবার কর্মস্থল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে তিনি কর্মহীন অবস্থায় আছেন। এমতাবস্থায় আমার বাবার পক্ষে আমাদের পাঁচ সদস্যের পরিবারের ব্যয় বহন করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে এই মূহুর্তে বিদ্যালয়ের / কলেজের পাওনা পরিশোধ করা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পরেছে।
অতএব, জনাবের কাছে আকুল প্রার্থনা, করোনাকালীন সময়ে আমার বেতন মওকুফ করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়ে বাধিত করবেন।
বিনীত নিবেদক,
আপনার একান্ত বাধ্যগত ছাত্রী
মীনা
শ্রেণি: নবম, বিভাগ: মানবিক, রোল: ৫
প্রবন্ধ রচনা
ভূমিকা: COVID-19 একটি সংক্রামক রোগ যা করোনাভাইরাসের নতুন উপাদান দারা সৃষ্ট । Corona থেকে CO, Virus থেকে VI এবং Disease থেকে D নিয়ে এই রোগের নামকরণ করা হয়েছে । করোনা এবং ভাইরাস দুটি শব্দই লাতিন ভাষা থেকে সংগৃহীত । করোনা শব্দের অর্থ মুকুট বা Crown এবং ভাইরাস বলতে বোঝায় এক প্রকার অকোষীয় আণুবীক্ষণিক রোগ সৃষ্টিকারী বীজাণুকে। যার আক্ষরিক অর্থ হল ‘বিষ’ ৷ ভাইরাসটির নাম করোনা হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হল এর আকৃতি।
ইলেকট্রন মাইক্রোক্ষোপ এ পর্যবেক্ষিত এই ভাইরাসটির শরীরজুড়ে খাজকাটা অসংখ্য কন্টক এঁকে আপাতভাবে একটি মুকুটের আকার দেয়। এই ভাইরাসটি ভাইরাসগোষ্ঠীর অন্যান্য সদস্যদের তুলনায় আয়তনে বেশ খানিকটা বড় । এটি ভায়ামিটারে ০.০৬ মাইক্রন থেকে ০.১৪ মাইত্রন বা গড়ে ০.১২৫ মাইক্রন পর্যন্ত হয়ে থাকে। নোভেল করোনাভাইরাস রোগটি ২০১৯ সালের রোগ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে । ভাইরাসটি প্রাথমিকভাবে এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে সংক্রামিত হয়।
চরিত্র বিশ্লেষণ: করোনাভাইরাসের প্রকৃত রূপ সম্পর্কে জানার জন্য এর চরিত্রের সামগ্রিক বিশ্লেষণ একান্ত প্রয়োজনীয়। করোনাভাইরাস পৃথিবীতে নতুন কোন রোগ নয়। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে প্রথম মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব চিহ্নিত হয়। এরপর থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত মানুষের শরীরে রোগ বহনকারী প্রায় পাঁচ প্রকারের করোনাভাইরাস আবিষ্কৃত হয়। এই ভাইরাস মানুষের শরীরে বাসা বেঁধে মূলত শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষেত্রে বিশেষ জটিলতার সৃষ্টি করে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের করোনাভাইরাস পুরানো করোনাভাইরাস থেকে বহুলাংশে পৃথক এবং সম্পূর্ণ নতুন প্রকৃতির।
যার ফলে প্রথম থেকেই একে চিহ্নিত করা হচ্ছে নোভেল করোনাভাইরাস নামে। ২০১৯ সালের শেষ দিক থেকে চীনে এই ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা যায়। মিউকাস এর মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে এই ভাইরাসটি বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রমণ করে। এক্ষেত্রেও প্রধান লক্ষ্য হয়ে থাকে মানুষের শ্বাসযন্ত্র। অত্যন্ত ছোঁয়াচে এই ভাইরাসটি প্রধানত মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রমণ ঘটায়। নোভেল করোনা ভাইরাস ঘটিত রোগটিকে বিশেষজ্ঞরা চিহ্নিত করেছেন কোভিড-১৯ নামে।
সংক্রমণ: বিশ্বব্যাপী এই করোনাভাইরাসটির সংক্রমণ এত ব্যপকভাবে বিস্তার করছে যে বিশ্বের বড় বড় শক্তিশালী রাষ্ট্রগুলোও এর প্রতিরোধে ব্যার্থ হচ্ছে। কি কি ভাবে এই ভাইরাসটি মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়তে পারে সে ব্যাপারে বড় বড় চিকিৎসক থেকে শুরু করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অব্দি কেউই এখনো সম্পূর্ণ নিশ্চিত হতে পারেননি। তবে এই ভাইরাসটির সংক্রমণ বিশেষজ্ঞদের মতে চারটি পর্যায়ে বিভক্ত।
প্রথমটি হল, এমন ধরনের মানুষ যারা বিশেষ একটি সংক্রমিত অঞ্চল থেকে সরাসরি সংক্রমিত হয়ে এসেছে। দ্বিতীয় পর্যায়টি হল, যেখানে সরাসরিভাবে সংক্রমিত হওয়া সেই সব মানুষগুলো নিজেদের সংস্পর্শে আসা অন্যান্য মানুষদের শরীরে ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটায়। তৃতীয় পর্যায়ে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে এক বৃহত্তর অঞ্চল জুড়ে। এই পর্যায়ে সংক্রমিত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে না আসা ব্যক্তিও তার পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকে সংক্রমিত হয়। এটি গোষ্ঠী সংক্রমণের পর্যায় হিসেবে পরিচিত। চতুর্থ বা অন্তিম পর্যায়ে সংক্রমণ রাজ্য কিংবা দেশজুড়ে এক মহামারীর আকার ধারণ করে। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এই চতুর্থ পর্যায়ে পৌঁছে গেলে ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধক ছাড়া তাকে রোধ করা এক প্রকার অসম্ভব হয়ে পড়ে ।
লক্ষণ ও চিকিৎসা: করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা চিহ্নিত করেছেন মানুষের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার অভাবকে। করোনা ব্যাধীর সংক্রমণের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা, জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, বারবার কাঁপুনি, পেশী ব্যথা, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা এবং স্বাদ বা গন্ধের অনুভূতি হ্রাস। করোনাভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত বেশিরভাগ লোক শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যায় ভোগেন এবং বিশেষ চিকিত্সার প্রয়োজন ছাড়াই সুস্থ হয়ে ওঠেন। উচ্চ রক্তচাপ, হার্ট বা ফুসফুসের রোগ, ক্যান্সার বা ডায়াবেটিসসহ প্রবীণরা গুরুতর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকিতে বেশি দেখা যায়।
আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে সৃষ্টি হওয়া জটিলতার উপসর্গ অনুসারে ওষুধ প্রয়োগ করে রোগীর শরীরকে এক্ষেত্রে বাইরে থেকে প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা দেওয়া হয়। শরীর এই প্রতিরোধমূলক চিকিৎসার দ্বারা নিজেই নিজের ভিতর ধীরে ধীরে ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি গড়ে তোলে। এই প্রক্রিয়া চলাকালীন রোগীকে সম্পূর্ণভাবে আইসোলেশনে বা একাকী ঘরে থাকতে হয়। যদিও সম্প্রতি গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে করোনাভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলে যেতে পারে।
প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা: কোভিড-১৯ এর নির্দিষ্ট চিকিৎসা বলে কোন কিছু নেই। উপসর্গ অনুযায়ী এর চিকিৎসা হয়ে থাকে। তাই এই ভাইরাস থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হল ভ্যাক্সিনেশন বা টিকাকরণ এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ। বিশেষজ্ঞদের মতে এই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা বলতে প্রধানত মানুষে মানুষে সামাজিক বা শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার প্রথাকে বোঝানো হয়।
এই নিয়মের পালনের নিমিত্তই বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের সরকারগুলি দেশ বা নির্দিষ্ট সংক্রমিত অঞ্চল জুড়ে জারি করে লকডাউন। তাছাড়া বিজ্ঞানীরা এই ভাইরাসের জন্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে বারবার বিশেষ ধরনের মাস্কের ব্যবহার এবং হাত পরিষ্কার রাখার উদ্দেশ্যে ৭০% আইসোপ্রোপাইল অ্যালকোহল দ্বারা তৈরি স্যানিটাইজার তথা সাবান ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন। এছাড়াও তারা জানিয়েছেন সংক্রমণ চলাকালীন বিশেষ প্রয়োজন এবং মাস্ক ছাড়া বাড়ির বাইরে বেরোনো সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করতে হবে। তা না হলে করোনাভাইরাসকে প্রতিরোধ করা আদৌ সম্ভব হবে না।
প্রতিষেধক: সমগ্র বিশ্বব্যাপী দীর্ঘ গবেষণার পর পৃথিবীর বিভিনড়ব দেশ করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন বা টিকা আবিষ্কারে সক্ষম হয়েছে। সর্বপ্রথম যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দল দীর্ঘ গবেষণার পর করোনাভাইরাসের একটি টিকা আবিষ্কার করে তার ট্রায়াল’ শুরু করে। এর পরবর্তীতে প্রথমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়া ও চীন নিজের স্বদেশে আবিষ্কৃত ভ্যাকসিনের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু করে দেয়।
রাশিয়াতে সর্বপ্রথম এই ভ্যাকসিন গ্রহণ করেন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের কন্যা। আমাদের উপমহাদেশও ভ্যাকসিন আবিষ্কার এবং তার প্রয়োগের ক্ষেত্রে পিছিয়ে থাকেনি। ভারতের দুটি সংস্থা: সিরাম ইনস্টিটিউট এবং ভারত বায়োটেক দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর ভারতে তৈরি দুটি ভ্যাকসিন নিয়ে আসে। এর একটির নাম হলো কোভিশিল্ড এবং অপরটি ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিন। প্রথমে পরীক্ষামুলকভাবে এর প্রয়োগ শুরু হয় এবং ট্রায়ালের পর্যায় সফলভাবে শেষ হবার পর ধাপে ধাপে ব্যাপকহারে জনমানসে টিকাকরণ শুরু হয়ে যায়।
বিশ্বব্যাপী করোনার প্রভাব
প্রত্যক্ষ প্রভাব: বিশ্বজুড়ে করোনাভাইরাসের প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ প্রভাব অত্যন্ত সুদূরপ্রসারি। প্রত্যক্ষ প্রভাবরূপে আমরা প্রতিদিন দেখতে পাচ্ছি আমাদের চোখের সামনে প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হচ্ছেন। ঘন জনবসতি অঞ্চলে আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি।
এই আক্রন্ত মানুষদের মধ্যে হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন তাদের প্রাণ বিসর্জন দিচ্ছেন। অন্যদিকে অনুনড়বত এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোতে চিকিৎসা তথা পরিকাঠামোগত দুরাবস্থা ক্রমশ আরও প্রকট হচ্ছে। এমনকি উন্নত দেশগুলোও বিপুল সংখ্যক রোগীদের পরিষেবা দানের ক্ষেত্রে যথেষ্ট ঘাটতি থেকে যাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খবর আসছে মানুষ মারা যাচ্ছেন বিনা চিকিৎসায়।
পরোক্ষ প্রভাব: এদিকে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত লকডাউন এর ফলস্বরূপ ছোট মাঝারি বিভিন্ন ধরনের শিল্প অস্তিত্বসংকটের মুখে পড়েছে। বৃহৎ শিল্প গুলিও মূলধনের অভাবে ধুঁকতে শুরু করেছে। এগুলির সাথে যুক্ত অসংখ্য মানুষের জীবিকাও পড়েছে প্রশ্নের মুখে। পৃথিবীজুড়ে বেকারত্ব অস্বাভাবিক রকমের বেড়ে যাচ্ছে। বিশ্ব অর্থনীতি পড়ে ছে সংকটের মুখে। স্বাভাবিকভাবেই সমাজের বুকে থাবা বসাচ্ছে দারিদ্র, অনাহার, খাদ্যাভাব।
সমাজের বৈষম্যমূলক চিত্রটা দিন দিন আরো বেশি প্রকট হচ্ছে। এরই পাশাপাশি অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গিয়েছে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সামগ্রীর কালোবাজারী। মাস্ক বা স্যানিটাইজারের মত প্রতিরোধমূলক উপকরণগুলো ছাড়াও অতি প্রয়োজনীয় টেস্টিং কিটের ক্ষেত্রেও শুরু হয়েছে দুর্নীতি। অনির্দিষ্টকালব্যাপী লকডাউনের কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় দৈনন্দিন সামগ্রী না
পাওয়ার আশঙ্কায় মানুষের মধ্যে বাড়তে পণ্য মজুত করে রাখার প্রবণতা অত্যন্ত বেড়ে গিয়েছে। সরাসরি যার সুযোগ নিয়েছে কালোবাজারি মজুতদারেরা। ফলতই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যাওয়ার ঘটনাও চোখে পড়ছে।
উপসংহার: সভ্যতা যখন নিজের গতিকে অপ্রতিরোধ্য বলে মনে করে, সৃষ্টি তখন সমগ্র সভ্যতাকে ক্ষণিকের জন্য স্তব্ধ করে দেয়। একটি ক্ষুদ্র আণুবীক্ষণিক ভাইরাস যেন আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে এই প্রবাদবাক্যের সত্যতাই প্রমাণ করে দিল। আবারো আমরা দেখতে পেলাম সৃষ্টির কাছে আমরা ঠিক কতখানি অসহায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে করোনাভাইরাস পরবর্তী পৃথিবী আর আগের মতন থাকবে না। রাজনৈতিক তথা আর্থসামাজিক দিক থেকে এই বিশ্বে হয়তো আমূল পরিবর্তন ঘটে যাবে। মানুষের জীবন যাপনের ক্ষেত্রেও আসবে স্থায়ী পরিবর্তন। তবে একথা সত্যি যে এই দুর্যোগের মেঘ কাটিয়ে উঠে আমরা খুব তাড়াতাড়ি আবার সুস্থ পৃথিবীতে শ্বাস নিতে পারব। নতুন নিয়মের সেই পৃথিবীতে আমাদের সবসময় মনে রাখতে হবে সৃষ্টির সাথে তাল মিলিয়ে সভ্যতার যাপনেই জীবনের প্রকৃত সার্থকতা।
প্রিয় শিক্ষার্থীরা, করোনাভাইরাসের সর্বশেষ তথ্য ও উপাত্ত বিশ্লেষণ করে উপরের টপিকগুলো লেখা হয়েছে। এই লিংকে ক্লিক করে কোভিড-১৯ এর ওপর প্যারাগ্রাফ, ইমেইল-ডায়লগ, অনুচ্ছেদ, আবেদন ও প্রবদ্ধ রচনার এই PDF ফাইল ডাউনলােড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post