খেলাধুলায় গড়ি সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন ২য় অধ্যায় সমাধান : সুস্থ-সবল জীবন সকলেরই কাম্য। আর এজন্য প্রয়োজন শরীর ও মনের যত্নের পাশাপাশি রোগবালাই ও অন্যান্য স্বাস্থ্যঝুঁকি থেকে নিরাপদ থাকা। আমাদেরকে সুস্থতার সাথে বেঁচে থাকার জন্য নিরাপদ ও সুষম খাবার খেতে হয়।
কেননা নিরাপদ ও সুষম খাবার শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে, শরীরকে কর্মক্ষম রাখে এবং রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে আমরা সুস্থতার সাথে দৈনন্দিন কাজকর্ম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করতে পারি।
খেলাধুলায় গড়ি সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন
একজন সচেতন ব্যক্তি নিজে সুস্থ থাকার পাশাপাশি সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে পরিবার, সমাজ ও জাতিকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ফলে গড়ে উঠবে সুস্থ পরিবার, সমাজ তথা জাতি।
আর এই নিরাপদ ও সুষম খাবার তথা পুষ্টিকর খাবার নিজে গ্রহণের পাশাপাশি অন্যদেরকেও গ্রহণে উৎসাহিত করতে হবে। তবেই আমরা সুস্থ-সবল জীবন পাব এবং আনন্দে ও নিরাপদে থাকব।
অভিজ্ঞতা-১ (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ২)
আমার পরিবারের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকা
শিক্ষকের নির্দেশনা অনুযায়ী নিচের ছকে তোমার পরিবারের খাদ্যতালিকা তৈরি কর। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ২)
উত্তর : শিক্ষকের নির্দেশনা অনুযায়ী নিচের ছকে আমার পরিবারের খাদ্যতালিকা তৈরি করলাম : (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
অভিজ্ঞতা-২ (মূল বই: পৃষ্ঠা ২ ও ৩)
নিজেদেরকে রোগবালাই থেকে মুক্ত রাখার জন্য তোমরা যে কাজগুলো করে থাক নিচের ত্বকে তার একটি তালিকা তৈরি কর। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ২ ও ৩)
উত্তর: নিজেদেরকে রোগবালাই থেকে মুক্ত রাখার জন্য আমরা যে কাজগুলো করে থাকি নিচের ছকে তার একটি তালিকা তৈরি করলাম :
রোগবালাইমুক্ত থাকতে আমাদের কাজ
রোগবালাই থেকে মুক্ত থাকতে আমরা নিচে উল্লেখিত কাজগুলো করব:
১. নিয়মিত সুষম খাবার খাই।
২. নিয়মিত শরীরচর্চা/খেলাধুলা করি।
৩. মন ভালো থাকার জন্য সুস্থ, বিনোদন করি।
৪. শখের কাজ কিংবা ভ্রমণের মাধ্যমেও মানসিক স্বাস্থ্যের যতœ নিই।
৫. আশপাশের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন ও দূষণমুক্ত রাখি।
৬. রোগ প্রতিরোধে আবশ্যকীয় টিকা নিই।
৭. মাদক কিংবা নেশাজাতীয় দ্রব্য থেকে দূরে থাকি।
৮. রক্তের প্রয়োজন হলে নিরাপদ কিনা তা পরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হই।
৯. সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের জন্য সচেতনতামূলক নিয়মনীতি মেনে চলি।
১০. খাবার পূর্বে ও মল ত্যাগ করার পর সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত ধৌত করি।
১১. পচা, বাসি খাবার না খাই।
১২. বিশুদ্ধ পানি পান করি এবং সব ধরনের কোমল পানীয় বর্জন করি।
১৩. অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করি।
১৪. নিয়মিত ও পরিমিত বিশ্রাম নিই এবং ঘুমাই।
১৫. কোনো বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা করি না।
অভিজ্ঞতা-৩ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৪)
তোমরা শ্রেণিতে বিভিন্ন খাদ্য উপাদানের উৎস ও পুষ্টিগুণ বিষয়ে উপস্থাপন করেছ। এবার সেই তথ্যগুলোকে ব্যবহার করে নিজেদের তালিকার খাবারে খাদ্য উপাদানগুলো কেমন ছিল তা চিহ্নিত কর। সব ধরনের খাদ্য উপাদান ছিল কি না, কোন উপাদান বেশি বা কম বা স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল বলে মনে কর তা নিচের ছকে লিখ। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৪)
উত্তর : আমরা শ্রেণিতে বিভিন্ন খাদ্য উপাদানের উৎস ও পুষ্টিগুণ বিষয়ে উপস্থাপন করেছি। এবার সেই তথ্যগুলোকে ব্যবহার করে নিজেদের তালিকার খাবারে খাদ্য উপাদানগুলো কেমন ছিল তা চিহ্নিত করেছি। সব ধরনের খাদ্য উপাদান ছিল কি না, কোন উপাদান বেশি বা কম বা স্বাভাবিক মাত্রায় ছিল বলে মনে করেছি তা নিচের ছকে লিখলাম : (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
অভিজ্ঞতা-৪ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৫)
তোমাদের চারপাশে অপুষ্টি ও অতিপুষ্টিসম্পন্ন বিভিন্ন মানুষ দেখে থাক। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে নিচের ছকে অপুস্টি ও অতিপুষ্টির লক্ষণগুলো লিখ। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৫)
উত্তর : আমাদের চারপাশে অপুষ্টি ও অতিপুষ্টিসম্পন্ন বিভিন্ন মানুষ দেখে থাকি। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে নিচের ছকে অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির লক্ষণগুলো লিখলাম :
অপুষ্টি:
- দেহের ওজন কাম্যমাত্রার চেয়ে কম থাকে।
- শরীরে ভিটামিন ঘাটতি, রক্তশূন্যতা এবং হাড়ের ক্ষয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
- কর্মক্ষমতা কম থাকে।
- মানসিক ক্লান্তি তৈরি হয়।
- অলস প্রকৃতির হয়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
- খিটখিটে মেজাজের হয়।
খেলাধুলায় গড়ি সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন
অতিপুষ্টি:
- দেহের ওজন স্বাভাবিক বা কাম্যমাত্রার চেয়ে বেশি থাকে।
- খাবারে রুচি বা আগ্রহ বেশি।
- ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হতে দেখা যায়।
- কাজ করার ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
- স্মরণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব লক্ষ করা যায়।
- অলস ভাব দেখা দেয়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
অভিজ্ঞতা-৫ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৫ ও ৬)
তোমরা জান খাদ্য সঠিকভাবে গ্রহণ না করলে অনেক রোগব্যাধি হতে পারে। খাদ্যের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব, খাদ্য ভালোভাবে রান্না না করা, অথবা সুষম খাদ্যের অভাবে তোমাদের বিভিন্ন রোগব্যাধি হতে পারে। এবার দলে বসে বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে নিচের ছকে অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির শারীরিক লক্ষণগুলোর একটি সাধারণ তালিকা তৈরি কর। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৫ ও ৬)
উত্তর : আমরা জানি খাদ্য সঠিকভাবে গ্রহণ না করলে অনেক রোগব্যাধি হতে পারে। খাদ্যের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব, খাদ্য ভালোভাবে রান্না না করা অথবা সুষম খাদ্যের অভাবে আমাদের বিভিন্ন রোগব্যাধি হতে পারে। এবার দলে বসে বন্ধুদের সাথে আলোচনা করে নিচের ছকে অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির শারীরিক লক্ষণগুলোর একটি সাধারণ তালিকা তৈরি করা হলো-
অপুস্টি:
- দেহের ওজন স্বাভাবিক বা কাম্যমাত্রার চেয়ে কম থাকে।
- শরীরে ভিটামিন ঘাটতি, রক্তশূন্যতা এবং হাড়ের ক্ষয় রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
- কর্মক্ষমতা কম থাকে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
অতিপুষ্টি:
- দেহের ওজন স্বাভাবিক বা কাম্যমাত্রার চেয়ে বেশি থাকে।
- ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
- কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।
অভিজ্ঞতা-৬ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৬ ও ৭)
পুষ্টি প্রোফাইল তৈরিতে তথ্য সংগ্রহের জন্য তোমরা একটি প্রশ্নপত্র তৈরি কর। এই প্রশ্নপত্র ব্যবহার করে তোমরা তোমাদের পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীদের বিভিন্ন খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টি সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ কর। তাদের ২-১৮ বছর বয়েসি শিশু-কিশোরদের ওজন এবং উচ্চতাসংক্রান্ত তথ্যও নিবে। এবার বন্ধুদের সাথে দলে বসে পুষ্টি প্রোফাইল তৈরি করার জন্য কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তা নিয়ে আলোচনা করে নিচের ছকে একটি প্রশ্নপত্র তৈরি কর। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৬ ও ৭)
উত্তর : পুষ্টি প্রোফাইল তৈরিতে তথ্য সংগ্রহের জন্য আমরা একটি প্রশ্নপত্র তৈরি করি। এই প্রশ্নপত্র ব্যবহার করে আমরা আমাদের পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীদের বিভিন্ন খাদ্যাভ্যাস ও পুষ্টি সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করি। এসব তথ্য সংগ্রহের জন্য আমরা আমাদের এক প্রতিবেশী সহপাঠীর বাসায় গিয়েছি। সেখানে গিয়ে তাদের ২-১৮ বছর বয়েসি শিশু-কিশোরদের ওজন এবং উচ্চতাসংক্রান্ত তথ্যও নিয়েছি। পরবর্তীতে বন্ধুদের সাথে দলে বসে পুষ্টি প্রোফাইল তৈরি করার জন্য কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তা নিয়ে আলোচনা করে নিচের ছকে একটি প্রশ্নপত্র তৈরি করা হলো-
সহপাঠীর নাম : মোঃ জাকুয়ান ভূঁইয়া
পিতার নাম : মোঃ নাজির হোসেন ভূঁইয়া
মাতার নাম : শাহিনুর আক্তার
ঠিকানা : ভূঁইয়া বাড়ি, সুলতানপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
পরিবারে মোট সদস্যসংখ্যা : ৮ জন
পরিবারের ২ থেকে ১৮ বছর বয়সি সদস্যসংখ্যা : ৫ জন
নিচে ২ থেকে ১৮ বছর বয়েসি প্রত্যেক সদস্যের নামসহ বয়স, ওজন ও উচ্চতা তুলে ধরেছি- (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
সৃষ্টি প্রোফাইল তৈরি করার জন্য কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তা নিয়ে আলোচনা করে নিচের ছকে একটি প্রশ্নপত্র তৈরি করেছি- (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৭)
পরিবারভিত্তিক পুষ্টিতথ্যসংক্রান্ত প্রশ্নমালা
প্রশ্ন ১। সকালের নাস্তায় কী খাবার খান?
প্রশ্ন ২। দুপুরের খাবারে কী কী খান?
প্রশ্ন ৩। বিকালের নাস্তায় কী খান?
প্রশ্ন ৪। রাতের খাবারে কী কী খান?
প্রশ্ন ৫। সপ্তাহে কয়দিন মাছ/মাংস খান?
প্রশ্ন ৬। সবুজ শাকসবজি সপ্তাহে কয়দিন খান?
প্রশ্ন ৭। বিভিন্ন মৌসুমি ফল কী পরিমাণে খান
প্রশ্ন ৮। সারাদিনে কত লিটার পানি পান করেন?
প্রশ্ন ৯। প্রতিদিন শাকসবজি ও ফল খাওয়ার ব্যাপারে আপনার পরিবার কতটুকু সচেতন?
প্রশ্ন ১০। পরিমিত শস্যদানা এবং আমিষজাতীয় খাবার নিয়মিত খাবার তালিকায় রাখার ব্যাপারে আপনার পরিবার কতটুকু সচেতন?
অভিজ্ঞতা-৭ (মূল বই: পৃষ্ঠা ৯)
তোমাদের পুষ্টিতথ্য সংগ্রহ করা শেষে শ্রেণিকক্ষে সহপাঠীদের সাথে আলোচনা করেছ। এবার ওজন এবং উচ্চতা বৃদ্ধির চার্ট ব্যবহার করে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী নিচের ছকগুলোতে শিশু-কিশোরদের ওজন ও উচ্চতার অবস্থাটি তুলে ধর। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ৯)
উত্তর : আমাদের পুষ্টিতথ্য সংগ্রহ করা শেষে শ্রেণিকক্ষে সহপাঠীদের সাথে আলোচনা করেছি। এবার ওজন এবং উচ্চতা বৃদ্ধির চার্ট ব্যবহার করে সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী নিচের ছকগুলোতে শিশু-কিশোরদের ওজন ও উচ্চতার অবস্থাটি তুলে ধরা হলো-
শিশু-কিশোরদের ওজনসংক্রান্ত তথ্য
মোট কতজন শিশু-কিশোরের তথ্য নিয়েছি = ৪০
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম ওজনের শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি- ৯
স্বাভাবিক মাত্রার ওজনসম্পন্ন শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি- ২৪
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি ওজনের শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি- ৭
শিশু-কিশোরদের উচ্চতাসংক্রান্ত তথ্য
মোট কতজন শিশু-কিশোরের তথ্য নিয়েছি = ৪০
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম উচ্চতার শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি- ১০
স্বাভাবিক মাত্রার উচ্চতাসম্পন্ন শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি- ২৫
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি উচ্চতার শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি- ৫
অভিজ্ঞতা-৮ (মূল বই: পৃষ্ঠা ১৪)
তোমরা সবাই মিলে পুষ্টিজনিত সমস্যা প্রতিরোধে বিভিন্ন উপায় চিহ্নিত করেছ। এবার তোমরা পুষ্টিজনিত সমস্যা প্রতিরোধে স্লোগান তৈরি করবে। (স্বাস্থ্য সুরক্ষা বই: পৃষ্ঠা ১৪)
উত্তর : আমরা সবাই মিলে পুষ্টিজনিত সমস্যা প্রতিরোধে বিভিন্ন উপায় চিহ্নিত করেছি। এবার আমরা পুষ্টিজনিত সমস্যা প্রতিরোধে স্লোগান তৈরি করছি-
পুষ্টি সমস্যা প্রতিরোধে আমাদের স্লোগান
১ অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবার ও জাঙ্কফুড পরিহার করি, সুস্থ সুন্দর জীবন গড়ি।
২ সুষম খাবার খাই, পালিয়ে যাবে রোগবালাই।
৩ কোমল পানীয় বর্জন করি, সুস্থ-সবল জীবন গড়ি।
৪ বিশুদ্ধ পানি পান করি, নিরাপদ জীবন গড়ি।
৫ যদি সুস্থ থাকতে চান, আয়োডিনযুক্ত লবণ খান।
৬ কাজে যদি শক্তি চান, পরিমিত শর্করা খান।
৭ নিয়মিত মাছ মাংস দুধ খান, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান।
৮ শাক-সবজি ও ফলমূল খান, আনন্দে দিন কাটান।
আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা সকল অধ্যায়ের সমাধান
সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা, উপরে আমরা তোমাদের খেলাধুলায় গড়ি সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন ২য় অধ্যায় সমাধান শেয়ার করেছি। তোমাদের মূল বইতে যেভাবে প্রশ্ন করা হয়েছে, আমরা ঠিক সেভাবেই উত্তরগুলো তৈরি করেছি। উপরে দেওয়া Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তর সংগ্রহ করে নাও।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post