গরবিনী মা জননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতায় কবি তাঁর মাতৃভূমি বাংলার অপরূপ সৌন্দর্যের পরিচয় তুলে ধরেছেন। এ কবিতায় কবি বাংলা মাকে গরবিনী বলে উল্লেখ করে তাঁর গর্বিত হওয়ার কারণ অনুসন্ধান করেছেন। শ্রমজীবী, কৃষিজীবীসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ বাংলা মায়ের কোল জুড়ে থাকে।
মায়ের সম্মান রক্ষা করতে তাঁর সন্তান শত কষ্ট অনায়াসে মাথা পেতে নেয়। মায়ের মমতা ও প্রেরণায় তারা অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়। দেশবিরোধী অপশক্তি যখন আমাদের শাসন ও শোষণ করেছে তখন বাংলা মায়ের দুঃখের সীমা ছিল না। দেশমাতৃকাকে সকল দুঃশাসন থেকে বাঁচাতে দেশের সন্তানেরা আত্মত্যাগের মহামন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। পরিস্থিতি বিবেচনায় সময়ের দাবি মেনে তারা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে মাতৃভূমিকে রক্ষা করেছে বার বার। বাংলাদেশ তাদের জন্য সত্যিই গর্বিত। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ এই সাহসী ও সংগ্রামী জনতার ভিত্তিভূমি ।
গরবিনী মা জননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
মা দিবসে রত্নগর্ভা স্বীকৃত মায়েদের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাহেদা বেগমের বড় ছেলে সাজিদ অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন আমাদের মা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা। আমরা পিঠাপিঠি পাঁচ ভাই-বোন যখন খুব ছোটো, তখনই বাবাকে হারালাম। মাকে কখনো ভেঙে পড়তে দেখিনি। দুঃখ-দারিদ্র্য-অভাব আমাদের নিত্য সঙ্গী ছিল। মা সব সময় আমাদেরকে খুশি রেখে, পড়াশুনা শিখিয়ে মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তোমাকে শত সালাম মা। তোমার মুখের হাসির জন্য আমরা যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত।
ক. সন্ধ্যা দুপুর মার পায়ে কী বাজে?
খ. ‘রক্তে ধোওয়া সরোজিনী’—বলতে কী বোঝনো হয়েছে?
গ. সাজিদের মাধ্যমে ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার কোন বিশেষ দিকটি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও উদ্দীপক ও ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার বক্তব্য একই ধারায় প্রবাহিত।’ বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. সন্ধ্যা দুপুর মার পায়ে ধুলোর নূপুর বাজে।
খ. ‘রক্তে ধোওয়া সরোজিনী’—বলতে কবি বাংলার মা-জননী তথা জন্মভূমি বাংলাদেশকে বোঝাতে চেয়েছেন। এখানে ‘সরোজিনী’ অর্থ পবিত্র বা পুণ্যভূমি, আর ‘রক্তে ধোওয়া’ বলতে বীর সন্তানের রক্ত দিয়ে পবিত্র হওয়া বোঝানো হয়েছে। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ নানা সংগ্রামে দেশের অকুতোভয় সন্তানরা রক্ত ঝরিয়ে মাতৃভূমিকে গৌরবান্বিত করেছে। তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ নতুন চেতনা, স্বাধীনতা ও মর্যাদা অর্জন করেছে, যা এই পংক্তির মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে।
গ. সাজিদের বক্তব্যের মাধ্যমে ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার মাতৃত্যাগ, সংগ্রাম ও গৌরবের দিকটি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
কবিতায় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে এমন এক জননীর রূপে চিত্রিত করা হয়েছে, যার সন্তানেরা চরম ত্যাগ স্বীকার করে তাঁকে গৌরবান্বিত করেছে। যেমন কবিতায় বলা হয়েছে, ‘কার ছেলে মা উপড়ে ফ্যালে / বুলেট ফাঁসির শাসন-কারা,’—অর্থাৎ, মায়ের সন্তানেরা তাঁর মর্যাদা রক্ষায় জীবন পর্যন্ত উৎসর্গ করেছে। একইভাবে, সাজিদের মা বাস্তব জীবনে সংগ্রামের প্রতীক। স্বামী হারানোর পরও তিনি সন্তানদের জন্য আত্মত্যাগ করেছেন, তাদের সুশিক্ষিত ও মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন।
সাজিদের কথায় ফুটে ওঠে এক মায়ের অসীম ধৈর্য, ত্যাগ ও সংগ্রামের চিত্র, যা ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার ভাবনার সঙ্গে মিলে যায়। কবিতায় যেমন দেশমাতার জন্য সন্তানরা আত্মত্যাগ করেছে, সাজিদের মা-ও তেমনই নিজের স্বার্থ ত্যাগ করে সন্তানদের ভবিষ্যৎ গড়তে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। সাজিদ ও তার ভাই-বোনরা মায়ের মুখের হাসির জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত, ঠিক যেমন কবিতায় বাংলার বীর সন্তানেরা মায়ের মর্যাদার জন্য আত্মনিবেদন করেছে। সুতরাং, উভয় ক্ষেত্রেই মাতৃত্বের গৌরব, সংগ্রাম ও ত্যাগের চেতনা প্রকাশ পেয়েছে।
ঘ. উদ্দীপক ও ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার প্রেক্ষাপট আলাদা হলেও উভয়ের মূল বক্তব্য একই—মায়ের প্রতি সন্তানের অকৃত্রিম ভালোবাসা, মায়ের আত্মত্যাগ, সংগ্রাম এবং গৌরব। উদ্দীপকে সাজিদের মা বাস্তব জীবনের একজন সংগ্রামী নারী, যিনি স্বামীহারা অবস্থায় পাঁচ সন্তানকে লালন-পালন করেছেন এবং দুঃখ-কষ্ট সয়ে তাদের শিক্ষিত ও সফল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তার সন্তানরা মায়ের এই ত্যাগ ও ভালোবাসাকে গভীরভাবে উপলব্ধি করে এবং মায়ের মুখের হাসির জন্য যে কোনো ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত। অন্যদিকে, ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতায় মাতৃরূপে চিত্রিত হয়েছে বাংলার জন্মভূমি।
কবিতায় দেখা যায়, বাংলার সন্তানেরা দেশের জন্য আত্মত্যাগ করেছে, শহীদ হয়েছে, মায়ের মর্যাদা রক্ষায় বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। যেমন সাজিদ ও তার ভাই-বোনেরা মায়ের জন্য জীবন উৎসর্গ করতেও প্রস্তুত, তেমনি কবিতার বীর সন্তানেরা দেশের জন্য নিজেদের সর্বস্ব উৎসর্গ করেছে। সাজিদের মা যেমন দুঃখ-কষ্ট সহ্য করেও সন্তানদের মানুষ করেছেন, তেমনি বাংলার মা-জননী যুগে যুগে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে নিজেদের গৌরবময় অবস্থানে এসেছে। তাই, ব্যক্তিগত ও জাতীয়—দুই ক্ষেত্রেই মায়ের জন্য সন্তানের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা, আত্মত্যাগ এবং মায়ের মর্যাদা রক্ষার বিষয়টি প্রবাহিত হয়েছে একই ধারায়।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
“এরকম বাংলাদেশ কখনো দেখনি তুমি।
মুহূর্তে সবুজ ঘাস পুড়ে যায়;
ত্রাসের আগুন লেগে লাল হয়ে জ্বলে উঠে চাঁদ।
নরোম নদীর চর হা করা কবর হয়ে
গ্রাস করে পরম শত্রুকে;
মিত্রকে জয়ের চিহ্ন, পদতলে প্রেম,
ললাটে ধুনোর টিপ এঁকে দেয় মায়ের মতন;
এরকম বাংলাদেশ কখনো দেখনি তুমি
নদীর জলের সঙ্গে মানুষের রক্ত মিশে আছে।”
ক. মা-নাম জানা পাগল ছেলে কারা?
খ. ‘যুগ চেতনার চিত্তভূমি’—কথাটি দিয়ে কী বুঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের কবিতাংশের মূলভাবের সাথে ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার মূল ভাবের সাদৃশ্য দেখাও।
ঘ. “বাংলার মাটি ত্রিশ লক্ষ মানুষের দীর্ঘশ্বাসময়”—কথাটি উদ্দীপক ও ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. মা নাম জানা পাগল ছেলে হচ্ছে- মুক্তিকামী, বিদ্রোহী তরুণ যুবকেরা।
খ. ‘যুগ চেতনার চিত্তভূমি’- কথাটি কবি সিকান্দার আবু জাফর রচিত ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার বিশিষ্ট উক্তি। এই কথাটির আলোচ্য উক্তিটির মধ্যদিয়ে মাতৃভূমি তথা বাংলাদেশের চিরন্তন সময় আকাক্সক্ষা প্রকাশ পেয়েছে।
‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতায় কবি মাতৃভূমি বাংলাদেশের রূপ বর্ণনার পাশাপাশি দেশের বীর সন্তানদের অসামান্য দেশপ্রেমের বর্ণনা দিয়েছেন। দেশের আত্মত্যাগি যুবকদের সার্বিক স্বদেশ চেতনা প্রকাশিত হয়েছে। তাই আমরা দেখি বাংলার সমগ্র মানুষ দেশের জন্য উদ্গ্রীব। এই ভালোবাসা দেশকে ‘গর্বিত মা-জননীতে’ রূপান্তরিত করেছে। যা যুগে যুগে প্রবাহিত হয়ে চলেছে। একেই যুগ চেতনার চিত্তভূমি হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
গ. উদ্দীপকে কবিতাংশের মূলভাবের সাথে ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার মূলভাবের সাদৃশ্য রয়েছে।
উদ্দীপকের কবিতাংশে একটি ঝঞ্ঝা বিক্ষুব্ধ বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট বর্ণিত হয়েছে। যেখানে গোটা দেশ রক্তস্নাত। নদী, মাঠ, ঘাট রক্তে রঞ্জিত। ত্রাসের রাজ্যে অত্যাচারীর আগুনে যেনো আকাশে আগুনের চাঁদ উঠেছে। মানুষের রক্ত মিশে গেছে মাটি ও নদীর জলের সাথে। দেশের জন্য, মাতৃভূমির জন্য দেশের মানুষের আত্মত্যাগের নিদর্শনের বর্ণনা এখানে আমরা পাই।
আবার ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতায় আমরা একটি স্বাধীন স্বদেশ গড়ে তুলতে মানুষের আত্মত্যাগের বর্ণনা পাই। দেশের সম্মান বাঁচাতে যুবকরা ফাঁসির দড়ি গলায় পড়েছে। বুক পেতে দিয়েছে শত্রুর বুলেটের সামনে। দেশের মানুষের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে মাতৃভূমির আঁচল। দেশের মাটি। এমনকি দেশের জন্য মা-বোনেরাও তাঁদের আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়েছেন। এভাবে দেখা যায় উদ্দীপক ও ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতায় একটি অভিন্ন ভাব প্রকাশিত হয়েছে।
উভয় ক্ষেত্রেই আমরা স্বদেশের জন্য ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত মানুষের পরম মমতার কথা প্রকাশিত হতে দেখি। এ কারণেই কবিতা ও উদ্দীপকের ভাবার্থ সমার্থক ও সাদৃশ্যপূর্ণ।
ঘ. ‘বাংলার মাটি ত্রিশ লক্ষ মানুষের দীর্ঘশ্বাসময়’ কথাটি- উদ্দীপক ও আলোচ্য ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতায় ভাবার্থের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। অর্থাৎ এই দুটির মূলভাবকে ধারণ করে।
উদ্দীপকে আমরা পাই গোটাদশ রক্তস্নাত। দেশের মানুষের জন্য দেশের সন্তানেরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছে। ফলে দেশের মাঠ, ঘাট, নদী, মাটি সব কিছু রক্তে রঞ্জিত হয়েছে। দেশমাতৃকার প্রতি অসামান্য ভালোবাসাবোধ মানুষকে আত্মত্যাগে উজ্জীবিত করেছে। ফলে দেশের পবিত্র চাঁদের রং মনে হয় রক্ত রঙিন। দেশের মানুষ যেনো এক এক জন মুক্তিসেনা। তাদের কপালে বিজয়ের রক্তটিপ এঁকে দেয়দেশ মাতৃকা।
উদ্দিষ্ট কবিতায় আমরা দেখি সমগ্র দেশের মানুষ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বেশেষ মুক্তিপাগল। নিজের মা তথা দেশের সম্মান রক্ষার জন্য সন্তানেরা সব ধরনের আত্মত্যাগে প্রস্তুত। সময় আর যুগের চেতনাকে সমুন্নত রেখে সামগ্রিক মাতৃভক্তি ধারণ করে একটি স্বাধীন দেশ গঠন করাই সবার লক্ষ্য। তাই কবির কথায় দেশ বড় ভাগ্যবতী। এভাবে দেখা যায় উদ্দীপক ও আলোচ্য কবিতায় একইভাবে দেশের মানুষের ত্যাগের নিদর্শন বর্ণিত হয়েছে। এদেশের মাটি যেনো মানুষের ত্যাগের দীর্ঘশ্বাসে ভরা।
গরবিনী মা জননী কবিতা সিকান্দার আবু জাফর
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
শাহেদ মেধাবী ছাত্র। বাবা মারা গেছে ছোট বেলায়। তার মা অনেক কষ্টে তাকে বড় করে। অনেক কষ্টে মা তার লেখাপড়ার খরচ চালায় এবং মায়ের ঐকান্তিক চেষ্টায় সে ডাক্তার হয়েছে। পাস করার পর সে মাকে বলে—“আমার চেয়ে ভাগ্যবান পৃর্থিবীতে আর কেউ নেই। কারণ আমি তোমার সন্তান।”
ক. উজল কোন শব্দের কোমল রূপ?
খ. ‘তোর মত আর পুণ্যবতী, ভাগ্যবতী বল মা কে?’- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের শাহেদের মায়ের সাথে ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার সাদৃশ্য দেখাও
ঘ. ‘আমার চেয়ে ভাগ্যবান পৃথিবীতে আর কেউ নেই। কারণ আমি তোমার সন্তান।’—কথাটি ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার মূল ভাষ্যটি ধারণ করেছে। বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
“মাগো ভাবনা কেন?
আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি
তোমার ভয় নেই মা আমরা।
প্রতিবাদ করতে জানি।”
ক. কীসের বিলাপে বাংলা মায়ের তন্দ্রা ভেজে?
খ. ‘মরণ-মারের দ-’—বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের কবিতাংশের সাথে ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকটি ‘গরবিনী মা-জননী’ কবিতার সম্পূর্ণ ভাব ধারণ করেনি।”—কথাটি যুক্তিসহ উপস্থাপন কর।
আরও দেখো—সপ্তম শ্রেণির বাংলা গল্প-কবিতার সমাধান
সপ্তম শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের সপ্তবর্ণা বাংলা বই থেকে গরবিনী মা জননী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হয়েছে। এই অধ্যায় থেকে পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য ৪টি প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তরগুলো সংগ্রহ করে নাও। এছাড়াও অধ্যায়ভিত্তিক অনুধাবনমূলক, জ্ঞানমূলক এবং বহুনির্বাচনি প্রশ্নের সমাধান পেতে উপরে দেওয়া লিংকে ভিজিট করো।
Discussion about this post