জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৮ম অধ্যায় সমাধান : কেয়ার গিভিং তথা সেবাদান একটি মহৎ কাজ। কেননা সেবাদানের মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি পায় এবং সম্পর্ক দৃঢ় হয়।
মা-বাবা যেমনি তার শিশুকে সেবা-যত্ন করে তিলে তিলে বড় করে তোলে তেমনি এই শিশু বড় হয়ে বৃদ্ধ মা-বাবার সেবা করে। একটি পরিবারে মা-বাবা, সন্তান ছাড়াও দাদা-দাদি, নানা-নানি, চাচা-চাচি, ফুফু, খালা প্রভৃতি সদস্য থাকতে পারে তাছাড়া পরিবারের সদস্যদের মধ্যে শিশু অসুস্থ কিংবা প্রতিবন্ধী সদস্যও থাকতে পারে।
জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৮ম অধ্যায় সমাধান
তাই উক্ত শিশু, বয়োজ্যেষ্ঠ, অসুস্থ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের প্রতি কেয়ার গিভিং করা কর্মক্ষম ব্যক্তিদের দায়িত্বের আওতায় পড়ে। আর এই দায়িত্ব পালনের ফলে পারিবারিক বন্ধন দৃঢ় হয়। ফলে জীবন হয়ে ওঠে সুখকর ও আনন্দময়।
ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য পরিচর্যার কোন কোন বিষয়ে আমরা কতটুকু পারদর্শিতা অর্জন করেছি তা যাচাই করি। (জীবন ও জীবিকা বই: পৃষ্ঠা ১৫৮)
উত্তর : ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য পরিচর্যায় যেসব বিষয়ে আমি যতটুকু পারদর্শিতা অর্জন করেছি তা যাচাইপূর্বক নিচে উল্লেখ করা হলো-
আমার নাম আয়েশা। ৭ম শ্রেণিতে পড়ি। আমাদের বাড়িতে আমার বাবা-মা ও আমি থাকি। কিছুদিন হলো নানি বেড়াতে এসেছেন। আমার নানি ভালোভাবে হাঁটতে পারে না। আমার মা নানির অনেক সেবা করেন। আমিও নানিকে অনেক ভালোবাসি। তাই মাঝে মাঝে তার অনেক কাজে আমি সাহায্য করি। আমি তাকে যেসব কাজে সাহায্য করি তা নিচে দেওয়া হলো-
সাধারণ থার্মোমিটারের সাহায্যে তাপমাত্রা রেকর্ড। (জীবন ও জীবিকা বই: পৃষ্ঠা ১৬১)
উত্তর : আমার নাম শ্রাবণ। ৭ম শ্রেণিতে পড়ি। বাসায় আমার বৃদ্ধ দাদি থাকে, তার খুব জ্বর। এখন আমি সাধারণ থার্মোমিটারে তার জ্বর মেপে তারিখ, সময় ও রিডিং তুলে ধরব।
ডিজিটাল থার্মোমিটারের সাহায্যে তাপমাত্রা রেকর্ড। (জীবন ও জীবিকা বই: পৃষ্ঠা ১৬২)
উত্তর : আমার নাম সাজিদ। আমার দাদার খুব জ্বর। এখন ডিজিটাল থার্মোমিটারে তারিখ, সময় ও তার জ্বর মাপব।
আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির জীবন ও জীবিকা সব অধ্যায়ের সমাধান
উপরে দেওয়া ‘উত্তরমালা’ অপশনে ক্লিক করে জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৮ম অধ্যায় সংগ্রহ করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post