জীবন ও বৃক্ষ প্রবন্ধের mcq
১. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কত সালে জন্মগ্রহণ করেছেন?
ক. ১৯০১
খ. ১৯০২
গ. ১৯০৩
ঘ. ১৯০৪
২. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কর্তৃক ক্লাইভ বেল – এর ‘Civilization’’ গ্রন্থ অবলম্বনে রচিত গ্রন্থের নাম কী?
ক. সভ্যতা
খ. সুখ
গ. বনি আদম
ঘ. নেকড়ে অরন্য
৩. বারট্রান্ড রাসেলের ‘Conquest of Happiness’ গ্রন্থের অনূদিত গ্রন্থ কোনটি?
ক. সভ্যতা
খ. সংস্কৃতি কথা
গ. সুখ
ঘ. স্বাধীনতা
৪. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কোন কলেজের অধ্যাপক ছিলেন?
ক. ঢাকা কলেজ
খ. বরিশাল কলেজ
গ. চট্টগ্রাম কলেজ
ঘ. বাঙলা কলেজ
৫. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কোন ধরনের গদ্য রচয়িতা হিসেবে খ্যাত?
ক. মননশীল
খ. রম্যরচয়িতা
গ. বিজ্ঞানভিত্তিক
ঘ. ইসলামি
৬. মোতাহের হোসেন চৌধুরী কত তারিখে মৃত্যুবরণ করেন?
ক. ১৬ সেপ্টেম্বর
খ. ১৭ সেপ্টেম্বর
গ. ১৮ সেপ্টেম্বর
ঘ. ১৯ সেপ্টেম্বর
৭. কার কাজ কেবল টিকে থাকার সুবিধা দেওয়া নয়?
ক. ব্যক্তির
খ. পরিবারের
গ. গোষ্ঠীর
ঘ. সমাজের
৮. মানুষকে বড় করে তোলা কার কাজ?
ক. মা-বাবার
খ. পরিবারের
গ. সমাজের
ঘ. রাষ্ট্রের
৯. অপরের সার্থকতার পথে অন্তরায় সৃষ্টি করা কার কাজ?
ক. দস্যুপ্রবৃত্তির মানুষের
খ. দাঙ্গাবাজ মানুষের
গ. জবরদস্তিপ্রিয় মানুষের
ঘ. আগ্রাসী চরিত্রের মানুষের
১০. “এরা নিষ্ঠুর ও বিকৃতবুদ্ধি” কেন?
ক. উচ্চতর শিক্ষায় শিক্ষিত হয়নি বলে
খ. ধর্মের পবিত্র আলোয় সিক্ত নয় বলে
গ. মহৎপ্রাণের সংস্পর্শ লাভ করেনি বলে
ঘ. প্রেম ও সৌন্দর্যের স্পর্শ লাভ করেনি বলে
১১. বড় মানুষের কাছে জীবনাদর্শের প্রতীক কী?
ক. মানবিকতা
খ. বিজ্ঞানমনস্কতা
গ. সজীব বৃক্ষ
ঘ. প্রবহবান নদী
১২. বৃক্ষের কাজ কী?
ক. ফুল ফোটানো
খ. ফল দেওয়া
গ. ছায়া প্রদান
ঘ. অপরের সেবার জন্য প্রস্তুত হওয়া
১৩. বৃক্ষের দিকে তাকালে জীবনের কোনটি সহজ হয়?
ক. সৌন্দর্য উপলব্ধি
খ. তাৎপর্য উপলব্ধি
গ. বিকাশ অনুধাবন
ঘ. লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অনুধাবন
১৪. বারবার কোন দিকে তাকানো প্রয়োজন?
ক. উনড়বত জীবনের
খ. সৌন্দর্যের
গ. বৃক্ষের
ঘ. ফুল ও ফলের
১৫. ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধের লেখক কার বক্তব্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করেছেন?
ক. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ. কাজী আবদুল ওদুদ
গ. আবুল হোসেন
ঘ. আবুল ফজল
১৬. ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধের লেখকের মতে কোন দিকে তাকালে রবীন্দ্রনাথ ভালো করতেন?
ক. বৃক্ষের ফুল ফোটানোর দিকে
খ. জীবনের বিকাশের দিকে
গ. নদীর গতিপ্রবাহের পানে
ঘ. ফুল ফোটার দিকে
১৭. অনুভূতির চক্ষুকে বড় করে তুললে কী সহজে উপলব্ধি করা যায়?
ক. ফুল ফোটার দৃশ্য
খ. ফুল ফোটার বেদনা
গ. বৃক্ষের বেদনা
ঘ. জীবনের বিকাশ
১৮. বৃক্ষের সাধনায় কী দেখতে পাওয়া যায়?
ক. বৃক্ষের চাওয়া
খ. বৃক্ষের বিকাশ
গ. বৃক্ষের সৌন্দর্য
ঘ. বৃক্ষের ধীরস্থির ভাব
১৯. কী মানুষের সাধনা হওয়া উচিত নয়?
ক. অনবরত ধেয়ে চলা
খ. শুধু নিজে বাঁচা
গ. আদর্শহীন বেঁচে থাকা
ঘ. শ্রীহীন জীবনের বিকাশ
২০. ‘যাকে বলা হয় গোপন ও নীরব সাধনা তা বৃক্ষেই অভিব্যক্ত, এ নয়।’ অথবা, গোপন ও নীরব সাধনা কিসে অভিব্যক্ত নয়?
ক. ফুলে
খ. নদীতে
গ. ফলে
ঘ. বৃক্ষে
২১. কার সার্থকতার ছবি তত সহজে উপলব্ধি করা যায় না?
ক. ফুলের
খ. ফলের
গ. বৃক্ষের
ঘ. নদীর
২২. কার ছবি আমরা প্রত্যহ দেখতে পাই না?
ক. ফুল ফোটায়
খ. নদীর সাগরে পতিত হওয়ার
গ. জীবন বিকশিত হওয়ার
ঘ. বৃক্ষের বেদনার
২৩. দোরের কাছে দাঁড়িয়ে বৃক্ষ কিসের বাণী প্রচার করে?
ক. নতি, শান্তি ও সেবার
খ. সাম্য, মৈত্রী ও স্বাধীনতার
গ. একতা, শৃঙ্খলা ও সাধনার
ঘ. সাধনা, ত্যাগ ও পরিপূর্ণতার
২৪. নদীর সাগরে পতিত হওয়ায় প্রাপ্তি স্পষ্ট হয়ে ওঠে না কেন?
ক. প্রত্যহ দেখা যায় না বলে
খ. গোপন ও নীরব সাধনা অভিব্যক্ত নয় বলে
গ. নদীর সেটি আত্মবিসর্জন বলে
ঘ. নদীর মতো ধেয়ে চলা মানুষের সাধনা হওয়া উচিত নয় বলে
২৫. সৃজনশীল মানুষের কিসে পার্থক্য দেখা যায় না?
ক. প্রাপ্তি ও দানে
খ. চিন্তায় ও কর্মে
গ. প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তিতে
ঘ. নিজ ও পর ভেদে আচরণে
২৬. বৃক্ষের পানে তাকিয়ে রবীন্দ্রনাথ কী উপলব্ধি করেছেন?
ক. বিকাশ
খ. অন্তরের সৃষ্টিধর্ম
গ. মনুষ্যত্বের বেদনা
ঘ. ফললাভের বেদনা
২৭. মানুষকে কী সৃষ্টি করে নিতে হয়?
ক. আত্মা
খ. মন
গ. স্বপ্ন
ঘ. বাস্তবতা
২৮. সুখ-দুঃখ-বেদনা উপলব্ধির ফলে অন্তরের কী হয়?
ক. উদাসীনতা
খ. পরিপক্বতা
গ. নির্লিপ্ততা
ঘ. সংকীর্ণতা
২৯. আত্মাকে কীভাবে গড়ে তুলতে হবে?
ক. ধর্মীয় শিক্ষায়
খ. বস্তুগত শিক্ষায়
গ. ধর্মনিরপেক্ষতা শিক্ষায়
ঘ. মধুর ও পুষ্ট করে
৩০. আত্মাকে মধুর ও পুষ্ট করে গড়ে তুলতে হবে কেন?
ক. স্রষ্টার উপভোগের উপযুক্ত হতে
খ. সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব হতে
গ. মানবিক বিকাশ পূর্ণ করতে
ঘ. মনুষ্যত্বের বেদনা উপলব্ধি করতে
৩১. কী কখনো শিক্ষার প্রধান বিষয়বস্তু হতে পারে না?
ক. কলা
খ. বিজ্ঞান
গ. চিত্রকলা
ঘ. সংগীত
৩২. কী দ্বারা জীবনবোধ ও মূল্যবোধে অন্তর পরিপূর্ণ হয়?
ক. আত্মজিজ্ঞাসায়
খ. ধর্মচর্চায়
গ. সংগীতচর্চায়
ঘ. সাহিত্য-শিল্পকলায়
৩৩. বৃক্ষের পানের তাকিয়ে আমরা কী হতে পারি?
ক. বৃক্ষপ্রেমিক
খ. লাভবান
গ. তপোবন প্রেমিক
ঘ. কবি
৩৪. ‘গায়ের জোরে কাজে হাসিলে তৎপর থাকে যে’ তাকে কী বলে?
ক. স্থূলবুদ্ধি
খ. জবরদস্তিপ্রিয়
গ. বিকৃতবুদ্ধি
ঘ. চর্মচক্ষু
৩৫. ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধে ‘বুলি’ শব্দটি কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
ক. কথা
খ. বক্তব্য
গ. গৎ-বাঁধা কথা
ঘ. মর্যাদাপূর্ণ বাণী
৩৬. জীবনে অনুকরণের উপযুক্ত মহৎ ও শ্রেষ্ঠ দিকগুলোকে কী বলে?
ক. মনুষ্যত্ব
খ. সাধনা
গ. বস্তুজিজ্ঞাসা
ঘ. জীবনাদর্শ
৩৭. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে প্রাবন্ধিক কী বলেছেন?
ক. প্রকৃতিপ্রেমী
খ. বৃক্ষপ্রেমী
গ. দার্শনিক
ঘ. ঋষি
৩৮. নির্মাণ সৃষ্টিতে তৎপর যে-
ক. সৃজনশীল
খ. সুশ্রী
গ. সৃষ্টিকর্মী
ঘ. নতুনত্বের প্রতীক
৩৯. ‘আত্মিক’ শব্দের অর্থ কী?
ক. সুপরিণতিজাত
খ. মনোজাগতিক
গ. বিনয়
ঘ. সংবেদনশীলতা
৪০. ‘জীবন ও বৃক্ষ’ কোন ধরনের রচনা?
ক. ছোটগল্প
খ. প্রবন্ধ
গ. উপন্যাস
ঘ. নাটক
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে আমার পথ প্রবন্ধের বহুনির্বাচনি প্রশ্ন উত্তরগুলো ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post