ঝর্ণার গান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : পাহাড়ের গায়ে থাকা পাথরগুলো স্থির ও নিশ্চল, তারা কোনো শব্দ করে না, কোনো আন্দোলনও করে না। কিন্তু সেই স্তব্ধতার মাঝে ঝরনার প্রবাহ এনে দেয় চঞ্চলতা, সজীবতা ও সুরেলা ধ্বনি। ঝরনার জলের স্পর্শে পাথরগুলোও যেন প্রাণ ফিরে পায়। কবিতার ঝরনাটি সব বাধা অতিক্রম করে, হাসতে হাসতে, নাচতে নাচতে, গান গাইতে গাইতে ছুটে চলে। তার উচ্ছ্বাসময় চলার সাথে পাথরগুলোর নিরবতা একটি দারুণ বৈপরীত্য সৃষ্টি করে, যা প্রকৃতির এক অপূর্ব সৌন্দর্য প্রকাশ করে।
ঝর্ণার গান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
নিসর্গকে হাতের মুঠোয় পুরে দেয়ার তাগিদ থেকে পলাশ সাহেব গড়ে তোলেন এক রমণীয় উদ্যান। বিস্তীর্ণ খোলা মাঠকে সুপরিকল্পিতভাবে তিনি গড়ে তোলেন। পুকুর, দীঘি, হাঁস, গাছপালা, ফুল, পাখির বিচিত্র সমারোহ সৌন্দর্য-পিপাসু মানুষমাত্রকেই আকৃষ্ট করে। অনিন্দ্য সুন্দর এই প্রকৃতিকে শিল্পী তিলোত্তমা করে সাজিয়েছেন শুধুই নিজের খেয়ালে। ব্যক্তিবিশেষ বা কোনো গোষ্ঠীকে আনন্দ দান নয়, সৌন্দর্যই মুখ্য। বৈরী প্রকৃতি, সামাজিক প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে তিনি এ কাজে অগ্রসর হয়েছেন। সৃষ্টির আনন্দই তাঁকে এগিয়ে নিয়েছে এতটা পথ।
ক. ঝরণা কেমন পায়ে ছুটে চলে?
খ. ‘শিথিল সব শিলার পর’—বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘ঝরনার গান’ কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘ঝরনার গান’ কবিতার মূল বক্তব্যকে কতটুকু ধারণ করে? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ঝরণা চপল পায় ছুটে চলে। অর্থাৎ, চঞ্চল, দ্রুত ও অস্থির পায়ে ছুটে চলে।
খ. ‘শিথিল সব শিলার পর’—বলতে কবি বোঝাতে চেয়েছেন নির্জীব, নিস্তব্ধ পাথরের ওপর দিয়ে ঝরনার ছুটে চলা ও তার আনন্দমুখর গতিবিধি।
পাহাড়ের গায়ে থাকা পাথরগুলো স্থির ও নিশ্চল, তারা কোনো শব্দ করে না, কোনো আন্দোলনও করে না। কিন্তু সেই স্তব্ধতার মাঝে ঝরনার প্রবাহ এনে দেয় চঞ্চলতা, সজীবতা ও সুরেলা ধ্বনি। ঝরনার জলের স্পর্শে পাথরগুলোও যেন প্রাণ ফিরে পায়। কবিতার ঝরনাটি সব বাধা অতিক্রম করে, হাসতে হাসতে, নাচতে নাচতে, গান গাইতে গাইতে ছুটে চলে। তার উচ্ছ্বাসময় চলার সাথে পাথরগুলোর নিরবতা একটি দারুণ বৈপরীত্য সৃষ্টি করে, যা প্রকৃতির এক অপূর্ব সৌন্দর্য প্রকাশ করে।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘ঝরনার গান’ কবিতার যে সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি পাওয়া যায়, তা হলো—সৌন্দর্যের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা ও সৃষ্টির আনন্দে বিভোর হয়ে পথচলা।
উদ্দীপকের পলাশ সাহেব প্রকৃতির রূপকে নিজের মতো করে সাজিয়েছেন। তিনি কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর স্বার্থের কথা না ভেবে শুধু নিসর্গের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছেন। বৈরী প্রকৃতি ও সামাজিক প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে তিনি এই সৃষ্টির আনন্দে আত্মনিবেশ করেছেন।
অন্যদিকে, ‘ঝরনার গান’ কবিতায় ঝরনা কোনো গন্তব্য বা উদ্দেশ্য নিয়ে ছুটে চলে না। সে নিজের আনন্দে, নিজের খেয়ালে পথ অতিক্রম করে। পাথরের স্তব্ধতা, পাহাড়ের ভয়ংকর রূপ তাকে থামাতে পারে না। সে হাসে, নাচে, গায়—সব বাধা উপেক্ষা করে তার ছুটে চলাই তার আনন্দ।
দুই ক্ষেত্রেই দেখা যায়, সৌন্দর্যের প্রতি একনিষ্ঠ ভালোবাসা ও সৃষ্টির উচ্ছ্বাসময় অভিব্যক্তি। পলাশ সাহেব যেমন নিসর্গকে সাজিয়ে আনন্দ খুঁজে পান, ঝরনাও তেমনি নিজের প্রবাহের মধ্যেই জীবনের সৌন্দর্য খুঁজে পায়। তারা কেউই বাহ্যিক প্রতিকূলতা বা অন্যের প্রতিক্রিয়ার তোয়াক্কা করেন না, বরং সৃষ্টির আনন্দই তাদের চালিকা শক্তি।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘ঝরনার গান’ কবিতার মূল বক্তব্যকে আংশিকভাবে ধারণ করে। উভয় ক্ষেত্রেই সৃষ্টির আনন্দ, স্বাধীনতার উচ্ছ্বাস এবং সৌন্দর্যের প্রতি নিখাদ ভালোবাসার প্রতিফলন দেখা যায়, তবে তাদের উদ্দেশ্য ও প্রবাহের ধরনে কিছু পার্থক্য রয়েছে।
উদ্দীপকের পলাশ সাহেব কোনো ব্যক্তিগত স্বার্থ ছাড়াই নিসর্গের সৌন্দর্য গড়ে তুলেছেন, আর ঝরনাও নিরবচ্ছিন্নভাবে নিজের আনন্দে ছুটে চলে। দুজনেরই লক্ষ্য সৌন্দর্য সৃষ্টি করা—পলাশ সাহেব নিসর্গকে সাজিয়ে, আর ঝরনা তার স্বতঃস্ফূর্ত প্রবাহ দিয়ে। পলাশ সাহেব যেমন বৈরী প্রকৃতি ও সামাজিক বাধা উপেক্ষা করে উদ্যান নির্মাণ করেন, ঝরনাও তেমনি পাহাড়ের ভয়, পাথরের বাধা উপেক্ষা করে উচ্ছ্বাসের সাথে প্রবাহিত হয়।
তবে উভয়ের উদ্দেশ্যের মধ্যে কিছু পার্থক্য বিদ্যমান। পলাশ সাহেব প্রকৃতির সৌন্দর্যকে সুপরিকল্পিতভাবে রচনা করেন, যেখানে একটা গঠনমূলক দৃষ্টিভঙ্গি কাজ করে। কিন্তু ঝরনা কোনো নির্দিষ্ট লক্ষ্য ছাড়াই, নিজের খেয়ালে, স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছুটে চলে। পলাশ সাহেব নিসর্গকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রূপ দেন, কিন্তু ঝরনা কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই, বাঁধনহীনভাবে প্রবাহিত হয়। ঝরনার উচ্ছ্বাসের মধ্যে এক অপূর্ব স্বাধীনতার অনুভূতি রয়েছে।
তাই সবশেষে বলা যায়, উদ্দীপকটি কবিতার মূল ভাবের সাথে অনেকটাই মেলে, কারণ উভয় ক্ষেত্রেই সৌন্দর্য সৃষ্টি ও আনন্দময় গতির বিষয়টি আছে। তবে, কবিতায় ঝরনা সম্পূর্ণ স্বাধীন, বাঁধনহীন ও স্বতঃস্ফূর্ত, যেখানে পলাশ সাহেবের সৃষ্টিতে পরিকল্পনা ও নিয়ন্ত্রণের ছোঁয়া আছে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকটি ‘ঝরনার গান’ কবিতার মূল বক্তব্যকে আংশিকভাবে ধারণ করেছে।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
অভিযাত্রিক দুর্গম পথের দুঃসাহসী পথিক। বন্ধুর পথে তাদের যাত্রা। লক্ষ্যস্থলে পৌঁছাতে তারা অটল, অবিচল। মুক্তপথের এ যাত্রী অফুরন্ত প্রাণশক্তির অধিকারী। অভিযাত্রিকের চলার গতিকে বহমান নদীর সঙ্গে তুলনা করা যায়।
ক. ঝিঁঝির ডাক কখন শোনা যায়?
খ. ঝুম পাহাড় চোখ পাকিয়ে ভয় দেখায় কেন?
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সাদৃশ্য কোথায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘অভিযাত্রিকের চলার গতিতে ঝরনার ন্যায় গতিশীলতা বিদ্যমান’। উক্তিটি উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. দুপুর-ভোরে ঝিঁঝির ডাক শোনা যায়।
খ. ঝুম পাহাড় যেন ঝরনার অবিরাম বয়ে চলার গতি, তার চঞ্চলতা দেখে তাকে থামাতে চায়। তার পুলকিত গতিকে সতর্ক করতে ও তার চঞ্চলতাকে থামাতে তাই চোখ পাকিয়ে ভয় দেখায়।
ঝরনা বয়ে চলে অবিরাম। নৃত্যরত অবস্থায় নানা সুমধুর সুরে গান গাইতে গাইতে সে ধেয়ে চলে। কারও তোয়াক্কা করে না। কারও ভয় নেই তার। সে তার উত্পত্তিস্থল থেকে বহুদূরে চলে যায়। পাহাড় যেন তা পছন্দ করতে পারে না। পাহাড়ের নির্জনতাকে ভঙ্গ করছে বলে, পাহাড় থেকে দূরে সরে যাচ্ছে বলে পাহাড় চোখ পাকিয়ে তাকে ভয় দেখায়। ঝরনার চঞ্চল, পুলকিত গতিকে বাধা দিতে, স্তব্ধতার মধ্যে ঝরনার এই শব্দকে থামাতেই ঝুম পাহাড় চোখ পাকিয়ে ভয় দেখায়।
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার সাদৃশ্য এই যে উদ্দীপকের দুঃসাহসী অভিযাত্রী ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ঝরনা কারও কথায় কান না দিয়ে, শত বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে আপন বেগে চলে। নিজ লক্ষ্যস্থলে পৌঁছাতে তারা অটল ও অবিচল। আপন বেগে ধেয়ে চলা তাদের লক্ষ্য।
ছন্দের রাজা কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের লেখা ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় কবি ঝরনাকে একটি দৃঢ়, অবিচল, গতিময় এক চরিত্র হিসেবে তুলে ধরেছেন। ঝরনার গতি অবিরাম। সে কারও ভয় পায় না। চারপাশের সবকিছুই সে দেখে ও উপলব্ধি করে কিন্তু কারও জন্য তার গতিকে মন্থর করে না। তার উদ্দেশ্য সৌন্দর্যের তৃষ্ণার্তকে খুঁজে বের করা এবং সেই লক্ষ্যেই অবিচল।
অর্থাৎ উদ্দীপকে দুঃসাহসী, পথিক যেমন দুর্গম পথ পাড়ি দেয় তেমনি ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় ঝরনা নানা উঁচু-নিচু, বিস্তর সংকীর্ণ পথ পাড়ি দেয়। নিজের চঞ্চলতা ও অঢেল প্রাণশক্তির মাধ্যমে প্রকৃতির নানা ঘটনা সে উপভোগ করে। কিন্তু তারা উভয়ই অর্থাত্, পথিক ও ঝরনা উভয়েই তাদের লক্ষ্যে দৃঢ় থাকে। দুজনের চলার গতি নদীর স্রোতের মতো। কারও জন্য তারা থামে না। এখানে সাদৃশ্য হিসেবে উভয়ের চলার গতিকে নির্দেশ করা হয়েছে। অর্থাত্ উদ্দীপকের পথিক ও ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ঝরনার গতি বহমান ও লক্ষ্যে অবিচল।
ঘ. ‘অভিযাত্রিকের চলার গতিতে ঝরনার ন্যায় গতিশীলতা বিদ্যমান।’—উক্তিটি উদ্দীপক ও কবিতার জন্য যুক্তিযুক্ত।
উদ্দীপকে দুঃসাহসী অভিযাত্রী দুর্গম পথ দৃঢ় মনোবলের সাথে পাড়ি দেয়। সে তার লক্ষে অটল, অবিচল। অভিযাত্রিকের চলার গতি ও কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘ঝর্ণার গান’ কবিতার ঝরনার গতিময় ছুটে চলা উভয়ই যেন একই সূত্রে গাঁথা। উভয়ের গতিকে নদীর চলমান স্রোতের সঙ্গে তুলনা করা যায়।
ঝরনা কারও জন্য থামে না। সে সৌন্দর্যের তৃষ্ণার্তকে খুঁজে বেড়ায় পৃথিবীময়। কোনো বাধা, ভয় তার লক্ষ্যকে বিচলিত করতে পারে না। সে শুধু তার লক্ষ্যস্থলে পৌঁছাতে চায়। কারও কথা, ভয় দেখানো, চারপাশের ঘটনা তাকে থামাতে পারে না। সে শুধু চেয়ে দেখে আর আপন মনে নূপুর বাজিয়ে পাথরে তাল দিয়ে নেচে-গেয়ে চলতে থাকে।
অভিযাত্রিকেরা যেমন নিজের লক্ষ্যস্থলে পৌঁছাতে অটল, অবচিল ও দুর্বার গতিতে ছুটে চলে, ঝরনাও পর্বত গাত্রে জন্ম নিয়ে ক্লান্তিহীনভাবে চঞ্চল পায়ে পুলকিত মনে বয়ে যায়।
উদ্দীপকের উক্তিটি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে অফুরন্ত প্রাণশক্তির অধিকারী দুঃসাহসী অভিযত্রিক ও পর্বতকন্যা ঝরনার অবিরাম গতিতে কোনো পার্থক্য নেই। অর্থাৎ উক্তিটি যথার্থ।
ঝর্ণার গান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সমুদ্র বরাবরই খুব টানে দিহানকে। সৈকতের দিকে বিরামহীন ছুটে আসা স্রোতগুলো তার মনে বিস্ময় জাগায়। সমুদ্রকে ভালোবেসেই বেছে নিয়েছে নাবিক জীবন। জাহাজে চড়ে সমুদ্রের বুকে ভেসেছে বহুদিন। দেখেছে সাদা বালির সৈকতে ঢেউয়ের আছড়ে পড়া পাথুরে পাহাড়ের সাথে স্রোতের সংঘর্ষের সৌন্দর্য। অবসর সময়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সমুদ্রের দিকে চেয়ে থেকে কাটিয়ে দেয় দিহান।
ক. ঝর্ণা কেবল কার গান গায়?
খ. ‘চপল পায় কেবল ধাই।’—চরণটি বুঝিয়ে লেখো।
গ. ‘ঝর্ণা’ কবিতায় বর্ণিত ঝর্ণার সাথে উদ্দীপকে উল্লিখিত সমুদ্রের সাদৃশ্য তুলে ধরো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের দিহানের মতো মানুষেরাই ঝর্ণার পরম আকাক্সিক্ষত’—ঝর্ণা কবিতার আলোকে কথাটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
করতোয়া নদীর মনে খুব দুঃখ। একসময় তার আকার ছিল বিশাল। ঢেউ ছিল ক্ষুরধার। তার রূপ দেখে মুগ্ধ হতো সকলে। কিন্তু দখলদার মানুষেরা তার দুই তীর ভরাট করে নানান স্থাপনা গড়ায় ব্যস্ত। স্রোত হারিয়ে সে এখন পরিণত হয়েছে সরু খালে। কচুরিপানা বাসা বেঁধেছে তার বুকজুড়ে। তার আশঙ্কা হয়তো খুব দ্রুতই তার চিহ্ন সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
ক. ঝর্ণা কোন পাখির বোল সাধে?
খ. ‘ভয় দ্যাখায়, চোখ পাকায়’—চরণটি ব্যাখ্যা করো।
গ. ‘ঝর্ণার গান’ কবিতায় বর্ণিত ঝর্ণার মনোভাবের সাথে উদ্দীপকের করতোয়া নদীর মনোভাবের বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত বিশেষ শ্রেণির মানুষের প্রতি ‘ঝর্ণা’ কবিতায় কটাক্ষ করা হয়েছে—উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।
আরও দেখো— নবম দশম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে ঝর্ণার গান কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post