ডাকাতের মা প্রশ্ন উত্তর pdf : গল্পের প্রধান চরিত্র হল সৌখীর মা অর্থাৎ ডাকাতের মা। এই গল্পে তার ব্যক্তিনামটির উল্লেখ নেই। আসলে পুরুষশাসিত সমাজে নারীর পরিচিতিও পুরুষ-নির্ভর। আগে, সৌখীর বাবা যখন বেঁচে ছিল, তখন সে ছিল ডাকাতের বউ। এখন ছেলের পরিচয়ে সে হয়েছে ডাকাতের মা।
তার চিন্তাভাবনা এবং কাজকর্মই এই গল্পের প্রধান চালিকাশক্তি। তার স্মৃতিচারণার মাধ্যমে আমরা সৌখী এবং তার বাবার পরিচয় পাই; তার অপত্যস্নেহ তাকে চৌর্যবৃত্তিতে প্রণোদিত করে এবং তার ভুলের কারণেই তার নিরপরাধ ছেলেকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। সৌখী একজন ডাকাত এবং তার মা এই গল্পের মুখ্য চরিত্র, সেই হিসেবে এই নামকরণ যথার্থ হয়েছে।
ডাকাতের মা প্রশ্ন উত্তর pdf
১. “ঘুম আর আসতে চায়না”-এখানে কার কথা বলা হয়েছে?
ক. সৌখী
খ. সৌখীর মা
গ. শৌখীর বাবা
ঘ. শৌখীর বৌ
২. টকটক করে টোকার শব্দ থেমে থেমে তিনবার হলে বুঝতে হবে কে এসেছে?
ক. সৌখী নিজে এসেছে
খ. সৌখীর বাপ এসেছে
গ. দলের লোক টাকা দিতে
ঘ. পুলিশের লোক এসেছে
৩. “ডাকাতের মায়ের ঘুম পাতলা না হলে চলে না”- কেন?
ক. ছেলে ডাকাতি করে রাতে ফিরে
খ. দরজায় সামান্য আওয়াজে যাতে ঘুম ভেঙে যায়
গ. পুলিশ এলে যাতে সতর্ক হওয়া যায়
ঘ. উপরের সবগুলো ঠিক
৪. কে জেল দেখতে গিয়েছিলেন?
ক. বড় সাহেব
খ. লাট সাহেব
গ. বড়বাবু
ঘ. ছোট বাবু
৫. কাছারির ঘড়িতে কটা বাজে ?
ক. রাত তিনটে
খ. দুটো
গ. একটা
ঘ. চারটা
৬. সৌখির ক’বছর হল জেলে গিয়েছে?
ক. সাত বছর
খ. দুই বছর
গ. তিন বছর
ঘ. পাঁচ বছর
৭. সৌখীর ছেলের বয়স কত?
ক. চার-পাঁচ বছর
খ. সাত-আট বছর
গ. দশ-এগারো বছর
ঘ. দুই-তিন বছর
৮. সৌখির মা আগে ছিল কী?
ক. ডাকাতের বউ
খ. ডাকাতের মা
গ. ডাকাতের ছেলে
ঘ. ডাকাত
৯. জেলের ঠিকাদারের কাছ থেকে সৌখী কত টাকা রোজগার করে এনেছিল?
ক. 50 টাকা
খ. 70 টাকা
গ. 80 টাকা
ঘ. 90 টাকা
১০. “চোরাই মাল জেনেই কিনেছিস” – বক্তা কে?
ক. সৌখির মা
খ. মাতাদিন পেশকার
গ. দারোগা
ঘ. দোকানদার
১১. “ওকে ছেড়ে দিন দারোগা সাহেব”- বক্তা কে?
ক. সৌখী
খ. পেশকার সাহেব
গ. সৌখীর মা
ঘ. সৌখীর বউ
১২. “পুলিশ দেখে ভয় পাওয়ার লোক সে নয়”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে?
ক. সৌখী
খ. সৌখীর মা
গ. সৌখীর বাবা
ঘ. সৌখীর বউ
১৩. “বুকের মধ্যে ধড়াস ধড়াস করছে”-উক্তিটি কার?
ক. পেশকার সাহেব
খ. সৌখীর মা
গ. সৌখী
ঘ. সৌখীর বউ
১৪. হাতি পাকে পড়লে কে লাথি মারে?
ক. সাপ
খ. টিকটিকি
গ. ব্যাং
ঘ. মানুষ
১৫. সৌখীদের বাড়ির বাইরে কোন ফলের গাছ ছিল?
ক. আম
খ. পেয়ারা
গ. লেবু
ঘ. নোনা-আতা
১৬. “লোটা হলো বাড়ির লক্ষী” -বক্তা কে?
ক. পেশকারের স্ত্রী
খ. দারোগা সাহেব
গ. সৌখীর মা
ঘ. মাতাদিন পেশকার
১৭. সৌখীর মায়ের বেয়াই এর কয়টি মোষ ছিল?
ক. একটি
খ. দুইটি
গ. তিনটি
ঘ. চারটে
১৮. সৌখী কাকে ঘুষ দিয়েছিল?
ক. জেলার সাহেবকে
খ. লাট সাহেবকে
গ. চৌকিদারকে
ঘ. হেড জমাদার সাহেবকে
১৯. সৌখীর মা কী বিক্রি করে জীবন কাটায়?
ক. দই
খ. চিরে
গ. খই মুড়ি
ঘ. ধান
২০. দলের লোকেরা কয় বছর সৌখীর মাকে টাকা পাঠিয়েছিল?
ক. এক বছর
খ. দুই বছর
গ. তিন বছর
ঘ. চার বছর
২১. জেলে থাকাকালীন সৌখীর ডিউটি ছিল—
ক. গুদামে
খ. রান্নাঘরে
গ. বাগানে
ঘ. খামারে
২২. “পুলিশ দেখে ভয় পাওয়ার লোক সে নয় । ” এখানে যার কথা বলা হয়েছে—
ক. সৌখীর মা
খ. সৌখীর বউ
গ. সৌখী
ঘ. সৌখীর বাবা
২৩. “ এর আগেরবার সৌখী জেল থেকে এনেছিল ” –
ক. একটি থালা
খ. একটি জামা
গ. একটি কম্বল
ঘ. একটি চাদর
২৪. জেলের ঠিকাদারের কাছ থেকে সৌখী রোজগার করে এনেছিল –
ক. নব্বই টাকা
খ. পঁচাত্তর টাকা
গ. পঁচাশি টাকা
ঘ. সত্তর টাকা
২৫. সৌখীর মা কার বাড়ি থেকে চুরি করেছিল?
ক. পেশকার সাহেবের বাড়ি
খ. ধনীর বাড়ি
গ. দত্তবাড়ি
ঘ. রাজমিস্ত্রির বাড়ি
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর
১. “দুনিয়ায় বিশ্বাস করবে কাকে”. কে এই উক্তিটি করেছে ? একথা বলার কারণ কী?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর লেখা ‘ডাকাতের মা’ গল্পে উদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন সৌখির মা। কারণ পুলিশের ভয় নেই কিন্তু কোনো ছেলে লোভে পড়ে যেকোনো কাজ করতে পারে। তাদের বিশ্বাস করা যায় না। তাই তিনি একথা বলেছেন।
২. “কি কপাল নিয়ে এসেছিল”. কে এই কথা বলেছে? কার সম্পর্কে একথা বলা হয়েছে?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর লেখা ‘ডাকাতের মা’ গল্পে উদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন সৌখির মা। সৌখীর নাবালক ছেলে সম্পর্কে কথা সে বলেছে।
৩. তার নাকি দুবেলা ভাত জোটে না এখানে কার কথা বলা হয়েছে দুবেলা ভাত না জোটার কারণ কী?
উত্তর: ডাকাতের মা গল্পের উদ্ধৃতাংশে সৌখীর চার.পাঁচ বছরের ছেলের কথা বলা হয়েছে। ডাকাতি করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে সৌখী। ফলে তার পরিবার চরম অর্থাভাবে পরে। তার নাবালক ছেলে না খেয়ে রোগা হয়ে যায়।
৪. “ঘুম আর আসতে চায়না”. কার ঘুম আসতে চায়না? ঘুম না আসার কারণ কী?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর লেখা “ডাকাতের মা” গল্পে সৌখীর মায়ের ঘুম না আসার কথা বলা হয়েছে। কারণ তার ছেলে যখন.তখন রাত্রে বাড়ি ফেরে। তাই দরজায় কখন টোকা পড়বে সেই ভাবনাতে সৌখীর মায়ের ঘুম আসতে চায় না। কারণ একবার দেরিতে দরজা খোলায় সৌখী চরম মার মেরেছিল তার মাকে।
৫. “হাতি পাকে পড়লে ব্যাঙেও লাথি মারে”. উক্তিটি কে করেছেন?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর লেখা ডাকাতের মা গল্পে উদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন সৌখীর মা।
৬. “বুড়ি ছেলেকে জড়িয়ে ধরেছে”. কেন ?
উত্তর: সৌখী পাঁচ বছর আগে জেলে গিয়েছিল। ফলে তার পরিবারের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে । তার মা ছেলের চিন্তায় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। তাই বহুদিন পর সৌখী জেল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরলে, বুড়ি আনন্দ ধরে রাখতে না পেয়ে ছেলেকে জড়িয়ে ধরে।
৭. “ছেলে ছেলে করে মরে সৌখী”. কে কোন প্রসঙ্গে এ উক্তি করেছে?
উত্তর: “ডাকাতের মা”. গল্পে উদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন সৌখীর মা। কারণ জেল থেকে ফিরে সৌখী বাড়ির কোনো খবর না নিয়ে শুধু তার ছেলের সংবাদ জানতে চেয়েছিল।
৮.”দারোগাসাহেব মেয়েমানুষকে নিয়ে টানাটানি করছ কেন”. বক্তা কে? মেয়ে মানুষ কে?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর লেখা ‘ডাকাতের মা’ গল্পে উদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন সৌখী। এখানে মেয়েমানুষ বলতে সৌখীর মায়ের কথা বলা হয়েছে।
৯. “ডাকাতের মায়ের ঘুম পাতলা না হলে চলে না”. কেন?
উত্তর: যেকোনো সময় দলের লোক টাকা দিতে আসতে পারে অথবা পুলিশ আসতে পারে এমনকি হঠাৎ তার ছেলেও বাড়ি ফিরতে পারে। তাই ডাকাতের মায়ের ঘুম পাতলা হওয়া চাই।
১০.”চোরাই মাল জেনেই কিনেছিস”. কে কাকে উদ্দেশ্য করে এই মন্তব্য করে?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর লেখা ‘ডাকাতের মা’ গল্পের মাতাদিন পেশকার সাহেব বাসনের দোকানদারকে উদ্দেশ্য করে এই মন্তব্য করে।
১১. “আমি ঘটি চুরি করেছি কাল রাত্রে”. কে কাকে উদ্দেশ্য করে এই মন্তব্য করে?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর লেখা ‘ডাকাতের মা’ গল্পে সৌখী দারোগাকে উদ্দেশ্য করে এই মন্তব্য করে।
১২. “তার আসল দরকার অপরাধী কে নিয়ে”. একথা বলার কারণ কী?
উত্তর: দারোগাবাবু ন্যায়.অন্যায় বোঝেন না, সত্য.মিথ্যা যাচাই করেন না। তার দরকার শুধুমাত্র আসল অপরাধীকে নিয়ে । কিন্তু তিনি জানেন না আসল অপরাধী সৌখী নন।
১৩. তাই বেশি রেমিশন পেয়ে গেলাম । ” বেশি রেমিশন পাবার কারণ কী ?
উত্তর: সৌখী জেলে থাকার সময় হেড জমাদারকে ঘুষ দেয় এবং জমাদার জেলরের কাছে তার হয়ে সুপারিশ করেন । এই সুপারিশের কারণে সৌখী লাটসাহেবের কাছে প্রশংসিত হয় । একারণেই সৌখী বেশি রেমিশন পায় ।
১৪. “ভোরে উঠেই কি ছেলেকে বলা যায় ” —ছেলেকে কী বলা যায় না ?
উত্তর: সৌখী দীর্ঘদিন ধরে জেল খেটে বাড়ি এসেছে । ভোরে ওঠেই একথা বলা সমীচীন হবেনা সৌখী পয়সা দিলে তার মা খাবারের ব্যবস্থা করবে ।
১৫. “ আইনের ধারায় স্পষ্ট লেখা আছে । ” কী স্পষ্ট লেখা আছে ।
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর ‘ ডাকাতের মা ’ গল্পে উদ্ধৃতাংশে বলা হয়েছে চুরির খবর পুলিশকে না জানালে তার পরিণামে জেলও হতে পারে ।
১৬. “ সেই হয়েছে বুড়ির মস্ত ভাবনা । ” বুড়ির মস্ত ভাবনা কী ?
উত্তর: সৌখী দীর্ঘদিন জেল খেটে বাড়ি ফিরেছে । সৌখীকে তার মা কী খেতে দিবে — এটাই ছিল তার কাছে মস্ত ভাবনা ।
১৭. “ ঘটি দেখেই তার খটকা লাগল । ” কার খটকা লাগল ?
উত্তর: ‘ ডাকাতের মা ’ গল্পে প্রশ্নোধৃত অংশে ঘটি দেখে মাতাদীন পেশকারের খটকা লাগল ।
১৮. ‘ডাকাতের মা ‘ গল্পটির উৎস লেখো ।
অথবা , ‘ ডাকাতের মা ‘ গল্পটি কোথা থেকে নেওয়া হয়েছে ?
অথবা , ‘ ডাকাতের মা ’ গল্পটির মূলগ্রন্থের নাম কী ?
উত্তর: ভতর সতীনাথ ভাদুড়ীর ‘ ডাকাতের মা ’ গল্পটি ‘ চকাচকী ‘ গল্পসংকলন থেকে নেওয়া হয়েছে ।
১৯. “ আমি ঘটি চুরি করেছি কাল রাত্রে । ” বক্তা কে ? কাকে উদ্দেশ্য করে বক্তা একথা বলেছে ?
উত্তর: সতীনাথ ভাদুড়ীর ‘ ডাকাতের মা ’ গল্প থেকে গৃহীত অংশটির বক্তা সৌখী । সে দারোগাকে উদ্দেশ্য করে আলোচ্য কথাগুলি বলেছে ।
২০. “ তার দরকার আসল অপরাধীকে নিয়ে । ” ‘ তার ’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: প্রশ্নোধৃত অংশে ‘ তার ’ বলতে দারোগাবাবুর কথা বলা হয়েছে ।
২১. “ নিজের হাতে নিজের জিব কেটে ফেলেছিল । ” কে , কেন জিব কেটে ফেলেছিল ?
উত্তর: সৌখীর বাবা যে দলের ডাকাতি করতো তাদের মধ্যে একজন আহত হয় , পুলিশ তাকে জেরা করতে পারে ভেবে সে নিজের জিব কেটে ফেলে ।
২২. বছরখানেক পরে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে সৌখী কী করবে বলে মায়ের ধারণা হয়েছিল ?
উত্তর: সৌখীর মায়ের ধারণা হয়েছিল বছরখানেক পরে জেলখানা থেকে ছাড়া পাওয়ার পর সৌখী তার বউকে রুপোর গয়নায় মুড়িয়ে দিয়ে পাড়ার লোকদের দেখিয়ে দেবে সৌখীর মায়ের নাতি পথের ভিখারি নয় ।
ডাকাতের মা ছোট প্রশ্ন উত্তর
১. “এতক্ষণে বোঝে সৌখী ব্যাপারটা “- কোন ব্যাপারের কথা বলা হয়েছে ? সে কিভাবে এই ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছিল নিজের ভাষায় লেখ ?
২. ‘প্রতি মুহূর্তে বুড়ি এই প্রশ্নের ভয়ই করছিল?’– ‘বুড়ি’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার ভয়ের কারণ কী ছিল?
৩. ‘এইবার সৌখীর মা ভেঙে পড়ল’ – কখন এবং কেন সে ভেঙে পড়েছিল?
৪. ” ছেলের নামে কলঙ্ক এনেছে সে”- কে ছেলের নামে কলঙ্ক এনেছে ? ‘কলঙ্ক ‘ শব্দটি ব্যবহারের কারণ কী ?
৫. “কিন্তু আজ যে অন্য ব্যাপার”- ‘আজ ‘ বলতে কোন দিনটির কথা বলা হয়েছে ? সেদিনের সেই ‘ অন্য ব্যাপারের’ পরিচয় দাও ?
ডাকাতের মা বড় প্রশ্ন উত্তর
১: ‘মা তখনো মেঝেতে পড়ে ডুকরে কাঁদছে’ – প্রসঙ্গ উল্লেখ করে কাঁদার কারণ উল্লেখ করো।
২. ‘ছেলের নামে কলঙ্ক এনেছে’ – কে ছেলের নামে কলঙ্ক এনেছে? কলঙ্ক শব্দটি ব্যবহারের কারণ কী?
৩. ‘ওরা কি ডাকাত দলের যুগ্যি’ – কোন প্রসঙ্গে এই মন্তব্য? বক্তার একথা বলার কারণ বিশ্লেষণ কর।
৪. জেল থেকে ফিরে আসার দিন রাত্রে সৌখীর সঙ্গে তার মায়ের যে কথোপকথন হয়েছে তা গল্পানুসরণে লেখ।
৫. দারোগা পুলিশ দেখে বুড়ির বুক কেঁপে উঠল কেন?
৬. ‘আগে সে ছিল ডাকাতের বউ। …তার পরিচয় ডাকাতের মা বলে।’’ –‘ডাকাতের বউ’ কীভাবে ‘ডাকাতের মা’-এ পরিণত হয়েছে, তা দেখাও।
৭. ‘তার বাড়ি ফিরবার আনন্দ অর্ধেক হয়ে গিয়েছে মুহূর্তের মধ্যে।’ —এখানে কার কথা বলা হয়েছে? কোন্ প্রসঙ্গে বক্তব্যটি করা হয়েছে? ‘বাড়ি ফিরবার আনন্দ’ কেন ‘অর্ধেক হয়ে গিয়েছে’ বলে লেখক জানিয়েছেন?
৮. ‘এতক্ষণে বোঝে সৌখী ব্যাপারটা।’—কোন্ ‘ব্যাপারটা’র কথা বলা হয়েছে? সে কীভাবে এই ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছিল, তা আলোচনা করো।
৯. ডাকাতের মা গল্পের নামকরণের সার্থকতা আলোচনা কর।
১০. ছোটোগল্প হিসেবে ‘ডাকাতের মা’ গল্পের সার্থকতা আলোচনা কর।
১১. ‘ডাকাতের মা’ গল্পে ডাকাতের মায়ের চরিত্রটি বিশ্লেষণ কর।
►► উচ্চ মাধ্যমিক: বাংলা সাজেশন সকল প্রশ্নের উত্তর
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে ডাকাতের মা প্রশ্ন উত্তর pdf ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post