তেলেনাপোতা আবিষ্কার প্রশ্ন উত্তর : গল্পের ঘটনাস্থল কলকাতা থেকে ত্রিশ মাইল দূরে অবস্থিত ম্যালেরিয়া – বিধবস্তু একটি নির্জন গণ্ডগ্রাম । শহরের ব্যস্ততা আর বদ্ধ পরিবেশ থেকে রেহাই পেতে ‘ আউটিং ’ – এ বেরিয়ে লেখক হঠাৎই দুই বন্ধুর সঙ্গে ঘন রহস্যের জালে মোড়া তেলেনাপোতাকে আবিষ্কার করেন ।
এখানকার রোমাঞকর নির্জন পরিবেশে , প্রাচীন ভণ্ডুপে রাত কাটানোর গা – ছমছমে অভিজ্ঞতা সবই পাঠককে নাড়া দেয় । এখানেই লেখক ‘ আবিষ্কার ’ করেন গ্রামের অসহায়া যুবতী যামিনী ও তার অন্ধ – বৃদ্ধা মা – কে । লেখক যামিনীর দুঃখ মোচনের জন্য তাকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতিও দিয়ে ফেলেন ।
কিন্তু কলকাতায় ফিরেই তিনি ম্যালেরিয়া – র শিকার হন । সেরে ওঠার পর তিনি শরীরে ও মনে অনেকটাই বিধবস্ত হয়ে পড়েন । এর পরেই সাথে তেলেনাপোতা আর সেখানকার যামিনীর কথা সবই তাঁর কাছে ঝাপসা একটি স্বপ্ন হয়ে যায় ।
তেলেনাপোতা আবিষ্কার প্রশ্ন উত্তর
১. মহানগরী থেকে তেলেনাপোতার সম্ভাব্য দুরত্ব
ক. কুড়ি মাইল
খ. বাইশ মাইল
গ. পঞ্চাহ মাইল
ঘ. ত্রিশ মাইল
২. তেলেনাপোতায় ফিরে যাওয়ার প্রস্তুতের দিনে থার্মোমিটারের পারা দেহের তাপমাত্রা জানাবে—
ক. একশো দুই ডিগ্রি
খ. একশো চার ডিগ্রি
গ. একশো তিন ডিগ্রি
ঘ. একশো পাঁচ ডিগ্রি
৩. তেলেনাপোতা আবিষ্কার করতে জিনিসে মানুষে ঠাসাঠাসি বাসে ওঠার কতক্ষণ পরে আচমকা নেমে পড়তে হবে?
ক. পাঁচ ঘণ্টা
খ. তিন ঘণ্টা
গ. চার ঘণ্টা
ঘ. দু’ঘণ্টা
৪. গোরুর গাড়ির ক্ষুদ্র সংস্করণটি কোন দেশ থেকে বেরিয়ে এসেছে মনে হবে ?
ক. চাঁদের দেশ
খ. বামনের দেশ
গ. তাসের দেশ
ঘ. শীতের দেশ
৫. গোরুর গাড়ির দারোয়ান উৎসাহের সঙ্গে বাজাচ্ছিল–
ক. ক্যানেস্তারা
খ. মাদল
গ. তবলা
ঘ. করতাল
৬. তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য তোমার দুই বন্ধুর হওয়া দরকার
ক. পানরসিক কুম্ভকর্ণের মতো নিদ্রাবিলাসী
খ. লেখক
গ. প্রকৃতি প্রেমিক
ঘ. ভ্রমণবিলাসী
৭. যামিনীর মা যার সঙ্গে যামিনীর বিয়ে ঠিক করেছিল–
ক. নিরঞ্জনের সঙ্গে
খ. কবির সঙ্গে
গ. মণির সঙ্গে
ঘ. মহিমের সঙ্গে
৮. কলকাতা ফিরে তেলেনাপোতার স্মৃতিকে মনে হবে-
ক. অবাস্তব কুয়াশার কল্পনামাত্র
খ. স্বপ্ন
গ. কলকাতার বাইরের এক জগৎ
ঘ. স্বৰ্গ
৯. কে যেন কান্না নিংড়ে নিংড়ে বার .. করছে ” —গল্পে ব্যবহৃত শূন্যস্থানের শব্দটি হলো—
ক. অমানবিক
খ. অমানুষিক
গ. অতি মানবিক
ঘ. পাশবিক
১০. ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার ’ কোন গল্পগ্রন্থের অন্তর্গত?
ক. বেনামী বন্দর
খ. অফুরস্ত
গ. মুক্তিকা
ঘ. কুড়িয়ে ছড়িয়ে
১১. প্রেমেন্দ্র মিত্র কোন গোষ্ঠীর লেখক ?
ক. বিদ্রোহী
খ. কল্লোল
গ. কালি–কলম
ঘ. যুগান্তর
১২. যামিনীর মা কী পণ করেছেন ?
ক. তিনি কিছুই খাবেন না
খ. তিনি কিছুতেই কথা বলবেন না ।
গ. কখনো হাসবেন না
ঘ. তিনি কিছুতেই মরবেন না
১৩. কার ডাকে আনমনা হয়ে যাবার কথা বলা হয়েছে?
ক. উদাস ঘুঘুর
খ. কোকিলের
গ. ঘুঘুর
ঘ. কাকের
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর
১. ”ধরা গলায় আপনি তখন শুধু বলতে পারবেন ” –কাকে , কী বলতে পারবেন ?
উত্তর: গল্পের নায়ক চরিত্র তথা গল্পকথক ধরা গলায় যামিনীর মাকে বলতে পারবেন যে তিনি যামিনীকে বিয়ে করার কথা দিচ্ছেন।
২. নিরঞ্জন যামিনীর বৃদ্ধা মাকে কী কথা দিয়েছিলেন?
উত্তর: নিরঞ্জন কথা দিয়েছিলেন যে তিনি যামিনীকে বিয়ে করবেন এবং তাঁর কথার নড়চড় হবে না।
৩. তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য কখন কোন বাস আপনাকে ধরতে হবে?
উত্তর: তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য আপনাকে বিকেল বেলার পড়ন্ত রোদে জিনিসে মানুষে ঠাসাঠাসি একটা বাস ধরতে হবে ।
৪. “একটি রহস্যময় ছায়ামূর্তি সেখানে এসে দাঁড়াবে । ” ছায়ামূর্তির দাঁড়ানোর স্থানটির উল্লেখ করো।
উত্তর: তেলেনাপোতা আবিষ্কারে যাওয়া অভিযাত্রীদের অবস্থান গৃহের ছাদ থেকে সামান্য দূরে সংকীর্ণ রাস্তার ওপারে ভগ্নস্তূপ মনে হওয়া বাড়ির একটি জানালায় ছায়ামূর্তি এসে দাঁড়াবে ৷
৫. ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার ‘ গল্পে যামিনীর মায়ের শেষ কথা কী?
উত্তর: তেলেনাপোতা আবিষ্কার ’ গল্পে যামিনীর মায়ের শেষ কথা— “ যামিনীকে তুই নিবি তো বাবা ! তোর শেষ কথা না পেলে আমি মরেও শাস্তি পাব না । ”
৬. “যামিনীকে নিয়ে তুই সুখী হবি বাবা।” বক্তার এই মন্তব্যের কারণ কী?
উত্তর: মরণোন্মুখ অন্ধ বৃদ্ধা বোঝে যামিনী সব জ্বালা – যন্ত্রণা অসহায়তা সহ্য করেও যেভাবে তার মায়ের সেবা করছে তা সর্বগুণান্বিতা সহনশীল মেয়ের পক্ষেই সম্ভব । জীবনের বাস্তবতায় যামিনীর বৈশিষ্ট্য অনুধাবন করেই বৃদ্ধা এই মন্তব্য করেছে ।
৭. “ছাদে গিয়ে দেখবেন ” – ছাদে কী দেখা যাবে?
উত্তর: ছাদে দেখা যাবে বেশিরভাগ স্থানের আলিসা ভেঙে ধূলিসাৎ । ফাটলে অরণ্য পঞ্চম বাহিনী শিকড় ঢুকিয়ে অট্টালিকা ধ্বংসের কাজ অনেকটাই এগিয়ে নিয়েছে।
৮. নায়কের কাছে ঘাটের ঘটনাটা অবাস্তব মনে হবে কেন?
উত্তর: নায়কের কাছে ঘটনাটা অবাস্তব ; কারণ জনহীন ঘুমের দেশে এরূপ মেয়ে থাকতে পারে না।
৯. “বসে আছেন কেন ? টান দিন” —উক্তিটির বক্তা কে?
উত্তর: প্রশ্নোধৃত উক্তিটির বস্তা যামিনী ।
১০. “তারপর হঠাৎ জলের শব্দে আপনার চমক ভাঙবে ” — চমক ভেঙে দেখবেন?
উত্তর: জলের শব্দে আপনার চমক ভাঙার পর দেখবেন — জল স্থির হয়ে উঠেছে এবং ছিপের ফাৎনা মৃদুমন্দভাবে দুলছে , সেইসঙ্গে একটি মেয়ে ঘাড় বেঁকিয়ে পিতলের ঘড়ায় জল ভরছে ।
১১. “তেলেনাপোতা বলে কোথায় কিছু সত্যি নেই ” – কথকের এমন মনে হওয়ার কারণ কী?
উত্তর: তেলেনাপোতা থেকে ফিরে এলে সেখানকার বিচিত্র দৃশ্য ঝাপসা স্বপ্ন বলে মনে হবে । বাস্তবে তেলেনাপোতার অস্তিত্ব কোথাও নেই , তা মনের কল্পনা মাত্র । কথকের দৃষ্টিতে তেলেনাপোতা অবাস্তব কল্পনার কুয়াশা ।
১২. গাড়োয়ান যাত্রীদের ভয় কাটাতে কী বলেছিল ?
উত্তর: গাড়োয়ান যাত্রীদের ভয় কাটাতে বলেছিল , চিতাবাঘ ক্ষুধার্ত না হলে ক্যানেস্তারা বাজিয়েই তাদের দূরে রাখা যায় । “ জাদুঘরের নানা প্রাণীদেহ আরকের মধ্যে যেমন থাকে।”
১৩. ‘শব্দের দ্বারা গল্পকার কোন বিষয়কে স্পষ্ট করেছেন?
উত্তর: উদ্ধৃতিটিতে থাকা যেমন ‘ শব্দের দ্বারা গল্পকার তেলেনাপোতা আবিষ্কারে যাওয়া অভিযাত্রীদের মনে হওয়া অফুরন্ত রাতের গহ্বরে নিবিড় অনাদি অনস্ত স্তব্ধতায় সব কিছুর নিম অবস্থাকে স্পষ্ট করেছেন।
১৪. তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্যে ক’জন বন্ধু ও সঙ্গী সঙ্গে থাকা উচিত?
উত্তর: তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্যে দু’জন বন্ধু ও সঙ্গী থাকা দরকার।
১৫. অতিধিদের দেওয়া ঘরটি কেমন ছিল?
উত্তর: অতিথিদের ঘরটি ছিল ঝুল , জঞ্জাল , ধুলোয় পরিপূর্ণ এবং সঙ্গে ভ্যাপসা গন্ধ।
১৬. গাড়োয়ান কেন ক্যানেস্তারা বাজাচ্ছিল ?
উত্তর: গাড়োয়ান ক্যানেস্তারা বাজিয়ে চিতাবাঘ তাড়াচ্ছিল।
১৭. মাছরাঞ্জ ও ঘুঘু পাখি মৎস্যশিকারিকে কীভাবে প্রভাবিত করবে?
উত্তর: সার্থক মাছরাঙা পাখি শিকারের নিজস্ব কৌশলে উল্লসিত হয়ে বিদ্রুপ করবে মৎস্যশিকারিকে আর ঘুঘু তার উদাস করা ডাকে তাকে আনমনা করে তুলবে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর
১. ‘আপনার আসল উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই বিস্মৃত হবেন না’ – উদ্দেশ্যটি কী? ব্যক্তি কী করল?
উত্তর: প্রেমেন্দ্র মিত্র প্রণীত ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে গল্পকথক আসল উদ্দেশ্য বলতে মৎস্য শিকারকে বুঝিয়েছেন । গল্পকথক তেলেনাপোতায় মাছ শিকারের উদ্দেশ্যেই গিয়েছিলেন । তেলেনাপোতা যাওয়ার পরদিন সকালে মাছ ধরার সমস্ত উপকরণ নিয়ে গল্পকথক উপস্থিত হন পানাপুকুরে । চার দিয়ে , বঁড়শি ফেলে নির্জন ঘাটে তিনি একাই বসেছিলেন । বেলা বাড়লে একটি মাছরাঙা অনায়াসে জলে ঝাঁপিয়ে মাছ শিকার করলেও বঁড়শিতে মাছ পড়ার কোনো কথা নেই ।
একটি সাপ ঘাটের ফাটল থেকে বেরিয়ে ধীর , অচঞ্চল গতিতে সাঁতরে পুকুর পেরিয়ে গেল । সেইসঙ্গে দু’টি ফড়িং ফাতনাতে বসার প্রতিযোগিতায় মেতে ওঠার নীরব দর্শক ছিলেন লেখক । ঘুঘু পাখির উদাস – করা ডাকের মধ্যে হঠাৎ জলের শব্দে তিনি চমকে ওঠেন , দেখেন , ফাতনা দুলছে ।
পুকুরের পানা সরিয়ে জল ভরছে একটি মেয়ে । কথকের সঙ্গে মেয়েটির চোখাচোখি হয় । পলকের জন্য মেয়েটিকে দেখে সম্বিৎ হারিয়ে ফেলা গল্পকথকের হুঁশ ফেরে মেয়েটির কথায় । বঁড়শিতে টান দিয়ে দেখেন টোপ আর নেই । আর একবার চেষ্টা করলেও মাছ ধরা আর হলো না তাঁর । ফলে সাজসরঞ্জাম গুটিয়ে উঠেই পড়তে হলো কথককে।
২. “না মাসিমা আর পালাব না” – কে , কাকে উক্তিটি করেছে ? উক্তিটির আলোকে বস্তার মানসিকতার পরিচয় দাও ।
উত্তর: প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে কলকাতা থেকে তেলেনাপোতা গ্রামে আসা তিন যুবকের মধ্যে যিনি মাছ ধরতে ভালোবাসেন , তিনিই অর্থাৎ নায়ক উক্তিটি করেছেন । তিনি উক্তিটি করেছেন যামিনীর বৃদ্ধা মাকে , যিনি অন্ধ এবং রোগে শয্যাশায়ী । এই তিন যুবক সুদূর তেলেনাপোতায় যায় ছকে বাঁধা কর্মক্লান্ত জীবন থেকে সাময়িকভাবে দূরে থাকার জন্য । তিন বন্ধুর মধ্যে মণি পানরসিক, অপরজন নিদ্রাবিলাসী কিন্তু তৃতীয় জনের মাছ শিকারের অদম্য বাসনা থাকলেও কিছুটা ভিন্ন স্বভাবের।
প্রথম রাতেই আধো অন্ধকার তেলেনাপোতার প্রেমপুরীতে জানালায় দাঁড়ানো ছায়ামূর্তি দেখে তিনি কিছুটা রোমান্টিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হন । পুকুরঘাটে যামিনীকে দেখে , তার প্রতি করুণা মিশ্রিত ভালোবাসার অনুরণন জাগে । সেদিন দুপুরে যামিনীদের বাড়িতে দুপুরবেলার আহার গ্রহণ করার সময় এক বিশেষ সমস্যার সম্মুখীন হয় ওই তিন যুবক । যামিনীর বৃদ্ধা মা ওই তিনজনের মধ্যে অপরিচিত পুরুষ কণ্ঠ পেয়ে নিরঞ্জনের কণ্ঠস্বর ভেবেছেন , যে নিরঞ্জন যামিনীকে বিয়ে করবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আর আসেনি ।
যামিনীর অন্ধ মা নিরঞ্জনের সঙ্গে দেখা করার জন্য নাছোড়বান্দা হলে গল্পের নায়ক যেন নিজের অজ্ঞাতসারেই মিথ্যা নিরঞ্জন রূপে হাজির হন । গল্পের নায়ক তেলেনাপোতায় গিয়েছিল নিছক শহর থেকে দূরে গ্রাম্যজীবনে সময় কাটানোর তাগিদে । শহুরে জীবনে অভ্যস্থ মধ্যবিত্ত বাঙালি মানসিকতার যুবকের মধ্যেও নায়ক হওয়ার প্রবৃত্তি থাকে । সেই প্রবৃত্তির বহিঃপ্রকাশ “ আমি তোমায় কথা দিচ্ছি মাসিমা , আমার কথা নড়চড় হবে না।” কলকাতায় ফিরেও নায়কের মনে তেলেনাপোতার স্মৃতি অমলিন থাকে— যদিও পরিস্থিতির চাপে তা বাস্তব রূপ পায় না ।
তেলেনাপোতা আবিষ্কার বড় প্রশ্ন উত্তর
১ “তাহলে হঠাৎ একদিন তেলেনাপােতা আপনিও আবিষ্কার করতে পারেন” তেলেনাপােতা আবিষ্কার অভিযানের বাসযাত্রার বিবরণ দাও।
২. “মনে হবে বােবা জঙ্গল থেকে কে যেন অমানুষিক এক কান্না নিংড়ে নিংড়ে বার করছে।”—কখন বক্তার এই উপলব্ধি হয়? ‘অমানুষিক কান্নাটি আসলে কী ছিল?
৩.‘তেলেনাপােতা আবিষ্কার’ গল্পে কোন্ ঘটনার প্রেক্ষিতে আবিষ্কারকের ধারণা হবে যে “জীবন্ত পৃথিবী ছাড়িয়ে অতীতের কোনাে কুজঝটিকাচ্ছন্ন স্মৃতিলােকে এসে পড়েছেন?”
৪. যামিনী কে? তার মা তিনজনের আসার খবর পেয়ে অস্থির হয়ে উঠেছিলেন কেন?
৫ “মনে হবে তেলেনাপােতা বলে কোথায় কিছু সত্যি নেই।”—এ কথা কার মনে হবে? এই মনে হওয়ার কারণ কী?
৬. “কে, নিরঞ্জন এলি?” নিরঞ্জন কে? কোন পরিস্থিতিতে গল্পকথক নিরঞ্জনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন?
৭. ‘তেলেনাপােতা আবিষ্কার’ গল্পের মধ্যে রােমান্টিকতার যে যে বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, তা আলােচনা করে রােমান্টিক গল্প হিসেবে এর সার্থকতা বিচার করাে।
৮. তেলেনাপােতা আবিষ্কার’ গল্প অবলম্বনে এই গল্পের গল্পকথকের চরিত্র বিশ্লেষণ করাে।
৯. তেলেনাপােতা আবিষ্কার’ গল্প অবলম্বনে যামিনী চরিত্রটি বিশ্লেষণ করাে।
১০. ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ কি শুধুই একটি ছোটোগল্প , না কি আধুনিক বাস্তবতার ছাঁচে ঢালা ‘শকুন্তলা কাহিনি’?
১১. “ না মাসিমা আর পালাব না ” – কে , কাকে উত্তিটি করেছে? উক্তিটির আলোকে বস্তার মানসিকতার পরিচয় দাও।
১২. ‘ তেলেনাপোতা আবিষ্কার ‘ গল্পের নামকরণের সার্থকতা আলোচনা করো।
১৩. গোরুর গাড়িতে চড়ে তেলেনাপোতা যাত্রাপথের দৃশ্য ও তাকে ঘিরে কিছু অনুভূতির বিবরণ দাও ।
►► উচ্চ মাধ্যমিক: বাংলা সাজেশন সকল প্রশ্নের উত্তর
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে বাড়ির কাছে তেলেনাপোতা আবিষ্কার প্রশ্ন উত্তর pdf ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post