দশম শ্রেণির শারীরিক শিক্ষা ২য় অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর :শারীরিক শিক্ষার মূল উদ্দেশ্যই হলো শারীরিক সক্ষমতা অর্জন করা। তাই শারীরিক সক্ষমতার বৈশিষ্ট্য, খেলাধুলার সাথে তার সম্পর্ক, শারীরিক সক্ষমতার মূল্যায়ন ইত্যাদি সম্পর্কে শারীরিক শিক্ষার ছাত্রছাত্রীদের পরিষ্কার ধারণা থাকা প্রয়োজন।
ব্যায়ামের মাধ্যমে শারীরিক সক্ষমতা কীভাবে অর্জন করা যায়, লিঙ্গভেদে ব্যায়ামের ধরন ইত্যাদি সম্পর্কে বাস্তব ধারণা লাভ করতে পারবে। শারীরিক সক্ষমতা অর্জনে শক্তি, দম, গতি, ক্ষিপ্রতা ও নমনীয়তার গুরুত্ব এবং কোন খেলায় কোনটির ভূমিকা বেশি তা জানতে পারবে। শারীরিক সক্ষমতার মাধ্যমে সুস্থ ও সুশৃঙ্খল জীবন যাপনে সক্ষম হবে।
দশম শ্রেণির শারীরিক শিক্ষা ২য় অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন ॥ ক ॥ ব্যায়ামের প্রভাবে শারীরিক কী পরিবর্তন হয় তা বর্ণনা কর।
উত্তর : শারীরিক সক্ষমতার জন্য ব্যায়াম অপরিহার্য। ব্যায়াম না করলে একজন ব্যক্তি শারীরিকভাবে সক্ষম হতে পারে না। ব্যায়াম করার ফলে একজন ব্যক্তির মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক পরিবর্তন ঘটে। ব্যায়ামের প্রভাবে যেসব শারীরিক পরিবর্তন হয় তা নিচে বর্ণনা করা হলো :
হৃৎপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী হয় : ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত চলাচল বেড়ে যাওয়ায় শরীরের কর্মক্ষমতাও বেড়ে যায়। ফলে হৃৎপিণ্ডের পেশি শক্তিশালী হয়।
হৃৎপিণ্ডের রক্ত পাম্প করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় : ব্যায়াম করার সময় রক্ত চলাচল বাড়ার সাথে সাথে হার্টের পাম্প করার ক্ষমতা বাড়ে। এতে হার্ট সবল ও কর্মক্ষম হয়।
পাল্স রেট বৃদ্ধি পায় : নিয়ম অনুযায়ী ব্যায়াম করলে শরীরের পাল্স রেট স্বাভাবিক থাকে। পাল্স রেট স্বাভাবিক থাকলে শরীরের ক্লান্তি তাড়াতাড়ি দূর হয়।
রক্ত চলাচল বাড়ে : ব্যায়াম করার ফলে রক্ত চলাচল বাড়ে। এতে ব্যক্তির মাংসপেশি, হার্ট ইত্যাদির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি ও মজবুত হয়।
রক্ত কণিকার সংখ্যা ও আয়ু বদ্ধি পায় : রক্তে থাকা কণিকাগুলো কোনোটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, কোনোটি শরীরকে মজবুত ও শক্তিশালী আবার কোনোটি দেহকে বিভিন্ন ক্ষতের হাত হতে দ্রুত সেরে উঠতে সাহায্য করে। রক্তে তিন ধরনের কণিকা থাকে। এগুলো হলো : লোহিত কণিকা, শ্বেত কণিকা এবং অনুচক্রিকা। ব্যায়ামের ফলে এসব কণিকার সংখ্যা ও আয়ু বৃদ্ধি পায়।
শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণের হার বৃদ্ধি পায় : ব্যায়াম করার সময় ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করার ফলে বুকের গভীরতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শারীরিক ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
মাংসপেশির আকৃতি বৃদ্ধি পায় : শরীরে যেসব মাংসপেশি থাকে ব্যায়ামের ফলে এগুলো আকৃতিতে বড় হয়, টিস্যুগুলো মোটা ও শক্তিশালী হয়। ফলে শারীরিক সক্ষমতাও অনেক বাড়ে।
পরিশেষে বলা যায়, ব্যায়ামের ফলে এসব বিভিন্ন পরিবর্তন সামগ্রিক শারীরিক সক্ষমতা অর্জনে ব্যাপক সহায়তা করে।
প্রশ্ন ॥ খ ॥ শারীরিক সক্ষমতার গুরুত্ব আলোচনা কর।
উত্তর : শারীরিক শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হলো শারীরিক সক্ষমতা অর্জন করা। শারীরিক সক্ষমতা একজন ব্যক্তিকে মানসিক সুস্থতা, আবেগীয় ভারসাম্য ও সামাজিক সম্পর্ক বজায় রাখতে সাহায্য করে। যে কোনো ব্যক্তির জন্যই শারীরিক সক্ষমতার গুরুত্ব সর্বাধিক। নিচে শারীরিক সক্ষমতার গুরুত্ব তুলে ধরা হলো :
১. শারীরিক সক্ষমতার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি যে কোনো শারীরিক কার্যক্রম অনায়াসে করতে পারবে। তাছাড়া শারীরিক সক্ষমতা থাকলে কাজ করার ক্ষেত্রে প্রচুর উৎসাহ পাওয়া যায়।
২. যে কোনো দৈব-ঘটনা যে কোনো সময় ঘটতে পারে। আর শারীরিকভাবে সক্ষম ব্যক্তি সহজেই এসব দৈব-ঘটনা মোকাবিলা করতে পারে।
৩. একজন ব্যক্তি নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে সক্ষমতা অর্জন করলে সহজে তার শরীর অসুস্থ হয় না। অর্থাৎ এটি রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
৪. একজন শিক্ষার্থী যদি শারীরিকভাবে সক্ষম হয় তবে তার মন ভালো থাকে। ফলে সে সহজেই পড়ালেখায় মনোযোগী হতে পারে।
৫. শারীরিক দুর্বলতার কারণে অনেকেই খেলায় অংশ নিতে চায় না। কিন্তু শারীরিক সক্ষমতা থাকলে যে কেউ যে কোনো খেলায় সহজেই অংশ নিতে উৎসাহ পায় এবং পারদর্শিতা অর্জন করতে পারে।
পরিশেষে বলা যায়, একজন ব্যক্তির বিভিন্ন প্রয়োজনে শারীরিক সক্ষমতার গুরুত্ব সর্বাধিক।
প্রশ্ন ॥ গ ॥ শক্তি ও দমের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
উত্তর : ব্যায়াম করার আগে প্রতিটি ব্যক্তির নিজ দেহ সম্পর্কে জানা থাকা দরকার। কারণ এর মাধ্যমে সে নিজের দুর্বলতা সম্পর্কে জানতে পারে এবং উপযুক্ত ব্যায়ামের মাধ্যমে শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারে। মাংসপেশির গতি সঞ্চালন এবং শরীরকে উপযোগী করে গঠন করার জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো দম ও শক্তি। নিচে দম ও শক্তির গুরুত্ব বর্ণনা করা হলো-
শক্তি : শারীরিকভাবে সক্ষমতা অর্জনের জন্য শক্তির প্রয়োজনীয়তা ব্যাপক। যে কোনো খেলা বা কাজের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি না থাকলে এতে সফলতা অর্জন করা যায় না। পর্যাপ্ত শক্তির মাধ্যমেই একজন ব্যক্তি বা খেলোয়াড় অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকে। তাই প্রয়োজনীয় শক্তি বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত।
দম : শরীরকে উপযুক্ত করে গঠনের ক্ষেত্রে দমের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপক। সব ধরনের খেলার জন্য দম প্রয়োজন। দমের মাধ্যমে বোঝা যায় একজন ব্যক্তি খেলাধুলায় কতটুকু সক্ষম হবে। শারীরিক সক্ষমতা প্রমাণেও অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো দম। যে ব্যক্তি দম বেশি রাখতে পারে খেলাধুলা বা অন্য যে কোনো ক্ষেত্রে সে অন্যদের থেকে সহজেই এগিয়ে থাকে।
অতিরিক্ত জ্ঞানমূলক প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ সক্ষমতা কিরূপ ধারণা?
উত্তর : সক্ষমতা একটি সামগ্রিক ধারণা।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ শারীরিক সক্ষমতা কী?
উত্তর : শারীরিক সক্ষমতা হলো শারীরিক কাজকর্ম করার সামর্থ্য।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ ফুটবল খেলায় সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় কোনটি?
উত্তর : ফুটবল খেলায় সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় শক্তি, দম ও ক্ষিপ্রতা।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ বয়সভেদে কিসের কার্যক্রম ভিন্নতর হয়ে থাকে?
উত্তর : বয়সভেদে শারীরিক শিক্ষার কার্যক্রম ভিন্নতর হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ শিশুদের কোন জাতীয় খেলাধুলা করাতে হবে?
উত্তর : শিশুদের চিত্র বিনোদনমূলক খেলাধুলা করতে হবে।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ কোন বয়সে মেয়েরা ভারী খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে না?
উত্তর : কিশোর বয়সে মেয়েরা ভারী খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে না।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ যৌবনে ছেলেরা কোন ধরনের কাজে দ্বিধা করে না?
উত্তর : যৌবনে ছেলেরা সাহসিকতা ও ঝুঁকিপূর্ণ কাজে দ্বিধা করে না।
প্রশ্ন ॥ ৮ ॥ শারীরিক পরিবর্তনে মেয়েদের আচরণে কী দেখা যায়?
উত্তর : শারীরিক পরিবর্তনে মেয়েদের আচরণে সংকোচ ও লজ্জাভাব দেখা যায়।
প্রশ্ন ॥ ৯ ॥ রক্তে কয় ধরনের কণিকা থাকে?
উত্তর : রক্তে তিন ধরনের কণিকা থাকে।
প্রশ্ন ॥ ১০ ॥ কোন রক্ত কণিকা শরীরের সমস্ত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে?
উত্তর : লোহিত কণিকা শরীরের সমস্ত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রশ্ন ॥ ১১ ॥ শ্বেত কণিকা সাধারণত কতদিন বাঁচে?
উত্তর : শ্বেত কণিকা সাধারণত ১২-১৩ দিন বাঁচে।
প্রশ্ন ॥ ১২ ॥ অনুচক্রিকা দেখতে কেমন?
উত্তর : অনুচক্রিকা দেখতে ডিম্বাকার ও বিভিন্ন আকৃতিবিশিষ্ট অনেকটা ডিস্কের মতো দেখতে।
প্রশ্ন ॥ ১৩ ॥ ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাসের ফলে কী বৃদ্ধি পায়?
উত্তর : ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাসের ফলে বুকের গভীরতা বৃদ্ধি পায়।
প্রশ্ন ॥ ১৪ ॥ দ্রুততা বৃদ্ধির জন্য কোন ধরনের ব্যায়াম করা প্রয়োজন?
উত্তর : দ্রুততা বৃদ্ধির জন্য পায়ের মাংসপেশির শক্তি বাড়ানোর ব্যায়াম করা প্রয়োজন।
প্রশ্ন ॥ ১৫ ॥ ক্ষিপ্রতা কী?
উত্তর : শরীরের ভারসাম্য রেখে অল্প জায়গার মধ্যে কে কত দ্রুততার সাথে কাজ করতে পারে তাকেই ক্ষিপ্রতা বলে।
প্রশ্ন ॥ ১৬ ॥ সব খেলার জন্য কী প্রয়োজন?
উত্তর : সব খেলার জন্য দম প্রয়োজন।
অতিরিক্ত অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন ॥ ১ ॥ শিশুদের শারীরিক সক্ষমতা অর্জনের উপায় লেখ।
উত্তর : শিশুদের শারীরিক সক্ষমতা বড়দের মতো নয়। তাই তাদের সক্ষমতা অর্জনের জন্য ‘খেলার ছলে ব্যায়াম’ এই কথা মাথায় রেখে ব্যায়াম তথা খেলাধুলা নির্বাচন করতে হবে। ব্যাঙের মতো লাফানো, কিছু নির্দিষ্ট দূরত্ব দৌড়ানো, কাকের মতো লাফানো বা চিত্তবিনোদনমূলক খেলাধুলার মাধ্যমে তাদের শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করাতে হবে।
প্রশ্ন ॥ ২ ॥ কোন ধরনের ব্যায়ামের মাধ্যমে দ্রুততা বৃদ্ধি করা সম্ভব?
উত্তর : যেসব ব্যায়ামের মাধ্যমে দ্রুততা বৃদ্ধি করা সম্ভব সেগুলো হলো :
১. চিত হয়ে শুয়ে পায়ের পাতার ওপর ভার নিয়ে পা উপরে ওঠানামা করাতে হবে।
২. ২৫ মিটার বা ৫০ মিটার দৌড় বারবার অনুশীলন করতে হবে।
৩. রানিং স্ট্যান্ডের ওপর দাঁড়িয়ে দৌড় অনুশীলন করতে হবে।
৪. বালির মধ্যে কিছুক্ষণ দৌড়ালেও দ্রুততা বৃদ্ধি পায়।
প্রশ্ন ॥ ৩ ॥ খেলাধুলা কীভাবে শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করে?
উত্তর : খেলাধুলা করার সময় ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করতে হয়। ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন গ্রহণ ও প্রশ্বাসের সাথে কার্বন ডাইঅক্সাইড বের হয়ে যায়। ঘন ঘন শ্বাস-প্রশ্বাসের ফলে বুকের গভীরতাও বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে শারীরিক সক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। শরীরের স্বাভাবিক অঙ্গ সঞ্চালনেও খেলাধুলার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
প্রশ্ন ॥ ৪ ॥ ব্যায়াম মাংসপেশির কী পরিবর্তন ঘটায়?
উত্তর : শরীরে বিভিন্ন ধরনের মাংসপেশি থাকে। ব্যায়াম করার ফলে এসব মাংসপেশির যথাযথভাবে পরিচর্যাও হয়। ফলে এসব মাংসপেশি সংখ্যায় বাড়ে না তবে আকৃতিতে বড় হয় এবং টিস্যুগুলো মোটা ও শক্তিশালী হয়। মাংসপেশি শক্তিশালী হওয়ার মাধ্যমে ব্যক্তির শারীরিক সক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
প্রশ্ন ॥ ৫ ॥ শারীরিক পরিবর্তনের জন্য ছেলেমেয়েদের কার্যক্রম ভিন্নতর হয় কেন?
উত্তর : ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে শারীরিক শক্তি ও সহিষ্ণুতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের পার্থক্য থাকায় শারীরিক কার্যক্রম ভিন্ন হয়। ছেলেরা দলগত খেলার সাথে সাথে অ্যাথলেটিকস, সাঁতার ইত্যাদি খেলা পছন্দ করে। ছেলেরা সাহসিকতা ও ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে দ্বিধা করে না। মেয়েদের শারীরিক পরিবর্তনের ফলে আচরণে সংকোচ ও লজ্জাবোধ দেখা যায়। সেজন্য ছেলে ও মেয়ের মধ্যকার শারীরিক শিক্ষার কার্যক্রম ভিন্নতর হয়ে থাকে।
প্রশ্ন ॥ ৬ ॥ শরীরের নমনীয়তা বৃদ্ধির ২টি ব্যায়াম উল্লেখ কর।
উত্তর : শরীরের নমনীয়তা বৃদ্ধির ২টি ব্যায়াম হলো :
১. চিত হয়ে শুয়ে দুই কানের কাছে দুই হাত রেখে হাঁটু ভাঁজ করে শরীর উপরের দিকে তোলা ও নামানো।
২. একটি উঁচু বেঞ্চের উপর দাঁড়িয়ে পা সোজা রেখে শরীর বাঁকিয়ে দু’হাত কানের সাথে রেখে আস্তে আস্তে সামনের দিকে শরীর ঝুঁকাতে হবে। যার শরীর যত বেশি ঝুঁকবে তার নমনীয়তা তত বেশি।
প্রশ্ন ॥ ৭ ॥ দম বাড়ানোর ব্যায়ামগুলো লেখ।
উত্তর : দম বাড়ানোর ব্যায়াম হলো :
i. আস্তে আস্তে দৌড়, তবে বেশি সময় দৌড়াতে হবে।
ii. উঁচুনিচু জায়গা দিয়ে বা অসমান্তরাল জায়গা দিয়ে দৌড়াতে হবে।
iii. প্রথম দিন ১ কিলোমিটার, পরের দিন ১ ১/২ কিলোমিটার, তারপরের দিন ২ কিলোমিটার এভাবে দূরত্ব বাড়িয়ে
দৌড়াতে হবে।
►► আরো দেখো: নবম-দশম শ্রেণির শারীরিক শিক্ষা (সবগুলো অধ্যায়)
নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা, উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে দশম শ্রেণির শারীরিক শিক্ষা ২য় অধ্যায় প্রশ্নের উত্তর PDF ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post