গ্রাম বাংলায় শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার কাছেই ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর download pdf সমানভাবে জনপ্রিয়। অজস্র ধাঁধা সবারই মুখে মুখে থাকে। আজ আমরা এমনই ১০০টি জনপ্রিয় ধাঁধা তোমাদের সাথে শেয়ার করবো, যা বলে তুমি বন্ধুদের অবাক করে দিতে পারো।
১. বন থেকে বেরোলো টিয়ে, সোনার টোপর মাথায় দিয়া।
উত্তর: আনারস।
২. এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই, দুমদুমি এ আছাড় খাই।
উত্তর: ঝাড়ু।
৩. লাল টুকটুক ছোটমামা, গায়ে পড়ে অনেক জামা।
উত্তর: পেঁয়াজ।
৪. তিন অক্ষরে নাম চোরের বুক কাঁপে, শেষ দুটি ছেড়ে দিলে কাটে এক কোপে। কিন্তু যদি প্রথম ছাড়ো দেখে লাগে দুঃখ, মাংস কম, শীর্ণকায়, চেহারাটি সূক্ষ্ম।
উত্তরঃ দারোগা।
৫. হেতা দিলাম থান হয়ে গেল লতা, ফুল নাই ফল নাই সবই তার পাতা।
উত্তরঃ পান।
৬. গা করে তার খসর-মসর, পাত করে তার ফেনী; ফুল করে তার লাল-তামাসা, ফল করে কুস্তনি।
উত্তরঃ শিমূল।
৭. সাগরে জন্ম তার আকাশে উড়ে, পর্বতের কাছে মার খেয়ে কেঁদে কেঁদে মড়ে।
উত্তরঃ কুয়াশা।
৮. কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়।
উত্তরঃ ডুমুর।
৯. তলে মাটি উপরে মাটি, তার মধ্যে সুন্দর বেটি।
উত্তরঃ হলুদ।
১০. জল নয়, বৃষ্টিও নয় কিন্তু ভিজে সারা, বাড়িঘর ডুবল, ডুবল পাহাড়েরও চূড়া।
উত্তরঃ কুয়াশা।
১১. হাত আছে পা নেই বুক তার ফাটা, জ্যান্ত মানুষ গিলে খায় নেই তার মাথা।
উত্তর: জামা।
১২. জলের মাঝে জন্ম হলো দুই অক্ষরের প্রাণী, শেষের অক্ষর বাদ দিলে হয় মহারাণী।
উত্তর: মাছ।
১৩. তিন অক্ষরের নাম তার সবার ঘরে রয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাদ্যবস্তু হয়। মাঝের অক্ষর বাদ দিলে হয় গানের শোভা, শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভয় তুমি পাবা।
উত্তর: বিছানা।
১৪. জনম গেল দুখে, বুকে আমার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।
উত্তরঃ হুঁকো।
১৫. কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি, আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।
উত্তরঃ মাটির হাড়ি।
১৬. কুল কুল কুলেরি, ভাদ্র মাসে ধুলোরি, কাঁচায়-পাকায় সবাই খায়, নেংটো হয়ে হাটে যায়।
উত্তরঃ তেঁতুল।
১৭. রাজার বেটা রাম দাস, খায় খোলা তার ফেলায় শাঁস।
উত্তরঃ চালতা।
১৮. ইকরের তলে তলে ভিকমতির ছানি, কোন দেশে দেখিয়াছ গাছের আগায় পানি?
উত্তরঃ নারিকেল।
১৯. এক থালা সুপারী গুণতে পারে কোন ব্যাপারী?
উত্তরঃ আকাশের তারা।
২০. সফেদ শয্যা পড়ে আছে কেউ তাতে না শোয়, ভিতর থেকে খোলাম কুচি আঙিনাতে থোয়।
উত্তরঃ সমুদ্র।
২১. সকালে চার পায়ে হাঁটে, দুপুরে দুই পায়ে। সন্ধায় তিন পায়ে হাঁটে বলো তো কে যায়?
উত্তরঃ মানুষ।
ব্যাখ্যা: মানুষ শিশুকালে দুই হাত এবং দুই পা দিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে হাতটে শেষে। পুরোপুরি হাঁটতে শিখলে সে দুই পায়ে হাঁটে। এভাবেই তার জীবন চলতে থাকে। জীবনের শেষের দিকে বৃদ্ধ বয়সে সে আর দুই পা দিয়ে হাঁটতে পারে না। তখন তাকে হাটার জন্য লাঠি ব্যবহার করতে হয়। যাকে তিন পা বলা হয়েছে।
২২. ইটে গুরুগুরু বৈঠা নাগর, বিনা বৈঠায় বায় সে সাগর।
উত্তরঃ কচ্ছপ।
২৩. জ্বলছে তবু পুড়ছে না, কোন সে প্রাণী বলো তা।
উত্তরঃ জোনাকী।
২৪. একটুখানি পুষ্পরিণী টলমল করে, একটুখানি কুটা পাড়লে সর্বনাশ করে।
উত্তরঃ চোখ।
২৫. আাঁধার পুকুর, গড়ান মাঠ, বত্রিশ কলাগাছ, একখানি পাট।
উত্তরঃ দাঁত ও জিহ্বা।
২৬. ছোট ছোট গাছখানি তার কত ফল ধরে, একটা যদি খায় তবে আহা-উহু করে।
উত্তরঃ বোম্বাই মরিচ।
২৭. ছোট কালে লেজ হয়, বড় কালে খসে, বাঘের মত লাফ দেয়, কুকেুরের মত বসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ।
২৮. একটুখানি জলে মাছ কিলবিল করে, কারো বাবার সাধ্য নাই হাত দিয়ে তা ধরে।
উত্তরঃ ফুটন্ত ভাত।
২৯. মেটো গোয়াল, কাঠের গাই বাঁছুর ছাড়াই দুধ পাই।
উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।
৩০. দেয়াল আছে ছাদও আছে এমন এক ঘর, ভিতর তার প্রবেশ করার একটাও নেই দ্বার।
উত্তরঃ মশারি।
৩১. হাত পা তার ইটের সমান অতি পুরু ছাল, পেটে দিলে তাকে বাড়ে অনেক মান।
উত্তরঃ গম গাছ।
৩২. আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে, দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।
উত্তরঃ মামা।
৩৩. কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ, মা বলেছে, ”বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।”
উত্তরঃ লবণ।
৩৪. লেজ, মাথা, পাখা আছে পাখি তবুও নয়, ডানা তার মেলে দিয়ে উড়ে চলে যায়।
উত্তরঃ উড়োজাহাজ।
৩৫. সারা মাথায় পক্ক কেশ, মাথার ঘিলু খেতে বেশ।
উত্তরঃ তালের আঁটি।
৩৬. যমজ ভাই যায় আসে, একবার গিয়ে না ফিরলে ধরেতে না প্রাণ থাকে।
উত্তরঃ শ্বাস-প্রশ্বাস।
৩৭. চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।
উত্তরঃ পালকি।
৩৮. এই পাড়ে খাগড়া ওই পাড়ে খাগড়া, কখনও মিলেমিশে কখনও বা ঝগড়া..
উত্তরঃ চোখের পাতা।
৩৯. বিনা দুধে হইছে দই, এমন কুমার পাব কই।
উত্তরঃ চুন।
৪০. লাঠির মত গাছে, সোনার ফল নাচে।
উত্তরঃ ভুট্টা গাছ।
৪১. এরা বাপ বেটা ওরা বাপ বেটা আমতলা দিয়ে যায়, তিন খানা পাকা আম পেড়ে নিয়ে সমান ভাগেতে খায়।
উত্তরঃ বাপ-ছেলে-নাপিত।
৪২. কাঁচায় তুলতুলে পাকায় সিঁদূর, যে না বলতে পারে সে ধেড়ে ইঁদুর।
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
৪৩. চার রূপসী চার রং, মিলন হলে এক রং।
উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।
৪৪. জন্ম দিয়ে মা কাহার ফেলিয়া পালালো, পাড়া প্রতিবেশী বুঝি তাহারে পালিলো।
উত্তরঃ কোকিল।
৪৫. অষ্ট চরণ ষোল হাঁটু, মাছ ধরতে যায় লাটু, শুকনো ডাঙায় পেতে জাল, শিকার ধরে চিরকাল।
উত্তরঃ মাকড়সা।
৪৬. মন দিয়ে শোনো সবে কালিদাসের ছন্দ, হাজার দুয়ারী ঘরে স্বামী স্ত্রীতে বন্ধ।
উত্তরঃ মশারি
৪৭. একই মায়ের সন্তান মোরা আমি তাকে ভাই বলি, সে আমায় বলে না ভাই বলুনতো কি সম্পর্ক তাই।
উত্তরঃ ভাইবোন।
৪৮. হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে, ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
৪৯. ওপার থেকে এলো বুড়ি সাদা কাপড় পরে মহানন্দে বসল খেতে ঘাড় নেড়ে নেড়ে।
উত্তরঃ বক।
৫০. চৌদ্দ পুরুষ ডাকছে ‘মামা’ আমিও তাই ডাকি, সকলেরই মামা তিনি নাম তার কি জানি?
উত্তরঃ চাঁদ-সূর্য।
৫১. কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা, বলতে যদি না পারো তো বুঝবো তুমি হাঁদা।
উত্তরঃ নারিকেল।
৫২. সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস, মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় নাস।
উত্তরঃ মেঘ।
৫৩. চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে, কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
৫৪. পানির জন্তু নয় তবুও পানিতেই বাস করে, হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তরঃ নৌকা।
৫৫. তিন অক্ষরে নাম যার সবার ঘরে রয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে সর্ব লোকে খায়। পেট তার কেটে দিলে মধুর গান গায়, শেষ অক্ষর বাদ দিলে খুব কামরায়।
উত্তরঃ বিছানা।
৫৬. বলুনতো এমন কোন সে বস্তু পৃথিবীতে নেই, তোমার আমার মুখের কথায় তবু আছে সে-ই।
উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।
৫৭. দু’অক্ষরে নাম তার বহু লোকে খায়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে হেঁটে চলে যায়।
উত্তরঃ পান।
৫৮. তিন অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায়, মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।
উত্তরঃ তামাক।
৫৯. তেল চুকচুক পাতা, ফলের ওপর কাঁটা, পাকলে হয় মধুর মতো, বিচি গোটা গোটা।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
৬০. তিনটি বর্ণে নামটি তার, রসাল এক ফল, ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।
উত্তরঃ কমলা।
৬১. উঠান ঠন ঠন, বাড়িতে নাই, খাই বস্তুর বাকল নাই।
উত্তরঃ লবণ।
৬২. তোমার ঘরে আমার ঘরে সবার ঘরে রয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে পানির রাস্তা হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে সবাই জ্ঞাত হয়, পেট কাটলে সবাই অস্থিত হয়।
উত্তরঃ জানালা।
৬৩. কোন সে গাছের নাম বল তুমি শুনি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে বলে কথা গণি, মাঝের অক্ষর বাদ দিলে ব্যবহার করে নারী।
উত্তরঃ বাবলা।
৬৪. সাবান সোডা মাজন দিয়েও ময়লা নাহি যায়, তিন অক্ষরে তারে ছাড়া রান্নায় কষ্ট হয়।
উত্তরঃ কয়লা।
৬৫. মার্জনা করি আমি যত মলিনতা, একশটি ভাই মিলে বোঝায় একতা। নারীর হাত থাকি আমি এত সম্মান, তবুও শ্রদ্ধাহীন, কী আমার নাম?
উত্তরঃ ঝাঁটা।
৬৬. কোথাও কোন জল দেখিনা মাঠের মাঝে জল, চার অক্ষরের নাম তার কী এমন সে ফল?
উত্তরঃ তরমুজ।
৬৭. দিতে যদি দিতে হয় শ্বশুরকুলে দিই, আর যদি দিতে হয় পরপুরুষে দিই, বাপের ঘরে দেব কারে, লজ্জা করে ছিঃ তুমি আমার আমি তোমার তোমায় দেব কি?
উত্তরঃ ঘোমটা।
৬৮. বনের মাঝে আলো করা সুন্দর সে টিয়া, সোনার মুকুট মাথায় দিয়ে এলো বাহিরিয়া।
উত্তরঃ আনারস।
৬৯. এখান থেকে দিলাম বৃষ্টি, ঐ গাছটি বড়ই মিষ্টি।
উত্তরঃ আখ গাছ।
৭০. তিন অক্ষরে নাম ব্যঞ্জনে দেয়, তাহার প্রভাবে আহা, স্বাদ ভালো হয়। মাথা কেটে গেলে সে যে গণ্য হবে কাঠি, পেট কেটে ময়লা সে, নয় পরিপাটি।
উত্তরঃ মশলা।
৭১. দু’অক্ষরে নাম লজ্জা নিবারণী, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে হয় আমার জননী, শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাশুর ঘরণী।
উত্তরঃ জামা।
৭২. কোন বিলে জল নেই?
উত্তরঃ টেবিল।
৭৩. কৃষ্ণবর্ণ তণুখান গুটি ছয় পা, চুপচাপ রক্ত খায় নাহি কাটে রা।
উত্তরঃ উকুন।
৭৪. ঝাপাট জঙ্গল খেকে বের হলো সাপ, ডিম পাড়ে কাপ কাপ।
উত্তরঃ বেতফুল।
৭৫. থাল ঝনঝন, থাল ঝনঝন থাল নিল চোরে, বৃন্দাবনে লাগলো আগুন কে নিভাইতে পারে।
উত্তরঃ রোদ।
৭৬. বৃক্ষ এক হইছে যে মাঠের উপর, ডালে ডালে পুষ্প তার ফুটিছে বিস্তর। যৌবনকালেতে তারে সর্বলোকে খায়, হেমন্তে জন্ম তার, বসন্তে মরে যায়।
উত্তরঃ সরিষা ফুল।
৭৭. প্রাণ নেই বন্ধু নয়, চলে সাথে সাথে। আলো পেলে তবে চলে দিনে কিংবা রাতে।
উত্তরঃ ছায়া।
৭৮. তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে, অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে। মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে, শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।
উত্তরঃ বাসন।
৭৯. দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে আপনজন হয়।
উত্তরঃ মাটি।
৮০. জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।
উত্তরঃ লবণ।
৮১. তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে। মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে, শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।
উত্তরঃ আলতা।
৮২. বলতে পার কোন সে দেশ সূর্য উঠে না, কোন সে দেশে জলও নাই মানুষ থাকে না।
উত্তরঃ সন্দেশ।
৮৩. এমন একটি ফুল যে হয়, উল্টা-পাল্টা যা-ই করি একই নাম হয়।
উত্তরঃ লিলি ফুল।
৮৪. দেহ আছে প্রাণ নেই, সে এক রাজা; সৈন্য সব আছে, নেই তার প্রজা।
উত্তরঃ দাবার রাজা।
৮৫. হাত নেই পা নেই মুরো লেজ আছে, যেখানে সেখানে ছোটে জলে মাঠে গাছে।
উত্তরঃ সাপ।
৮৬. হাত নেই পা নেই তবু সে চলে, অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।
উত্তরঃ টাকা।
৮৭. শীত কালে যার নেইকো মান, গ্রীষ্ম কালে পায় সু-সম্মান।
উত্তরঃ পাখা।
৮৮. কেমন স্বভাব তোর এ কেমন ধারা, রাত্রে থাকিলে শুয়ে দিনে রইলি খাড়া।
উত্তরঃ মাদুর।
৮৯. বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়, কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়।
উত্তরঃ খিচুড়ি।
৯০. যা দিবে তাই খাবে, পানি দিলে মরে যাবে।
উত্তরঃ চুলা।
৯১. সকাল থেকে সন্ধ্যা একা একা ঘোরে, খবর তার কেউ নেয় না সবাই চায় তারে।
উত্তরঃ সূর্য।
৯২. বন থেকে বেরোলো ভূতি। ভূতি বলে তোর পাতে মুতি।
উত্তরঃ লেবু।
৯৩. টুক-টুক দু’চার বাড়ি, খানিকক্ষন লছর-পছর, হয়ে গেল যখন ধূয়ে দিল তখন।
উত্তরঃ কাপড় পরিস্কার করা
৯৪. কোন্ সে শয়তান, নাকে বসে ধরে কান।
উত্তরঃ চশমা।
৯৫. তিন অক্ষরে নাম আমার সুগন্ধি এক সাথী, মাঝের অক্ষর কাটো যদি বাইশ পায়ে খাই লাথি। কিন্তু যদি কাটো মাথা উঠব আবার গাছে, মন্দ তুমি যতই বলো তা পেটে ভরা আছে।
উত্তরঃ বকুল।
৯৬. শৈশবে সে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্ধকালে দাড়ির জটা মাঝখানে সুরঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
৯৭. কাগজেতে বসে আছে নদী আছে জল নেই, বন আছে পশু ছাড়া দেশ আছে লোক নেই।
উত্তরঃ মানচিত্র।
৯৮. চলতে চলতে খসলো শির মাথা, কাটলে চললো ফির।
উত্তরঃ পেন্সিল।
৯৯. একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে। ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??
উত্তরঃ ১০ জন।
১০০. শেষ পাতে জবাব নেই, উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে, তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?
উত্তরঃ মিষ্টি।
এই লিংকে ক্লিক করে ধাঁধা প্রশ্ন ও উত্তর download pdf গুলো ডাউনলোড করে নাও। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post