নবম দশম শ্রেণির হিন্দুধর্ম ৩য় অধ্যায় : আমাদের জীবনকে সুন্দর ও কল্যাণময় করার জন্য যেসব আচার-আচরণ চর্চিত হয় তাই ধর্মাচার। এগুলো লোকাচারও বটে। এসব আচরণে মাঙ্গলিক কর্মের নির্দেশ আছে। অপরদিকে ধর্মশাস্ত্রে পূজা এবং অবশ্য কর্তব্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানের নির্দেশ দেওয়া আছে।
এগুলো ধর্মানুষ্ঠান। ধর্মাচার ও ধর্মানুষ্ঠান মূলত একই সূত্রে গাঁথা। ধর্মাচার ব্যতীত ধর্মানুষ্ঠান হয় না আবার ধর্মানুষ্ঠান করতে হলে ধর্মাচার অবশ্য কর্তব্য। সংক্রান্তি উৎসব, গৃহপ্রবেশ, জামাইষষ্ঠী, রাখীবন্ধন, ভাইফোঁটা, দীপাবলি, হাতেখড়ি, নবান্ন প্রভৃতি ধর্মাচারের পাশাপাশি দোলযাত্রা, রথযাত্রা, নামযজ্ঞ প্রভৃতি ধর্মানুষ্ঠানও আমাদের সংস্কৃতি।
নবম দশম শ্রেণির হিন্দুধর্ম ৩য় অধ্যায়
১. প্রতি বছর কার্তিক মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে কনক উপবাস থেকে তার ভাই সৌবর্ণের কপালে ফোঁটা দিয়ে ভাইয়ের দীর্ঘায়ু কামনা করে। তার বিশ্বাস সৌবর্ণ সকল বিপদ-আপদ থেকে পরিত্রাণ পাবে।
ক. বাংলা মাসের শেষ দিনকে কী বলা হয়?
খ. ধর্মাচার বলতে কী বোঝায়?
গ. কনক কীভাবে অনুচ্ছেদে বর্ণিত ধর্মাচারটি উদ্যাপন করছে, তোমার পঠিত বিষয়বস্তুর আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. পারিবারিক ও ধর্মীয় জীবনে কনকের পালনকৃত ধর্মাচারটির প্রভাব বিশ্লেষণ কর।
২. চৈত্র মাসে গোবিন্দ তার মা-বাবার সাথে লাঙ্গলবন্দ স্নানে গিয়েছিল। সেখানে গিয়ে সে তার মা-বাবার সাথে স্নান সম্পন্ন করে। স্নান শেষে হাজার মানুষের ভিড়ে লাঙ্গলবন্দ স্নান সম্পর্কে তার কৌতূহল জাগে এবং সে লাঙ্গলবন্দ স্নানের উৎপত্তি, বিকাশ ও মহাপুরুষের অবদান সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করে।
ক. পুণ্যস্থান কী?
খ. ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থান ভ্রমণের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
গ. গোবিন্দের তীর্থ দর্শনের সাথে তোমার পাঠ্যপুস্তকের যে তীর্থস্থানের সাদৃশ্য রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. গোবিন্দের জীবনাচরণে তীর্থ দর্শনের প্রভাব বিশ্লেষণ কর।
৩. শ্রী হরিপদ ঘোষ পৌষের শেষ দিনে পূজার আয়োজন করেছেন। নানা ধর্মকর্মের মধ্য দিয়ে উদ্যাপন করছেন দিনটি। তিনিও চৈত্রের শেষদিনে এরকম উৎসবের আয়োজন করে থাকেন। পরিবারের সবাই মিলে স্নান, দান, ব্রত, উপবাসের মধ্য দিয়ে উদ্যাপন করেন দিনটি। [পাঠ : ১-৪]
ক. ধর্মাচার কী?
খ. ধর্মাচার ও ধর্মানুষ্ঠানের মধ্যে পার্থক্য কী?
গ. শ্রী হরিপদ ঘোষ হিন্দুদের কোন ধর্মাচারটি পালন করেছেন- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটিতে হিন্দুধর্মাচারের পূর্ণরূপ প্রতিফলিত হয়নি মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
৪. আজ বাংলা সনের প্রথম দিন। নতুন বছরকে বরণ করার জন্য বিভিন্ন সংগঠন তথা বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষ বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। রমনার বটমূলে চলছে ছায়ানটের সংগীতানুষ্ঠান। এটি ধর্মীয় অনুভূতির পাশাপাশি পেয়েছে সর্বজনীনতা। এ ধরনের আরও অনেক উৎসব পালন করা হয় বাংলাদেশে। যেমনÑ নবান্ন আবহমান বাংলার একটি ঐতিহ্যবাহী অসাম্প্রদায়িক সর্বজনীন উৎসব। [পাঠ : ২, ৩ ও ৪]
ক. দীপাবলি উৎসব কখন অনুষ্ঠিত হয়?
খ. হাতেখড়ি দেয়া হয় কেন?
গ. উদ্দীপকে বাংলার কোন উৎসবের কথা বলা হয়েছে? পাঠ্যবইয়ের আলোকে এ উৎসবটি সম্পর্কে ধারণা দাও।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
৫. টিভিতে বিজ্ঞাপন দেখছিল মিতা। সে দেখতে পেল কিছু বখাটে যুবক রাস্তায় হেঁটে যাওয়া দুটি মেয়েকে দেখে খারাপ মন্তব্য করছিল। মেয়ে দুটি ওদের কাছে গিয়ে হাত বাড়িয়ে ওদের হাতে লাল সুতায় বাঁধা একটি ফিতা পরিয়ে দিল। মেয়েদের এ আচরণে ছেলেগুলো মধ্যে ভাইবোনের সম্পর্কের একটি অনুভূতি জেগে উঠল। [পাঠ : ২, ৩ ও ৪]
ক. গৃহে প্রবেশের সময় কোন দেবতার পূজা করা হয়?
খ. জামাইষষ্ঠী বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকের ঘটনাটি হিন্দুদের কোন ধর্মাচারের কথা মনে করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক সৃষ্টিকারী ধর্মাচারের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেনি-মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
৬. ফাল্গুনী পূর্ণিমার দিন রাধা গোবিন্দ মন্দিরে পূজা দিতে অলোকা ও তার মা মন্দিরে গেল। হঠাৎ ঢাকঢোল বাজিয়ে রাধা-কৃষ্ণের দোল নিয়ে একদল ছেলেমেয়ে উপস্থিত। অলোকা যখন সেখানে প্রণাম করতে গেল তখন কিছু ছেলেমেয়েরা বিভিন্ন রঙে তার শরীর রাঙিয়ে দিল। তখন তার মন খারাপ হয়ে গেল। অলোকার মা এ দৃশ্য দেখে অলোকাকে বলল, এ দিন শুভ দিন। এ দিনে শত্রু-মিত্র সবাই মিলে রঙের খেলায় মত্ত হয়ে বিভেদ ভুলে যেতে হয়। [পাঠ : ৫ ও ৬]
ক. রাখীবন্ধন কী?
খ. বর্ষবরণ উৎসব কীভাবে পালিত হয়?
গ. উদ্দীপকে কোন ধর্মানুষ্ঠানের কথা বলে হয়েছে? উক্ত অনুষ্ঠানটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তুমি কি মনে কর উক্ত অনুষ্ঠানের সাথে রথযাত্রার মিল রয়েছে? উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
৭. মতিঝিল থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবে যাচ্ছিল রুমা। দীর্ঘ জ্যামে তার রিকশাটি দৈনিক বাংলা মোড় পর্যন্ত এসে থেমে থাকল। সে দেখল চারদিকের সব রাস্তা বন্ধ। বিভিন্ন মন্দির থেকে আগত মানুষের ঢলে প্রেসক্লাবের সবদিকের রাস্তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। হিন্দুধর্মাবলম্বীরা চাকাওয়ালা একটি যানের রশি ধরে টানছে আর তার পেছনে হাজার হাজার ভক্ত ছুটছে। রুমা বুঝতে পারল-এটি হিন্দুদের একটি ধর্মানুষ্ঠান। [পাঠ : ৫ ও ৬]
ক. দীপাবলি কখন অনুষ্ঠিত হয়?
খ. সংক্রান্তি বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের কোন অনুষ্ঠানের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে এ ধরনের ধর্মানুষ্ঠানের গুরুত্ব মূল্যায়ন কর।
৮. গঙ্গারামপুর গ্রামের বুড়ো বটগাছ তলায় শ্রীকৃষ্ণ ও মহাপ্রভুর পূজা হচ্ছে। বিভিন্ন সুরে, ছন্দে, তালে কৃষ্ণনাম বা কীর্তন করছে পাংশা রাজবাড়ী সম্প্রদায়। দূর-দূরান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটেছে। হারমোনিয়াম, ঢোল, করতাল, চাকি আর উলুধ্বনিতে মুখরিত বিশ্বাস বাবুর বাসভবন। সকল ভক্তরা এই বিশ্বাসে এখানে এসেছে যে শ্রীহরির নাম শুনলে পুণ্যলাভ হবে। দুঃখ-যন্ত্রণা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে। এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সামাজিক বন্ধন আরও দৃঢ় হয়। [পাঠ : ৭ ও ৮]
ক. পুণ্যস্থান কী?
খ. রাখীবন্ধন বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকে কোন ধর্মানুষ্ঠানের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে উক্ত অনুষ্ঠানের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
৯. অনেক দিন ধরেই ঈশ্বর সাধনা করছেন মেঘাবতী রায়। ঈশ্বরের নানা লীলা আর মহা পুরুষদের জাগতিক কর্মকা- পরিদর্শনের জন্য তিনি এবার দুর্গাপূজায় মহেশখালীর আদিনাথ মন্দিরে যাওয়ার প্রতিজ্ঞা করেছেন। তাই স্বামী-সন্তানসহ তিনি মহেশখালী যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। [পাঠ : ৯]
ক. পণাতীর্থস্থানটি কোথায় অবস্থিত?
খ. ভ্রাতৃদ্বিতীয়া বলতে কী বোঝ?
গ. মেঘাবতী রায়ের কর্মকা-ের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মহেশখালীর আদিনাথ মন্দিরই কি মেঘাবতী রায়ের উদ্দেশ্য পূরণের একমাত্র স্থান? উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
১০. হরেন্দ্রনাথ বাবু ঠিক করেছেন জীবনের শেষ দিনগুলো বিভিন্ন তীর্থস্থান ঘুরে ঘুরে কাটাবেন। চৈত্র মাসে তিনি বারুণীস্নানের উদ্দেশ্যে সুনামগঞ্জ জেলার একটি তীর্থস্থানে যান। যেখানে একটি নদীতে পৃথিবীর সমস্ত তীর্থের পুণ্যজল রয়েছে। এখানে প্রতিবছর বারুণীস্নানে বহু লোকের সমাগম হয়। মানবজীবনে এ ধরনের তীর্থস্থানে ভ্রমণের গুরুত্ব অপরিসীম। [পাঠ : ১০]
ক. পণাতীর্থে প্রতিবছর কী স্নান অনুষ্ঠিত হয়?
খ. দোলযাত্রা কী?
গ. উদ্দীপকে কোন তীর্থস্থানের ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে? পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে এর প্রভাব ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ বক্তব্যের যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
১১. স্বর্ণা প্রতিবছর হেমন্ত ঋতুতে একটি ধর্মাচার পালন করে। এই অনুষ্ঠানে সে তার একমাত্র ভাইয়ের সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করে এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে। এই অনুষ্ঠানে সে তার হিন্দু-মুসলিম, বন্ধু-বান্ধবীদের নিমন্ত্রণ করে। সবাই উপস্থিত থেকে অনুষ্ঠানটিকে সাফল্য মণ্ডিত করে তোলে। শুধু বন্ধুবান্ধবী নয়, প্রতিবেশীরাও উক্ত অনুষ্ঠানে যোগদান করে।
ক. রাখীবন্ধন পালন করা হয় কোন মাসে?
খ. ধর্মাচার বলতে কী বোঝায়? আলোচনা কর।
গ. স্বর্ণা কোন ধর্মাচারটি পালন করে?
ঘ. স্বর্ণার পালনকৃত ধর্মাচারটির পারিবারিক ও সামাজিক প্রভাব মূল্যায়ন কর।
১২. রমলা দেবী হিন্দু ধর্মের উৎসব পালনের প্রতি অতি আগ্রহী। ভাইফোঁটা কিংবা দীপাবলি প্রতিটি উৎসবেই রমলা দেবীর আয়োজন থাকে অনেক বেশি। কিন্তু তার স্বামী এ উৎসবগুলোতে তেমন আগ্রহ দেখান না। রথযাত্রা কিংবা দোল এলেই তিনি আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েন। উৎসব পালনে সবাই ব্যস্ত থাকেন।
ক. হাতেখড়ি কী?
খ. দীপাবলি উৎসব পালন করা হয় কেন?
গ. রমলা দেবী এবং তার স্বামীর উৎসব পালনের ধরন ব্যাখ্যা কর।
ঘ. রমলা দেবী এবং তার স্বামীর উৎসব পালনের মূল সুর একই সূত্রে গাঁথা – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
১৩. সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই রমনার বটমূলে হাজির হয়েছেন-হাজার হাজার মানুষ। হিন্দু-মুসলিম বলে কথা নয় বাংলা সনের প্রথম দিনকে বরণ করে নিতে সর্বজনীনভাবে সকলে অংশগ্রহণ করেছে এ অনুষ্ঠানে। হিংসা বিভেদ সব ভুলে গিয়ে এক অসাম্প্রদায়িক চেতনা সবাইকে একত্রিত হতে অনুপ্রেরণা দিয়েছে।
ক. ভাইয়ের দীর্ঘায়ু কামনা করে কোন কথাটি বলা হয়?
খ. রাখীবন্ধন বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকে কোন ধর্মচারের ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. হিন্দু ধর্মাচারে এরকম আর কোনো ঋতুভিত্তিক অনুষ্ঠান রয়েছে কি? মন্তব্যের পক্ষে যুক্তি দাও।
১৪. পূজা তার দিদির সাথে পিসিবাড়ি যাওয়ার সময় দেখল একদল লোক চাকাওয়ালা একটি যান রশি দিয়ে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। ঐ যানটির মধ্যে তিনজন দেবতার মূর্তি রয়েছে। সে তার মাকে জিজ্ঞেস করল, মা ঐ তিনজন দেবতার নাম কী? তখন তার মা উত্তরে বললেন, জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা। তিথি ঠিক নয় দিন পরে বাড়ি ফেরার পথে আবার সেই একই দৃশ্য তার চোখে পড়ে। সে সবকিছু বুঝতে না পারলেও এটুকু বুঝতে পারল যে, এটি কোনো ধর্মানুষ্ঠান।
ক. তীর্থস্থান লাঙ্গলবন্দ কোথায় অবস্থিত?
খ. ‘বৈসাবি’ কী?
গ. উদ্দীপকের বিষয়ের সাথে পাঠ্যবইয়ের যে ধর্মানুষ্ঠানের মিল রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত ধর্মানুষ্ঠানের সামাজিক জীবনে যে প্রভাব ফেলে তা পাঠ্যবই অনুসারে বিশ্লেষণ কর।
১৫. মিনতী রায় একমনে কী যেন ভাবছিল। হঠাৎ পিছন থেকে রূপম এসে তার গায়ে রং মেখে দিল। রঙে লাল হয়ে গেল মিনতী। রেগে গেলে মিনতীকে বোঝানো হলো এটি একটি ধর্মানুষ্ঠান। এ অনুষ্ঠানে যে কেউ যে কারও সাথে আনন্দ মজা করতে পারে। মিনতীর ভুল ভাঙল। সে অন্য সবার সাথে রং খেলায় মেতে উঠল।
ক. ধর্মানুষ্ঠান কী?
খ. ধর্মানুষ্ঠান ও ধর্মাচারের সম্পর্ক ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে কোন ধর্মানুষ্ঠানের ধারণা দেয়া হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ধর্মানুষ্ঠানের পূর্ণরূপ নয় – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
১৬. শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে নদী তার ভাই প্রাপ্ত রাজের হাতে একটি পবিত্র সুতো বেঁধে দেয়। আর এই সুতো ভাই বোনের মধ্যকার আজীবন ভালোবাসার প্রতীক বহন করে এটাই নদীর ধারণা। [বগুড়া জিলা স্কুল]
ক. চৈত্র সংক্রান্তির প্রধান উৎসব কী?
খ. সংক্রান্তি বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকের বিষয়ের সাথে পাঠ্যবইয়ের যে ধর্মানুষ্ঠানের মিল রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত ধর্মানুষ্ঠানের সামাজিক জীবনে যে প্রভাব ফেলে তা পাঠ্যবই অনুসারে বিশ্লেষণ কর।
১৭. নিলীমার বাবা কয়েকদিন আগে লাউড় পাহাড়ের একটি তীর্থস্থান থেকে ফিরেছেন। নিলীমা বাবার কাছে ঐ স্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান যে, ঐ স্থানটি শ্রীচৈতন্যের পার্ষদ শ্রীমৎ অদ্বৈত প্রভুর জন্ম স্থান। এছাড়াও বাংলাদেশে এরকম আরও অনেক স্থান রয়েছে যেখানে স্বয়ং ভগবান কিংবা তার অবতারের আবির্ভাব ঘটেছিল।
ক. সীতাকুণ্ড কোথায়?
খ. বাংলাদেশের ৩টি তীর্থস্থানের নাম লেখ।
গ. নিলীমার বাবা বাংলাদেশের কোন বিশেষ স্থান সম্পর্কে বলেছিল? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত স্থান দর্শনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।
►► আরো দেখো: নবম-দশম শ্রেণি: অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশন
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে নবম দশম শ্রেণির হিন্দুধর্ম ৩য় অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post