নবম দশম শ্রেণির হিন্দুধর্ম ৯ম অধ্যায় : ধর্মপথ হচ্ছে ন্যায়ের পথ, সত্যের পথ, অহিংসা এবং কল্যাণের পথ। আমরা কেন ধর্ম পালন করি, সে সম্পর্কে বলা হয়েছে : ‘আত্মমোক্ষায় জগদ্ধিতায় চ।’ নিজের চিরমুক্তি, আর জগতের হিত অর্থাৎ কল্যাণসাধনের জন্য।
জীবনের যে পথ অনুসরণ করলে নিজের মোক্ষ বা চিরমুক্তি ঘটে এবং সকলের কল্যাণ হয়, সে পথই ধর্মপথ। ধর্মপথের সঙ্গে নৈতিক মূল্যবোধের সম্পর্ক রয়েছে। যা নৈতিক তা ধর্ম, যা অনৈতিক তা অধর্ম। যিনি ধর্মপথে চলেন, তিনিই ধার্মিক। ধার্মিক পান স্বর্গ ও মোক্ষ। অধার্মিক পান নরক যন্ত্রণা। বারবার জন্ম, জরা ও মৃত্যুর কষ্ট। ধর্মই ধার্মিককে রক্ষা করে এবং ধর্মেরই জয় হয়।
নবম দশম শ্রেণির হিন্দুধর্ম ৯ম অধ্যায়
ধর্মগ্রন্থে অনেক উপাখ্যানের মধ্য দিয়েও এ কথা বলা হয়েছে। ধর্ম অনুশীলনের ক্ষেত্রে পারিবারিক জীবনের বলিষ্ঠ ভূমিকা রয়েছে। পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে সততা ও শিষ্টাচার অনুশীলনের গুরুত্ব অপরিসীম। শিষ্টাচার ও শ্রদ্ধা প্রকাশের অন্যতম উপায় হচ্ছে প্রণাম ও নমস্কার।
আমরা জানি, মাকদাসক্তি বা মাদক গ্রহণ সুস্থ জীবনের পরিপন্থী এবং এ পথ অধর্মের পথ। ধূমপান ও মাদকগ্রহণে ব্যক্তি ও সমাজের ক্ষতি হয়। ধর্মপথে চললে মাদকাসক্তিকে প্রতিরোধ করা সম্ভব। আমরা ধর্মপথে চলব এবং অধর্মের পথ পরিহার করব।
নবম দশম শ্রেণির হিন্দুধর্ম ৯ম অধ্যায়
১. দিব্যেন্দু ইতিহাসের অধ্যাপক। সকালে পূজািহ্নক করে তিনি কর্মস্থলে বের হন। তিনি প্রতিদিন পশুপাখিদের খাবার দেন এবং দরিদ্র অসহায়দের প্রচুর দান-ধ্যান করেন। দিব্যেন্দু বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস ও ঐতিহ্য নিয়ে গবেষণা এবং গ্রন্থ রচনা করেন। সত্য ইতিহাস বর্ণনা করতে গিয়ে অনেক সময় তিনি প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন। কিন্তু তা সত্ত্বেও কখনো সত্য প্রচারে বিমুখ হন না এবং তাঁর বক্তব্য গ্রহণ করা না হলেও ভেঙে পড়েন না। এ সকল কারণে তিনি প্রশংসিত ও পুরস্কৃত হন।
ক. যাজ্ঞবল্ক্যসংহিতা কোন শাস্ত্রের অন্তর্ভুক্ত?
খ. জীবঃ ব্রহ্মব নাপরঃ- শ্লোকটির অর্থ বুঝিয়ে লেখ।
গ. দিব্যেন্দুর আচরণিক মূল্যবোধের মাধ্যমে সমাজ ও পরিবার কীভাবে উপকৃত হতে পারে তা তোমার পঠিত বিষয়বস্তুর আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. দিব্যেন্দুর দৃষ্টান্ত প্রমাণ করে যে, ‘সৎকর্ম কখনো বিফলে যায় না’- পঠিত বিষয়বস্তুর আলোকে মূল্যায়ন কর।
২. রিদিমা প্রতিদিন পূজা করার সময় প্রণাম মন্ত্র পাঠ করে দেবতার উদ্দেশ্যে প্রণাম জানায়। পূজা শেষে বাবা-মাকে প্রণাম করে দিনের কাজ শুরু করে। গুরুজনদের প্রতিও সে শ্রদ্ধাশীল। সে কখনো কারো সাথে অসদাচরণ করে না এবং ছোট ভাইবোনদেরকেও অত্যন্ত আদর -যতœ করে। তাই সে পরিবার ও প্রতিবেশীসহ সকলের কাছেই প্রিয়। মানুষের প্রতি রিদিমার এ আচরণ সমাজের মানুষের মূল্যবোধকে প্রভাবিত করেছে।
ক. তন্ত্রসার কী?
খ. আমরা দেবতাদের স্ততি করি কেন?
গ. বর্ণিত অনুচ্ছেদে রিদিমার চরিত্রে কোন শিক্ষার প্রতিফলন প্রতিভাত হয়েছে তা তোমার পঠিত বিষয়বস্তুর আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘রিদিমার দৃষ্টান্তই স্মরণ করিয়ে দেয় যে সমাজে শিষ্টাচারের গুরুত্ব অপরিসীম’- কথাটি মূল্যায়ন কর।
৩. ধনাঢ্য ব্যবসায়ী নরেশবাবু টেক্সিযোগে অফিসে যাওয়ার সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রের ফাইলটি টেক্সিতে রেখে নেমে যান। অনেকক্ষণ পর চালক ফাইলটি দেখে বিস্মিত হন। পরে ফাইলের উপরে থাকা মোবাইল নম্বরে ফোন করে চালক নরেশ বাবুকে ফাইলটি ফেরত দেন। এতে খুশি হয়ে নরেশ বাবু চালককে একটি টেক্সি কিনে দেন।[এসএসসি স. বো. ’১৫]
ক. ধর্মপথ কী?
খ. ‘আত্মমোক্ষায় জগদ্ধিতার চ’ উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. টেক্সিচালকের আচরণে কোন গুণটি প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘নরেশবাবু জলদেবতারই প্রতিচ্ছবি”- মূল্যায়ন কর।
৪. অজয় বাবু ছোট কাল থেকে নম্র ও ভদ্র। গুরুজনদের সে সবসময় শ্রদ্ধা করে। আর্থিক অনটনে পড়ালেখা বেশি করতে পারেনি। প্রাপ্তবয়সে একটি টেক্সি চালিয়ে কোনো রকমে দু’বেলা দু’মুটো খেয়ে জীবনধারণ করে। একদিন টেক্সি চালানো শেষ করে বাসায় ফেরার পথে টেক্সির ভেতরে একটি কাগজের প্যাকেট দেখতে পেয়ে তা বাসায় নিয়ে আসে। বাসায় গিয়ে দেখে প্যাকেটের মধ্যে অনেক টাকা। তখন সে প্যাকেটের গায়ে থাকা একটি মোবাইলে ফোন করে সব বললে, প্যাকেটের মালিক প্যাকেট নিতে এসে আবেগে আপ্লুত হয়ে অজয় বাবুকে জড়িয়ে ধরে বলেন, এ প্যাকেট না পেলে তার আত্মহত্যা করা ছাড়া অন্য কোনো পথ ছিল না। অবশেষে প্যাকেটের মালিক অজয় বাবুকে প্রচুর টাকা পুরষ্কার দেন। [এসএসসি স. বো. ’১৫]
ক. শিষ্টাচার কী?
খ. ধর্মপথ অনুসরণ- অনুশীলনের ক্ষেত্রে পরিবারের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
গ. পাঠ্যবইয়ের কোন চরিত্রের সাথে প্যাকেটের মালিক চরিত্রের সাদৃশ্য লক্ষ করা যায়া তা আলোচনা কর।
ঘ. অজয় বাবুর কৃতকর্মটি গরীব কাঠুরিয়ার সততার আলোকে মূল্যায়ন কর।
৬. সজীবকে নিয়ে তার বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। সজীবের রাগ অনেক বেশি। বেশিরভাগ সময়ই সে অন্যদের সাথে খারাপ ব্যবহার করে। তাছাড়া তার মধ্যে অন্যদেরকে ছোট করে দেখার প্রবণতাও অনেক বেশি। তার বাবা-মা কাউকে দয়া করে কিছু দান করলে সে প্রচ- রাগারাগি করে। [পাঠ : ২]
ক. নৈতিক মূল্যবোধ কী?
খ. ধার্মিক বলতে কী বোঝায়?
গ. সজীবের আচরণ ও কর্মকাণ্ডে হিন্দুধর্মের কোন দিকটি অনুপস্থিত? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত বিষয়টির সাথে ধর্মপথের কোনো সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয় কি? তোমার মতামত দাও।
৭. চিত্তরঞ্জন হালদার একজন সৎ ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি। বিপদে তিনি ধৈর্যহারা হন না। তিনি সুখে-দুঃখে নিরুদ্বেগ থাকেন। তিনি নিজেকে তৃণের চেয়েও নিচু মনে করেন। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে তিনি সমান বিবেচনা করেন। [পাঠ : ৩]
ক. শিষ্ট আচারকে কী বলে?
খ. নমস্কার বলতে কী বোঝ?
গ. চিত্তরঞ্জন হালদারের জীবনের আলোকে ধার্মিকের স্বরূপ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তুমি কি মনে কর ধর্মের জয় হয়, অধার্মিক ব্যক্তি পরিণামে শাস্তি পান? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
৮. গোপাল প্রায়ই তার সহপাঠীদের খাতা কলম, টাকা ইত্যাদি চুরি করত। কেউ কিছু বললে সে তা গ্রাহ্য করত না। বরং সে তাদেরকে বলত, তার মনে যেটা ধারণ করে সেটাই ধর্ম। একদিন তার ধর্ম শিক্ষক হারাধন চক্রবর্তী তাকে ডেকে ধর্ম ও অধর্মের ফলাফল সম্পর্কে বোঝালেন। তিনি আরও বললেন, ধার্মিক ধর্মের দ্বারাই জয়ী হয়। [পাঠ : ৪]
ক. কে ধীশক্তিসম্পন্ন?
খ. ধার্মিক ব্যক্তি কেমন হয়?
গ. গোপালের জীবনাচরণের আলোকে ধার্মিক ও অধার্মিকের পার্থক্য নিরূপণ কর।
ঘ. পাঠ্যপুস্তকের আলোকে উদ্দীপকের শেষ উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
৯. প্রভাবশালী চেয়ারম্যান নারায়ণ সেনের একমাত্র সন্তান রণদা সেন। রণদাকে তার বাবা খুবই ভালোবাসেন। কিন্তু ছেলের হরিভক্তি আচরণ তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না। তাই শেষবারের মতো ছেলেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ছেলে কি চায়? বাবার প্রশ্নে ছেলের একটাই জবাব-শ্রী হরির আশ্রয়। ছেলের এমন উত্তরে অসম্ভব রাগী এবং ঈশ্বর বিদ্বেষী বাবা এলাকার সন্ত্রাসীদের দিয়ে ছেলেকে মারার ব্যবস্থা করেন। কিন্তু সফল না হয়ে নিজেই ছেলেকে হত্যা করতে চাইলেন। কিন্তু ঈশ্বর যাকে রক্ষা করেন, তাকে মারার সাধ্য কার? তাই উল্টো বাবাই মারা গেলেন।
ক. সত্যযুগে দৈত্যদের রাজার নাম কী ছিল?
খ. হিন্দুধর্মের একটি দার্শনিক প্রত্যয় ব্যাখ্যা কর।
গ. নারায়ণ সেনের ছেলে রণদা পাঠ্যবইয়ের কোন চরিত্রটির প্রতিনিধিত্ব করে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের ঘটনাটির শিক্ষা পাঠ্যবইয়ের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
১০. অনিতা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছে। ছোটবেলা থেকেই সে তার বাবার কাছে যা চেয়েছে, তাই পেয়েছে। অনেক সময়ই সে তার মা-বাবাকে তার নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করতে বাধ্য করেছে। এ মানসিকতায় বড় হয়ে অনিতা এখন তার নিজের মতামত অন্যের ওপর চাপিয়ে দিতেও দ্বিধা করে না। কিন্তু তারই সহপাঠী সুনিতা সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকৃতির। সত্যবাদী ও পরমতসহিষ্ণু সুনিতা অনিতাকে ধর্মপথে চলতে নানাভাবে উৎসাহিত করে অনেকাংশে সফল হয়। [পাঠ : ৬]
ক. নমস্কার কত প্রকার?
খ. ‘ব্রহ্মলগ্ন হওয়া’ কী? ব্যাখ্যা কর।
গ. অনিত ও সুনিতার বিপরীতধর্মী আচরণ ধর্মপথ ও পারিবারিক জীবনে কী প্রভাব ফেলে? উদ্দীপকের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. নৈতিক মূল্যবোধের সাথে ধর্মপথের সম্পর্ক রয়েছে- তোমার পরিবারের আলোকে বিষয়টি বিশ্লেষণ কর।
১১. গরিব কৃষক রাতুল প্রসাদ এলাকার মোড়লের কাছে দশ হাজার টাকা পাবে। কিন্তু হঠাৎ মোড়লের মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পর মোড়লের ছেলে টাকা পরিশোধের দায়িত্ব নেয়। মোড়লের ছেলে কৃষককে বলল, বাবার কাছে আপনার কত পাওনা রয়েছে, কৃষক ইচ্ছে করলে টাকার অঙ্ক বাড়িয়ে বলতে পারত। কারণ কত টাকা ঋণ ছিল তার কোনো প্রমাণ ছিল না। কিন্তু ধর্ম নষ্ট হবে বলে গরিব কৃষক মোড়লের ছেলেকে দশ হাজার টাকা পাওনার কথাই বলল। [পাঠ : ৭]
ক. শিষ্টাচার কী?
খ. সমাজজীবনে শিষ্টাচার প্রয়োজন কেন?
গ. উদ্দীপকের ঘটনাটি পাঠ্যবইয়ের কোন ঘটনার ইঙ্গিত দিচ্ছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মানবজীবনে উক্ত ঘটনাটির শিক্ষার তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
১২. এলাকার বয়োজ্যেষ্ঠ শ্রীমান ঘোষ এবারের দুর্গাপূজায় একটি ভিন্ন পদ্ধতিতে পূজা উৎযাপনের সিদ্ধান্ত নিলেন। এলাকার কারও কারও কাছে বিষয়টি অপছন্দনীয় হলেও শ্রীমানের সিদ্ধান্তকে সবাই মেনে নিলেন। শ্রীমানের বিষয়টি খুবই ভালো লাগল। তিনি সবাইকে ডেকে আশীর্বাদ করলেন তোমরা বড় হও, এগিয়ে যাও অনেক দূর। [পাঠ : ৮]
ক. পাঠ্যবইয়ে কোনটিকে উৎকৃষ্ট পন্থা বলা হয়েছে?
খ. পঞ্চাঙ্গ প্রণাম বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে পাঠ্যবইয়ের কোন ধারণাটি ইঙ্গিত পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বিষয়টি উক্ত ধারণাটির পূর্ণরূপ নয়Ñ মন্তব্যটির সাথে তুমি কি একমত? যুক্তি দাও।
১৩. প্রভাবশালী ও বিত্তশালী জান্দাল মনে করে নিজেই সর্বেসর্বা। সে ঈশ্বর বলতে কিছু বোঝে না। সে মনে করে সে নিজেই ঈশ্বর এবং সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। কিন্তু তার ছেলে অসীম ঈশ্বরভক্ত। সে ঈশ্বর ছাড়া আর কিছু বোঝে না। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে জান্দাল তাকে অনেকবার মারতে চাইলেও সে বেঁচে যায়। তার বিশ্বাস ঈশ্বরই তাকে রক্ষা করেন এবং ঈশ্বর সর্বময়।
ক. প্রহ্লাদ কে ছিলেন?
খ. ধার্মিকের স্বরূপ ব্যাখ্যা কর।
গ. পাঠ্যবইয়ের কোন চরিত্রের সাথে জান্দাল চরিত্রের মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা আলোচনা কর।
ঘ. ঈশ্বর সর্বময় এবং তিনিই ধার্মিককে রক্ষা করেন। অসীমের ধর্মের জয় উপাখ্যানের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
১৪. বরগুনা জেলার বেতাগী এলাকায় মানিক প্রসাদ দত্তের বাড়ি। তিনি সরকারি ভূমি অফিসের একজন কর্মকর্তা। অসৎপথে অর্থ উপার্জন করে তিনি বর্তমানে অঢেল সম্পদের মালিক। অর্থসম্পদের অহংকারে তিনি ঈশ্বরের অস্তিত্বকেও অস্বীকার করেন। অথচ তার পুত্র সঞ্জয়ের রয়েছে ঈশ্বরের প্রতি অবিচল ভক্তি। পিতাকে সৎপথে আনার জন্য সে অনেক চেষ্টা করছেন। কিন্তু তার পিতা বলেন, আমার অনেক অর্থ আছে। ঈশ্বরকে আমার প্রয়োজন নেই। তোর ঈশ্বর আমার কোনো ক্ষতিই করতে পারবে না। একদিন সিডরের প্রচ- আঘাতে মানিক দত্তের ঘর-বাড়ি-সম্পদের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তিনি এখন সর্বস্বান্ত। [পাঠ : ৫]
ক. স্বর্গ ও মোক্ষলাভ করেন কে?
খ. ব্রহ্মলগ্ন বলতে কী বোঝ?
গ. সঞ্জয়ের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে ভক্ত প্রহ্লাদের কোন দিকটি লক্ষ করা যায়, তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মানিক দত্ত ও হিরণ্যকশিপুর পরিণতি কি একই। উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
১৫. রিকশা থেকে নামার সময় মহিলাটি ভুলক্রমে স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ দশ হাজার টাকাসহ একটি ব্যাগ রেখে যান। পরক্ষণে ব্যাগে ঠিকানা দেখে মহিলাটির কাছে স্বর্ণ ও টাকা পৌঁছে দিতে গেলে লোভ-লালসাহীন রতনের সততায় মুগ্ধ হন এবং তাকে মোটা অঙ্কের টাকা পুরস্কার হিসেবে প্রদান করেন।
ক. হিরণ্যকশিপু কী বিদ্বেষী ছিলেন?
খ. পঞ্চাঙ্গ প্রণাম বলতে কী বোঝ?
গ. রতনের পুরস্কৃত হওয়ার বিষয়টি পাঠ্যপুস্তকের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তুমি কি মনে কর রতনদের মতো ব্যক্তিরাই দেবতার আশীর্বাদ পাওয়ার যোগ্য? মতামত দাও।
►► আরো দেখো: নবম-দশম শ্রেণি: অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশন
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে নবম দশম শ্রেণির হিন্দুধর্ম ৯ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post