৯ম শ্রেণির প্রতিটি বইয়ের সমাধান কোর্সটিকায় ইতোমধ্যে দেওয়া শুরু হয়েছে। আজকে আমরা নবম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করবো। বাংলা বইয়ের এই অধ্যায়ের নাম হচ্ছে– বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করি। এই অধ্যায়ে যেসকল কঠিন বিষয় রয়েছে আজকের আলোচনায় সেগুলোকে সহজভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
আজকের আলোচনা শেষে তোমরা বাংলা বইয়ের বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করি অধ্যায়ের উপর একটি ক্লাস পেয়ে যাবে। তোমরা যদি ক্লাসটি কর তাহলে এই অধ্যায় সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝতে পারবে সেই সাথে বাড়ির কাজগুলো কীভাবে করবে তাও বলে দেওয়া হয়েছে। ৯ম শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রতিটি অধ্যায়ের সমাধান এভাবে পড়লে বাংলা বইটি তোমরা অতিসহজে বুঝতে পারবে।
নবম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান
মাধ্যম ও উপকরণের ব্যবহার দৈনন্দিন জীবনে আমরা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করি। বিভিন্ন মাধ্যমে এই যোগাযোগ সম্পন্ন হয়। মাধ্যম অনুযায়ী যোগাযোগের উপকরণও নানা রকম হয়।
ক) যোগাযোগের মাধ্যম
নিচে যোগাযোগের তিনটি মাধ্যম দেখানো হলো। তুমি কী উদ্দেশ্যে, কার সঙ্গে এ ধরনের যোগাযোগ করে থাকো, তার একটি করে উদাহরণ দাও।
যোগাযোগের মাধ্যম | যেভাবে যোগাযোগ করা হয় | কী উদ্দেশ্যে, কার সঙ্গে যোগাযোগ করি |
প্রত্যক্ষ মাধ্যম | যখন কারো সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা হয় | |
লিখিত মাধ্যম | যখন লিখে যোগাযোগ করা হয় | |
যান্ত্রিক মাধ্যম | যখন যোগাযোগে যন্ত্রের ব্যবহার হয় |
খ) যোগাযোগের উপকরণ
নিচে যোগাযোগের মাধ্যম এবং এই মাধ্যমে যেসব উপকরণের ব্যবহার হয়, তা দেখানো হলো। এর মধ্যে যেসব উপকরণ তুমি ব্যবহার করো, তা ডানের কলামে লেখো।
যোগাযোগের মাধ্যম | যোগাযোগের উপকরণ | কোন কোন উপকরণ ব্যবহার করি |
প্রত্যক্ষ মাধ্যম | বাকপ্রত্যঙ্গ, কান, হাত, আঙুল, ইশারা, সংকেত | |
লিখিত মাধ্যম | কাগজ, কলম, পেনসিল, বই, ব্ল্যাকবোর্ড, হোয়াইটবোর্ড, পত্রিকা, দেয়ালপত্রিকা, ছবি | |
যান্ত্রিক মাধ্যম | মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, হেডফোন, রেডিও, টেলিভিশন, অডিও |
যোগাযোগের মাধ্যম ও উপকরণ
যোগাযোগ মানেই দুই জন বা আরো বেশি সংখ্যক মানুষের মধ্যে ভাব বিনিময়ের একটি প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়ায় আমরা প্রধানত দুটি কাজ করি: নিজের চিন্তা-অনুভূতি-চাহিদা প্রকাশ করি এবং অন্যের চিন্তা-অনুভূতি-চাহিদা বোঝার চেষ্টা করি। এসব কাজের জন্য আমরা যেসব উপায় অবলম্বন করি, সেগুলোকে বলে যোগাযোগের মাধ্যম। নিচে যোগাযোগের তিনটি মাধ্যম উল্লেখ করা হলো:
১. প্রত্যক্ষ মাধ্যম: প্রত্যক্ষ মাধ্যমে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এক পক্ষ বলে এবং অন্য পক্ষ শোনে। এক্ষেত্রে গলার স্বর, কথার সুর, ইশারা, অঙ্গভঙ্গি, তাকানোর ধরন ইত্যাদি দিকগুলো গুরুত্বপূর্ণ।
২. লিখিত মাধ্যম: লিখিত মাধ্যমে যোগাযোগের ক্ষেত্রে লেখা ও পড়ার কাজটিই মুখ্য। এ ধরনের যোগাযোগের নমুনা: চিঠিপত্র, সাহিত্য, নোটিশ, ব্যানার, মোড়ক, বিজ্ঞাপন, বিজ্ঞপ্তি, পোস্টার, ফেস্টুন, প্ল্যাকার্ড, সাইনবোর্ড, প্রতিবেদন, অ্যাসাইনমেন্ট, পত্রপত্রিকা, ছবি ইত্যাদি।
৩. যান্ত্রিক মাধ্যম: যান্ত্রিক মাধ্যমে যোগাযোগের ক্ষেত্রে যন্ত্র ও প্রযুক্তির ব্যবহার হয়। এ ধরনের যোগাযোগের নমুনা: এসএমএস, ই-মেইল, অনলাইন মিটিং, অডিও-ভিডিও কল, সিনেমা ইত্যাদি।
কখনো আমরা শুধু একটি মাধ্যমে যোগাযোগ করি, কখনো একইসঙ্গে একাধিক মাধ্যম ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। যেমন, শ্রেণিকক্ষে শিক্ষক ও সহপাঠীদের সঙ্গে যোগাযোগের সময়ে একইসঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগাযোগ এবং লিখিত যোগাযোগ দুটি মাধ্যমই ব্যবহার করা হয়।
যোগাযোগ করার সময়ে আমরা নানা ধরনের উপকরণ ব্যবহার করি। যেমন:
১. প্রত্যক্ষ উপকরণ: সরাসরি কথা বলার সময়ে বা প্রত্যক্ষ যোগাযোগের ক্ষেত্রে যেসব উপকরণ ব্যবহৃত হয়; যেমন– বাকপ্রত্যঙ্গ, কান, হাত, আঙুল, চোখ, ইশারা, সংকেত ইত্যাদি।
২. লিখিত উপকরণ: লিখে ভাব প্রকাশের সময়ে বা লিখিত যোগাযোগের ক্ষেত্রে যেসব উপকরণ ব্যবহৃত হয়; যেমন– কাগজ, কলম, পেনসিল, বই, পত্রিকা, দেয়ালপত্রিকা, ব্ল্যাকবোর্ড, হোয়াইটবোর্ড, ছবি ইত্যাদি।
৩. যান্ত্রিক উপকরণ: যোগাযোগে যেসব যন্ত্র ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়; যেমন–মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মাইক্রোফোন, লাউডস্পিকার, মাইক, হেডফোন, রেডিও, টেলিভিশন, অডিও রেকর্ডার, ক্যামেরা, স্ক্যানার ইত্যাদি
যোগাযোগের নমুনা বিশ্লেষণ
নিচে কয়েকটি যোগাযোগের নমুনা দেওয়া হলো। নমুনাগুলোয় যেসব মাধ্যম ও উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে, সেগুলোর দিকে খেয়াল রাখো এবং নমুনার শেষে দেওয়া প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। কাজ শেষে সহপাঠীদের সঙ্গে আলোচনা করো এবং প্রয়োজনে উত্তর সংশোধন করো।
নমুনা ১
প্রেক্ষাপট: শ্রেণিকক্ষে ক্লাস চলছে।
- কোন মাধ্যমে এখানে যোগাযোগ করা হয়েছে?
- যোগাযোগে কী কী উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে?
- এই যোগাযোগের উদ্দেশ্য কী?
- এই যোগাযোগে আর কোন মাধ্যম ও কী কী উপকরণ ব্যবহার করা যেত?
নমুনা ২
নকসার উচ্চ বিদ্যালয় নজরুল জয়ন্তী উপলক্ষে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এজন্য তারা নিচের আমন্ত্রণপত্রটি তৈরি করেছে।
নজরুল জয়ন্তী ১৪৩১
সুধী
আগামী ১১ই জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, ২৫শে মে ২০২৪, শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কনকসার উচ্চ বিদ্যালয়ের সংস্কৃতি সংসদের উদ্যোগে একটি আলোচনা-সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. আজমল বারি। ”নজরুল কেন এখনো প্রাসঙ্গিক” এই শিরোনামে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন নজরুল গবেষক ড. দীনেশ সাহা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক জনাব নাজনিন সুলতানা।
অনুষ্ঠানে আপনার উপস্থিতি আন্তরিকভাবে কামনা করি।
রাইসুল হোসেন
সম্পাদক, সংস্কৃতি সংসদ
কনকসার উচ্চ বিদ্যালয়।
অনুষ্ঠানসূচি
১০:০০ : অতিথিদের আসন গ্রহণ
১০:০৫ : ‘নজরুল কেন এখনো প্রাসঙ্গিক’ শীর্ষক প্রবন্ধ পাঠ
১০:৩০: প্রধান অতিথির বক্তব্য
১০:৪৫ : সভাপতির ভাষণ
১১:০০: সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
- কোন মাধ্যমে এখানে যোগাযোগ করা হয়েছে?
- যোগাযোগে কী কী উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে?
- এই যোগাযোগের উদ্দেশ্য কী?
- এই যোগাযোগে আর কোন মাধ্যম ও কী কী উপকরণ ব্যবহার করা যেত?
নমুনা ৩
কাহারগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক জিনাত শারমিন নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য একটি দলীয় আ্যাসাইনমেন্ট দিয়েছেন। আ্যাসাইনমেন্টটি ইমেইলের মাধ্যমে জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা এভাবে ইমেইল পাঠিয়েছে:
প্রতি: jinat05.kaharganj@gmail.com
বিষয়: স্থানীয় পুরাকীর্তির পরিচয়।
শ্রদ্ধেয় ম্যাডাম,
আপনার নির্দেশনা অনুযায়ী দলগতভাবে প্রস্তুত করা অ্যাসাইনমেন্টটি এখানে সংযুক্ত করা হলো। আমাদের অ্যাসাইনমেন্টের ব্যাপারে আপনার মতামত পেলে তা সংশোধন করে আবার মেইলে পাঠাতে পারব।
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছাসহ
নবম শ্রেণি, দল-১
- কোন মাধ্যমে এখানে যোগাযোগ করা হয়েছে?
- যোগাযোগে কী কী উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে?
- এই যোগাযোগের উদ্দেশ্য কী?
- এই যোগাযোগে আর কোন মাধ্যম ও কী কী উপকরণ ব্যবহার করা যেত?
নমুনা ৪
প্রেক্ষাপট: রায়হান সাহেব একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করেন। তাঁর অফিসে জরুরি মিটিং চলছে। একজন সহকর্মী অনলাইনে মিটিংয়ে যুক্ত হয়েছেন।
- কোন মাধ্যমে এখানে যোগাযোগ করা হয়েছে?
- যোগাযোগে কী কী উপকরণ ব্যবহৃত হয়েছে?
- এই যোগাযোগের উদ্দেশ্য কী?
- এই যোগাযোগে আর কোন মাধ্যম ও কী কী উপকরণ ব্যবহার করা যেত?
নমুনা ৫
যোগাযোগের একটি বিশেষ ধরনের মাধ্যম হলো সাহিত্য। সাহিত্যের মধ্য দিয়ে লেখকের সঙ্গে পাঠকের যোগাযোগ ঘটে। এটি একটি লিখিত যোগাযোগ।
নিচে হুমায়ূন আহমেদের (১৯৪৮-২০১২) লেখা একটি সাহিত্য-নমুনা দেওয়া হলো। লেখাটি তাঁর “আগুনের পরশমণি” উপন্যাসের অংশবিশেষ। হুমায়ূন আহমেদ বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় লেখক। তাঁর উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে “নন্দিত নরকে”, ‘শঙ্খনীল কারাগার”, ‘জোছনা ও জননীর গল্প” ইত্যাদি।
আগুনের পরশমণি
হুমায়ূন আহমেদ
ঘড়িতে সাড়ে পাঁচটা বাজে। কারু শুরু হতে এখনো আধ ঘণ্টা বাকি। কিন্তু এর মধ্যেই চারদিক জনশূন্য। লোকজন যার যার বাড়ি ফিরে গেছে। বাকি রাতটায় কেউ আর ঘর থেকে বেরুবে না। ইদ্রিস মিয়া তার দোকান বন্ধ করার জন্যে উঠে দাঁড়াল। রোজ শেষ মুহূর্তে কিছু বিক্রিবাটা হয়। আজ হচ্ছে না। কেন হচ্ছে না কে জানে?
অন্ধকার দেখে সবাই ভাবছে বোধ হয় কারুর সময় হয়েছে। সময় না হলেও কিছু যায় আসে না। আজকাল সবাই অন্ধকারকে ভয় পায়। ইদ্রিস মিয়া দোকানের তালা লাগাবার সময়ে লক্ষ করল গলির ভেতরে লম্বা একটি ছেলে ঢুকছে। তার হাতে কয়েকটা পত্রিকা। হাটার ভঙ্গি দেখে মনে হচ্ছে বাসার নম্বর পড়তে পড়তে আসছে। ইদ্রিস মিয়ার দোকানের সামনে এসে সে থমকে দাঁড়াল। ইদ্রিস মিয়া বলল, ‘আপনি কি মতিন সাবের বাড়ি খুঁজেন?”
ছেলেটি তাকাল বিস্মিত হয়ে। কিছু বলল না। ইদ্রিস বাড়ি দেখিয়ে দিল। নিচু গলায় বলল–
: লোহার গেইট আছে। গেইটের কাছে একটা নারিকেল গাছ। তাড়াতাড়ি যান। ছয়টার সময় কার্ফু।
ইদ্রিস মিয়া হন হন করে হাঁটতে লাগল। একবারও পেছনে ফিরে তাকাল না। ছেলেটি তাকিয়ে রইল ইদ্রিস মিয়ার দিকে। লোকটি ছোটোখাটো। প্রায় দৌড়াচ্ছে। সে নিশ্চয়ই অনেকখানি দূরে থাকে। ছটার আগে তাকে পৌছতে হবে।
ছেলেটি এগিয়ে গেল। লোহার গেটের বাড়িটির সামনে দাঁড়াল। নারকেল গাছ দুটি ঝুঁকে আছে রাস্তার দিকে। প্রচুর নারকেল হয়েছে। ফলের ভারেই যেন গাছ হেলে আছে। দেখতে বড়ো ভালো লাগে। ছেলেটি গেটে টোকা দিয়ে ভারী গলায় ডাকল, “মতিন সাহেব, মতিনউদ্দিন সাহেব।’” বয়সের তুলনায় তার গলা ভারী। ছেলেটির নাম বদিউল আলম। তিন মাস পর সে এই প্রথম ঢুকেছে ঢাকা শহরে।
জুলাই মাসের ছ তারিখ। বুধবার। উনিশশো একাত্তর সন। একটি ভয়াবহ বৎসর। পাকিস্তানি সৈন্যবাহিনীর কঠিন মুঠির ভেতরে একটি অসহায় শহর। শহরের অসহায় মানুষ। চারদিকে সীমাহীন অন্ধকার। সীমাহীন ক্লান্তি। দীর্ঘ দিবস এবং দীর্ঘ রজনী।
শব্দের অর্থ
কার্ফু: কারফিউ; বাড়ির বাইরে বের না হওয়ার সরকারি নির্দেশ।
ঝুম বৃষ্টি: প্রবল বৃষ্টি।
ক্যাম্পখাট: কাঠ ও মোটা কাপড়ে তৈরি খাট।
ডায়ালগ: সংলাপ।
বিক্রিবাটা: বেচাকেনা।
গেরিলা অপারেশন:নিজেকে গোপন করে শত্রুকে ঘায়েল করার যুদ্ধ।
স্বাধীন বাংলা বেতার: মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পরিচালিত বাংলাদেশের বেতারকেন্দ্র।
বাস্তব ক্ষেত্রে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ
দলে ভাগ হও। প্রত্যেক দল আলাদা আলাদাভাবে বিদ্যালয়ের বা এলাকার কোনো একটি সমস্যা চিহ্নিত করো। সমস্যাটি সমাধানের জন্য কার সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং কোন মাধ্যমে ও কী কী উপকরণ ব্যবহার করে যোগাযোগ করতে হবে, তা আলোচনা করে ঠিক করো। এরপর যোগাযোগের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করো। নিচে কিছু নমুনা বিষয় দেওয়া হলো।
বিদ্যালয়ের সমস্যা:
- বিদ্যালয়ের খেলার মাঠ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে আছে।
- বিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে প্রয়োজনীয় বইয়ের সংখ্যা কম।
- বিদ্যালয়ের সামনে শব্দদূষণ।
এলাকার সমস্যা:
- বিদ্যালয়ে আসা-যাওয়ার পথের খারাপ অবস্থা।
- বিদ্যালয়ের সামনে রিকশা ও গাড়ির জট।
- বিদ্যালয়ের কাছাকাছি একটি খালের উপর সেতু নেই।
শিক্ষার্থীরা, উপরে নবম শ্রেণির বাংলা ১ম অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আলোচনা শেষে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করি অধ্যায়ের উপর একটি ক্লাসের লিংক দেওয়া হয়েছে। এই ক্লাসে বিভিন্ন মাধ্যমে যোগাযোগ করি অধ্যায় সম্পর্কে আলোচনার পাশাপাশি বইয়ে দেওয়া কাজগুলো কীভাবে করবে তাও বলে দেওয়া হয়েছে। এই অধ্যায় সম্পর্কে আরও জানতে ও কাজগুলো কীভাবে সমাধান করবে তা জানতে ক্লাসটি করার পরামর্শ রইলো।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post