কোর্সটিকায় ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বইয়ের সমাধান দেওয়া শুরু হয়েছে। আজকে তোমাদের জন্য নবম শ্রেণির বাংলা ৫ম অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হবে। বিবরণমূলক ও বিশ্লেষণমূলক রচনা লিখি পরিচ্ছেদ আলোচনা শেষে তোমাদের নেওয়া হবে একটি ক্লাস। ক্লাসে বিবরণমূলক ও বিশ্লেষণমূলক রচনা লিখি পরিচ্ছেদ ভালোভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি এই পরিচ্ছেদে দেওয়া কাজগুলো কীভাবে করবে তাও বলে দেওয়া হয়েছে।
এখানে, বিবরণমূলক ও বিশ্লেষণমূলক রচনা লিখি পরিচ্ছেদ আলোচনার পাশাপাশি তোমরা পেয়ে যাচ্ছো এই পরিচ্ছেদের উপর একটি ক্লাস। যা তোমাদের জন্য এই পরিচ্ছেদকে আরও সহজ করে তুলবে। ৯ম শ্রেণির বাংলা বইয়ের প্রতিটি পরিচ্ছেদের সমাধান এভাবে পড়লে তোমরা তোমাদের বাংলা বইটি অতিসহজে বুঝতে পারবে। সেই সাথে বাংলা বইয়ে দেওয়া বাড়ির কাজগুলো কীভাবে করবে তাও বুঝতে পারবে।
নবম শ্রেণির বাংলা ৫ম অধ্যায় সমাধান
বিবরণমূলক রচনায় কোনো কিছুর বিবরণ দেওয়া হয়। এই বিবরণ হতে পারে কোনো ছবির, স্থানের, বস্তুর, ব্যক্তির, প্রাণীর, অনুভূতির, ঘটনার, ভ্রমণের, অতীত স্মৃতির, কিংবা অন্য কোনো বিষয়ের। এসব বিবরণ লেখার সময়ে লেখক তাঁর অভিজ্ঞতাকে ব্যবহার করতে পারেন, কখনো কখনো স্মৃতির উপর নির্ভর করতে পারেন, তেমনি প্রয়োজনে সংগৃহীত তথ্যও কাজে লাগাতে পারেন।
বিবরণমূলক রচনা লেখার ক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার–
১. শুরুতে বিষয় অনুযায়ী একটি শিরোনাম দিতে হয়।
২. বিবরণে কী লিখতে হবে, তার একটি পরিকল্পনা করে নিতে হয়। একইসঙ্গে কোন বর্ণনার পরে কোন বর্ণনা আসবে, তা ঠিক করতে হয়।
৩. এ ধরনের রচনার অন্তত তিনটি অংশ থাকে: ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার।
৪. রচনার প্রবেশক হিসেবে এমন একটি ভূমিকা লিখতে হয় যা সহজে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই ভূমিকায় একইসঙ্গে মূল বিবরণের ইঙ্গিতও থাকে।
৫. মূল অংশের বিবরণ কয়েকটি অনুচ্ছেদে ভাগ করে লিখতে হয়। প্রতিটি অনুচ্ছেদের শুরুতে এমন বাক্য লিখতে হয়, যার সূত্র ধরে ঐ অনুচ্ছেদের বক্তব্য তুলে ধরা যায়। অনুচ্ছেদের শেষ বাক্যটি এমন হতে হয়, যাতে বাক্যটি পরের অনুচ্ছেদের সূচনা বাক্যের সাথে সম্পর্কিত থাকে।
৬. এক বা একাধিক অনুচ্ছেদ নিয়ে অনেক সময়ে আলাদা আলাদা পরিচ্ছেদ তৈরি হতে পারে। তখন পরিচ্ছেদগুলোর আলাদা শিরোনামও দেওয়া যায়।
৭. রচনার শেষে লেখকের সমাপনী বক্তব্য দিয়ে একটি উপসংহার তৈরি করতে হয়।
৮. বিবরণের ভাষা হতে হয় সহজ, সরল ও স্পষ্ট।
৯. বিবরণে একই কথার পুনরুল্লেখ করা যায় না।
১০. বিবরণে কোনো তথ্যের উল্লেখ থাকলে সেই তথ্যের যথার্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিতে হয়।
১১. পুরো রচনাটি বিষয়-অনুযায়ী হতে হয়, অপ্রাসঙ্গিকতা বর্জন করতে হয়।
১২. অন্যের লেখা হুবহু অনুকরণ করা ঠিক নয়।
নমুনা: বিবরণমূলক রচনা
জাদুঘর ভ্রমণ
গত ডিসেম্বরে আমি মা-বাবার সঙ্গে ঢাকার জাতীয় জাদুঘরে গিয়েছিলাম। আমার ছোটো ভাইও আমাদের সঙ্গে ছিল। আমার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল জাতীয় জাদুঘর দেখতে যাব; কিন্তু নানা কারণে যাওয়া হয়ে ওঠেনি। জাদুঘর কেমন হয় তা আমি জানতাম। কিন্তু ছোটোবেলায় আমি মনে করতাম, জাদুঘরে জাদুকর থাকেন এবং সেখানে জাদু দেখানো হয়। একটু বড়ো হওয়ার পরে আমার এই ভুল ভেঙেছিল।
সেদিন ছিল শুক্রবার। দুপুরের খাওয়া শেষে আমরা বেলা আড়াইটার দিকে জাদুঘরের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যানজট ছিল না। ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই আমরা জাদুঘরে পৌঁছে গেলাম। জাতীয় জাদুঘরটি শাহবাগে অবস্থিত। এই জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা লর্ড কারমাইকেল।
পাশেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট। আমার ভবিষ্যতে চিত্রশিল্পী হওয়ার ইচ্ছা। তাই বাবাকে বললাম, জাদুঘর দেখা শেষ হলে ওখানে নিয়ে যেতে। টিকিট কেটে আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম। তখন জানলাম, অনলাইনেও টিকিট কাটা যায়।
মূল ভবনের প্রবেশপথে দরজার দুপাশে দুটি সুসজ্জিত কামান রয়েছে। মূল ভবনের নিচতলায় খাবারের দোকান, স্মারক বিপণি এবং ব্যাগ রাখার জায়গা আছে। সিঁড়ি দিয়ে আমরা দোতলায় উঠলাম। কোন পথ দিয়ে যেতে হবে, সেটির নির্দেশনা ছিল। ফলে গ্যালারি খুঁজে পেতে আমাদের সমস্যা হয়নি।
পুরোনো অনেক জিনিস সংরক্ষিত আছে এই জাদুঘরে। বিভিন্ন উপকরণ ও প্রত্নবস্তু প্রদর্শনের জন্য জাতীয় জাদুঘরে মোট ৪৬টি গ্যালারি আছে। জাদুঘরে একটি বড়ো সংরক্ষণাগারও আছে, যেখানে অপ্রদর্শিত বহু জিনিস জমা করে রাখা আছে। আর আছে একটি গ্রন্থাগার; সেখানে অনেক বই আছে। অনুষ্ঠান করার জন্য একটি মিলনায়তন আছে। আছে একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনালয়ও।
বিশ্লেষণমূলক রচনা লেখার ক্ষেত্রে বিবেচ্য
বিশ্লেষণ দুই ধরনের হতে পারে; যথা: উপাত্ত বিশ্লেষণ ও তথ্য বিশ্লেষণ। উপাত্ত ও তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন নতুন তথ্য তৈরি হয়। বিশ্লেষিত এসব তথ্য-উপাত্ত দিয়ে বিশ্লেষণমূলক রচনা লেখা হয়। বিশ্লেষণমূলক রচনায় তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে একটি গ্রহণযোগ্য ধারণা তৈরি হয়।
বিশ্লেষণমূলক রচনা লেখার ক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার–
১. শুরুতে রচনার লক্ষ্য অনুযায়ী একটি শিরোনাম দিতে হয়।
২. লেখা শুরু করার আগে রচনাটির একটি খসড়া পরিকল্পনা করে নিতে হয়। তথ্য, যুক্তি ও দৃষ্টান্ত উপস্থাপনের ধারাবাহিকতা রাখতে হয়।
৩. এ ধরনের রচনার অন্তত তিনটি অংশ থাকে: ভূমিকা, মূল অংশ ও উপসংহার।
৪. রচনার প্রবেশক হিসেবে এমন একটি ভূমিকা লিখতে হয় যা সহজে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এই ভূমিকায় একইসঙ্গে মূল বক্তব্যের ইঙ্গিতও থাকে।
৫. মূল অংশের বিবরণ কয়েকটি অনুচ্ছেদে ভাগ করে লিখতে হয়। প্রতিটি অনুচ্ছেদের শুরুতে এমন বাক্য লিখতে হয়, যার সূত্র ধরে ঐ অনুচ্ছেদের বক্তব্য তুলে ধরা যায়। অনুচ্ছেদের শেষ বাক্যটি এমন হতে হয়, যাতে বাক্যটি পরের অনুচ্ছেদের সূচনা বাক্যের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে।
৬. এক বা একাধিক অনুচ্ছেদ নিয়ে অনেক সময়ে আলাদা আলাদা পরিচ্ছেদ তৈরি হতে পারে। তখন পরিচ্ছেদগুলোর আলাদা শিরোনামও দেওয়া যায়।
৭. রচনার শেষে লেখকের সমাপনী বক্তব্য দিয়ে একটি উপসংহার তৈরি করতে হয়।
৮. বিশ্লেষণের ভাষা হতে হয় সহজ, সরল ও স্পষ্ট।
৯. ব্যক্তিগত আবেগ-অনুভূতি এড়িয়ে নিরপেক্ষভাবে বক্তব্য উপস্থাপন করতে হয়।
১০. বিশ্লেষণমূলক রচনায় একই কথার পুনরুল্লেখ করা যায় না।
১১. উপাত্ত ও তথ্যের যথার্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিতে হয়।
১২. প্রয়োজনে সারণি, ছক, ছবি ও নকশা ব্যবহার করার দরকার হতে পারে।
১৩. পুরো রচনাটি বিষয়-অনুযায়ী হতে হয়, অপ্রাসঙ্গিকতা বর্জন করতে হয়।
১৪. অন্যের লেখা হুবহু অনুকরণ করা ঠিক নয়।
নমুনা: বিশ্লেষণমূলক রচনা
বাংলাদেশের জাদুঘরের ধরন ও গুরুত্ব
ভূমিকা: সাধারণভাবে কোনো সংগ্রহশালাকে জাদুঘর বলা হয়। এটি এমন একটি স্থান বা প্রতিষ্ঠান যেখানে প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ও মূল্যবান উপকরণ সংরক্ষণ করে রাখা হয়। জাদুঘর অনেক কারণেই গুরুত্বপূর্ণ। জাদুঘরের প্রকার অনুযায়ী এর গুরুত্বও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ঐতিহাসিক, বৈজ্ঞানিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক ইত্যাদি নানা গুরুত্ব বহন করে জাদুঘর।
জাদুঘরের প্রকার: প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত বস্তুসমূহের ভিত্তিতে জাদুঘর প্রধানত চার ধরনের: সাধারণ জাদুঘর, ঐতিহাসিক জাদুঘর, বিজ্ঞান জাদুঘর ও কলা জাদুঘর।
সাধারণ জাদুঘর: কোনো দেশের জাতীয় জাদুঘর এ রকম জাদুঘর।
ঐতিহাসিক জাদুঘর: বিভিন্ন ধরনের প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর ও আরকাইভ এর উদাহরণ।
বিজ্ঞান জাদুঘর: ভূতাত্ত্বিক জাদুঘর, প্রাণী জাদুঘর এর উদাহরণ।
কলা জাদুঘর: চিত্রকলা জাদুঘর এর উদাহরণ।
ঐতিহাসিক গুরুত্ব: জাদুঘরে অতীতের অনেক উপকরণ সংগ্রহ করে রাখা হয়। প্রাচীন সভ্যতার গুহাচিত্র, প্রস্তরলিপি, তাম্রলিপি, টেরাকোটা, তৈজসপত্র, ভাস্কর্য, স্থাপত্য, হাতিয়ার, মুদ্রা, দলিল-দস্তাবেজ ইত্যাদি উপকরণ জাদুঘরে গিয়ে দেখার সুযোগ আছে।
এসব উপকরণ থেকে বোঝা যায় কোন সময়ে কোন সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছে, মানুষের জীবনযাপন পদ্ধতিতে কীভাবে পরিবর্তন এসেছে, বিভিন্ন শাসনামলের উত্থান- পতন কীভাবে ঘটেছে, কিংবা কীভাবে মানুষের সংস্কৃতির রূপান্তর ঘটেছে। জাদুঘরের এসব উপকরণ ইতিহাস রচনার প্রাথমিক উৎস হিসেবেও কাজ করে।
বৈজ্ঞানিক গুরুত্ব: বিশেষভাবে বিজ্ঞান জাদুঘরে প্রকৃতিবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিভিন্ন নমুনা থাকে। প্রাণী জাদুঘরে মৃত প্রাণীর কঙ্কাল ও কাঠামো রাখা হয়। প্রকৃতিবিজ্ঞান জাদুঘরে ভূতাত্ত্বিক বিভিন্ন নমুনা, যেমন–জীবাশ্ম, শিলা, খনিজ, মাটি ইত্যাদি থাকে। এ ধরনের জাদুঘরের বিভিন্ন নমুনা নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করে তোলে। এসব জাদুঘর একইসঙ্গে জ্ঞানের অগ্রসরতার সাক্ষ্য দেয়।
সাংস্কৃতিক গুরুত্ব: কিছু জাদুঘরে পুরাতন লিপি, পুথি, বইপত্র এসব রাখা হয়। বিভিন্ন সময়ের পোশাক-পরিচ্ছদ, বাসনপত্র, বাদ্যযন্ত্র, অলংকার, চিত্র, চারু ও কারুশিল্প, মাটি ও কাঠ দিয়ে তৈরি উপকরণ ইত্যাদিও এসব জাদুঘরে থাকে। অতি প্রাচীন উপকরণের মধ্যে আছে প্রাণীর হাড়, চামড়া, শিং দিয়ে তৈরি উপকরণ ইত্যাদি।
এ ধরনের জাদুঘরে বিভিন্ন লেখক, শিল্পী ও বিখ্যাত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থাকে। ধর্মীয় উপাসনালয়ের পুরাতন কোনো নমুনাও থাকে। এসব উপকরণ থেকে সংস্কৃতির পরিবর্তন ও ধরন বোঝা যায়। সংস্কৃতির সুস্থ বিকাশে এ ধরনের জাদুঘর ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
অর্থনৈতিক গুরুত্ব: বাংলাদেশে প্রায় ১৩০টি জাদুঘর আছে। এসব জাদুঘরে এমন কিছু উপাদান আছে, যেগুলো প্রচার ও প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে দেশি-বিদেশি পর্যটককে আকৃষ্ট করা যায়। তাছাড়া সাধারণ ভ্রমণ ও বিনোদনের জায়গা হিসেবেও জাদুঘর জনপ্রিয়। এভাবে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হয়। বিশেষভাবে বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব হয়।
উপসংহার: সভ্যতা ও ইতিহাস পরিবর্তনশীল। তাই অতীত ও বর্তমানের উপাদানকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সংগ্রহ করা প্রয়োজন। তা না হলে নতুন প্রজন্ম ইতিহাস ও ঐতিহ্য থেকে বিচ্যুত হবে। জাদুঘর সংস্কার-সংরক্ষণ ও প্রচার-প্রসার জাতির সামগ্রিক বিকাশে ভূমিকা রাখে।
বিবরণমূলক ও বিশ্লেষণমূলক রচনার বৈশিষ্ট্য যাচাই করি
কোনো একটি দৈনিক পত্রিকা থেকে একটি বিবরণমূলক ও একটি বিশ্লেষণমূলক রচনা চিহ্নিত করো এবং লেখা দুটি কেটে ‘আমার বাংলা খাতা’য় আঠা দিয়ে লাগাও। এগুলো কেন বিবরণমূলক এবং কেন বিশ্লেষণমূলক রচনা, তা সংক্ষেপে নিজের যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন করো। তোমার যুক্তি বন্ধুদের কাছে বলো এবং তাদের মতামত নাও।
বিবরণমূলক ও বিশ্লেষণমূলক রচনা তৈরি করি
নিচের তালিকা থেকে একটি বিবরণমূলক রচনা এবং একটি বিশ্লেষণমূলক রচনা তৈরি করো। রচনা দুটি ’আমার বাংলা খাতা’য় লেখো। রচনার শিরোনাম নিজের মতো করে তৈরি করে নাও।
ক. বিবরণমূলক রচনার বিষয়:
১. বাংলাদেশের ফসল
২. ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
৩. নববর্ষ উদ্যাপন
৪. বিজ্ঞান মেলা
৫. ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
খ. বিশ্লেষণমূলক রচনার বিষয়:
৬. বাংলাদেশের অগ্রগতি
৭. কৃষিকাজে বিজ্ঞান
৮. অধ্যবসায়
৯. সময়ের মূল্য
১০. শিশু দিবস
শিক্ষার্থীরা, উপরে নবম শ্রেণির বাংলা ৫ম অধ্যায় সমাধান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বাংলা বইয়ের বিবরণমূলক ও বিশ্লেষণমূলক রচনা লিখি পরিচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা শেষে তোমাদের একটি ক্লাসের লিংক দেওয়া হয়েছে। এই ক্লাসটি করলে তোমরা বিবরণমূলক ও বিশ্লেষণমূলক রচনা লিখি পরিচ্ছেদ সম্পর্কে সহজে বুঝতে পারবে ও এই পরিচ্ছেদে যেসকল কাজ করতে দেওয়া হয়েছে সেগুলোও করতে পারবে।
আমাদের ওয়েবসাইটে তোমার প্রয়োজনীয় সাবজেক্টের প্রশ্নের উত্তর না পেলে কোর্সটিকা ফেসবুক পেজে ইনবক্স করতে পারো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post