পশ্চিমবঙ্গের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা, আমরা এ সপ্তাহে কোর্সটিকা ইন্ডিয়ায় তোমাদের ভূগোল বইয়ের প্রশ্নের উত্তরগুলো ধরাবাহিকভাবে শেয়ার করেছি। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আজ আমরা নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন 2023 প্রকাশ করতে চলেছি। আজকের এ আলোচনায় তোমরা বইয়ের প্রতিটি অধ্যায় থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো সাজেশন আকারে পাবে।
আমরা চেষ্টা করেছি, সাজেশনের প্রতিটি প্রশ্ন উত্তরসহ তুলে ধরতে। সুতরাং তোমরা এই সাজেশনে বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্ন, অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন, ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন, বড় প্রশ্ন এগুলো সবই উত্তরসহ পাবে। যা তোমরা পিডিএফ ফরমেটে সংগ্রহ করতে পারবে। তাহলে চলো শুরু করি।
নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন 2023
১ম অধ্যায় – গ্রহরূপে পৃথিবী
২য় অধ্যায় – পৃথিবীর গতিসমূহ
৩য় অধ্যায় – পৃথিবীপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়
৪র্থ অধ্যায় – ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া ও পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপ
৫ম অধ্যায় – আবহবিকার
৬ষ্ঠ অধ্যায় – দুর্যোগ ও বিপর্যয়
৭ম অধ্যায় – ভারতের সম্পদ
৮ম অধ্যায় – পশ্চিমবঙ্গ
৯ম অধ্যায় – মানচিত্র ও স্কেল
ভূগোল প্রথম অধ্যায় সাজেশন
১. জিয়ড কাকে বলে?
উত্তর : গড়সমুদ্র তল বিশিষ্ট, গোলাকার সম অভিকর্ষজ পৃষ্টদেশ বিশিষ্ট পৃথিবিকে জিয়ড বলে।
২. সৌরজগতের অন্তর্ভাগ ও বহির্ভাগের গ্রহগুলির নাম কী কী?
উত্তর : সৌরজগতে অন্তর্ভাগে গ্রহগুলো হল- বুধ শুক্র পৃথিবী মঙ্গল। অপরদিকে বহির্ভাগের গ্রহ গুলো হল- বৃহস্পতি শনি ইউরেনাস নেপচুন।
৩. পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরুব্যাসের পার্থক্য কত?
উত্তর : পৃথিবীর নিরক্ষীয় ও মেরু ব্যাসের পার্থক্য হল 43 কিমি।
৪. দিগন্তরেখা কী?
উত্তর : কোনো ফাঁকা স্থানে দাঁড়ালে মনে হয় দূরে আকাশ নিচু হয়ে মাটিতে মিশেছে । যে কাল্পনিক রেখায় আকাশ মিশেছে মনে হয় তাকে দিগন্ত রেখা বলে।
৫. পৃথিবীর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন স্থান দুটি কী কী?
উত্তর : পৃথিবীর সর্বোচ্চ স্থান হল হিমালয় পর্বত এবং সর্বনিম্ন স্থানটি হল মারিয়ানা খাত।
ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় সাজেশন
১. পৃথিবীর আবর্তন গতি কাকে বলে ?
উত্তর: সূর্যকে সামনে রেখে পৃথিবী নিজের অক্ষ বা মেরুরেখার চারদিকে পশ্চিম থেকে পূর্বে অবিরাম ঘুরে চলেছে । নিজের অক্ষকেন্দ্রিক পৃথিবীর এই ধরনের গতিকে বলে আহ্নিক গতি বা আবর্তন গতি । নিজের অক্ষের চারদিকে এইভাবে একবার সম্পূর্ণ পাক খেতে বা আবর্তিত হতে পৃথিবীর সময় লাগে ২৩ ঘণ্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড অর্থাৎ প্রায় ২৪ ঘন্টা বা ১ দিন।
২. পৃথিবীর পরিক্রমণ গতি বা বার্ষিক গতি কাকে বলে ?
উত্তর: পৃথিবী নিজের মেরুদন্ডের চারদিকে আবর্তন করতে করতে একটি নির্দিষ্ট উপবৃত্তাকার পথ ধরে অনবরত সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে । পৃথিবীর এই ধরনের সূর্যকেন্দ্রিক গতিকে বলে পরিক্রমণ গতি বা বার্ষিক গতি । সূর্যকে একবার সম্পূর্ণ প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড ।
৩. সৌরদিন ও নক্ষত্রদিন কাকে বলে ?
উত্তর: নিজের মেরুরেখার চারদিকে পৃথিবীর একবার সম্পূর্ণ আবর্তন করতে সময় লাগে সূর্যের হিসেবে ২৪ ঘন্টা, কিন্তু নক্ষত্রের হিসেবে ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড । এজন্য ২৪ ঘন্টাতে একটি সৌরদিন এবং এর থেকে ৩ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড কম সময়ে একটি নক্ষত্রদিন ধরা হয় ।
৪. ছায়াবৃত্ত কাকে বলে ?
উত্তর: আবর্তনের সময় পৃথিবীর যে অর্ধাংশ সূর্যের দিকে আসে, সেখানে হয় দিন এবং বিপরীত দিকের অর্ধাংশে হয় রাত্রি । ভূপৃষ্ঠের এই আলোকিত অর্ধাংশ ও অন্ধকার অর্ধাংশের বৃত্তাকার সীমারেখাকে বলে ছায়াবৃত্ত।
৫. দিন ও রাত্রির বিভিন্ন অবস্থা কী কী?
উত্তর: দিন ও রাত্রির বিভিন্ন অবস্থা : (১) উষা ও গোধূলি, (২) প্রভাত ও সন্ধ্যা, (৩) মধ্যাহ্ন ও মধ্যরাত্রি ।
ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় সাজেশন
১. নিরক্ষরেখাকে মহাবৃত্ত (Great Circle) বলে কেন?
উত্তর : পৃথিবীর ওপর উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর মাঝ বরাবর ও সমদূরত্বে পূর্ব-পশ্চিমে যে রেখাটি কল্পনা করা হয়েছে, তাকে রক্ষরেখা বলে। এটি একটি পূর্ণবৃত্ত এবং সবচেয়ে বড়াে পরিধির বৃত্ত। সেইজন্য নিরক্ষবৃত্তকে মহাবৃত্ত বলে। মহাবৃত্ত বরাবর পৃথিবীকে কাল্পনিকভাবে কাটলে পৃথিবী সমান দুইভাগে বিভক্ত হবে।
২. নিরক্ষরেখার অপর নাম বিষুবরেখা কেন?
উত্তর : বিষুব’ কথাটির অর্থ সমান। নিরক্ষরেখার ওপর বছরের প্রতিটি দিন সূর্যরশ্মি লম্বভাবে বা প্রায় লম্বভাবে পড়ে বলে।দিন-রাত্রির দৈর্ঘ্য সমান হয়। তার্থাৎ, 12 ঘণ্টা দিন ও 12 ঘণ্টা রাত্রি সেই কারণে এই রেখাটির অপর এক নাম বিষুবরেখা।
৩. সমাক্ষরেখা কাকে বলে?
উত্তর : ভূগােলকের ওপর একই অক্ষাংশবিশিষ্ট স্থান বিন্দুগুলিকে পরপর যুক্ত করে যে রেখাটির সৃষ্টি হয়, তাকে সমাক্ষরেখা বলে। অর্থাৎ, সমান অক্ষাংশবিশিষ্ট রেখাকে সমাক্ষরেখা বলা হয় এবং একই সমাক্ষরেখার ওপর অবস্থিত প্রতিটি স্থানের অক্ষাংশ একই (সমান)।
নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন 2023
৪. অক্ষাংশ (Latitude) কাকে বলে?
উত্তর : উভয় গােলার্ধে নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরে বা দক্ষিণে পৃথিবীর কোনাে স্থানের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের অক্ষাংশ বলে। অর্থাৎ,নিরক্ষরেখার উত্তর বা দক্ষিণে অবস্থিত কোনাে স্থান পৃথিবীর নিরক্ষরেখাকেন্দ্রে নিরক্ষীয় তলের সঙ্গে যে কোণ উৎপন্ন করে, তাকে অক্ষাংশ বলে।
উদাহরণস্বরূপ-কলকাতার অক্ষাংশ 22°34’উত্তর বলতে বােঝায় কলকাতা নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরে 22°34′ কৌণিক দূরত্বে অবস্থিত।
৫. দ্রাঘিমা (Longitude) কাকে বলে?
উত্তর : মূলমধ্যরেখা থেকে পূর্ব ও সুমেরু পশ্চিমে কোনাে স্থানের নিরক্ষীয়তল বরাবর কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের দ্রাঘিমা (Longitude) বলে। তার্থাৎ, পৃথিবীর কেন্দ্রে মূলমধ্যরেখা থেকে পূর্বে ও পশ্চিমে কোনাে স্থানের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের দ্রাঘিমা বলে। উদাহরণস্বরূপ- কুমেরু কলকাতার দ্রাঘিমাংশ ৪৪°30′ পূর্ব চিত্র 3.27° কৌণিক দূরত্বের বলতে বােঝায় কলকাতা নিরক্ষীয় সাহায্যে দ্রাঘিমা নির্ণয় তল বরাবর মূলমধ্যরেখা থেকে পূর্বে ৪৪°30′ কৌণিক দূরত্বে অবস্থিত।
ভূগোল চতুর্থ অধ্যায় সাজেশন
১. বহির্জাত ও আন্তর্জাত প্রক্রিয়া বলতে কি বোঝো?
উত্তর : যে পদ্ধতিতে পৃথিবীর উপরিভাগের বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠে ক্রিয়া করে সেই পদ্ধতিতে বহির্জাত প্রক্রিয়া বলে। যে পদ্ধতিতে পৃথিবীর ভূগর্ভে বিভিন্ন প্রকার অভ্যন্তরীণ শক্তি ক্রিয়া করে সেই পদ্ধতিকে অন্তর্জাত প্রক্রিয়া বলে।
২. সমপ্রায় ভূমি কাকে বলে?
উত্তর : নদীর জলপ্রবাহ ও অন্যান্য প্রাকৃতিক শক্তির প্রভাবে প্রাচীন মালভূমি এবং উচ্চভূমি দীর্ঘদিন ধরে ক্ষয় পেতে পেতে এক সময় উঁচু-নীচু ঢেউ-খেলানো ভূমি বা প্রায় সমতলভূমিতে পরিণত হলে তাদের সমপ্রায় ভূমি বলা হয়।
৩. ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমি বলতে কী বোঝো?
উত্তর : যখন কোন বিস্তৃর্ণ মালভূমি বিভিন্ন প্রাকৃতিক ক্ষয়কারী শক্তির দ্বারা কতগুলি অংশে বিভক্ত হয়ে বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থান করে তখন সেই মালভূমি গুলিকে ব্যবচ্ছিন্ন মালভূমি বলে। যেমন – ছোটনাগপুর মালভূমি।
৪. পর্বত বেষ্টিত মালভূমি কাকে বলে?
উত্তর : দুই বা ততোধিক পর্বতের মধ্যবর্তী স্থানে কোন মালভূমি অবস্থান করলে সেই মালভূমিকে পর্বত বেষ্টিত মালভূমি বলে। যেমন তিব্বতীয় মালভূমি।
৫. প্লাবন সমভূমি বলতে কি বোঝো?
উত্তর : নদীর তীরবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে অপেক্ষাকৃত মসৃণভূমি যা নদীর উপচে পড়া জলরাশি বা প্লাবনের ফলে যে সমভূমির সৃষ্টি হয় তাকে প্লাবন সমভূমি বলে।
ভূগোল পঞ্চম অধ্যায় সাজেশন
১. রেগােলিথ মাটি নয় কেন?
উত্তর : সময়ের সঙ্গে পরিণত পর্যায়ের শেষে আবহবিকারজাত সূক্ষ্ম শিলাচূর্ণের সঙ্গে খনিজদ্রব্য, জৈবপদার্থ, জল ইত্যাদি মিশে মাটি তৈরি হয়। একেবারে প্রাথমিক পর্যায়ে আবহবিকারের ফলে শিলা বিচূর্ণীভূত হয়ে রেগােলিথ সৃষ্টি হয় যা ভূত্বকের উপর পাতলা, কোমল ও শিথিল আস্তরণরূপে বিরাজ করে। এদের বিশেষ কোনাে ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম থাকে না। তাই রেগােলিথকে মাটি বলা যায়না। এজন্য যান্ত্রিক আবহবিকারের ফলে সৃষ্ট পর্বতের পাদদেশীয় ঢালে সঞ্জিত ট্যালাস বা স্ক্রি-কে মাটি বলা যায় না।
২. সমােন্নতি শস্যায়ন (Contour farming) কাকে বলে?
উত্তর : শস্য চাষের জন্য মালভূমি বা পার্বত্য অঞ্চলের ঢালু জমিতেসমােন্নতি রেখা বরাবর আল ও নালা (Ridge) তৈরি করা হয়। এর ফলে শুষ্ক অঞ্চলে বৃষ্টির জল আলে বাধা।পেয়ে মৃত্তিকায় অনুপ্রবেশ করে এবং অধিক বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চলে অতিরিক্ত জল নালার মাধ্যমে বাইরে বেরিয়ে যায়, এই শস্যায়নকে সমােন্নতি শস্যায়ন বলে। ঢালু জমিতে মৃত্তিকাকে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করার অন্যতম পদ্ধতি হল এই সমােন্নতি শস্যায়ন।
৩. সােলাম কী?
উত্তর : ইংরাজি ‘Soi৷’ শব্দটি এসেছে ল্যাটিন শব্দ ‘So-lum’ (সসালাম) থেকে, যার অর্থ ভূমি বা মেঝে (Floor)। আবহবিকারের ফলে আদি শিলা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যে রেলগালিথের সৃষ্টি হয় তার উপরিভাগের যে মৃত্তিকা স্তর থেকে উদ্ভিদ খাদ্য সংগ্রহ করে তাকে সসালাম বলে। এককথায় মৃত্তিকার E ও B স্তরকে একত্রে সােলাম বলে।
বৈশিষ্ট্য ; অপরিণত মাটিতে সােলাম গঠিত হয় ।কেবলমাত্র পরিণত মাটিতেই সােলাম গঠিত হয়। এটি উদ্ভি ছােটো প্রাণী ও জীবাণুকুলের আবাসস্থল। এটি মৃত্তিকার জৈরসায়নাগার হিসেবে কাজ করে।
পশ্চিমবঙ্গ নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন
৪. কাস্ট ভূমিরূপ কাকে বলে?
উত্তর : চুনাপাথরযুক্ত অঞলে ভৌমজলের কার্যের ফলে যে বিশেষ ধরনের তুমিনুপের সৃষ্টি হয়, তাকে কার্ট ভূমিরূপ বলে। সাধারণত কার্বনেশন প্রক্রিয়া জল, বাতাসের কার্বন ডাইন্যাইড চুনাপাথরের সঙ্গে বিক্রিয়া করে ক্যালশিয়াম বাইকার্বোনেট উৎপন্ন করে এই প্রকার ভুমিরুপ গঠন করে।
৫. স্ক্রি বা ট্যালাস কাকে বলে ?
উত্তর : শীতপ্রধান পার্বত্য অঞলে যান্ত্রিক আবহবিকারের মাধ্যমে শিলাস্তর ফেটে টুকরাে টুকরাে অসংখ্য কোণবিশিষ্ট প্রস্তরখণ্ডের সৃষ্টি করে। এই কোণবিশিষ্ট প্রস্তরখণ্ডগুলি উল্লম্বভাবে পর্বতগাত্রে অবস্থান করলে তাকে, স্ক্রি বা ট্যালাস বলে।
ভূগোল ষষ্ঠ অধ্যায় সাজেশন
১. মেঘ ভাঙা বৃষ্টি (Cloud burst) বলতে কী বােঝাে?
উত্তর : দ্রুত ঘনীভবনের কারণে হঠাৎ ভারী বর্ষণ হলে, তাকে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি (Cloud burst) বলে। এর ফলে পার্বত্য অঞ্চলে যে বিশাল মাত্রায় দ্রুতগতি সম্পন্ন জলপ্রবাহ ঘটে, তাকে হড়পা বান (Flash Flood) বলে। এর ফলে ধস নামে এবং ব্যাপক হারে জীবন ও সম্পত্তিহানি হয়।
২. বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা বলতে কী বােঝো?
উত্তর : বিপর্যয়ের সকল স্তরে গৃহীত নীতিসমূহ, প্রশাসনিক সিদ্ধান্তসমূহ এবং সংশ্লিষ্ট কার্যকলাপের সমষ্টিগত রূপকে বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা বলে।
৩. মহা অগ্ন্যুৎপাত (Super volcano) কী?
উত্তর : যে সমস্ত আগ্নেয়গিরি থেকে 1015 কেজি-এর বেশি ম্যাগমা উদ্গীরণ হয় তাদের Super volcano মহা অগ্ন্যুৎপাত বলে। এই মহা অগ্ন্যুৎপাতগুলি সাধারণত তপ্তবিন্দুপাত অঞ্চলে (Subduction Zone)-এ সংঘটিত হয়।
৪. পশ্চিমবঙ্গের বন্যাপ্রবণ অঞ্চলগুলির কয়েকটি উল্লেখ করাে।
উত্তর : পশ্চিমবঙ্গের বন্যাপ্রবণ অঞ্চলগুলি হচ্ছে-
কোচবিহারে, দিনহাটা, তুফানগঞ্জ, মাথাভাঙা; সালদার, ইংলিশবাজার, কালিয়াচক, নদিয়ার করিমপুর, নাকাশিপাড়া, কালিগঞ্জ, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঘাটাল, চন্দ্রকোনা, কেশপুর, উত্তর চব্বিশ পরগনার হাবরা, বাদুড়িয়া, বনগাঁ প্রভৃতি।
শিক্ষার্থীরা, উপরে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি যে, কীভাবে নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন 2023 সংগ্রহ করবে। উপরে ভূগোল বইয়ের অধ্যায়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি অধ্যায়ের নামের ওপর ক্লিক করলে উক্ত অধ্যায়ের সাজেশনমূলক প্রশ্নোত্তর পাওয়া যাবে।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post