নিমগাছ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের (বনফুল) অদৃশ্যলোক গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত ‘নিমগাছ গল্প । এই গল্পের সংক্ষিপ্ত অবয়বের মধ্যে লেখক বিপুল বক্তব্য উপস্থাপনের যে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন তা বাংলা সাহিত্যে বিরল।
নিমগাছের বর্ণনা, এর পাতা, বাকল, ছায়ার ইত্যাদির বাহ্যিক উপকারিতা কবিতার মতো বর্ণনা করা হয়েছে এই গল্পে। কবিরাজ তার চিকিৎসার কাজে, সাধারণ মানুষ প্রাত্যহিক প্রয়োজনে নিমগাছকে অনবরত ব্যবহার করে থাকে।
কিন্তু কেউ এই গাছের সামান্যও যত্ন নেয় না। একজন কবি একদিন নিমগাছের গুণ ও রূপের প্রশংসা করে। নিমগাছের ভালো লাগে ঐ লোককে এবং সে তার সঙ্গে চলে যেতে চায়। কিন্তু মাটির গভীরে তার শিকড়। গাছটি যেতে পারে না । আসলে গাছ তো চলতে পারে না। এটি একটি প্রতীকী গল্প ।
নিমগাছ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: রহিমদের বাড়িতে দীর্ঘ চল্লিশ বছর যাবৎ কাজ করছেন আকলিমা খাতুন। এক কথায় তাদের সংসারটা শুধু বাঁচিয়ে রেখেছেন তা নয় বরং তাদের সমৃদ্ধির মূলে তার অবদান সীমাহীন। বয়সের ভারে আজ সে অক্ষম হয়ে বিদায় নিতে চায়। কেননা তার পক্ষে এখন আর গতর খাটানো অসম্ভব। তার এ প্রস্তাবে রহিম বলে, ‘আপনাকে কোথাও যেতে হবে না। জীবনের বাকি সময়টুকু আমাদের পরিবারের সদস্য হয়ে কাটাবেন।’
ক. চর্মরোগের অব্যর্থ মহৌষধ কোনটি?
খ. নিমগাছটি না কাটলেও কেউ তার যত্ন করে না কেন?
গ. উদ্দীপকের আকলিমার সাথে ‘নিমগাছ’ গল্পের লক্ষ্মী বউয়ের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি তুলে ধরো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘নিমগাছ’ গল্পের সমগ্রভাবকে নয় বরং বিশেষ একটা দিককে তুলে ধরে—যুক্তিসহ প্রমাণ করো।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. চর্মরোগের অব্যর্থ মহৌষধ নিমগাছের পাতা।
খ. ঔষধি গুণসম্পন্ন বলে নিমগাছ যতœ না করলেও বেড়ে ওঠে। আর ঔষধি গুণ আছে বলেই বাড়ির আশপাশে জন্মালে কেউ কাটে না।
বনফুলের প্রতীকী ও তাৎপর্যপূর্ণ গল্প ‘নিমগাছ’। লেখক এখানে নিমগাছ ও নিমপাতার গুণাগুণ বর্ণনা করেছেন। নিমগাছ চর্মরোগ, কৃমিনাশক, পেটের পীড়া প্রভৃতি নিরাময়ে অব্যর্থ ওষুধ হিসেবে কাজ করে। নিমগাছের ছাল পাতা এবং নিমফল থেকে উৎপন্ন নিমতেল ওষুধ প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। নানাবিধ উপকারিতার জন্য এ গাছ কেউ সহজে কাটে না।
গ. স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও পরিবেশবান্ধব হিসেবে নিমগাছ যেমন উপকারী, আকলিমাও রহিমদের পরিবারে তেমনি উপকারী ও প্রয়োজনীয়।
‘নিমগাছ’ গল্পে লেখক নিমগাছের উপকারিতা তুলে ধরেছেন। নিম গাছের ছাল, পাতা, ফল খুবই উপকারী। গাছটি পরিবেশবান্ধব। এর ছাল, পাতা, ফল, চর্মরোগ, পেটের পীড়া, বমি প্রভৃতি নিরাময়ে খুব ভালো কাজ করে। কচি ডাল ভেঙে চিবালে দাঁত ভালো থাকে। কচি পাতা ভেজে বেগুনসহকারে খেলে যকৃতের খুব উপকার হয়। নিমের হাওয়া ভালো বলে এটিকে কেউ কাটতে দেয় না।
উদ্দীপকের আকলিমা রহিমদের বাসায় কাজ করেন চল্লিশ বছর ধরে। ওই সংসারে তার অবদান অসামান্য ও সীমাহীন। বয়সের ভারে অক্ষম হয়ে পড়ায় তিনি বিদায় নিতে চান। তিনি মনে করেন তার প্রয়োজন ফুরিয়েছে। কিন্তু রহিম তাকে কোথাও যেতে দেয়নি।
বরং পরিবারের সদস্য হয়ে বাকি জীবন কাটানোর পরামর্শ দিয়েছে। আকলিমার সাথে ‘নিমগাছ’ গল্পের নিমগাছের সাদৃশ্য রয়েছে। কারণ আকলিমা নিমগাছের মতো একই স্থানে থেকে পরের উপকার করেছেন। ওই পরিবারে সমৃদ্ধি এনে দিয়েছেন। উভয়ের কাজ পরের কল্যাণ। কিন্তু কেউ নিজের অবস্থান ছেড়ে যেতে পারেনি। আকলিমা শারীরিকভাবে অক্ষম হলেও তিনি একটা মায়ার জালে আটকা পড়েছেন।
ঘ. উদ্দীপকে আকলিমা খাতুনের শুধু পরার্থে বিশেষ অবদানের কথা বলা হয়েছে, ‘নিমগাছ’ গল্পের সমগ্রভাবকে পূর্ণাঙ্গভাবে তুলে ধরেনি।
‘নিমগাছ’ গল্পে লেখক নিমগাছের গুণাগুণের পাশাপাশি একটি গভীর সত্যকে তুলে ধরেছেন। নিমগাছের পাতা, বাকল, ফল প্রভৃতি ঔষধি গুণসম্পন্ন। নিমগাছের ছায়া ও বাতাস বিশেষ উপকারী। নিমগাছের নানা উপকারিতা আছে বলে মুরব্বিরা এই গাছ কাটতে নিষেধ করেন।
কিন্তু এটি খুব অনাদরে অবহেলায় বিনা পরিচর্চায় বড় হয়ে থাকে। লেখকের শুধু নিমগাছের গুণাগুণ বর্ণনাই উদ্দেশ্য নয়। তিনি মানবজীবনের গভীর তাৎপর্যের দিকটিও তুলে ধরেছেন। এত গুণাগুণ সত্ত্বেও নিমগাছটি যেমন ময়লা-আবর্জনায় মধ্যে দাঁড়িয়ে থাকে তেমনি বাড়ির গৃহকর্ম নিপুণা লক্ষী বউটা শুধু কাজ করে যায়, কোথাও যেতে পারে না। মনের কোনো ইচ্ছা আকাক্সক্ষা পূরণের সাধ্য তার নেই।
উদ্দীপকে বর্ণিত হয়েছে গৃহকর্মী আকলিমা খাতুনের কথা। তিনি রহিমদের সংসারে চল্লিশ বছর ধরে কাজ করছেন। তিনি আজ বয়সের ভারে ভারাক্রান্ত। কাজ করার শক্তি হারিয়ে ফেলেছেন। তাই তিনি ভাবছেন তার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেছে। তিনি এই সংসার ছেড়ে চলে যেতে চান যদিও সংসারে তার ছিল অসামান্য অবদান। কিন্তু রহিম তাকে চলে যেতে নিষেধ করে তাকে বলেছে পরিবারের সদস্য হয়ে থাকতে।
রহিমদের পরিবারে উদ্দীপকের আকলিমা খাতুনের অবদান অপরিসীম। তার অবদানে ওই পরিবার সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে গেছে। অন্যদিকে ‘নিমগাছ’ গল্পে নিমগাছের উপকারিতার শেষ নেই। কিন্তু এটির কোনো চলৎশক্তি নেই, কোথাও যেতে পারে না। উদ্দীপকের আকলিমা হয়তো যেতে পারতেন তিনি কিন্তু এই বয়সে কোথায় যাবেন তাই রয়ে গেছেন। এছাড়া গল্পে একজন গৃহকর্মে নিপুণা লক্ষ্মী বউয়ের কথা চমৎকারভাবে শেষ লাইনে নিয়ে আসা হয়েছে। একটি লাইনে এই গৃহবধূর অব্যক্ত সব কথাই যেন প্রকাশিত হয়েছে।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: ষাট বছরের বৃদ্ধ মকবুলের সাথে বিয়ে হয় তেরো বছরের টুনির। ধানভানা থেকে শুরু করে জমির কাজ সবই মকবুল টুনির দ্বারা করায়। টুনির কর্মদক্ষতার জন্য মকবুলের চাচাতো ভাই মন্তু টুনির রূপে ও গুণে মুগ্ধ। টুনি মাঝে মাঝে স্বপ্ন দেখে মন্তুর সাথে চলে যাওয়ার। কিন্তু সে যেতে পারে না।
ক. বাড়ির পাশে নিমগাছ গজালে কারা খুশি হয়?
খ. নিমগাছটার লোকটার সাথে চলে যেতে ইচ্ছে করে কেন?
গ. উদ্দীপকের মকবুল ‘নিমগাছ’ গল্পের কার প্রতিনিধি? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “টুনি যেন ‘নিমগাছ’ গল্পের লক্ষ্মীবউ”—তুমি কি একমত? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
নিমগাছ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩: স্বামী-সন্তান আর শ্বশুর-শাশুড়ি নিয়ে সুখের সংসার সূচনার। সবাই কীভাবে সুস্থ ও সুন্দর থাকবে সেদিকে গভীর মনোযোগ তার। একইভাবে পরিবারের সদস্যরাও তার প্রতি যথেষ্ট যতœশীল। একদিন সূচনার এক বান্ধবী তাকে প্রস্তাব করল সব বান্ধবী মিলে দূরে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার। কিন্তু পরিবারের সবাইকে বাদ দিয়ে একা যেতে তার মন সায় দেয় না।
ক. কে নিমগাছের রূপ ও গুণের প্রশংসা করেন?
খ. ‘মাটির ভিতরে শিকড় অনেক দূরে চলে গেছে’—কথাটি কেন বলা হয়েছে?
গ. ‘নিমগাছ’ গল্পে বর্ণিত গৃহবধূর সাথে উদ্দীপকের গৃহবধূর অমিল ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘নিমগাছ’ গল্পের মতোই প্রতীকধর্মী—এ প্রসঙ্গে তোমার মতামত বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪: রহমান সাহেব অত্যন্ত পরোপকারী মনোভাবের মানুষ। যে কেউ বিপদে পড়লে সাহায্য করতে ছুটে যান তিনি। নিজের সমস্যার কথা চিন্তা না করে যথাসাধ্য সহযোগিতা করেন। রহমান সাহেবের এ স্বভাবের কারণে তাঁর স্ত্রী মাঝে মাঝে খুব বিরক্ত হন। অন্যের উপকার করতে গিয়ে নিজের সমস্যা ডেকে আনার বিষয়টি মানতে পারেন না তিনি। রহমান সাহেব স্ত্রীকে বোঝাতে চান—“মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য।”
ক. বাড়ির পাশে নিমগাছ গজালে কারা খুশি হন?
খ. বিজ্ঞরা নিমগাছ কাটতে নিষেধ করে কেন?
গ. ‘নিমগাছ’ গল্পের নিমগাছের সাথে উদ্দীপকের রহমান সাহেবের সাদৃশ্য কোথায়?
ঘ. ‘নিমগাছ’ গল্পের মতোই উদ্দীপকের শেষ বাক্যটি যেন সীমাহীন কথার আখ্যান—উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৫: বৃদ্ধ কালাম মিয়া সারা জীবন অনেক কষ্ট করে ছেলেদের লেখাপড়া করিয়েছেন। তারা সবাই এখন শহরে প্রতিষ্ঠিত জীবন যাপন করছে। কালাম মিয়া দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ হওয়ায় ছেলেরা তাকে শহরে এনে নিজেদের কাছে রেখেছে। তাদের মতামত হলো গ্রামে থাকলে বাবার সেবাযত্ন ঠিকমতো হবে না। কিন্তু গ্রামের সাথে কালাম মিয়ার যে নাড়ির সম্পর্ক। গ্রাম যেন তাঁকে বারবার ডাকে। তাঁর খুব ইচ্ছা করে সেই ডাকে সাড়া দিতে।
ক. নিমগাছের চারিদিকে কী এসে জমে?
খ. ‘বাড়ির গৃহকর্ম-নিপুণা লক্ষ্মীবউটার ঠিক এক দশা।’—কথাটি বুঝিয়ে লেখো।
গ. ‘নিমগাছ’ গল্পের নিমগাছ এবং উদ্দীপকের কালাম মিয়ার প্রতি মানুষের আচরণের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরো।
ঘ. গল্পের নিমগাছ এবং উদ্দীপকের বৃদ্ধের চলে যাওয়ার আকুতি কি একই সুরে গাঁথা? মতামত বিশ্লেষণ করো।
পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত প্রশ্নব্যাংক
সৃজনশীল প্রশ্ন—৬: স্বামী, সন্তান, আত্মীয়-স্বজন নিয়ে ‘জমিলার’ বড় সংসার। প্রতি মুহূর্তেই সংসারে তাকে প্রয়োজন। কঠিন দায়িত্বের জালে আবদ্ধ সে। এভাবেই জীবনের সত্তরটি বছর কেটে গেল। এখন তার পরিশ্রম করার সামর্থ্য নেই। সংসারে সে এখন বোঝা। তার ঠাঁই এখন বৃদ্ধাশ্রমে।
ক. বনফুলের প্রকৃত নাম কী?
খ. নতুন লোকটা মুগ্ধ দৃষ্টিতে নিমগাছের দিকে চেয়ে রইল কেন?
গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘নিমগাছ’ গল্পের সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘নিমগাছ’ গল্পের সমগ্র ভাব ধারণ করে না—মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৭: বৃদ্ধ বয়সে মানুষের একটু বাড়তি যত্ন-আত্তির দরকার। নিমগাছ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর কিন্তু আবদুল জলিল ছৈয়ালের (৮০) ভাগ্যটা অন্য রকম। একমাত্র ছেলের সংসারে ঠাই হয়নি। তার ঠিকানা হয়েছে। ফরিদপুর শহরের টেপাখােলায় বৃদ্ধদের জন্য নির্মিত শান্তি নিবাসে। তিন বছরে একবারও দেখা করতে আসেনি ছেলে। ছেলের অপেক্ষায় প্রহর যেন আর কাটে না তার। গতকাল সকালে ছবি তুলেছেন আলীমুজ্জামান।
ক. ‘প্রবাসী’ কিসের নাম?
খ. “আবর্জনা জমে এসে চারিদিকে।” কেন?
গ. উদ্দীপকের ঘটনা ‘নিমগাছ’ গল্পের ঘটনা থেকে কোন জায়গায় আলাদা তা নির্দেশ কর।
ঘ. “ঘটনা আলাদা হলেও উদ্দীপকের ছৈয়াল এবং ‘নিমগাছ’ গল্পের লক্ষ্মী বউয়ের বাস্তবতা এক।”—মন্তব্যটি বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৮:
i. পরীর মতন মেয়ে
বিয়ে দিয়েছিনু কাজিদের বাড়ি বনিয়াদি ঘর পেয়ে
এত আদরের বুজিরে তাহারা ভালোবাসিত না মোটে,
হাতেতে যদিও না মারিত তারে শত যে মারিত ঠোঁটে।
—জসীমউদ্দীন
ii. তোমার যেখানে সাধ চলে যাও— আমি এই বাংলার ‘পরে রয়ে যাব;
দেখিব কাঁঠালপাতা ঝরিতেছে ভোরের বাতাসে;
—জীবনানন্দ দাশ
ক. ‘বিদ্যাসাগর’ বনফুলের কোন জাতীয় রচনা?
খ. ‘নিমগাছ’কে কেন প্রতীকী গল্প বলা হয়েছে?
গ. পাঠ্য ছোটগল্প ‘নিমগাছ’-এর ম্যাজিক বাক্যের সার্থক রূপায়ণ উদ্দীপকের কোন অংশে কীভাবে ঘটেছে? আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের দুটি অংশ র ও রর অবলম্বনে পাঠ্য গল্পের বিষয় ও ভাবগত সার্থকতা নিরূপণ করা যায়।—উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৯: নাশিদের বাগানে অনেক তুলসী গাছ আছে। তুলসী পাতার রস সর্দি- কাশির জন্য খুবই উপকারী। তাই আশেপাশের ছোট বাচ্চাদের সর্দি- কাশি হলে অনেক মা-ই নাশিদের বাগানের তুলসী পাতা নিয়ে যান।
ক. বনফুলের প্রকৃত নাম কী?
খ. নিমগাছের গোড়া কেউ কেউ শান দিয়ে বাঁধিয়ে দেয় কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘নিমগাছ’ গল্পের কোন দিকটির প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘নিমগাছ’ গল্পের অন্তর্নিহিত ভাবটি তুলে ধরতে পেরেছে কি? যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন—১০: এ সংসারে এসেছিলেম ন বছরের মেয়ে হয়ে। তারপরে এই পরিবারের দীর্ঘ গলি বেয়ে দশের ইচ্ছা-বোঝাই করা এই জীবনটা টেনে টেনে শেষে পৌছিনু আজ পথের প্রান্তে এসে। সুখের-দুখের কথা একটুখানি ভাবব এমন সময় ছিল কোথা!
ক. যকৃতের পক্ষে কোনটি খুব উপকারী?
খ. “একঝাক নক্ষত্র নেমে এসেছে যেন নীল আকাশ থেকে সবুজ সায়রে”—এখানে একঝক নক্ষত্র’ বলতে কী বােঝানাে হয়েছে?
গ. নিমগাছ’ গল্পের সাথে উদ্দীপকের সাদৃশ্য নির্ণয় কর।
ঘ. উদ্দীপকের গৃহবধূর জীবন আর নিমগাছ’ গল্পের লক্ষ্মীবউটার জীবন একই সূত্রে গাঁথা।”—মন্তব্যটির সত্যতা । নিরূপণ কর।
আরও দেখো— নবম দশম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে নিমগাছ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post