নীলধ্বজের প্রতি জনা প্রশ্ন উত্তর : মাইকেল মধুসূদন দত্তের “নীলধ্বজের প্রতি জনা” কবিতায় বীরাঙ্গনা জনা একজন সদ্য সন্তানহারা জননী। কিন্তু আলোচ্য কবিতায় জনার শোকালাপের থেকে ক্রুদ্ধ অভিমানী স্বর বেশি ফুটে উঠেছে। জনার পুত্র প্রবীর যুদ্ধে নিহত হয়েছে- সে বীরোচিত কাজই করেছে। কিন্তু তার স্বামী নীলধ্বজ তার পুত্রের হত্যাকারী অর্জুনকে সিংহাসনে বসিয়ে রাজসভায় সংগীতের আয়োজন করেছেন। স্বামীর এরূপ আচরণে জনা বিস্মিত এবং ক্রুদ্ধ হয়েছেন।
নীলধ্বজের প্রতি জনা প্রশ্ন উত্তর
১. ‘মহেদ্বাস’ শব্দের অর্থ
ক. মহারথি
খ. মহাবীর
গ. মহাপুরুষ
ঘ. মহাধনুর্ধর
২. ‘শিখণ্ডী ‘ কে?
ক. পবনপুত্র ভীম
খ. রাজকুমারী অম্বার পরজন্ম জাত নপুংসক রূপ
গ. দ্রোণহস্তা দ্ৰুপদপুত্র
ঘ. সূর্যপুত্র কর্ণ
৩. জনার কাহিনি মহাভারতের যে পর্বে আছে—
ক. অশ্বমেধ পর্বে
খ. বিরাট পর্বে
গ. ভীষ্ম পর্বে
ঘ. অনুশাসন পর্বে ।
৪. ‘কুবঙ্গী ‘ শব্দের অর্থ কী?
ক. কোকিল
খ. সিংহ
গ. হরিণ
ঘ. কাক
৫. ফাল্গুনি কার নাম?
ক. অর্জুনের
খ. কর্ণের
গ. কৃষ্ণের
ঘ. কুন্তির
৬. জনার অভিযোগ কার বিরুদ্ধে?
ক. স্বামীর
খ. পুত্রের
গ. পার্থের
ঘ. কৃষ্ণের
৭. “ধীবর জননী , পিতা ব্রাহ্মণ । ” এঁদের সন্তান হলেন-
ক. ব্যাসদেব
খ. দ্রোণাচার্য
গ. দ্বৈপায়ন
ঘ. ভীষ্ম
৮. ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’- এ কোন বিদেশি কবি ও কাব্যের ছায়া আছে?
ক. দাস্তের ডিভাইন কমেডি
খ. ওভিদের হিরোইডস
গ. শেকসপিয়রের সনেট
ঘ. হোমারের ওডিসি
৯. “ভুলিব এ জ্বালা , এ বিষম জ্বালা ” – এখানে জ্বালা হলো-
ক. পরাজয়ের জ্বালা
খ. পুত্রশোকের জ্বালা
গ. নীলধ্বজের প্রতি জ্বালা
ঘ. কোনোটাই নয়
১০. “ এ জনাকীর্ণ ভবস্থল আজি বিজন জনার পক্ষে ” জনার পক্ষে ভবস্থল বিজন কেন?
ক. পুত্র হারানোর জন্য
খ. পার্থের আগমনে
গ. ভাই উলুকের মৃত্যু
ঘ. রাজ্যে কৃষ্ণর আগমনে
১১. “ চণ্ডালের পদধূলি ব্রাহ্মণের ভালে? ” চণ্ডাল কাকে বলা হয়েছে?
ক. প্রবীরকে
খ. কৃথ্বকে
গ. পার্থকে
ঘ. নীলধ্বজকে
১২. নীলধ্বজ ও জনার পারস্পরিক সম্পর্ক কী?
ক. ভাই – বোন
খ. মাতা – কন্যা
গ. দাদা – বোন
ঘ. স্বামী – স্ত্রী
১৩. ‘বীরাঙ্গনা কাব্য ’ হলো একটি—
ক. মহাকাব্য
খ. পত্রকাব্য
গ. গীতিকাব্য
ঘ. নাট্যকাব্য
১৪. ” … পিতামহেসংহারিল মহাপাপী ! ” “ পিতামহ হলেন
ক. দ্রোণ
খ. ভীষ্ম
গ. ধৃতরাষ্ট্র
ঘ. কৃষ্ণ
১৫. “ কুলটা যে নারী ” –কুলটা ‘ বলা হয়েছে
ক. সত্যবতীকে
খ. কুন্তীকে
গ. সীতাকে
ঘ. প্রমীলাকে
অতিরিক্ত বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্নের উত্তর
১. এই পত্র কবিতার উপাদান মহাভারতের কোন পর্বে আছে?
উত্তর: অশ্বমেধ পর্বে ১৪তম সর্গ।
২. জনা তাঁর স্বামীকে অভিশাপ দিয়েছে কেন?
উত্তর: জনার স্বামী পুত্রহন্তাকে মিত্র করেছেন বলে।
৩. নীলধ্বজ নরনারায়ন জ্ঞানে কাকে পুজো করছেন?
উত্তর: অর্জুনকে।
৪. ‘ছদ্মবেশে লক্ষরাজে ছলিল দুর্মতি’ – কে কার স্বয়ম্বরে ছলজনা করেছিল?
উত্তর: অর্জুন দ্রৌপদীর স্বয়ম্বর সভায় ছলনা করেছিল।
৫. কবিতায় কাকে চন্ডাল ও কাকে ব্রাহ্মণ বলা হয়েছে?
উত্তর: অর্জুনকে চন্ডাল এবং নীলধ্বজকে ব্রাহ্মণ বলে উল্লেখ করেছেন জনা।
৬. কর্ণ যুদ্ধক্ষেত্রে বিফল হগলেন কিভাবে?
উত্তর: কৃষ্ণের কৌশলে।
৭. পার্থ খান্ডব দহনে সফল হয়েছিলেন কেন?
উত্তর: কৃষ্ণের সহায়তায়।
৮. পিতামহ ভীষ্মের মৃত্যু হয়েছিল কেন?
উত্তর: শিখন্ডীর সাহায্যে পার্থ ভীষ্মকে বধ করেছিলেন।
৯. ‘এ জনাকীর্ণ ভবস্থল আজি বিজন জনার পক্ষে’ – কারণ কী?
উত্তর: কারণ জনার একমাত্র পুত্রের মৃত্যু হয়েছে।
১০. এই কবিতায় তথা কাব্যে কোন বিদেশি কবির কাব্যের ছায়া আছে?
উত্তর: রোমক কবি ওভিদ এবং তাঁর কাব্য ‘হিরোয়িক এপিসল’ Heroic Epistle।
১১. আলোচ্য পত্রকবিতার উৎস কী?
উত্তর: বীরাঙ্গনা কাব্য। ১৮৬২ সাল।
১২. বীরাঙ্গনা কী ধরনের কাব্য?
উত্তর: পত্রকাব্য।
১৩. জনার অভিশাপ কার বিরুদ্ধে?
উত্তর: পার্থের বিরুদ্ধে।
১৪. ফাল্গুনী কে?
উত্তর: পার্থ অর্থাৎ অর্জুন।
১৫. ‘মহেষ্বাস’ কথার অর্থ কী?
উত্তর: মহা ধনুর্ধর।
১৬. ইন্দিরা কে?
উত্তর: লক্ষ্মী।
১৭. কুরঙ্গী –এর অর্থ কী?
উত্তর: হরিণ।
১৮. ‘যুঝিতে’ পদের অর্থ কী?
উত্তর: যুদ্ধ করতে।
১৯. কৃতান্ত নগর বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: যমপুরীকে বুঝিয়েছেন।
২০. পুত্রহা পদের অর্থ ;লেখ।
উত্তর: পুত্রহন্তা।
২১. ‘নিবাইতে এ শোকাগ্নি ফাল্গুনীর লোহে’ – লোহে শব্দের অর্থ লেখ।
উত্তর: রক্ত।
২২. ‘শাশুড়ির যোগ্য বধূ’ – শাশুড়ি ও বধূ কারা?
উত্তর: শাশুড়ি হলেন কুন্তি এবং বধূ হলেন পান্ডবদের স্ত্রী দ্রৌপদী।
২৩. কবিতায় কুলাচার্য বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: ব্যাসদেবের কথা বলা হয়েছে?
২৪. ভীষ্মের প্রকৃত নাম কী?
উত্তর: দেবব্রত।
২৫. জনা কোথায় প্রাণ বিসর্জনের কথা বলেছেন?
উত্তর: জাহ্নবীর জলে।
২৬. পুত্রহা রিপু বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: অর্জুনকে।
২৭. স্বৈরিণী কাকে বলা হয়েছে?
উত্তর: কুন্তীকে।
২৮. নীলধ্বজ কোথাকার রাজা?
উত্তর: মাহেশ্বরী পুরীর।
নীলধ্বজের প্রতি জনা সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর
১. ‘কেমনে এ অপমান সব ধৈর্য ধরি’ – এখানে কোন অপমানের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর: ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতায় উক্তিটি জনার।
একমাত্র পুত্র প্রবীর অর্জুনের সাথে অন্যায় যুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছেন। অথচ জনার স্বামী নীলধ্বজ অর্জুনের সঙ্গে মিত্রতা করেছেন। এই বিষয়কেই অপমানজনক বলা হয়েছে।
২. ‘নিবাইতে এ শোকাগ্নি ফাল্গুনীর লোহে’ – তাৎপর্য লেখ।
উত্তর: এখানে বক্তা জনা পুত্রহন্তা অর্জুনের মৃত্যু চান। প্রবল প্রতিহিংসায় স্বামী নীলধ্বজকে যুদ্ধযাত্রায় অংশগ্রহণের কথা শুনিয়েছেন। তিনি ‘ফাল্গুনীর লোহে’ অর্থাৎ অর্জুনের রক্তে তাঁর শোকাগ্নি নির্বাপিত করার কথা এই অংশে প্রকাশ পেয়েছে।
৩. ‘টুট কিরীটির গর্ব আজি রণস্থলে’ – বক্তা এখানে কী বোঝাতে চেয়েছেন ?
উত্তর: পুত্রের হত্যাকারী অর্জুনকে যথোচিত শাস্তি প্রদানের ইচ্ছায় স্বামীকে যুদ্ধে যাওয়ার জন্য উদ্দীপ্ত করেছিল জনা। মনের তীব্র ক্রোধে জনা কিরীটি অর্থাৎ অর্জুনের গর্ব নাশ করতে চেয়েছিলেন।
৪. জনার নীলধ্বজের প্রতি অভিযোগের কারণ কী ?
উত্তর: মধুকবি রচিত ‘ নীলধ্বজের প্রতি জনা ‘ কবিতায় জনা তার স্বামী নীলধ্বজের প্রতি অভিযোগ হেনেছেন , কারণ তিনি পুত্র হত্যাকারীর বিরুদ্ধে প্রতিশোধ না নিয়ে তাঁকে নারায়ণ জ্ঞানে পূজা করেছেন ।
৫. জনা কাকে ‘ স্বৈরিণী ‘ বলে উল্লেখ করেছেন ?
উত্তর: জনা কুন্তীকে ‘ স্বৈরিণী ’ বলে উল্লেখ করেছেন ।
৬. “ অন্যায় সমরে মূঢ় নাশিল বালকে । ” বালকটি কে ? তাকে কে , কেন নাশ করেছিলেন ?
উত্তর: মধুসূদনের ‘ নীলধ্বজের প্রতি জনা ‘ কবিতায় প্রশ্নোক্ত চরণটিতে বালকটি হলো মাহেশ্বরী পুরীর যুবরাজ প্রবীর । অর্জুন প্রবীরকে তাঁর অশ্বমেধ যজ্ঞের ঘোড়া ধরার জন্য নাশ করেছিলেন ।
৭. “ এ পোড়া ললাটে লিখিলা বিধাতা যাহা , ফলিল তা কালে । ” কার পোড়া ললাটে , বিধাতা কী লিখেছিলেন ?
উত্তর: প্রবীরমাতা জনা – র পোড়া ললাটে অর্থাৎ কপালে বিধাতা অন্যায় সমরে পার্থের হাতে প্রবীরের মৃত্যু লিখেছিলেন ।
৮. “ কুলাচার্য তিনি ” —কে ?
উত্তর: ‘কুলাচার্য ’ হলেন কৃয় – দ্বৈপায়ন ব্যাস ।
৯. “ মহারথী – প্রথা কি হে এই মহারথী ? ”
উত্তর: কোন কাজ মহারথী প্রথার বিরোধী ? মহারথী প্রথা অনুযায়ী অস্ত্রধারী যৌদ্ধা নিরস্ত্রের সঙ্গে যুদ্ধ করতে পারবে না । পার্থ এই নিয়ম লঙ্ঘন করেছেন । জনার পুত্র প্রবীর পাণ্ডবদের অশ্বমেধ যজ্ঞের ঘোড়া প্রতিরোধ করলে পার্থ বা অর্জুন তাকে নিহত করেন । এই কাজকে জনা মহারথী প্রথার বিরোধী বলেছেন ।
১০. ‘আশার লতা তাইরে ছিঁড়িলি ।” কার আশার লতা, কীভাবে ছিঁড়ে গিয়েছিল ?
উত্তর: এখানে জনার একমাত্র পুত্র প্রবীরকে ‘ আশার লতা ’ বলা হয়েছে । অর্জুন অন্যায়ভাবে প্রবীরকে নিহত করেন । প্রবীর নিহত হওয়ায় জনার ‘ আশার লতা ’ ছিঁড়ে যায় ।
১১. ‘অন্যায় সমরে মূঢ় নাশিল বালকে’ – অন্যায় সমরের পরিচয় দাও।
উত্তর: অশ্বমেধের ঘোড়া নিয়ে অর্জুন মাহেশ্বরী পুরীতে প্রবেশ করলে রাজপুত্র প্রবীর অশ্বমেধের অশ্ব বাধা দেয়। তখন যুবরাজ প্রবীরের সঙ্গে পার্থের যুদ্ধের সূচনা হয়। কোনোভাবে অর্জুন প্রবীরকে পরাজিত করতে পারছিলেন না। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের ছলনায় প্রবীর মাতৃনাম করতে ভুলে গেলে সে শক্তিহীন হয়ে পড়ে এবং সেই সুযোগে ‘মূঢ়’ অর্থাৎ অর্জুন তাকে বধ করে। এই যুদ্ধকেই অন্যায় সমর বলা হয়েছে।
১২. ‘ভুলিব এ জ্বালা, এ বিষম জ্বালা’ – বক্তা কিভাবে জ্বালা ভুলতে চেয়েছেন ?
উত্তর: এখানে বক্তা হলেন জনা।
তিনি স্বামি নীলধ্বজকে অনুরোধ করেছেন, তিনি যেন রণভূমিতে অর্জুনকে যথোচিত শিক্ষা দেন। যেভাবে অন্যায় সমরে প্রবীরকে অর্জুন নিধন করেছিলেন, সেইভাবে তাঁর স্বামী অর্জুনকে প্রতিদান ফিরিয়ে দেন। এইভাবে জনার প্রতিহিংসার আগুন নির্বাপিত হবে।
১৩. কুন্তীকে স্বৈরিণী বলার কারণ লেখ।
উত্তর: কুন্তী হলেন পান্ডবদের জননী, ভোজরাজার কন্যা এবং বসুদেবের ভগ্নী।
মহর্ষি দুর্বাসাকে পরিচর্যায় তুষ্ট করে কুন্তি যে অমোঘ মন্ত্র শিখেছিলেন, সেই মন্ত্রের শক্তিতে একে একে একাশিক দেবতাকে স্বামীরূপে আহ্বান করেন। তাই তাকে স্বৈরিণী বলা হয়েছে।
১৪. ‘সত্যবতী সূত ব্যাস বিখ্যাত জগতে’ – প্রসঙ্গ উল্লেখ কর।
উত্তর: পুত্রের হত্যাকারী অর্জুনের প্রতি স্বামীর আচরণ দেখে বিস্মিত হয়েছিল জনা। সেই প্রসঙ্গে বলা হয়েছে কটাক্ষ করেন সে ব্যাসের পিতা ব্রাহ্মণ হলেও জননী ছিলেন ধীবর কন্যা। অর্থাৎ তার পুত্র হয়ে জগতে বিখ্যাত হয়েছেন—এ নিয়ে জনার ব্যঙ্গ ফুটে উঠেছে এই উক্তির মধ্যে দিয়ে।
রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তর
১. নীলধ্বজের প্রতি জনা ‘ কবিতায় জনা অর্জুনের কাপুরুষতার কী কী দৃষ্টান্ত তুলে ধরেছেন?
২. “ মহারথী – প্রথা কি হে এই , মহারথি ? ” কার প্রতি কে এই উত্তি করেছেন ? ‘ মহারথী প্রথা ‘ কী ? কে , কীভাবে তা লঙ্ঘন করেছেন ?
৩. “ হতজ্ঞান আজি কি হে পুত্রের বিহনে ” এর কারণ কী ? বক্তা কখন এই মন্তব্যটি করেন ?
৪. “নীলধ্বজের প্রতি জনা” কবিতায় জনার ক্রুদ্ধ অভিমানী স্বর কীভাবে ফুটে উঠেছে?
৫. “কিন্তু বৃথা এ গঞ্জনা”- বক্তা কে? তিনি কাকে গঞ্জনা দিতে চেয়েছেন? কেন তার মনে হয়েছে এই গঞ্জনা বৃথা?
৬. “মহারথী প্রথা কি হে এই, মহারথী”- মহারথী-প্রথা কী? কে কীভাবে এই প্রথার উল্লেখ করেছিল তার বর্ণনা দাও।
৭. ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতায় জনার চরিত্র বিশ্লেষণ কর।
৮. ‘নীলধ্বজের প্রতি জনা’ কবিতাটি ‘বীরাঙ্গনা’ কাব্যের অন্তর্গত। এই কবিতার জনা কি প্রকৃতই বীরাঙ্গনা?
১০. “কি কুছলে নরাধম বধিল তাহারে”- কাকে বধ করার বলা হয়েছে? ‘নরাধম’ কাকে বলা হয়েছে? ‘কুছল’টি কী? অথবা, কীভাবে তাঁকে বধ করা হয়েছিল?
►► উচ্চ মাধ্যমিক: বাংলা সাজেশন সকল প্রশ্নের উত্তর
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে বাড়ির কাছে নীলধ্বজের প্রতি জনা প্রশ্ন উত্তর pdf ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post