নেকলেস গল্পের সৃজনশীল সাজেশন : লোভ-লালসা, প্রভৃতি খারাপ রিপু দ্বারা তাড়িত হয়ে মানুষ নিজের ধ্বংসের পথ সুগম করে। এসব খারাপ পথ পরিহার করে সততা, ন্যায়, নিষ্ঠা, দৃঢ়তার সাথে অগ্রসর হলে মানুষের যেকোনো কাজে বিজয় সুনিশ্চিত। এজন্যই বলা হয়েছে যে, সামান্য একটি বস্তুতে একজন ধ্বংস হয়ে যেতে পারে আবার বাঁচতেও পারে। কেননা, অন্যায়ের পথ মানুষের ধ্বংস সাধন করে আর ন্যায়ের পথ মানুষের উন্নতি ঘটায়।
নেকলেস গল্পের সৃজনশীল সাজেশন
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
কাসেমের বস মশিউর রহমান তাঁর বাড়িতে পার্টির আয়োজন করেছেন মেয়ের জন্মদিন উপলক্ষে। অফিসের সবাইকে তিনি নিমন্ত্রণ কার্ড পাঠিয়েছেন। কার্ড পেয়ে কাসেম মহাখুশি এত বড় অনুষ্ঠানে সপরিবারে নিমন্ত্রণ পেয়ে। কিন্তু কাসেমের স্ত্রী কিছুতেই খুশি হতে পারল না। কারণ, বড় পার্টিতে যাওয়ার জন্য সে নিজের যা আছে তা পরে যেতে রাজি নয়। অনেক চেষ্টা করেও কাসেম রাজি করাতে পারল না। তাই কাসেমের ইচ্ছা সত্ত্বেও তার স্ত্রীর জন্য সেখানে যাওয়া হলো না।
ক. নিজ বাসগৃহে মসিঁয়ে ও মাদাম লোইসেলের উপস্থিতি কামনা করেন কেন?
খ. মঁসিয়ে লোইসেল নির্বাক ও হতবুদ্ধি হয়ে গেল কেন?
গ. উদ্দীপকটি ‘নেকলেস’ গল্পের কোনদিককে ইঙ্গিত করে? বুঝিয়ে লেখ।
ঘ. আংশিক মিল থাকলেও উদ্দীপকের সাথে ‘নেকলেস’ গল্পে যথেষ্ট বৈসাদৃশ্যও রয়েছে—মূল্যায়ন কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. জনশিক্ষামন্ত্রী ও মাদাম জর্জ রেমপাননু নিজ বাসগৃহে মসিঁয়ে ও মাদাম লোইসেলের উপস্থিতি কামনা করেন।
খ. মঁসিয়ে লোইসেল স্ত্রীকে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে দেখে সে আতঙ্কে নির্বাক ও হতবুদ্ধি হয়ে গেল।
মসিঁয়ে লোইসেল আনন্দিত হয়ে জনশিক্ষামন্ত্রী ও মাদাম জর্জের কার্ডটি লোইসেলকে দিয়েছিল। ভেবেছিল এত বড় অনুষ্ঠানে যাওয়ার নিমন্ত্রণ কার্ড পেয়ে তার স্ত্রী খুব খুশি হবে। কিন্তু এর পরিবর্তে কার্ডটি পেয়ে সে তার স্ত্রীকে কাঁদতে দেখেছে। তাই সে নির্বাক ও হতবুদ্ধি হয়ে গেল।
গ. উদ্দীপকে ‘নেকলেস’ গল্পের বিলাসী ভাবনার দিকটিকে ইঙ্গিত করে।
স্বপ্নবিলাসী মানুষ বাস্তবতার সম্মুখীন হতে ভয় পায়। নিজের অবস্থান থেকে সুখী হওয়ার চেষ্টা না করে অন্যের সাথে তাল মিলিয়ে চলার চেষ্টায় থাকে। এসব মানুষের দুর্ভোগের সীমা থাকে না।
উদ্দীপকে কাসেম বসের বাড়িতে পার্টির নিমন্ত্রণ পেয়ে খুশি হয়ে খবরটি স্ত্রীকে দিতে এসেছিল। কিন্তু কাসেমের স্ত্রী খুশি হতে পারেনি। সে নিজের অবস্থানে খুশি নয়, অন্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে চায়। সে তাই পার্টিতে যাওয়ার জন্য নিজের যা আছে তা পরেই সন্তুষ্ট হতে পারবে না। ‘নেকলেস’ গল্পে মাদাম লোইসেলের স্বামী খুশি মনে কার্ড দিলেও সে খুশি হতে পারেনি। বিলাসী মনের মাদাম লোইসেল পার্টিতে আর দশজন ধনীর দুলালীদের মতো সাজগোজ করে যাওয়ার আশা পোষণ করে।
ঘ. আংশিক মিল থাকলেও উদ্দীপকের সাথে ‘নেকলেস’ গল্পের যথেষ্ট বৈসাদৃশ্য রয়েছে—উক্তিটি সঠিক হয়েছে।
স্বপ্নের পথ বেয়ে মানুষের এগিয়ে চলা আর সেখানেই বাস্তবতার মুখোমুখি, তখন অনেক কিছু করার ইচ্ছা থাকলেও উপায় সবসময় হয়ে ওঠে না। তারপরও মানুষ সাধ্যমতো চেষ্টা করে।
উদ্দীপকের কাসেম তার বসের কাছ থেকে পার্টির নিমন্ত্রণ পেয়েছিল। আর তাতেই কাসেম খুশি হয়ে তার স্ত্রীকে নিয়ে পার্টিতে যাওয়ার আশা পোষণ করেছিল। কিন্তু তার স্ত্রী ভালো সাজ-পোশাক নেই বলে কাসেমের সাথে যেতে রাজি হয় নি। অন্যদিকে ‘নেকলেস’ গল্পের মাদাম লোইসেল স্বামীর হাত থেকে কার্ডটি পড়ে খুব হতাশ হয়েছে। কারণ সে তার কমমূল্যের সাজ-পোশাক পরে নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে যেতে পারবে না। মাদাম লোইসেলের ইচ্ছা ধনী মেয়েদের মতো সাজ-পোশাক পরে অনুষ্ঠানে যাওয়া। তাই অনেক কষ্ট করে সবকিছু জোগাড় করে তবেই বল-নাচের দিন উপস্থিত হয়েছে।
‘নেকলেস’ গল্পে মাদাম লোইসেলের প্রথমে নিজের সাজ-পোশাক পরে যাওয়ার অনিচ্ছা থাকলেও স্বামীর সহায়তায় ধনীদের মতো করে যেতে পেরেছে বল-নাচের দিন। কিন্তু উদ্দীপকের কাসেমের স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে কোনোরকম সহায়তা পায়নি, তাই নিজের সাজ-পোশাক পরে অনুষ্ঠানে যেতেও রাজি হয়নি। এসব আলোচনা প্রেক্ষিতে বলা যায়, মন্তব্যটি যথার্থ হয়েছে।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
ধনাঢ্য ব্যবসায়ী মিরাজ সাহেব ব্যাংক ঋণে জর্জরিত হয়ে হারিয়ে ফেললেন সমস্ত বিষয় সম্পত্তি। এমনকি তাদের রাজপ্রাসাদের মতো বাড়িও উঠল নিলামে। কিন্তু সাহস ও মনোবল দিয়ে তিনি টিকে রইলেন কঠোর পরিশ্রম করে। শুরু করলেন নতুন ব্যবসা। শোধ করতে লাগলেন ব্যাংক ঋণ। এত বড় বিপদে একমাত্র মনোবল ও সাহসই তাঁকে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে।
ক. লোইসেল ও তার স্ত্রী ঋণ শোধের জন্য কত বছর কষ্ট করেছিল?
খ. ‘সামান্য একটি বস্তুতে কী করে একজন ধ্বংস হয়ে যেতে পারে আবার বাঁচতেও পারে।’—ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সিরাজ সাহেবের মনোভাব কীভাবে ‘নেকলেস’ গল্পে প্রতিফলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও ‘নেকলেস’ গল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উদ্দীপকে উপস্থিত।” বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. লোইসেল ও তার স্ত্রী ঋণ শোধের জন্য দশ বছর কষ্ট করেছিল।
খ. সামান্য একটি বিষয় মানুষের জীবনের উত্থান-পতনের কারণ হতে পারে।
লোভ-লালসা, প্রভৃতি খারাপ রিপু দ্বারা তাড়িত হয়ে মানুষ নিজের ধ্বংসের পথ সুগম করে। এসব খারাপ পথ পরিহার করে সততা, ন্যায়, নিষ্ঠা, দৃঢ়তার সাথে অগ্রসর হলে মানুষের যেকোনো কাজে বিজয় সুনিশ্চিত। এজন্যই বলা হয়েছে যে, সামান্য একটি বস্তুতে একজন ধ্বংস হয়ে যেতে পারে আবার বাঁচতেও পারে। কেননা, অন্যায়ের পথ মানুষের ধ্বংস সাধন করে আর ন্যায়ের পথ মানুষের উন্নতি ঘটায়।
গ. মি. লোইসেলের গহনাটি ফিরিয়ে দেয়ার মাধ্যমে উদ্দীপকের মিরাজ সাহেবের মনোভাব প্রতিফলিত হয়েছে।
মানুষের জীবনে বড় হওয়া এবং পৃথিবীতে ভালোভাবে টিকে থাকার জন্য মনোবল ও সাহস থাকা খুব জরুরি। এ দুটি থাকলে মানুষ যেকোনোভাবে জীবনের সমস্ত দুর্দশা কাটিয়ে উঠে উন্নতির পথে অগ্রসর হতে পারে।
উদ্দীপকের মিরাজ সাহেবের দুর্দিনে মনোবল অটুট রেখে সব কিছু নতুন করে শুরু করার মতো উদ্যম দেখানো হয়েছে। তিনি তার এই মনোবলের জন্যই বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। তা ছাড়াও সমস্ত সমস্যা সমাধানে এগিয়ে যাওয়ার মতো সাহসও পেয়েছিলেন। তেমনি মাদাম লোইসেলের বান্ধবীর হারটি নতুন করে কিনে দিয়ে মি. লোইসেল বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। সে সময় যদি তিনি মনোবল ও সাহসের মাধ্যমে পথ না চলতেন তাহলে সকল সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারতেন না। দেরি হলেও সমস্ত দুঃখ কষ্টকে পেছনে ফেলে মি. লোইসেলের সামনে এগিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে উদ্দীপকের মিরাজ সাহেবের মনোভাব তুলে ধরা হয়েছে।
ঘ. প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও নতুন করে সব কিছু শুরু করার বিষয়টি উদ্দীপক ও ‘নেকলেস’ গল্প দু’জায়গাতেই উপস্থিত, আর এখানেই উদ্দীপক ও ‘নেকলেস’ গল্পের মিল রয়েছে।
‘নেকলেস’ গল্পে বান্ধবীর হারিয়ে যাওয়া হারটি ফেরত দেয়ার পরিস্থিতি না থাকলেও লোইসেল পরিবার যথাসাধ্য চেষ্টা করে। নিজেদের যা ছিল তা ছাড়া কিছু ঋণও করে। কিন্তু কোনোক্রমেই নিজেদের আত্মমর্যাদা তারা ভূলুণ্ঠিত হতে দেন নি। এই ঘটনার পর ঋণ পরিশোধের জন্য লোইসেল পরিবারকে অনেক কষ্ট করতে হয়। জীবনের বিলাসিতা বর্জন করে তারা নিজেকে শুধু কাজে মনোনিবেশ করে। আর এভাবে এক সময় তারা তাদের সমস্ত ঋণ পরিশোধ করে, কিছু সঞ্চয় করতেও সমর্থ হয়। শুধু অটুট মনোবলের কারণেই তারা এ অসাধ্য সাধন করতে পেরেছিল।
উদ্দীপকে দেখা যায়, অনেক ধনী থাকা সত্ত্বেও মিরাজ সাহেব ব্যাংক ঋণে জর্জরিত হয়ে সমস্ত বিষয়-সম্পত্তি হারিয়ে ফেলেন। তিনি তার সমস্ত সম্পত্তি হারিয়েও অসম্ভব মনের শক্তিতে নতুন করে আবার ব্যবসা শুরু করলেন। সততা ও নিষ্ঠার সাথে কঠোর পরিশ্রম করলে যে অসাধ্যকেও সাধন করা সম্ভব, সেটি উদ্দীপকের মিরাজ সাহেব এবং ‘নেকলেস’ গল্পের মি. লোইসেলকে দেখলে বোঝা যায়।
দৃঢ় মনোবল, সততা, সাহস এবং কঠোর পরিশ্রম করার মানসিকতার মতো ভালো গুণগুলোর সন্নিবেশ ঘটেছে উদ্দীপকের মিরাজ সাহেব ও ‘নেকলেস’ গল্পের মি. লোইসেলের মধ্যে। এ গুণগুলোর কারণেই তারা প্রচ- বিপদের মুখোমুখি হয়েও সেখান থেকে উত্তরণের পথ খুঁজে পেতে সফল হয়। মনের দৃঢ়তার মাধ্যমে দুঃসময়গুলোর মুখোমুখি হওয়ার দৃঢ়তা উদ্দীপক ও ‘নেকলেস’ গল্পে দেখা যায়। এজন্যই বলা হয়েছে যে, “প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও ‘নেকলেস’ গল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক উদ্দীপকে উপস্থিত।”
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
দৈন্য যদি আসে আসুক লজ্জা কিবা তাহে?
মাথা উঁচু রাখিস
সুখের সাথী মুখের পানে যদি না চাহে,
ধৈর্য ধরে থাকিস।
ক. “নিয়তির ভুলেই যেন এক কেরানির পরিবারে তার জন্ম হয়েছে।”—কার?
খ. মাদাম লোইসেল কেন তার ধনী বান্ধবীর সাথে দেখা করতে চাইত না?
গ. উদ্দীপকের ভাবনার সাথে ‘নেকলেস’ গল্পের মাদাম লোইসেলের ভাবনার বৈসাদৃশ্য নিরূপণ কর।
ঘ. ‘নেকলেস’ গল্পের প্রেক্ষিতে উদ্দীপকের অংশটুকুর যৌক্তিকতা তুলে কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
পেটটি ভরে পায় না খেতে, বুকের কখান হাড়
সাক্ষী দেছে অনাহারে কদিন গেছে তার।
মিষ্টি তাহার মুখটি হতে হাসির প্রদীপ রাশি
থাপরেতে নিবিয়ে গেছে দারুণ অভাব আসি
পরনে তার শতেক তালির শতেক ছেঁড়া বাস
সোনালি তার গার বরণের করছে উপহাস।
ক. দীর্ঘদিন পর মাদাম ফোরস্টিয়ারের সাথে মাদাম লোইসেলের কোথায় দেখা হয়েছিল?
খ. মাদাম ফোরস্টিয়ার কেন মাদাম লোইসেলকে চিনতে পারলেন না?
গ. উদ্দীপকে ‘নেকলেস’ গল্পের প্রতিফলিত দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘নেকলেস’ গল্পের একটি বিষয়ের প্রতিফলন ঘটলেও সমগ্রতা ধারণ করেনি।”—উত্তরের স্বপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল—৫: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
চুরির দায়ে চাকরি হারানোর পর দুবছর পেরিয়েছে। তবুও কাজের অভাব হয় নি সাকিবের। মিথ্যে সাক্ষ্যের কারণে দুবছরে পাঁচ লাখ টাকা পরিশোধ করার রায় হয়েছে তার বিরুদ্ধে। অভাবের সংসার হলেও রাতদিন পরিশ্রম করে সাকিব ও তার স্ত্রী উভয়ে মিলে এ অসাধ্যকে সাধন করেছে।
ক. হারটি খুঁজতে গিয়ে পরদিন সকাল কয়টার দিকে লোইসেল বাড়ি ফিরে এলো?
খ. “ঐ জড়োয়া গহনা ফেরত দেয়ার ব্যবস্থা আমার করতে হবে।”—উক্তিটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের সাকিবের সঙ্গে ‘নেকলেস’ গল্পের মি. লোইসেলের সাদৃশ্য নিরূপণ কর।
ঘ. “প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও উদ্দীপকের পাত্র-পাত্রী যেন মাদাম ও তার স্বামী লোইসেলের মানসিকতার প্রতিচ্ছবি।”—উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো: ১০০% কমন বাংলা সৃজনশীল এবং MCQ প্রশ্ন উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সাজেশন হিসেবে নেকলেস গল্পের সৃজনশীল সাজেশন আলোচনা করা হয়েছে। এখানে পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য মোট ৫টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর রয়েছে। আমি আশা করছি, এই প্রশ্নগুলো প্রাকটিস করলে তোমরা পরীক্ষার জন্য শতভাগ কমন পেয়ে যাবে। সবগুলো প্রশ্নের উত্তর সংগ্রহের জন্য উপরে ‘ANSWER SHEET’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post