পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর pdf : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬–১৯৩৮) জন্ম হুগলি জেলার দেবানন্দপুরে। রবীন্দ্র সমসাময়িক উপন্যাসিকদের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য বর্ণময় জীবনের অধিকারী শরৎচন্দ্রের লেখায় তার অভিজ্ঞতার ছাপ স্পষ্ট। বাংলার প্রাম-জীবন এবং মধ্যবিত্ত মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা, স্বপ্-সম্ভাবনা তার গল্প উপন্যাসে আশ্চর্য মুল্সিয়ানায় ভাষারুপ পেয়েছে।
তাঁর শ্রীকান্ত” “শেষ প্রশ্ন” প্রভৃতি। তাঁর লেখা ছোটোগল্সগুলির মধ্যে “লালু “মহেশ”, “অভাগীর স্বর্গ” ইত্যাদি পাঠক মহলে আজও সমাদৃত। পাঠ্য রচনাটি তার “পথের দাবী” উপন্যাসের অংশবিশেষ বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামীদের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগে এই উপন্যাসটি ব্রিটিশ সরকার বাজেয়াপ্ত করেছিল।
পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর pdf
বহু বিকল্পভিত্তিক প্রশ্নোত্তর
১. “আমার মনে হয় এ শহরে আরও কিছুদিন নজর রাখা দরকার।’ – শহরটির নাম
ক. ভামো
খ. শোবো
গ. রেঙ্গুন
ঘ. প্রোম
২. রাতেরবেলা ট্রেনের মধ্যে পুলিশের লোক অপূর্বর বার-তিনেক ঘুম ভাঙাবার কারণ
ক. চুরি হওয়া জিনিসপত্রের লিস্ট নেওয়ার জন্য
খ. যারা তার টাকা-পয়সা চুরি করেছিল তাদের নাম জানার জন্য
গ. ভারতীয় বিদ্রোহীদের নাম জানার জন্য
ঘ. নাম-ধাম-ঠিকানা লেখার জন্য
৩. “আশ্চয্যি নেহি হ্যায় বাবুসাহেব।’ – বাবুসাহেবটি হলেন
ক. অপূর্ব
খ. পুলিশ ইনপেক্টর
গ. জগদীশবাবু
ঘ. সব্যসাচী মল্লিক
৪. “সুমুখের ঘড়িতে – বাজিতে সে উঠিয়া দাঁড়াইল।” শূন্যস্থান পূরণ করো]
ক. একটা
খ. তিনটা
গ. পাঁচটা
ঘ. সাতটা
৫. “এই জানোয়ারটাকে ____ করার দরকার নেই, বড়োবাবু।” (শূন্যস্থান পূরণ করো]
ক. ওয়াচ
খ. দেখা
গ. মারার
ঘ. বন্ধ
৬. ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দিয়েছিল-
ক. নিমাইকে
খ. অপূর্বকে
গ. জগদীশবাবুকে
ঘ. সব্যসাচীকে
৭. “অথচ, গভর্নমেন্টের কত টাকাই না এরা বুনো হাঁসের পিছনে ছুটোছুটি করে অপব্যয় করলে!” ‘বুনো হাঁসের পিছনে ছুটোছুটি’ বলতে বোঝানো হয়েছে—
ক. অপ্রাপ্য বস্তুর চাহিদা
খ. হাতির পিছনে ছোটা
গ. চোরা শিকারীদের পিছনে ছোটা
ঘ. অসম্ভব কল্পনা করে ছোটা
৮. সুমুখের হলঘরের বাঙালিরা সকলেই —
ক. পূর্বক্ষয়ে তেলের খনির কারখানায় দারোয়ানের কাজ করছিল।
খ. পশ্চিমব্রত্মে তেলের খনির কারখানায় চাপরাশির কাজ করছিল
গ. উত্তরব্রষ্মে তেলের খনির কারখানায় মিস্ত্রির কাজ করছিল।
ঘ. দক্ষিণব্রয়ে তেলের খনির কারখানায় ম্যানেজারের কাজ করছিল
অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর
১. পলিটিক্যাল সাসপেক্ট ব্যক্তিটি তার কী নাম বলেছিল?
উত্তর : রেঙ্গন পুলিশের বড় কর্তা নিমাইবাবু নাম জিজ্ঞাসা করায় পলিটিক্যাল সাসপেক্ট তার বলেছিল গিরীশ মহাপাত্র।
২. পলিটিক্যাল সাসপেক্ট বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : পলিটিক্যাল সাসপেক্ট বলতে বোঝায় রাজনৈতিক সন্দেহভাজন। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে সন্দেহভাজন ব্যক্তিকেই এখানে ‘পলিটিক্যাল সাসপেক্ট বলা হয়েছে। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত “পথের দাবী’ গল্পাংশে বিপ্লবী সব্যসাচী মল্লিককে উক্ত অভিধা দেওয়া হয়েছে।
৩. কাকে, কী সন্দেহে আটকে রখা হয়েছিল ?
উত্তর : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত পথের দাবী’ গল্পাংশ সব্যসাচী মল্লিককে পলিটিক্যাল সাসপেক্ট সন্দেহবশত আটকে রাখা হয়েছিল।
৪, “কিন্তু শখ যোলো আনাই বজায় আছে।’ – কোন প্রসঙ্গে কে এমন উক্তি করেছিলেন?
উত্তর : গিরীশ মহাপাত্রের পোশাক বা বেশভূষার বাহার প্রসঙ্গে রেঙ্গুন পুলিশের বড়োবাবু নিমাইবাবু প্রশ্নোদৃত উক্তিটি করেছিলেন।
৫. সব্যসাচীর চোখের দৃষ্টি দেখে কী মনে হয়েছিল ?
উত্তর : ছদ্মবেশী রাজদ্রোহী সব্যসাচী রং-বেরঙের পোশাক নিজের ব্যক্তিত্বকে ঢেকে রাখতে পারলেও, নিজের বুদ্ধিদীপ্ত চোখ দুটিকে লুকোতে পারেনি। তার জলাশয়ের মতো গভীর চোখ দুটি দেখে মনে হচ্ছিল যে, এর সঙ্গে খেলা অর্থাৎ কপটতা না। করে, সসম্ভ্রমে সরে দাঁড়ানোই মঙ্গল। এই দৃষ্টির গভীরে যে ক্ষীণ প্রাণশক্তি লুকোনো আছে মৃত্যুও সেখানে প্রবেশ করতে ভয় পায়।
৬. “সে যে বর্মায় এসেছে এখবর সত্য।’ – ‘সে’ বলতে এখানে কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর : ‘সে’ বলতে এখানে ভারতের রাজবিদ্রোহী বিপ্লবী সব্যসাচী মল্লিকের কথা বলা হয়েছে।
৭. ভামাে নগরের উদ্দেশ্যে কে কাদের সঙ্গে রওনা হল?
উত্তর : অপূর্ব ভামা নগরের উদ্দেশ্যে বিকেলবেলার ট্রেনে আরদালি এবং অফিসের একজন হিন্দুস্থানী ব্রাত্মণ পেয়াদার সঙ্গে রওনা হল।।
৮. “তুমি তো ইউরোপিয়ান নও।’ – উক্তিটির বক্তা কে?
উত্তর : প্রশ্নোত উক্তিটির বক্তা হলেন বর্মার একজন পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর মহাশয়ের।
সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্নোত্তর
১. “জগদীশবাবু ইতিমধ্যেই তাদের টিনের তোরঙ্গা, ছোট বাক্স, পুটুলি তুলিয়া তদারক শুরু করে দিয়েছেন।’ – তাহাদের বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে। তাদের জিনিসপত্র তদারকের কারণ কী?
উত্তর : তেলের খনির মিস্ত্রি : কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পথের দাবি উপন্যাসের আলোচ্য অংশে তাদের বলতে জন ছয়েক বাঙালির কথা বলা হয়েছে। এরা সবাই উত্তর ব্রষ্মে বর্মা অয়েল কোম্পানির তেলের খনির কারখানায় মিস্ত্রির কাজ করছিল। কিন্তু সেখানকার জল হাওয়া সহ্য না হওয়ায় সেখানে না থেকে চাকরির উদ্দেশ্যে রেঙ্গনে চলে এসেছিল।
তদারকের কারণ : এই বাঙালি শ্রমিকদের জিনিসপত্র খানা তল্লাসি করার কারণ ছিল, পুলিশের কাছে খবর ছিল যে বাঙালি রাজ বিদ্রোহী সব্যসাচী মল্লিক বর্মা এসেছেন। সেই সন্দেহ থেকে পুলিশের এই অভিমান।
২. গিরীশ মহাপাত্রের চেহারার বর্ণনা দাও।
উত্তর : চেহারার বর্ণনা : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পথের দাবি উপন্যাসের প্রধান চরিত্র সব্যসাচী মল্লিক ছদ্মবেশে বর্মায় আসেন। সেখানে পুলিশ তাকে সন্দেহজনক হিসাবে আটক করলেও তার পোশাক ও চেহারা দেখে চিনতে না পেরে ছেড়ে দেয়। গায়ের রং ফর্সা রোদে পুড়ে তামাটে হয়ে গেছে। বয়স ৩০-৩২, কিন্তু অত্যন্ত রোগা চেহারা। সর্বক্ষণ কাশতে থাকে, কাশির পরিশ্রমে হাঁপাতে থাকে। দেহের মধ্যে কেবল চোখে পড়ে উজ্জ্বল ও গভীর দুটি চোখ।
৩. ‘বুনো হাঁস ধরা এদের কাজ’ – এ কথা কে বলেছিলেন? এ কথা বলার কারণ কী?
উত্তর : বক্তা : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পথের দাবি নামাঙ্কিত রচনায় বুনো হাঁসের কথা বলেছিল রামদাস।
উক্তির কারণ : কথা প্রসঙ্গে অপূর্ব জানিয়েছিল গিরীশ মহাপাত্রকে হাতে পেয়েও সামান্যতম বুদ্ধিমত্তার পরিচয় না থাকায়, তাকে ছেড়ে দেয়। এই পুলিশ কাজকর্ম সম্পর্কে এতটাই অমনোযোগী যে অপূর্বর চুরি হওয়া কোনো জিনিসের কুল কিনারা করতে পারেনি। সেই কথা পুলিশ শুনে রামদাস রীতিমতো কৌতুকের সাথে আলোচ্য এই উক্তি করেছিল।
রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর
১. ‘পথের দাবি’ রচনায় অপূর্ব চরিত্রটি সংক্ষেপে আলোচনা কর।
উত্তর : ভূমিকা : কথা শিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত কালজয়ী উপন্যাস পথের দাবি। সেই উপন্যাসের অন্যতম প্রধান চরিত্র অপূর্ব। তৎকালীন ভারতবর্ষের আর পাঁচজন যুবকের মতো স্পষ্টভাষী ও দেশপ্রেমিক তরুণ। তার চরিত্রের কতগুলি বৈশিষ্ট্য সহজেই চোখে পড়ে।
বিপ্লবী সম্বন্ধে শ্রদধাশীল : অপূর্ব জানত গিরীশ মহাপাত্র আসলে ছদ্মবেশী সব্যসাচী মল্লিক। তিনি সত্যিকারের সাহসী, বিপ্লবী মানুষ, দেশের প্রতি, জন্মভূমির প্রতি অগাধ ভালোবাসা তাই তার প্রতি অপূর্বর হৃদয়ের ভালোবাসা ছিল।
আবেগ প্রবণ : অপূর্ব একজন ব্রাত্মণ মানুষ, সে রেঙ্গনে চাকরি করত। সে মনে মনে চেয়েছিল সব্যসাচী যেন নির্বিঘ্নে পুলিশ স্টেশন থেকে ফিরে যেতে পারে। পরবর্তীকালে তার সম্পর্কে অপূর্বের বিপুল শ্রদ্ধা ও আবেগ প্রকাশ পেয়েছে।
দেশপ্রেমিক : অপূর্ব দেশপ্রেমিক ছিলেন তাই গিরীশ মহাপাত্র রুপী সব্যসাচীকে মনে প্রাণে শ্রদ্ধা করেছিল। অপূর্ব অবাক হয়েছিল। এই কারণে যে তিনি দেশের মঙ্গলের জন্য নিজের শখ, আহ্লাদ ত্যাগ করেছেন।
লাঞ্ছনার স্বীকার : অপূর্বকে অনেক অপমান সহ্য করতে হয়েছিল। ইংরেজ যুবকরা তাকে স্টেশন থেকে লাথি মেরে তাড়িয়ে দিয়েছিল। সে অপমান অপূর্ব কোনওদিন ভুলতে পারেনি।
অমায়িক ব্যবহার : অপূর্বর ব্যবহার সবাইকে মুগ্ধ করে। রামদাসের বাড়িতে সে আশ্রয় গ্রহণ করে এবং তার পতœীর অনুরোধে খাবার গ্রহণ করে। অপূর্বর ব্যবহারের মধ্যে একনিষ্ট ভাব দেখতে পাওয়া যায়।
মূল্যায়ন : সবদিক দিয়ে বিচার করে বলা যায় অপূর্ব আলোচ্য কাহিনি অংশে মুখ্য চরিত্র।
২. পথের দাবী রচনায় নিমাইবাবুর চরিত্রটি ব্যাখ্যা কর।
উত্তর : ভূমিকা : পথের দাবি রচনায় নিমাইবাবু চরিত্রটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তার সাধারণ পরিচয় হল, তিনি পুলিশবাহিনীতে বড়োবাবু। এই গল্পের অন্যতম চরিত্র অপূর্ব নিমাইবাবুকে আগে থেকে জানত।
যোগ্য নেতৃত্বপ্রধান : নিমাইবাবু পুলিশ কর্মচারীদের মধ্যে বড়োবাবু। তাই তার কথাই শেষ কথা হিসাবে প্রতিপন্ন হয়েছে। অর্থাৎ সমস্ত বিষয়কেই তিনি চালনা করেছেন।
রসিকতােেবাধ : নিমাইবাবুর বিচক্ষণতা চোখে পড়ার মতো। তিনি সব্যসাচী রূপী, গিরীশ মহাপাত্রের বেশভূষার বাহার ও অপূর্ব রূপসজ্জার প্রতি অপূর্বর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল।
কর্তব্যবোধ : নিমাইবাবু কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন ছিলেন তিনি উপলদ্ধি করেছিলেন সব্যসাচীর মতো রাজবিদ্রোহীকে গ্রেপ্তার করা আবশ্যক। তাই কোথাও তার কাজের ফাকি রাখতে রাজি ছিল না।
উদার ও আন্তরিক : নিমাইবাবু ছিলেন উদার ও আন্তরিক মানুষ। তিনি অনুভব করেছিলেন, গিরীশ মহাপাত্রের ভগ্ন স্বাস্থ্যের অন্যতম কারণ তার এই গঞ্জিকা সেবন। তাই তিনি অনুরোধ করেছিলেন যেন গঞ্জিকা না খায়। মানবিক চরিত্র : নিমাইবাবু ছিলেন সুবিবেচক। তাই তিনি গিরীশ মহাপাত্রকে আন্তরিক উপদেশ দিয়েছিলেন এবং থানা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
মূল্যায়ন : স্বল্প আয়তনে নিমাইবাবুর চরিত্রটি আমাদের মুগ্ধ করে। এই চরিত্রের মানবিক দিকটিও আমরা প্রত্যক্ষ করতে পারি।
৩. পথের দাবি রচনায় গিরীশ মহাপাত্রের চরিত্রটি সংক্ষেপে লেখ।
উত্তর : ভূমিকা : পথের দাবি মূলত রাজনৈতিক উপন্যাস। এই উপন্যাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিভিন্ন চরিত্র। পথের দাবির মূল চরিত্র সব্যসাচী মল্লিক। আমাদের পাঠ্য বইতে তিনি হলেন ছদ্মবেশী গিরীশ মহাপাত্র।
সর্বত্যাগী বিপ্লবী : গিরীশ মহাপাত্র ছদ্মবেশে সব্যসাচী মল্লিক। পুলিশ স্টেশন থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি দেশের মানুষের মঙ্গল চেয়েছিলেন তাই বৃহৎ কর্তব্যের অঙ্গীকারে তাকে ছদ্মবেশ ধারণ করতে হয়েছিল।
পলিটিক্যাল আসামি : সব্যসাচী যথার্থই ছিলেন দেশপ্রেমিক। তাকে চিহ্নিত করা হয়েছে পলিটিক্যাল সাসপেক্ট রূপে। নিমাইবাবুর চোখে তিনি রাজ বিদ্রোহী। সব্যসাচীর চোখে অবশ্য তিনি মুক্তিপথের অগ্রদূত। আমাদের চোখে তিনি দেশের কা-ারি।
বহু গুণান্বিত চরিত্র : সব্যসাচীর গুণের অন্ত ছিল না। তিনি একজন ব্রাত্মণ ঘরের সন্তান। লেখাপড়া জানেন। একাধিক ভাষায় কথা বলতে পারেন। স্বাস্থ্য সম্পর্কে তার জ্ঞান আছে।
ধর্মভীরু মানুষ : অপূর্বকে কথা প্রসঙ্গে সব্যসাচী জানিয়েছিলেন সে ধর্মভীরু মানুষ। সে কানো নেশা করে না আসলে ছদ্মবেশ ধারণের জন্য তাকে এমন আচরণ করতে হয়েছিল।
বুদিধদীপ্ত চরিত্র : গিরীশ মহাপাত্র অর্থাৎ সব্যসাচী মল্লিক নিঃসন্দেহেই বুদ্ধিদীপ্ত চরিত্র। তিনি এমনভাবে নিজকে উপস্থাপন করেছিলেন যাতে তার সম্পর্কে বিন্দুমাত্র সন্দেহের অবকাশ না থাকে।
মূল্যায়ন : এভাবে গিরীশ মহাপাত্রের অন্তরালে থাকা সব্যসাচী মল্লিক চরিত্রটি হয়ে উঠেছে জীবন্ত চরিত্র।
মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা, উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে পথের দাবী প্রশ্ন উত্তর pdf2022 ডাউনলোড করে নাও। এছাড়াও মাধ্যমিক অন্যান্য বিষয়ের পূর্ণাঙ্গ সাজেশন রয়েছে কোর্সটিকায়। যা তোমরা বিনামূল্যে পিডিএফ ফাইলে ডাউনলোড করতে পারবে। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post