পদার্থের সুলুকসন্ধান ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর : এই শিখন অভিজ্ঞতায় আমরা যা জানব: আমাদের আশপাশে যা দেখি এবং যা কিছুর ভর আছে তাকে পদার্থ বলে। একটি মাত্র উপাদান দিয়ে তৈরি হয় মৌলিক পদার্থ এবং একাধিক মৌলিক পদার্থের সমন্বয়ে তৈরি হয় যৌগিক পদার্থ।
কিছু পদার্থ কঠিন, কিছু তরল, আর আছে গ্যাসীয় পদার্থ। পদার্থের সুলুকসন্ধান এ অভিজ্ঞতাটি তিন ধাপে পরিচালিত হবে। প্রথম ধাপের কাজের মধ্যদিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্ষুদ্রতর স্কেলে তাদের চিরপরিচিত নানা পদার্থের গঠন, অর্থাৎ অণু-পরমাণু পর্যায়ে এদের গঠনের ধরন অনুসন্ধান করবে এবং জগতের অসংখ্য বস্তু যে কয়েকটা হাতে গোণা ক্ষুদ্র কণা দিয়ে নির্দিষ্ট নিয়মে গঠিত তা উপলব্ধি করবে।
পদার্থের সুলুকসন্ধান ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর
দ্বিতীয় ধাপে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পদার্থের ধর্ম আরো একটু খুঁটিয়ে দেখে মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ এবং মিশ্রণের পার্থক্য করবে এবং কোন ক্ষেত্রে অণু/পরমাণুগুলো কীভাবে থাকে তার প্যাটার্ন খুঁজে বের করবে এবং শেষ ধাপে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের প্রতীক ও সংকেতের সাথে পরিচিত হবে। তিনটি ধাপে এই পুরো শিক্ষন অভিজ্ঞতা পরিচালিত হবে-
১ম ধাপ : শিক্ষার্থীরা এই ধাপের কাজের মধ্যদিয়ে ক্ষুদ্রতর স্কেলে তাদের চিরপরিচিত নানা পদার্থের গঠন, অর্থাৎ অণু-পরমাণু পর্যায়ে এদের গঠনের ধরন অনুসন্ধান করবে এবং জগতের অসংখ্য বস্তু যে কয়েকটা হাতে গোণা ক্ষুদ্র কণা দিয়ে নির্দিষ্ট নিয়মে গঠিত তা উপলব্ধি করবে।
২য় ধাপ : এই ধাপে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পদার্থের ধর্ম আরো একটু খুঁটিয়ে দেখে মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ এবং মিশ্রণের পার্থক্য করবে এবং কোন ক্ষেত্রে অণু/পরমাণুগুলো কীভাবে থাকে তার প্যাটার্ন খুঁজে বের করবে।
প্রথম ধাপ: প্রথম ও দ্বিতীয় সেশন
প্রথম সেশনের শুরুতেই তোমরা বাসাবাড়িতে, রান্নাঘরে, শ্রেণিকক্ষের ভেতরে বা আশপাশে যেসব বস্তু তোমরা দেখো সেগুলোর তালিকা করবে এবং তাদের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী শ্রেণিবদ্ধ করবে। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ১৮) তালিকা তৈরি করতে তোমরা ছক-১ পূরণ করবে। (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
ছকের তথ্য নিয়ে এবার একটু দলে বসে আলোচনা করো। আলোচনার মধ্য দিয়ে খুঁজে বের করার চেষ্টা করো, কোন ধরনের বৈশিষ্ট্য থাকলে কোনো বস্তু কোন নির্দিষ্ট কাজে লাগে। যেমন রান্নাবান্নায় ধাতব হাঁড়ি-পাতিল ব্যবহার করা হয়, কিন্তু কাঠ বা প্লাস্টিকের পাতিল ব্যবহার করা হয় না। আবার গরম হাঁড়িপাতিল ধরতে গেলে কাঠের হাতল বা কাপড়ের হাতা ব্যবহার করা হয়, কেন? একইভাবে বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য যে তার ব্যবহার করা হয় ভার উপরের স্তর প্লাস্টিকের হলেও ভেতরে তামার তার ব্যবহৃত হয়, সেটাই বা কেন? কেন কাঠ, প্লাস্টিক বা কাপড় যে বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে, তার থেকে অ্যালুমিনিয়াম, স্টিল, লোহা, তামা এদের ধর্ম আলাদা হয়? (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ১৯)
Quick Notes:
১. গরম হাঁড়ি-পাতিল ধরতে গেলে কাঠের হাতল বা কাপড়ের হাতা ব্যবহার করা হয়, কেন?
উত্তর : গরম হাঁড়ি-পাতিল ধরতে গেলে কাঠের হাতল বা কাপড়ের হাতা ব্যবহার করা হয়। কারণ কাঠের হাতল বা কাপড়ের হাতা তাপ পরিবহন করে না। তাই এটি সহজে গরম হয় না। ফলে এগুলো দিয়ে। সহজে গরম হাঁড়ি-পাতিল ধরা যায়। এগুলো দিয়ে গরম হাঁড়ি-পাতিল ধরলে হাত পুড়ে যায় না।
২. বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য যে তার ব্যবহার করা হয় তার উপরের স্তর প্লাস্টিকের হলেও ভেতরে তামার তার ব্যবহৃত হয়, সেটাই বা কেন?
উত্তর : বিদ্যুৎ পরিবহনের জন্য যে তার ব্যবহৃত হয় তার ভিতরে থাকে তামার তার যা বিদ্যুৎ পরিবহন করে। সরাসরি তামার তার যদি বৈদ্যুতিক কাজে ব্যবহার করা হয়, তবে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে। অন্যদিকে তামার তারের উপরে প্লাস্টিকের স্তর দেওয়া হয়, কারণ প্লাস্টিক বিদ্যুৎ অপরিবাহী। যার ফলে সহজে কোন দুর্ঘটনা ঘটে না।
৩. কেন কাঠ, প্লাস্টিক বা কাপড় যে বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে, তার থেকে অ্যালুমিনিয়াম, স্টিল, লোহা, তামা এদের ধর্ম আলাদা হয়?
উত্তর : কাঠ, প্লাস্টিক বা কাপড় হলো অধাতু। এরা তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবাহী। এদের আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ হয় না। অন্যদিকে অ্যালুমিনিয়াম, স্টিল, তামা হলো ধাতু। এরা তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী। এদের আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ হয়।
উপরের ছকের বস্তুগুলোকে আলোচনার মাধ্যমে নিচের শর্ত অনুযায়ী শ্রেণিবদ্ধ করো- (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ১৯) (বিশেষ দ্রষ্টব্য: ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
Quick Notes:
৪. যেসব পদার্থ বিদ্যুৎ ও তাপ পরিবহন করে, তাদের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যগুলো কী? (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ১৯)
উত্তর : বিদ্যুৎ ও তাপ পরিবাহী পদার্থের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য-
১. সাধারণত উজ্জ্বল হয়।
২. এগুলো সাধারণত শক্ত ও ওজনে ভারী হয়।
৩. আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ হয়।
৪. এগুলো ঘাতসহ ও নমনীয় ।
৫. এগুলোকে পিটিয়ে পাতলা পাতে ও সরু তারে পরিণত করা যায়।
পদার্থের সুলুকসন্ধান ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর
৫. কেন কিছু কিছু পদার্থ দিয়ে তৈরি বন্ধু তাপ পরিবহন করে আবার কিছু বস্তু করে না? (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ১৯)
উত্তর : ধাতু জাতীয় পদার্থের পরমাণুগুলোর শেষ কক্ষপথে যে ইলেকট্রন থাকে সেগুলো সাধারণত খুব দুর্বলভাবে আটকে থাকে বা মুক্ত অবস্থায় থাকে। ফলে খুব সহজেই সেটি এক পরমাণু থেকে অন্য পরমাণুতে যেতে পারে। এই মুক্ত ইলেকট্রন দিয়ে তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহন হয়ে থাকে। অধাতুর পরমাণুর শেষ কক্ষপথে প্রায় মুক্ত কোনো ইলেকট্রন নেই, তাই সেখানে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করার জন্য কোনো ইলেকট্রন নেই। তাই অধাতু তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহন করে না।
তৃতীয় ও চতুর্থ সেশন
তোমাদের দলের পরমাণুর মডেল তৈরি? কী কী ব্যবহার করেছ মডেল তৈরি করতে গিয়ে, নিচের ছকে লিখে ফেলো, পাশে তোমাদের বানানো পরমাণুর মডেলের ছবিও এঁকে দিতে ভুলো না। তোমাদের বানানো মডেলের পরমাণুর ইলেকট্রন কয়টি কক্ষপথে সাজানো আছে, আর তার পারমাণবিক ভর কত, তাও নিচে লিখে রাখো। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ২০)
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: চিত্রসহ ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেখানো হয়েছে)
পদার্থের বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনার সূত্র ধরে আবার আগের সেশনের প্রসঙ্গে ফিরে যাওয়া যাক। আগের সেশনে আমরা দেখেছি, ধাতু ও অধাতুর মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে, বিশেষত তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহনের ক্ষেত্রে এই পার্থক্য মোটামুটি স্পষ্ট ধরা পড়ে। এখন যেহেতু পরমাণুর গঠন সম্পর্কে তোমাদের বেশ বিস্তারিত ধারণা হয়ে গিয়েছে, ধাতু-অধাতুর এই পার্থক্যের কারণটা খোঁজা যাক। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ২১)
Quick Notes:
৬. ধাতু কাকে বলে?
উত্তর : যেসকল পদার্থ চকচকে, আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ করে, তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী তাদেরকে ধাতু বলে। যেমন- লোহা, তামা, নিকেল ইত্যাদি।
৭. অধাতু কাকে বলে?
উত্তর : যেসকল পদার্থ চকচকে নয়, ভঙ্গুর, আঘাত করলে ঝানান শব্দ করে না এবং তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী নয়, তাদেরকে অধাতু বলে। যেমন- কাঠ, প্লাস্টিক, সালফার ইত্যাদি।
৮. ধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য লেখ।
উত্তর : ধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য নিম্নরূপ-
ধাতু
১. সাধারণত উজ্জ্বল হয়
২. সাধারণত শক্ত ও ওজনে ভারী হয়।
৩. ধাতুকে আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ হয়।
৪. তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী।
৫. ঘাতসহ ও নমনীয়। একে পিটিয়ে পাতলা পাতে ও সরু তারে পরিণত করা যায়।
অধাতু
১. সাধারণত উজ্জ্বল নয়
২. সাধারণত নরম ও ওজনে তুলনামূলক কম ভারী হয়।
৩. অধাতুকে আঘাত করলে ঝনঝন শব্দ হয় না।
৪. তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী নয়।
৫. অধাতুকে পিটিয়ে পাতলা পাতে কিংবা সরু তারে পরিণত করা যায় না।
৯. পরিবাহী পদার্থ বলতে কী বুঝ ?
উত্তর : যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহন হয়, তাদেরকে পরিবাহী বলে। যেমন- লোহা, তামা, নিকেল ইত্যাদি।
১০. অপরিবাহী পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবহন হয় না, তাদেরকে অপরিবাহী বলে। যেমন- সালফার, ফসফরাস, নাইট্রোজেন ইত্যাদি।
১১. অর্ধপরিবাহী পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর : যেসব পদার্থের তড়িৎ পরিবহন ক্ষমতা সাধারণ তাপমাত্রায় পরিবাহী ও অপরিবাহী পদার্থের মাঝামাঝি সেসব পদার্থকে অর্ধপরিবাহী বলে। যেমন- জার্মেনিয়াম, সিলিকন ইত্যাদি।
১২. ইলেকট্রন বিন্যাসের কোন পার্থক্যের কারণে ধাতু বেশি তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়?
উত্তর : ধাতব পরমাণুগুলো এদের সর্ববহিঃস্থ শক্তিস্তর থেকে এক বা একাধিক ইলেকট্রন ত্যাগ করে ধাতব স্ফটিক পাশাপাশি অবস্থান করে। ধাতুসমূহ যে ইলেকট্রন ত্যাগ করে তা সেই ইলেকট্রনগুলো ধাতব স্ফটিকের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানে মুক্তভাবে চলাচল করে। একে সঞ্চারণশীল ইলেকট্রন বলে।
সঞ্চারণশীল ইলেকট্রনগুলো কোন ধাতব পরমাণুর সাথে নির্দিষ্টভাবে যুক্ত থাকে না। এই সঞ্চারণশীল ইলেকট্রন যেহেতু সমস্ত ধাতব স্ফটিকের উপর মুক্তভাবে চলাচল করে কাজেই এই সঞ্চারণশীল ইলেকট্রনের জন্য ধাতুসমূহ তাপ এবং বিদ্যুৎ সুপরিবাহী হয়।
এবার একটু আলোচনা করে নিচের ছকে দৈনন্দিন জীবনে তাপ ও বিদ্যুৎ সম্পর্কিত কাজের কয়েকটি উদাহরণ লিখো, তারপর ঠিক করো কোনো কাজের জন্য ধাতু বা অধাতু কোনটি বেশি উপযোগী- (বিজ্ঞান অনুশীলন বই; পৃষ্ঠা ২১)
১. ব্যাটারি তৈরিতে ধাতু : পিতল, দস্তা অধাতু : কয়লা, কার্বন
২. বৈদ্যুতিক তার তৈরিতে ধাতু : তামা, ট্যাংস্টেন, নাইক্রোম
৩. তাপমাত্রা পরিমাপে ধাতু : পারদ
৪. জানালার গ্রীল তৈরিতে ধাতু: লোহা, স্টিল, অ্যালুমিনিয়াম
৫. চেহারা দেখতে অধাতু : কাচ
৬. বই তৈরিতে অধাতু : কাগজ
৭. বোতল তৈরিতে অধাতু : কাচ, প্লাস্টিক
Quick Notes:
১৩. কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের বিন্যাস কেমন হয়?
উত্তর : নিচে কঠিন, তরল ও বায়বীয় পদার্থের বিন্যাসের ধরন আলোচনা করা হল:
কঠিন : কঠিন পদার্থের কণাগুলো খুব কাছাকাছি এবং নির্দিষ্ট অবস্থানে থাকে, একটির সাপেক্ষে অন্যটি নড়তে পারে না তাই কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার হয়। কাছাকাছি থাকার কারণে কঠিন পদার্থের উপর চাপ প্রয়োগ করলে এগুলো সংকুচিত হয় না এবং গ্যাস কিংবা তরলের মতো প্রবাহিত করা যায় না।
তরল : পদার্থ যখন তরল অবস্থায় থাকে তখন কণাগুলো তুলনামূলকভাবে কাছে হলেও একটা কণা অন্য কণার সাপেক্ষে নড়তে পারে, তাই সেগুলোর নির্দিষ্ট আয়তন থাকলেও কোনো নিয়মিত আকার নেই এবং তরল সহজেই প্রবাহিত হয়। তরল পদার্থকে যে পাত্রে রাখা হয় তরল পদার্থ সেই পাত্রের আকার ধারণ করে। তরল পদার্থের কণাগুলো কাছাকাছি থাকায় সেগুলোর মধ্যে ফাঁকা জায়গা নেই বলে চাপ দিয়ে সংকুচিত করা যায় না।
গ্যাসীয় : যখন কোনো পদার্থ গ্যাসীয় অবস্থায় থাকে, তখন তার কণাগুলো মুক্ত অবস্থায় থাকে এবং একটি থেকে অন্যটির দূরত্ব হয় বেশি। সেজন্য সেগুলোর কোনো নিয়মিত আকার বা আয়তন নেই, গ্যাসকে যে পাত্রে রাখা হয়, সেই পাত্রের পুরো আয়তন দখল করে।
গ্যাসের কণাগুলোর মাঝখানে অনেক জায়গা বলে চাপ প্রয়োগ করে এগুলোকে সহজেই সংকুচিত করা যায়। গ্যাসের কণাগুলো অন্য কণার সাপেক্ষে ছুটতে পারে বলে গ্যাস সহজেই প্রবাহিত হয়।
আরো দেখো: ৭ম শ্রেণির বাংলা সকল অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর
সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা, উপরে আমরা তোমাদের পদার্থের সুলুকসন্ধান ৭ম শ্রেণির বিজ্ঞান ২য় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর শেয়ার করেছি। তোমাদের মূল বইতে যেভাবে প্রশ্ন করা হয়েছে, আমরা ঠিক সেভাবেই উত্তরগুলো তৈরি করেছি। উপরে দেওয়া Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তর সংগ্রহ করে নাও।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post