পাখির কাছে ফুলের কাছে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : এই কবিতার মধ্যে কবির নিসর্গপ্রেম গভীর মমত্বের সঙ্গে ফুটে উঠেছে। কবি প্রকৃতির বিচিত্র সৌন্দর্যের কাছে যেতে চান, তাদের সঙ্গে মিশে যেতে চান । প্রকৃতি যেন মানুষের পরম আত্মীয়, সখা। কবি মনোরম সেই প্রকৃতির আহ্বান শুনতে পান। জড় প্রকৃতি আর জীব-প্রকৃতির মধ্যে নিবিড় যে সম্পর্ক কবি সেই সম্পর্কের আনন্দ অনুভব করেন। আর তাঁর ছড়া-কবিতার খাতা ভরে ওঠে প্রকৃতির সৌন্দর্য ও আনন্দের পঙ্ক্তিমালায়।
পাখির কাছে ফুলের কাছে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
পাহাড়টাকে হাত বুলিয়ে লালদিঘির ঐ পাড়
এগিয়ে দেখি জোনাকিদের বসেছে দরবার।
আমায় দেখে কলকলিয়ে দিঘির কালো জল
বললো, এসো, আমরা সবাই না-ঘুমানোর দল—
* * *
বাঁশবাগানের আধখানা চাঁদ
থাকবে ঝুলে একা।
ঝোপে ঝাড়ে বাতির মতো
জোনাক যাবে দেখা।
ক. ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতায় কোথায় আজ কাব্য হবে।
খ. কবি আল মাহমুদের দৃষ্টিতে প্রকৃতির সাথে মানুষের সম্পর্ক বর্ণনা কর।
গ. কবিতাংশ দুটিতে প্রকৃতির যে চিত্র ফুটে উঠেছে তা বাখ্যা কর।
ঘ. ‘কবিতাংশ দুটিতে কবিদ্বয়ের নিসর্গ-প্রেম ফুটে উঠেছে’—মন্তব্যটি ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. লালদিঘির ঐ পাড়ে আজ কাব্য হবে।
খ. কবি আল মাহমুদের দৃষ্টিতে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক এক গভীর এবং সৃজনশীল। কবি প্রকৃতির নানা উপাদান—ফুল, পাখি, চাঁদ, পাহাড়, দিঘি, জোনাকি—সবকিছু মানুষের অভ্যন্তরীণ অনুভূতির প্রতিফলন হিসেবে তুলে ধরেছেন। প্রকৃতি শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়, বরং মানুষের মনের গোপন কথাগুলো শোনার এক উৎস। কবি তাদের মাধ্যমে কাব্য সৃষ্টি করেন এবং প্রকৃতি ও মানুষের মধ্যে এক আত্মিক সংযোগ তৈরি হয়। প্রকৃতি কবির অনুভূতি এবং সৃষ্টিশীলতার অংশ হয়ে ওঠে, যা তাকে কবিতা লেখার জন্য অনুপ্রাণিত করে।
গ. কবিতাংশ দুটিতে প্রকৃতির যে চিত্র ফুটে উঠেছে তা একদিকে রহস্যময়, অন্যদিকে জীবন্ত এবং সজীব। প্রথম অংশে, কবি পাহাড়ের কাছে গিয়ে একটি অসাধারণ দৃশ্য দেখেন, যেখানে জোনাকিরা এক ধরনের ‘দরবার’ বসিয়েছে এবং দিঘির কালো জল তাকে ডেকে বলছে, ‘এসো, আমরা সবাই না-ঘুমানোর দল।’ এখানে প্রকৃতি শুধু একটা নিরপেক্ষ পরিবেশ নয়, বরং একটি সজীব সত্ত্বা হয়ে উঠেছে। জোনাকির দল এবং দিঘির জল একে অপরের সাথে সম্পর্কিত এবং একত্রে তাদের নিজের একটি জগত তৈরি করেছে। এই চিত্রে প্রকৃতি যেন মানুষের মতো অনুভূতি এবং জীবনশক্তি ধারণ করে, এবং এক ধরনের আন্তরিক আহ্বান জানাচ্ছে।
দ্বিতীয় অংশে, কবি বর্ণনা করেছেন যে বাঁশবাগানে আধখানা চাঁদ ঝুলে একা, আর ঝোপঝাড়ে বাতির মতো জোনাকি দেখা যাচ্ছে। এই চিত্রে প্রকৃতির নির্জনতা এবং রহস্যময়তা প্রকাশ পেয়েছে। আধখানা চাঁদ তার একাকিত্ব এবং নিঃসঙ্গতা তুলে ধরছে, আর ঝোপঝাড়ে জোনাকির আলো প্রকৃতির মধ্যে একটি মৃদু সজীবতা এবং সৌন্দর্য সৃষ্টি করছে। কবির ভাষায় প্রকৃতি যেন এক লুকানো, অথচ প্রাণবন্ত দিক প্রকাশ করছে, যেখানে জীবনের সমস্ত সুন্দরতা এবং শক্তি মিশে গেছে।
এই দুটি অংশে প্রকৃতির চিত্রটি একদিকে শান্ত, স্নিগ্ধ এবং মধুর, অন্যদিকে রহস্যময় ও সজীব, যেখানে প্রকৃতি এক নিরব সাক্ষী হয়ে মানুষের মনের গভীরতা এবং অনুভূতিকে ধারণ করে।
ঘ. কবিতাংশ দুটিতে ‘কবিদ্বয়ের নিসর্গ-প্রেম’ ফুটে উঠেছে, এবং এই মন্তব্যটি ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার প্রেক্ষিতে খুবই উপযুক্ত। কবি আল মাহমুদ প্রকৃতির প্রতি গভীর প্রেম এবং তার সাথে সংলাপের এক অনন্য রূপ এখানে ফুটিয়ে তুলেছেন। কবির নিসর্গ-প্রেম প্রমাণিত হয় তার কবিতায় প্রকৃতির সাথে মানবীয় অনুভূতির সংযোগে।
প্রথম কবিতাংশে, কবি পাহাড় এবং জোনাকির দরবারের দৃশ্য বর্ণনা করছেন, যেখানে প্রকৃতি এক জীবন্ত সত্ত্বা হয়ে উঠেছে। জোনাকির দল এবং দিঘির কালো জল কবিকে ডাকছে, যা প্রকৃতির সাথে কবির গভীর সংযোগ এবং সম্পর্ককে তুলে ধরে। এখানে প্রকৃতি শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়, বরং একটি সজীব প্রাণের মতো, যেখানে কবির উপস্থিতি এবং অনুভূতি প্রবাহিত হতে পারে।
দ্বিতীয় কবিতাংশে, বাঁশবাগানে আধখানা চাঁদ এবং ঝোপঝাড়ে জোনাকির আলো তুলে ধরে কবি প্রকৃতির এক নির্জন, রহস্যময় রূপ। এরা প্রকৃতির এক গভীর প্রেম এবং আকর্ষণকে চিত্রিত করে, যেখানে কবি প্রকৃতির প্রতিটি উপাদানে একটি আলাদা জীবন্ত অনুভূতি খুঁজে পান।
এই কবিতার মাধ্যমে কবির নিসর্গ-প্রেম স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। প্রকৃতি তার কাছে শুধু সৌন্দর্যের উৎস নয়, বরং একটি সজীব, অনুভূতিপূর্ণ সত্ত্বা হিসেবে উপস্থিত। কবি প্রকৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা অনুভব করেন, এবং সেই প্রেম থেকেই তার কবিতা জন্ম নেয়। প্রকৃতি কবির জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠে, এবং তার প্রতি এই প্রেম কবিতার প্রতিটি লাইনে স্পষ্ট।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
একটি টিভি চ্যানেল ‘জীবন ও প্রকৃতি’ নামে একটি অনুষ্ঠান প্রচার করে। অনুষ্ঠানটিতে প্রকৃতির বিচিত্র রূপ, পাহাড়ি দৃশ্য, ঝর্নার গতিময় ছন্দ, ফুল ও প্রজাপতির মিলনমেলা, বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা, বনে জীবজন্তুর অবাধ বিচরণ, বিভিন্ন কীটপতঙ্গের বিচরণ, নদনদীর ছন্দময় গতি ইত্যাদি দেখানো হয়। শর্মিলী তার বাবার কাছে প্রশ্ন করল, ‘জীবন ও প্রকৃতি’ নামে টেলিভিশনে যে অনুষ্ঠানটি প্রচার করছে তাতে আমাদের শিক্ষণীয় কী? বাবা বললেন, এদের সহাবস্থানের মধ্য দিয়ে প্রকৃতি পূর্ণতা পায়। এককথায় বলা যায়, এরা একে অপরের পরিপুরক।
ক. কবি আল মাহমুদ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
খ. কবি ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতায় কীভাবে নিসর্গ-প্রেম প্রকাশ করেছেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত অনুষ্ঠানটি কোন অর্থে ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার প্রতিচ্ছবি? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. শর্মিলীর বাবার সর্বশেষ উক্তির যথার্থতা ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. কবি আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
খ. কবি ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতায় নিসর্গ-প্রেম প্রকাশ করেছেন প্রকৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং সংলাপের মাধ্যমে। তিনি প্রকৃতির প্রতিটি উপাদান—ফুল, পাখি, চাঁদ, পাহাড়, দিঘি, জোনাকি—এগুলোকে জীবন্ত সত্ত্বা হিসেবে দেখেন এবং তাদের সাথে একটি সজীব সম্পর্ক স্থাপন করেন। কবি প্রকৃতির এই উপাদানগুলির মধ্যে কাব্যিক শক্তি খুঁজে পান, যা তাকে সৃষ্টির দিকে অনুপ্রাণিত করে। প্রকৃতির সৌন্দর্য ও রহস্যময়তা কবির মনের গভীর অনুভূতিকে জাগিয়ে তোলে এবং তার নিসর্গ-প্রেমের পরিচয় দেয়।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত অনুষ্ঠানটি এবং ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার মধ্যে একটি স্পষ্ট সম্পর্ক রয়েছে, যা প্রকৃতি এবং জীবনের সহাবস্থানের ধারণাকে প্রতিফলিত করে। অনুষ্ঠানটিতে প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদান যেমন পাহাড়, ঝর্ণা, ফুল, প্রজাপতি, গাছপালা, কীটপতঙ্গ, জীবজন্তু, এবং নদনদীর ছন্দময় গতি দেখানো হচ্ছে, যেখানে প্রতিটি উপাদান একে অপরকে পরিপূরক করে। এই সহাবস্থানে প্রকৃতি পূর্ণতা পায়, যেমন জীবন্ত প্রাণী এবং উদ্ভিদ একে অপরের সাথে যুক্ত হয়ে একটি সজীব পরিবেশ তৈরি করে।
‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতায়ও কবি একইভাবে প্রকৃতির নানা উপাদানকে একে অপরের পরিপূরক হিসেবে তুলে ধরেছেন। কবি ফুল, পাখি, চাঁদ, জোনাকি, দিঘি ইত্যাদিকে একত্রে একটি সজীব এবং সংলাপমুখর পরিবেশে তুলে ধরেন, যেখানে প্রকৃতির প্রতিটি উপাদান একে অপরের সাথে মিলে একটি সুন্দর, কাব্যিক জীবন সৃষ্টি করে। কবি প্রকৃতির এই আন্তঃসম্পর্কিত সৌন্দর্য এবং সজীবতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং প্রেম ব্যক্ত করেছেন।
অতএব, উদ্দীপকের অনুষ্ঠান এবং কবিতার মধ্যে মিল হল তাদের মধ্যে প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদানগুলির মধ্যে সম্পর্ক এবং একে অপরকে পরিপূরক হিসেবে তুলে ধরা। দুটোই প্রকৃতির সঙ্গী জীবনের সহযোগিতায় একটি পরিপূর্ণ ও সজীব পরিবেশের কথা বলে।
ঘ. শর্মিলীর বাবার সর্বশেষ উক্তি, ‘এদের সহাবস্থানের মধ্য দিয়ে প্রকৃতি পূর্ণতা পায়। এককথায় বলা যায়, এরা একে অপরের পরিপূরক,’ এর যথার্থতা ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার আলোকে স্পষ্টভাবে দেখা যায়। কবিতায় কবি আল মাহমুদ প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদান যেমন ফুল, পাখি, চাঁদ, পাহাড়, দিঘি, জোনাকি, এবং নদী ইত্যাদিকে একে অপরের পরিপূরক হিসেবে চিত্রিত করেছেন। এই উপাদানগুলোর মধ্যে সজীব সম্পর্ক এবং সহযোগিতার একটি চিত্র ফুটে ওঠে, যেখানে প্রতিটি উপাদান একে অপরকে সম্পূর্ণ করে।
কবি ফুল এবং পাখির মধ্যে সম্পর্ক তুলে ধরে, যেমন পাখি ফুলের রং এবং সৌন্দর্যকে আরও উজ্জ্বল করে তোলে, আর ফুলও পাখির উপস্থিতি এবং পরিবেশে তার সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলে। এভাবে প্রকৃতির প্রতিটি উপাদান একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে একটি পূর্ণ, সজীব এবং সুষম পরিবেশ তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, কবি দিঘির জলকে কাব্য রচনার জন্য ডাকে, যেখানে প্রকৃতি, কবি, এবং তার অনুভূতির মধ্যে একটি সজীব যোগসূত্র স্থাপন হয়।
শর্মিলীর বাবার উক্তি এই কবিতার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়, কারণ কবি প্রকৃতির মধ্যে যে সম্পর্ক এবং সহাবস্থান চিত্রিত করেছেন, তা একইভাবে প্রমাণ করে যে প্রকৃতির উপাদানগুলো একে অপরকে পরিপূরক করে এবং একসাথে মিলিত হয়ে প্রকৃতিকে পূর্ণতা দেয়।
পাখির কাছে ফুলের কাছে আল মাহমুদ
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
মাসুদ ঢাকা শহরে বড় হয়েছে। সে গ্রামে যেতে চায় না। ঢাকা শহর তার অনেক পছন্দ। ঢাকাতে পড়াশোনা করা, শপিং করা, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দেয়া অনেক মজার। কম্পিউটার গেমস খেলায় তার মনোযোগ বেশি। বাবা মাসুদকে নিয়ে গ্রামে যেতে চাইলে মাসুদ বলে গ্রামে কি কেউ যায়? মাসুদের বাবা প্রত্যুত্তর করে, ‘গ্রামেই প্রকৃতি তার ডানা অবারিত করে রেখেছে, গ্রামেই মানুষের প্রকৃত বিকাশ।’
ক. কোথায় জোনাকিদের দরবার বসেছে?
খ. কবি পাহাড়কে উটকো পাহাড় বলেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকের মাসুদের সঙ্গে ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার কবির বৈপরীত্য কোথায়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘গ্রামেই প্রকৃতি তার ডানা অবারিত করে রেখেছে’—‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতার আলোকে উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
১. “নারকেলের ঐ লম্বা মাথায় হঠাৎ দেখি কাল
ডাবের মতো চাঁদ উঠেছে ঠান্ডা ও গোলগাল।
ছিটকিনিটা আস্তে খুলে পেরিয়ে গেলাম ঘর
ঝিমধরা এই মস্ত শহর কাঁপছিলো থরথর।”
২. “হাটে-মাঠে-গঞ্জে-ঘাটে সুদূর গাঁয়ের পথে
নদীর তীরে, বালুর চরে, সমুদ্র সৈকতে
ছড়িয়ে আছে জীবন যেন আনন্দে আটখানা
তুমিই যে তার ভাগ নিবে না তোমার শুধু মানা।”
ক. কবি কার কাছে মনের কথা বলেছেন?
খ. ‘ঝিমধরা এই মস্ত শহর কাঁপছিল থরথর’ দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. কবিতাংশ দুটিতে ভাবের বৈপরীত্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘ছড়িয়ে আছে জীবন যেন আনন্দে আটখানা’—উদ্দীপকের এ জীবন ‘পাখির কাছে ফুলের কাছে’ কবিতায় কবি কীভাবে উপভোগ করেছেন—বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা গল্প-কবিতার সমাধান
ষষ্ঠ শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের চারুপাঠ বাংলা বই থেকে পাখির কাছে ফুলের কাছে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর আলোচনা করা হয়েছে। একইসাথে এই অধ্যায় থেকে পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য মোট ৪টি প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে উত্তরগুলো সংগ্রহ করে নাও। এছাড়াও অধ্যায়ভিত্তিক জ্ঞানমূলক, অনুধাবনমূলক এবং বহুনির্বাচনী প্রশ্নের সমাধান পেতে উপরে দেওয়া লিংকে ভিজিট করো।
Discussion about this post