পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র ১ম অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন : রাষ্ট্রের সাথে নাগরিকদের এবং অন্যান্য সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সাথে রাষ্ট্রের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনার মধ্য দিয়ে জ্ঞানচর্চার সুনির্দিষ্ট একটি ধারা হিসাবে পৌরনীতি প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। আধুনিককালে প্রত্যেক নাগরিক ও সংগঠন রাষ্ট্রের নিকট হতে অধিকতর দায়িত্বসম্পন্ন সেবা প্রত্যাশা করে। এহেন বাস্তবতায়, পৌরনীতির আলোচনায় সুশাসন বিষয়টি প্রাধান্য পাচ্ছে
পৌরনীতির ধারণা
পৌরনীতি হল সামাজিক ও নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান। পৌরনীতির ইংরেজি প্রতিশব্দ Civics (সিভিকস)। Civics শব্দটি ল্যাটিন শব্দ Civis এবং Civitas শব্দ থেকে এসেছে। Civis এবং Civitas শব্দের অর্থ যথাক্রমে নাগরিক (Citizen) ও নগররাষ্ট্র (City State)। সুতরাং শব্দগত বা উৎপত্তিগত অর্থে Civics বা পৌরনীতি হল নগর রাষ্ট্রে বসবাসরত নাগরিকদের আচার-আচরণ, রীতিনীতি ও কার্যাবলি সংক্রান্ত বিজ্ঞান। তবে প্রাচীনকালে ভারতবর্ষে এবং গ্রীসে ঈরারপং বা পৌরনীতি বলতে নাগরিকদের অধিকার ও কর্তব্যকে বোঝানো হতো।
সুশাসনের ধারণা
সুশাসন প্রত্যয়টি পৌরনীতির সাম্প্রতিক সংযোজন। সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হল ‘Good Governance’। সুশাসনকে স্পষ্টভাবে বুঝতে হলে শাসন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। Governance হল একটি বহুমাত্রিক ধারণা যা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ, ক্ষেত্র এবং প্রেক্ষাপট থেকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
Governance এর মতই Government শব্দটি এসেছে ‘kubernao’ নামক ল্যাটিন শব্দ থেকে, যার অর্থ পরিচালনা করা। সাধারণত Governance বা শাসন এমন একটি পদ্ধতিকে বোঝায়, যেখানে একটি পরিকল্পিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনো সংস্থা, সমাজ বা রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও নীতি নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
পৌরনীতি ও সুশাসনের পরিধি
পৌরনীতি ও সুশাসনের পরিধি ব্যাপক। পৌরনীতি ও সুশাসনের পরিধি সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হল−
১. নাগরিকতা বিষয়ক: পৌরনীতি ও সুশাসন মূলত নাগরিকতা বিষয়ক বিজ্ঞান। নাগরিকের উত্তম ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন প্রতিষ্ঠা করা পৌরনীতি ও সুশাসনের প্রধান লক্ষ্য। পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য, সচেতনতা, সুনাগরিকতা, নাগরিকতা অর্জন ও বিলোপ, নাগরিকতার অর্থ ও প্রকৃতি, সুনাগরিকের গুণাবলি প্রভৃতি সম্পর্কে আলোচনা করে।
২. মৌলিক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত: মানব সভ্যতার ইতিহাসে পরিবার হল আদি ও অকৃত্রিম প্রতিষ্ঠান। কালের বিবর্তন ধারায় পরিবারের সম্প্রসারণ হয়েছে এবং গড়ে উঠেছে রাষ্ট্র ও অন্যান্য বহুবিধ সামাজিক এবং রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান। পৌরনীতি ও সুশাসন পরিবার থেকে শুরু করে সমাজ, রাষ্ট্র রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও বিকাশ, রাষ্ট্রের কার্যাবলি প্রভৃতি মৌলিক প্রতিষ্ঠান পৌরনীতি ও সুশাসনের অন্তর্ভূক্ত।
৩. রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কের আলোচনা: পৌরনীতি ও সুশাসনের সাথে রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ ওৎপ্রোতভাবে জড়িত। রাষ্ট্র রাষ্ট্রের ধারণা, রাষ্ট্রের উৎপত্তি, রাষ্ট্রের কার্যাবলি, রাষ্ট্র সম্পর্কের বিভিন্ন মতবাদ, রাষ্ট্রের উপাদান, সংবিধান, সংবিধানের শ্রেণিবিভাগ, সংবিধানের বৈশিষ্ট্য, সরকার, সরকারের শ্রেণিবিভাগ, সরকারের বিভিন্ন অঙ্গ, জনমত, জনমতের বাহন, নির্বাচকমন্ডলী, রাজনৈতিক দল, নির্বাচন কমিশন প্রভৃতি পৌরনীতি ও সুশাসনের আলোচনার অন্তর্ভূক্ত।
৪. সামাজিক ও রাজনৈতিক বিমূর্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা: পৌরনীতি ও সুশাসন সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনের বিভিন্ন বিমূর্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে। আইন, আইনের উৎস ও প্রকৃতি, আইন ও নৈতিকতা, স্বাধীনতা, স্বাধীনতার প্রকৃতি, স্বাধীনতার রক্ষাকবচ, সাম্য ও স্বাধীনতা, সাম্যের প্রকারভেদ প্রভৃতি সম্পর্কে পৌরনীতি ও সুশাসন আলোচনা করে।
৫. রাজনৈতিক ঘটনাবলি: পৌরনীতি ও সুশাসন রাজনৈতিক বিভিন্ন ঘটনাবলি নিয়ে আলোচনা করে। যেমন- বাংলাদেশে পৌরনীতি ও সুশাসন পলাশীর যুদ্ধ, সিপাহী বিদ্রোহ, ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাব, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্ত ফ্রণ্ট নির্বাচন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান, ১৯৭০ সালের নির্বাচন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, সামরিক অভ্যুত্থান ইত্যাদি রাজনৈতিক পর্যায় সম্পর্কে আলোচনা করে।
৬. সুশাসন সম্পর্কে আলোচনা: পৌরনীতি ও সুশাসন রাষ্ট্রের সুশাসনের বহুমাত্রিক ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করে। সুশাসনের উপাদান, সুশাসনের সমস্যা, সুশাসনের সমস্যার সমাধান, সুশাসনের সমস্যা সমাধানে সরকার ও জনগণের ভূমিকা সম্পর্কে পৌরনীতি ও সুশাসন আলোচনা করে।
৭. নাগরিকের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা: পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্যের বর্তমান স্বরূপ সম্পর্কে আলোচনা করে এবং এর মাধ্যমে ভবিষ্যৎ নাগরিক জীবনের আদর্শ ও স্বরূপের ইঙ্গিত প্রদান করে।
৮. নাগরিকের স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিক নিয়ে আলোচনা: পৌরনীতি ও সুশাসন নাগরিকের সামাজিক ও রাজনৈতিক কার্যাবলির সাথে সম্পৃক্ত স্থানীয় সংস্থার যেমন- ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, সিটি কর্পোরেশন ইত্যাদি. গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলি নিয়ে আলোচনা করে।
নাগরিকের জাতীয় বিষয় যেমন- স্বাধীনতা আন্দোলনের পটভূমি, মুক্তিযুদ্ধ, বিভিন্ন জাতীয় নেতার অবদান, দেশ রক্ষায় নাগরিকের ভূমিকা, জাতীয় রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাসমূহ. সম্পর্কে আলোচনা করে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠন এবং বিভিন্ন ঘটনাবলি সম্পকের্ও পৌরনীতি ও সুশাসন আলোচনা করে।
৯. নাগরিক জীবনের সাথে সম্পৃক্ত বিষয়াদি: পৌরনীতি ও সুশাসন আধুনিক নাগরিক জীবনের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন বিষয়াবলি নিয়ে আলোচনা করে। বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানও পাওয়া যায় এর মাধ্যমে। যেমন- ইভটিজিং, দুর্নীতি, ইলেকট্রনিক গভর্নেন্স ই-গভর্নেন্স., দারিদ্র বিমোচনের মত বিষয়গুলির আলোচনা পৌরনীতি ও সুশাসনের পরিধিকে সমৃদ্ধ করেছে।
১০. সুশাসন ও ই-গভর্নেন্স: পৌরনীতি ও সুশাসন বর্তমান সময়ে সুশাসন ও ই-গভর্নেন্স নিয়ে আলোচনা করে। সরকার কিভাবে জবাবদিহিতা, আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, নিরপেক্ষ নির্বাচন, দুর্নীতি নিয়ন্ত্র, দক্ষ মানব সম্পদ গড়ে তুলতে পারে সে বিষয়ে পৌরনীতি ও সুশাসন আলোচনা করে।
পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র ১ম অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : তানভীর ও রাশেদ দুই বন্ধু। তারা দু’জনে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নিয়ে পড়ছে। রাষ্ট্র, সরকার, সংবিধান, নাগরিক, আন্তর্জাতিক সংস্থা এই সব বিষয়ের প্রতি তানভীরের আগ্রহ বেশি। অন্যদিকে, রাশেদ সব সময় মুদ্রাব্যবস্থা, আয়-ব্যয়, বাজেট তৈরি, সম্পদের সুষম বন্টন ইত্যাদি বিষয়ের প্রতি বেশি আকৃষ্ট। তাই কলেজে তারা পছন্দমত বিষয় নির্বাচন করে। তানভীর ও রাশেদ পাঠ্যবিষয় নিয়ে আলোচনা করে লক্ষ করল বিষয় দু’টি ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য এক।
ক. রাষ্ট্র কী?
খ. শব্দগত অর্থে পৌরনীতি বলতে কী বোঝায়?
গ তানভীর ও রাশেদ কোন দুটি বিষয়ের প্রতি আগ্রহী? তোমার পাঠ্যবইয়ের আলোকে নির্ণয় কর।
ঘ. তানভীর ও রাশেদের মত তুমিও কি মনে কর বিষয় দুইটি ভিন্ন হলেও উদ্দেশ্য অভিন্ন? তোমার মতামত বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : জনাব শিহাব একজন বাংলাদেশি নাগরিক। কিন্তু কাজের জন্য তিনি বিদেশে অবস্থান করেন। অবসর সময়ে তিনি টিভিতে বাংলাদেশের খবরাখবর মনোযোগ সহকারে দেখেন। নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা ও কর্তব্যবোধ তাকে দেশ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী করে তোলে। তিনি লাইব্রেরি থেকে বাংলাদেশের একটি সংবিধান ক্রয় করেন।
ক. সাম্যের সংজ্ঞা দাও।
খ. আইনের শাসন কীভাবে নাগরিক স্বাধীনতা রক্ষা করে?
গ. জনাব শিহাবের মতো দেশ সম্পর্কে জানতে কোন বিষয় তোমাকে সাহায্য করবে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. সবাই জনাব শিহাবের মতো সচেতন নাগরিক হলে তা সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কতটুকু সহায়ক হবে বলে তুমি মনে কর? মতামত দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : রাফি একাদশ শ্রেণিতে মানবিক বিভাগে ভর্তি হয়েছে। কিন্ত বিষয় বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়ে সে তার বাবার কাছে পরামর্শ চাইল। তিনি তার সন্তানকে সুনাগরিকের গুণাবলি অর্জন এবং নাগরিক অধিকার ভোগ ও কর্তব্য যথাযথভাবে পালনের জন্য নাগরিকতা সংশ্লিষ্ট একটি বিষয়কে পাঠ্য হিসেবে নেওয়ার পরামর্শ দিলেন । তখন রাফি তার বাবাকে বলল, এ বিষয়ে অনার্স পড়ার তো কোনো সুযোগ নেই। রাফির বাবা বললেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিষয়ের সাথে ঘনিষ্ঠতর একটি বিষয়ে অনার্স পড়ার সুয়োগ আছে।
ক. সুশাসন কী?
খ. আইনের শাসন বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে রাফির বাবা যে বিষয়টি বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তার বিষয়বস্তু ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের দুটি বিষয়ের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর -মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : নিলয় একটি দেশের সরকার, নাগরিক, স্বাধীনতা, আইন, রাষ্ট্রীয় নীতি ইত্যাদি সম্পর্কে জানার জন্য একটি বিষয় পাঠ করেছে। তার বন্ধু নিবিড় সমাজনীতি, রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ, জ্ঞাতি সম্পর্ক ইত্যাদি জানার জন্য আরেকটি বিষয় পাঠ করেছে।
ক. পৌরনীতি ও সুশাসন কোন ধরনের বিজ্ঞান?
খ. জেন্ডার স্টাডিজ বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকের নিলয় ও নিবিড়ের পাঠের বিষয়বস্তু কি আলাদা? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে নিলয় এর পঠিত বিষয়টি কী? এটি ছাড়া একটি দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় – বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : জনাব নাইম যুব ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন করতে গিয়ে যুবকদের উদ্দেশ্যে বলেন, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে তোমাদের যেমন অধিকার রয়েছে, তেমনি এগুলোর প্রতি তোমাদের কিছু কর্তব্যও রয়েছে। এগুলো সম্পর্কে জানতে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন, যা সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য অপরিহার্য।
ক. সিভিস ও সিভিটাস শব্দের অর্থ কী?
খ. পৌরনীতি সম্পর্কে অধ্যাপক ই.এম. হোয়াইটের সংজ্ঞা কী?
উদ্দীপকে উল্লিখিত মি. নাইম কোন বিষয়ের কথা উল্লেখ করেছেন? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে মি. নাইমের শেষোক্ত মন্তব্যের সাথে তুমি কি একমত? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : জাহিন উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্র! সে তার পাঠ্যবিষয় হিসেবে দুটি গুরুততপূর্ণ বিষয়কে বেছে নিয়েছে। এর প্রথমটি রান্ট্রে একজন নাগরিক হিসেবে ব্যন্তির কার্যাবলি ও অধিকার সম্পর্কে আলোচনা করে, আর অন্যটি শিক্ষা দেয় কীভাবে একজন নাগরিক আয় ও ব্যয়ের সঠিক জ্ঞান লাভের মাধ্যমে জীবনকে সমৃদ্ধ করবে।
ক. নাগরিকতা কী?
খ. তুমি কীভাবে একজন স্থানীয় নাগরিক?
গ. উদ্দীপকে নির্দেশিত প্রথম বিষয়টি অধ্যয়নের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয় দুটি পরস্পর গভীরভাবে সম্পর্কযুক্ত’ – ব্যাখ্যা করো।
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ১ম অধ্যায়: পৌরনীতি ও সুশাসন পরিচিতি
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ২য় অধ্যায়: সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৩য় অধ্যায়: মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৪র্থ অধ্যায়: ই-গভর্নেন্স ও সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৫ম অধ্যায়: নাগরিক অধিকার, কর্তব্য ও মানবাধিকার
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৬ষ্ঠ অধ্যায়: রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব ও সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৭ম অধ্যায়: সরকার কাঠামো ও সরকারের অঙ্গসমূহ
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৮ম অধ্যায়: জনমত ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৯ম অধ্যায়: জনসেবা ও আমলাতন্ত্র
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ১০ম অধ্যায়: দেশ প্রেম ও জাতীয়তা
এইচএসসি শিক্ষার্থীরা তোমাদের অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে এখানে ক্লিক করো। নতুন সাজেশন পেতে জয়েন করো SSC and HSC Candidates, Bangladesh ফেসবুক গ্রুপে। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post