পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র ৬ষ্ঠ অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : আদর্শ গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় রাজনৈতিক দল অপরিহার্য উপাদান হিসেবে স্বীকৃত। রাজনৈতিক দল ব্যতীত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা কল্পনা করা যায় না। দক্ষ ও যোগ্য নেতৃত্বের উপর যে কোন সরকার ব্যবস্থার সাফল্য নির্ভর করে। সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য শক্তিশালী রাজনৈতিক দলের সাথে কার্যকরী নেতৃত্ব আবশ্যকীয়
রাজনৈতিক দলের ধারণা
দল ব্যবস্থা বর্তমান প্রতিনিধিত্বমূলক শাসনব্যবস্থার একটি অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য। কার্যত বর্তমান যুগে রাজনৈতিক দলের সাহায্যেই শাসনকার্য পরিচালিত হয়। এই দলীয় রাজনীতির উদ্ভব অপেক্ষাকৃত সাম্প্রতিক কালের ঘটনা। জন ব্লন্ডেল-এর মতানুসারে দল-ব্যবস্থার আলোচনা এখনও প্রাথমিক পর্যায়েই থেকে গেছে। প্রাচীনকালে গ্রিস ও রোমে বিভিন্ন বংশ ও গোষ্ঠী রাজনৈতিক দলের ভূমিকা গ্রহণ করত।
মধ্যযুগে সেই কর্তৃত্ব অভিজাত সম্প্রদায়, পুরোহিত সম্প্রদায়, বণিক শ্রেণির মত সমসাময়িক প্রভাবশালী সম্প্রদায়ের হাতে চলে যায়। প্রাচীনকালে গ্রিক নগর রাষ্ট্রে বা রোমের নগর জীবনে অথবা মধ্যযুগে রাজনৈতিক দলের উপযোগিতা অনুভূত হয়নি। প্রকৃত প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলের উদ্ভব ও বিকাশের বিষয়টি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বিকাশের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কযুক্ত।
আধুনিক অর্থে রাজনৈতিক দলের সৃষ্টি হয় সপ্তদশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডে। রাণী প্রথম এলিজাবেথের রাজত্বকালে হুইগ ও টোরি নামক দুইটি দলের সৃষ্টি হয়। বর্তমানে দলব্যবস্থা হল গণতন্ত্রের প্রাণস্বরূপ। রাজনৈতিক দল সম্পর্কে বিজ্ঞানসম্মতভাবে আলোচনা মূলত: শুরু হয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে। রাজনৈতিক দল নিয়ে যে শাস্ত্র আলোচনা করে তা ঝঃধংরড়ষড়মু নামে পরিচিত।
এই শব্দটি গ্রিক থেকে ইংরেজি ভাষায় এসেছে। বিভিন্ন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক দলের সংজ্ঞা দিয়েছেন। এসব সংজ্ঞা বিশ্লেষণ করে বলা যায়, বেশ কিছু সংখ্যক ব্যক্তি যদি রাষ্ট্রের সামাজিক, রাজনৈতিক প্রভৃতি বিশেষ সমস্যা সংক্রান্ত কতকগুলো মূল বিষয়ে সম-মতাবলম্বী হয় এবং মতাদর্শের মূলগত ঐক্যের ভিত্তিতে দেশের উন্নতি বিধানের জন্য শাসন পরিচালনার সুযোগ লাভের উদ্দেশ্যে সংঘবদ্ধভাবে প্রচারকার্য চালিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা করে তবে সেই সংঘবদ্ধ ব্যক্তিদের সংগঠনটিকে রাজনেতিক দল বলে।
এন্ডমন্ড বার্ক বলেন, “কতকগুলো নির্দিষ্ট নীতির ভিত্তিতে ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে জাতীয় স্বার্থ সম্প্রসারণের উদ্দেশ্যে সম্মিলিত জনসমষ্টিকে রাজনৈতিক দল বলা হয়।” অধ্যাপক আর্নেস্ট বার্কার-এর মতানুসারে, “বিভিন্ন মতবাদের দ্বারা পরিচালিত হলেও সকল রাজনৈতিক দলই জাতীয় স্বার্থের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে সমগ্র জাতির সাধারণ স্বার্থ সম্পর্কিত বিষয়ে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণের দ্বারা নির্বাচকমন্ডলীর সমর্থন পেতে সচেষ্ট হয়।”
অধ্যাপক আর এম ম্যাকাইভার বলেন, নীতি ও আদর্শের ভিত্তিতে কোন সংঘবদ্ধ জনসমাজ বৈধ উপায়ে শাসন ক্ষমতা দখল করতে চেষ্টা করলে তাকে রাজনৈতিক দল বলে। অতএব, রাজনৈতিক দল বলতে একই রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী এমন এক দল নাগরিককে বোঝায় যারা সংঘবদ্ধ হয়ে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য গঠনের জন্য শাসনতান্ত্রিক উপায়ে সরকারি ক্ষমতা অর্জন করার চেষ্টা করে।
রাজনৈতিক দলের বৈশিষ্ট্য
১. সমমতাদর্শ: সমমতাদর্শে অনুপ্রাণিত, ঐক্যবদ্ধ ও সংগঠিত ব্যক্তিদের নিয়ে রাজনৈতিক দল গঠিত হয়। বিস্তারিত কার্যক্রম প্রসঙ্গে কিংবা কর্ম পদ্ধতি দলের সদস্যদের মধ্যে মতভেদ থাকতে পারে। কিন্তু একটি দল হিসাবে বিরাজ করার জন্য এর সদস্যদের মধ্যে মতাদর্শের মূলগত ঐক্য থাকতে হবে ।
২. নির্দিষ্ট কর্মসূচি: প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের নির্দিষ্ট কর্মসূচি থাকে। এই কর্মসূচিকে বাস্তবে রূপায়িত করার জন্য দলগুলো নিয়মতান্ত্রিক এবং সংবিধানসম্মত পদ্ধতিতে অগ্রসর হয়।
৩. জাতীয় স্বার্থ: রাজনৈতিক দল মাত্রই জাতীয় স্বার্থের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়। প্রত্যেক দল সমগ্র জাতির সাধারণ স্বার্থ সাধনে আত্মনিয়োগ করে। অন্যথায় তা জনবিচ্ছিন্ন দলে পরিণত হয়।
৪. আলাপ-আলোচনা: দেশ ও দেশবাসীর সমসাময়িক সমস্যাদি সম্পর্কে অবিরত আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দলমাত্রই নিজ মতাদর্শের অনুকূল জনমত গঠনের চেষ্টা করে।
৫. সরকার গঠন: প্রত্যেক রাজনৈতিক দলের চূড়ান্ত লক্ষ্য হল জনসমর্থনের ভিত্তিতে নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করা এবং শাসনকার্য পরিচালনার মাধ্যমে দলীয় আদর্শ ও উদ্দেশ্যকে কার্যকর করা। এ কারণে রাষ্ট্র ক্ষমতা লাভের উদ্দেশ্যহীন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, কল্যাণমূলক বা অন্য কোন ধরণের সংগঠনকে রাজনৈতিক দল বলা
৬. রাজনৈতিক একক: রাজনৈতিক দলের সকল সদস্যের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা থাকা আবশ্যক। দলের সদস্যদের কার্যপদ্ধতিতে এমনভাবে সংগঠিত হতে হয়, যাতে করে তারা একটি রাজনৈতিক এককে পরিণত হয়। রাজনৈতিক এককে পরিণত হবার পর তারা দলীয় স্বার্থে কাজ করে থাকে।
৭. সংঘবদ্ধতা: দলীয় কর্মীদের একই মনমানসিকতা ও মতাদর্শে সুসংবদ্ধ হতে হয়। তাদের মধ্যে রাজনৈতিক ঐক্য ও কর্মস্পৃহা থাকতে হয়।
৮. নিয়মতান্ত্রিকতা: রাজনৈতিক দলের মূল লক্ষ্য ক্ষমতা গ্রহণ হলেও, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাতে সে পথ হবে নিয়মতান্ত্রিক। নিয়মতান্ত্রিক বা শাসনতান্ত্রিক পদ্ধতিই ক্ষমতা অর্জনের মূলমন্ত্র। একটি গণতান্ত্রিক দল কখনোই রাজনৈতিক দল নীতি-বহির্ভূত পদ্ধতিতে ক্ষমতায় আসতে পারে না। অবৈধ ক্ষমতা দখল বৈধতার সংকট তৈরি করে।
৯. দল গঠন: কেবল স্বদেশী নাগরিকগণই রাজনৈতিক দল গঠন করতে পারেন; বিদেশিগণ পারেন না। মতাদর্শ, জাতি, ধর্ম, অর্থনৈতিক স্বার্থ এবং কর্মপন্থার বিভিন্নতা হেতু বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সৃষ্টি হয়ে থাকে।
১০. দলীয় আদর্শ অনুশীলন: গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাতে একটি রাজনৈতিক দল নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যায়। ক্ষমতায় যাওয়ার পথে যে কোন দলকে তার মতাদর্শ বিষয়ে জনগণকে জানাতে হয়। জনগণের সমর্থন পেয়ে ক্ষমতায় যেতে পারলে, একটি রাজনৈতিক দল নিজ মতাদর্শ বাস্তবায়নের বৈধতা পায়।
পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র ৬ষ্ঠ অধ্যায়ের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : শিক্ষক ছাত্রদের পাঠ্যবইয়ের অন্তর্ভুক্ত বিষয় সম্পর্কে ধারণা দিতে গিয়ে শ্রেণিকক্ষে একটি কৃত্রিম নির্বাচন অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন। ছাত্ররা এই নির্বাচনে জালালকে শ্রেণির নেতা হিসেবে নির্বাচিত করে। শিক্ষক মহোদয় ছাত্রদের কাছে জানতে চাইলেন, কেন তারা জালালকে নির্বাচিত করেছে। ছাত্ররা জানালো, জালালের আকর্ষণীয় গুণাবলি ও দক্ষতা তাদেরকে আকৃষ্ট করেছে।
ক. রাজনৈতিক দল কী?
খ. চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে জালাল-এর নির্বাচিত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লেখিত জালালের ভূমিকা সুশাসন প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তোমার পাঠ্যবইয়ের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : সাইফুল ইসলাম তার অসাধারণ গুণাবলির জন্য জনসাধারণের কাছে বিশেষ সম্মানের আসনে সমাসীন। তিনি সহজেই জনগণকে প্রভাবিত করতে পারেন। বিশেষত চারিত্রিক দৃঢ়তা, সাহসিকতা ও বাগ্মীতার জন্য জনগণ তার প্রতি মুগ্ধ ।
ক. উপদল কী?
খ. জাতি ও জাতীয়তার মধ্যে পার্থক্য লিখ।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত সাইফুল ইসলামের আচরণে কী ধরনের প্রকাশ লক্ষ করা যায়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত নেতৃত্ব জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে – তুমি কি একমত? যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : স্বেচ্ছাচারী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য আনিস গ্রামের যুবকদের একত্রিত করে একটি সংগঠন তৈরি করে। ক্রমেই সংগঠনটির কর্মকাণ্ড ইউনিয়ন জুড়ে বিস্তৃত হয় এবং তাদের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পায়। সবাই আনিসের কথা ও কর্মে বিশ্বাস স্থাপন করে। তার নৈতিকতা ও দেশপ্রেম সবাইকে মুগ্ধ করে । পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনে তার সংগঠনটি
অংশগ্রহণ করার প্রভৃতি গ্রহণ করে।
ক. পৌরনীতি ও সুশাসনের সংজ্ঞা দাও ।
খ. আইন প্রণয়নে আমলারা কীভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করেন?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত আনিসের সংগঠনটির সাথে তোমার পঠিত বইয়ের কোন সংগঠনটির সাদৃশ্য আছে? ব্যখ্যা করো।
ঘ. আনিসের নেতৃত্ব সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়ক – তুমি কি এ মন্তব্যের সাথে একমত? যুক্তি দেখাও ।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : জনাব আজিজ একটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তিনি জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তার ইউনিয়নের সব নাগরিক যেকোনো সমস্যায় তার কাছে যায়। বিবাদ মীমাংসার জন্য সবাই ইউনিয়ন আদালতে অভিযোগ দায়ের করে। জনাব আজিজ নিরপেক্ষভাবে সব বিবাদের মীমাংসা করে দেন। তিনি এলাকার উন্নয়নে জনগণের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সবাই তার ওপর আস্থাশীল।
ক. মানবাধিকার কাকে বলে?
খ. “আইনের চোখে সবাই সমান” – ব্যাখ্যা করো ।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত জনাব আজিজের মধ্যে কোন ধরনের নেতৃত্বের গুণাবলি প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উক্ত ইউনিয়নের মতো রাষ্ট্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হলে সরকারের কী কী করণীয়? মতামত দাও ।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : “X” নামক একটি রাষ্ট্রে শামীম ও জামিল দুই ভাই একটি কারখানায় কাজ করে । শামীম “Y” নামক একটি সংগঠনের নেতা। তার সংগঠনটি জাতীয় সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের জন্য সরকার গঠন করতে চায়। অন্যদিকে, জামিল “Z” নামের একটি সংগঠনের সাথে জড়িত। এ সংগঠনটি শ্রমিকদের স্থার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করে এবং দাবি-দাওয়া পূরণে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে।
ক. শিক্ষকতা কোন ধরনের নেতৃত্ব?
খ. সম্মোহনী নেতৃত্ব বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে “Y” ও “Z” নামের সংগঠনের ধরন কীরূপ? ব্যাখ্যা করো।
ঘ, উদ্দীপকের “Y” সংগঠনের মাধ্যমে কীসের প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে? জাতীয় উন্নয়নে এ সংগঠনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : অধ্যাপক আবু নোমান একজন রাজনীতিক । তিনি সহজে মানুষকে আকৃষ্ট করতে পারেন। জনগণও তাকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করে। বিশেষ করে তার মন্তব্য ও ব্যক্তিত্ব জনগণকে উজ্জীবিত করে।
ক. বাংলাদেশের আইনসভার নাম কী?
খ. রাজনৈতিক দল বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকের আলোকে জনমত গঠনে কোন কোন মাধ্যম তুমি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করো?
ঘ. একজন নেতার কী কী গুণ থাকা প্রয়োজন বলে মনে করো? উদ্দীপকের আলোকে তোমার মতামত লেখো ।
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ১ম অধ্যায়: পৌরনীতি ও সুশাসন পরিচিতি
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ২য় অধ্যায়: সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৩য় অধ্যায়: মূল্যবোধ, আইন, স্বাধীনতা ও সাম্য
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৪র্থ অধ্যায়: ই-গভর্নেন্স ও সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৫ম অধ্যায়: নাগরিক অধিকার, কর্তব্য ও মানবাধিকার
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৬ষ্ঠ অধ্যায়: রাজনৈতিক দল, নেতৃত্ব ও সুশাসন
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৭ম অধ্যায়: সরকার কাঠামো ও সরকারের অঙ্গসমূহ
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৮ম অধ্যায়: জনমত ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ৯ম অধ্যায়: জনসেবা ও আমলাতন্ত্র
►► পৌরনীতি ১ম পত্র – ১০ম অধ্যায়: দেশ প্রেম ও জাতীয়তা
এইচএসসি শিক্ষার্থীরা তোমাদের অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে এখানে ক্লিক করো। নতুন সাজেশন পেতে জয়েন করো SSC and HSC Candidates, Bangladesh ফেসবুক গ্রুপে। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post