আজকের বিষয়: উচ্চ মাধ্যমিক পৌরনীতি ও সুশাসন ২য় পত্র ১ম অধ্যায় mcq ব্রিটিশ ভারতে প্রতিনিধিত্বশীল সরকারের বিকাশ
পৌরনীতি ও সুশাসন ২য় পত্র ১ম অধ্যায় mcq
১. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের বৈশিষ্ট্য কোনটি?
ক. যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার
খ. ভারত সচিবের পদ সৃষ্টি
গ. পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থা
ঘ. প্রদেশের দ্বৈত শাসন
২. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের কোন রাজ্যকে বিভক্ত করা হয়?
ক. দিল্লি
খ. ব্রহ্মদেশ
গ. বিহার
ঘ. উড়িষ্যা
৩. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের শাসন সংক্রান্ত বিষয়ে কে কয় ভাগে ভাগ করা হয়?
ক. ২
খ. ৩
গ. ৪
ঘ. ৫
৪. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রাদেশিক ক্ষমতার তালিকায় ছিল ক. আইন-শৃঙ্খলা
খ. যোগাযোগ
গ. দেশরক্ষা
ঘ. মৃদু
৫. এটি ভারতবর্ষের শাসনতান্ত্রিক ক্রমবিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ?
ক. ১৯০৯ সালের ভারত শাসন আইন
খ. ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন
গ. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন
ঘ. ভারতীয় কাউন্সিল আইন, ১৮৬১
৬. ব্রিটিশ সরকার কত সালে স্যার সাইমনের নেতৃত্বে একটি কমিশন গঠন করে?
ক. ১৯২০ সালে
খ. ১৯২৭ সালে
গ. ১৯৩৫ সালে
ঘ. ১৯৪০ সালে
৭. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল-
ক. দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের সৃষ্টি
খ. গণপরিষদ গঠন
গ. ভারত সচিব পদের বিলুপ্তি সাধন
ঘ. সর্বভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র গঠনের উদ্যোগ
৮. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে কোনটি প্রতিষ্ঠা করা হয়?
ক. যুক্তরাষ্ট্রীয় আদালত
খ. ভারতীয় ইউনিয়ন গঠন
গ. মন্ত্রিসভা গঠন
ঘ. কর্তৃত্বহীন মন্ত্রিসভা গঠন
৯. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে কেন্দ্রীয় শাসন সংক্রান্ত বিষয় সমুহ কে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয় কেন?
ক. কেন্দ্রীয় শাসন থাকার জন্য
খ. কেন্দ্রে দ্বৈত শাসন প্রবর্তিত হওয়ার জন্য
গ. যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার প্রবর্তনের জন্য
ঘ. বৃহত্তর ব্রিটিশ রাজ্য পরিচালনার জন্য
১০. ১৯৩৫ সালের আইনে কোন বিভাগের প্রাধান্য রক্ষার ব্যবস্থা করা হয়?
ক. শাসন বিভাগের
খ. আইন বিভাগের
গ. বিচার বিভাগের
ঘ. সামরিক বিভাগের
১১. কোন সালের আইনে প্রাদেশিক গভর্নরের পদ সৃষ্টি করা হয়?
ক. ১৯০৯ সালের আইন
খ. ১৯১৯ সালের আইন
গ. ১৯৩৫ সালের আইন
ঘ. ১৯৪৭ সালের আইন
১২. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রবর্তিত গভর্নর জেনারেল মন্ত্রীদের পরামর্শ গ্রহণ করতেন না কেন?
ক. স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা থাকার জন্য
খ. মন্ত্রীদেরকে অবজ্ঞা করার জন্য
গ. মন্ত্রীদের অযোগ্যতার জন্য
ঘ. মন্ত্রীদের প্রজ্ঞাহীনতার জন্য নিজের জন্য
১৩. দায়িত্বশীল সরকার বলতে কী বুঝায়?
ক. আইন বিভাগের নিকট দায়ী সরকার
খ. বিচার বিভাগের নিকট দায়ী সরকার
গ. সেনাবাহিনীর নিকট দায়ী সরকার
ঘ. সকল বাহিনীর নিকট দায়ী সরকার
১৪. ব্রিটিশ সরকার ১৯১৯ ও ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন পাস করেন কেন?
ক. ভারতবর্ষের সাংবিধানিক সংকট নিরসনের জন্য
খ. ব্রিটিশ রাজত্ব পাকাপোক্ত করার জন্য
গ. ভারতবর্ষকে স্বাধীনতা প্রদানের জন্য
ঘ. আমলাদেরকে সুবিধা প্রদানের জন্য
১৫. ১৯৪৭ সালের ভারত স্বাধীনতা আইন কোন আইনের উপর ভিত্তি করে আইন প্রণীত হয়?
ক. ১৯০৯ সালের মরলে মিন্টো আইন সংস্কার ধারা
খ. ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইন দ্বারা
গ. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন দ্বারা
ঘ. ১৯৪০ সালের ভারত শাসন আইন দ্বারা
১৬. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনের বৈশিষ্ট্য হলো-
i. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
ii. দ্বৈত শাসন
iii. সার্বজনীন ভোটাধিকার
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i, ii,ও iii
১৭. ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনের বিরুদ্ধে ভারতীয় কংগ্রেস কোন আন্দোলনের ডাক দেয়?
ক. স্বরাজ
খ. ব্রিটিশ বিতাড়ন
গ. অসহযোগ
ঘ. সত্যাগ্রহ
১৯. ভারত শাসন আইনে (১৯৩৫) প্রাদেশিক তালিকায় ছিল-
i. আইন-শৃঙ্খলা
ii. পররাষ্ট্র সংক্রান্ত
iii. বিষয় শিক্ষা
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও iii✓
গ. ii ও iii
ঘ. i,ii ও iii
২০. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে-
i. যুক্তরাষ্ট্র গঠনের ব্যবস্থা করা হয়
ii. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন এর প্রবর্তন করা হয়
iii. কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে বিরোধের মীমাংসা করা হয়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও iii
গ. ii ও iii
ঘ. i,ii ও iii
‘A’ রাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ক্ষমতা সংবিধানের মাধ্যমে প্রদেশ গুলোর মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে। এখানে যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকারের কাঠামো সঠিকভাবে অনুসরণ করা হয়নি। ফলে প্রদেশগুলোতে দায়িত্বশীল সরকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি।
২১. উদ্দীপকে কোন সাংবিধানিক আইনের কথা বলা হয়েছে?
ক. ভারত শাসন আইন,১৯১৯
খ. মর্লে- মিন্টো সংস্কার আইন
গ. ভারত শাসন আইন, ১৯৩৫
ঘ. ভারত স্বাধীনতা আইন,১৯৪৭
২২. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে কোন রাজ্যকে বিচ্ছিন্ন করা হয়?
ক. দিল্লি
খ. জয়পুর
গ. ব্রহ্মদেশ
ঘ. কানপুর
নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ২৮ ও ২৯ নং প্রশ্নের উত্তর দাও:
‘ক’নামক রাষ্ট্রের যুক্তরাষ্ট্রীয় পদ্ধতির সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান। যুক্তরাষ্ট্রে প্রাদেশিক বিষয়সমূহ পরিচালনার জন্য আইন প্রণয়ন করে দুটি ভিন্ন কর্তৃপক্ষ সৃষ্টি করা হয়েছে।
২৩. উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনার সাথে তোমার পঠিত কোন আইনের মিল আছে?
ক. ১৯৫৮ সালের আইন
খ. ১৯০৯ সালের ভারত শাসন আইন
গ. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইন
ঘ. ১৯৩৬ সালের ভারত শাসন আইন
২৪. ‘ক’ নামক রাষ্ট্রটি তে নতুন আইন প্রণয়নের কারণে-
i. শাসনকাজে জটিলতা তৈরি হবে
ii. নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাবে
iii. কেন্দ্রীয় সরকারের কাজের চাপ কম
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii
খ. i ও ii
গ. ii ও iii
ঘ. i,ii ও iii
২৫. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে বোঝায়-
ক. প্রদেশের স্বাধীনতা
খ. প্রাদেশিক সরকার দ্বারা কেন্দ্রীয় শাসন পরিচালিত হাওয়া
গ. কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা প্রদেশসমূহ পরিচালিত হাওয়া
ঘ. তৃতীয় শক্তি দ্বারা প্রদেশসমূহ পরিচালিত হওয়া
২৬. ব্রিটিশ সরকার শাহরুখ প্রথম কোনটি প্রদানের পদক্ষেপ নেয়?
ক. প্রদেশগুলোতে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রাধান্য
খ. প্রদেশগুলোতে মন্ত্রিসভার প্রাধান্য বিস্তার
গ. প্রদেশগুলোতে একচাটিয়া নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা
ঘ. প্রদেশগুলোতে স্বায়ত্তশাসন
২৭. প্রাদেশিক মন্ত্রিসভা তাদের যাবতীয় কাজের জন্য কার নিকট দায়ী থাকবে?
ক. কেন্দ্রীয় আইনসভা
খ. প্রধানমন্ত্রীর
গ. প্রাদেশিক আইনসভা
ঘ. রাষ্ট্রপতির
২৮. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন এর মূল কথা হলো-
ক. রাষ্ট্রপতি সর্বময় কর্তৃত্ব অধিকারী হবে
খ. আইনসভাই সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী হবে
গ. মন্ত্রিসভা সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী হবে
ঘ. আইনসভার কোনো ভূমিকা থাকবে না
২৯. ব্রিটিশ রাজার মনোনীত প্রতিনিধি কারা ছিলেন?
ক. ভাইসরয়গণ
খ. গভর্নরগণ
গ. গভর্নর জেনারেল
ঘ. বড় লাটগণ
৩০. ব্রিটিশ রাজ রাজার মনোনীত প্রতিনিধিগণ কিভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত হতেন?
ক. রাজা / রানী কর্তৃক
খ. প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক
গ. রাষ্ট্রপতি কর্তৃক
ঘ. মন্ত্রী সভা কর্তিক
৩১. প্রাদেশিক গভর্নর আইনসভা কর্তৃক ধৃত আইন কে কিভাবে বাতিল করতে পারতেন?
ক. ভেটো প্রদানের মাধ্যমে
খ. ঐচ্ছিক ক্ষমতা প্রয়োগের মাধ্যমে
গ. ভোটের মাধ্যমে
ঘ. মনোনীত প্রতিনিধির মাধ্যমে
৩২. কোন ব্যবস্থাকে একটি আড়ম্বরপূর্ণ প্রহসন হিসেবে চিহ্নিত করা শ্রেয়?
ক. যুক্তরাষ্ট্রীয় সরকার
খ. আইনসভা কর্তৃক জবাবদিহিতা
গ. প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন
ঘ. গভর্নরের নিয়োগ প্রক্রিয়া
৩৩. কংগ্রেস একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে আধিপত্য বিস্তারের যে মনোভাব লালন করছিল তা সম্ভব হয়নি কেন?
ক. ইউনিয়নিস্ট দলে অসহযোগিতার কারণে
খ. জাষ্টিস দলের অসহযোগিতার কারণে
গ. মুসলিম লীগের অসহযোগিতার কারণে
ঘ. মুসলমান স্বতন্ত্র দলের অসহযোগিতার কারণে
৩৪. কোন কারনে কংগ্রেস আটটি প্রদেশের মন্ত্রিসভা থেকে একযোগে পদত্যাগ করে?
ক. ভারতীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার প্রতিবাদে
খ. ভারতীয়দের সম্মতি ছাড়া যুদ্ধ ঘোষণার
গ. ভারতীয়দের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করার প্রতিবাদে
ঘ. ভারতীয়দের প্রতি জাতিগত বিদ্বেষ পোষণ করার প্রতিবাদে
৩৪. 1935 সালের ভারত শাসন আইনে প্রবর্তিত প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থা ছিল-
ক. অর্থবহ
খ. অর্থহীন
গ. মাধুর্য্যময়
ঘ. অগণতান্ত্রিক
৩৫. কোন ভারতীয় আদালতে মি.’ক’ এর বিচার হতো না। এখানে মি. ‘ক’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
ক. গভর্নর
খ. ভাইসরয়
গ. বড়লাট
ঘ. গভর্নর জেনারেল
৩৬. ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে ভারত সরকারের সমস্ত কর্তৃত্ব কার হাতে ন্যস্ত ছিল?
ক. গভর্নর জেনারেলের
খ. গভর্নরের
গ. ভাইসরয়ের
ঘ. বড়লাটের
৩৭. গভর্নর-জেনারেল সাধারণত কত প্রকারের ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন?
ক. ৬ প্রকার
খ. ৫ প্রকারের
গ. ৪ প্রকারের
ঘ. ৩ প্রকারের
৩৮. শাসন সংক্রান্ত ব্যাপারে ভারতের সর্বময় অধীশ্বর ছিলেন-
ক. গভর্নর
খ. গভর্নর জেনারেল
গ. ভাইসরয়
ঘ. বড়লাট
৩৯. গভর্নর-জেনারেল বিশেষ দায়িত্ব পালনের জন্য যে আইন প্রণয়ন করতে পারতেন তাকে কী বলা হত?
ক. জরুরী আইন
খ. অধ্যাদেশ
গ. গভর্নর জেনারেলের আইন
ঘ. সামরিক আইন
৪০. 1935 সালের ভারত শাসন আইনের অধীনে ভারতবর্ষের কয়টি প্রদেশের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়?
ক. ৯ টি
খ. ১০ টি
গ. ১১টি
ঘ. ১২টি
৪১. ১৯৩৭ সালের নির্বাচনের সর্বমোট ৪৮৪টি মুসলিম আসনের মধ্যে ‘মুসলিম লীগ’ আসন পায়-
ক. ১০৩টি
খ. ১০৮টি
গ. ১৪৯টি
ঘ. ২০১টি
৪২. ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে বাংলাদেশের সর্বমোট আসন সংখ্যা ছিল-
ক. ২০০টি
খ. ২২০টি
গ. ২৩৫টি
ঘ. ২৫০টি
৪৩. ১৯৩৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে কয়টি প্রদেশ কংগ্রেস বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে?
ক. ৭টি
খ. ৮টি
গ. ৯টি
ঘ. ১০টি
৪৪. ১৯৩৭ সালের নির্বাচনের পর বাংলা প্রদেশের সরকার গঠিত হলে এদেশের মুসলমানরা নবজীবন লাভ করে কেন?
ক. মুসলিম নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ায়
খ. হিন্দু নেতৃত্বে সরকার গঠিত হওয়ায়
গ. ব্রিটিশরা মুসলমানদের প্রতি নমনীয় হওয়ায়
ঘ. ব্রিটিশ রাজ মুসলমানদের পক্ষ নেওয়ায়
৪৫. ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে বিহারের ১৫২ টি আসনের সর্বোচ্চ আসন লাভ করে-
ক. কংগ্রেস
খ. মুসলিম লীগ
গ. মুসলমান স্বতন্ত্র
ঘ. হিন্দু স্বতন্ত্র
৪৬. ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আসন লাভ করে-
ক. মুসলিম লীগ
খ. মুসলমান স্বতন্ত্র
গ. কংগ্রেস
ঘ. হিন্দু স্বতন্ত্র
৪৭. ভারতবর্ষের রাজনৈতিক ও শাসনতান্ত্রিক সমস্যা সমাধানের জন্য যে পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়-
ক. ক্রিপস মিশন পরিকল্পনা
খ. ওয়াভেল পরিকল্পনা
গ. শান্তি মিশন পরিকল্পনা
ঘ. মন্ত্রী মিশন পরিকল্পনা
৪৮. ১৯৪৬ সালে প্রাদেশিক নির্বাচনের সর্বমোট আসন সংখ্যা কত ছিল?
ক. ৯২৩টি
খ. ১০২৩টি
গ. ১২২৩টি
ঘ. ১৫৮৫টি
৪৯. ১৯৪৬ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে ‘ক’ দল ৯২৩ টি আসন লাভ করে। এখানে ‘ক’ দল হলো-
ক. মুসলিম লীগ
খ. কংগ্রেস
গ. জাতীয়তাবাদী মুসলিম লীগ
ঘ. কমিউনিস্ট
৫০. একটি প্রাদেশিক নির্বাচনে কমিউনিস্ট পার্টি ৮টি আসন লাভ করে নির্বাচনটি হলো-
ক. ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন
খ. ১৯৪৬ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন
গ. ১৯৭০ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন
ঘ. ২০০৮ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন
উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীরা, উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে পৌরনীতি ও সুশাসন ২য় পত্র ১ম অধ্যায় mcq বহুনির্বাচনী ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post