অনার্স ৩য় বর্ষের বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা, কোর্সটিকা আজকে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে প্রাচীন ও মধ্যযুগের কবিতা সাজেশন ২০২৫। তোমরা যারা এবছর তৃতীয় বর্ষের বার্ষিক পরীক্ষা দিতে যাচ্ছ, অনার্স ৩য় বর্ষ বাংলা সাজেশন গুলো তোমাদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এই সাজেশনটি আমরা বিগত বছরের প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে তৈরি করেছি। ফলে শতভাগ কমন পাওয়ার জন্য এটি অনুসরণ করার পরামর্শ থাকল।
শিক্ষার্থীরা, এই কোর্সের নাম হচ্ছে– প্রাচীন ও মধ্যযুগের কবিতা এবং বিষয় কোড হচ্ছে– ২৩১০০৩। আমরা চেষ্টা করেছি ক-বিভাগ এর প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে দিতে। পাশাপাশি খ-বিভাগ এবং গ-বিভাগ এর প্রশ্নগুলো তোমরা তোমাদের বই খুঁজলেই পেয়ে যাবে।
প্রাচীন ও মধ্যযুগের কবিতা সাজেশন ২০২৫
ক-বিভাগ: অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
১. চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত সালে?
অথবা, চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
উত্তর: চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয় ১৯০৭ সালে।
২. চর্যাপদের কত সংখ্যক পদটি আংশিক পাওয়া গেছে?
উত্তর: চর্যাপদের ২৩ নং পদটি আংশিক পাওয়া গেছে।
৩. চর্যাপদগুলো মূলত কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর: চর্যাপদগুলো মূলত পাদাকুলক মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
৪. ‘আবেশী’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘আবেশী’ শব্দের অর্থ পরিবেশন করা।
৫. চর্যাপদের সবচেয়ে প্রাচীন কবি কাকে মনে করা হয়?
উত্তর: চর্যাপদের সবচেয়ে প্রাচীন কবি লুইপাকে মনে করা হয়।
৬. চর্যাপদের মহিলা কবি কে?
উত্তর: চর্যাপদের মহিলা কবি হলেন কুক্কুরীপা।
৭. ‘রুখের’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ‘রুখের’ শব্দের অর্থ হচ্ছে বৃক্ষ।
৮. সর্বাধিক চর্যাপদ লিখেছেন কোন পদকর্তা?
উত্তর: সর্বাধিক চর্যাপদ লিখেছেন কাহ্নপা।
৯. শবররা কোথায় বাস করে?
উত্তর: উঁচু পর্বতে শবররা রাস করে।
১০. ভুসুকু’র প্রকৃত নাম কী?
উত্তর: ভুসুকু’র প্রকৃত নাম শান্তিদেব।
১১. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য রচয়িতার পূর্ণ নাম লেখ।
উত্তর: ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য রচয়িতার পূর্ণ নাম বড়ু চণ্ডীদাস।
১২. বড়ু চণ্ডীদাস কোন দেবীর সেবক ছিলেন?
উত্তর: বড়ু চণ্ডীদাস বাসলী দেবীর সেবক ছিলেন।
১৩. সই, কে বলে পিরীত ভাল
হাসিতে হাসিতে পিরীত করিয়া
কান্দিতে জনম গেল।- পদটি কোন কবির?
উত্তর: সই, কে বলে পিরীত ভাল
হাসিতে হাসিতে পিরীত করিয়া
কান্দিতে জনম গেল।- পদটি চণ্ডীদাসের।
১৪. ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ নামকরণ কে করেছেন?
উত্তর: ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ নামকরণ করেছেন বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্পভ।
১৫. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের সংগ্রহকারী কে?
উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের সংগ্রহকারী হলেন বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ।
১৬. চন্দ্রাবলী কে?
উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে রাধার অন্য নাম চন্দ্রাবলী।
১৭. রাধার স্বামীর নাম কী?
উত্তর: দৈব নির্দেশে বালিকা বয়সে নপুংসক অভিমন্যু বা আইনে বা আয়ান ঘোষের সাথে রাধার বিয়ে হয়।
১৮. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের শুরুতে রাধার বয়স কত?
উত্তর: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের শুরুতে রাধার বয়স ১১ বছর।
১৯. বড়ায়ি কে?
উত্তর: রাধা-কৃষ্ণের প্রেমের সংবাদ আদান-প্রদানকারিনী হিসেবে।
২০. কৃষ্ণ যে বাঁশি বাজায় সে বাঁশিটি সে কীভাবে পেয়েছে?
উত্তর: কৃষ্ণ তার বাঁশিটি হরগৌরীর বর বা আশীর্বাদে পেয়েছে।
২১. মোহন বাঁশির ছিদ্র সংখ্যা কয়টি?
উত্তর: মোহন বাঁশির ছিদ্র সংখ্যা ৭টি।
২২. “পোটলী বান্ধিয়া রাখ নশুলী যৌবন।” উক্তিটি কার?
অথবা, “পোটলী বান্ধিঞা রাখ নহুলী যৌবন” উক্তিটি কার?
উত্তর: “পোটলী বান্ধিয়া রাখ নশুলী যৌবন।” উক্তিটি বড়াইয়ের।
২৩. বৈষ্ণবগণ কোন দেবতার উপাসক?
উত্তর: বৈষ্ণবগণ শ্রীকৃষ্ণের উপাসক।
২৪. বাসকসজ্জা কী?
উত্তর: হৃদয়ে ভগবানের আবির্ভাব প্রতীক্ষাই বাসকসজ্জা।
২৫. বৈষ্ণব মতে রস কত প্রকার ও কী কী?
উত্তর: বৈষ্ণব মতে রস ৫ প্রকার। যথা: শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর।
২৬. বিদ্যাপতির উপাধি কী?
উত্তর: বিদ্যাপতির উপাধি মিথিলার কোকিল, অভিনব জয়দেব।
২৭. বিদ্যাপতি কোন ভাষার কবি ছিলেন?
উত্তর: বিদ্যাপতি ব্রজবুলি ভাষার কবি ছিলেন।
২৮. বিদ্যাপতি কী ভাষায় কবিতা লিখতেন?
উত্তর: বিদ্যাপতি ব্রজবুলি ভাষায় কবিতা লিখতেন।।
২৯. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদ্যাপতির কাব্যকে কী বলেছেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদ্যাপতির কাব্যকে বসন্ত সম্ভোগের সুখ হিল্লোল বলেছেন।
৩০. কোন কোন ভাষার সংমিশ্রণে ব্রজবুলি ভাষার সৃষ্টি?
অথবা, ব্রজবুলি ভাষা কোন দুটি ভাষার সংমিশ্রণে সৃষ্ট?
উত্তর: ব্রজবুলি ভাষা বাংলা এবং মৈথিলী ভাষার সংমিশ্রণে সৃষ্ট।
৩১. ‘এ ভরা বাদর মাহে ভাদর’- এর পদকর্তা কে?
উত্তর: ‘এ ভরা বাদর মাহে ভাদর’- এর পদকর্তা বিদ্যাপতি।
৩২. “সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু
আনলে পুড়িয়া গেল।”- পদটি কোন কবির রচনা?
উত্তর: “সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু
আনলে পুড়িয়া গেল।”- পদটি কবি জ্ঞানদাসের রচনা।
৩৩. বাউলরা প্রধানত কত প্রকার?
উত্তর: বাউলরা প্রধানত দুই প্রকার। যথা: গৃহী ও বৈরাগী।
৩৪. বাউল মতে ‘মনের মানুষ’ কে?
উত্তর: বাউল মতে ‘মনের মানুষ’ পরমাত্মা।
৩৫. জীবাত্মা কীসের অংশ?
উত্তর: জীবাত্মা পরমাত্মার অংশ।
৩৬. মানবের সাধ্যবন্ধু কী?
উত্তর: মানবের সাধ্যবস্তু হচ্ছে প্রেম।
৩৭. লালন ফকিরের জন্মস্থানের নাম কী?
অথবা, লালনের জন্ম কোথায়?
উত্তর: লালনের জন্ম কুষ্টিয়ার কুমারখালির ভাঁড়রা গ্রামে।
৩৮. বাউল সাধনার তিনটি স্তর কী কী?
উত্তর: বাউল সাধনার স্তর তিনটি। যথা: প্রবর্ত, সাধক ও সিদ্ধি।
৩৯. ‘ক্ষেপা’ অর্থে বাউল শব্দের আদি প্রয়োগ কোন গ্রন্থে পাওয়া যায়?
উত্তর: ‘ক্ষেপা’ অর্থে বাউল শব্দের আদি প্রয়োগ ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ গ্রন্থে পাওয়া যায়।
৪০. লালনের মতে দেহখাঁচার কুঠরীর সংখ্যা কয়টি?
অথবা, লালন বর্ণিত দেহখাঁচার কতটি কুঠরি?
উত্তর: লালন বর্ণিত দেইখাঁচার ৮টি কুঠরি, ৯টি দরজা।
খ-বিভাগ: সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. চর্যাপদের আবিষ্কার সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখ।
২. চর্যাপদে বিধৃত লৌকিক জীবনের পরিচয় দাও।
৩. চর্যাপদে বিধৃত ধর্ম ও সাধনা তত্ত্বের পরিচয় দাও।
৪. চর্যাপদে বর্ণিত অন্ত্যজ শ্রেণির পরিচয় দাও।
৫. চর্যাপদে বিধৃত নারীদের অবস্থান নির্ণয় কর।
অথবা, চর্যাপদে বর্ণিত সমাজচিত্রে নারীদের অবস্থান কী ছিল?
অথবা, চর্যার সমাজচিত্রে নারীদের অবস্থান তুলে ধর।
৬. “অপণা মাংসে হরিণা বৈরী” ব্যাখ্যা কর।
অথবা, ‘অপণা মাংসে হরিণা বৈরী’ ভাবার্থ লেখ।
৭. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য অবলম্বনে রাধার বিরহস্বরূপ তুলে ধর।
৮. “শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যে কৃষ্ণ আছে, কীর্তন নেই।”- ব্যাখ্যা কর।
অথবা, “শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে কৃষ্ণ আছে, কীর্তন নাই।” – সংক্ষেপে আলোচনা কর।
৯. আইহনের পরিচয় দাও।
অথবা, আইহন ঘোষের পরিচয় দাও।
১০. কৃষ্ণের বাঁশির শব্দ শুনে রাধার রন্ধন প্রক্রিয়ায় যে বিপর্যয় ঘটে, তার বর্ণনা দাও।
১১. রাধার বিরহকে প্রকৃতি কীভাবে বহুগুণে বাড়িয়ে দিচ্ছে? সংক্ষেপে লেখ।
১২. ‘বৈষ্ণব পদাবলী’ কি গীতি কবিতা? ব্যাখ্যা কর।
অথবা, বৈষ্ণব পদাবলী কতটা গীতিকবিতা? আলোচনা কর।
১৩. বয়ঃসন্ধির পদ রচনায় বিদ্যাপতির কৃতিত্ব কী?
অথবা, বয়ঃসন্ধির পদ রচনায় বিদ্যাপতির কবি কৃতিত্ব তুলে ধর।
১৪. চণ্ডীদাসের পদের ভাব ও ভাষার পরিচয় তুলে ধর।
অথবা, বৈষ্ণব পদকর্তা হিসেবে চণ্ডীদাসের বৈশিষ্ট্য তুলে ধর।
১৫. বৈষ্ণব পদকর্তা চণ্ডীদাসের পরিচয় দাও।
১৬. বৈষ্ণব পদকর্তা হিসেবে জ্ঞানদাসের ভূমিকা লেখ।
১৭. বৈষ্ণব পদকর্তা জ্ঞানদাসের পরিচয় দাও।
১৮. বৈষ্ণব কবিতায় রস কত প্রকার? পরিচয় দাও।
১৯. ‘দুষ্টু কোরে দুষ্টু কাঁদে বিচ্ছেদ ভাবিয়া
আধ তিল না দেখিলে যায় যে মরিয়া।। বিশ্লেষণ কর।
অথবা, ‘দুষ্টু কোরে দুষ্টু কাঁদে বিচ্ছেদ ভাবিয়া’- পঙ্ক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
২০. বাউল নামের উৎপত্তি বিষয়ে সংক্ষেপে আলোচনা কর।
অথবা, ‘বাউল’ নামের উৎপত্তি ঘটেছে কীভাবে?
২১. বাউল সাধনার সারবস্তু কী? এ সাধনার স্তরগুলো সংক্ষেপে লেখ।
অথবা, বাউল সাধনার স্তরগুলো সংক্ষেপে আলোচনা কর।
২২. বাউলের অসাম্প্রদায়িক চেতনার পরিচয় দাও।
২৩ . “একবার আপনারে চিনলে পরে যায় অচেনারে চেনা” কীভাবে? বুঝিয়ে লেখ।
২৪. “খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমন আসে যায়।” চরণটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর। ল
গ-বিভাগ: রচনামূলক প্রশ্ন
১. চর্যাপদের সাহিত্যমূল্য বিচার কর।
২. চর্যাপদের সমাজচিত্রের বর্ণনাপূর্বক সে সময়ের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বর্ণনা দাও।
অথবা, “চর্যাপদের পদকর্তারা কাব্যসাধনা ও ধর্মসাধনার সাথে সাথে প্রাচীন বাংলা নিম্নশ্রেণির মানুষের জীবনযাপন প্রণালির নিখুঁত চিত্রও এঁকেছেন।”- বিশ্লেষণ কর।
অথবা, চর্যাপদে বিধৃত প্রাচীন বাংলার সমাজচিত্রের পরিচয় দাও।
৩. চর্যাপদে বিধৃত ধর্ম ও সাধনতত্ত্বের পরিচয় দাও।
অথবা, ‘চর্যাপদে’ বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যদের যে ধর্মমত ও সাধনতত্ত্বের প্রকাশ ঘটেছে তার সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।
৪. “চর্যাপদ তত্ত্বপ্রধান হলেও সাহিত্য রসিকের কাছে এর আবেদন কম নয়।” উক্তিটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
অথবা, “উপমা, রূপক, প্রতীকের ব্যবহারে চর্যাপদগুলো অসামান্য সাহিত্যমূল্য বহন করছে।” – আলোচনা কর।
অথবা, ‘চর্যাপদ’ ধর্মীয় তত্ত্বপ্রধান রচনা হলেও এর সাহিত্যমূল্য নিতান্ত কম নয়। বিশ্লেষণ কর।
অথবা, চর্যাপদের সাহিত্যিক মূল্য নির্ণয় কর।
৫. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের নাট্যগুণ আলোচনা কর।
অথবা, “নাটকীয় উৎকর্ষে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য প্রাচীন বাংলা সাহিত্যে অতুলনীয়।” – আলোচনা কর।
অথবা, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের নাট্যগুণ বিচার কর।
৬. ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যে অধ্যাত্ম চেতনার চেয়ে লৌকিক ও মানবিক জীবনের প্রাধান্য আছে কি? আলোচনা কর।
অথবা, “রাধাকৃষ্ণ প্রেম যতটা শরীরধর্মী ও বাস্তব, ততটা হৃদয়ধর্মী ও আদর্শায়িত নয়” – শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য অবলম্বনে উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
অথবা, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের মানবিক আবেদন আলোচনা কর।
৭. কাব্য হিসেবে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন এর সার্থকতা বিচার কর।
৮. ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্য অবলম্বনে তৎকালীন সমাজ ও সংস্কৃতির পরিচয় দাও।
অথবা, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য অবলম্বনে সমকালীন সমাজ বাস্তবতা ও সংস্কৃতির পরিচয় দাও।
৯. শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য অবলম্বনে কৃষ্ণ চরিত্রটি বিশ্লেষণ কর।
১০. বৈষ্ণব পদাবলী’র আধ্যাত্মিকতা বিচার কর।
১১. গীতিকবিতা হিসেবে বৈষ্ণব পদাবলীর সার্থকতা নিরূপণ কর।
১২. ‘বৈষ্ণব পদাবলী’র মানবিক আবেদন বিশ্লেষণ কর।
১৩. মধ্যযুগের বাংলা গীতিকবিতার ধারায় বৈষ্ণব কবিদের প্রেম ও সৌন্দর্য চেতনার পরিচয় তুলে ধর।
অথবা, “একটি বিশেষ তত্ত্বকে আশ্রয় করে রচিত হলেও বিষয়ের আকর্ষণে ও রচনাশৈলীর গুণে বৈষ্ণব কবিতার আবেদন সর্বজনীন।”- বিশ্লেষণ কর।
১৪. বৈষ্ণব পদাবলীকে বৈষ্ণবতত্ত্বের রসভাষ্য বলা হয় কেন?
১৫. “বিদ্যাপতির রাধা স্বীয় নবন্ধুটা আর চন্ডীদাসের রাধা গভীর ও ব্যাকুলা।” – উক্তিটির আলোকে উভয় পদকর্তার সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য নির্দেশ কর।
১৬. পদকর্তা হিসেবে জ্ঞান দাস ও গোবিন্দ দাসের কবি প্রতিভার তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা কর।
অথবা, জ্ঞানদাস ও গোবিন্দদাসের কবি প্রতিভার তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা কর।
১৭. বাউলতত্ত্ব ও দর্শনের পরিচয় দাও।
অথবা, বাউলতত্ত্ব ও দর্শনের স্বরূপ বিশ্লেষণ কর।
১৮. বাংলা লোকসাহিত্যের অমূল্য সম্পদ হিসেবে বাউল গানের গুরুত্ব আলোচনা কর।
১৯. বাউল শিরোমণি লালন শাহ’র গান উল্লেখপূর্বক তাঁর জীবনদর্শন সম্পর্কে আলোচনা কর।
২০. “আমি একদিন ও না দেখিলাম তারে।
আমার বাড়ির কাছে আরশী নাগর,
সেথায় এক পড়শী বসত করে।”
এ গানের আলোকে লালন শাহ এর বাউল দর্শন বিশ্লেষণ কর।
২১. বাউল সম্রাট লালনের অসাম্প্রদায়িক চেতনার পরিচয় দাও।
২২. বাউল গানের অসাম্প্রদায়িক চেতনা আলোচনা কর।
অথবা, বাউলদের অসাম্প্রদায়িক চেতনার পরিচয় দাও।
২৩. বাউল গানের কাব্যগুণ আলোচনা করে এর শিল্পমূল্য বিচার কর।
অথবা, বাউল গানের কাব্যমূল্য বিচার কর।
অথবা, বাউল গানের কাব্য সৌন্দর্য আলোচনা কর।
অথবা, ‘বাউল গানের’ শিল্পমূল্য বিচার কর।
২৪. লালনের গানের কাব্যমূল্য বিচার কর।
অনার্স ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থীরা, ওপরে তোমাদের প্রাচীন ও মধ্যযুগের কবিতা সাজেশন ২০২৫ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি ক-বিভাগ এর প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর তৈরি করে দিতে। পাশাপাশি খ-বিভাগ এবং গ-বিভাগ এর প্রশ্নগুলো তোমরা তোমাদের বই খুঁজলেই পেয়ে যাবে। তোমাদের পরীক্ষা অনেক ভালো হোক, সেই শুভ-কামনা রইল।
কোর্সটিকার সাজেশন সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে ফেসবুক পেজে যোগাযোগ করতে পারো। এছাড়াও আমাদের ইউটিউব চ্যনেলটি Subscribe করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post