বাংলা নববর্ষ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : বাংলা নববর্ষ বাঙালির খুবই গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। আজকের বাংলাদেশ যে স্বাধীন হতে পেরেছে, তার পেছনে নববর্ষের প্রেরণাও সক্রিয় ছিল। কারণ পাকিস্তানিরা বাঙালির প্রাণের উৎসব নববর্ষ উদযাপনে বাধা দিয়েছিল এবং এর প্রতিবাদে রুখে দাঁড়িয়েছিল বাঙালিরা। বাঙালির রাজনৈতিক ইতিহাসের সঙ্গে সাংস্কৃতিক ইতিহাস, বিশেষ করে নববর্ষ উদযাপনের ইতিকথা মিশে আছে।
আজও নববর্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রা বের করা হয়। নববর্ষের উৎসব বাঙালির প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাংলা সন কে, কবে প্রচলন করেছিলেন এ নিয়ে মতান্তর থাকলেও ধরে নেওয়া হয় সম্রাট আকবরের সময় এ সনের গণনা আরম্ভ হয়। পরে জমিদার ও নবাবেরা নববর্ষে পুণ্যাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন করতেন। নববর্ষে হালখাতা, বৈশাখী মেলা, ঘোড়দৌড়, বিভিন্ন লোকমেলার আয়োজন করে সাধারণ মানুষ এ উৎসবকে প্রাণে ধারণ করেছে।
বাংলা নববর্ষ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল—১: সীমা ও চৈতি দুই বান্ধবী। আজ তাদের খুব আনন্দের দিন, কারণ আজ নববর্ষ। তারা দুজনে লালপাড় সাদা শাড়ি পরে চলে যায় রমনার বটমূলে। সেখানে কত মানুষের ভিড়। ছেলে, মেয়ে, শিশু, বুড়ো সবাই সেজেছে নতুন সাজে। সেখানে সীমার খালাতো বোন তন্বীর সাথে দেখা। সীমা খালা-খালু সবার খোঁজ পেল তন্বীর কাছ থেকে। ছোট খালাতো বোনের জন্য কিনে দিল নানান খেলনা। নিজের বাড়ির জন্য কিনে নিল কুলা, ঝুড়ি, হাঁড়ি, পাতিল ইত্যাদি। চৈতি মনের আনন্দে গেয়ে উঠল :
তাপস নিশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে,
বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক
মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা
অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।
ক. ছায়ানট কত সাল থেকে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান শুরু করে?
খ. হালখাতা বলতে কী বোঝায়?
গ. চৈতির গানে বাংলা নববর্ষের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের মূল সুরটিই যেন ফুটে উঠেছে।—উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. ছায়ানট ১৯৬৭ সালের পহেলা বৈশাখ (১৩৭৪ বঙ্গাব্দ) থেকে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান করে আসছে।
খ. হালখাতা বলতে বোঝায়, পয়লা বৈশাখের যে অনুষ্ঠানে বাকির টাকা মিটিয়ে দেয়া হয়।
পয়লা বৈশাখের হালখাতা অনুষ্ঠানে দোকানিদের সারা বছরে বাকিতে কেনা জিনিসপত্রের টাকা পরিশোধ করা হয়। সম্পূর্ণ সম্ভব না হলেও অন্তত আংশিক পরিশোধ করেও নতুন বছরের খাতা খোলা হয়। হালখাতা উপলক্ষে ব্যবসায়ীরা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে সাজসজ্জা করেন। গ্রাহকদের মিষ্টিমুখ করান। আগের মতো সাড়ম্বরে না হলেও এখনো হালখাতা উদ্যাপিত হয়।
গ. চৈতির গানে পুরনো সমস্ত দুঃখ-শোক-গ্লানি ভুলে বাংলা নববর্ষের মাধ্যমে নতুন আনন্দে জগৎকে আলোকময় করার আহ্বান ফুটে উঠেছে।
মুঘল সম্রাট আকবর বাংলা সন চালু করার পর থেকে পয়লা বৈশাখ অর্থাৎ নববর্ষ উদ্যাপনে নানা আনুষ্ঠানিকতা যুক্ত হয়। পুণ্যাহ, হালখাতা, আমানি প্রভৃতি অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে মানুষে মানুষে সম্প্রীতির মেলবন্ধন ঘটে। বিগত দিনের দুঃখকষ্ট-কালিমা মুছে দিয়ে সুখসমৃদ্ধি ও কল্যাণের প্রত্যাশায় নব সূর্যের আলোকচ্ছটায় চারদিক উদ্বেলিত হয়ে ওঠে। নববর্ষে মানুষের এই চিরাচরিত প্রত্যাশা ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধে সুচারুরূপে চিত্রিত হতে দেখা যায়।
উদ্দীপকে আমরা দেখতে পাই নববর্ষে চৈতি মনের আনন্দে গান গেয়ে ওঠে। পুরাতন বছরের সব দুঃখ-শোক-জরা-গ্লানি স্রোতে ভাসিয়ে দিয়ে সূর্যের আগুনরাঙা আলোয় এই পৃথিবী শুচিশুভ্র করে তোলার আহ্বান গানের মধ্যে ফুটে উঠেছে।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের মূল সুরটিই যেন ফুটে উঠেছে।”—উক্তিটি যথার্থ।
‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধে আমরা বাংলা সনের ইতিহাস ও নববর্ষ উদ্যাপন সম্পর্কে নানা তথ্যের সন্ধান পাই। পুরনো দিনের দুঃখ-দৈন্য-হতাশা ঘুচিয়ে সুখ-শান্তি-সমৃদ্ধি ও কল্যাণের প্রত্যাশা নিয়ে মহা ধুমধামের সঙ্গে বাংলা নববর্ষ পালন করা হয়। হালখাতা, ব্রত-অনুষ্ঠান, বৈশাখী মেলা, ঐতিহ্যবাহী খেলার আয়োজনের মধ্য দিয়ে বাঙালি সংস্কৃতির পরিচয় ফুটে ওঠে।
উদ্দীপকেও আমরা দেখি রমনার পাকুড়মূলে সীমার সঙ্গে খালাতো বোন তন্বীর দেখা হয়। সীমা কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি সবার খোঁজ নিয়ে উপহার দেয়। নববর্ষের আনন্দ-প্রত্যাশা চৈতি গানের মাধ্যমে প্রকাশ করে। বিগত দিনের সকল দুঃখ গ্লানি মুছে দিয়ে মঙ্গল আলোকে এই জগৎ আলোকিত করার প্রয়াস ব্যক্ত হয়েছে গানে।
উল্লিখিত আলোচনায় বলা যায়, উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের মূল সুরটি যেন ফুটে উঠেছে।
সৃজনশীল—২: সুমী তার দাদার সাথে মথুরাপুর গ্রামে মেলা দেখতে যায়। সে মেলায় গিয়ে নাগরদোলায় চড়ে, বায়স্কোপ দেখে। মেলায় আছে গ্রামের মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক জিনিসপত্র। মুড়ি, মুড়কি, জিলাপি, বাতাসা, শাপলা-শালুক দোকানিরা থরে থরে সাজিয়ে নিয়ে বসে আছে।
ক. কত হিজরিতে বাংলা সন চালু হয়?
খ. “কিন্তু সে-বিজয় স্থায়ী হয়নি”—কেন বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধে যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের মেলা ও ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের রমনার মেলা এক নয়।”—উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল—৩: নদীর কোল ঘেঁষা বটতলায় হাজার হাজার মানুষ জমেছে। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা যেমন এটা-ওটা খেলনা কিনছে, তেমনি তাদের বাবারাও কাঠের আসবাব, মসলাপাতি কিংবা তৈজসপত্র কিনছেন। আর একটু দূরে শোনা যাচ্ছে নাগরদোলার ক্যাঁচর ক্যাঁচর শব্দ। এ দিনটির জন্য আশপাশের গাঁয়ের মানুষেরা প্রায় বছরজুড়ে অপেক্ষায় থাকে।
ক. বাংলা সন চালু করেন কোন শাসক?
খ. আমানিকে আঞ্চলিক মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান বলা হয় কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ রচনায় উল্লিখিত কোন সর্বজনীন উৎসবের পরিচয় রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উল্লিখিত উৎসব ব্যতীত বাঙালির আরও উৎসবের পরিচয় পঠিত রচনায় রয়েছে।’—বক্তব্যের তাৎপর্য বিচার কর।
বাংলা নববর্ষ সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—৪: পয়লা বৈশাখে বাংলার জনসমষ্টি অতীতের সুখ-দুঃখ ভুলে গিয়ে নতুনের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ওঠে। তারা জানে এ নতুন অনিশ্চিতের সুনিশ্চিত সম্ভাবনায় পরিপূর্ণ। তাই মন সাড়া দেয়, চঞ্চল হয়, নতুনকে গ্রহণ করার প্রস্তুতি নেয়। সবাই আটপৌরে জামাকাপড় ছেড়ে ধোপদুরস্ত পোশাক-পরিচ্ছদ পরে, বটের তলায় জড়ো হয়ে গান গায়, হাতে তালি বাজায়, মুখে বাঁশি ফুঁকে, মাঠে ঘাটে খেলায় বসে পড়ে, পুকুরে সাঁতার কাটে। সবকিছু মিলে দেশটা যেন হয়ে উঠে উৎসবমুখর।
ক. সাল কথাটি কোন ভাষা থেকে এসেছে?
খ. ‘হালখাতা’ অনুষ্ঠানটি এখন আর তেমন সাড়ম্বরে উদ্যাপিত হয় না কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘সবকিছু মিলে দেশটা যেন হয়ে ওঠে উৎসবমুখর’—উদ্দীপক ও ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৫: আজ পয়লা বৈশাখ। ছুটির দিন। সকালে ঘুম থেকে উঠে মিতুল টেলিভিশনে বিদেশি চ্যানেলে অনুষ্ঠান দেখছে। মিতুলের বাবা মাহমুদ সাহেব এসে বাংলাদেশি চ্যানেলে অনুষ্ঠান দেখতে বললেন। মিতুল প্রশ্ন করল, কেন? উত্তরে তিনি বললেন, রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বাঙালির রয়েছে হাজার বছরের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ইতিহাস।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে জারি-সারি ভাটিয়ালির মতো বিবিধ লোকসংগীত, আর ছয় ঋতুর এই দেশে বছরের বারোটি মাসজুড়ে পালিত হয় নানা উৎসব। সময় স্বল্পতার জন্য নানা কারণে পুরো দেশ ঘুরতে না পারলেও প্রযুক্তির কল্যাণে ঘরে বসে টেলিভিশনে আমরা এসব অনুষ্ঠান, মেলা, খেলা দেখতে পারি। তাই অতিমাত্রায় বিদেশি অনুষ্ঠান দেখার প্রবণতা দূর করে বাংলাদেশি চ্যানেলের দেশীয় অনুষ্ঠান দেখা উচিত।
ক. ছায়ানট কী?
খ. লেখকের মতে গ্রামবাংলায় বার্ষিক মেলাগুলো কেন গুরুত্বপূর্ণ ছিল?
গ. মাহমুদ সাহেবের বক্তব্যের মধ্যদিয়ে বাঙালি চেতনার যে দিকটি ফুটে উঠেছে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের আলোকে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে বাংলা সংস্কৃতির বিকাশের বিষয়টি ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত প্রশ্নব্যাংক
সৃজনশীল—৬: ছোট ছিমছাম সুন্দর একটি গ্রাম বকুলপুর। বৈশাখের প্রথম দিনে ঐ গ্রামের বৈশাখী মেলায় বাঁশি, মাটির পুতুল, বাঁশের ঝুড়ি, কুলা, ডালা, পাটের তৈরি নানা জিনিসপত্রের অনেক দোকান বসে। মিষ্টি, সন্দেশ, তিলের খাজাসহ নানা রকম পিঠার দোকানও আছে। ছোট্ট মঞ্চে চলছে পুতুল নাচ, ছোটদের পাশাপাশি বড়দের ভিড়ও সেখানে কম নয়। মঞ্চের পাশেই নাগরদোলায় বাচ্চারা দোল খাচ্ছে। গ্রামের রাস্তা গত মাসে সংস্কার করায় অনেক মানুষ মেলায় এসেছে। আনন্দে সবার মুখ ঝলমল করছে।
ক. বলী খেলা কী?
খ. পুণ্যাহ বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধে উল্লিখিত নববর্ষ উদ্যাপনের কোন অনুষ্ঠানের পরিচয় ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘নববর্ষের বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠান মানুষের জীবনে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে’—উদ্দীপক ও ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল—৭: পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া জেলার গড়াইডুবি নামক স্থানে প্রতিবছর বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বসে অনেক বড় মেলা। সীমান্তের এপারে বাংলাদেশের মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা জেলা। মেলা উপলক্ষে ৭ দিনের জন্য সীমান্ত খুলে দেওয়া হয়। বাংলাদেশের হাজার হাজার মানুষের আগমন ঘটে এ মেলায়। হিন্দু, মুসলমান, ভারতীয় বাংলাদেশি পরিচয়ের বাইরে সবার বড় পরিচয় হয়ে ওঠে বাঙালি। বিভিন্ন জিনিসপত্র কেনাবেচার পাশাপাশি এ ৭ দিন কাঁটাতার পেরিয়ে একান্তই যেন বাঙালির হয়ে যায়। এ মেলা প্রমাণ করে সীমান্ত বেড়া, ধর্ম এসব কিছু বাঙালিকে বিভক্ত করতে পারে না।
ক. ‘কীর্তন’ শব্দের অর্থ কী?
খ. নববর্ষ উৎসব কীভাবে জাতীয় উৎসবে পরিণত হলো?
গ. উদ্দীপকে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের কোন সুরটি ধ্বনিত হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের খ-াংশের ইঙ্গিত বহন করে”—মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল—৮: রমনার বটমূলে যেন জড়ো হয়েছে সারা বাংলাদেশ। শাড়ি-পাঞ্জাবিতে তরুণ-তরুণীরা সেজেছে বৈশাখী সাজে। শিশু-কিশোররা মুখে আলপনা আঁকতে ব্যস্ত। বটমূলে শুরু হয়েছে ছায়ানটের বর্ষবরণ সংগীত। চারদিকে ঢাক-ঢোল, বাঁশির সুরে মুখরিত। হঠাৎ প্রচ- শব্দে চারদিক প্রকম্পিত। শুরু হলো ছেলে-বুড়োদের আর্তনাদ আর আহাজারি। সাদা শাড়ি হলো রক্তে রঙিন। প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি মুছে ফেলতে চাইলেও সম্ভব হয়নি বাঙালির ঐতিহ্যকে মুছে দেওয়া। বাঙালি এগিয়ে চলেছে ঐতিহ্যকে লালন করে। এখনো বসছে প্রাণের মেলা রমনার বটমূলে।
ক. বাংলা প্রথম মাসের নাম কী?
খ. ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকে প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির বাঙালির ঐতিহ্যকে মুছে ফেলার প্রচেষ্টার সঙ্গে ‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের কোন বিষয়টি সাদৃশ্যপূর্ণ নিরূপণ কর
ঘ. ‘বাঙালির রাজনৈতিক ইতিহাসের সঙ্গে মিশে আছে নববর্ষ উদ্যাপনের ইতিকথা’—‘বাংলা নববর্ষ’ প্রবন্ধের আলোক মন্তব্যটি যাচাই কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে বাংলা নববর্ষ সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post