বাবুরের মহত্ত্ব কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : বাবুরের মহত্ব কবিতাটি কালিদাস রায়ের ‘পর্ণপুট’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত। এ কবিতায় মুঘলসম্রাট বাবুরের মহানুভবতা বর্ণিত হয়েছে। এতে তার মহৎ আদর্শ ও মানবিক মূল্যবোধকে তুলে ধরা হয়েছে। ভারতবর্ষে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট বাবুর। রাজ্য বিজয়ের পর তিনি প্রজাসাধারণের হৃদয়জয়ে মনোযোগী হলেন।
রাজপুতগণ তাকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না। রাজপুত-বীর তরুণ রণবীর চৌহান বাবুরকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে দিল্লির রাজপথে ঘুরছিল। এমন সময় বাবুর নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে মত্ত হাতির কবল থেকে রাজপথে পড়ে-থাকা একটি মেথর শিশুকে উদ্ধার করেন। রাজপুত যুবক বাবুরের মহত্তে বিস্মিত হয়। সে বাবুরের পায়ে পড়ে নিজের অপরাধ স্বীকার করে। মহৎপ্রাণ বাবুর তাকে ক্ষমা করেন এবং তাকে নিজের দেহরক্ষী নিয়োগ করেন।
বাবুরের মহত্ত্ব কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
প্রচণ্ড বন্যায় ডুবে যায় টাঙ্গাইলের ব্যাপক অঞ্চল। অনেকেরই বাড়ি-ঘর ডুবে যায়। নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে অগণিত মানুষ। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত এমনি একটা পরিবার নৌকায় চড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটে। তীব্র স্রোতের টানে নৌকাটি উল্টে গেলে সবাই সাঁতার কেটে উঠে এলেও জলে ডুবে যায় একটি শিশু। বড় মিয়া নামের এক যুবক এ দৃশ্য দেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেন শিশুটিকে। কূলে উঠে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। ডাক্তার এসে পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে জানালেন বড় মিয়া আর বেঁচে নেই।
ক. রণবীর চৌহান কে ছিলেন
খ. ‘বড়ই কঠিন জীবন দেওয়া যে জীবন নেওয়ার চেয়ে’—কেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়া আবরণে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় ফুটে ওঠা দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটিতে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার একটা বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটলেও সমভাব ধারণ করে না—যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. রণবীর চৌহান ছিলেন চিতোরের এক তরুণ যোদ্ধা।
খ. ‘বড়ই কঠিন জীবন দেওয়া যে জীবন নেওয়ার চেয়ে’ এই উক্তিটি দ্বারা কবি জীবন প্রদানের ও গ্রহণের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরেছেন। এখানে কবি বোঝাতে চেয়েছেন যে, একজন মানুষের জীবন নেওয়া সহজ কাজ হলেও, জীবন দেওয়ার মধ্যে অনেক বড় কঠিনতা থাকে। জীবন দেওয়া মানে অন্যের জন্য কিছু ত্যাগ করা, ভালো কাজ করা, অন্যের জীবন রক্ষা করা—এটি অনেক বড় দায়িত্ব ও আত্মত্যাগের কাজ।
আর জীবন নেওয়া হয়তো এক মুহূর্তের কাজ, তবে অন্যের জীবন কেড়ে নেয়া কেবল ক্ষতিকর এবং পাপ কাজ। কবির মতে, জীবন দেওয়ার মধ্যে আত্মিক শক্তি ও মহানুভবতা নিহিত, যা সত্যিকারের মানবিকতা এবং মহত্ত্বের পরিচায়ক।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত বড় মিয়া একটি মহৎ চরিত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন। তার ঘটনার সঙ্গে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার দিল্লির রাজপথে এক পাগলা হাতির আক্রমণ থেকে একটি শিশুর জীবন রক্ষার ঘটনার সাদৃশ্য দেখা যায়। কালিদাস রায় রচিত ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায়, সম্রাট বাবুর ছদ্মবেশ ধারণ করে দিল্লির রাজপথে হাঁটছিলেন। একদিন একটি পাগলা হাতি মানুষের ওপর আক্রমণ করে, আর সবাই ভয়ে পালিয়ে যায়।
এমন পরিস্থিতিতে একটি শিশুকে রাজপথে পড়ে থাকতে দেখে বাবুর নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শিশুটিকে হাতির পায়ের তলায় পিষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করেন। অন্যদিকে, উদ্দীপকে আমরা দেখি, বন্যায় ডুবে যাওয়া নৌকার যাত্রীরা তীরে উঠে গেলেও একটি শিশু পানিতে ডুবে যায়। বড় মিয়া নামক যুবক, তীব্র স্রোতের মধ্যে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং নিজের জীবন বিপন্ন করে শিশুটিকে উদ্ধার করেন। তবে পরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং মৃত্যুবরণ করেন। এই দুটি ঘটনা থেকে স্পষ্ট হয় যে, উদ্দীপক ও ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় দুটি মানুষের মধ্যে মানবিকতার পরিচয় মেলে। দুজনেই নিজেদের জীবনকে তুচ্ছ করে অন্য একজনের জীবন রক্ষা করেছেন, এবং এর মাধ্যমে তাদের মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ও মহত্ত্ব প্রতিফলিত হয়েছে।
ঘ. উদ্দীপকটিতে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার একটি বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটেছে, তবে পুরো কবিতার ভাব প্রকাশিত হয়নি। কালিদাস রায় রচিত ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় পুরো কবিতা জুড়ে মুঘল সম্রাট বাবুরের কৃতিত্ব, সাফল্য, মহানুভবতা এবং শাসন ক্ষমতা বজায় রাখার জন্য তিনি যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছিলেন, তা ফুটে উঠেছে। কবিতায় বাবুরের চিন্তা এবং কাজের মাধ্যমে এই মুঘল শাসক বুঝতে পেরেছিলেন যে, শুধু ভারতীয় ভূমি দখল করলেই হবে না, তাকে এই দেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিতে হবে। তার মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি ও জাতিভেদ প্রথার ঊর্ধ্বে উঠে মানবতার প্রতি তার ভালোবাসা প্রকাশ পেয়েছে।
তবে উদ্দীপকে আমরা বড় মিয়া নামের একটি যুবকের মানবিকতা ও আত্মত্যাগের কথা পাই, যে নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে একটি শিশুকে বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ার হাত থেকে উদ্ধার করেছে। এই ঘটনার মধ্যে বড় মিয়া চরিত্রের মহানুভবতা এবং কর্তব্যপরায়ণতা প্রকাশিত হয়েছে, যা ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার এক বিশেষ দিকের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। সুতরাং বলা যায়, উদ্দীপকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার পুরো ভাব ধারণ করেনি, তবে কিছুটা মিল পাওয়া যায়।
সৃজনশীল—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
‘বাঁচিতে চাই না আর
জীবন আমার সঁপিলাম, পীর, পূত পদে আপনার।
ইব্রাহিমের গুপ্তঘাতক আমি ছাড়া কেউ নয়,
ঐ অসিখানা এ বুকে হানুন সত্যের হোক জয়।’
ক. বাবুরের আসল নাম কী?
খ. ‘সঁপিনু জীবন, করুন এখন দণ্ডবিধান মোর’। উক্তিটি কার, কেন?
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত ইব্রাহিমের গুপ্তঘাতকের সাথে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় বর্ণিত রাজপুত বীরের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সমগ্র ভাব প্রকাশে কতটুকু সক্ষম তা যুক্তি সহকারে বুঝিয়ে বল।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. বাবুরের আসল নাম মির্জা জহির উদ্দিন মুহাম্মাদ বাবর। (সূত্র—উইকিপিডিয়া)
খ. উক্তিটি চিতোরের রাজপুত যুবক রণবীর চৌহান এর।
রণবীর চৌহান সম্রাট বাবুরকে হত্যা করার সংকল্প নিয়ে পথে পথে ঘুরছিলেন। কিন্তু দিল্লির রাজপথে একদিন তিনি স্বচক্ষে দেখলেন, কিভাবে বাবুর নিজের জীবন বিপন্ন করে একটি শিশুর প্রাণ রক্ষা করলেন। এই ঘটনা রণবীর চৌহানের দৃষ্টিভঙ্গিকে সম্পূর্ণ বদলে দেয়। তিনি বুঝতে পারেন, বাবুর একজন সত্যিকারের মহৎ ও যোগ্য শাসক, যিনি মানুষের জীবন রক্ষাকে নিজের জীবনের চেয়েও মূল্যবান মনে করেন। এই উপলব্ধি তাকে বাবুরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করে তোলে এবং প্রতিহিংসার মোহ ভেঙে যায়।
তাই, তিনি নিজের প্রাণ সঁপে দিয়ে বাবুরের কাছে বলেন—“সঁপিনু জীবন, করুন এখন দ-বিধান মোর”, অর্থাৎ তিনি স্বেচ্ছায় আত্মসমর্পণ করছেন এবং বাবুর চাইলে তাকে যে শাস্তিই দেবেন, তা তিনি মাথা পেতে নেবেন।
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত ইব্রাহিমের গুপ্তঘাতক এবং ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় বর্ণিত রাজপুত বীর রণবীর চৌহান—উভয়ের মধ্যেই প্রথমে প্রতিশোধস্পৃহা এবং পরে আত্মসমর্পণের মানসিকতা লক্ষ্য করা যায়।
উদ্দীপকে দেখা যায়, গুপ্তঘাতক ইব্রাহিম লোদির হত্যার জন্য দায়ী, এবং তিনি অপরাধবোধে ভুগছেন। তাই তিনি আত্মসমর্পণ করে সত্য ও ন্যায়ের বিজয় কামনা করছেন। তিনি নিজের জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত এবং শাস্তি গ্রহণ করতে রাজি।
অন্যদিকে, ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় রণবীর চৌহান প্রথমে বাবুরকে হত্যার সংকল্প নিয়ে পথে পথে ঘুরছিলেন। তিনি বাবুরকে শত্রু মনে করতেন এবং প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সুযোগ খুঁজছিলেন। কিন্তু রাজপথে বাবুরের একটি শিশুর জীবন বাঁচানোর মহানুভবতা দেখে তার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তিত হয়। তিনি বুঝতে পারেন, বাবুর একজন দয়ালু ও ন্যায়পরায়ণ শাসক। তাই প্রতিহিংসার মোহ ত্যাগ করে তিনি বাবুরের কাছে আত্মসমর্পণ করেন এবং বলেন—‘সঁপিনু জীবন, করুন এখন দ-বিধান মোর।’ এভাবে, উভয় চরিত্রের মধ্যে প্রতিশোধস্পৃহা থেকে আত্মসমর্পণের রূপান্তর এবং সত্য ও ন্যায়ের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের মিল পাওয়া যায়।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার মূল ভাবের কিছুটা প্রতিফলন ঘটালেও পুরো কবিতার ভাবকে ধারণ করতে সক্ষম হয়নি। কারণ, ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতা কেবল আত্মসমর্পণ বা প্রতিশোধ ত্যাগের চেতনা নয়, বরং বাবুরের সামরিক বীরত্ব, শাসননীতি, মহানুভবতা ও মানবিকতার সমন্বিত রূপ তুলে ধরে।
উদ্দীপকে ইব্রাহিম লোদির গুপ্তঘাতক তার প্রতিহিংসার মোহ কাটিয়ে আত্মসমর্পণ করেন, ঠিক যেমন ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় রণবীর চৌহান বাবুরের মহত্ত্ব দেখে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ছেড়ে আত্মসমর্পণ করেন। উভয় ক্ষেত্রেই চরিত্রগুলো প্রথমে প্রতিশোধপরায়ণ থাকলেও, একজন ন্যায়পরায়ণ ও মহান শাসকের গুণাবলি দেখে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তিত হয়।
তবে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতায় শুধু বাবুরের প্রতি প্রতিহিংসা ও তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র নয়, বরং তার বীরত্ব, যুদ্ধজয়, সুশাসন, প্রজাপ্রীতি, ও মানবিকতা—এসব গুণকেও তুলে ধরা হয়েছে। বাবুর বুঝতে পারেন যে, কেবল ভূমি জয়ের মাধ্যমে ভারত শাসন করা সম্ভব নয়, বরং মানুষের হৃদয় জয় করাই প্রকৃত বিজয়। তাই তিনি মানবতার আদর্শ স্থাপন করেন এবং জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকলের প্রতি সদয় আচরণ করেন।
তাই বলা যায়, উদ্দীপকটি শুধুমাত্র প্রতিহিংসা পরিত্যাগ ও আত্মসমর্পণের অংশটুকু তুলে ধরে, কিন্তু বাবুরের সামগ্রিক ব্যক্তিত্ব, শাসনশীলতা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির পূর্ণ রূপ প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
সৃজনশীল—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
রায়হান ও হাবিব দুজন একই পাড়ায় বাস করে। হাবিব রায়হানকে সহ্য করতে পারে না। সে ঠিক করল, রায়হানকে রাস্তায় ধরে মারবে। রায়হান কিন্তু হাবিবের মতো নয়। সে হাবিবকে ভালোবাসে। হাবিবের জন্মদিনে রায়হান তার বাসায় গেল। রায়হানকে দেখে হাবিব বিস্মিত হলো। তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে নিজের অপরাধের কথা বলে ক্ষমা চাইল।
ক. কবিশেখর কার উপাধি?
খ. ‘কেটেছে আমার প্রতিহিংসার অন্ধ মোহের ঘোর’- কথাটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সাদৃশ্য উপস্থাপন কর।
ঘ. ‘বড়ই কঠিন জীবন দেওয়া যে জীবন নেওয়ার চেয়ে—কথাটি উদ্দীপক ও ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
রতন চৌধুরী বদমেজাজি মানুষ। এক সময় ডাকাত দলের সর্দার ছিলেন। ডাকাতি করে অনেক সম্পদের মালিক হয়েছেন। এলাকার মানুষ তাকে ভয় পায়। একবার তিনি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হলেন। লোকজন ভাবল, তারা আর ন্যায় বিচার পাবেন না। কিন্তু ঘটল উল্টো ঘটনা। রতন চৌধুরী মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করতে লাগলেন। দুঃখি মানুষের খোঁজখবর নিয়ে তাদের সাহায্য করা শুরু করলেন। তিনি স্থির করলেন ভালো কাজ করে নিজের বদনাম ঘোঁচাবেন।
ক. খানুয়ার প্রান্তর কী?
খ. ‘মাটির দখলই খাঁটি জয় নয় বুঝেছে বিজয়ী বীর’—কথাটির তাৎপর্য কী?
গ. উদ্দীপকের রতন চৌধুরীর সাথে ‘বাবুরের মহত্ত্ব’ কবিতার সাদৃশ্য আছে কি? থাকলে তা উপস্থাপন কর।
ঘ. ভালো কাজ করে নিজের বদনাম ঘোঁচানো আর হিন্দুর-হৃদি জিনিবার লাগি করিতেছে সুশাসন-সমঅর্থবোধক কথা—বিশ্লেষণ কর।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে লাইব্রেরি প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post