মংডুর পথে গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর : আমাদের পূর্ব দিকের দেশ মিয়ানমার। সেই দেশ ভ্রমণের ফলে লেখক যেসব অভিজ্ঞতা লাভ করেন তার কিছু বিবরণ এই রচনায় পরিবেশিত হয়েছে। মিয়ানমারের পশ্চিম সীমান্তের শহর মংডু দিয়ে লেখকের ওই দেশ সফর শুরু হয়েছিল।
মংডুর মানুষের পোশাক-পরিচ্ছদ, খাদ্যাভ্যাস, ব্যাবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে একটি ধারণা এই রচনা থেকে পাওয়া যায়। মংডুতে বসবাসরত বিভিন্ন ধর্মের লোক সম্পর্কেও পরিচয় আছে এতে। সেখানকার মেয়েরা অনেকটা স্বাধীনভাবে ব্যাবসা-বাণিজ্য করে। মিয়ানমারে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রাধান্য থাকলেও মংডুতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলমানের বসবাস লক্ষ করেছেন লেখক।
মংডুর পথে গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল—১:
উদ্দীপক ১: নারকেল শ্রীলংকানদের অস্তিত্বের সঙ্গে জড়িত। নারকেলতেল ছাড়া তারা কোনো খাবার রান্না করে না। কারিতে নারকেল তেল ছাড়াও গুঁড়া শুঁটকি মাছ ব্যবহার করা হয়। এই গুঁড়া শুঁটকিকে তারা মসলার অংশ হিসেবে দেখে। এরা রান্নায় প্রচুর মসলা এবং লাল মরিচ ব্যবহার করে।
উদ্দীপক ২: শ্রীলংকার রাস্তায় যেসব তরুণীরা চলাচল করেন তাদের পোশাক-পরিচ্ছদ অতি সাধারণ। দামি পোশাক ও সাজগোজের দিকে তাদের যথেষ্ট আগ্রহ আছে বলে মনে হয় না। স্পষ্টতই মনে হয়, এরা জীবনযাপনে সহজ-সুন্দর এবং এতেই তারা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
ক. সেলাইবিহীন লুঙ্গির মতো বস্ত্রটির নাম কী?
খ. ‘ব্যান্ডেল রোড তাদের স্মৃতি বহন করছে’—বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপক-১ এ ‘মংডুর পথে’ ভ্রমণকাহিনীর যে দিকটি প্রকাশ পেয়েছে তার বর্ণনা দাও।
ঘ. ‘মিয়ানমারবাসীর জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতির পুরো দিকটিই উদ্দীপক-২ এ প্রকাশ পেয়েছে।’—‘মংডুর পথে’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. সেলাইবিহীন লুঙ্গির মতো বস্ত্রটির নাম চীবর।
খ. ‘ব্যান্ডেল রোড তাদের স্মৃতি বহন করেছে’—বলতে বোঝানো হয়েছে, ব্যান্ডেল রোড পর্তুগিজদের স্মৃতি বহন করছে।
ব্রিটিশ যুগ শুরু হওয়ারও প্রায় একশ বছর আগে পর্তুগিজরা চট্টগ্রামে এসে বসতি স্থাপন করে। তারা নিজেদের বসতির জায়গাকে ব্যান্ডেল বলত। সেই সূত্র ধরে চট্টগ্রামে এখনো ব্যান্ডেল রোড তাদের স্মৃতি বহন করছে। এতে প্রমাণিত হয় যে সেখানে পর্তুগিজরা ছিল।
গ. উদ্দীপক-১ এ ‘মংডুর পথে’ ভ্রমণকাহিনীর অন্যতম বিষয় মিয়ানমারের খাদ্যাভ্যাসের দিকটি প্রকাশ পেয়েছে।
‘মংডুর পথে’ ভ্রমণকাহিনীতে দেখা যায়, মিয়ানমারের লোকজন পোড়া লঙ্কা কচলে লবণ ও তেল দিয়ে ভর্তা করে। এর সঙ্গে তারা লেবুর কচি পাতা দেয়। এছাড়া ওখানকার চাকমা মারমারা ধানি লঙ্কা পুড়িয়ে লবণ ও পিঁয়াজ দিয়ে ভর্তা করে। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই নারকেল গাছের সারি দেখে বোঝা যায় যে এরা নারকেলপ্রিয়। মিয়ানমারের লোকজন নুডলস, পোড়া লঙ্কা গুঁড়ো, তেঁতুলের টক, কলার থোড় ইত্যাদি দিয়ে স্যুপ তৈরি করে খায়। এতে তাদের বৈচিত্র্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাসের পরিচয় পাওয়া যায়।
উদ্দীপকে শ্রীলংকার অধিবাসীদের খাবারদাবারের বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে। নারকেল শ্রীলংকানদের প্রিয় খাবার। প্রায় সবরকম খাবার তারা নারকেল তেলের মিশ্রণে তৈরি করে। এছাড়া শুঁটকি মাছের গুঁড়ো তারা মসলার মতো ব্যবহার করে। রান্নায় এরা প্রচুর গরম মশলা এবং লাল মরিচ ব্যবহার করে। শ্রীলংকানদের সম্পর্কিত এ বক্তব্যে তাদের খাদ্যাভ্যাসের পরিচয় পাওয়া যায়। তাই বলা যায়, উদ্দীপক ও ভ্রমণকাহিনীতে বর্ণিত মিয়ানমারের বাসিন্দাদের খাদ্যাভ্যাসের দারুণ মিলের পরিচয় পাওয়া যায়।
ঘ. ‘মিয়ানমারবাসীর জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতির পুরো দিকটিই উদ্দীপক-২ এ প্রকাশ পেয়েছে।’—মন্তব্যটি যথার্থ।
উদ্দীপক-২ এ উল্লেখ করা হয়েছে, শ্রীলংকার তরুণীদের পোশাক-পরিচ্ছদ অতি সাধারণ। তারা সাজগোজ ও দামি পোশাকের প্রতি আগ্রহী নয়। তাদের জীবন-যাপন সহজ-সরল ও সুন্দর। ঠিক একইভাবে মিয়ানমারবাসীদের পোশাক সাধারণ। তারা লুঙ্গি পরে এবং মহিলারা লুঙ্গির সঙ্গে ব্লাউজ বা ঝলমলে গেঞ্জি পরেন। সাজগোজের ক্ষেত্রে তারা চুলে ফুল গোঁজে বা চিরুনি-ফিতে ব্যবহার করে। তাদের জীবন-যাপন বেশ সহজ। তরুণ-তরুণীরা পথে কলহাস্যে মেতে ওঠে এবং রেস্তোরাঁ বা দোকানগুলো সাধারণ মানের। মহিলারা স্বাধীনভাবে দোকান চালায় এবং সাধারণ খাবার পরিবেশন করে, যা প্রথাগত ও সহজ।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে, উদ্দীপক ২-এ যে সরলতা এবং পোশাক ও জীবনযাত্রার সহজ-সুন্দর দিকের কথা বলা হয়েছে, তা মিয়ানমারবাসীর জীবনযাত্রার সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে মিলে যায়।
তাই বলা যায় যে, মিয়ানমারবাসীর জীবনযাত্রার সহজ-সরল ও ঐতিহ্যবাহী দিক উদ্দীপক ২-এর সঙ্গে মিলে যায়।
সৃজনশীল—২: জাবিদ পেশায় প্রকৌশলী। দাপ্তরিক কাজে তিনি জাপান যান। সেখানকার পরিকল্পিত রাস্তাঘাট দেখে, অত্যাধুনিক আরামদায়ক গাড়িতে চড়ে তিনি অভিভূত হন। সেখানে একটি বিলাসবহুল সুসজ্জিত হোটেলে তাঁর থাকার ব্যবস্থা করা হয়। হোটেলে ব্যায়ামগার, সুইমিংপুল, বলরুমসহ যাবতীয় সুবিধাদি পেয়ে তিনি মুগ্ধ হয়।
ক. আরাকান রাজ্যের ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রাচীন রাজধানীর নাম কী?
খ. ‘মংডুর মহিলারা চির স্বাধীন’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের হোটেলে জাবিদের অবস্থা এবং ‘মংডুর পথে’ রচনায় লেখকের অবস্থার তুলনামূলক আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘মংডুর পথে’ রচনার সমগ্র ভাব প্রকাশ করেনি। মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল—৩: পরীক্ষা শেষে মাওসুল তার বাবা-মা’র সাথে কক্সবাজার বেড়াতে এসেছে। সে শুনেছে সমুদ্র সৈকতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক লোকজন বেড়াতে আসে নয়নাভিরাম সৌন্দর্য উপভোগ করতে, বিশেষ করে সূর্যাস্তের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করার জন্য সেখানে অনেক মানুষের ভিড় হয়। আজ বাস্তবে সৈকতে এসে সে দেখতে পেল রাবার বাগান, ডুলাহাজারীর সাফারি পার্ক, বৌদ্ধমন্দির, রাখাইনদের বার্মিজ মার্কেট, বাজার ঘাটায় প্রচুর গলদা চিংড়ি।
ক. ‘মংডুর পথে’ গল্পের লেখকের নাম কী?
খ. ‘ব্যান্ডেল’ বলতে কী বুঝ?
গ. উদ্দীপকে মাওসুলের ভ্রমণকাহিনীর সাথে ‘মংডুর পথে’ ভ্রমণকাহিনীর যে দিক প্রকাশ পেয়েছে—তা তোমার নিজের ভাষায় লিখ।
ঘ. ‘মংডুর পথে’ ভ্রমণকাহিনীতে লেখকের অনুভূতির সঙ্গে উদ্দীপকের অনুভূতি এক নয়।—প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
মংডুর পথে গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
সৃজনশীল—৪: নামটাই মায়া জাগানিয়া ভালোরিয়া। ইতালিয়ান ভূমধ্যসাগরের পশ্চিম সৈকতের তীরে গড়ে ওঠা নির্জন এ শহর যৌবন পেরিয়ে চলে গিয়েছিল বার্ধক্যে। শহরেরও জীবন আছে। আমাদের অলক্ষে শহরের বয়স বাড়ে। ঠিকমতো যত্ন না নিলে মরেও যায়।
মানবসভ্যতায় অনেক বড় বড় শহর মরে গেছে এভাবে। ভালোরিয়াও মরে যাচ্ছিল প্রায়। আর সব শহরের মতো এখানেও ছিল একই সমস্যা। কাজের সন্ধানে সব তরুণ পাড়ি জমাচ্ছিল মিলান, রোমের মতো বড় শহরে। একটি সময় এলো, যখন শহরের বাসিন্দা মাত্র ৩০ জন বৃদ্ধ-বৃদ্ধা।
ক. পূর্বে স্বাধীন আরাকান রাজ্য কোন সাগরের কাছাকাছি ছিল?
খ. মিয়ানমারের মেয়েরা রাস্তার পাশে দোকান নিয়ে বসে কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ভালোরিয়া শহরের সাথে ‘মংডুর পথে’ রচনায় বর্ণিত মিয়ানমারের তুলনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘মংডুর পথে’ রচনার সামগ্রিকভাব ধারণ করে না।”—মতের পক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল—৫: ব্রিয়াংকা জার্মানি থেকে বাংলাদেশে এসেছে একটি গবেষণামূলক কাজে। নদী ভাঙা অঞ্চলের মানুষের সামাজিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করার জন্য। সিরাজগঞ্জের একটি গ্রামে এসে উঠেছে সে, এখানকার বেশিরভাগ রাস্তাঘাট কাঁচা। গ্রামের আশপাশে, ভেতরে আম, জাম, কাঁঠালের অনেক গাছ। গ্রামের বেশিরভাগ পুরুষ কৃষিকাজ করে আর মহিলারা ঘরে কাজ করে। এখানকার বাড়িগুলো টিনের তৈরি। বেশিরভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মাবলম্বী।
ক. বিপ্রদাশ বড়–য়ার উপন্যাসের নাম কী?
খ. ‘তাহলে কী করে দেশের সব মানুষের সঙ্গে আমার সখ্য নিবিড় হবে’—ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের উল্লিখিত বাংলাদেশের গাছপালার সঙ্গে ‘মংডুর পথের’ ভ্রমণকাহিনির গাছপালার সাদৃশ্য দেখাও।
ঘ. ‘প্রতিবেশী দেশ হওয়ার পরও বাংলাদেশের অনেক গ্রামের অবকাঠামোগত দিক মংডুর চেয়ে আলাদা।’—উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত প্রশ্নব্যাংক
সৃজনশীল—৬: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মুসলমান। মুসলমানদের উপাসনালয়ের নাম মসজিদ। মসজিদে নামাজ পড়ান ইমাম সাহেব। ইমাম সাহেব লম্বা জোব্বা পরেন, পায়জামাও পরেন। অবশ্য সেই পায়জামা পায়ের গিরার ওপর পর্যন্ত পরতে হয়। এটি ইসলামি নিয়ম। ইমাম সাহেবের মাথায় থাকে টুপি এবং মুখে দাঁড়ি। যেকোনো মুসলিম দেশে ইমাম সাহেবদের সম্মানের চোখে দেখা হয়।
ক. ‘চীবর’ কী?
খ. লেখক মংডুতে বোরকা পরা মহিলার ছবি তুলতে গেলে ছাতা দিয়ে সে আড়াল তুলে দিল কেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ইমাম সাহেবের পোশাকের সঙ্গে ফুঙ্গিদের পোশাকের বৈসাদৃশ্য দেখাও।
ঘ. ‘প্রত্যেক ধর্মের মানুষের কাছে ধর্মযাজকরা সম্মানের পাত্র।’—উক্তিটি উদ্দীপক ও ‘মংডুর পথে’ রচনার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—৭: সাদিয়ারা সপরিবারে কক্সবাজারে বেড়াতে গিয়ে বার্মিজ মার্কেটে কেনাকাটা করতে যায়। সে দেখল সেখানকার বেশিরভাগ দোকানেই রাখাইন মেয়েরা নানা রকম জিনিস বিক্রি করছে। কসমেটিকস, পোশাক, এমনকি খাবারের দোকানেও তাদের একচেটিয়া অধিকার। তাদের পরনে থামি (মেয়েদের সেলাইবিহীন লুঙ্গি)। সাদিয়ার মনে হলো, রাখাইন মেয়েরা বেশ স্বাধীনভাবে তাদের জীবিকা নির্বাহ করছে।
ক. মিয়ানমারের সবাই কী পরে?
খ. পাইক্যা যানবাহনটি কেমন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘মংডুর পথে’ রচনার কোন দিকটির সম্পর্ক রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘উদ্দীপকে যেন মিয়ানমারের স্বাধীন নারীদের চিত্রটিই প্রতিভাত হয়ে উঠেছে।’—উক্তিটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল—৮: রহমান সাহেব পেশায় প্রকৌশলী। দাপ্তরিক কাজে তিনি সিঙ্গাপুরে যান। সেখানকার পরিকল্পিত রাস্তাঘাট দেখে, অত্যাধুনিক আরামদায়ক গাড়িতে চড়ে তিনি অভিভূত হন। সেখানে একটি বিলাসবহুল সুসজ্জিত হােটেলে তার থাকার ব্যবস্থা করা হয়। হোটেলে ব্যায়ামাগার, সুইমিংপুল, বলরুমসহ যাবতীয় সুবিধাদি পেয়ে তিনি মুগ্ধ হন।
ক. সেলাইবিহীন লুঙ্গির মতো বস্ত্রটির নাম কী?
খ. ‘লুঙ্গি, ফুঙ্গি ও প্যাগােড়া এই তিন নিয়ে মিয়ানমার।’—বাক্যটি বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকে হােটেলে রহমান সাহেবের অবস্থা এবং ‘মংডুর পথে ভ্রমণকাহিনিতে লেখকের অবস্থার তুলনামূলক আলোচনা কর।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘মংডুর পথে’ ভ্রমণ কাহিনীর সমগ্র ভাব প্রকাশ করেনি।”—মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল—৯: রনির মনে প্রশ্ন জাগে নেপালিদের খাদ্যাভ্যাস নিয়ে। নেপাল প্রবাসী মামা তাকে জানান, নেপালি খাদ্য দ্রুত রান্না করা যায় এবং খেতে দারুণ সুস্বাদু, ‘গোড্রোক টিডো’ নেপালের একটি জনপ্রিয় খাবার যা গম ও সবুজ সবজি এবং ভুট্টা দিয়ে তৈরি। নেপালি শিশুরা ‘ভেজিটেবল টুম্পা’ নামে খাদ্য খেতে পছন্দ করে। এছাড়া ‘আলু টমা’ তাদের একটি ব্যতিক্রমধর্মী খাবার।
ক. মংডু কোথায় অবস্থিত?
খ. মংডুতে মহিলারা চির স্বাধীন কেন?
গ. উদ্দীপকের মন্তব্য কীভাবে ‘মংডুর পথে ভ্রমণকাহিনির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ?
ঘ. ‘বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন খাদ্যাভ্যাস গড়ে উঠেছে’ উক্তিটি উদ্দীপক ও ‘মংডুর পথে’ ভ্রমণকাহিনির আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল—১০: বাংলাদেশের বেশির ভাগ পুরুষ ঘরে লুঙ্গি পরে। এ ছাড়া বাইরে শার্ট, পায়জামা-পাঞ্জাবি আর মেয়েরা শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ ও ওড়না পরে। স্কুল-কলেজে ছাত্ররা শার্ট-প্যান্ট ও মেয়েরা জামা, সালোয়ার-কামিজ ও জুতা পরে।
ক. ব্যান্ডেল রোড কোথায়?
খ. চীবর কী? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিয়ানমারবাসীদের সাদৃশ্য নির্ণয় করো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘মংডুর পথে’ রচনার খ-চিত্র মাত্র’—মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
আরও দেখো—অষ্টম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে মংডুর পথে গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post