মনোবিজ্ঞান ২য় পত্র ৮ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর : পরিসংখ্যান হলো তথ্য বা উপাত্তসূহের সংখ্যাতাত্তিক বিশ্লেষণ। এখানে সুপরিকল্পিত ও সুনিয়ন্ত্রিতভাবে উপাত্ত সংগ্রহ, সূত্রগত প্রয়োগ ও ব্যাখ্যা, সংখ্যাতাত্ত্বিক ফলাফল বিশ্লেষন এবং তার কলাকৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়।
মনোবিজ্ঞানিক পরিসংখ্যানে আচরণের বিভিন্ন মৌলিক বিষয়সমূহের কার্যকারিতাগত সম্পর্ক নির্ণয়,পরিমাপ ও গবেষনা বা অনুধ্যানের ক্ষেত্রে উপাত্ত সংগ্রহের পাশাপাশি তার সংখ্যাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ করা হয়। পরিসংখ্যান যেহতু সংখ্যাতত্ত্বের বিজ্ঞানসম্মত বিশ্লেষণ করে এবং সংখ্যার ম্যাধমে প্রকাশ করে, তাই মনোবিজ্ঞানের আলোচনা বিভিন্নতা যাচাই করে সংখ্যাতত্ত্বের আঙ্গিকে তা প্রকাশ করতে গেলে পরিসংখ্যানের প্রয়োজনীয়তা আবশ্যক।
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব
১. কার্ল পিয়ারসন : গাণিতিক পরিসংখ্যানের জনক কার্ল পিয়ারসন (২৭ মার্চ, ১৮৫৭ – ২৭ এপ্রিল, ১৯৩৬) ছিলেন একজন বিখ্যাত – ইংরেজ গণিতবিদ, জীববিজ্ঞানী ও দার্শনিক। ১৮৭৯ সালে তিনি ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৮৭৫ সালে ক্যামব্রিজের কিং কলেজ থেকে বৃত্তি প্রাপ্ত হন। আধুনিক পরিসংখ্যানের অনেক তত্ত্ব তিনি প্রতিষ্ঠা করেন।
তিনি বঙ্কিমতা ও সূঁচলতার পরিমাপের সহগ, তথ্যের সহসম্পর্ক, বিক্ষেপচিত্র, কাই বর্গবিন্যাস প্রতিষ্ঠা করেন। কার্ল পিয়ারসনের ৬০০ টিরও বেশি প্রকাশনা রয়েছে। এর মধ্যে ৪০০টি পরিসংখ্যান বিষয়ক। এছাড়া তিনি তার Principal Component Analysis এবং Pearson Distribution এর জন্য সুপরিচিত ছিলেন।
২. রোনাল্ড ফিশার : রোনাল্ড ফিশার (১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯০ – ২৯ জুলাই, ১৯৬২) একাধারে একজন ব্রিটিশ পরিসংখ্যানবিদ ও জীনতত্ত্ববিদ ছিলেন। পরিসংখ্যানে অবদানের জন্য তাকে বিংশ শতাব্দির পরিসংখ্যান বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব বলা হয়।
তিনি প্রায় একাই আধুনিক পরিসংখ্যানের ভিত্তি রচনা করেন। তিনি ভেদাঙ্ক বিশ্লেষণ, সর্বোচ্চ সম্ভাব্যতার সূত্র ও সাংখ্যিক জীনতত্ত্বের ভিত্তি রচনা করেন। সূচক সংখ্যা নিয়ে তিনি ব্যাপক গবেষণা করেন। তিনি মূল্য সূচক সংখ্যা ও পরিমাণসূচক সংখ্যার সূত্র আবিষ্কার করেন। এছাড়া তিনি সূচক সংখ্যার তাত্ত্বিক পরীক্ষাগুলোর আবিষ্কারক।
মনোবিজ্ঞান ২য় পত্র ৮ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
১. দৃশ্যকল্প-১: মনোবিজ্ঞান বিষয়ে সাপ্তাহিক পরীক্ষায় ১০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহন করে। পরীক্ষার মোট নম্বর ছিল ৬০। শিক্ষার্থীরা নিম্নলিখিত নম্বর প্রাপ্ত হয়। প্রাপ্ত নম্বরের শ্রেণি শিক্ষার্থীর সংখ্যা। (দৃশ্যকল্প-২ পিডিএফ ফাইলে সংযুক্ত)
ক. বিচ্যুতির পরিমাপ কয়টি?
খ. পরীক্ষণের ফলাফল উপস্থাপনে লেখচিত্র গুরুত্বপূর্ণ কেন?
গ. দৃশ্যকল্প-১ থেকে বিস্তারমান নির্ণয় কর।
ঘ. দৃশ্যকল্প-২ থেকে বীজগাণিতিক চিহ্ন বর্জন সাপেক্ষে বিচ্যুতির পরিমাপটি নির্ণয় কর।
২. একাদশ শ্রেণির ফাইনাল পরীক্ষায় ১০ জন শিক্ষার্থীর মনোবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ:
মনোবিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর : ৩০, ২৫, ৩৭, ৩৩, ৩৫, ৪০, ৫০, ৪৫, ৬০, ৪৫
সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর : ৪৫, ৫০, ৬০, ৫৫, ৬৫, ৫০, ৪৭, ৫৩, ৩৮, ৩৭
ক. বিচ্যুতির পরিমাপগুলো কী কী?
খ. বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান গুরুত্বপূর্ণ কেন?
গ. মনোবিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের বীজগাণিতিক চিহ্ন বর্জন সাপেক্ষে সকল বিচ্যুতির গাণিতিক গড় নির্ণয় কর।
ঘ. সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের বিচ্যুতির বর্গের গড় নির্ণয় কর।
৩. আতিক সাহেব তার ক্লাশের ৩৬ জন ছাত্র-ছাত্রীর ৫০ নম্বরের একটি পরীক্ষা গ্রহণ করেন। তিনি সেই ছাত্র-ছাত্রীদেরকে তাদের নম্বর বা ই সাফল্যাঙ্কের ভিত্তিতে আলাদা আলাদা শ্রেণিতে বিভক্ত করেন।
ক. বিস্তার মান কী?
খ. ‘চতুর্থাংশীয় বিচ্যুতিকে কেন বিচ্যুতির পরিমাপক বলা হয়?
গ. উদ্দীপকের তালিকা থেকে বিস্তার মান নির্ণয়ের সারণি তৈরি কর।
ঘ. উক্ত তালিকা থেকে বিস্তার মান নির্ণয় কর।
৪. নিচের উপাত্তের ধাপ দুইটি লক্ষ কর :
ধাপ- i: ৮০, ৬৫, ৬০, ৭২, ৭৫, ৬৮
ধাপ- ii: ৫০, ৬২, ৪৮, ৫৫, ৬১, ৪৯, ৪০, ৩৫
ক. অবিন্যস্ত উপাত্ত কাকে বলে?
খ. বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে উপাত্তের প্রকারভেদ বর্ণনা কর।
গ. ধাপ-i এর বিস্তারমান বের কর।
ঘ. ধাপ-ii এর গড় বিচ্যুতি নির্ণয় কর।
৫. নিচে A ও B দুই ধরনের উপাত্ত দেওয়া হলো :
ধাপ A : ৭৫, ৮০, ৮৫, ৮৩, ৭৭
ধাপ B : ৪, ৮, ১২, ১০, ৭, ৯, ১৩
ক. বিশদ অর্থে পরিসংখ্যান কী?
খ. উৎসের ভিত্তিতে উপাত্তের প্রকারভেদ লেখ।
গ. উপাত্ত A-এর পরিমিত ব্যবধান নির্ণয় কর।
ঘ. উপাত্ত B হতে গড় ব্যবধান পরিমাপ কর।
৬. একটি শিল্প কারখানার ৫ জন শ্রমিকের দৈনিক মজুরি নিম্নরূপ : ১৫০, ১৩০, ১৪০, ১৫০, ১৭০।
ক. বিস্তার কাকে বলে?
খ. পরম বিস্তারের পরিমাপগুরলা লেখ।
গ. উপাত্তগুলোর গড় হতে গড় ব্যবধান নির্ণয় কর।
ঘ. দেখাও যে, গড় থেকে নির্ণীত গড় ব্যবধান, প্রচুরক হতে নির্ণীত গড় ব্যবধান অপেক্ষা বড়।
৭. দুইটি টিমের খেলোয়ারদের উচ্চতা (সে.মি.) দেওয়া হলো :
টিম-১: ১৪২, ১৪৩, ১৪৬, ১৪৬, ১৪৮
টিম-২: ১৩৭, ১৪২, ১৪৬, ১৪৬, ১৫৪
ক. পরিমিত ব্যবধান কি?
খ. পরিমিত ব্যবধানের ৪টি ব্যবহার লেখ।
গ. টিম-১ এর খেলোয়ারদের উচ্চতার পরিমিত ব্যবধান নির্ণয় কর।
ঘ. দুইটি টিমের খেলোয়ারদের পরিমিত ব্যবধানের উপর মন্তব্য দাও।
৮. নীলিমা পাঁচ বিষয়ে পরীক্ষা দিয়েছে। প্রতিটি বিষয়ের নম্বর ১৫। সে বাংলায় ৮, পরিসংখ্যানে ১০, ইতিহাসে ৭, ইংরেজিতে ৬ এবং কম্পিউটারে ৯ পেয়েছে। সে আরও ভালো ফলাফল আশা করেছিল ।
ক. বিস্তারমানের সংজ্ঞা দাও।
খ. গড় বিচ্যুতির বিন্যস্ত উপাত্তের সূত্রটি বর্ণনা কর।
গ. নীলিমার প্রাপ্ত নম্বরগুলোর বিস্তারমান নির্ণয় কর।
ঘ. উদ্দীপকে উপাত্তগুলোর আদর্শ বিচ্যুতি ও বিস্তারমান কি এক? এ ব্যাপারে তোমার মতামত বিশ্লেষণ কর।
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর
১. পরীক্ষণের ফলাফল উপস্থাপনে লেখচিত্র গুরুত্বপূর্ণ কেন?
উত্তর : লেখচিত্র থেকে এক নজর তথ্য সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায় এবং তথ্যের বিষয়বস্তু বোঝা সহজ হয়। কোন শ্রেণি ব্যবধানে, সবচেয়ে বেশি সংখ্যক পৌনঃপুন্য আছে তা জানা যায়। একাধিক বৈশিষ্ট্যধারী তথ্যমালার তাৎপর্যপূর্ণ অনুধাবন ও বিশ্লেষণের কাজ সারণি অপেক্ষা লেখচিত্রের মাধ্যমে সহজে করা যায়।
দুই বা ততোধিক তথ্যসারিকে তুলনা করতে সারণি অপেক্ষা লেখচিত্র অনেক সুবিধাজনক ফল প্রদান করে। লেখচিত্রের মাধ্যমে তথ্য সারির অন্তর্বর্তী মান নির্ণয় করা যায়। এ কারণেই পরীক্ষণের ফলাফল উপস্থাপনে লেখচিত্র অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
২. বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান গুরুত্বপূর্ণ কেন?
উত্তর : পরিসংখ্যানের যে শাখা উপাত্ত সংগ্রহ, সরলীকরণ, বৈশিষ্ট্য নির্ণয় এসব আলোচনা করে তাকে বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান বলা হয়। যেমনÑ গড় আদর্শ বিচ্যুতি, সহসম্পর্ক এ সবের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষিত করা যায়। অর্থাৎ বর্ণনামূলক পরিসংখ্যানে সংগৃহীত অবিন্যস্ত তথ্যসমূহকে সংক্ষেপে উপস্থাপন করা হয়।
যেমন- ঢাকা শহরের রিকশা চালকদের দৈনিক আয়ের গৃহীত তালিকা থেকে তাদের প্রকৃত অর্থনৈতিক অবস্থা যাচাই করা যায় না, কিন্তু উক্ত তালিকা থেকে গড় নির্ণয় করা হলে তাদের অর্থনৈতিক অবস্থার একটি ধারণা পাওয়া যায়। বহু সংখ্যক ব্যক্তির উচ্চতা ও ওজনের পরিমাপ পাশাপাশি গ্রহণ করা হলে উক্ত ২টি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে কতটুকু সহসম্পর্ক আছে তা নির্ণয় করা যায়। তাই বলা যায় বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৩. গড় ব্যবধান নির্ণয়ে বিচ্যুতির পরম মান নেওয়া হয় কেন?
উত্তর : গড় ব্যবধান নির্ণয়ে বিচ্যুতির পরমমান নেওয়া হয়, কারণ-
কোনো বন্টনের কেন্দ্র থেকে সবগুলো সাফল্যাঙ্কের বিচ্যুতির গড়কে গড় বিচ্যুতি বা গড় ব্যবধান বলা হয়। কোনো বন্টনের সাফল্যাঙ্কগুলো থেকে ঐ বন্টনের গড়ের বিচ্যুতি যোগ করলে যোগফল শূন্য হয়। তাই গড় বিচ্যুতির ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি বিচ্যুতির যোগ বা বিয়োগ চিহ্ন বর্জন করতে হয়। বীজগাণিতিক চিহ্ন বর্জনের জন্য পরমমান-এর চিহ্ন (ধনংড়ষঁঃব ংরমহ) অর্থাৎ দুটি উল্লম্বরেখা ।। ব্যবহার করা হয়।
৪. ‘চতুর্থাংশীয় বিচ্যুতিকে কেন বিচ্যুতির পরিমাপক বলা হয়?
উত্তর : চতুর্থাংশীয় বিচ্যুতি বা চতুর্থক ব্যবধান বিচ্যুতি পরিমাপের একটি সহজ পদ্ধতি। একটি বণ্টনের সাফল্যাঙ্কসমূহকে যদি তাদের মানের। উচ্চক্রম অনুসারে সাজানো হয় তবে যে সাফল্যাঙ্কগুলো বন্টনটিকে সমান চারভাগে ভাগ করে সেগুলোকে চতুর্থক বলে। এ চতুর্থাংশীয় বিচ্যুতি বা চতুর্থক ব্যবধান শুধু কোনো একটি তথ্যসারির বা নিবেশনের অবস্থান পরিমাপের কাজ করে। তাই, চতুর্থাংশীয় বিচ্যুতিকে বিচ্যুতির পরিমাপক বলা হয়।
৫. ব্যবহারের দিক থেকে পরিসংখ্যান পদ্ধতির প্রকারভেদ লিখ।
উত্তর : ব্যবহারের দিক থেকে পরিসংখ্যান পদ্ধতিকে ৩টি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
১. বর্ণনাত্মক পরিসংখ্যান (Descriptive statistics)
২. অনুমান পরিসংখ্যান (Inferential statistics) এবং
৩. পূর্বোক্তিমূলক পরিসংখ্যান (Prediction statistics)
৬. বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে উপাত্তের প্রকারভেদ বর্ণনা কর।
উত্তর : বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে উপাত্ত দুই প্রকার। যথা-
(ক) গুণবাচক উপাত্ত ও
(খ) পরিমাণবাচক উপাত্ত।
নিচে এসব উপাত্ত সম্পর্কে বর্ণনা করা হলো-
(ক) গুণবাচক উপাত্ত: যেসব উপাত্ত সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা যায়। শুধু গুণগত মান দিয়ে প্রকাশ করা হয়, তাকে গুণবাচক উপাত্ত বলে।
(খ) পরিমাণবাচক উপাত্ত: গবেষণাকার্যে ব্যবহৃত যেসব ও সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা হয়, তাকে পরিমাণবাচক উপাত্ত বলে।
৭. উৎসের ভিত্তিতে উপাত্তের প্রকারভেদ লেখ।
উত্তর : উৎসের ভিত্তিতে উপাত্ত দুই প্রকার। যথা-
১. প্রাথমিক বা মুখ্য উপাত্ত ও
২. মাধ্যমিক বা গৌণ উপাত্ত।
নিচে এসব উপাত্ত সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
১. প্রাথমিক বা মুখ্য উপাত্ত: যেসব উপাত্ত মূল উৎস থেকে সরাসরি সংগ্রহ করা হয়, তাকে প্রাথমিক উপাত্ত বলে। কোনো গবেষণার জন্য প্রথম সংগৃহীত তথ্যকে প্রাথমিক উপাত্ত বলে।
২. মাধ্যমিক বা গৌণ উপাত্ত: যেসব উপাত্ত প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের পর অন্য কোনো গবেষণায় পরোক্ষভাবে ব্যবহৃত হয়, তাকে মাধ্যমিক বা গৌণ উপাত্ত বলে। সাধারণত জার্নাল প্রকাশনা, গবেষণা প্রতিষ্ঠানে মাধ্যমিক উপাত্ত ব্যবহৃত হয়।
৮. পরম বিস্তারের পরিমাপগুরলা লেখ।
উত্তর : পরম বিস্তারের পরিমাপগুলো নিম্নরূপ:
১. পরিসর; ২. গড় ব্যবধান; ৩. চতুর্থক ব্যবধান; ৪. পরিমিত ব্যবধান
খ. পরিমিত ব্যবধানের ৪টি ব্যবহার লেখ।
খ. পরিমিত ব্যবধানের ৪টি ব্যবহার নিচে দেওয়া হলো:
১. বিস্তার পরিমাপ হিসেবে যেসব ক্ষেত্রে পরিমিত ব্যবধানের সীমাবদ্ধতা নেই সেসব ক্ষেত্রে এটি অনায়াসে ব্যবহৃত হয়।
২. এটি গাণিতিক গড়ের নির্ভরযোগ্যতা যাচাইয়ে ব্যবহৃত হয়।
৩. এটি নমুনার আকার নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়।
৪. সংশ্লেষণ বিশ্লেষণে ও সম্ভাবনা বিন্যাস উদ্ভাবনে এটি ব্যবহৃত হয়।
শিক্ষার্থীরা, আমরা তোমাদের জন্য মনোবিজ্ঞান ২য় পত্র ৮ম অধ্যায় সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর এর একটি পিডিএফ ফাইল তৈরি করেছি। ওপরে দেওয়া Answer Sheet বাটনে ক্লিক করে উত্তরমালাটি সংগ্রহ করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post