মহুয়ার দেশ কবিতার প্রশ্ন উত্তর : ‘কয়েকটি কবিতা’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কবি সমর সেনের অধিকাংশ কবিতার মেজাজ থেকে অনেকটা আলাদা। নগরজীবনের একঘেয়েমি ও ক্লান্তি থেকে মুক্তি পেতে কবির মন যে মহুয়ার দেশে আশ্রয় খুঁজেছে ,সে দেশ অনাবিল পরিচ্ছন্নতার স্বর্গরাজ্য।
অনেক দূরের সেই ‘মেঘ-মদির’ মহুয়ার দেশ কবির কাছে চির আকর্ষণীয়। সেখানে ‘ দেবদারুর দীর্ঘ রহস্য ‘ ‘পথের দুধারে ছায়া ফেলে’ ‘সমস্তক্ষণ’। সেখানে ‘দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস’ ‘রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে’। দূষণমুক্ত প্রকৃতির এই স্নেহময় আবেশ ক্লান্ত ও অবসন্ন শহুরে কবির কাছে তাই কাঙ্ক্ষিত হয়ে দাঁড়ায়।
মহুয়ার দেশ কবিতার প্রশ্ন উত্তর
১. মহুয়ার দেশ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
ক. নানাকথা
খ. তিনপুরুষ
গ. কয়েকটি কবিতা
ঘ. খোলা চিঠি
২. “ধোঁয়ায় বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে” –
ক. নির্জন নিঃসঙ্গতার সঙ্গে
খ. উজ্জ্বল স্তব্ধতার মতো
গ. সমুদ্রের দীর্ঘশাসের মতো
ঘ. শীতের দুঃস্বপ্নের মতো ।
৩. সবুজ সকাল কীসে ভেজা? –
ক. শিশিরে
খ. জলে
গ. মেঘে
ঘ. ভোরের আলোয়
৪. মহুয়া বনের ধরে আছে –
ক. কয়লাখনি
খ. সূর্যের দেশ
গ. অবসন্ন মানুষ
ঘ. জলস্রোত
৫. “অন্ধকার ধূসর ফেনায়” – কবিতা কোন মানসিকতা এখানে প্রকাশিত হয়েছে?
ক. নিরাশাবাদী
খ. আশাবাদী
গ. জীবন ও জগতের রুর বাস্তবতায় বিভ্রান্ত
ঘ. অনুভূতিহীন মানুষ ।
৬. অলস সূর্য কোথায় আগুন জ্বালায়?
ক. মহুয়ার দেশে
খ. জলের অন্ধকারে
গ. মানুষের মনে
ঘ. প্রভাত শিশিরে
৭. “অলস সূর্য এঁকে দেই” – অলস সূর্য কী এঁকে দেই?
ক. প্রকৃতির ছবি
খ. মানুষের ছবি
গ. নিজের ছবি
ঘ. জলস্রোতে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ ।
৮. “ধোঁয়ায় বঙ্কিম নিঃশ্বাস”…বলতে বোঝানো হয়েছে –
ক. নাগরিক সমস্যা
খ. নাগরিক জীবনের মালিন্যকে
গ. বঙ্কিমচন্দ্রের নিঃশ্বাসকে
ঘ. কবির হতাশ্বসকে
৯. “শিশিরে ভেজা সবুজ সকাল” – বলতে বোঝানো হয়েছে –
ক. শিশির ও সবুজ রঙে চোবানো একটি মসাল
খ. শিশির মাখা সবুজ গাছপালাই মোড়া একটি সকাল
গ. সুন্দর সকাল
ঘ. চিত্রে স্থির নিসর্গ ।
১০. ‘অলস সূর্য দেয় এঁকে’—অলস সূর্য কি আঁকে?
ক. উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ
খ. ধূসর ফেনা
গ. মহুয়া বন
ঘ. শীতের স্বপ্ন
১১. অলস সূর্য ছবি আঁকে—
ক. দিগন্তে
খ. পশ্চিমের আকাশে
গ. হৃদয়ে
ঘ. সন্ধ্যার জলস্রোতে
১২. ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাসে ঘুরে ফিরে ঘরে আসে-
ক. শীতের দুঃস্বপ্নের মতো
খ. নির্জন নিঃসঙ্গতার মতো
গ. সমুদ্র দীর্ঘশ্বাসের মতো
ঘ. উজ্জ্বল স্তব্ধতার মতো
১৩. ‘মেঘ -মদির মহুয়ার দেশ’ আছে-
ক. অনেক, অনেক দূরে
খ. খুব, খুব কাছে
গ. নিবিড় অরণ্যে
ঘ. প্রান্তরের শেষে
১৪. দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসে রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতাকে কী করে?
ক. জীবন্ত
খ. পরিস্ফুটিত
গ. আলোড়িত
ঘ. প্রফুল্ল
১৫. সবুজ সকাল কিসে ভেজা?
ক. শিশিরে
খ. জলে
গ. মেঘে
ঘ. ভোরের আলোয়
১৬. ‘অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি’__
ক. পোড়া দাগ
খ. ধুলোর কলঙ্ক
গ. চাঁদের কলঙ্ক
ঘ. অপমানের কলঙ্ক
১৭. মহুয়ার দেশে মানুষের চোখ-
ক. অবসন্ন
খ. ক্লান্ত
গ. জাগ্রত
ঘ. ঘুমহীন
১৮. ‘ঘুম হীন চোঁখে হানা দেয়’__ সমুদের দীর্ঘশ্বাস
ক. সমুদের দীর্ঘশ্বাস
খ. ধুলোর কলঙ্ক
গ. আলোর স্তম্ভ
ঘ. ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন
১৯. ‘মহুয়ার দেশ ‘ কবিতাটির রচয়িতা –
ক. সমর সেন
খ. শক্তি চট্টপাধ্যায়
গ. মৃদুল দাশগুপ্ত
ঘ. জীবনানন্দ দাশ
২০. সমস্ত মহুয়ার দেশে পথের দুধারে কে ছায়া ফেলে?
ক. মহুয়া
খ. দেবদারু
গ. নিঃসঙ্গতা
ঘ. ক্লান্তি
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
১. ‘মহুয়া’ শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর: ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি মহুয়া বলতে মউল ফুলের কথা বলেছেন। যার রস থেকে মাদক তৈরী হয়।
২. ‘অলস সূর্য দেয় এঁকে ‘- অলস সূর্য কী এঁকে দেয় ?
উত্তর: সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ ‘ কবিতায় অলস সূর্য সন্ধ্যের জলস্রোতে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়।
৩. ‘ধোঁয়ায় বঙ্কিম নিশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে ‘- ধোয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস বলতে কী বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর: ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন ধোঁয়ায় বঙ্কিম নিশ্বাস বলতে নগরের দূষিত , ক্লান্তিকর ও যন্ত্রনাময় জীবনকে বুঝিয়েছেন।
৪. ‘নামুক মহুয়ার গন্ধ ‘ – কবি কেন এই প্রার্থনা করেছেন ?
উত্তর: কবি সমর সেন নাগরিক জীবনের ক্লান্তি মোচনের জন্য মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন।
৫. ‘ধূলোর কলঙ্ক ‘ -বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন ?
উত্তর: ‘মহুয়ার দেশ ‘কবিতায় কবি ধূলোর কলঙ্ক বলতে শ্রমিক শ্রেণীর অপমানিত ,লাঞ্ছিত ও সম্মানহীন জীবন যাত্রাকে বুঝিয়েছেন।
৬. কয়লা খনির শব্দ কীরূপ ছিল ?
উত্তর: মহুয়া বনের ধারে অবস্থিত কয়লা খনির শব্দ গভীর ও বিশাল ছিল।
৭. কবি কাকে শীতের দুঃস্বপ্ন বলেছেন ?
উত্তর: কবি সমর সেন ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় নাগরিক জীবনের যন্ত্রনা তথা ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাসকে শীতের দুঃস্বপ্ন বলেছেন।
৮. ‘ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয় ‘- তাদের বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর: ‘মহুয়ার দেশ ‘ কবিতায় ‘তাদের’ বলতে কয়লা খনির অবসন্ন শ্রমজীবী মানুষদের কথা বলা হয়েছে।
৯. ‘সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে ‘- সেখানে বলতে কোন স্থানের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর: ‘মহুয়ার দেশ’কবিতাংশে ‘সেখানে’বলতে অনেক অনেক দূরে থাকা মেঘমদির মহুয়ার দেশকে বোঝানো হয়েছে।
১০. অলস সূর্য বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন ?
উত্তর: ‘মহুয়ার দেশ’কবিতায় কবি সমর সেন বিকেলের ক্লান্ত সূর্যকে ব্যঞ্জনা করে অলস সূর্য বলেছেন।
১১. ‘সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে ‘- পথের দুধারে কোন গাছ ছায়া ফেলে ?
উত্তর: পথের দুধারে দেবদারু গাছ ছায়া ফেলে।
১২. ‘অলস সূর্য দেয় এঁকে’ —’অলস’ কথার অর্থ কী?
উত্তর: ‘অলস’ কথার অর্থ ‘ক্লান্ত’। সারাদিন আকাশ পরিক্রমায় ক্লান্ত বিকেলের অন্তগামী সূর্যই অলস সূর্য।
১৩. ‘আর আগুন লাগে’ —কোথায় আগুন লাগে?
উত্তর: জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় আগুন লাগে।
১৪. কবি কাকে ‘শীতের দুঃস্বপ্ন’ বলেছেন?
উত্তর: নাগরিক যান্ত্রিকতার প্রতীকরূপী ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাসকে কবি ‘শীতের দুঃস্বপ্ন’ বলেছেন।
১৫. মহুয়ার দেশ কিসের প্রতীক?
উত্তর: মহুয়ার দেশ নাগরিক যান্ত্রিকতার বৈপরীত্যের সবুজ সভ্যতার প্রতীক।
১৬. ‘এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে / মাঝে মাঝে শুনি’—বক্তা কী শোনেন?
উত্তর: নিবিড় অন্ধকারে কবি মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির গভীর ও বিশাল শব্দ শোনেন।
১৭. ‘গভীর, বিশাল শব্দ’ —কী গভীর এবং সেখানে কীসের শব্দ হয়?
উত্তর: উদ্ধৃত প্রশ্নে কয়লা খনির শব্দকে গভীর বলা হয়েছে। কয়লাখনিতে কয়লা উত্তোলনের যান্ত্রিক শব্দ এবং শ্রমিকদের কন্ঠস্বর শোনা যায়।
১৮. ‘শিশিরে-ভেজা সবুজ সকালে’ কবি কী দেখেন?
উত্তর: ‘শিশিরে-ভেজা সবুজ সকালে’ কবি সারারাত কয়লাখনিতে কর্মরত নিদ্রাহীন মানুষের অবসন্ন শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখেন।
১৯. ‘রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে। ‘- কে রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে ?
উত্তর: দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।
২০. রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতা কীভাবে আলোড়িত হয় ?
উত্তর: দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের দ্বারা রাত্রের বা নির্জন নিঃসঙ্গতা আলোড়িত হয়।
২১. ‘আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক ‘- কোন ফুলের ঝরে পড়ার কামনা করা হয়েছে ?
উত্তর: মহুয়া ফুলের ঝরে পরার কামনা করা হয়েছে।
২২. ‘নামুক মহুয়ার গন্ধ। ‘- কবির এই প্রার্থনা কেন ?
উত্তর: কবি ক্লান্ত।,তাই তিঁনি তার ক্লান্তির উপর মহুয়ার গন্ধ নেমে আসার প্রার্থনা করেছেন।
২৩. কবি নিজের ক্লান্তির উপর কী ঝরে পরা ও কী নামার কথা বলেছেন?
উত্তর: কবি নিজের ক্লান্তির উপর মহুয়ার ফুল ঝরে পড়া ও মহুয়ার ফুলের গন্ধ নেমে আসার কথা বলেছেন।
২৪. “গভীর বিশাল শব্দ।”—কীসের শব্দ?
উত্তর: মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির গভীর বিশাল শব্দের কথাই এখানে বলা হয়েছে।
২৫. “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”— বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে স্বপ্নময় প্রকৃতি-প্রধান ‘মহুয়ার দেশ’-এর বিপরীতে কয়লাখনি থেকে উঠে আসা নাগরিক সভ্যতার বিষবাষ্পের কথাই বোঝানো হয়েছে।
২৬. “অলস সূর্য দেয় এঁকে”–‘অলস সুর্য’ কী আঁকে, সূর্যকে অলস’ বলার কারণ কী ?
উত্তর: ‘অলস সূর্য’ সন্ধ্যার জলস্রোতে গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়। অস্তগামী সূর্যের দীপ্তি স্তিমিত বলেই সন্ধ্যার সূর্যকে ‘অলস’ বলা হয়েছে।
২৭. “রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে”- উৎস নির্দেশ করো।
উত্তর: আলোচ্য অংশটি কবি সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ শীর্ষক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
২৮. “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক মহুয়া-ফুল।” – কবি ক্লান্ত কেন?
উত্তর: নাগরিক যান্ত্রিকতায় কবি বিধ্বস্ত । অবসর নেই তার। তাই তিনি ক্লান্ত।
২৯. মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অবসন্ন মানুষদের শরীরে কী দেখা যায় ?
উত্তর: কবি সমর সেনের ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় অবসন্ন মানুষদের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখা যায়
৩০. “আমার ক্লান্তির ওপর ঝরুক মহুয়া-ফুল”—এখানে ‘মহুয়ার ফুল’ কীসের প্রতীক?
উত্তর: আলোচ্য পঙক্তিতে উল্লিখিত ‘মহুয়া ফুল’ রোমান্টিক উপাদানের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে যে রোমান্টিক উপাদান কবির জীবনের ক্লান্তি অপনোদন করতে পারবে।
মহুয়ার দেশ কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর 2022 pdf download
১. ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে / শীতের দুঃস্বপ্নের মতো।’- প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।
২. ‘অনেক দূরে আছে মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ ,’- কবির দেখা মহুয়ার দেশটি কেমন তা কবিতা অবলম্বনে বর্ণনা করো।
৩. “আমার ক্লান্তির উপর ঝরুক মহুয়া ফুল, / নামুক মহুয়ার গন্ধ।” – এখানে আমার বলতে কার কথা বলা হয়েছে ? বক্তার এমন ইচ্ছার কারণ আলোচনা করো।
৪. “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয় / কিসের ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন।” – আলোচ্য লাইনটিতে কাদের কথা বলা হয়েছে ? তাদের ঘুমহীন চোখে ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন হানা দেয় কেন ?
৫. মহুয়ার দেশ কবিতায় কবি মহুয়ার দেশের যে চিত্র অঙ্কন করেছেন তা বর্ণনা করো।
৬. কবি সমর সেন রচিত মহুয়ার দেশ কবিতাটির লেখন শৈলীর পরিচয় দাও ।
৭. “অনেক, অনেক দূরে আছে মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ”—কবি ‘মহুয়ার দেশ’-এর কী বর্ণনা দিয়েছেন? এই ‘মহুয়ার দেশ’ কীভাবে কবির চেতনাকে প্রভাবিত করেছে, তা নিজের ভাষায় আলোচনা করো।
৮. ‘মহুয়ার দেশ’ কোনো বাস্তবের দেশ নয়, স্বপ্নের দেশ—ব্যাখ্যা করো।
৯.‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেনের প্রকৃতিপ্রেম কীভাবে প্রকাশিত হয়েছে তা ব্যক্ত করো।
১০.“গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ” –কার লেখা কোন্ কবিতার অংশ এটি? উদ্ধৃতিটির প্রসঙ্গ উল্লেখ পূর্বক নিহিতার্থ লেখো।
►► উচ্চ মাধ্যমিক: বাংলা সাজেশন সকল প্রশ্নের উত্তর
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে বাড়ির কাছে মহুয়ার দেশ কবিতার প্রশ্ন উত্তর pdf ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post