মানুষ মুহম্মদ (স) সৃজনশীল প্রশ্ন : মানুষ মুহম্মদ (স.) প্রবন্ধটি মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী রচিত মরু ভাস্কর গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। হযরত মুহম্মদ (স.)-এর মানবিক গুণাবলি এ প্রবন্ধে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। হযরত ছিলেন মানুষের নবি। তাই মানুষের পক্ষে যা আচরণীয় তিনি তারই আদর্শ প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তিনি বিপুল এশ্বর্য, ক্ষমতা ও মানুষের অগাধ ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার মধ্যে থেকেই একজন সাধারণ মানুষের মতো জীবনযাপন করে গেছেন। ক্ষমতা ও মহত, প্রেম ও দয়া তার অজস্র চারিত্রিক গুণের মধ্যে প্রধান।
তাঁর সারা জীবন মানব জাতির কল্যাণের জন্য নিয়োজিত ছিল। মানুষের শ্রেষ্ঠ আদর্শ হিসেবে তিনি তার জীবন রূপায়িত করে তুলেছিলেন। তীর সাধনা, ত্যাগ, কল্যাণচিন্তা ছিল বিশ্বের সম মানুষের জন্য অনুকরণীয়। হযরত মুহম্মদ (স.) এর মৃত্যুর পর তাঁর অনুসারীগণের মধ্যে যে বেদনা ও হতাশা দেখা দিয়েছিল তা প্রশমন করার জন্য হযরত আবুবকর (রা) মহানবি (স.)-এর জীবনের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরে প্রচণ্ড শোককে শান্ত করেন। হযরত মুহম্মদ (স.)-এর মানবিক গুণাবলি উপস্থাপনের মাধ্যমে এ প্রবন্ধ আমাদের নৈতিক, সৎ ও মানবিক হবার শিক্ষা দেয়।
মানুষ মুহম্মদ (স) সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
১. হযরত নূহু (আ.) ধর্ম ও ন্যায়ের পথে চলার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। এতে মাত্র চলি−শ জন মানুষ সাড়া দেন। বাকিরা সবাই তাঁর বিরোধিতা শুরু করে নানা অত্যাচারে অতিষ্ঠ করে তোলে। এ অত্যাচারের মাত্রা সহনাতীত হলে তিনি এক পর্যায়ে অত্যাচারীর বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানান। আল্লাহর হুকুমে তখন এমন বন্যা হয় যে, ঐ চল্লিশ জন বাদে সকল অত্যাচারী ধ্বংস হয়ে যায়।
ক. হযরত মুহম্মদ (স.) কোন বংশে জন্মগ্রহণ করেন?
খ. সুমহান প্রতিশোধ বলতে কী বোঝায়?
গ. হযরত নূহু (আ.) যে দিক দিয়ে হযরত মুহম্মদ (স.) থেকে ভিন্ন তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. হযরত নূহু (আ.)-এর চরিত্রে কী ধরনের পরিবর্তন আনলে তাঁর মাঝেও হযরত মুহম্মদ (স.)-এর একটি বিশেষ গুণ ফুটে উঠত? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
২. সমাজে অসামাজিক কার্যকলাপ ও মাদকের ভয়াবহ ব্যবহার দেখে কলেজ পড়ুয়া তিন যুবক আরমান, জুয়েল ও কাজল যুবসমাজকে এর হাত থেকে বাঁচাতে সামাজিক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। কিছু ক্ষেত্রে তারা সফলতা পেলেও অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাদেরকে প্রবল বাধার সম্মুখীন হতে হয়। এমনকি শারীরিক নির্যাতনসহ অপমানিতও হতে হয়। তবুও তারা দৃঢ় প্রতিজ্ঞা যত বাধাই আসুক এ আন্দোলন তারা চালিয়ে যাবেই।
ক. ‘পৌত্তলিক’ শব্দের অর্থ কী?
খ. ‘এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর’ – মহানবী কেন তাদের ক্ষমা করতে বলেছেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘মানুষ মুহম্মদ (সঃ)’ প্রবন্ধের কোন ঘটনার সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত যুবকদের কর্মকাণ্ডে মুহাম্মদ (সঃ) চরিত্রের মানবীয় গুণাবলির সকল দিক চিত্রিত হয়েছে কি? যৌক্তিক মতামত দাও।
৩. বৃদ্ধ রজব আলির বাড়ির চাকর শহিদুল। একদিন মালিকের টাকা চুরি করে সে ছেলেকে বিদেশে পাঠায়। রজব আলির মৃত্যুশয্যায় শহিদুল অনুতপ্ত হয়ে তার নিকট সব কথা খুলে বললে রজব আলি শহিদুলকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলেন, তুমি তোমার ভুল বুঝতে পেরেছ, এতেই আমি খুশি।
ক. মানুষ মুহম্মদ (স) রচনাটি কোন গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
খ. মহানবি (স.) মানুষের একজন হয়েও দুর্লভ কেন?
গ. উদ্দীপকের রজব আলি চরিত্রে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.) প্রবন্ধে উল্লিখিত মহানবি (স.)-এর কোান গুণটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ফুটে ওঠা গুণটির বাইরে মহানবি (স.)-এর আরও গুণের সমাবেশ পঠিত প্রবন্ধে রয়েছে বক্তব্যটি মূল্যায়ন কর।
৪. অনেকেই কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গ দ্বারা যদি নির্যাতিত বা উপহসিত হন তাহলে প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে ওঠেন। আর যদি প্রতিশোধ নেওয়ার সামর্থ্য না থাকে তাহলে অভিসম্পাত করেন। অনেক সময় নির্যাতিত ব্যক্তি প্রতিশোধপরায়ণতার বশে মাত্রাতিরিক্ত অন্যায় করে ফেলেন। এভাবে সমাজে হত্যা, যুদ্ধ, হানাহানির সূচনা করে।
ক. আহযাবের যুদ্ধ-এর অপর নাম কী?
খ. আমি রাজা নই, সম্রাট নই, মানুষের প্রভু নই – উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত সাধারণ মানুষের বৈশিষ্ট্যের সাথে তায়েফবাসীদের প্রতি হযরত মুহম্মদ (স.)-এর আচরণের পার্থক্য নির্ণয় কর।
ঘ. তায়েফবাসীর প্রতি হযরত মুহম্মদ (স.)-এর চারিত্রিক মহত্ত্ব অর্জনে কী ভূমিকা রাখতে পারে- মতামত দাও।
৫. স্ত্রীর দেয়া বিষপানে মৃত্যুকালে ইমাম হাসান তাঁর বিষদাতার পরিচয় জানতে পেরেও তাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘তোমাকে বড়ই ভালোবাসিতাম, বড়ই সেড়বহ করিতাম, তাহার উপযুক্ত কার্যই তুমি করিয়াছ। তোমার চক্ষু হইতে হাসান চিরতরে বিদায় হইতেছে। ‘সুখে থাক, তোমাকে আমি ক্ষমা করিলাম।’
ক. ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ রচনায় ‘বীর বাহু’ কে?
খ. ‘এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর’ – মহানবি (স.) কেন এ প্রার্থনা করেছেন?
গ. উদ্দীপকে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের যে দিকটির প্রতিফলন ঘটেছে তার পরিচয় দাও।
ঘ. ‘প্রতিফলিত দিকটি ছাড়াও প্রবন্ধে আরও দিক আছে’ উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
৬. মানুষে মানুষে জাতিতে জাতিতে এই যে ভেদের প্রাচীর সহস্রাধিক বর্ষ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে মানুষের জ্ঞান, পৌরুষ ও আত্মসম্মানকে নীরব ধিক্কার দিচ্ছিল, ইসলামের পয়গম্বর হযরত (সা.) এসে তাকে নিদারুণভাবে ভূমিসাৎ করে দিলেন। তিনি উদারকণ্ঠে ঘোষণা করলেন : ভেদ নাই, ভেদ নাই, মানুষে মানুষে ভেদ নাই। অনারবের আরবের ওপর আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নাই, আরবের উপর অনারবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নাই, সব মানুষের আদিপিতা আদমের সন্তান আর আদম মাটিতে তৈরি। অতএব কারও গর্বিত হওয়ার কিছু নেই।
ক. মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলীর গ্রামের নাম কী?
খ. হযরত ওমরের অঙ্গ মাটিতে লুটালো কেন?
গ. হযরত মুহম্মদ (স.)-এর কোন বৈশিষ্ট্যটি উদ্দীপকে ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবেন্ধর সমগ্র নয়, আংশিকভাবকে ধারণ করেছে – বিশ্লেষণ কর।
৭. জামান সাহেব আদর্শবাদী রাজনীতিক। গণমানুষের অধিকার আদায়ের দাবিতে বিরোধী পক্ষ কর্তৃক তিনি বার বার নির্যাতিত হন। কিন্তু গত নির্বাচনে বিজয়ী হয়েই তিনি ঘোষণা করেন, আপনারা সবাই আমার ভাই। আসুন আমরা অতীতে সকল শত্রুতা ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি। দেশটাকে সুন্দর করে গড়ে তুলি।
ক. হযরত মুহম্মদ (স.) মানুষের মন আকর্ষণ করেছিলেন কী দ্বারা?
খ. হযরত ওমর (রা.)-এর শিথিল অঙ্গ মাটিতে লুটালো কেন?
গ. উদ্দীপকের জামান সাহেবের চরিত্রে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের হযরত মুহম্মদ (স.)-এর কোন গুণটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “হযরত মুহম্মদ (স.)-এর মহান নেতৃত্বের আদর্শ জামান সাহেবকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করে” – ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে মতামত দাও।
৮. শত্রুর প্রলোভনে পড়ে ইমাম হাসান (রঃ)-কে তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী জায়েদা বিষ প্রয়োগ করেন। মৃত্যুপথযাত্রী ইমাম হাসান (রঃ) বিষয়টি জানতে পেরেও তা গোপন রাখেন। তাঁর অনুজ বিষদাতার নাম জানতে চাইলে তিনি তাতে অস্বীকৃতি জানান এবং ভবিষ্যতে জানতে পারলেও তাকে ক্ষমা করতে বলেন।
ক. ছাত্রজীবনে মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী কোন আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন?
খ. ‘মানুষের একজন হইয়াও মুহম্মদ (স.) দুর্লভ’ – কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকে ইমাম হাসান (রঃ)-এর চরিত্রে হযরত মুহম্মদ (স.)-এর যে মহৎ গুণের প্রভাব পড়েছে তা ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের প্রতিফলিত গুণটি হযরত মুহম্মদ (স.)-এর পরিপূর্ণ গুণের অংশবিশেষ।” – উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
৯. স্ত্রীর দেওয়া বিষপানে মৃত্যুকালে ইমাম হাসান তাঁর বিষদাতার পরিচয় জানতে পেরেও তাকে উদ্দেশ করে বলেন, “তোমাকে বড়ই ভালোবাসিতাম, বড়ই স্নেহ করিতাম, তাহার উপযুক্ত কার্যই তুমি করিয়াছ। তোমার চক্ষু হইতে হাসান চিরতরে বিদায় হইতেছে। সুখে থাক, তোমাকে আমি ক্ষমা করিলাম।”
ক. ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধে ‘স্থিতধী’ বলা হয়েছে কাকে?
খ. ‘তাঁহারই দিকে সকলের মহাযাত্রা’। কেন? বুঝিয়ে লেখো।
গ. উদ্দীপকে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “প্রতিফলিত দিকটি ছাড়াও হযরত মুহম্মদ (স.) অন্যান্য গুণে গুণান্বিত ছিলেন” – ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
১০. হযরত হাসান বসরী (র.) রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন। এক লোক এসে তাঁকে অহেতুক গালাগাল করল। লোকটি চলে যাওয়ার পর হাসান বসরী (র.) তার জন্য দুই হাত তুলে দোয়া করলেন। উপস্থিত লোকদের একজন যখন জিজ্ঞেস করলেন, যে ব্যক্তি আপনাকে গালমন্দ করল, দুর্ব্যবহার করল তার জন্য কেন দোয়া করলেন? তিনি বললেন, ওই লোকটির মনে আছে মানুষের প্রতি ঘৃণা, গালাগাল। সে তাই করে। আমার মনে আছে কল্যাণ কামনা। আমি তাই করি।
ক. ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধটি রচনা করেন কে?
খ. মুহম্মদ (স.)-এর মৃত্যুর পর মদিনায় আঁধার ঘনিয়ে আসার মতো হলো কেন?
গ. উদ্দীপকের হাসান বসরী (র.)-এর চরিত্রে মহানবি (স.)-এর কোন গুণের প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ওই গুণটি মানব চরিত্র গঠনে কীভাবে ভূমিকা রাখে? উদ্দীপক ও ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
১১. এক কাপড়ের ব্যবসায়ী তার দোকানটি করিম নামের এক ছেলের দায়িত্বে রেখে বাইরে চলে গেলেন। নানা দুর্বিপাকে দীর্ঘদিন তিনি আর ফিরতে পারলেন না। করিম তার কর্তব্যনিষ্ঠা দিয়ে আরো তিনটি দোকান স্থাপন করল। সাত বছর পর ওই ব্যবসায়ী ফিরে এলে করিম দোকানের দায়িত্ব তার হাতে তুলে দেওয়ার জন্য ব্যাকুল হলো। করিমের মহৎপ্রাণের পরিচয় পেয়ে ব্যবসায়ী অভিভূত হলেন। তিনি করিমের হাতেই দোকান বুঝিয়ে দিয়ে ধর্ম কর্মের জন্য আবার বেরিয়ে পড়লেন। বালক তার সততার পুরস্কার পেল।
ক. কার মৃত্যুর সংবাদে কারো মুখে কথা সরে না?
খ. “যে বলিবে হযরত মরিয়াছেন, তাহার মাথা যাইবে” বীরবাহু ওমর এ কথা বললেন কেন?
গ. উদ্দীপকের বিষয়বস্তু মহানবি (স.)-এর গুণাবলির কোন দিকটির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
ঘ. সততা কীভাবে মানুষের মহিমান্বিত করে উদ্দীপক ও মানুষ মুহম্মদ (স.) প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
১২. কয়েক বছর আগের ইমরানের সাথে ভালোভাবে কথাও বলত না কেউ। কারণটা ছিল তার কুশ্রীদর্শন অবয়ব ও দারিদ্র্য, সে কালো ও বেঁটে। থ্যাবড়া নাক আর তোবড়ানো গালের কারণে চেহারাটা তার অদ্ভুতদর্শন। তবে এখন সে সকলের প্রিয় ‘ইমরান ভাই’। মানুষের কল্যাণে জীবনকে উৎসর্গ করেছে ইমরান। এলাকার কেউ বিপদে পড়লে বা সাহায্য চাইলে যথাসাধ্য চেষ্টা করে সে। প্রথম প্রথম সবাই নানাভাবে বাধা দিলেও দমে যায়নি ইমরান। বরং পরম মমতায় শত্রু-মিত্র সবাইকে আপন করে নিয়েছে। হযরত মুহম্মদ (স.)-এর আদর্শ অনুসরণ করে মানুষের ভালোবাসা পেতে চায় ইমরান।
ক. মুহম্মদ (স.)-এর মৃত্যুশয্যার পার্শ্বে শেষ পর্যন্ত কে ছিলেন?
খ. মুহম্মদ (স.)-এর মৃত্যু সংবাদে মূর্ছিত মুসলমানদের চৈতন্য হয় কীভাবে? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের ইমরানের কোন বৈশিষ্ট্যটি ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধে বর্ণিত মুহম্মদ (স.)-এর বৈশিষ্ট্যের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ বাক্যটির যৌক্তিকতা ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ রচনার আলোকে বিশ্লেষণ করো।
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে মানুষ মুহম্মদ (স) সৃজনশীল প্রশ্ন ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post