শিক্ষার্থীরা, এবছর যারা মানবিক শাখা হতে যুক্তিবিদ্যা পরীক্ষা দিতে যাচ্ছো, কোর্সটিকায় আজ তোমাদের জন্য যুক্তিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর শেয়ার করব। তোমাদের সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের ভিত্তিতে এ প্রশ্নগুলো তোমরা উত্তরসহ পেয়ে যাবে। যা তোমরা উত্তরসহ পিডিএফ হ্যান্ড নোট আকারে সংগ্রহ করতে পারবে।
যুক্তিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর
যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্রের অনুধানমূলক প্রশ্নের উত্তর
১. যুক্তিবিদ্যাকে সকল বিজ্ঞানের বিজ্ঞান বলা হয় কেন?
উত্তর : বিজ্ঞান হলো প্রকৃতির কোনো বিশেষ বিভাগ সম্পর্কে সুশৃঙ্খল ও সুসংবদ্ধ জ্ঞান।
প্রতিটি বিজ্ঞানের কিছু নিজস্ব নিয়ম ও পদ্ধতি রয়েছে। প্রতিটি বিজ্ঞানের নিয়মনীতি যৌক্তিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। বিজ্ঞান সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। আর সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য প্রতিটি বিজ্ঞানকে যুক্তির ওপর নির্ভর হতে হয়। এজন্য যুক্তিবিদ্যাকে সকল বিজ্ঞানের বিজ্ঞান বলা হয়।
২. কলা বলতে কী বোঝায়?
উত্তর : কলা (Art) বলতে দক্ষতা, পারদর্শিতা, নৈপুণ্য বা কোনো বিশেষ জ্ঞানকে বাস্তব ক্ষেত্রে প্রয়োগ করার কৌশলকে বোঝায়।
কলা হচ্ছে একটি প্রায়োগিক বিদ্যা। এ বিদ্যা কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য বৈজ্ঞানিক জ্ঞানকে বাস্তবে প্রয়োগ করার নিয়ম-কানুন ও কৌশল শিক্ষা দেয়। যেমন- শল্যচিকিৎসা বিদ্যা (Surgery) সঠিকভাবে অস্ত্রোপচার করার নিয়মকানুন ও কৌশল শিক্ষা দেয় ।
৩. যুক্তিবিদ্যা কোন ধরনের বিজ্ঞান?
উত্তর : যুক্তিবিদ্যা হলো আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান (Normative Science)।
যে বিজ্ঞান একটি আদর্শের ভিত্তিতে কোনো আচরণের বিষয় বা ঘটনার মূল্য নির্ধারণ করে তাকে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলে। যুক্তিবিদ্যা তার বিষয়বস্তুকে সত্যতার মানদণ্ডে যাচাই করে থাকে। যেমন: সকল মানুষ হয় মরণশীল। যেহেতু অতীত থেকে এখন পর্যন্ত কোনো মানুষ অমর নেই সেজন্য এ যুক্তিটি সত্য। এ কারণে বলা হয়, যুক্তিবিদ্যা একটি আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান।
৪. অবধারণ বলতে কী বোঝ?
উত্তর : দুটি ধারণার মানসিক সংযুক্তিকে অবধারণ বলে।
অবধারণ হলো এমন একটি মানসিক প্রক্রিয়া যাকে চেতনার প্রাথমিক স্তর বলা হয়। অবধারণের সাহায্যে আমরা দুটি সার্বিক ধারণাকে মনে মনে তুলনা করে তাদের মধ্যে সম্বন্ধ স্থাপন করি। যেমন- কাক হয় কালো’ এখানে ‘কাক’ ও ‘কালো’ এই দুইটি পদের মধ্যে সমন্ধ স্থাপন করি বলে এটি অবধারণ।
৫. বস্তুবাচক ও গুণবাচক পদ বলতে কী বোঝ?
উত্তর : যে পদ দ্বারা কোন অস্তিত্বশীল বস্তুকে নির্দেশ করা হয় তাকে বস্তুবাচক পদ বলে। পক্ষান্তরে যে পদ দ্বারা কোন গুণকে নির্দেশ করা. হয় তাকে গুণবাচক পদ বলে।
বস্তুবাচক পদ হল একটি নাম যা একটি বস্তুর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। যেমন: মানুষ, গরু, বই, খাতা ইত্যাদি পদগুলো বস্তুবাচক পদ। অন্যদিকে গুণবাচক পদ হল একটি নাম যা একটি বস্তুর কোনো গুণের নির্দেশ প্রদানে ব্যবহৃত হয়। যেমন- সততা, সাদার, মিষ্টত্ব ইত্যাদি পদগুলো গুণবাচক পদ।
৬. বিধেয় কী?
উত্তর : যে পদ দ্বারা উদ্দেশ্য সম্বন্ধে কোনোকিছু স্বীকার বা অস্বীকার করা হয় তাই বিধেয়।
বিধেয় দ্বারা উদ্দেশ্য সম্পর্কে কোনো কিছু স্বীকার বা অস্বীকার করা হয়। যেমন- মানুষ হয় দ্বিপদী। এ যুক্তিবাক্যে ‘দ্বিপদী’ কথাটি ‘মানুষ’ পদ সম্বন্ধে স্বীকার করা হয়েছে। কাজেই দ্বিপদী পদটি বিধেয় পদ।
৭. বিধেয়ক কোন পদ নয় কেন?
উত্তর : বিধেয়ক (Predicables) কোনো পদ নয়, কারণ বিধেয়ক হলো একটি সম্পর্কের নাম।
যুক্তিবাক্যের উদ্দেশ্য ও বিধেয়ের মধ্যকার সম্পর্কের নাম বিধেয়ক। এ কারণেই বিধেয়ক কোনো পদ নয়। যেমন: ‘সকল দার্শনিক হন সৃজনশীল’। এখানে ‘দার্শনিক’ উদ্দেশ্য পদের সাথে ‘সৃজনশীল’ বিধেয় পদের যে সম্পর্ক তাই হলো বিধেয়ক।
৮. কোন ধরনের যুক্তিবাক্যকে প্রাকল্পিক যুক্তিবাক্য বলা হয়?
উত্তর : যে বাক্যে শর্ত ও বক্তব্য বক্তব্য থাকে তাকে প্রাকল্পিক যুক্তিবাক্য বলে।
যে সাপেক্ষ যুক্তিবাক্যে ‘যদি-তাহলে’ বা অনুরূপ অর্থ প্রকাশক কোনো যোজক দ্বারা শর্ত উল্লেখ করা হয় তাকে প্রাকল্পিক যুক্তিবাক্য বলে। যেমন, যদি বৃষ্টি হয়, তাহলে মাঠ ভিজবে। এখানে ‘যদি বৃষ্টি হয়’ দ্বারা শর্ত আর ‘তাহলে মাঠ ভিজবে’ দ্বারা বক্তব্য প্রকাশ পায় বলে এটি একটি প্রাকল্পিক যুক্তিবাক্য ।
৯. অবরোহ অনুমানের সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্যের তুলনায় কম ব্যাপক হয় কেন?
উত্তর : অবরোহ অনুমানের আশ্রয়বাক্য সার্বিক যুক্তিবাক্য এবং সিদ্ধান্ত বিশেষ যুক্তিবাক্য হওয়ায় সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্যের তুলনায় কম ব্যাপক হয়।
যে অনুমান প্রক্রিয়ায় এক বা একাধিক আশ্রয়বাক্য থেকে তার চেয়ে অপেক্ষাকৃত কম ব্যাপক কোনো সিদ্ধান্ত অনুমিত হয় তাকে অবরোহ অনুমান বলে। যেমন- সকল গোলাপ হয় লাল। অতএব, কিছু লাল ফুল হয় গোলাপ। এ যুক্তিটিতে আশ্রয়বাক্যটি একটি সার্বিক যুক্তিবাক্য কিন্তু সিদ্ধান্তটি একটি বিশেষ যুক্তিবাক্য। তাই সিদ্ধান্তটি আশ্রয়বাক্যের তুলনায় কম ব্যাপক ।
যুক্তিবিদ্যা ২য় পত্রের অনুধানমূলক প্রশ্নের উত্তর
১. বৃহত্তম জাতির সংজ্ঞা দেওয়া যায় না কেন?
উত্তর : পরতম বা সর্বোচ্চ পদ হওয়ার কারণে বৃহত্তম জাতির সংজ্ঞা দেওয়া যায় না।
বৃহত্তম জাতি হচ্ছে সর্বোচ্চ জাতি, যা অন্য কোনো জাতির উপজাতি নয়। এ কারণে এরূপ জাতির কোনো আসন্নতম জাতি থাকে না। আর সংজ্ঞায় যেহেতু আসন্নতম জাতির উল্লেখ থাকা অপরিহার্য, তাই আসন্নতম জাতি না থাকার কারণে বৃহত্তম জাতির সংজ্ঞা দেওয়া সম্ভব নয়।
২. মৌলিক গুণের সংজ্ঞা দেওয়া যায় না কেন?
উত্তর : মৌলিক গুণের অপরিহার্য অর্থ প্রকাশ করা যায় না বলে এ বিষয়ের কোনো সংজ্ঞাও দেওয়া যায় না।
ব্যক্তি বা বস্তুর বিভিন্ন মৌলিক গুণ রয়েছে। যেমন: তিক্ততা, মিষ্টতা, আনন্দ, বেদনা ইত্যাদি। এসব মৌলিক গুণের আসন্নতম জাতি ও বিভেদক লক্ষণ না থাকার কারণে অপরিহার্য অর্থ প্রকাশ করা যায় না। তাই এসব পদের যৌক্তিক সংজ্ঞা দেওয়া সম্ভব নয় ।
৩. অতিব্যাপক বিভাগ অনুপপত্তি উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : যৌক্তিক বিভাগের তৃতীয় নিয়ম লঙ্ঘন করলে অতিব্যাপক বিভাগ অনুপপত্তি ঘটে।
যৌক্তিক বিভাগের নিয়ম অনুযায়ী, বিভক্ত উপজাতিগুলোর ব্যক্ত্যর্থ মিলিত ভাবে বিভাজ্য জাতিটির ব্যক্তর্থের সমান হবে। কিন্তু এ নিয়ম লঙ্ঘন করে যদি বিভক্ত উপজাতিগুলোর ব্যক্ত্যর্থ ঐ পদের ব্যক্তর্থের চেয়ে বেশি হয়, তাহলে অতিব্যাপক বিভাগ অনুপপত্তি ঘটে। যেমন- মুদ্রাকে স্বর্ণ, রৌপ্য, তাম্র, ব্রোঞ্জ ও ব্যাংক নোটে বিভক্ত করা হলে অতিব্যাপক বিভাগজনিত অনুপপত্তি ঘটে
৪. যৌক্তিক সংজ্ঞা থেকে যৌক্তিক বিভাগ কীভাবে পৃথক?
উত্তর : প্রকৃতিগত দিক থেকে যৌক্তিক বিভাগ যৌক্তিক সংজ্ঞা থেকে পৃথক।
যুক্তিবিদ্যায় ব্যবহৃত পদের দুটি দিক থাকে। একটি হলো পদের গুণগত দিক বা জাত্যর্থ এবং অন্যটি পরিমাণগত দিক বা ব্যক্ত্যর্থ। পদের গুণগত দিক বা জাত্যর্থ যৌক্তিক সংজ্ঞায় আলোচনা করা হয়। অন্যদিকে, পরিমাণগত বা ব্যক্ত্যর্থ যৌক্তিক বিভাগে আলোচনা করা হয়। এ কারণেই যৌক্তিক বিভাগ যৌক্তিক সংজ্ঞা থেকে আলাদা ।
৫. ‘আরোহের প্রাণশক্তি” বলতে কী বোঝ?
উত্তর : আরোহের প্রাণশক্তি বলতে আরোহাত্মক উল্লম্ফনকে বোঝায়।
আরোহ অনুমানে জ্ঞাত থেকে অজ্ঞাতে, নিরীক্ষিত থেকে অনিরীক্ষিতে গমন করা হয়। আর যে বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে ওই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় তা হলো আরোহাত্মক উল্লম্ফন। এজন্য আরোহাত্মক উল্লম্ফনকে আরোহের প্রাণ বলা হয়।
৬. সাদৃশ্য অনুমানকে কেন প্রকৃত আরোহ বলা হয়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : সাদৃশ্যানুমানে আরোহাত্মক উল্লম্ফন বিদ্যমান এবং এখানে জ্ঞাত থেকে অজ্ঞাতে গমন করা হয়, তাই সাদৃশ্যানুমানকে প্রকৃত আরোহ বলা হয়।
সাদৃশ্যানুমান একটি আরোহমূলক যুক্তিপদ্ধতি। এ অনুমানে আরোহমূলক লম্ফের সাহায্যে সাদৃশ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত অনুমিত হয়। তবে এ সিদ্ধান্ত হয় সম্ভাব্য। যে কারণে দুটি বিষয়ের মৌলিক সাদৃশ্য যত বেশি হবে সাদৃশ্যানুমানের সম্ভাবনার মাত্রা তত বেশি হবে। তাই যে অনুমানে দুটি বিষয়ের মধ্যে আনুপাতিক সমতা পরিলক্ষিত হয় তাকে সাদৃশ্যানুমান বলে। আর এ কারণে যুক্তিবিদ মিল এটিকে প্রকৃত আরোহ বলে অভিহিত করেছেন।
৭. প্রকল্প কখন গ্রহণযোগ্য হয়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : বৈধ প্রকল্পের শর্তাবলি অনুসরণ করলেই প্রকল্প গ্রহণযোগ্য হবে।
কোনো বস্তু বা ঘটনা ব্যাখ্যা করার জন্য আমরা প্রকল্প গঠন করি। কিন্তু সব প্রকল্প গ্রহণযোগ্যতা পায় না। কোনো একটি প্রকল্পের গ্রহণযোগ্যতা পেতে হলে প্রকল্পকে অবশ্যই কতকগুলো শর্ত অনুসরণ করতে হয়। যেমন: কোনো প্রকল্পকে সুনির্দিষ্ট, আত্মসঙ্গতিপূর্ণ, যৌক্তিক, বাস্তব কারণভিত্তিক, সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। তাহলেই প্রকল্প গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করবে।
৮. প্রকল্পকে কেন প্রমাণের মানদণ্ডে পরীক্ষিত হতে হয়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : এককে একটি নিয়ম বা নীতির কিংবা তত্ত্বের পর্যায়ে উন্নীত করার জন্য একাকে প্রমাণের মানদণ্ডে পরীক্ষিত হতে হয়।
প্রকল্প মানুষের আনুমানিক ধারণামাত্র। তাই প্রকল্প সত্যও হতে পারে আবার মিথ্যাও হতে পারে। প্রকল্প সত্য ও সঠিক হতে হলে বৈধ প্রকল্প যাচাইকরণের মাধ্যমে প্রমাণিত হতে হবে। তাহলেই তা তত্ত্বের মর্যাদা লাভ করবে। অর্থাৎ বৈধ প্রকল্প বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণিত হওয়ার পরই কেবল নিয়ম বা তত্ত্বে পরিণত হয়।
৯. কাকতালীয় অনুপপত্তি বলতে কী বোঝ?
উত্তর : কাকতালীয় অনুপপত্তি হলো ব্যতিরেকী পদ্ধতির অপপ্রয়োগের ফল।
কোনো পরিবর্তনশীল দৃষ্টান্তকে নির্দিষ্ট কোনো ঘটনার কারণ হিসেবে অনুমান করলে যে ভ্রান্তি হয়, তাকে কাকতালীয় অনুপপত্তি বলে। যেমন- আকাশে ধূমকেতুর আবির্ভাবের পর রাজার মৃত্যু হওয়ায় মনে করা হলো, ধূমকেতুর আবির্ভাবই রাজার মৃত্যুর কারণ। কিন্তু বাস্তবে ধূমকেতুর আবির্ভাবের সাথে পৃথিবীর বুকে রাজার মৃত্যুর কোনো সম্পর্ক নেই। কোনো কার্যের নিছক একটি পূর্ববর্তী ঘটনাকেই এর কারণ বলে মনে করায়। যুক্তিটিতে কাকতালীয় অনুপপত্তি ঘটেছে।
১০. সার্বিক সত্য প্রতিষ্ঠায় কার্যকারণ নীতি দরকার হয় কেন?
উত্তর : কার্যকারণ হচ্ছে কারণ ও কার্যের মধ্যে একটি অনিবার্য সম্পর্ক যার মাধ্যমে কোনো ঘটনা বা বিষয়ের সত্যতা যাচাই করা হয়। যেমন- একটি লোক বিষপান করেছে এবং বিষের প্রভাবে তার মৃত্যু হয়েছে। সুতরাং বিষপান হচ্ছে লোকটির মৃত্যুর কারণ। এখানে বিষপান ও মৃত্যুর ঘটনার সাথে যে অপরিহার্য সম্পর্ক প্রকাশ পেয়েছে তা-ই কার্যকারণ সম্পর্ক। এভাবে কোনো সার্বিক সত্য প্রতিষ্ঠার জন্য কার্যকারণ নীতি দরকার হয়।
শিক্ষার্থীরা, ওপরে দেওয়া Answer Sheet অপশনে ক্লিক করে তোমরা উত্তরসহ সংগ্রহ করতে পারবে। যুক্তিবিদ্যা গুরুত্বপূর্ণ অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর সাজেশন উত্তরসহ পেতে প্রতিটি অধ্যায়ের নামের ওপর ক্লিক করো। তাহলেই প্রতিটি অধ্যায়ের আলাদা আলাদা প্রশ্নোত্তর ডাউনলোড করার অপশন পাবে।
ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post