রানার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর : রানার কবিতাটি শ্রমজীবী মানুষ রানারদের নিয়ে লেখা। তাদের কাজ হচ্ছে গ্রাহকদের কাছে ব্যক্তিগত ও প্রয়োজনের চিঠি পৌছে দেওয়া । রানাররা এতটাই দায়িত্বশীল যে কোনো কিছুই তাদের কাজের বাধা হয়ে ওঠে না। রাত হোক, দুর্গম পথ হোক, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া হোক – নিরন্তর তাদের এই কাজ করে যেতে হয়। চিঠি মানেই সুখে-আনন্দে, দুঃখে-শোকে ভরা সংবাদ।
এই সংবাদের জন্যেই অপেক্ষায় থাকে প্রিয়জনরা। প্রিয়জনদের কাছে যথাসময়ে এই খবর পৌছে দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। রানারদের তাই ক্লান্তি নেই, অবসর নেওয়ার অবকাশ নেই। তারা ছুটছেন তো ছুটছেনই। এই মহান পেশায় যারা নিয়োজিত রয়েছেন তারা যে মানুষ হিসেবে কতটা মহত, কবিতাটিতে এই ভাবনারই প্রতিফলন লক্ষ করা যায়।
রানার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্ন—১: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সামাদ সাহেব ব্যাংকে ক্যাশিয়ার হিসেবে ৩০ বছর যাবৎ কর্মরত আছেন। সবার আগে অফিসে আসেন এবং সবশেষে অফিস ত্যাগ করেন। একদিন ভাইয়ের মৃত্যুসংবাদ পেয়ে অপরাহ্ণে তিনি বাড়ি যান। পরদিন যথাসময়ে তিনি ফিরে আসেন। তার কারণে কারো এতটুকু কষ্ট যাতে না হয় সে ব্যাপারে তিনি বেশ সচেতন।
ক. রানার ভোরে কোথায় পৌঁছে যাবে?
খ. ‘রাত নির্জন, পথে কত ভয়, তবুও রানার ছোটে’—রানার কেন ছোটে?
গ. উদ্দীপকের সামাদ সাহেবের মাঝে ‘রানার’ কবিতার রানার চরিত্রের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘সামাদ সাহেব ‘রানার’ চরিত্রের বিশেষ দিককে ধারণ করলেও রানার স্বতন্ত্র’—মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।
১ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. রানার রাতের অন্ধকার পেরিয়ে ভোরে শহরে পৌঁছে যাবে।
খ. রানার জীবনের দুঃখ-কষ্ট, অভাব-অনটন, ক্লান্তি, ভয়—এসবের পরও সে অবিরাম ছুটে চলে, কারণ তার দায়িত্ব হলো খবর পৌঁছে দেওয়া। রাত যতই নির্জন ও ভয়ঙ্কর হোক না কেন, রানার নির্ভীক ও দায়িত্বপরায়ণ। তার কাঁধে খবর ও চিঠির বোঝা, যা মানুষের সুখ-দুঃখ, আশা-ভরসার বাহক।
সে জানে, শহর বা গ্রামের মানুষের কাছে খবর পৌঁছানো তার দায়িত্ব, তাই সে ভয় উপেক্ষা করে পথ চলতে বাধ্য। যদিও সে ক্ষুধার্ত, ক্লান্ত, এবং দস্যুদের ভয় রয়েছে, তবু সে থামে না। রানার শুধু নিজের জন্য নয়, বরং ভবিষ্যতের পরিবর্তনের বার্তা পৌঁছে দিতেও ছুটে চলে।
গ. উদ্দীপকের সামাদ সাহেব ও ‘রানার’ কবিতার রানারের মধ্যে মূল সাদৃশ্য হলো দায়িত্ববোধ, কর্তব্যপরায়ণতা, আত্মত্যাগের মানসিকতা এবং কঠোর পরিশ্রম। উভয়েই নিজের কষ্ট ও ব্যক্তিগত অনুভূতিকে উপেক্ষা করে নিজের দায়িত্ব পালন করেন এবং কোনো বাধাই তাদের দমিয়ে রাখতে পারে না।
সামাদ সাহেব দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে ব্যাংকে ক্যাশিয়ার হিসেবে কর্মরত, প্রতিদিন সবার আগে অফিসে আসেন এবং সবার শেষে অফিস ত্যাগ করেন। তিনি অত্যন্ত নিষ্ঠাবান, এমনকি ভাইয়ের মৃত্যুসংবাদ পেয়েও অফিসের দায়িত্ব ফেলে রাখেন না। পরদিন যথাসময়ে কাজে ফিরে আসেন, যেন তার কারণে অফিসের অন্য কারও কোনো অসুবিধা না হয়। তার মধ্যে রয়েছে অপরিসীম আত্মনিয়োগ ও দায়িত্বশীলতা, যা একজন আদর্শ কর্মচারীর প্রতিচিত্র তুলে ধরে।
অন্যদিকে, ‘রানার’ কবিতার রানারও এক নিরলস কর্মযোদ্ধা। রাতের আঁধার, ভয়, দস্যুর আতঙ্ক, ক্লান্তি, ক্ষুধা—এসব কিছু তাকে দমাতে পারে না। সে চিঠি ও সংবাদ পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছে, আর সে দায়িত্ব যে কোনো মূল্যে পালন করবে। কবিতায় বলা হয়েছে, ‘রাত নির্জন, পথে কত ভয়, তবুও রানার ছোটে।’ অর্থাৎ, কঠিন পরিস্থিতির মধ্যেও সে ছুটে চলে, কারণ তার কাজই তার সবচেয়ে বড় দায়িত্ব।
উভয়ের মধ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মিল হলো আত্মত্যাগের মানসিকতা। সামাদ সাহেব নিজের ব্যক্তিগত শোককে পিছনে রেখে অফিসের দায়িত্বকে অগ্রাধিকার দেন, ঠিক যেমন রানার নিজের কষ্ট, ক্লান্তি ও ভয় ভুলে নিরলসভাবে দৌড়ায়, যাতে খবর ঠিকমতো পৌঁছে যায়। তাদের জন্য ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখের চেয়ে দায়িত্ব ও কর্তব্যই বড় হয়ে ওঠে। তারা দুজনই কঠিন বাস্তবতার মুখে দায়িত্বকে প্রাধান্য দেন এবং মানুষের কল্যাণে কাজ করে যান, যা তাদের সত্যিকারের নায়কে পরিণত করে।
ঘ. সামাদ সাহেব ও ‘রানার’ কবিতার রানারের মধ্যে দায়িত্ববোধ, কর্তব্যপরায়ণতা এবং আত্মত্যাগের মানসিকতায় মিল থাকলেও, তাদের সংগ্রামের প্রকৃতি ও কর্মক্ষেত্র ভিন্ন।
সামাদ সাহেব দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে ক্যাশিয়ার হিসেবে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি তার কাজে এতটাই আন্তরিক যে, ভাইয়ের মৃত্যুর মতো ব্যক্তিগত শোকের মুহূর্তেও অফিসের কাজে অবহেলা করেননি।
তার এই দায়িত্ববোধ ও আত্মত্যাগ রানারের কর্মপ্রবণতার সঙ্গে মিলে যায়। কিন্তু রানারকে প্রতিনিয়ত অনিশ্চিত ও কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে কাজ করতে হয়। রাতের আঁধার, ক্ষুধা, ক্লান্তি এবং দস্যুর ভয় উপেক্ষা করে তাকে খবর পৌঁছে দিতে হয়, যা তার সংগ্রামকে আরও কঠিন করে তোলে। রানারের কাজ শুধুমাত্র সংবাদ বহন করা নয়, বরং সে সমাজের পরিবর্তনের বার্তাবাহক। কবি তাকে নতুন ভোরের আগমনী দূত হিসেবে তুলে ধরেছেন।
অন্যদিকে, সামাদ সাহেব দায়িত্বশীল কর্মচারী হলেও তার কাজের মাধ্যমে কোনো সামাজিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত মেলে না। এছাড়া, সামাদ সাহেব একটি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষিত পরিবেশে কাজ করেন, যেখানে তার অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা রয়েছে, কিন্তু রানার অতি সামান্য পারিশ্রমিকের বিনিময়ে জীবনসংগ্রামে লিপ্ত। তাই বলা যায়, সামাদ সাহেব ‘রানার’ চরিত্রের বিশেষ দিককে ধারণ করলেও রানার তার সংগ্রাম, আত্মত্যাগ ও ভবিষ্যৎ পরিবর্তনের প্রতীক হওয়ার কারণে স্বতন্ত্র ও অনন্য।
সৃজনশীল প্রশ্ন—২: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সে চলিতেছিল দুর্গম কাঁটাভরা পথ দিয়া। পথ চলিতে চলিতে সে একবার পিছনে ফিরিয়া দেখিল, লক্ষ আঁখির অনিমিখ দৃষ্টি তাহার দিকে চাহিয়া আছে। সে দৃষ্টিতে আশা-উন্মাদনার যে ভাস্বর জ্যোতি ঠিকরাইয়া পড়িতেছিল, তাহাই ঐ দুরন্ত পথিকের বক্ষ এক মাদকতা ভরা গৌরবে ভরপুর করিয়া দিল। সে প্রাণভরা তৃপ্তির হাসি হাসিয়া বলিল—হাঁ ভাই! তোমাদের এমন শক্তিভরা দৃষ্টি পেলে কোথায়? অযুত আঁখির নিযুত দীপ্ত চাউনি বলিয়া উঠিল—‘ওগো সাহসী পথিক, এ দৃষ্টি পেয়েছি তোমারই ওই চলার পথ চেয়ে।’
ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য কত বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন?
খ. ‘কাজ নিয়েছে সে নতুন খবর আনার’—চরণটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের দুরন্ত পথিকের সঙ্গে ‘রানার’ কবিতার রানারের সাদৃশ্য নিরূপণ কর।
ঘ. “উদ্দীপকের দুরন্ত পথিকের চলার পথ এবং ‘রানার’ কবিতার রানারের চলার পথ একই।”—মন্তব্যটি তুমি সমর্থন কর কি? মতের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন কর।
২ নম্বর সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য ২১ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন
খ. চরণটিতে বোঝানো হয়েছে—রানারের কাজ হলো নির্দিষ্ট স্থানে যথাসময়ে খবর পৌঁছে দেওয়া। রানার ছুটে চলে দুর্বার গতিতে। সব বাধা অতিক্রম করে রানার ছুটে চলে খবরের ঝোলা নিয়ে। চিঠিতে থাকে সুখ-আনন্দ, দুঃখ-শোক ভরা সংবাদ। যার জন্য অপেক্ষায় থাকে প্রিয়জনরা। আর রানারের কাজ এই খবর যথাসময়ে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেওয়া। তাই বলা হয়েছে, রানার কাজ নিয়েছে নতুন খবর আনার।
গ. ছুটে চলার গতিতে উদ্দীপকের দুরন্ত পথিক এবং ‘রানার’ কবিতার পরানারের যথেষ্ট মিল রয়েছে।
পথ যত দুর্গম হোক না কেন, সব প্রতিকূলতা পেরিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যায় রানার। নিজের কষ্ট বিসর্জন দিয়ে অন্যের জন্য কাজ করে রানার। ছুটে চলাই রানারের বৈশিষ্ট্য। কাঁটাভরা দুর্গম পথ দিয়ে হেঁটে চলে দুরন্ত পথিক। চলার পথের প্রতিবন্ধকতা সাহসের সঙ্গে পেছনে ফেলে এগিয়ে যায় সে। তার চলার পথে থাকে উজ্জ্বল আলোর জ্যোতি, যা সে অর্জন করেছে সাহসিকতার মধ্য দিয়ে। ‘রানার’ কবিতার রানারও অন্ধকার দুর্গম পথে অবিরাম ছুটে চলে। ক্লান্তিকেক পেছনে ফেলে সে এগিয়ে যায় উজ্জ্বল আলোর দিকে। খবরের বোঝা হাতে ছুটে চলে রানার। রানারের পথচলা উদ্দীপকের দুরন্ত পথিকের মতো। তাই বলা যায়, উভয়ের মধ্যে যথেষ্ট সাদৃশ্য বিদ্যমান।
ঘ. হ্যাঁ, উদ্দীপকের দুরন্ত পথিকের চলার পথ এবং ‘রানার’ কবিতার রানারের চলার পথ একই।
রানার মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে। কিন্তু তাঁর চলার পথ মসৃণ নয়। অনেক বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে তাকে চলতে হয়। নিজের বিষাদকে তুচ্ছ করে রানার ছুটে চলে সামনের দিকে। উদ্দীপকের দুরন্ত পথিক আশা-উন্মাদনায় ভর করে মহৎ উদ্দেশ্যে সামনে এগিয়ে চলে। ব্যাপক সাহসিকতায় পথের কাঁটাগুলো সে দূর করে। উদ্দেশ্য সফলভাবে কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছানো। সবার কাছে ঈর্ষণীয় হয়ে থাকে দুরন্ত পথিকের চলার পথ। ‘রানার’ কবিতার রানারও খবরের বোঝা হাতে ছুটে চলে দুর্বার গতিতে।
রানারের দায়িত্বশীলতার কাছে কোনোকিছুই তার সামনে বাধা হয়ে ওঠে না। অন্ধকার রাতে, নির্জন পথে রানার ছুটে চলে সামনের দিকে। রানার মহান পেশার মহৎ কাজটি সাহসিকতার সঙ্গে সম্পন্ন করে, যা উদ্দীপকের দুরন্ত পথিকের চলার পথের মতোই। দুরন্ত পথিক এবং রানার দুজনই পথের বাধাকে অতিক্রম করে ছুটে যায় সামনের লক্ষ্যে উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায়, উদ্দীপকের দুরন্ত পথিকের চলার পথ এবং ‘রানার’ কবিতায় বর্ণিত রানারের চলার পথ একই।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৩: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
সকলের মুখ হাসি-ভরা দেখে
পার না মুছিতে নয়ন ধার?
পরহিত-ব্রতে পার না রাখিতে
চাপিয়া আপন বিষাদ-ভার?
আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে
আসে নাই কেহ অবনী ’পরে,
সকলের তরে সকলে আমরা
প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য কত বছর বয়সে মারা যান?
খ. ‘দস্যুর ভয়, তারো চেয়ে ভয় কখন সূর্য ওঠে।’—রানার কেন সূর্য ওঠার ভয়ে ভীত? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটির ভাবার্থ ‘রানার’ কবিতার কোন দিকটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “অপরের কল্যাণে নিজের সুখ বিসর্জনের বিষয়টি উদ্দীপকের পাশাপাশি ‘রানার’ কবিতায়ও প্রকাশিত।”—উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্ন—৪: নিচের উদ্দীপকটি পড় এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:
দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে যারা দুর্জয়ে করে জয়
তাহাদের পরিচয়
লিখে রাখে মহাকাল,
সব যুগে যুগে সব কালে টিকা ভাস্বরে শোভে ভাল।
সব ক্ষয়ক্ষতি খেয়াল খুশিতে পশ্চাতে যায় ফেলে
বন্ধুর পথ একদা তাদের পদতলে ধরে মেলে
আনন্দ শতদল—
সেই তো জীবন, জয়গৌরবে হেসে উঠে ঝলমল।
ক. রানার সবেগে কার মতো যায়?
খ. ‘আরো পথ, আরো পথ-বুঝি হয় লাল ও পূর্ব কোণ’—বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকের চরণগুলোতে প্রকাশিত ভাবের সঙ্গে ‘রানার’ কবিতার রানারের চলার পথের সাদৃশ্যতা নির্ণয় কর।
ঘ. “উদ্দীপকের অভিযাত্রিকের জয়গৌরব যেন ‘রানার’ কবিতার রানারের মহৎ কাজের প্রতিফলন।”—উক্তিটির যথার্থতা যাচাই কর।
আরও দেখো— নবম দশম শ্রেণির বাংলা সকল গল্প-কবিতার প্রশ্ন ও উত্তর
শিক্ষার্থীরা, উপরে তোমাদের বাংলা মূল বই থেকে রানার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও তোমাদের পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য অতিরিক্ত বেশকিছু সৃজনশীল প্রশ্ন দেওয়া হয়েছে। এ প্রশ্নগুলো খুব ভালোভাবে অনুশীলন করার পরামর্শ থাকবে। পিডিএফ ফরমেটে উত্তরমালা সংগ্রহের জন্য ‘Answer Sheet’ অপশনে ক্লিক করো।
Discussion about this post