রূপনারানের কূলে কবিতার প্রশ্ন উত্তর : রবীন্দ্রনাথ আশৈশব উপনিষদিক দর্শনের দ্বারা প্রাণিত । এমনকী তিনি বৈষুবীয় দর্শনের দ্বারাও উজ্জীবিত । ফলে জগৎকে দার্শনিক শঙ্করাচার্যের মতাে মায়াময় স্বপ্ন বলে তিনি উপেক্ষা করতে পারেননি । বরং রূঢ় বন্ধুর পথে বেদনায় ও আঘাতে রক্তাক্ত হতে হতে পরম সত্যকে উপলব্ধি করার মধ্যেই তিনি জীবনের সার্থকতা উপলব্ধি ব্যক্তিগত জীবনেই কবি বহু মৃত্যুশােক পেয়েছেন ।
পারিবারিক ক্ষেত্রে , কর্মজীবনে এবং সাহিত্যিক পরিধিতেও তিনি বহুবার অসংগতভাবে সমালােচিত হয়েছেন । কিন্তু আঘাতের দ্বারা তিনি বিপর্যস্ত হননি , বরং সেই অগ্নিশুদ্ধির মধ্য দিয়ে তিনি যেন আত্মাকেই চিনেছেন , সত্যেরই নিকটবর্তী হয়েছেন । ফলে কবির মনে হয়েছে , আপাত মাধুর্যময় ঘটনাবলি মানুষের মনকে আসলে মােহগ্রস্তই করে ।
রূপনারানের কূলে কবিতার প্রশ্ন উত্তর
১. “চিনিলাম আপনারে” – রবীন্দ্রনাথ যেভাবে নিজেকে চিনেছেন –
ক. আঘাতে ও বেদনায়
খ. আঘাতে আঘাতে বেদনায়
গ. আঘাত ও বেদনায়
ঘ. আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়
২. ‘এ জীবন ‘ হল –
ক. দুঃখের তপস্যা
খ. আমৃত্যু তপস্যা
গ. আমৃতুর দুঃখের তপস্যা
ঘ. তপস্যা
৩. ‘রূপনারায়ণ কূলে ‘ কবিতায় জীবন নিয়ে যে পঙক্তি আছে –
ক. জানিলাম এ জীবন স্বপ্ন নয়
খ. আমৃত্যু দুঃখের তপস্যা এ জীবন
গ. কঠিন সত্যকে জানিলাম এ জীবনে
ঘ. কোনোটিই নয়
৪. “সে কখনো করে না – ।”
ক. বিভ্রান্ত
খ. বঞ্চন
গ. আশাহত
ঘ. মোহগ্রস্থ
৫. রক্তের অক্ষরে কবি কী দেখেছিল ?
ক. আপনার রূপ
খ. সহিদের আত্মদান
গ. শোষকের অত্যাচার
ঘ. সম্রতির চেহারা
৬. ‘রূপনারায়নের কূলে ‘ কবিতাটি যে কাব্যের অন্তর্গত –
ক. শেষ সপ্তক
খ. শেষ লেখা
গ. মানসী
ঘ. মহুয়া
৭. ‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটি কবি লেখেন-
ক. কৈশোরে
খ. যৌবনে
গ. বার্ধ্যকে
ঘ. মৃত্যুর পর
৮. ‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটির মূলগ্রন্থের নাম—
ক. আরোগ্য
খ. শেষ লেখা
গ. রোগশয্যায়
ঘ. সেঁজুতি
৯. ‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটি কাব্যগ্রন্থের কত সংখ্যক কবিতা?
ক. ৯ সংখ্যক
খ. ১০ সংখ্যক
গ. ১১ সংখ্যক
ঘ. ১২ সংখ্যক
১০. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটি লিখেছেন—
ক. শিলাইদহে
খ. শ্রীনিকেতনে
গ. শান্তিনিকেতনে
ঘ. জোড়াসাঁকোতে
১১. ‘রূপনারায়ণের কূলে’ বলতে রবীন্দ্রনাথ আসলে বুঝিয়েছেন—
ক. এক নদীর তীরকে
খ. পূর্ববঙ্গের নদীমাতৃকতাকে
গ. মৃত্যু-নদীর পরপারকে
ঘ. রূপময় মর্ত্যভূমিকে
১২. ‘এ জগৎ’—
ক. সত্য নয়
খ. মিথ্যা নয়
গ. কঠিন নয়
ঘ. স্বপ্ন নয়
১৩. ‘রক্তের অক্ষরে দেখিলাম’—কী দেখলেন?
ক. আপনার বেদনা
খ. আপনার স্বপ্ন
গ. আপনার রূপ
ঘ. স্পেনের ফিলিপ
১৪. ‘চিনলাম আপনারে’—কবি কী ভাবে নিজেকে চিনলেন?
ক. দুঃখে শোকে
খ. সুখে-আনন্দে
গ. বেদনায়-আঘাতে
ঘ. আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়
১৫. “সত্য যে —-”
ক. কঠিন
খ. নিষ্ঠুর
গ. অপূর্ব
ঘ. অপার্থিব
১৬. ‘সে কখনো করে না বঞ্চনা।’—’সে’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
ক. জীবনকে
খ. সত্যকে
গ. কঠিনকে
ঘ. মৃত্যুকে
১৭. “ চিনিলাম আপনারে ” – রবীন্দ্রনাথ যেভাবে নিজেকে চিনেছেন-
ক. আঘাতে ও বেদনায়
খ. আঘাতে আঘাতে বেদনায়
গ. আঘাত ও বেদনায়
ঘ. আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায় ।
১৮. ‘এ জীবন ’ হলাে—
ক. দুঃখের তপস্যা
খ. আমৃত্যু তপস্যা
গ. আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা
ঘ. তপস্যা ।
১৯. রূপনারানের কূলে ’ কবিতায় জীবন নিয়ে যে পঙক্তিটি আছে
ক. জানিলাম এ জীবন স্বপ্ন নয়
খ. আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন ।
গ. কঠিন সত্যকে জানিলাম এ জীবনে
ঘ. কোনােটিই নয় ।
২০. “ সে কখনাে করে না ___________ ।”
ক. বিভ্রান্ত
খ. বঞ্চনা
গ. আশাহত
ঘ. মােহগ্রস্ত ।
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
১. ‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটি কবে, কোথায় রচিত?
উত্তর:‘রূপনারায়ণের কূলে’ কবিতাটি ১৩ মে, ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনের ‘উদয়ন’ বাড়িতে রচিত।
২. ‘এ জগৎ স্বপ্ন নয়’—কবির কখন এই উপলব্ধি হয়?
উত্তর:মৃত্যুর রূপ অভিজ্ঞতার পর যখন পূর্নবার চেতনা জাগরিত হল, তখন কবি উপলব্ধি করলেন ‘এ জগৎ স্বপ্ন নয়’।
৩. ‘এ জগৎ স্বপ্ন নয়’—কবির চোখে জগৎ কেমন?
উত্তর: একসময় কবির ধারণা ছিল যে জগৎ স্বপ্নময়। মৃত্যুর রূপ অভিজ্ঞতার পর কবি কঠোর জীবন সত্যকে অনুভব করেন।
৪. ‘চিনলাম আপনারে’—কবি নিজেকে কীভাবে চিনেলন?
উত্তর: কবি নিজেকে ছিলেন আঘাতে আঘাতে, বেদনায় বেদনায়।
৪. ‘সত্য যে কঠিন’—সত্যকে কঠিন বলার কারন কী?
উত্তর: ক্রমাগত আঘাত ও বেদনালাভের পর কবি সত্যের কঠিন রূপকে উপলব্ধি করেন। তাই কবি সত্যকে কঠিন বলেছেন।
৫. ‘কঠিনেরে ভালোবেসেছিলাম’—কবি কেন ‘কঠিন’ কে ভালবাসলেন?
উত্তর: সত্য কঠিন হলেও কবি সত্যকে ভালোবাসেন, কারন সত্য কখনো বঞ্চনা করে না।
৬. ‘আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন, ‘—কবি জীবনকে ‘দুঃখের তপস্যা’ বলেছেন কেন?
উত্তর: সত্য কঠিন, তাকে লাভ করতে হলে আজীবন দুঃখের তিমিরকে জয় করতেই হয়। তাই কবি জীবনকে ‘দুঃখের তপস্যা’ বলেছেন।
৭. কবি দেন শোধ করে দিতে চান কেন?
উত্তর: কবি মৃত্যুর হাতে নিজেকে নিশ্চিতে সমর্পন করতে চান। তাই জীবনের যাবতীয় দেনা তিনি শোধ করে দিতে চান।
৮. “সত্য যে কঠিন”– কবি ‘সত্য’কে ‘কঠিন’ বলেছেন কেন ?
উত্তর: কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সত্যকে উপলব্ধি করেছেন কঠিন আঘাত ও চরম বেদনার মধ্যে দিয়ে। তাই যে জীবন সাধারণ কল্পনায় আসে, যে জীবন রোমান্টিক স্বপ্ন বিলাসের, সেই জীবনকে প্রত্যাশা করেননি কবি। তাই সত্যকে তিনি খুঁজেছেন কঠিনের মধ্যে।
৯. “সত্যের দারুণ মূল্য” বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
উত্তর: মৃত্যুপথযাত্রী কবি জগৎকে সত্য হিসেবে দেখেছেন। দুঃখের তপস্যায় তিনি নিজেকে চিনেছেন। সত্যের সাধনা যে কত কঠিন এবং তার জন্যে কতখানি ত্যাগ করতে হয় সেই উপলব্ধিকে ব্যক্ত করতে গিয়ে উদ্ধৃত উক্তিটি করেছেন কবি।
১০. “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম।” “রক্তের অক্ষরে’ কবি কী দেখেছিলেন ?
উত্তর: কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রক্তের অক্ষরে’ দেখেছিলেন তার আত্মরুপ তথাৎ ‘আপনার রূপ’ দেখেছিলেন রক্তের অক্ষরে।
১১. “চিনিলাম আপনারে” – কবি আপনাকে কীভাবে চিনেছিলেন?
উত্তর: কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, তিনি আঘাতের মধ্যে দিয়ে, বেদনার মধ্যে দিয়ে নিজের স্বরূপকে চিনতে পেরেছিলেন।
১২. “রূপনারানের কূলে জেগে উঠলাম।” কে রূপনারানের কূলে জেগে উঠেছিলেন ?
উত্তর: কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রূপনারানের কূলে জেগে উঠেছিলেন।
১৩. “আমৃত্যু দুঃখের তপস্যা এ জীবন।” জীবন’-কে দুঃখের তপস্যা’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জানতেন, জীবনে দুঃখের আধার রাত্রি বার বার ঘনিয়ে আসে। কোনো এক অদৃশ্য নাগপাশে আমরা বাঁধা পড়ে থাকি। ফলে আমাদের শান্তি বিঘ্নিত হয়। এজন্যে কবি জীবন’কে ‘দুঃখের তপস্যা’ বলেছেন।
১৪. “জানিলাম এ জগৎ স্বপ্ন নয়” কীভাবে কবি একথা জেনেছিলেন?
উত্তর: কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘রূপনারানের কূলে’ যখন জেগে উঠেছিলেন, অর্থাৎ তিনি যখন মানবসংসারে জেগে উঠেছিলেন, তখনই জেনেছিলেন এ জগৎ স্বপ্ন নয়।
১৫. কবি কোন সত্যকে ভালোবেসেছিলেন?
উত্তর: সে সত্য রূঢ় বাস্তব, যাকে মানুষ মেনে নিতে বাধ্য কবি একথা উপলব্ধি করে সেই সত্যকেই ভালোবেসেছিলেন।
১৬. সত্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কবির বক্তব্য কী?
উত্তর: সত্য প্রকাশের ক্ষেত্রে কবির বক্তব্য – সত্য অপ্রকাশিত থাকে না।
১৭. রূপনারানের কূলে কবিতায় মৃত্যুতে সকল দেনা’ কীভাবে শোধ করা সম্ভব বলে কবি মনে করেছিলেন?
উত্তর: জীবনের পদে পদে বিচিত্র দুঃখ-বেদনার আঘাতে আঘাতে কঠিন সত্যকে স্বীকার করে মৃত্যুকে বরণ করলেই জীবনের ঋণ শোধ করা সম্ভব।
১৮. “সে কখনো করে না বঞ্চনা”– এখানে ‘সে’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: ‘শেষলেখা’ কাব্যের অন্তর্গত ‘রূপনারানের কূলে’ নামাঙ্কিত কবিতায় ‘সে’ বলতে ‘কঠিনের কথা বলা হয়েছে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর
১. “চিনিলাম আপনারে ” — কে, কখন, কীভাবে নিজেকে চিনেছেন? এর ফলে তার মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখাে ।
২. “জানিলাম এ জগৎ / স্বপ্ন নয় ।” — রূপনারানের কূলে ’ কবিতা অবলম্বনে কবির এই ভাবনার তাৎপর্য লেখাে ।
৩. “সত্য যে কঠিন” – এই উপলদ্ধিতে কবি কীভাবে উপনীত হলেন তা রূপনারানের কূলে ’ কবিতা অবলম্বনে লেখাে ।
৪. “জানলাম এ জগৎ / স্বপ্ন নয় ।” — ‘ রূপনারায়ণের কূলে ‘ কবিতা অবলম্বনে কবির এই ভাবনার তাৎপর্য লেখো ।
৫. “সত্য যে কঠিন” – এই উপলব্ধিতে কবি কীভাবে উপনীত হলেন তা ‘ রূপনারানের কূলে ‘ কবিতা অবলম্বনে লেখো ।
৬. “মৃত্যুতে সকল দেনা শোধ করে দিতে।” — পঙ্ক্তিটির সাধারণ অর্থ কী ? কাছে , কার দেনা ? কীজন্য দেনা ? মৃত্যুতে তা কীভাবে শোধ হয়?
৭. সে কখনাে করে না বনা’— কে কখনাে বঞ্চনা করে না? কবি কীভাবে এমন ভাবনায় উপনীত হয়েছেন ?
৮. চিনিলাম আপনারে আঘাতে আঘাতে , বেদনায় বেদনায়” —উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করাে ।
রূপনারানের কূলে কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর
১. মৃত্যুতে সকল দেনা শােধ করে দিতে ।” — পঙক্তিটির সাধারণ অর্থ কী? কার কাছে , কার দেনা? কীজন্য দেনা ? মৃত্যুতে তা কীভাবে শােধ হয়?
২. “আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন” — কবি জীবনকে কেন ‘ দুঃখের তপস্যা ’ বলেছেন? এখানে কবির মনােভাব বিবর্তনের যে ছবি পাওয়া যায় , তা নিজের ভাষায় লেখাে ।
৩. “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম । আপনার রূপ ” — বক্তা কে? তিনি রক্তের অক্ষরে’ কীভাবে আপনার রূপ দেখেছেন?
৪. রূপনারানের কূলে ‘ কবিতাটির মর্মবস্তু উল্লেখ করাে । অথবা , রূপনারানের কূলে কবিতাটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলােচনা করাে ।
৫. “ আমৃত্যুর দুঃখের তপস্যা এ জীবন , ” — কবি জীবনকে কেন ‘ দুঃখের তপস্যা ” বলেছেন ? এখানে কবির মনোভাব বিবর্তনের যে ছবি পাওয়া যায় , তা নিজের ভাষায় লেখো ।
৭. “ রক্তের অক্ষরে দেখিলাম / আপনার রূপ , ” — বক্তা কে ? তিনি ‘ রক্তের অক্ষরে ‘ কীভাবে ‘ আপনার রূপ ’ দেখেছেন ?
৮. ‘রূপনারানের কূলে ‘ কবিতাটির মর্মবস্তু উল্লেখ করো ।
৯. “ চিনিলাম আপনারে ” – কে , কখন , কীভাবে নিজেকে চিনেছেন ? এর ফলে তার মধ্যে যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা নিজের ভাষায় লেখো ।
১০. ‘সে কখনও করে না বঞ্চনা’- কে কখনও বঞ্চনা করে না? কবি কীভাবে সেই ভাবনায় উপনীত হয়েছেন?
১১. “রূপনারানের কুলে/ জেগে উঠিলাম”- ‘রূপনারান’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? এই জেগে ওঠার তাৎপর্য নিজের ভাষায় লেখ।
১২. ‘রূপনারানের কূলে ‘ কবিতাটির মূল বক্তব্য সংক্ষেপে আলোচনা করো ।
১৩. “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম / আপনার রূপ ” — বক্তা কে ? উক্তিটিতে কবির কী ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে?
১৪. “রক্তের অক্ষরে দেখিলাম / আপনার রুপ ” — বক্তা কে ? উক্তিটিতে কবির কী ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে?
১৫. “চিনিলাম আপনারে আঘাতে আঘাতে , বেদনায় বেদনায় ” – উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো ।
►► উচ্চ মাধ্যমিক: বাংলা সাজেশন সকল প্রশ্নের উত্তর
উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে রূপনারানের কূলে কবিতার প্রশ্ন উত্তর pdf ডাউনলোড করে নাও। ডাউনলোড করতে অসুবিধা হলে আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করো। শিক্ষার্থীরা অন্যান্য বিষয়ের নোট ও সাজেশান্স পেতে আমাদের YouTube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করতে পারো এই লিংক থেকে।
Discussion about this post